S.m sorif.ahmed

S.m sorif.ahmed Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from S.m sorif.ahmed, Digital creator, Sylhet.

14/01/2024

ইসলাম ধর্ম পেয়ে যারা যারা খুশি তারা মন থেকে একবার বলি আলহামদুলিল্লাহ 🥰🥰

11/01/2024

Hii

11/01/2024

গল্প:সিনিয়র বউয়ের ভালবাসা

আজ আমার বাসররাত। তবে ভেতরে যেতে আমার একদম ইচ্ছে করছে না। কারন বিয়েটা আমার অমতে হয়েছে। মেয়েটাকে আমি মেনে নিতে পারব বলে মনে হয় না।

না মানারর যথেষ্ট কারন আছে।
মেয়েটা গ্রামের, তাও আবার আমার থেকে এক বছরের সিনিয়র।
এছাড়া আমার গার্লফ্রেন্ড রয়েছে।
বিয়েটা কিভাবে হলো আর আমাদের পরিচয়টা জানিয়ে দি।
আমি রিফাত। বড়লোক বাবার দ্বিতীয় সন্তান।
আমার বড় ভাই রয়েছে।
ভাই বিবাহিত।

আমাদের পরিবারের পাঁচ জন আমাদের পরিবারের পাঁচ জন সদস্য।
আমি ভাইয়া-ভাবি আর মা-বাবা।
আর যার সাথে বিয়ে হয়েছে সে হলো সিমি।
তার বাবা আর আমার বাবা ছোটবেলার বন্ধু।
তারা গ্রামে থাকে।
মোটামটি স্বচ্ছল পরিবার।

আজ সিমির বিয়ে হবার কথা ছিল জমিদার বাড়ির ছেলের সাথে।
বাবার ছোট বেলার বন্ধু যার কারনে আমাদের যেতে হয়েছিল বিয়েতে।

কিন্তু বিয়েতে গিয়েই আমি ফেসে গেছি।
জমিদার বাড়ির ছেলেটার অপকর্ম যখন আংকেল জানতে পারে তখন অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল।
বিয়েটা ভেঙ্গেই যাবে যাবে অবস্থা ঠিক তখনি আমার আব্বু তার বন্ধুত্বের পরিচয় দেন।
মানে সিমির সাথে আমার বিয়ে দিয়ে দেন।
আমি কাউকে ভয় পেলে সেটা হলো আব্বু।
কোনদিন মুখের উপর কথা বলতে পারিনি।
কিন্তু বিয়েটা আমি মানতে পারছিনা।

আমার গার্লফ্রেন্ড বৃষ্টি যদি একবার জানতে পারে আমার বিয়ে হয়ে গেছে তাহলে সে আত্মহত্যা করতে পিছুপা হবে না।
এসব ভাবছি তখনি ভাবি এলো।
ভাবি আমাকে অনেক ভালবাসে।
নিজের ভাইয়ের মত।

ভাবিঃ তোর এখানে কি কাজ?

আমিঃ তো কি করব?

ভাবিঃ বিয়ে করেছিস বউয়ের কাছে থাকবি।

আমিঃ আমি বিয়ে করিনি। তোমরা জোর করে দিয়েছ।

ভাবিঃ আজ তোর বাসররাত আর তুই ছাঁদে বসে এসব ভাবছিস?

আমিঃ ভাবি তুমি ত জান বৃষ্টির কথা।

ভাবিঃ অতিতে যা করেছিস ভুলে যা।

আমিঃ কিন্তু।

ভাবিঃ দেখ আল্লাহ যা করেন ভালর জন্যই করেন। সিমি মেয়েটা দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি গুনবতি। আজ পর্যন্ত পর্দা ছাড়া বাইরে বের হয়নি। কিন্তু বৃষ্টি মেয়েটা কিসব পড়ে ঘুরে বেড়ায়। শরিরের অর্ধেক অংশ এমনি বুঝা যায়। বৃষ্টিকে আমার কোনদিন পছন্দ হয়নি। তোর ভাললাগত তাই কিছু বলতাম না। এখন রুমে যা। আর মেয়েটার সাথে ভাব জমা।

আমিঃ না যাব না।

ভাবিঃ যাবিনা মানে? আয় চল বলছি।

আমিঃ ভাবি কান ছাড়। ব্যাথা করছে ত।

ভাবিঃ রুমে দিয়ে আসি তোকে তারপর ছাড়ব।

আমিঃ উহু

ভাবি আমাকে ছাদ থেকে টেনে ঘরের ভিতরে রেখে গেল।

ভাবি তুমি যতই বলোনা কেন সিমিকে আমি কোনদিনন মেনে নিব না।
বৃষ্টিকে আমি নিজের করেই ছাড়ব।
প্রয়োজনে নিয়ে পালাব তাও ভাল।
তবে সিমিরর মত আনস্মার্ট গ্রামের ক্ষ্যাত মেয়েকে আমি মেনে নিব না।
কোথাই আমি আর কোথাই সিমি।
ভার্সিিটর স্মার্ট ছেলেদের মধ্যে কারো নাম নিলে প্রথমে রিফাতের নাম আসে।
আর সেখানে সিমিকে নাকি আজ পর্যন্ত পর্দার বাইরে কেউ দেখেনিআর সেখানে সিমিকে নাকি আজ পর্যন্ত পর্দার বাইরে কেউ দেখেনি।
দেখতে নিশ্চই বাজে যার কাররনে মুখ ঢেকে রাখে।

আমি পিছনে ঘুরতেই সিমি আমার পায়ে হাত দিল।

আমিঃ এ কি করছেন আপনি?

সিমিঃ বাসররাতে স্বামীর পা ছুয়ে সালাম করতে হয়। তাই করলাম।

আমিঃ হুম ঠিক আছে। তবে আমার কাছে আর ঘেষবেন না। আমি আপনাকে বউ মানিনা। আর কোনদিন মানবও না।

সিমি হয়ত আমার মুখে একথা শুনবে তা ভাবতে পারে নি।
আমি ভাবলাম সিমি হয়ত রেগে যাবে।
কিন্তু না।
শান্ত গলায় উত্তর দিল

সিমিঃ আপনি যা বলবেন তাই হবে।

আমিঃ হুম ঠিক আছে। যান গিয়ে শোফায় শুয়ে পড়ুন।

সিমিঃ জ্বি।আপনি ঘুমাবেন না?

আমিঃ আমি কখন কি করব না করব সেটা নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবেনা। নিজের মত থাকবেন আপনি। আমার কোনকাজে নাক গলাতে আসবেন না। (রেগে)

সিমিঃ জ্বি।

আমি ফোনটা নিয়ে বেলকনিতে চলে এলাম।
বৃষ্টির সাথে একটু কথা বলব তাই।
ভাবছি কল দিব কিনা।
রাত একটা বাজে।
হয়ত ঘুমিয়ে পড়েছে বৃষ্টি।
ভাবতে ভাবতে কল দিয়ে দিলাম।
এতরাতে বৃষ্টির ফোন ওয়েটিং দেখাচ্ছএতরাতে বৃষ্টির ফোন ওয়েটিং দেখাচ্ছে।
কার সাথে কথা বলছে ও।
ভাবতে ভাবতে বৃষ্টির ফোন এলো।

আমিঃ হ্যালো।

বৃষ্টিঃ হুম বলো।

আমিঃএতরাতে তোমার ফোন ওয়েটিং কেন?কার সাথে কথা বলছিলে?

বৃষ্টিঃ আমি যার সাথে ইচ্ছে কথা বলি তাতে তোমার কি?

আমিঃআমার কি মানে? তুমি আমার গার্লফ্রেন্ড।

বৃষ্টিঃ গত দুদিন কইছিলা?

আমিঃ গ্রামে গিয়েছিলাম। ফোনে চার্জ ছিলনা। তাই ফোন দিতে পারিনি।

এভাবেই বৃষ্টির সাথে অনেকক্ষন কথা বললাম।
যাক বৃষ্টি তাহলে কিছু জানতে পারে নি।
আমি রুমে ঢুকে দেখছি সিমি নামাজ পড়ছে।
ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি রাত তিনটা বাজে।
এখন কেন নামাজ পড়ছে ও?
ফজরের আযান হতে ত অনেক দেরি।
আমি এসব ভাবছিলাম তখন সিমি সালাম ফিরাল।
সিমি উঠতেই,,,,

আমিঃএত রাতে নামাজ পড়লেন যে? কিসের নামাজ এটা?

সিমিঃতাহাজ্জুদের নামাজ পড়লাম। গভির রাতে আল্লাহকে
ডাকলে মনের আশা তাড়তাড়ি পৃর্ন হয়।

আমিঃ ও।ঘরের ছবিগুলো কোথাই?

সিমিঃ ছবি টাঙানো থাকলে ফেরেশতা প্রবেশ করেনা।তাই ছবিগুলো আলমারিতে রেখে দিয়েছি।

আমিঃআপনি এখনো মুখ ঢেকে রেখেছেন কেন?

সিমিঃ আপনি চাইলে দেখতে পারেন।আমার সমস্ত কিছুর উপর এখন থেকে আপনার অধিকার রয়েছে।

আমিঃনা থাক দরকার নেই। যান ঘুমান।
আমি বিছানায় শুয়ে পড়লাম আর উনি সোফায়।
উননার সাথে বেশি কথা বলা যাবেনা।
মায়ায় জড়িয়ে যাব নাহলে।
কত সুন্দর কন্ঠ।
শান্তশিষ্ট।
সিমির জায়গায় অন্য কেউ থাকলে কি করত কে যানে।
এসব ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে গেলাম ।
সকালে ঘুম ভাঙ্গল সিমির হাতের ধাক্কায়।

আমিঃ কি হয়েছে?

সিমিঃ ফজরের আযান হয়েগেছে যান নামাজ পড়ে আসুন।

আমিঃ উহ যান ত এখানথেকে । আমি ঘুমাব।

সিমিঃ আগে যা করেছেন তা করেছেন এখন এসব চলবে না।

নামাজ পড়ে আসবেন এখনি যান বলছি।

আমিঃ চেঁচায়েন না ত।যাচ্ছি।

অযু করে রুমে এলাম।
সিমিঃ পান্জাবি পায়জামা নেই আপনার?

আমিঃনা।

সিমিঃ আচ্ছা ঠিক আছে আজকের মত এভাবেই যান। পরে কিনে নিবেন।

আমি মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে বাসায় এলাম।
সবাই নামাজ পড়ে আমি ছাড়া।
সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।
রুমে যাব আর তখনিই

চলবে.........

গল্পঃ সিনিয়র বউয়ের ভালোবাসা
পর্বঃ ০১

(সাড়া পেলে পরবর্তী পার্ট দিব)

যদি ও সময়টা খারাপ যায় 🥺But i am ok.. Alhamdulillah 🥰🥰
11/01/2024

যদি ও সময়টা খারাপ যায় 🥺
But i am ok..
Alhamdulillah 🥰🥰

11/01/2024

আসলামুলাইকুম সবাই কেমন আছেন

07/01/2024

গল্পটা পড়ুন। 🥰
ছেলে :- তোমার পা দেখাও।😡
মেয়ে :- পা দেখে কি করবে ?
ছেলে :- (রেগে) যা বলছি তাই করো, পা
দেখাও।
মেয়ে :- না দেখাব না।
ছেলেটা একটা থা/'প্প/'ড় মে/রে দিল।
ছেলে :- (আরো রেগে) বলছি পা দেখাও।
মেয়ে :- মেয়েটি গালে হাত দিয়ে ধীরে
ধীরে জুতা খুললো। ছেলেটা মেয়েটার পায়ে
দেখল বেশ কিছু ব্লে'টে'র দাগ। তখন ছেলেটার
চোখে অশ্রু চলে এল। ছেলেটা সাথে সাথে
উঠে পড়ল এবং মানিব্যাগ থেকে একটি ব্লেট বের
করল। মেয়েটা সাথে সাথে ছেলেটার হাত ধরে
ফেলল।
মেয়ে :- (কেঁদে কেঁদে) এই তুমি এটা কি
করছ ?
ছেলে :- যা তুমি করেছ।
মেয়ে :- প্লিজ এসব কর না।
ছেলে :- তুমি কেন করেছ ?
মেয়ে :- তো তুমি কাল আমার মেজাজ গরম
করেছিলে কেন ?
ছেলে :- তাই বলে এভাবে নিজেকে ক'ষ্ট
দেবে ?
মেয়ে :- মাথা গরম হলে এটাই করি।
ছেলে :- এটা করে কি হয় ?
মেয়ে :- জানি না। তবে সাময়িক শান্তি পাই।
ছেলে :- আমিও করব এখন।
ছেলেটা ব্লেট খুলতে শুরু করল।
মেয়ে :- প্লিজ প্লিজ,এটা কর না।
(ছেলেটা তবুও থামছে না। অবশেষে মেয়েটা
কোনো উপায় না পেয়ে ছেলেটাকে জড়িয়ে
ধরল। মেয়েটার ভালোবাসার উষ্ণতা পেয়ে
ছেলেটা থেমে গেল)
মেয়ে :- প্লিজ এসব কর না। তোমার কষ্ট আমি
সইতে পারব না।
ছেলে :- আমিও তো তোমার ক/স্ট সইতে পারি
না। তাহলে তুমি কেন এমন করলে ?
মেয়ে :- আর কখনো করব না।
ছেলে :- প্রমিজ ?
মেয়ে :- হুম প্রমিজ।
ছেলে :- আচ্ছা সবাই হাত কাটে তুমি পা কা/ট/লে
কেন ?
মেয়ে :- যাতে কেউ দেখতে না পাই সেইজন্য।
ছেলে :- বুদ্ধি গুলো ভালকাজে ব্যবহার করো,
মেয়ে :- আচ্ছা ঠিক আছে, করব।
মেয়েটা ছেলেটার বুক থেকে সরে আসতে
চাইল। কিন্তু ছেলেটা আরো জোরে জড়িয়ে
ধরল।
মেয়ে :- ছাড়।
ছেলে :- না। ছাড়ব না।
মেয়ে :- (সরে আসার চেষ্টা) ছাড় বলছি।
ছেলে :- তাহলে কিন্তু আবার ব্লেট বের করব।
মেয়ে :- ব্ল্যা'ক-মেইল ?
ছেলে :- না। ভালবাসার উষ্ণতা।
(মেয়েটা ছেলেটাকে আরেকটু শক্ত করে
জড়িয়ে ধরল)
একেই বলে রিয়েল লাভ💞
©️

24/11/2023

follow my page

Address

Sylhet

Telephone

+8801921880548

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when S.m sorif.ahmed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share