নিউজ আপডেট

নিউজ আপডেট Tablig News Bd, Nizamuddin markaz,মূলধারার তাবলীগ জামাত,

19/01/2025

বাংলাদেশের বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সা'দ না আসলে যে সমস্যা সমূহ হতে পারে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে এই ভিডিওতে।

আল্লাহর দ্বীনের দায়ীদের বিশাল এক মজমার জান, মাল ও সময়ের বিস্তর কোরবানির ফলে সিলেট জেলা ইজতেমার সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন ...
08/03/2023

আল্লাহর দ্বীনের দায়ীদের বিশাল এক মজমার জান, মাল ও সময়ের বিস্তর কোরবানির ফলে সিলেট জেলা ইজতেমার সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন আলহামদুলিল্লাহ। সাথীরাও আজ বিকেল থেকেই মাঠে আসা শুরু করে দিয়েছেন। আল্লাহর মেহেরবানীতে আগামীকাল বাদ ফরজ আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে, সিলেট জেলা ইজতেমা।

এই ইজতেমার সবগুলো বয়ান আপনাদের প্রিয় ইউটিউব চ্যানেল (news update pro) নিউজ আপডেট প্রো থেকে লাইভ সম্প্রচারের চেষ্টা করা হবে ইনশাআল্লাহ!
চ্যানেল লিংকঃ https://www.youtube.com/

তাবলীগ জামাত নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি ও তার জবাব।দাওয়াত ও তাবলীগ। দাওয়াতের অর্থ হলো, আল্লাহর দ্বীন ইসলামের দিকে মানুষকে আহ...
04/03/2023

তাবলীগ জামাত নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি ও তার জবাব।

দাওয়াত ও তাবলীগ। দাওয়াতের অর্থ হলো, আল্লাহর দ্বীন ইসলামের দিকে মানুষকে আহ্বান করা। আর তাবলীগ হচ্ছে, আল্লাহর বাণী মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। নবী-রাসূলদের মূল দায়িত্ব ছিল দাওয়াত এবং তাবলীগ। নবুয়াতের দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর আম্বিয়ায়ে-কেরাম (আ.) বা নবীরা যে কাজ করতেন সে কাজের দায়িত্ব পড়ে সমগ্র মুসলিম উম্মাহর ওপর। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন, তাঁর একটি বাক্য যদি আমাদের কারো জানা থাকে, তা অন্যদের পৌছে দিতে। রাসুল (সা.)-এর এই নির্দেশ পালন করা সব মুসলমানের জন্য জরুরী। তাবলীগ জামাত এ কাজটিই করছে। আর এই তাবলীগ জামাত বা এর কার্যক্রম সর্ম্পকে কারো কারো কিছু বিভ্রান্তি, ভুল ধারনা বা অজ্ঞতা রয়েছে। তাই এ সর্ম্পকে কিছুটা আলোকপাত করার চেষ্টা করা হল।
..

প্রশ্নঃ তাবলীগের মূল দাওয়াত ছয় উছুলের মাধ্যমে বিন্যস্ত হয়েছে। বিষয়টি ব্যাখ্যা করবেন কি?

উত্তরঃ তাবলীগের মূল দাওয়াতকে ছয়টি উছুলে বা গুনে বিন্যস্ত করা হয়েছে এবং এর মধ্যেই সব কথা সন্নিবেশিত হয়েছে। কেননা রসূল (সা.) ও সাহাবীদের আমালি জিন্দেগী পর্যালোচনা করলে এগুলোই প্রস্ফুটিত হয়। সেগুলো হলো কলেমা, নামাজ, ইলম ও জিকির, একরামুল মুসলিমিন বা মুসলমানের সেবা, তাছহীহে নিয়্যাত বা সহীহ নিয়্যত ও নাফরুন ফি সাবিলিল্লাহ বা আল্লাহর রাস্তায় সফর।
তবে আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো মানুষের আত্মিক বা ঈমানী পরিবর্তন। মাল ও আমল আল্লাহর জন্যই কেবলমাত্র নিবেদন করা। সবচেয়ে বড় কথা হলো পৃথিবীতে মানুষ সকল কাজ বুঝে করে, আর একমাত্র দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনত মানুষ করে বুঝতে পারে।
..

প্রশ্নঃ তাবলীগের চিল্লা পদ্ধতি কি ইসলামী শরীয়াহ সম্মত? পরিবার-পরিজন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে চিল্লায় ঘুরে বেড়ানোর উদাহরণ ইসলামে কিভাবে এসেছে?

উত্তরঃ তাবলীগের চিল্লা পদ্ধতি ইসলামী শরীয়াতে অবৈধ কিছু নয়। ইসলামে এর অনেক উদাহরণ রয়েছে। যেমনঃ শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য মাদ্রাসার বিভিন্ন ক্লাসের সময় নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে। তাছাড়া তাবলীগের চল্লিশদিনের সময়টি আমরা বরকতপূর্ণ মনে করে থাকি। কারণ আমাদের জন্ম প্রক্রিয়ার বিভিন্ন পর্যায়ে যেমন, রক্ত অবস্থায় চল্লিশ দিন থাকে। এই চল্লিশদিন পর গোশতের টুকরায় পরিণত হয়। এর চল্লিশদিন পর হাড্ডি সঞ্চার করা হয়। তার চল্লিশদিন পর তাতে চামড়ার আবরণ দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। তাছাড়াও এই চল্লিশদিনের উদাহরণ অন্য প্রেক্ষাপটে আছে। যেমনঃ হযরত ইব্রাহীম (আ.) চল্লিশদিন অগ্নিকুন্ডের মধ্যে শান্তিতে ছিলেন। হযরত মুসা (আ.) চল্লিশদিন তুর পাহাড়ে ছিলেন। হযরত ইউনুস (আ.) চল্লিশদিন মাছের পেটে ছিলেন। হযরত ইউসুফ (আ.) চল্লিশদিন কুয়ার মধ্যে ছিলেন। এ সমস্ত কারণে আমরা উক্ত সংখ্যাটিকে বরকতপূর্ণ মনে করে থাকি। তবে আমরা তাবলিগের কাজে ৩, ৭, ১০, ৪০, ৬০ ও ১২০ দিনের জন্যও বের হই। আর পরিবার-পরিজন থেকে বিছিন্ন হয়ে চিল্লায় ঘুরার বিষয়টি সম্পর্কে বলতে চাই, আমাদের কেউ বিচ্ছিন্ন থাকে না বরং সবাই পরিবারের খোঁজ খবর নেন। যোগযোগ রাখেন। তাছাড়া যারা মুসলমান তাদের এই বিশ্বাস রাখা উচিত, যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে বের হয় আল্লাহ তায়ালা তাঁর কুদরতি ফেরেশতা দ্বারা তাদের হেফাজত করেন।
..

প্রশ্নঃ কোরআনে বলা হয়েছে নিজে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচো এবং আহাল বা পরিবার পরিজনদেরকেও বাঁচাও। অথচ নিজে পরিবার ও আহলদেরকে পরিশুদ্ধ না করে দেশের বিভিন্ন এলাকা ও বিদেশে তাবলীগে যাওয়া কতটুকু শরীয়াহ সম্মত?

উত্তরঃ একথা ঠিক যে আগে নিজে সংশোধন হওয়া উত্তম তারপর পরিবারকে সংশোধন করা উত্তম। অতঃপর আহালদেরকে। কিন্তু এরা সকলেই সংশোধন না হলেও আমরা বাইরে যাই। তার কারণ হলো, নিজের আত্মিক উন্নতি ও দ্বীন শিক্ষার জন্য। বাইরে না গেলে কোন ব্যক্তির রুহানী পরিবর্তন সম্ভব নয়। দ্বীন শিখতে হলে ঘর ছাড়তে হবে। সকল নবী রাসূলেরা এই কাজ করে গেছেন। আমাদের প্রিয় নবী (সা.) নবুওয়াতের পূর্বে দীর্ঘদিন যাবত হেরা গুহায় মেহনত করেছিলেন কিভাবে জাতিকে তাওহিদমুখী করা যায়। অতঃপর আল্লাহ তাঁকে নব্যুওয়াতের মতো মর্যাদাকর সার্টিফিকেট প্রদান করেন। সুতরাং মেহনত ছাড়া এই পৃথিবীতে কোন কিছুই সম্ভব নয়।
..

প্রশ্নঃ আপনারা কি ধরনের জিকির করেন?

উত্তরঃ আফজাল জিকির হলো কুরআন তেলাওয়াত। সেটা আমরা করে থাকি। তাছাড়া সকাল-বিকাল তিন তাসবীহ পড়ি। একশতবার সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ ও আল্লাহু আকবার। একশতবার তাওবা ইসতেগফার ও একশতবার দূরূদে ইব্রাহীম বা অন্য যে কোন দরুদ। তাছাড়া চব্বিশ ঘন্টাই আমরা সকল স্থানের প্রয়োজনীয় সব দোয়া বা মাসনুন দোয়া সমূহ পড়ার চেষ্টা করি।
..

প্রশ্নঃ অনেকে বলে থাকেন তাবলিগের মধ্যে ব্যাপক ভাবে কোরআনের তাফসীর, হাদীস ও ইসলামী গ্রন্থ পড়তে দেয়া হয় না। বরং কেবলমাত্র ফাযায়েলের উপর কিছু নির্দিষ্ট কিতাব পড়তে দেয়া হয়। সে ব্যাপারে আপনাদের বক্তব্য কি?

উত্তরঃ এ কথা সঠিক নয়। আমাদের মধ্যে কোরআন এর তাফসীর পড়াতে কোন নিষেধ নেই। হাদীস পড়তেও কোন নিষেধ নেই। ইসলামী গ্রন্থ পড়তেও নিষেধ নেই। তবে যে লোকটি এখনো অ, আ, ক, খ-ই পড়তে শিখেনি। তাকে যদি একটি সাহিত্য গ্রন্থ দেয়া হয় তাহলে সে-তো পড়তে পারবে না বরং তাকে এখন দিতে হবে একটি আদর্শলিপি। যাতে সে পড়া শিখতে পারে। তদ্রুপ, আমাদের জামায়াতে যে সমস্ত ভাইয়েরা আসেন তারা যাতে দ্বীনের জ্ঞান অর্জনের পড়া শিখতে পারে তার জন্য সে অনুযায়ী ফাযায়েলে আমল, ফাযায়েলে সাদাকাত, মুন্তাখাব হাদীস, হায়াতুস সাহাবা ইত্যাদি গ্রন্থ পড়তে দেয়া হয়। ফাযায়েল অর্থ হলো লাভ। মানুষ যে জিনিসে লাভ দেখে তা পাওয়ার জন্য কখনো কখনো জীবনও দিয়ে দেয়। সেজন্য, তাবলিগের ভাইদের দ্বীনের জ্ঞান চর্চায় উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে এই ধরনের গ্রন্থ গুলো আগে পড়তে উৎসাহিত করা হয়।
..

প্রশ্নঃ ইসলামে কোন বৈরাগ্যবাদ নেই। কিন্তু, সমাজ-সংসার, বাড়ী-ঘর ছেড়ে যেভাবে আপনাদের কর্মকাণ্ড চলছে তাতে বিষয়টি কি বৈরাগ্যের মতো মনে হয় না?

উত্তরঃ তাবলীগের মেহনত কোন বৈরাগীর মেহনত নয়। তাবলীগ করতে হলে বাড়ি-ঘর, চাকরি-বাকরি, ব্যাবসা-বাণিজ্য চিরদিনের জন্য ত্যাগ করে বনে-জঙ্গলে চলে যেতে হবে এমন নয়। বরং আমরা তো বলি, ভালো ছাত্র ভালো রেজাল্ট করবেই। যে সৎ ব্যবসায়ী সে ধনীই হবে। তেমনিভাবে যে আল্লাহর জন্য নিজেকে উৎসর্গ করবে সে আল্লাহরই হয়ে যাবে। তখন আল্লাহ তাকে যেভাবে চালাবেন সেভাবেই সে চলবে। সে হবে অন্যান্য মানুষ হতে পরিপূর্ণ ভিন্ন একটি মানুষ। তাই বাড়ি-ঘর চিরদিনের জন্য ত্যাগ করে বনে-জঙ্গলে চলে যাওয়া নয় বরং কিছুদিনের জন্য মসজিদওয়ালা পরিবেশে থেকে সবচেয়ে বড় দ্বীনদার হয়ে যাওয়া তখন তাঁর একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হয়ে যায়।
..

প্রশ্নঃ তাবলীগের ইজতেমাকে অনেকে হজ্বের সাথে তুলনা করেন। এ ব্যাপারে কিছু বলবেন?

উত্তরঃ তাবলীগের ইজতেমাকে হজ্বের সাথে তুলনা করা সম্পূর্ণ অন্যায়। কারণ হজ্ব হলো একটি ফরজ ইবাদত। যা না করলে গোনাহগার হতে হয়। কিন্তু, তাবলীগের ইজতেমায় আসা ফরজ নয় এবং না আসলে গোনাহগারও হতে হবে না। দুটি বিষয় সম্পূর্ণ ভিন্ন। যার একটির সাথে অন্যটির কখনোই তুলনা করা চলে না। হজ্বের মত লোক সমাগম হলেই সেটাকে দ্বিতীয় হজ্ব বলা সমীচীন নয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো, তাবলীগের পক্ষ থেকে এধরনের কোন কথা কখনোই বলা হয় না। তবে কোন সাধারণ মুসল্লি যদি আবেগের কারণে এমন কোনো কথা বলে থাকেন তাহলে সেটা একান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
..

প্রশ্নঃ আপনাদের ফান্ড কি এবং কোথা হতে আসে?

উত্তরঃ আমাদের ফান্ড হলো আল্লাহ তায়ালার খাজানা বা ভান্ডার। যেহেতু, আমাদের মেহনত হচ্ছে নিজের জান ও মাল দিয়ে। সেহেতু সব উম্মতের পকেটই আমাদের ফান্ড। সুতরাং যে আসবে সে নিজের টাকা খরচ করে খাবে। আপনারা শুনে অবাক হবেন যে, প্রতি বছর ইজতেমায় লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম ও কাকরাইসহ সারা দেশের মারকাজ মসজিদে দেশী-বিদেশী মেহমানদের খেদমতের ইন্তেজাম আল্লাহ তায়ালার অশেষ অনুগ্রহেই সম্ভব হয়। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, ❝মানুষের কাছে চাওয়া হলো ভিক্ষা। আর আল্লাহর কাছে চাওয়া হলো দোয়া। মানুষের কাছে চাইলে মানুষ রাগ করেন। অপরপক্ষে আল্লাহর কাছে না চাইলে আল্লাহ রাগ করেন।❞ সুতরাং যাঁর কাছে চাইলে ইন্তেজাম হবে তাঁর কাছেই আমরা চাই। সবারই উচিত তাঁর কাছে চাওয়া।
..

প্রশ্নঃ আপনাদের দপ্তর বা অফিস কোথায়?

উত্তরঃ পৃথিবীর সমস্ত উম্মতের দিল বা হৃদয়ই আমাদের দপ্তর। তবে বাংলাদেশের কাকরাইলসহ সারা দেশের অনেকগুলো মসজিদ ও ভারতের নিজামুদ্দিন বাংলাওয়ালী মসজিদ আমাদের মারকাজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
....

সংগ্রহ ও পরিমার্জনায় মোঃ ইব্রাহীম

❝একজন দ্বীনের দাওয়াতের মেহনত করে, নিজের পকেট থেকে দিয়ে! আরেকজন মেহনত করে নিজের পকেটে নিয়ে!এই দুজনের উম্মতের ফিকির, বু...
27/02/2023

❝একজন দ্বীনের দাওয়াতের মেহনত করে, নিজের পকেট থেকে দিয়ে! আরেকজন মেহনত করে নিজের পকেটে নিয়ে!
এই দুজনের উম্মতের ফিকির, বুঝ, চিন্তাভাবনা কখনো কি সমান হতে পারে!❞

সমস্যা কোথায়!
আর সমাধান খুঁজছি কোথায়?

একজন...
দ্বীনের কথা বলে শ্রোতার মনটাকে নরম করে, তাঁর পকেটের টাকা নিয়ে নিজের পকেট ভরে!

আরেকজন...
নিজের পকেটের টাকা খরচ করে দ্বীনের কথা বলে শ্রোতার মনটাকে নরম করে, ইমান আমল ঠিক করার জন্য আল্লাহর রাস্তায় পাঠিয়ে, তাঁর বাড়িতে বাজার পাঠায়! তার হেদায়েতের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করে!

এই পরিস্থিতিতে আমি দুঃস্বপ্নেইবা কিভাবে এটা চিন্তা করি, প্রথমজন দ্বিতীয়জনের মূল্যায়ন করতে পারবে?
....

জানি এখন অনেকেই হইচই করে বলে উঠবেন, আরে ভাই ওনারা তো দিনের মধ্যে ১০-১২ ঘন্টা সময় দেয়! সেজন্য, তাদেরকে হাদিয়া নিতে হয়! তাদের এই কথার উত্তরে আমি বলতে চাই,

বছরে চার মাস দিলে দিনে কত ঘন্টা হয়?

এছাড়াও বছরে চার মাসের বাইরের মাসিক তিন/সাত দিন, সবগুজারী, জামাতের নুসরাত, মসজীদ আবাদের মেহনত এবং মাসজীদওয়ার পাঁচ আমল ইত্যাদি আমালগুলোতে সময় খুব কম করে ধরলেও আরও দুই/তিন মাস হয়ে যায়!

এবার আপনি নিজেই বলুন বছরে যারা সাত মাস দেয়, তাঁদের দিনে কত ঘন্টা হলো?
....

এই পরিস্থিতি জেনে যারা দিনের মধ্যে ১০-১২ ঘন্টা সময় দেওয়ার অজুহাতে হাদিয়া নেয়া জায়েজ নয় শুধু! বরং জরুরী বানিয়ে দিয়েছিলেন! তারা এখন কি বলবেন?

আসল কথা হচ্ছে,
❝শাক দিয়ে মাছ বেশিক্ষণ ঢেকে রাখা যায় না❞

আলোচিত দুজনের মধ্যে দ্বিতীয় জন জানেন,
আল্লাহর দ্বীনের কাজ করলে তাঁকে আল্লাহ তা'আলা চালাবেন! বিনিময়ে হয়তো সুন্নত হিসেবে আমি যে কোন ছোটখাটো কাজ করবো কিন্তু আল্লাহ তা'আলা এর মধ্যেই বরকত দিবেন! বাস্তবেও তাই ঘটে! ফলস্বরূপ, তিনি বিনিময় বিহীনভাবেই দ্বীনের মেহনত করতে পারেন! হাদিয়া নিয়ে তো নয় ই, উপরন্তু, হাদিয়া দিয়ে। এমনকি তিনি নিজের সাংসারিক কার্যক্রমও সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করতে পারেন!

এবার প্রথম জন তাহলে কি জানেন?
সেটার জাস্টিফিকেশন প্রথমজন ও আপনাদের হাতে রইলো!আমি কিছুই কইলাম না কিন্তু...!

✍️ মোঃ ইব্রাহীম

তাবলীগ জামাতের মূলধরার অন্যতম শীর্ষ মুরুব্বি, বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন, দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হযরত মাও...
16/02/2023

তাবলীগ জামাতের মূলধরার অন্যতম শীর্ষ মুরুব্বি, বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন, দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হযরত মাওলানা আশরাফ আলী সাহেব রহঃ আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি-২০২৩ বৃহস্পতিবার রাতে অর্থাৎ গত রাতে গাইবান্ধা জেলা ইজতেমায় সফররত অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন।

انا لله و انا اليه راجعون.

ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মাওলানা আশরাফ আলী রহঃ এর ইন্তেকালে বাংলাদেশের দাওয়াত ও ইলমের ময়দানে এক বিশাল শূন্যতা তৈরী হলো। তাঁর ইন্তেকালের সংবাদে আমরা গভীর শোকাহত।

গত মঙ্গলবার ইজতেমায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে মাওলানা মোশাররফ সাহেবের কাছ থেকে হেদায়েতের কথা শুনে ঢাকা থেকে গাইবান্ধার উদ্দেশ্যে সফলে বের হন। সদা হাস্যজ্জল অবস্থায় থাকতেন।

এই হালত অবস্থায় আল্লাহ তায়া'লা তাঁকে দিয়ে অনেক কাজ নিয়েছেন। আল্লাহর ফয়সালা অনুযায়ী অনেক দামি এক হযরতকে আমরা হারালাম।

আল্লাহ তাঁকে শহীদের মর্যাদা দান করুন ও জান্নাতে উচা মাকাম নসীব করুন। সেই সাথে তাঁর পরিবার ও সাথীদেরকে শোক সহ্য করার ধৈর্য দান করুন। একজন আলেমের ইন্তেকাল উম্মতের জন্য বহুত বড় নোকসানের বিষয়। আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করেন।

একইসাথে তিনি ছিলেন জামিয়া কাশিফুল উলুম ঢাকার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক ও মুরুব্বি। হযরতের পরামর্শে জামিয়ার কার্যক্রম পরিচালিত হতো। তাঁর সন্তানরাও এখানে পড়ালেখা করার ফলে জামিয়ার প্রতি মাওলানা আশরাফ আলী রহঃ ছিলেন একনিষ্ঠ নিবেদিত প্রাণ এক দরদী রাহবার।

আল্লাহ তায়ালা হযরতের সকল দ্বীনী খেদমতকে কবুল করুন। আমরাও হযরতের জন্য নিজ নিজ অবস্থান থেকে আমলের সাথে দোয়া করতে থাকি। আমিন।
....

হযরত আশরাফ আলী থানভী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর মতো আরেক উজ্জ্বল নক্ষত্র হযরত আশরাফ আলী সাহেব রহঃ।
নরসিংদী থেকে উঠে আসা কাকরাইল তথা সারা আলমের দাওয়াত ও তাবলীগ জামাতের এক হুূদহুদ পাখি ছিলেন আল্লাহ তায়ালার দ্বীনের এই বিখ্যাত দ্বায়ী। দ্বীনের তাকাজা নিয়ে উড়ে বেড়াতেন দেশদেশান্তর।

তাঁর সফরের কারগুজারী শুনে মনে হতো-
বিমানের ডানাগুলো যেন সর্বদা মেলে থাকতো তাঁরই অপেক্ষায়।
বাংলাদেশের মধ্যে যে সকল হযরতগণ আল্লাহ তা'য়ালার দ্বীন নিয়ে বেশি দৌড়ঝাঁপ করেন, তাদের মধ্যে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী সাহেব রহঃ ছিলেন অন্যতম। অবশেষে আমরা দেখতে পাচ্ছি উনারও শহীদি মৃত্যু নসিব হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তাঁর কুরবানির উছিলায় আমাদের অনেক ভালাই দান করেছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'য়ালা তার দ্বীনকে দুনিয়ায় বুলন্দ করার জন্য আরো অসংখ্য হযরত আশরাফ আলীকে দাড় করিয়ে দিবেন। ইনশা-আল্লাহ!

আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের ক্ষমা করুন এবং সকল ঈমানদারকে দুনিয়ার সমস্ত ধোঁকা থেকে বের হয়ে আসল মেহনতের সাথে একত্রিত হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন।

08/02/2023

25% OFF For New Users! - Buy Nice quality and top quality 20 Watt LED Energy Saving BULB / LIGHT. Pin System White best quality buy 1 get 1 free. In total 2 pieces. at lowest prices in Bangladesh. Express Home Delivery in Dhaka, CTG & Countrywide

যারা খাস পর্দা করেন, তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হাতমোজা এবং পা মোজা, এখন থেকে আমাদের এই পেইজের মাধ্যমেও অর্ডার করতে পারবেন!...
08/02/2023

যারা খাস পর্দা করেন, তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হাতমোজা এবং পা মোজা, এখন থেকে আমাদের এই পেইজের মাধ্যমেও অর্ডার করতে পারবেন!

পাশাপাশি সুলভ মূল্যে এরকমই অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রোডাক্ট পেতে ও দারাজে আমাদের পেইজটি ভিজিট করতে, এই এডে ক্লিক করে আমাদের দারাজের শপ টি ফলো করে রাখতে পারেন!

25% OFF For New Users! - Buy Muslim Women's Hands & Legs Socks / 2 Pair Pordha Socks / Gloves / Hijab Women's Hands & Legs Socks / For Girls And Women at lowest prices in Bangladesh. Express Home Delivery in Dhaka, CTG & Countrywide

Address

Sylhet
3100

Telephone

+8801706116886

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নিউজ আপডেট posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share