21/10/2023
একটি বৃষ্টির রাত, শহরের বাইরে একটি পুরাতান মানববসতি ছিল। সেখানে একটি পুরানো ভূত অবাক হয়ে দেখতে পড়ত। সে ছিল একজন যুবক, যার চোখ অন্ধকারে ভাসিয়ে থাকত। তার চোখের কোণে হয়তো শহরের প্রাচীন রহস্যের উত্তর লুকিয়ে আছিল।
প্রতিদিন সন্ধ্যায়, সে ঘুমাতে চলে যেত। তার ভাসনে প্রাচীন রহস্য ছুঁয়ে আসত, শহরের বাইরে আত্মা ভ্রমণ করত। লোকজন শহর থেকে দূরে থাকা এই ভূতের উপস্থিতি অনুভব করত। তারা ভয়ে থর্বে পড়ত।
একদিন, একজন নতুন অভিজ্ঞানী শহরে আসল। তার নাম ছিল আর্যন। আর্যন আত্মা ও রহস্যের পরিচিতি ছিল। তিনি ভূতের বসবাস স্থল খোঁজতে নিয়ে প্রয়াস শুরু করলেন।
তার প্রথম সংলাপে, ভূত আর্যনকে বলল, "তুমি কি আমার রহস্যের পরিচিতি জানতে চাও?" আর্যন উত্তর দিল, "হ্যাঁ, আমি আপনার রহস্য জানতে চাই।"
তখন ভূত তার চোখ খোলল এবং বলল, "আমি এই পুরাতান মানববসতিতে যারা ছিলাম, আমাদের উত্তর প্রদান করতে পারি। তুমি যদি তার জন্য যাত্রা শুরু করতে চাও, তবে তোমাকে একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।"
আর্যন রাজি হলে ভূত বলল, "প্রশ্নটি হলো: জীবনের সবচেয়ে বড় রহস্য কি?"
আর্যন মুগ্ধ হয়ে উত্তর দিল, "জীবনের সবচেয়ে বড় রহস্য হলো মৃত্যু, যা কোনোটি প্রকাশ করতে পারে না।"
ভূত এই উত্তর শ্রদ্ধাশীলভাবে গ্রহণ করল এবং বলল, "তুমি সঠিক। আমি এই প্রকল্পে তোমাকে গাইড করতে রাজি। আমাদের পুরানো রহস্য খোলার জন্য তোমাকে সাথে নিয়ে যাব।