10/05/2025
শ্রী শ্রী নৃসিংহ দেব ভগবানের আবির্ভাব তিথি মহোৎসব ও নৃসিংহ চতুর্দশীর প্রীতি ও শুভেচ্ছা সবাইকে। আগামীকাল ১১/০৫/২৫ রবিবার নৃসিংহ চতুর্দশী ব্রত উপবাস🙏
নৃসিংহ স্তব ও প্রনাম মন্ত্র:
জয় নৃসিংহ শ্রীনৃসিংহ।
জয় জয় জয় শ্রীনৃসিংহ ॥
উগ্রং বীরং মহাবিষ্ণুং
জ্বলন্তং সর্বতোমুখম্।
নৃসিংহং ভীষণং ভদ্রং
মৃর্ত্যোর্মৃত্যুং নমাম্যহম্ ॥
শ্রীনৃসিংহ, জয় নৃসিংহ, জয় জয় নৃসিংহ।
প্রহ্লাদেশ জয় পদ্মামুখপদ্মভৃঙ্গ ॥
নৃসিংহ চতুর্দশী কি: ভগবান (কৃষ্ণ) তার পরম প্রিয় ভক্ত প্রহ্লাদ মহারাজকে রক্ষা করার জন্য নৃসিংহ অবতার রূপে আবির্ভূত হন। এবং হিরণ্যকশিপুকে বধ করে ভক্ত প্রহ্লাদকে রক্ষা করেন। বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের, চতুর্দশী তিথির গোধূলি লগ্নে তিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাই একে নৃসিংহ চতুর্দশী বলে।
(সন্ধ্যা পর্যন্ত নির্জলা উপবাস)
শ্রীনৃসিংহচতুর্দশীব্রতমাহাত্ম্য ১০০০ টা ব্রত পালন করলে যে পূণ্য হয়, একটা নৃসিংহ চতুর্দশী কেউ ভক্তি সহাকারেপালন করলে তার সেই পূণ্য হয়।
নৃসিংহ লীলা মাহাত্ম্য:
হিরণ্যকশিপু কঠোর তপস্যা করেন এবং ব্রহ্মা সন্তুষ্ট হয়ে তাকে দর্শন দেয় ও তখন সে ব্রক্ষার কাছে বর চাইলেন,অমরত্ব বর। কিন্তু ব্রহ্মা বললেন- হে হিরণ্যকশিপু! তুমি যে বর চেয়েছো, সেটা আমি দিতে পারবো না। কারণ আমি নিজেই অমর না, তাই তুমি এমন বর চাও যা আমি দিতে পারবো। তখন হিরণ্যকশিপু চিন্তা করলো আমি কি এমন বর চাইবো যাতে আমাকে কেউ হত্যা করতে পারবে না, তখন হিরণ্যকশিপু বর চাইতে লাগলেন যে, হে শ্রেষ্ঠ বরদাতা! আপনি যদি আমার অভীষ্ট বরই দান করতে চান, তবে এই বর দেন যাতে আপনার সৃষ্টির কোনো প্রাণী বা পথে, ঘাটে, দিনের বেলা, রাতের বেলা, ঘরে, বাইরে, জল, ভূমি, বা আকাশে, কোনও পশু বা কোনো অস্ত্রের দ্বারা, এসবের দ্বারা মাকে বধ করতে না পারে বা ব্যাধিগ্রস্ত বা জরাগ্রস্ত না হই। ব্রহ্মা বললেন, তথাস্তু!
তারপর শুরু হলো হিরণ্যকশিপুর অত্যাচার দেবতাদের ওপর। তখন ভগবানের লীলা শুরু হল তাঁর শুদ্ধ ভক্তের ম্যাধমে (প্রহ্লাদ মহারাজ) । তাই ভগবানের ভক্ত আবির্ভূত হয়ে প্রহ্লাদ মহারাজ ভগবানের আরাধনা করছিল, তখন তাঁর পিতা তাঁকে বলত লাগলো,"তোমার ভগবান, কে???"
সে বলতেন,আমার ভগবান শ্রী হরি, তখন হিরণ্যকশিপু ক্ষিপ্ত হয়ে বলতে লাগলো যে, আমি তোমার জন্মদাতা পিতা তাই আমি তোমার ভগবান! কিন্তু প্রহ্লাদ মহারাজ বললো- না! তুমি আমার ভগবান না, আমার ভগবান বিষ্ণু।তিনি জগতপালক শ্রীহরি। তিনি জগতের পিতা ও বিধাতা। তুমি তো কেবল আমার এই জড় জগতের পিতা কিন্তু ভগবান শ্রী বিষ্ণু আমার নিত্য পিতা।
তখন হিরণ্যকশিপু ক্ষিপ্ত হয়ে তার ছেলেকে পাহাড় থেকে ফেলে দেয়, হাতির পায়ের নিচে দেয়, জলন্ত অগ্নিতে নিহ্মেপ করে, আর প্রহ্লাদ মহারাজ শুধু তার প্রভু ভগবানকে স্মরণ করতে থাকে। কথায় আছে না, "মারে কৃষ্ণ রাখে কে, রাখে কৃষ্ণ মারে কে" - ভগবান যদি চায় তাহলে পৃথিবীর কোন শক্তি তাকে হত্যা করতে পারবে না। তাই যখন কোন কিছুর দ্বারা সম্ভব হলো না তখন প্রহ্লাদ মহারাজ কে কারাগারে নিহ্মেপ করল, শিকল দিয়ে বেঁধে রাখলো আর মারতে লাগলো আর প্রহ্লাদ মহারাজ শুধু শ্রীহরিকে ডাকতে লাগলো।
তখন হিরণ্যকশিপু এসে বললো- আজ তোকে কে বাঁচায় দেখি তোর ভগবান কোথায়? তখন বৈকুণ্ঠধামে মা লক্ষ্মীদেবী বললো- হে প্রভু! এখন কি হবে প্রহ্লাদ মহারাজকে কে রক্ষা করবে? হিরণ্যকশিপু তো অমরত্বের মতো বর লাভ করেছে, তাকে কে হত্যা করবে? তোমার ভক্তকে রহ্মা করবে কে? তখন ভগবান বলেন যে অমরত্বের মত বর পেয়েছে কিন্তু অমর না আর প্রহল্লাদকে রহ্মা করবে তাঁর ভক্তি। তাঁর ভক্তিই তাঁকে হিরণ্যকশিপুর হাত থেকে রহ্মা করবে।
তখন হিরণ্যকশিপুর বললো- তোর ভগবান কি এখানে আছে? প্রহ্লাদ বললো- হ্যাঁ! আমার প্রভু সর্বত্রই বিরাজমান এখানেও আছে, এই বলে হিরণ্যকশিপুর সে ঘরের চৌকাঠের স্তম্ভ আঘাত করতে লাগে। তখন হঠাৎ সে স্তম্ভ থেকে বের হয়ে আসে ভক্তের ভগবান নৃসিংহদেব । হিরণ্যকশিপুর বর অনুসারে, তাকে বধ করতে লাগলেন, সে ঘরেও না, বাইরেও না, ঘরের চৌকাঠেও না, কোন নর না, পশুও না, কোন অস্ত্রের দ্বারা না, সকালে না রাতেও না, জলেও না, মাটিতেও না, আকাশেও না, অর্ধেক পশু ও মানুষ নরসিংহ রূপে গোধূলি লগ্নে (অর্ধেক দিন ও রাত মানে সন্ধ্যায়) নখের দ্বারা বধ করা হয়েছে।
ভক্তের ডাকে ভগবান তাঁর ভক্তকে যেকোন উপায়ে রহ্মা করে। এমন কি ভগবানের এই রুপ দেখে দেবতারা ও ব্রহ্মাণ্ডও কেপে ওঠে। এ কি রুপ হঠাৎ এই রুপের আবির্ভাব কেউ বুঝতে পারেনি। ভগবানের এই রুপকে দেবতারাও পর্যন্ত শান্ত করতে পারেনি। তখন দেবতারা বললো - একমাত্র একজন পারে সে হল,তাঁর ভক্ত প্রহ্লাদ। তখন প্রহ্লাদ প্রভুর কাছে স্তব, প্রার্থনা করতে লাগে। তখন ভগবান ভক্তের প্রার্থনাই শান্ত হয় ও তাকে কোলে তুলে নেয় ও ভগবান বলে - হে ভক্ত প্রহল্লাদ! আমি তোমাকে দর্শন দিয়েছি এখন তুমি কি বর চাও প্রার্থনা করো আমার কাছে। আমি তোমাকে বর দেবো।
তখন ভক্তের কি আর কিছু চাওয়ার আছে, যে জগতের প্রভু তার সামনে। তবুও ভগবান বললো তুমি একটা বর চাও যেহেতু আমি তোমার সামনে প্রকট হয়েছি। তখন ভক্ত প্রহ্লাদ বলতে লাগলো- প্রভু! তুমি আমার পিতাকে মুক্তি দাও যেহেতু তিনি আমার জড়জগতে পিতা। তখন ভগবান বললো- হে ভক্ত প্রহ্লাদ তথাস্তু! কিন্তু তোমার শুধু এই পিতাই মুক্তি লাভ করবে না, যে গৃহে তোমার মত শুদ্ধ বৈষ্ণব ভক্ত আছে, তার ২১কূল উদ্ধার হবে, পিতৃকূলের ১০ কূল,মাতৃকূলের ১০কূল ও নিজের এক কূল মুক্তি লাভ করবে।
নৃসিংহ স্তোত:
জয় নৃসিংহ শ্রীনৃসিংহ।
জয় জয় জয় শ্রীনৃসিংহ ॥
উগ্রং বীরং মহাবিষ্ণুং
জ্বলন্তং সর্বতোমুখম্।
নৃসিংহং ভীষণং ভদ্রং
মৃর্ত্যোর্মৃত্যুং নমাম্যহম্ ॥
শ্রীনৃসিংহ, জয় নৃসিংহ, জয় জয় নৃসিংহ।
প্রহ্লাদেশ জয় পদ্মামুখপদ্মভৃঙ্গ ॥
অনুবাদ– জয় শ্রীনৃসিংহদেব, জয় শ্রীনৃসিংহদেব, শ্রীনৃসিংহদেবের জয় হোক! জয় হোক! জয় হোক! সর্বদিক প্রজ্জ্বলনকারী উগ্র বীর, মহাবিষ্ণু, যিনি মৃত্যুরও মৃত্যুস্বরূপ সেই ভীষণ ভদ্র শ্রীনৃসিংহদেবকে প্রণাম জানাই। প্রহ্লাদের প্রভু, পদ্মা অর্থাৎ লক্ষ্মীদেবীর মুখপদ্মের প্রতি ভ্রমর রূপ শ্রীনৃসিংহদেবের জয় হোক, শ্রীনৃসিংহদেবের জয় হোক, জয় হোক।
নমস্তে নরসিংহায় প্রহ্লাদাহ্লাদ–দায়িনে।
হিরণ্যকশিপোর্বক্ষঃ শিলাটঙ্ক–নখালয়ে ॥
ইতো নৃসিংহঃ পরতো নৃসিংহো
যতো যতো যামি ততো নৃসিংহঃ।
বহির্নৃসিংহো হৃদয়ে নৃসিংহো
নৃসিংহমাদিং শরণং প্রপদ্যে ॥
তব করকমলবরে নখমদ্ভুতশৃঙ্গং
দলিতহিরণ্যকশিপুতনুভৃঙ্গম্।
কেশব ধৃত–নরহরিরূপ জয় জগদীশ হরে ॥
অনুবাদ– হে নৃসিংহদেব, আমি আপনাকে আমার সশ্রদ্ধ প্রণতি নিবেদন করি। আপনি প্রহ্লাদ মহারাজকে আনন্দ দান করেন এবং পাথর কাটার ধারালো টঙ্কের মতো আপনার নখের দ্বারা আপনি হিরণ্যকশিপুর বক্ষ বিদীর্ণ করেছিলেন। শ্রীনৃসিংহদেব, আপনি এখানে রয়েছেন এবং সেখানেও রয়েছেন, যেখানেই আমি যাই, সেখানেই আমি আপনাকে দর্শন করি। আপনি আমার হৃদয়ে এবং বাইরেও রয়েছেন। তাই আমি আদি পুরুষ, পরমেশ্বর ভগবান, শ্রীনৃসিংহদেবের শরণ গ্রহণ করি। হে নৃসিংহদেব, আপনার পদ্মের ন্যায় হস্তে নখের অগ্রভাগগুলো অদ্ভুত এবং সেই হস্তে হিরণ্যকশিপুর দেহ ভ্রমরের মতো বিদীর্ণ করেছেন। হে কেশব, আপনি নৃসিংহদেব রূপ ধারণ করেছেন, হে জগদীশ আপনার জয় হোক। জয় শ্রী নৃসিংহদেব
**শ্রীনৃসিংহ অষ্টোত্তরশত নাম**
(১) ওঁ নরসিংহায় নমঃ
(২) ওঁ মহাসিংহায় নমঃ
(৩) ওঁ দিব্যসিংহায় নমঃ
(৪) ওঁ মহাবলায় নমঃ
(৫) ওঁ উগ্রসিংহ্যায় নমঃ
(৬) ওঁ মহাদেবায় নমঃ
(৭) ওঁ স্তম্ভজায় নমঃ
(৮) ওঁ উগ্রলোচনায় নমঃ
(৯) ওঁ রৌদ্রায় নমঃ
(১০) ওঁ সর্বাদ্ভুতায় নমঃ
(১১) ওঁ শ্রীমতে নমঃ
(১২) ওঁ যোগানন্দায় নমঃ
(১৩)ওঁ ত্রিবিক্রমায় নমঃ
(১৪) ওঁ হরয়ে নমঃ
(১৫) ওঁ কোলাহলায় নমঃ
(১৬) ওঁ চক্রিনে নমঃ
(১৭) ওঁ বিজয়ায় নমঃ
(১৮) ওঁ জয়বর্ধনায় নমঃ
(১৯) ওঁ মহানন্দায় নমঃ
(২০) ওঁ পঞ্চননায় নমঃ
(২১) ওঁ পরব্রহ্মণে নমঃ
(২২) ওঁ অঘোরায় নমঃ
(২৩) ওঁ ঘোরবিক্রমায় নমঃ
(২৪) ওঁ জ্বলন্মুখায় নমঃ
(২৫) ওঁ মহোজ্বলায় নমঃ
(২৬) ওঁ জ্বলমালিনে নমঃ
(২৭) ওঁ মহাপ্রভবে নমঃ
(২৮) ওঁ নীতলাক্ষায় নমঃ
(২৯) ওঁ সহস্রাক্ষায় নমঃ
(৩০) ওঁ দুর্নিরীক্ষায় নমঃ
(৩১) ওঁ প্রতাপনায় নমঃ
(৩২) ওঁ মহাদংষ্ট্রায়ুধায় নমঃ
(৩৩) ওঁ প্রজ্ঞায় নমঃ
(৩৪) ওঁ চন্ডকোপিনে নমঃ
(৩৫) ওঁ সদাশিবায় নমঃ
(৩৬) ওঁ হিরণ্যকশিপুধ্বংসিনে নমঃ
(৩৭) ওঁ দৈত্যদানবভঞ্জনায় নমঃ
(৩৮) ওঁ গুণভদ্রায় নমঃ
(৩৯) ওঁ মহাভদ্রায় নমঃ
(৪০) ওঁ বলভদ্রায় নমঃ
(৪১) ওঁ করালায় নমঃ
(৪২) ওঁ বিকরালায় নমঃ
(৪৩) ওঁ বিকর্তে নমঃ
(৪৪) ওঁ সর্বকর্তৃকায় নমঃ
(৪৫)ওঁ শিশুমারায় নমঃ
(৪৬) ওঁ ত্রিলোকাত্মনে নমঃ
(৪৭) ওঁ ঈশায় নমঃ
(৪৮) ওঁ সর্বেশ্বরায় নমঃ
(৪৯) ওঁ বিভবে নমঃ
(৫০) ওঁ ভৈরবডম্ভরায় নমঃ
(৫১) ওঁ দিব্যায় নমঃ
(৫২) ওঁ অচ্যুতায় নমঃ
(৫৩) ওঁ মাধবায় নমঃ
(৫৪) ওঁ অধোক্ষজায় নমঃ
(৫৫) ওঁ অক্ষরায় নমঃ
(৫৬) ওঁ সর্বায় নমঃ
(৫৭) ওঁ বনমালিনে নমঃ
(৫৮) ওঁ বরপ্রদায় নমঃ
(৫৯) ওঁ বিশ্বম্ভরায় নমঃ
(৬০) ওঁ অদ্ভুতায় নমঃ
(৬১) ওঁ ভব্যায় নমঃ
(৬২) ওঁ শ্রীবিষ্ণবে নমঃ
(৬৩) ওঁ পুরুষোত্তমায় নমঃ
(৬৪)ওঁ অনঘাস্ত্রায় নমঃ
(৬৫) ওঁ নখাস্ত্রায় নমঃ
(৬৬) ওঁ সূর্যজ্যোতিষে নমঃ
(৬৭) ওঁ সুরেশ্বরায় নমঃ
(৬৮) ওঁ সহস্রবাহবে নমঃ
(৬৯) ওঁ সর্বজ্ঞায় নমঃ
(৭০) ওঁ সর্বসিদ্ধিপ্রদায়কায় নমঃ
(৭১) ওঁ বজ্রদংষ্ট্রায় নমঃ
(৭২) ওঁ বজ্রনখায় নমঃ
(৭৩) ওঁ পরন্তপায় নমঃ
(৭৪) ওঁ সর্বমন্ত্রৈকরূপায় নমঃ
(৭৫) ওঁ সর্বযন্ত্রাত্মকায় নমঃ
(৭৬) ওঁ সর্বযন্ত্রবিদারকায় নমঃ
(৭৭) ওঁ অব্যক্তায় নমঃ
(৭৮) ওঁ সুব্যক্তায় নমঃ
(৭৯) ওঁ ভক্তবৎসলায় নমঃ
(৮০) ওঁ বৈশাখশুক্লোদ্ভুত্যায় নমঃ
(৮১) ওঁ শরণাগত বৎসলায় নমঃ
(৮২) ওঁ উদারকীর্তয়ে নমঃ
(৮৩) ওঁ পূণ্যাত্মনে নমঃ
(৮৪) ওঁ মহাত্মনে নমঃ
(৮৫) ওঁ চন্ডবিক্রমায় নমঃ
(৮৬) ওঁ বেদত্রয় প্রপূজ্যায় নমঃ
(৮৭) ওঁ ভগবতে নমঃ
(৮৮) ওঁ পরমেশ্বরায় নমঃ
(৮৯) ওঁ শ্রীবৎসাঙ্কায় নমঃ
(৯০) ওঁ শ্রীনিবাসায় নমঃ
(৯১) ওঁ জগদব্যাপিনে নমঃ
(৯২) ওঁ জগন্ময়ায় নমঃ
(৯৩) ওঁ জগতপালায় নমঃ
(৯৪) ওঁ জগন্নাথায় নমঃ
(৯৫) ওঁ মহাকায়ায় নমঃ
(৯৬) ওঁ দ্বিরূপভৃতে নমঃ
(৯৭) ওঁ পরমাত্মনে নমঃ
(৯৮) ওঁ পরংজ্যোতিষে নমঃ
(৯৯) ওঁ নির্গুনায় নমঃ
(১০০) ওঁ নৃকেশরীণে নমঃ
(১০১) ওঁ পরমাত্মায় নমঃ
(১০২) ওঁ পরতত্ত্বায় নমঃ
(১০৩) ওঁ পরমধাম্নে নমঃ
(১০৪) ওঁ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহায় নমঃ
(১০৫) ওঁ সর্বাত্মনে নমঃ
(১০৬) ওঁ ধীরায় নমঃ
(১০৭) ওঁ প্রহ্লাদপালকায় নমঃ
(১০৮) ওঁ লক্ষ্মীনৃসিংহায় নমঃ
🙏 জয় নৃসিংহ ভগবান 🙏