আকাশ চৌধুরী

আকাশ চৌধুরী Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আকাশ চৌধুরী, Digital creator, Sylhet.

আজো লিখতে পারিনি জীবনের গল্প, পিছন ফিরে চেয়ে দেখি আমার সময়টা খুবই অল্প,,,
আমার জীবন থেকে হারিয়ে গেছে সোনার টুকরো সৃতি, তারে আজো পাইনা খোঁজে তাই একলা কাটে নিশি।

পুরুষ  মানুষের  জন্ম হয়েছে  শুধু  পরিবারের সবাই কে ভালো রাখা নিজে ভালো থাকা না,  নিজেকে কষ্টের আগুনে  পুড়ে ছাই করে দিয়ে ...
05/08/2025

পুরুষ মানুষের জন্ম হয়েছে শুধু পরিবারের সবাই কে ভালো রাখা নিজে ভালো থাকা না, নিজেকে কষ্টের আগুনে পুড়ে ছাই করে দিয়ে সেই ছাই বিক্রি করে পরিবার কে দিলেও বলবে তুমি আমাদের জন্য কিছু ই কর নাই, এইটাই পুরুষ মানুষের জীবন।।।

একজন বিবাহিত পুরুষকে প্রশ্ন করা হলো, আপনি বিয়ে করে কি কি পেয়েছেন ? তার উত্তরটা খুবই মজার ছিল তাও সত্য... -বিয়ে করে সর্বপ...
04/08/2025

একজন বিবাহিত পুরুষকে প্রশ্ন করা হলো, আপনি বিয়ে করে কি কি পেয়েছেন ?
তার উত্তরটা খুবই মজার ছিল তাও সত্য...

-বিয়ে করে সর্বপ্রথম একটা বউ পেয়েছি!
-পকেটে একটা মোবাইল থাকার পরও সারাদিনে যখন একটাও কল আসেনা তখন একটা কল করে ' তুমি এখন কোথায়? বলার মানুষ পেয়েছি! তখন নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ 'পাবলিক' মনে হয়।
- একজন কুকার/সেফ/পাঁচক/রাঁধুনি পেয়েছি। একটা ওয়াসিং মেশিন পেয়েছি। পাঞ্জাবীটা ময়লা হয়েছে বললেই, মেশিন অটো চলে!
-একটা অটো টেপরেকর্ডার পেয়েছি, মাঝে মাঝে 'কি-বোর্ড' টেপা ছাড়াই বাজতে থাকে! কখনো জোড়ে 'স্টপ' বললে বন্ধ হয়, কখনো শব্দ পরিবর্তন হয়ে 'বৃষ্টি' চালু হয়! কখনো 'হাইফাইভ' দেখালে অটো বন্ধ হয়ে যায়। বড় বিচিত্র এই রেকর্ডার!
-সপ্তাহ পাঁচ-সাত দিন পর পর অতি যত্ন সহকারে বাজার-সদায়ের লিস্ট ধরিয়ে দেয়ার জন্য একজন 'কেয়ারটেকার' পেয়েছি!
-আমার ঘরে রাত ১১টা সাড়ে ১১টার পর আমাকেই প্রবেশ নিষেধ বলে হুমকি দেয়ার 'দারোয়ান' পেয়েছি!
-ছোট একটা 'এলার্মক্লক' পেয়েছি!
-বাড়তি প্রাপ্তি হিসেবে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ি, শালা-শালী, সম্বন্ধী পেয়েছি। সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু মানুষকে নিকটাত্মীয় হিসেবে পেয়েছি।
- একটা সন্তান পেয়েছি। সে যখন Baba বলে কোলে চড়ে বসে কিংবা গলা জড়িয়ে ধরে তখন বাগানে ফুল ফুটলে মালির যে অনুভুতি হয় তার চেয়েও বেশি মনটা শীতল হয়!
-এত এত প্রাপ্তির মাঝে কিছু হারিয়েছিও! প্রথমত, কুমারত্ব হারিয়েছি ! (যদিও কোন মেডিকেল রিপোর্ট নাই)
-অতপর, মানিব্যাগ আর রিমোর্টের একছত্র অধিকার হারিয়েছি। মাঝে মাঝে মোবাইলটাও বেদখল হয়ে যায়!
সর্বশেষ সুখে- দুখে একটা কথা বলার সঙ্গী পেয়েছি! ©

16/07/2025
মধ্যবয়সী নারীর যৌনতা নদীর মতো। শুরুতে সেটা চোখে পড়ে না। অনেকটা শান্ত, নিঃশব্দ, ঠাণ্ডা ধরণের একটা নদী। বাইরে থেকে দেখে ...
13/07/2025

মধ্যবয়সী নারীর যৌনতা নদীর মতো। শুরুতে সেটা চোখে পড়ে না। অনেকটা শান্ত, নিঃশব্দ, ঠাণ্ডা ধরণের একটা নদী। বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতেও পারবে না কতখানি গভীর। কিন্তু সেই নদীর ভেতরে গর্জন আছে। প্রবাহ আছে। আছে জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে তৈরি হওয়া একধরনের আত্মবিশ্বাস।

এই নারী কাউকে প্রমাণ করার জন্য বাঁচে না। সে জানে, কী চায়, কাকে চায়, কেন চায়। তার শরীরটা আর কৌতূহলের খেলা নয়। বরং সে শরীর নিজেই এক ভাষা, যেটা বয়সের সাথে সাথে আরও স্পষ্ট হয়েছে, গভীর হয়েছে। সে কারো কাছে নিজের যৌনতা নিয়ে কৈফিয়ত দেয় না। এমনকি নিজের কাছেও না।

তরুণ বয়সে যৌনতা অনেকটা আগুনের মতো—দপদপ করে জ্বলে উঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর যৌনতা আগুন নয়, তা একরকম আলো। এক ধরনের উষ্ণতা, যা নিঃশব্দে চারপাশকে আলো দেয়, আর নিজেকে আগলে রাখে গভীর মমতায়।

এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়, তবে চাইলেই ছোঁয় না। সে জানে স্পর্শের মর্ম। জানে, কার কাঁধে মাথা রাখলে শান্তি নামে। আর কার কাঁধে রাখলে কেবল ব্যথা বাড়ে।

মধ্যবয়সী নারীর কামনা শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। তাতে লজ্জা নেই, তাতে অহংকার নেই—আছে বোঝাপড়া। শরীরের, মনের, সময়ের।

এই নারীকে যারা বোঝে না, তারা ভাবে—সে ক্লান্ত, সে নিস্তেজ। অথচ সেই নারীর ভেতরে সারাক্ষণ ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে পুরনো গল্পের ছায়া, তার হাসিতে বহুদিন ধরে জমে থাকা ভালোবাসার রেশ। সে নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার দরজাও বন্ধ করে দিতে পারে একটুও শব্দ না করে।

মধ্যবয়সী নারীর যৌনতা হলো সেই নদী, যেটা নিজে জানে কোন পাড়ে ভাঙন ধরবে, আর কোন পাড়ে ঘাস গজাবে। সে জানে—কে তার জলে স্নান করার যোগ্য, আর কে শুধু পাথর ছুঁড়ে জল নষ্ট করতে চায়।

নিথর দেহের উপর লাফিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে নৃত্য ব্যাংগ করছিলো আজ তাকে জনগণের কাছে ছেড়ে দেওয়া হোক।
13/07/2025

নিথর দেহের উপর লাফিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে নৃত্য ব্যাংগ করছিলো আজ তাকে জনগণের কাছে ছেড়ে দেওয়া হোক।

দিন শেষে ঘরে ফিরে স্ত্রীর ব্রা খুলতে ব্যস্ত থাকা স্বামী ভুলে যায়, স্তন থেকে দু ইঞ্চি গভীরে একটা হৃদপিন্ড আছে!লবনাক্ত একট...
03/07/2025

দিন শেষে ঘরে ফিরে স্ত্রীর ব্রা খুলতে ব্যস্ত থাকা স্বামী ভুলে যায়, স্তন থেকে দু ইঞ্চি গভীরে একটা হৃদপিন্ড আছে!

লবনাক্ত একটা শরীর স্প*র্শ করার আগে কোনদিন হয়তো জিজ্ঞেস ও করা হয়না "তুমি ভালো আছো তো?"

রাস্তার মোড় থেকে কনডম কিনে ঘরে ফেরা স্বামীর মনে থাকে না, একটা ছোট্ট কাজলের কৌটা নিয়ে আজ ঘরে ফিরলে কেমন হয়!

সংসার একটা উপভোগ করার জায়গা! অথচ, আমরা অনেক সময় শুধু ভোগ করাটাকেই সংসার ভাবতে থাকি!

ভোগ আর উপভোগের মাঝখানের পার্থক্যটা বুঝতে কষ্ট হয় বলেই আমাদের দাম্পত্য জীবনে একঘেয়ামী চলে আসে!

সংসার মানে আসলে নিয়ম করে ব্লাউজের বোতাম খোলা না, এসব খোলামেলা নিয়মের বাইরেও অনেক কিছু থাকে!

সংসার একটা দায়িত্ববোধের ব্যপার! শারিরিক আকর্ষনের উন্মাদনা শেষে উল্টা পাশ হয়ে ঘুমিয়ে যাওয়া দম্পতি টের পায়না, ভালোবাসায় কখনো অনীহা আসে না!

বীর্য স্ফলনের পর যদি মানুষটাকে অসহ্য লাগা শুরু হয়, তাহলে আপনি কামুক, এখনো প্রেমিক হয়ে উঠতে পারেননি!

প্রেমিক হলে, মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বিপরীত মানুষটার নিদ্রা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়!

একটা বয়সে আমরা প্রেমের পাশাপাশি শরীরটাকেও ভীষন ভাবে প্রত্যাশা করি! আবার একটা সময় শরীরের পাশাপাশি আমাদের প্রেমটাও ভীষন প্রয়োজন হয়!

নগ্ন দেহের প্রতি কোন মুগ্ধতা নেই! মুগ্ধতা পাওয়া যায় প্রেমিকার চুলে, গালের টোলে, কপালের টিপে, চোখের কাজলে!

প্রেম মানে "তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে ২৫৬ বার মরে যাওয়া যায়!"

প্রেম মানে "তুমি ঘুমাও, আমি একটা আস্ত রাত জেগে থেকে তোমাকে দেখি!"

ভালোবাসার জন্য আপনি শরীরকে অস্বীকার করতে পারবেন না, তাহলে শরীরের জন্য কিভাবে ভালোবাসাকে অস্বীকার করেন!

ভালোবাসায় শরীর আসবেই, তবে শরীরেও যাতে ভালোবাসা আসে!

শুধু স্তন নয়, স্তন থেকে দু ইঞ্চি গভীরে থাকা হৃদপিন্ড যে দেখতে পায়না, সে আর যাই হোক ভালোবাসতে শিখেনি!

আমরা যোনীর গভীরতা আবিস্কার করতে শিখেছি, অথচ হৃদপিন্ডের গভীরতা অনুসন্ধান করতে শিখিনি!

একটা রাত কাপড় খুলে শুয়ে না থেকে, মানুষটার হাত ধরে বসে থেকে দেখুন! দু চারটা সুখ-দুঃখের কথা শুনুন! বিপরীত মানুষটাকে একটু সময় দিন! মানুষটার বুকের ভেতর আপনার জন্য একটু মুগ্ধতা আসুক! মুগ্ধতাহীনতায় আক্রান্ত হৃদপিন্ড একসময় আপনার লং টাইম ডিউরেশনাল যৌনতার প্রতিও আর আগ্রহবোধ করবে না!
যার প্রতি প্রেম থাকে না, তার জন্য কাম ও জাগে না!

(যারা গল্প পড়তে পছন্দ করেন তারা কষ্ট করে ফলো করে দিবেন, আর পোষ্ট টা শেয়ার করে দিবেন সবাই।
ধন্যবাদ সবাইকে।

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তি ফিরে আসে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন নারী মা...
01/07/2025

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তি ফিরে আসে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদার কথা ভাবে। নারী ও পুরুষের চাহিদার এই ভিন্নতার কারণেই তাদের সম্পর্ক আরও জটিল এবং গভীর।

পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে শারীরিক সংযোগে। যদি আপনি আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চান, তবে তার সাথে অবশ্যই শারীরিক Attachment থাকা প্রয়োজন, এবং তা মন থেকে হতে হবে।

নারীরা, বিপরীতে, মানসিক Attachment-এ বেশি গুরুত্ব দেয়। যদি তার মন ভালো থাকে, তাহলে সে স্বাভাবিকভাবেই শারীরিক সংযোগে আগ্রহী হয়। কিন্তু যদি তার মানসিক অবস্থা ভালো না থাকে, তাহলে সে কোনো কিছুতেই সাড়া দেয় না। নারীর মনই তার আসল শক্তি।

একজন নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে নতুন করে সাজাতে পারে। আবার সেই নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে পুরোপুরি নষ্টও করে দিতে পারে।

একজন নারী চাইলেই একজন পুরুষকে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। আবার চাইলে তাকে অসম্মানের তলানিতে নামিয়ে আনতে পারে।

নারী চাইলে একজন পুরুষকে আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ করতে পারে। আবার চাইলে তাকে নিঃস্ব করে দিতে পারে।

নারী চাইলে একটি সুন্দর পরিবার এবং সুখী সংসার গড়ে তুলতে পারে। আবার চাইলে সেই সংসারকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

নারী একজন পুরুষকে পরিবার, সমাজ, এবং নিজের প্রতি আবদ্ধ রাখতে পারে। আবার চাইলে সে পুরুষকে একা করে, পরিবারহীন করে ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারে।

নারী তার শিক্ষা, শক্তি, মায়া, ভালোবাসা এবং মমতার মাধ্যমে পুরো পৃথিবীকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।

নারী চাইলে একজন পুরুষকে শত খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্ত করে ভালো মানুষে পরিণত করতে পারে। আবার ভালো মানুষকে নষ্ট করতেও সক্ষম।

নারী, তোমার প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস।

তুমি তোমার সৌন্দর্য, শিক্ষা, এবং ভালোবাসার শক্তি দিয়ে তোমার সংসার, পরিবার এবং সমাজকে সুন্দর করে তুলবে।

তোমার প্রেম হোক তোমার সংসার,

তোমার ভালোবাসা হোক তোমার স্বামী,

আর তোমার মায়ার বাঁধন হোক তোমার সন্তান।

নারী, তুমি চাইলেই অনেক কিছু করতে পারো। তুমি পারো, পুরো পৃথিবী বদলে দিতে।

ভেজা চুলের মায়া: গোসলের পর নারীর রূপ একান্ত এক রহস্য..গোসলের পর নারীর রূপে যেন প্রকৃতির এক নিঃশব্দ জাদু কাজ করে। এই সময়ট...
15/06/2025

ভেজা চুলের মায়া: গোসলের পর নারীর রূপ একান্ত এক রহস্য..

গোসলের পর নারীর রূপে যেন প্রকৃতির এক নিঃশব্দ জাদু কাজ করে। এই সময়টায় তার মধ্যে ফুটে ওঠে একধরনের সতেজতা, যেন শরীরজুড়ে ভেজা জল কেবল শরীরকে ধুয়ে দেয় না—তাকে এক নতুন রূপে ঢেলে সাজায়।

মাথায় হালকা করে জড়ানো তোয়ালে, কাঁধ ছুঁয়ে নামা ভেজা চুল—সেই ভেজা চুল বেয়ে টুপটাপ করে জল গড়িয়ে পড়ে ঘাড় বরাবর। চোখে-মুখে এক শান্ত, ধোয়া-ধোয়া ভাব—যেন তৃষ্ণার্ত দুপুরে ঝরনার জল ছুঁয়ে আসা কোনো পরী। তার হাসি তখন হয় একটু লাজুক, একটু চুপচাপ, যেন নিজেও জানে এই মুহূর্তে সে অপ্রতিরোধ্য।

গায়ের গন্ধটাও তখন অন্যরকম—ভেজা ত্বকের সাথে সাবানের মৃদু সুবাস আর নারীর নিজস্ব ঘ্রাণ মিশে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এক কোমল উষ্ণতায়। এই ঘ্রাণ পারফিউমের মতো কৃত্রিম নয়—এ যেন নিখাঁদ, শুদ্ধ, শরীর ও আত্মার গন্ধ। যার একফোঁটা স্পর্শেও প্রেমিকের ভেতর জেগে ওঠে একধরনের কাতরতা।

ভেজা কাপড়ে শরীরের রেখাগুলো হালকা ঝাপসা হয়ে ধরা দেয়, ঠিক যেন এক নিপুণ চিত্রকরের জলরঙে আঁকা শিল্প। চোখ আটকে যায়, মন থমকে দাঁড়ায়। আর যখন সে ধীরে ধীরে চুল আচড়ায়—একেকটা চুলে যেন সময় থেমে যায়, পৃথিবী কিছুটা ধীর হয়ে আসে।

এই সময়টা শুধু দেখার নয়—অনুভব করার।
এ সময়টায় তাকে দেখলে শুধু ভালোবাসতেই ইচ্ছে করে না—চুমু খেতেও ইচ্ছে করে, তাকে জড়িয়ে ধরে নিজের করে রাখতে মন চায়। এই রূপে থাকে একসঙ্গে কোমলতা ও কামনা—হটনেস আর কিউটনেস যেন পাশাপাশি হাতে হাত রেখে দাঁড়িয়ে থাকে।

তবে এই রূপটা জনসমক্ষে আসে না।
এটা একান্ত, একদম ব্যক্তিগত। যেন নারী নিজেও জানে—এই মুহূর্ত, এই চেহারা, এই ভেজা সৌন্দর্য কেবল তার প্রিয় মানুষটির জন্যই তুলে রাখা।

তাই তো বলা চলে,
গোসলের পর নারীর রূপ কেবল চোখে নয়, হৃদয়ে গেঁথে যাওয়ার মতো।
একবার যদি তা অনুভব করা যায়—তাহলে তা ভুলে যাওয়া কঠিন। বরং সেই চেহারা মনে পড়ে গভীর রাতে, একাকীত্বে, কিংবা ভালোবাসার সবচেয়ে নির্জন কোণায়।

✍️ কপি পোস্ট

একটি মেয়ের বিবাহিত জীবনে প্রচুর অশান্তি হচ্ছিল সে কোনো ভাবেই তার স্বামীকে মেনে নিতে পারছিল না,মনের মধ্যে এতোটাই রাগ জন্...
14/06/2025

একটি মেয়ের বিবাহিত জীবনে প্রচুর অশান্তি হচ্ছিল সে কোনো ভাবেই তার স্বামীকে মেনে নিতে পারছিল না,মনের মধ্যে এতোটাই রাগ জন্মেছিল যে সে তার স্বামীকে খুন পর্যন্ত করতে চাইছে।

একদিন সকালে সে তার মায়ের কাছে গিয়ে বললো- “আমি আমার স্বামীকে নিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি,আমি আর তার বাজে কথা মেনে নিতে পারছি না। আমি তাকে খুন করতে চাই,কিন্তু আমি ভয়‌ পাচ্ছি যে দেশের আইন আমাকে দায়ী করবে। তুমি কি এই বিষয়ে আমাকে সাহায্য করতে পারো মা..??”

মা উত্তর দিলেন- “হ্যাঁ, আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি। তবে তার আগে কয়েকটি কাজ আছে যা তোমাকে করতে হবে।”

মেয়ে জিজ্ঞাসা করলো- “কি কাজ মা..?? আমি তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য যে কোনো কাজ করতে প্রস্তুত আছি।”

মা বললেন- “ঠিক আছে, তাহলে শোনো:-

১.তোমাকে প্রথমেই তার সাথে খুব ভালোভাবে শান্তিতে কিছুদিন থাকতে হবে,যাতে সে মারা যাওয়ার পর কেউ তোমাকে সন্দেহ করতে না পারে।

২. তার কাছে সুন্দরী এবং আকর্ষণীয়া দেখাবার জন্য তোমাকে সুন্দর করে সেজে থাকতে হবে।

৩. স্বামীকে ভালো করে যত্ন করতে হবে এবং তার প্রতি সদয় ও কৃতজ্ঞ হতে হবে।

৪. তোমাকে হিংসা কমিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে,বেশি মনোযোগী হতে হবে, আরও শ্রদ্ধাশীল এবং বাধ্য হতে হবে।

৫. প্রয়োজনে নিজের টাকা তার জন্য ব্যয় করবে এবং রাগ করা যাবে না, এমনকি সে যদি তোমাকে কিছু দিতে অস্বীকৃতি জানায় তবুও।

৬. তার সাথে উচ্চস্বরে কথা বলা যাবে না, সবসময় শান্তি এবং ভালবাসা বজায় রাখতে হবে। যাতে সে মারা গেলেও তোমাকে কেউ সন্দেহ করতে না পারে।

৭. তার কোন চাওয়া পাওয়া অপূর্ণ রাখবে না। সে যেভাবে পছন্দ করে সেভাবে চলবে এবং তার পছন্দের খাবার বানিয়ে দিবে।

এরপর মা জিজ্ঞাসা করলেন- “তুমি কি কিছুদিন এগুলো সব করতে পারবে..??”

মেয়ে জবাব দিল, “হ্যা, আমি পারবো।”

মা বললেন- “ঠিক আছে, তাহলে এই পাউডারটা নিয়ে যাও এবং প্রতিদিন তার খাবারের সাথে খানিকটা করে মিশিয়ে দাও,এটাই ধীরে ধীরে তোমার স্বামীকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাবে।”

৩০ দিন পর............
মেয়েটি তার মায়ের কাছে ফিরে এসে অত্যন্ত দুঃখের সাথে মিনতি করে বললো “মা, এখন আর স্বামীকে হত্যার কোনও ইচ্ছা আমার নেই। আমি এখন তাকে ভালোবাসতে পেরেছি কারন সে পুরোপুরি বদলে গেছে। সে এখন আমার কল্পনার চেয়েও খুব ভালো স্বামী। এখন তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে আমি কী করতে পারি..?? আমাকে সাহায্য কর!”

মা উত্তরে বললেন- “ভয়ের কিছু নেই, তুমি চিন্তা করো না। আমি যে পাউডার তোমাকে দিয়েছিলাম তা ছিল হলুদের গুঁড়ো। যা কখনই তার মৃত্যুর কারণ হবে না। সত্যি কথা বলতে কি তুমি নিজেই ছিলে এমন একটি বিষ যা ধীরে ধীরে তোমার স্বামীকে উত্তেজিত এবং হতাশাগ্রস্থ করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছিল।”

শিক্ষা:- "সর্বপ্রথম নিজের ভুল বা দোষগুলো চিহ্নিত করে সংশোধন করলে,জীবন অনেক সুখের হয়"🌹🌹

পুরুষ হোক অথবা মহিলা যে ২৫ বছর সংসার ২৫ মিনিটে ভুলে স্বামী এবং স্ত্রীর বদনাম আরেকজন মেয়ে অথবা ছেলের  কাছে করে ভালো সাজে ...
17/02/2025

পুরুষ হোক অথবা মহিলা যে ২৫ বছর সংসার ২৫ মিনিটে ভুলে স্বামী এবং স্ত্রীর বদনাম আরেকজন মেয়ে অথবা ছেলের কাছে করে ভালো সাজে এবং সম্পর্ক জড়াতে চায় আর এতে যদি তুমি পা দেও তাহলে চরম ভুল করবে, কেননা যতদিন তুমি তার মন মতো চলতে পারবে তুমি ততদিন ভালো থাকবে।।
মন মতো চলবে না তার নিজের করা খারাপ গুন গুলো তোমার মাঝে খুজবে তোমায় অপবাধ দিবে এবং যে নিজের স্ত্রী স্বামীর বদমান তোমার কাছে করতে পারে সে তোমার বদনাম আরেকজনের কাছে করবে না তার কি গ্রান্টি আছে অতএব সাবধান।।

💯✍️ এম আকাশ চৌধুরী

পুরুষের স্পর্শ ছাড়া নারী কখনো নষ্ট হয় না আর নারীর স্পর্শ ছাড়া পুরুষ কখনো চরিত্রহীন হয় না,তাই নারী কিংবা পুরুষ কোন জাতি-ই...
31/10/2024

পুরুষের স্পর্শ ছাড়া নারী কখনো নষ্ট হয় না আর নারীর স্পর্শ ছাড়া পুরুষ কখনো চরিত্রহীন হয় না,তাই নারী কিংবা পুরুষ কোন জাতি-ই খারাপ নয়, খারাপ আসলে মানুষটি হয়;

আপনার প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা যদি আপনাকে ঠকিয়ে অন্য কারো সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে থাকে,তবে তার জন্য সমস্ত নারী কিংবা পুরুষ জাতিকে তুলে কটাক্ষ করবেন না,অন্যায় একজন করেছে পুরো জাতি নয়,তাই আমাদের কোনো রাইট নেই পুরো জাতিকে তুলে কথা শোনানোর;

আপনার স্বামী বা স্ত্রী যদি পরকিয়া করে থাকে তবে আপনার স্বামী বা স্ত্রীকে একা দোষ দেবেন না,কিংবা যার সাথে পরকিয়া করছে সব দোষ একা তাকেও দিতে যাবেন না,পরকিয়ায় লিপ্ত দুজনেই সমান ভাবে দোষী,কথায় আছে না-এক হাতে কখনো তালি বাজে না,তাই দুজনেই সমান ভাবে অপরাধী,কাউকেই ছেড়ে দিলে হবে না,দুজনেরই যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা করা জরুরী;

চরিত্রহীন পুরুষ ও নষ্টা মেয়ে মানুষ গুলোর কারণে দিন দিন ভালো মানুষ ও পরিবার গুলো প্রতারিত হচ্ছে,বাবা-মা'র কৃতকর্মের জন্য অনেক ছেলে-মেয়ের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ অন্ধকারে চলে যাচ্ছে, লোকলজ্জার ভয়ে!নিজেদের মান সম্মান অক্ষুন্ন রাখতে!পরকিয়ার কথা প্রকাশ্য দিবালোকে আনতে না পেরে,নীরবে নিভৃতে সইতে সইতে তছনছ হয়ে যাচ্ছে বহু সম্ভ্রান্ত পরিবার;

আমাদের সুন্দর সাজানো-গোছানো পরিবার গুলোকে ধ্বংস করছে কিছু মানুষরূপী জানোয়ার ও তাদের পরিবার,আমাদের সুন্দর সম্পর্কগুলো নষ্ট করছে কিছু অসুন্দর হৃদয়ের মানুষ,নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য অন্যের ক্ষতি করায় কিছু অমানুষ সিদ্ধহস্ত।স্ত্রী লাগে?না স্বামী লাগে? নাকি অন্য কোনো সম্পর্ক?তাতে এদের কিছু যায় আসে না,আসলে চরিত্রহীনরা কখনো কিছু গড়তে জানে না,এরা শুধু ভাঙ্গতে জানে,তাই এদের আর যাইহোক কখনো বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া উচিত নয়;

যদি কখনো এমন কারো সাথে আপনার বিয়ে হয়েও যায় আর আপনি বিয়ের যত মাস কিংবা বছর পরেই জানুন না কেনো,মানুষটিকে শোধরানোর চেষ্টা কিংবা কোনোদিন সে নিশ্চয়ই নিজের ভুল বুঝতে পেরে নিজেকে শুধরে নিয়ে আপনার কাছেই ফিরে আসবে,এসব বাজে চিন্তা মাথায় এনে অসুস্থ সম্পর্ক ঝুলিয়ে রেখে,একটু একটু করে নিজেকে মানসিক রোগী না বানিয়ে তাকে ছেড়ে দিন,নতুন করে কাউকে বিশ্বাস করতে না পারলে দরকার প্রয়োজনে একা থাকুন,তবুও চরিত্রহীন বা চরিত্রহীনার সাথে থাকার নিম্ন মানসিকতা জলাঞ্জলি দিন এবং এদেরকে শুধরানো বৃথা চেষ্টাও ছেড়ে দিন,কারণ!পৃথিবীর সবাই শুধরালেও চরিত্রহীনরা কখনো কোনোদিন শুধরায় না,মনে রাখবেন!চরিত্রহীনদের শোধরানো অসম্ভব।

#𝑪𝒐𝒍𝒍𝒆𝒄𝒕𝒆𝒅
#সংগৃহীত

সব থেকে কঠিন কাজ হলো ছলোনা বোঝা!মানুষ হাতে হাত রেখে ছলোনা করে,বুকে জড়িয়ে ধরে ছলোনা করে, চোখে চোখ রেখে ছলোনা করে, ভালোব...
22/09/2024

সব থেকে কঠিন কাজ হলো ছলোনা বোঝা!
মানুষ হাতে হাত রেখে ছলোনা করে,
বুকে জড়িয়ে ধরে ছলোনা করে, চোখে চোখ রেখে ছলোনা করে, ভালোবাসি বলতে বলতে ছলোনা করে।
এই মানুষ গুলো দেখতে খুবই সাধা-সিধে টাইপের হয়। উপরে দেখতে সাধা-সিধে মনে হলেও আসলে তারা জাত অভিনেতা।

তাদের উপরের এই আবরনটার জন্য আমরা বুঝতে পারি না একটা মানুষ এতোটা জঘন্য হতে পারে।
একজনকে ভালোবাসি বলতে বলতে আরেকজনেরে নিয়া পার্কে,রেল লাইনে, হোটেলে ঘুড়ে বেরায়। তাদের এসব নিজের চোখে দেখার পরও নিজের চোখ কেই বিশ্বাস করতে পারবেন না। নিজেকে কুয়াসার ঘোরের মধ্যে মনে হবে,মেনে নিতে না চাইলেও ওটাই সত্যি।

যখন এসব নিয়ে কথা বলতে যাবেন তার সাথে তখন নিজেই সব থেকে বেশি খারাপ থাকবেন, কারন আপনার সাথে ঝগড়া হলে তার মন খারাপ ভালো করার জন্য আরো দুই চারজন আছে।
কিন্তু আপনার মন ভালো করার জন্য আপনার কাছে শুধুই সে ছিলো।

আপনি সব যেনে শুনে মেনে নিয়ে ঠিক করতে চাইলেও কোনো কিছুই আর আগের মতো ঠিক হবে না।
তার সাথে একটু কথা বলার তৃষ্ণায় রোজ পুড়ে ছারখার হবেন কিন্তু তার কিছু যায় আসবে না।

মাসের পর মাস যাবে বছর কেটে যাবে কিন্তু সে ভুলেও জানতে আসবে না আপনি কেমন আছেন?,কেমন করে সহ্য করতেছেন তার দেওয়া বিরহো বিচ্ছেদের যন্ত্রনা?
তার দেওয়া বিরহো বিচ্ছেদের আগুনে পুড়তে পুড়তে অনেকটা সময় পর বুঝতে পারবেন ,আসলে
নিজের ভালো নিজেকেই রাখতে হয়, কারো উপর নির্ভর হয়ে থাকলে শুধু জ্বলে পুড়ে ছারখার হতে হয় ।

তারপর একটা পর্যায়ে ভালো থাকা শিখে যাবেন,,
তখন আগের মতো অতো সহজে আর কাউকে বিশ্বাস করতে পারবেন না,,
বিশ্বাস টা একেবারই মরে যায়।

কলমে /// Akash Chowdhury






Siat Ahmed

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আকাশ চৌধুরী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share