Md Shahjahan Saju

Md Shahjahan Saju First you should Learn
Then Remove the ''L''.
~Elon Musk~

08/08/2025

থিসিস কী?

চলুন ছোট্ট একটি গল্প শুনি,

একটা সময়ের কথা। রিফাত নামের এক ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে পড়ছিল। স্যার তাকে বললেন,তুমি তোমার পছন্দের একটি বিষয় নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করো, তথ্য সংগ্রহ করো, অন্যরা কী বলেছে তা জানো, তারপর নিজের মতামতসহ একটা বড় রিপোর্ট লিখো!

Most Accepted Definition of Thesis,

"A thesis is a document submitted in support of candidature for an academic degree or professional qualification presenting the author's research and findings."
— Widely used by universities including Oxford, Harvard, and referenced in academic manuals like APA, MLA, and OECD frameworks.

থিসিস হলো একটি লিখিত গবেষণামূলক প্রতিবেদন, যা একজন শিক্ষার্থী তার শিক্ষাগত ডিগ্রি বা পেশাগত যোগ্যতা অর্জনের অংশ হিসেবে জমা দেয়। এতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর তার নিজস্ব গবেষণা, বিশ্লেষণ ও ফলাফল উপস্থাপন করা হয়।

অর্থাৎ, থিসিস হলো এমন একটি ডকুমেন্ট যেখানে গবেষক তার নিজস্ব চিন্তা, গবেষণাপদ্ধতি, বিশ্লেষণ এবং প্রাপ্ত ফলাফল একত্রিত করে প্রমাণ করে যে, তিনি সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর জ্ঞান ও গবেষণার উপযুক্ততা অর্জন করেছেন।

রিফাত ভাবল আমি যদি গ্রামের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করি, কেমন হয়?
সে তথ্য নিল, গ্রামে গিয়ে কথা বলল, পুরনো বই ঘাটল, পরিসংখ্যান করল। শেষে সব কিছু মিলিয়ে একটা বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদন তৈরি করল।এই যে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গভীর চিন্তা, গবেষণা, বিশ্লেষণ ও লিখিত উপস্থাপন এটাই থিসিস।

থিসিস কত প্রকার?
মূলত থিসিস দুই প্রকার

1. ব্যাচেলর/মাস্টার্স থিসিস (Academic Thesis),
শিক্ষা জীবনের শেষ ধাপে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে লেখা হয়।
2. পিএইচডি থিসিস (Doctoral Dissertation),
উচ্চতর গবেষণার সময় মৌলিক নতুন কিছু আবিষ্কার বা যুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয়।আবার উদ্দেশ্য অনুযায়ী আরও ভাগ করা যায়,

★বিশ্লেষণধর্মী থিসিস (Analytical)
★তুলনামূলক থিসিস (Comparative)
★বিতর্কমূলক থিসিস (Argumentative)
★সমাধানভিত্তিক থিসিস (Solution-based)

থিসিস করার জন্য কি কি সফটওয়্যার বা টুলস এর কাজ শিখে রাখা উচিত?

1.লেখালেখি MS Word, LaTeX, Google Docs.
2.রেফারেন্স ম্যানেজমেন্ট Zotero, Mendeley, EndNote.
3.ডেটা বিশ্লেষণ SPSS, R, Python, Excel.
4.গ্রাফ ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন Tableau, Origin, Canva.
5.প্লেজারিজম চেক Turnitin, Grammarly.
6.অনলাইন রিসার্চ Google Scholar, JSTOR, ResearchGate.

থিসিস কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?

1. গভীর জ্ঞান অর্জন, নিজের পছন্দের বিষয়ে গভীরভাবে জানার সুযোগ।
2. গবেষণার হাতেখড়ি,রিসার্চ স্কিল তৈরি হয়।
3. সমালোচনামূলক চিন্তা,নিজের মত প্রকাশ ও যুক্তি তৈরির চর্চা হয়।
4. ভবিষ্যৎ একাডেমিক বা ক্যারিয়ার কাজে লাগে, চাকরি বা পিএইচডিতে প্লাস পয়েন্ট।
5. প্রকাশযোগ্য লেখা তৈরি হয়,জার্নালে প্রকাশ বা সম্মেলনে উপস্থাপন সম্ভব হয়।

থিসিস পেপারের স্ট্রাকচার কেমন হতে পারে?

1. Title Page (শিরোনাম পৃষ্ঠা)
★থিসিসের নাম
★আপনার নাম
★বিশ্ববিদ্যালয়/ইনস্টিটিউটের নাম
★ডিগ্রির নাম ও বিভাগ
★সুপারভাইজারের নাম
★জমাদানের তারিখ

2. Declaration / Certification (ঘোষণা/প্রত্যয়নপত্র)
এটি আপনি বা সুপারভাইজার স্বাক্ষর করে বলেন, এই কাজ আমার মৌলিক!
3. Acknowledgement (কৃতজ্ঞতা প্রকাশ)
যেসব ব্যক্তি, শিক্ষক বা প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় থিসিস সম্পন্ন হয়েছে, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।

4. Abstract (সারসংক্ষেপ),পুরো থিসিসের ছোট্ট (২০০–৩০০ শব্দ) সারাংশ।
বিষয়, গবেষণার উদ্দেশ্য, পদ্ধতি, ফলাফল ও উপসংহার সংক্ষেপে।
5. Table of Contents (সূচিপত্র),থিসিসের প্রতিটি অধ্যায়ের নাম ও পৃষ্ঠাসংখ্যা।
6. List of Figures and Tables (চিত্র ও সারণির তালিকা,যদি থাকে!
7. Abbreviations (সংক্ষিপ্ত রূপ)
যেসব টার্ম বারবার ব্যবহৃত হয়েছে তার সংক্ষিপ্ত রূপের তালিকা।

মূল থিসিস অংশে সাধারণত কি কি থাকে?

8. Chapter 1: Introduction (ভূমিকা)

★বিষয় নির্বাচনের পটভূমি
★সমস্যার বর্ণনা
★উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য
★গবেষণা প্রশ্ন
★থিসিসের গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিকতা

9. Chapter 2: Literature Review (সাহিত্য পর্যালোচনা)
★পূর্ববর্তী গবেষণা কী বলেছে?
★কে কী করেছেন?
★কোন জায়গায় ঘাটতি রয়েছে?
★আপনি কী নতুন আনতে যাচ্ছেন?

10. Chapter 3: Methodology (গবেষণাপদ্ধতি):
★আপনি কীভাবে তথ্য সংগ্রহ করেছেন?
★কোন পদ্ধতি/ডেটা ব্যবহার করেছেন (Quantitative/Qualitative)?
★অংশগ্রহণকারী কারা ছিল?
★যন্ত্রপাতি, সফটওয়্যার বা বিশ্লেষণ কৌশল কী?

11. Chapter 4: Results (ফলাফল উপস্থাপন):
★তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে পাওয়া ফলাফল।
★চার্ট, টেবিল, গ্রাফ ইত্যাদি।

12. Chapter 5: Discussion (আলোচনা):
★ফলাফলের ব্যাখ্যা।
★তা পূর্ববর্তী গবেষণার সাথে মিলেছে কি?
★ব্যতিক্রম থাকলে কেন?

13. Chapter 6: Conclusion and Recommendations (উপসংহার ও সুপারিশ):
★গবেষণার সারমর্ম।
★আপনি কী শিখলেন?
★ভবিষ্যৎ গবেষণার পরামর্শ।

14. References / Bibliography (তথ্যসূত্র):
আপনি যেসব বই, আর্টিকেল, ওয়েবসাইট ব্যবহার করেছেন তার তালিকা (APA/MLA ইত্যাদি ফরম্যাটে)

15. Appendices: যদি কাঁচা তথ্য, প্রশ্নপত্র, সাক্ষাৎকার স্ক্রিপ্ট ইত্যা অধ্যায় আলাদা আলাদা পৃষ্ঠা থেকে শুরু করুন।অধ্যায়গুলোর নম্বর দিন (1, 1.1, 2.1 ইত্যাদি)।স্পষ্ট, প্রাঞ্জল ও একাডেমিক ভাষা ব্যবহার করুন।প্রয়োজন হলে চিত্র ও চার্ট যুক্ত করুন।

থিসিস বনাম রিসার্চ?

রিসার্চ হলো একটি প্রক্রিয়া বা কার্যকলাপ,যেখানে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যার মাধ্যমে নতুন কিছু জানার চেষ্টা করা হয়।

থিসিস হলো সেই গবেষণার নির্দিষ্ট, একাডেমিক প্রয়োগ,যা সাধারণত ডিগ্রি অর্জনের জন্য লেখা হয়।

তথ্য সংগ্রহ : Aayan Rahman
Follow : ResearchOrbit

04/08/2025
31/07/2025

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার ১৪টি কার্যকরী উপায়
- Gazi Mizanur Rahman

১। কেন পড়বেন আগে সেটা ঠিক করুন: পড়ার আগে ঠিক করে নিন- 'আপনি কেন পড়বেন? কেন পড়তে হবে? পড়লে কী হবে? না পড়লে কী হবে?'
ফুটবল খেলায় যদি গোলপোস্ট না থাকত, তাহলে রোদের মাঝে ৯০ মিনিট কেউ দৌঁড়াতে চাইতো না, বা দৌঁড়িয়ে আনন্দ পেত না। ক্রিকেট খেলায় বাউন্ডারি লাইন না থাকলে ব্যাটসম্যান ব্যাটিং করে আনন্দ পেত না; উইকেট সিস্টেম না থাকলে বোলার বল করে আনন্দ পেত না।
আমরা যেমন খেলাধুলা করি, যেখানে

২। বদ অভ্যাসগুলো পরিত্যাগ করুন: অযথা আড্ডা দেয়া, অযথা ঘোরাফেরা করা পড়াশোনার প্রতি ডিমোটিভেটেড করতে করতে পারে। পরশ্রীকাতরতাও অনেক সময় পড়াশোনার প্রতি অনাগ্রহ তৈরি করতে পারে।

৩। রাগ নিয়ন্ত্রণ করুন: আপনি যদি নিজের রাগ নিজে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন, তাহলে আপনার মন-মেজাজ সবসময় খিটখিটে থাকবে। পড়তে ইচ্ছে করবে না তখন।

৪। স্টাডিপ্ল্যান ও স্টাডি রুটিন তৈরি করুন: আগামীকাল কী পড়বেন, তা আগের দিন প্ল্যান করে আলাদা খাতায় লিখে রাখুন এবং পরের দিন সেই প্ল্যান অনুযায়ী পড়ুন। খাতার নাম দিতে পারেন "স্টাডি প্ল্যান খাতা"। প্রতি সপ্তাহ ও মাসে কোন কোন সাবজেক্ট বা বই শেষ করবেন, তাও প্ল্যান করে খাতায় লিখে রাখুন এবং একটি দৈনিক পড়ার রুটিন করতে পারেন। এতে করে দ্রুত কোনো বই বা সাবজেক্ট শেষ করতে পারবেন এবং পড়ার প্রতি একটা আগ্রহ তৈরি হবে।

৫। ভালো লাগার বিষয় দিয়ে পড়া শুরু করুন: আপনার যখন পড়তে ইচ্ছে করছে না, তখন যদি এমন সাবজেক্ট পড়তে চান, যেটা পড়তে ভালো লাগে না (যেমন ধরুন- বাংলা ব্যাকরণ) তাহলে আপনার আর পড়তেই ইচ্ছে করবে না। তাই পড়ার টেবিলে আগে নিজেকে বসানোর জন্য এমন কোনো সাবজেক্ট দিয়ে শুরু করুন, যেটা আপনার পড়তে ভালো লাগে বা পড়ে আনন্দ পান।

৬। বেশি পড়া ভাগ করে নিন: একটা বইয়ের যদি অনেকগুলো চ্যাপ্টার থাকে, কিংবা কোনো চ্যাপ্টার যদি অনেক বড় হয়; তাহলে সেগুলো ভাগ করে নিন কয়েক ভাগে। এতে করে পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি হবে। কিন্তু একসাথে যদি অনেক মোটা একটা বই শেষ করতে হবে ভাবেন বা অনেক বড় একটি চ্যাপ্টার শেষ করতে হবে ভাবেন, তাহলে ভয়ে আর পড়তে ইচ্ছে নাও করতে পারে; অথবা পড়াটা বোঝা মনে হতে পারে।

৭। কঠিন বিষয়গুলো অল্প অল্প করে পড়ুন: স্বাভাবিকভাবে আমাদের কাছে যে বিষয়গুলো কঠিন লাগে, সেগুলো পড়তে ইচ্ছে করে না। তখন যদি আমরা কঠিন বিষয়গুলো অল্প অল্প করি পড়ি তাহলে সময় একটু বেশি লাগলেও পড়াটা কিন্তু ঠিকই হবে। এই ক্ষেত এই ধরনের বার বার রিভিশন দিলে ও খাতায় লিখে হালকা শব্দ করে পড়তে পারলে মনে থাকে বেশি। যেমন- বিভিন্ন, তারিখ, সাল, নতুন নাম, Preposition, Vocabulary ইত্যাদি।

৮। পড়ার মাঝে ব্রেক দিন: পড়ার মাঝে ছোট ছোট ব্রেক দিলে পড়ার প্রতি এনার্জি থাকে দীর্ঘ সময়। আপনি চাইলে অল্প সময়ে ঘুমিয়েও নিতে পারেন। পড়ার ব্রেকের মধ্যে পানি বা হালকা কিছু খেলে দীর্ঘ সময় পড়তে গেলে ক্লান্ত বোধ হবে না। পড়তে ভালো লাগবে।

৯। পড়ার সময় ইন্টারনেট ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন: পড়ার সময় ফেইসবুক, মেসেঞ্জার, ইউটিউব, ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে সেগুলোর প্রতি মনোযোগ চলে যেতে পারে। তখন এগুলো ব্যবহার করতে ইচ্ছে করবে; পড়তে ইচ্ছে করবে না। তাই পড়ার সময় এগুলো ব্যবহার থেকে নিজে বিরত রাখুন।

১০। পিছিয়ে পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা পরিহার করুন: অতীত নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা করলে আর পড়ার প্রতি মনোযোগ কমে যায়। কেউ কেউ জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পিছিয়ে পড়েন। কিন্তু, পিছিয়ে পড়া আর লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়া একই বিষয় নয়৷ তাই জীবনে পিছিয়ে পড়া নিয়ে অযথা না ভেবে, কীভাবে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সেটা নিয়েই ভাবুন।
আপনার জীবন থেকে যে সময় চলে গেছে, সেটা হয়তো আপনি আর ফিরিয়ে আনতে পারবেন না; বা ফিরিয়ে আনার ক্ষমতা রাখেন না; কিন্তু আপনার বর্তমান ও ভবিষ্যতের সময়টুকুকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার ক্ষমতা আপনি রাখেন। কে ট্রেনের কোন স্টেশন থেকে উঠেছেন, সেটা বড় বড় কথা নয়; কে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারলেন, সেটাই বড় কথা।

১১। নিজের উপর আস্থা রাখুন: আপনার সামর্থ্য নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলতে পারেন। 'আপনার দ্বারা হবে না। আপনি জীবনে কিছু করতে পারবেন না।'
-এই ধরনের কথা পড়াশোনার প্রতি আপনাকে ডিমোটিভেটেড করতে পারে। তাই অন্যের কথা এড়িয়ে চলুন এবং নিজের সামর্থ্যের উপর আস্থা রাখুন।

১২। পর্যাপ্ত ঘুমিয়ে নিন: আপনি যদি রাত রেগে ফেইসবুকিং করেন, মেসেঞ্জারে চ্যাটিং করেন কিংবা ইউটিউবে ভিডিও দেখেন; তাহলে আপনার ভিতর একটা ঘুম ঘুম ভাব আসতে পারে কিংবা অবসাদগ্রস্ত হতে পারেন। তাই পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ বাড়াতে প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে তাড়াতাড়ি ওঠার চেষ্টা করুন। পাধা পুষ্টিকর খাবার ও শাক-সবজি খেলে সেটা আপনাকে উজ্জীবিত রাখতে সহায়তা করবে এবং পড়তে ভালো লাগবে।

১৩। নিয়মিত খেলাধুলা ও ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ও পর্যাপ্ত খেলাধুলা ও ব্যায়াম আমাদের মন-মেজাজ ও মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে সহায়তা করে। ফলে আপনার পড়তে ভালো লাগবে।

১৪। মোটিভেশনাল বই পড়ুন: বিভিন্ন মোটিভেশনাল বই ও আত্ম-উন্নয়নমূলক বই আপনাকে পড়াশোনার প্রতি উদ্বুদ্ধ করতে সাহায্য করবে। তাই মাঝেমধ্যে এই ধরনের বই পড়তে পারেন; কিংবা ইউটিউবে মাঝেমধ্যে এই ধরনের ভিডিও দেখে নিতে পারেন।

আশা করি, উপরিউক্ত পরামর্শগুলো অনুসরণ করলে পড়াশোনা প্রতি আপনার মনোযোগ বৃদ্ধি সহায়তা করবে।

[*বি.দ্র. পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার কৌশল নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন "পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার কৌশল" বইটি থেকে]

___ গাজী মিজানুর রহমান
*৩৫তম বিসিএস ক্যাডার
সাবেক সিনিয়র অফিসার
(পূবালী ব্যাংক লিমিটেড)
*বেস্টসেলার লেখক, ক্যারিয়ার স্পেশালিস্ট
মোটিভেশনাল স্পিকার ও শিক্ষাবিদ

#পড়ালেখায়_মনোযোগী_হওয়ার_উপায়
#পড়ালেখায়_মন_বসানোর_উপায়
#পড়াশোনায়_মনোযোগ_আনার_উপায়
#পড়াশোনায়_মনোযোগী_হওয়ার_মন্ত্র
#পড়া_মনে_রাখার_কৌশল

শিক্ষার্থীদের কাছে এই ৪টি অ্যাপ্‌স থাকা উচিত১. photomath: হঠাৎ গণিতের একটা প্রশ্ন সমাধান করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লেন। ঐ সময় ...
31/07/2025

শিক্ষার্থীদের কাছে এই ৪টি অ্যাপ্‌স থাকা উচিত

১. photomath: হঠাৎ গণিতের একটা প্রশ্ন সমাধান করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লেন। ঐ সময় আপনার সাথে কেউ নেই যে আপনাকে বুঝিয়ে দেবে। এমতাবস্থায় এই অ্যাপে গিয়ে প্রশ্নটির একখানা ছবি তুইলেই সাথে সাথে স্টেপ বাই স্টেপ সলিউশন দেবে এই অ্যাপটি।

২. Buddytalk : ইংরেজি শিখতে গেলে কথা বলার কোন বিকল্প নেই৷ কিন্তু আমরা সচরাচর কথা বলতে পারি না কথা বলার পার্টনার না পাওয়ায়। তাই আমাদের ইচ্ছা থাকলেও উপায় না থাকার কারণে আমরা ইংরেজিতে কথা বলতে ভয় পাই। এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি ইংরেজিতে কথা বলার পার্টনার খুজে পাবেন।

৩. Moon+Reader :মোবাইলে কিংবা ট্যাবে বই পড়ার জন্য এর চেয়ে ভালো অ্যাপ আছে কিনা আমার জানা নেই। এই অ্যাপটির সাইজও খুব কম। অ্যাপের মাঝেই আপনি খুজে নিতে পারেন আপনার পছন্দের বইটি। এই অ্যাপটি ফোনে থাকা মানে আস্ত একটা লাইব্রেরি থাকা।

৪. Camscanner: বন্ধুর কাছে তার নোট খাতাটা ধার নিলেন। তো তার নোটখাতাটি তাকে দিয়ে দেওয়ার আগে আপনি যদি দ্রুতই তার নোট খাতাটির একটা পিডিএফ ফাইল তৈরি করে নিজের ফোনে রাখেন তাহলে কেমন হয়? এই অ্যাপটি আপনাকে যেকোনো ডকুমেন্ট স্কান করে দিতে পারবে। একেবারে কম্পিউটারের স্ক্যানারের মতো।
.

কপি পোস্ট

10/07/2025
10/07/2025
10/07/2025
বাংলা সাহিত্য ✅👉 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। 👉মাইকেল মধুসূদন দত্ত। 👉 ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।👉কাজী নজরুল ইসলাম। 👉 জসীমউদ্দিন। ✍ সৌ...
28/06/2025

বাংলা সাহিত্য ✅
👉 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
👉মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
👉 ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
👉কাজী নজরুল ইসলাম।
👉 জসীমউদ্দিন।

✍ সৌরভ আহমেদ শেখসাদী।

https://www.facebook.com/share/15voxUaUKk/

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Shahjahan Saju posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share