Unique voice

Unique voice আমি এক এ্যাম্বুলেন্স—
অসংখ্য স্বপ্নের ডেড বডি নিয়ে ক্রমাগত ছুটে যাচ্ছি মৃত্যুর দিকে।
(6)

01/06/2025
১৮ লাখ সরকারি কর্মচারী একজোট হয়ে ইউসুন সরকারের বিরুদ্ধে দাড়াইছে। অর্থাত তাদের মূল কথা দুর্নীতির রাস্তা বন্ধ হইলে তারা কা...
27/05/2025

১৮ লাখ সরকারি কর্মচারী একজোট হয়ে ইউসুন সরকারের বিরুদ্ধে দাড়াইছে। অর্থাত তাদের মূল কথা দুর্নীতির রাস্তা বন্ধ হইলে তারা কাজে ফিরবে না।

সংস্কার? সংস্কারের তুস্টিসদে ওরা!

ব্যবসায়ী মহলও বসে নেই। শুরুতে মিথ্যে ছড়ালো—ইউনূস সরকার গ্যাস দিচ্ছে না।
আজ ইউনূস ডেটা দিয়ে দেখালেন—এই বছর গ্যাস সরবরাহ ২২% বেশি!

অবস্থা পরিষ্কার—
দুর্নীতিবাজ আমলা, বাটপার ব্যবসায়ী আর ধান্দাবাজ রাজনীতিকেরা হাত মিলায়ে একটাই কাজ করছে—ইউনূসকে ব্যর্থ বানানো।
কারণ, উনি সফল হলেই প্রমাণ হয়ে যাবে গত ৫৩ বছর ধরে দেশটারে কারা লুটপাট করছে।

তাই দেশ চালাতে আসা একজন সৎ, মেধাবী মানুষের পথরোধ করতেই পুরো সিন্ডিকেট এক হয়ে গেছে। পুড়া কপাল এ জাতির, বড়োই দুরর্ভাগ্য হায়!

আজ যে প্রশ্নটা সামনে—
এই দেশে আর কোনো ভালো মানুষ কি সাহস করবে দেশের জন্য কিছু করতে কোনদিন?

এই ছবিটা দেখে কি মনে হচ্ছে ?এই মেয়েকে বাসায় দীর্ঘ ছয় মাস আটকে রেখে ধর*ষণ করা হয়েছে ? ঘটনা শুরু থেকে শেষ অবধি পড়ে ও  তাদে...
22/05/2025

এই ছবিটা দেখে কি মনে হচ্ছে ?

এই মেয়েকে বাসায় দীর্ঘ ছয় মাস আটকে রেখে ধর*ষণ করা হয়েছে ?

ঘটনা শুরু থেকে শেষ অবধি পড়ে ও তাদের ভাবভঙ্গি দেইখা এজাম্পশন করা যায় , এরা লিভ টুগেদার করছিলো।

নোবেল মাদকাসক্ত ছিলো । মাথা হিজবিজবিজ হয়ে গেলে নির্যাতন করতো । শেষমেষ মেয়ে সে সব আর সহ্য করতে পারে নি । পালিয়ে আসতে চাইলো ।

তার কপাল ভালো — বেঁচে ফিরতে পেরেছে । এই মেয়ে নোবেলের হাতে খু*ন হলেও অবাক হওয়ার মতো কিছু ছিলো না।

আমরা যখন কলেজে পড়ি , রেডিওতে একটা অনুষ্ঠান শুনতাম রাতে।

"যাহা বলিবো সত্য বলিবো...... " — কোন এফএম এর অনুষ্ঠান তা মনে নেই । একটা ঘটনা মনে আছে ।

একটা ছেলে নেশার টাকা না পেয়ে পেছন থেকে কোদাল দিয়ে মায়ের মাথায় অথবা পিঠে আঘাত করছিলো । ঐ আঘাতের পর তার মা সম্ভবত মারা যায়।

ছেলেটা যখন এফএমে এই ঘটনা বর্ণনা করছিলো সে তখন হু হু করে কাঁদছিলো । সামহাউ তার বোধ ফিরে এসেছিলো ।

এই ঘটনা কেনো বর্ণনা করলাম ?

এটা বোঝানোর জন্য যে — একজন মাদকাসক্ত মানুষের আসলে এইটুকু বোধও থাকে না , দুনিয়ার কোনটা ভালো — কোনটা খারাপ ।

এরা যতো সহজে একটা মানুষের জীবন নিয়া নেয়, আপনি ততো সহজে একটা মুরগীর জীবনও নিতে পারবেন না ।

নোবেল রিহ্যাবে ছিলো । নোবেল মাদকাসক্ত ।
নোবেল মাইয়াবাজি করে । নোবেলের বউ আছে ।

এই খবর এই মেয়েটা জানতো না?
জানতো ৷ তাও সে নোবেলকেই চয়েজ করেছে ।

জগতে এক ধরনের অদ্ভুত মাইয়া মানুষ আছে যারা—

সুগার ড্যাডির গলা জড়াইয়া ধইরা আহ্লাদ কইরা বলবে , আমি তোমারে ভালোবাসি , তোমার টাকা পয়সারে না ।

নেশাখোর ক্ষমতাধর নেতার বিছানায় থেকে ফিরে আসার সময় বলবে , আমি তোমার সাহসিকতারে ভালোবাসি, তোমার ক্ষমতারে না।

কেনো এই ভন্ডামি?

জাস্ট টু এনজয় এ স্মল মোমেন্ট অফ লাইফ?

এরা আসলে জীবনটাকে এনজয় করতে চায় ভিন্ন ওয়েতে। এরা সবসময় লাইমলাইটে রাখতে চায় নিজেরে, নিজের জীবনরে — হুইচ ওয়ে, ইট টোটালি ডাজনট ম্যাটার ।

পরিবারের শাসনকে এরা তুচ্ছজ্ঞান করে । ধর্মকে এরা গোঁড়ামি ভাবে । নৈতিকতাকে এরা হ*ত্যা করে প্রজন্মের দোহাই দিয়ে—" এই যুগে এসব হয়-ই...

শৃঙ্খলাকে খাঁচার বন্দী টিয়া মনে করে । বেপরোয়া জীবনকে মনে করে প্রিয় স্বাধীনতা ।

বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি আনভীর সোবহান ও মুনিয়া কান্ডের কথা মনে আছে ?

মুনিয়া কলেজ ছাত্রী , থাকতো গুলশানে লাখ টাকার ফ্ল্যাট বাসায় । দু'হাতে টাকা উড়াইতো ।

শেষমেষ "লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু... এই প্রবাদকে সত্য বানিয়েই মৃত্যু ধরা দিছিলো মুনিয়ার জীবনে ।

এই মেয়েদের ভুলের জীবনটাও আসলে মাদকের এই সুখের মতো ক্ষণস্থায়ী ।

মদ , ইয়াবা , কোকেইন সব ধরনের মাদকেই এমন রাসায়নিক পদার্থ থাকে, যা শুরুতে ডোপামিন নিঃসরণ কইরা আনন্দ দেয় । পরে ধীরে ধীরে মাদকাসক্তকে নিয়ন্ত্রণহীন ও বিষণ্ণ কইরা ফেলে ।

" My Life , my rules , my choice " এই স্লোগানরে নেগেটিভ পথে ব্যবহার করা মেয়েরাও একটা সময় জীবন, জীবনের রুলস আর চয়েজ কিছুই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না ।

শেষটা এতই বিস্বাদ হয় , শুরুর আনন্দের কথা আর কেউই মনে করতে চায় না ।

কেউ আইসা বইলেন না — আপনি নোবেলের বিপক্ষে না বইলা মেয়েটারে কেনো ব্লেইম করতেছেন?

আমি বলি— নোবেল গ্রেফতার হইছে । ও দোষী । ওর বিচার হবে । ও অলরেডি নিজের জীবন নষ্ট করছে ।

কিন্তু এই যে একটা জীবনরে এই ওয়েতে এনজয় করার প্রবণতা ছড়িয়ে , নিজের জীবন নষ্ট করে ,
তার পরিবাররে— সমাজের মোরাল এথিকসগুলারেও ফাঁসিয়ে দিয়ে যায় ,

is this the worth of her life?

প্রশ্নটা মাথার ভেতর আশ্চর্যবোধক চিহ্ন হয়ে ঘোরে ।

19/05/2025

পুরুষ মানুষ-
সে একজন বাবা, একজন ভাই, একজন স্বামী, একজন ছেলে ❤️‍🩹

#ভাই #বাবা #একজন

19/05/2025

এই হলো অবস্থা 🤣

19/05/2025

সাগরে বাস করা এক রহস্যময় জাতি, যেন সত্যিকারের মাছ-মানব!

#এক #মাছ #করা

19/05/2025

নজরুলের বিদ্রোহী কবিতার ইংরেজি অনুবাদের চমৎকার আবৃত্তি করলেন বৃটিশ কবি ডেভিড লী মর্গান।

কথিত আছে , শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ক্যান্টনমেন্টে ৬০০ এর ও বেশি লীগের নেতা ছিলো । তারা সবাই মোটামুটি দেশ ছেড়ে পালিয়ে...
19/05/2025

কথিত আছে , শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ক্যান্টনমেন্টে ৬০০ এর ও বেশি লীগের নেতা ছিলো ।

তারা সবাই মোটামুটি দেশ ছেড়ে পালিয়েছে । কেউ ইমার্জেন্সি পালিয়েছিলো , খুব দ্রুত । আবার কেউ অনেক দিন আত্মগোপনে থাকার পর সময় নিয়ে পালিয়েছে ।

২০২৪ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর , ০৫ আগস্টের পর
প্রায় ৪২ দিন পর বিবিসি বাংলা রিপোর্ট করে —

"এখনো সীমান্ত দিয়ে ভারত পালিয়ে যাচ্ছে আওয়ামীলীগ নেতা—মন্ত্রীরা । এই পালিয়ে যাওয়া হচ্ছে চুক্তিভিত্তিক।"

কে কাকে কত টাকা খাইয়ে চুক্তি করে ভারত অবধি পৌঁছেছে সে হিসেব আমি করবো না ।

গাড়ি থেকে নেমে এক পা না ফেলতে পারা মন্ত্রীরা কিভাবে সীমান্ত অবধি পৌঁছেছে , সেই প্রশ্নও বা করবো কোথায় ?

তারা কিভাবে পালিয়েছে সেটা প্রশ্নবোধক চিহ্ন হলেও অনুমান করা টাফ না ।

"নিকেলেস প্যারিসে , মঈদুল ঢাকাতে...

লাইনের মতো—

ওবায়দুল কাদের , শেখ ফজলের নূর তাপস, আ হ ম মুস্তাফা কামালরা আছে সিঙ্গাপুরে,

পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাসান মাহমুদ বেলজিয়ামে , আসাদুজ্জামান খানরা বিদেশে আরামসে বসবাস করতেছে । অধিকাংশই এলাকার নেতারাও ভারতে বিলাস বহুল লাইফ লিড করতেছে ।

এদের কাউরেই হাসিনা কপ্টারে করে সাথে নিয়ে যায় নি । এরা দেশ থেকে সহযোগিতা নিয়ে পালিয়েছে ।

সন্দেহ আছে?

যাইহোক , দেখলাম —

'নুসরাত ফারিয়া বিমানবন্দরে গ্রেফতার হয়েছে হ*ত্যা মামলার সহযোগী হিসেবে । মামলা হয়েছে ভাটারা থানায়।

অভিযোগ — নুসরাত ফারিয়া এই গণহ*ত্যায় অর্থনৈতিক ভাবে সহযোগিতা করেছে ।

অভিয়াসলি নুসরাত ফারিয়া অভিযুক্ত হলে তাকে গ্রেফতার করবে, সেটাই লজিক। কিন্তু এই হত্যা মামলায় আসামী আছে আরও ২৮৩ জন ।

কয়েকটা পরিচিত মুখের নাম-ই বলি , আহসান হাবিব ভাবনা , অপু বিশ্বাস , জায়েদ খান , নিপুণ আক্তারসহ অনেকেই । তারা বাইরে কেনো? ( তথ্যসূত্র — ১)

আপনি বলতে পারেন , তারা তো দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে না ।

ওকে , ইন দ্যাট কেজ ক্লরিফাই মাই ডাউট ,

"তাহলে দুইদিন আগে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ খান মামলা থাকা সত্ত্বেও আরামসে চলে গেলো কিভাবে?

২০২৫ সালে ১৪ জানুয়ারি , কিশোরগঞ্জে "জুলাই গণহ*ত্যায়" খুনীদের অ*স্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করার অভিযোগ এনে একটা মামলা করা হয় । সেই মামলায় আব্দুল হামিদ খান তিন নম্বর আসামী । এই মামলা এখনো নিষ্পত্তি হয় নি। (তথ্যসূত্র— ২)

তার আগেই আব্দুল হামিদ খান পগারপার ।

তাহলে আমাকে বলেন , নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেফতার করা হলে আব্দুল হামিদখানকে কেনো গ্রেফতার করা হয় নি?

সাপের মাথা ভর্তি বিষ , তাই সাপের মাথা টাচ করা গেলো না , লেজ নিয়া নাড়াচাড়া কইরা আমরা অর্গাজমের সুখ নি ।

রাবণের দশ মাথা , সেই দশ মাথায় ফাঁসির দড়ি কিভাবে ঝুলাতে হয় সে উপায় আমাদের জানা নেই— সে সাহসও আমাদের নেই ।

আমরা তাই এক মাথাওয়ালা আসামীকেই ধরে এনে গর্দান নামিয়ে দি ।

রঙ্গমঞ্চেই এই তামাশাতেই যতো মজা ।

মাঝখানের সময়টাতে একটা লাইন খুব ভাইরাল হয়েছিলো , ' দুনিয়া যদি হয় রঙ্গমঞ্চ , বাংলাদেশ তার সদর দফতর ...

আমি বলি , আর আমাদের প্রশাসন হইলো এই সদর দফতরের ভেতর রঙ্গমঞ্চের আরেক সদর দফতর , ২৪ ঘন্টা সার্ভিস , আনলিমিটেড শো!

18/05/2025

"নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা " নামে নারী অধিকার আদায় আন্দোলনের ডাক দেওয়া হলো । অথচ দেখে মনে হলো — যাত্রাপালা হচ্ছে ।

দুই তিনটা স্লোগান আমার বেশ অদ্ভুতই লাগলো ।

যেমন, পাহাড়ে সেনাশাসন হটাও ।
এটার সাথে নারীবাদের কি সম্পর্ক?

ধরে নি , পাহাড়ে সেনাবাহিনীরা আদিবাসী নারী ধ*র্ষণ করে।

তাহলে স্লোগান লিখুন , "পাহাড়ে সেনাবাহিনীর দ্বারা নারী ধ*র্ষণ বন্ধ হোক। "

পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের নিরাপত্তার দিক থেকে অন্তত কৌশলগত ও সংবেদনশীল স্থান হিসেবে চিহ্নিত করা হয় ।

সেখান থেকে সেনাশাসন হটানোর যুক্তি কি?

দেশের সার্বভৌমত্বকে নষ্ট করার প্ল্যান কষে কোন ধরনের নারীর অধিকার আদায় করতে চান আপনারা?

আবার —

টান্সজেন্ডার ইস্যু কিভাবে নারীবাদ ইস্যু হয়?

একজন ট্রান্স নারী কেমনে একজন নারীর সমান হয়।

সান্ডা ভেবে গুইসাপ খেয়ে হাসপাতালে শুয়ে থাকার মতো ইস্যু হয়ে গেলো না?

একটা মেয়ে দেখলাম , ডানা পরে ঘুরছে । দ্যাটস লজিক্যাল । সাম হাউ ইউ ক্যান ডিফেন্ড ।

ডানা স্বাধীনতার প্রতীক বোঝানো যায়।

কিন্তু একজন পোলায় ক্যান ডানা পইরা ঘুরতেছে?
ঐটা এঞ্জেল? এঞ্জেলের সাথে নারীবাদের সম্পৃক্ততা কি!

বিশ্বের বড় বড় প্যারেডগুলাতে আবার খালি গায়ে ব্যাডা মানুষ ডানা পইরা ঘুরে মূলত গে'দের সিম্বল বহন করার জন্য ।

সবচেয়ে মজার ব্যাপারটা এখন বলি।

এই আন্দোলনের লিডিং পজিশনে একজন আছে যার নাম মার্জিয়া প্রভা ।

এই মেয়েটা নিজ বান্ধবীরে গাঁজা খাইয়ে তার বন্ধুদের হাতে তুলে দিয়েছিলো ধর্ষ*ণ করার জন্য ।

বন্ধুরা রুমের ভেতর তার বান্ধবীকে কয়েকবার ধর্ষ*ণ করে , প্রভা বাইরে হেঁটে তাদের পাহারা দেয় ।

এই ঘটনা মৌলভীবাজারের ।

ধর্ষ*ক দুজন ছিলেন প্রভার বন্ধু ছাত্রফ্রন্টের রায়হান আনসারি ও সজীব তুষার ।

বন্ধুদের দিয়ে নিজ বান্ধবীকে ধর্ষ*ণ করায়ে এভাবেই নারীর অধিকার সুরক্ষা করতে করতে প্রভারা একসময় রাস্তায় নেমে স্লোগান দেয় ,

" আমরা সবাই বে-শ্যা, বুঝে নিবো হিস্যা৷ "

এই আন্দোলনে স্লোগানগুলো এতই এলোমেলো ও জগাখিচুড়ি লাগছে , এদের কতজন আসলে দেশের নারীদের প্রতিনিধিত্ব বহন করছে সেটা প্রশ্ন থেকে যায়।

আন্দোলন নারীর, সেখানে আদিবাসীর অধিকার ছিলো, এঞ্জেল ছিলো, ট্রান্সজেন্ডার ছিলো না , নাভি বের করা শাহবাগী ছিলো কিন্তু ছিলো না কোনো নারী —

যারা আসলেই নারীর অধিকার সুরক্ষা দিতে পারে...

তোমরা আগে বেগম রোকেয়ার ' নারীর অধিকার ' ও তসলিমা নাসরিনের নারীর অধিকারের ভেতর পার্থক্যটা বোঝো , তারপর নাহয় নারীর অধিকার আদায়ে মাঠে নাইমো...

কিছুদিন আগে লিখছিলাম , এই দেশে মানুষরে তারাই ফাঁ-সিতে ঝু-লায় যাদের নিজেদেরই আগে ফাঁ-সির দড়িতে ঝুলে যাওয়ার কথা ।

নারীবাদের বেলায় ও একই জিনিসটাই হচ্ছে , নারীর অধিকার রক্ষা করার ভং ধরতে আইসা এরা উল্টো
নারীর অধিকার নষ্ট কইরা ফেলতেছে...

হারিয়ে যাওয়া দিনগুলো😊❤️‍🩹
14/12/2024

হারিয়ে যাওয়া দিনগুলো😊❤️‍🩹

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Unique voice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share