17/12/2025
এই ভদ্রলোকের নাম নওশাদ খান। উনার পোস্টিং পেয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি অনিয়ম হওয়া জায়গা ঢাকা বিমানবন্দর এ। অনিয়ম গুলো দেখেও এতোদিন দেখার কেউ ছিলোনা, কি পরিমান অব্যাবস্থাপনা আর যাত্রী হ য় রা নি করা হয় এটা যারা একবার হলেও ভিতরে গেছেন তারা জানেন।
উনি নিয়োগ পেয়েই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন কাজ করেছেন। তার মাঝে আছে ক্যান্টিনে অতিরিক্ত বেশি দামে খাবার বিক্রি ও বাসি খাবার বিক্রি বন্ধ করা৷ ওয়াশরুমের পরিচ্ছন্ন কর্মীদের বকশিস এর নামে হ য় রা নি ব,ন্ধ৷ হেল্প ডেস্ক কার্যকর করা, যে কোন দরকারে যেন ইন্সট্যান্ট উনার সাথে যোগাযোগ করা যায়৷
আর সবচেয়ে প্রশংসার যে কাজটা উনি করেছেন সেটা হলো লাগেজ রিলিজকারী কর্মীদের শরীরে ক্যামেরা লাগানো। শুনেছি এই ক্যামেরার ভিডিও এক্সেস উনার কাছেই থাকবে। আশা করি আর কারো লাগেজ চুরি মতন হয়রানি না হতে হয়৷
উনি এভাবে কাজ চালিয়ে গেলে আগামী ৬মাসের মাঝেই এয়ারপোর্টের চিত্র বদলে যাবে ইনশাআল্লাহ। বয়স কম, র ক্ত গরম, বাংলাদেশের ভবিষ্যত তো উনারাই। কিন্ত কথা সেটা না, আমার ভয় হচ্ছে অন্য জায়গায়। উনি কি টিকে থাকতে পারবেন ৬মাস এতো সি ন্ডি কে টের বি/রু/দ্ধে?