MD Misbah Uddin

MD Misbah Uddin Inventor

কেন কম বয়সী চরিত্রবান মেয়ে বিয়ে করতে বলছি?প্রথম কথা; এরা যৌবন শেষের পথে নয় কেবল শুরু। একজন ইউনিভার্সিটি পাশ করা মেয়ে অলম...
21/05/2025

কেন কম বয়সী চরিত্রবান মেয়ে বিয়ে করতে বলছি?

প্রথম কথা; এরা যৌবন শেষের পথে নয় কেবল শুরু। একজন ইউনিভার্সিটি পাশ করা মেয়ে অলমোস্ট যৌবন শেষ হবার পথে আছে। ১৩+ মেয়েরা বিয়ের উপযুক্ত। এরপরও আপনি ৩-৪ বছর লেট করে ১৬-১৮ এর একজন নারীকে বিয়ে করলেন। তার যৌবনের ৩-৪ বছর তখন অলরেডি শেষ। আর ইউনিভার্সিটির আন্ডারগ্রেজুয়েশন শেষ হলে মেয়েদের বয়স হয় কম করে হলেও ২৪ মতো। আর মাস্টার্স করলে ২৬ মিনিমাম। অর্থাৎ প্রায় এক যুগ যৌবনের টাইম মিসিং। কেও কেন এই সেক্রিফাইস করবে? মেয়েদের বেষ্ট অফারিং টাইম ১৩-৩০। ছেলেদের এটা ১৭-৫৫ বা আরো বেশি। এবার বিবেচনা করুন। একটা ১৫ বছরের মেয়ে বিয়ে করলে ১০ বছর বেশি যৌবন পাওয়া যাবে। কেও কেন এটা নষ্ট করবে?

এরপর, SSC পাশ করেনি এই বয়সের নারীরা কঠিন প্রেমময়ী হয়। এরা অল্পতে সারপ্রাইজ হয়। খুব সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনি এদের প্রথম ভালোবাসা হবেন! এরা অল্পতেই বিরাট খুশি থাকে। কোন বেশি বয়সী মেয়েকে আপনি এরকম সারপ্রাইজ করতে গেলে ৫০ গুন বেশি সময় অর্থ খরচ করতে হতে পারে। আমার পরিচিত ইউনিভার্সিটির মেয়েগুলো যেই পরিমান উচ্চ আশা রাখে! সুবাহানাল্লাহ! এদের অবশ্য বিয়েও হয়নি অনেকের! হবার কথাও না! কে বিয়ে করবে এদের! এদের বিয়ে করা কোন দিক দিয়ে যৌক্তিক?

কম বয়সী মেয়েদের মাথায় অধিকার এবং নারীবাদী চিন্তা ভাবনা কম। তারা প্রেম করার জন্য ছোক ছোক করে! এদের প্রথম প্রেম হতে পারলে আপনার জীবন রঙিন হয়ে উঠবে। এরা চঞ্চল হয়। SSC লেভেল পর্যন্ত মেয়েরা পরিবারের সাথে থাকে, এরা মিনিমাম একটা ডিসিপ্লিনের মধ্যে থাকে। তখনও তারা বাইরের দুনিয়া খুব বেশি দেখেনি। তার মাঝে নারীবাদী চিন্তা ভাবনা নেই বললেই চলে। অপরদিকে ভার্সিটির বেশি বয়সী কোন মহিলা প্রচুর লোকজন দেখে, দুনিয়ার বিভিন্ন অভিজ্ঞতা অর্জন করে পুরুষের মতো। এরা যৌক্তিকতা দিয়ে সব কিছু মাপতে যায়। তাদের অন্তর শক্ত শক্ত ভাব। এদের চঞ্চলতা কমে যায়। ভারী ভারী কথা বলে। যেটা আমরা পূরুষরা পছন্দ করি না। আর নারীবাদী চিন্তা ভাবনার হলে তো আরেক ক্যাচাল! সম্বাবনা বেশি!

বাকি আর কোন কারণ প্রয়োজন হবে না কম বয়সী মেয়ে বিয়ে করতে। এবার কিছু ভ্রষ্টা নারীদের কথায় আসি যা এক্সট্রা করে বিবেচনাযোগ্য,

মেয়েরা নরমালি তার নিজের ১৬-২২ বছর সময়ের ভালোবাসার প্রতি অত্যন্ত দূর্বল থাকে। এই বয়সে তারা প্রেমে পড়লে তারা এটা ভুলতে অনেক দেরী আছে! সে যাকে ভালোবাসে এমন ছেলের প্রথম ছোয়া এরা সহজে ভুলতে পারে না। ছ্যাকা খেয়ে অনেকে দ্বীনে ফেরত আসে। এরা যদিও তাওবা করে তবুও তারা নিকট সময়ে আগের মতো কখনোই কোন ছেলেকে ভালোবাসা দিতে পারবে না। এদের এসব ভুলতে লম্বা সময়ের দরকার। পরবর্তী স্বামী আগের অবৈধ স্বামীর থেকে বেশি স্মার্ট না হলে বা বেশি সুযোগ সুবিধা না দিলে তাদের হতে খুব একটা প্রেম রিটার্ন পাবেন না এটার সম্ভাবনা আছে। বৃদ্ধ মেয়েদের অনেকে আবার প্রেম না করলেও বড় হতে হতে অনেকজনকে মন দিয়ে রাখে! এদের থেকে ঐ মানের ভালোবাসা পাওয়া কঠিন কাজ! এরা কম্পেয়ার করে! যেহেতু তারা দুনিয়া দেখেছে বেশি তাই কম্পেয়ার করার অপশনও বেশি!

আরো কারণ আছে আমার এই পরামর্শ দেয়ার। পরে বলবোনি ইনশাআল্লাহ। পোষ্ট লম্বা করে কাজ নেই। ফ্রি মিক্সিং এ স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে পড়ছে এমন হলে তো, এই মেয়ে বিয়ে করতে আগেই — "না"। আমি কেবল গার্লস স্কুল, কলেজের কথা বলছি। যারা অবশ্যই পরিবারে থেকে পড়াশুনা করছে। কলেজ হলে হেস্টেলের মেয়েদেরও বিয়ে করবেন না। এদের বান্ধবীদের চিন্তাভাবনার প্রভাব এদের মাঝে থাকে। বেহুদা অশান্তি ডেকে আনার কোন মানেই হয় না!

20/05/2025

ধনীরা কপালে ভর করে ধনী হয়নি। তারা হঠাৎ করে টাকার ওপর পড়ে যায়নি। তারা এমন একটা খেলা খেলেছে, যা তোমাকে কেউ শেখায়নি। আর তারা তোমাকে সেটা শেখাতেও চায় না—কারণ তুমি একবার নিয়ম শিখে ফেললে, তখনই তুমি হয়ে উঠবে হুমকি।

এটা শুধুই তাদের জন্য, যারা ভাঙতে চায় শিকল, যারা নিজের জীবন পাল্টাতে চায়। তাই শুনো, শুধু নিজের জন্য নয়—তোমার বন্ধুবান্ধব, ভাইবোনদের জন্যও। এই ৭টা গোপনীয় সত্য যদি তুমি মনপ্রাণ দিয়ে কাজে লাগাও, তাহলে ১২ মাসের মধ্যেই তুমি হয়ে উঠতে পারো একজন মিলিয়নিয়ার। কারণ এটা শুধু স্বপ্ন নয়—এটা তোমার বাঁচার পথ।

1️⃣ ধনীরা কখনো সময়ের বিনিময়ে টাকা নেয় না, তারা “মূল্য” দিয়ে সম্পদ গড়ে। তুমি যখন সকাল-সন্ধ্যা চাকরি করো, তখন তারা এমন সিস্টেম বানায় যা ২৪/৭ কাজ করে—ইনভেস্টমেন্ট, ডিজিটাল অ্যাসেট, বিজনেস। সময় সীমিত, কিন্তু সিস্টেম সীমাহীন। পার্থক্যটা বুঝো।

2️⃣ ঋণ খারাপ নয়—মূর্খতা খারাপ।
ধনীরা “ভালো ঋণ” দিয়ে সাম্রাজ্য বানায়: প্রপার্টি, যন্ত্রপাতি, বিজনেস ক্যাপিটাল। আর তুমি “খারাপ ঋণ” নিয়ে দেখাও: আইফোন, নাইটক্লাব, গাড়ি। ঋণ যদি টাকা না আনে, সেটা দাসত্ব।

3️⃣ ৯-৫ খেতে দেবে—কিন্তু মালিকানা তোমায় মুক্তি দেবে।
তারা চাকরির আয় দিয়ে বিজনেস শুরু করে। তুমি সেই আয় দিয়ে শো-অফ করো। একদিকে গড়ে উঠে সাম্রাজ্য, আরেকদিকে জমে দায়। নিজের কিছু তৈরি করো—যেটুকু থাকে, সেখান থেকেই শুরু করো।

4️⃣ তোমার নেটওয়ার্কই তোমার সম্পদ।
তারা কখনো হতাশ, নেগেটিভ মানুষের সঙ্গে সময় কাটায় না। প্রতিটি বন্ধু দেয় কিছু না কিছু: জ্ঞান, যোগাযোগ, মূলধন। যদি তোমার আশেপাশের লোকেরা তোমায় টানছে না, তারা তোমার শক্তি খাচ্ছে। কেটে ফেলো।

5️⃣ নীরবতা ধনীদের কৌশল।
তারা ঢাকঢোল বাজায় না। তারা ছায়ার মতো চলে, বজ্রের মতো আঘাত হানে। তুমি যখন সোশাল মিডিয়ায় ফেক লাইফ দেখাও, তারা তখন জমি, শেয়ার, ব্যবসা কিনে নিচ্ছে। চুপচাপ কাজ করো, ঝড় তুলে দাও।

6️⃣ ধনীরা প্রতিদিন আর্থিক শিক্ষায় বিনিয়োগ করে।
তারা বই পড়ে, কোর্স করে, মাস্টারমাইন্ডে যায়। আর তুমি? নাটক, ফুটবল, পর্ন দেখো। আজকের দিনে জ্ঞানই নতুন টাকা। শিখো, নইলে গরিব থাকো।

7️⃣ তারা বিক্রি করে। শেষ কথা।
প্রতিটা মিলিয়নিয়ারই বিক্রেতা। কেউ পণ্য বিক্রি করে, কেউ ব্র্যান্ড, কেউ সার্ভিস, কেউ স্কিল। যদি তুমি বিক্রি করতে না পারো, তাহলে কে তোমায় কিনবে।

Copy post

30/04/2025
https://www.facebook.com/share/1FfHP7dmnj/?mibextid=wwXIfr
24/04/2025

https://www.facebook.com/share/1FfHP7dmnj/?mibextid=wwXIfr

একজন পুরুষকে প্রতিদিন অসংখ্য 'অনিশ্চিত অবস্থা'র মোকাবিলা করতে হয়। দিনে অসংখ্য সিদ্ধান্ত নিতে হয়। মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।

বাসা থেকে বের হবার পর রিক্সার অপেক্ষা। না পেলে হাঁটতে হয়। রিক্সা পেলে ভাড়া নিয়ে কিছুক্ষণ ক্যাঁচাল করা লাগে। বাসে গেলে সিট পাবো নাকি পাবো না এই নিয়ে শঙ্কা। ভাড়া নিয়ে হেল্পারের সাথে তর্কাতর্কি। অনেক যাত্রী উঠানোর জন্য একটু পরপর ব্রেক করলে চিল্লাতে হয়।

অফিসে গেলে একটার পর একটা কাজ। কোনো কাজ কাউকে বুঝিয়ে দিতে হয়, কোনো কাজ নিজে করতে হয়। কাজ ঠিকমতো না হলে ফেরত পাঠাতে হয়, নিজের কাজ ভালো না হলে ঝাড়ি খেতে হয়।

যারা ব্যবসায়ী, তাদের তো প্রতিনিয়ত সিদ্ধান্ত নিতে হয়। ঐ জিনিসের দাম বাড়বে? আগে থেকে কিনে রাখতে হবে? কাস্টমার বাকিতে চাচ্ছে, দিয়ে দেবো? ১৭২২ টাকা হয়েছে, ১৭০০ টাকা দিতে চাচ্ছে? কী বলবো? ডিলার আসছে, টাকা দিতে হবে। ক্যাশে তো এতো টাকা নেই।

চাকরি, ব্যবসা শেষে বাজারে যেতে হয়। মুরগির দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে গেছে। মাছের বাজারেও বেহাল দশা। কী মাছ নেবো? বড়ো মাছ নাকি পুঁটি মাছ? আজ না কিনে কাল সকালে কিনলে হবে না?

একজন পুরুষ ঘর থেকে দরজার বাইরে পা দেবার সাথে সাথে প্রতিমুহূর্তে তাকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এইটা করবো নাকি ঐটা? এখন করবো নাকি পরে? প্রতিদিন অসংখ্য অনিশ্চিত ঘটনা থাকে।

রিক্সা পেতেও পারি, না-ও পারি
পাওনা টাকা ফেরত পেতেও পারি, না-ও পারি
মাছ কিনতে গেলে পছন্দ হতেও পারে, না-ও পারে
রাস্তায় একজনের সাথে ধাক্কা লাগছে, তার সাথে ঝগড়া করতেও পারি, না-ও পারি
একজন পুরুষ হিশেবে চিন্তা করুন, প্রতিনিয়ত আপনার ব্রেইনকে কতো শতো কমান্ড দিতে হচ্ছে। আপনি ঠান্ডা মস্তিষ্কের লোক। কিন্তু, আরেকজন এসে এমন কথা বললো, মেজাজটাই খারাপ করে দিলো।

একজন পুরুষকে অনেক বেশি এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর ডিল করতে হয়। সে জানে না আজকে বসের মন ভালো নাকি খারাপ, রিক্সাওয়ালা/বাসের কন্ডাক্টার তার মেজাজ খারাপ করবে নাকি না।

দিনে ১০-১২ ঘণ্টা বাইরের এতোগুলো মানুষের সাথে কথাবার্তা বলে, এতোকিছু সামলে যখন সে ঘরে ফিরে, তখন কী আশা করে?

ঘরে গিয়ে অন্তত কিছুক্ষণ শান্তি পাবো। এইসময় অনিশ্চয়তা নেই।

বেশিরভাগ নারী এই জায়গায় পুরুষকে বুঝতে ভুল করে।
একজন পুরুষ পরিশ্রান্ত শরীর নিয়ে যখন বাসায় ফিরে, সে প্রত্যাশা করে তাকে কেউ স্বাগত জানাক।

এক গ্লাস শরবত, এক গ্লাস পানি সে নিজেই খেতে পারবে। কিন্তু, কেউ যদি তাকে এগিয়ে দেয়?

স্বামী বাসায় আসার পর কেন জানি নারীরা সংসারের কাজ নিয়ে অনেক ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তারা তখন তরকারি কাটা শুরু করে, রান্না বসায়, বাসাটা আরেকবার ঝাড়ু দেয়৷ বাজার ব্যাগ হাতে নিয়ে লিস্টের সাথে মিলিয়ে দেখে কী বাদ পড়েছে।

সারাদিন কাজ শেষে বাসায় ফেরা স্বামীকে প্রথম ১৫ মিনিট সময় দেয়া আমি মনে করি একজন স্ত্রীর ঐ সময়ের অন্যতম দায়িত্ব।

আপনি সারাদিন বাসায় অনেক কাজ করছেন। এটা অবশ্যই স্বীকার করতে হয়। কিন্তু, স্বামী ঘরে ঢুকার পর দৌড় দিয়ে রান্নাঘরে যাওয়াটা এই সময় ঠিক না।

পানি দেয়া, বলার আগেই লুঙ্গি/ট্রাউজার, টি-শার্ট দেয়া, কিছু খেয়ে আসছে নাকি খাবে জিজ্ঞেস করা, গোসল করতে চাইলে পানি গরম লাগবে কিনা (যাদের লাগে) জিজ্ঞেস করা -এগুলো একজন স্ত্রী যদি ঠিকমতো করতে পারে, পুরুষ এই ওয়েলকামেই সন্তুষ্ট।

তার মেজাজটা ঠান্ডা হলো। বাসাকে শান্তির জায়গা মনে হলো।

সারাদিন বাইরে কাজ করা একজন পুরুষ বাসায় আসার পর তাকে অন্তত ১ ঘণ্টা নিজের মতো থাকতে দিন। ময়লা ফেলতে হবে, বাজার লিস্টের দুই আইটেম বাদ পড়েছে, আগামীকাল বাসা ভাড়া দিতে হবে এগুলো ঐ ১ ঘণ্টা মনে করিয়ে দেবার কোনো দরকার নেই।

একজন নারী ঐ ১ ঘণ্টায় জানে না সারাদিন তার স্বামীর ওপর কী পরিমাণ ধকল গেছে, তার মুড কেমন আছে। আস্তে আস্তে স্বামী এগুলো বলবে আজ এই এই হয়েছে।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে আমি কখনোই প্রতিযোগিতামূলক সম্পর্ক মনে করি না। একজন কতো কাজ করলো, আরেকজন কম করলো এগুলো বিবেচ্য না। বরং একজন আরেকজনকে কীভাবে সম্মান করবে, কীভাবে তাকে মূল্যায়ন করবে এটা গুরুত্বপূর্ণ।
একজন গৃহিণী স্ত্রীকে যেমন সম্মান দিতে হবে, তার কাজকে মূল্যায়ন করতে হবে, তেমনি নারীকেও অবশ্যই স্বামীর কাজের মূল্যায়ন দিতে হবে।
লেখাগুলো বাস্তব বাদি, কেউ মনে কষ্ট নিবেন না প্লিজ।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন,
সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণে রাখুন।
#জীবন_চক্র

21/04/2025

শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির, লিখে রেখো, এক ফোঁটা দিলেম শিশির।

রবীন্দ্রনাথ ঠাঁকুর।

05/04/2025

প্রকৃতি শুন্যস্থান পছন্দ করেনা।
সে তার শুন্যতার অভাব যেভাবেই হোক গুচিয়ে নিবেই।

16/03/2025

কিছু কিছু সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাওয়াই ভালো; বুক ছিড়ে গেলেও! সম্পর্ক যদি কমফোর্ট না দেয় তাহলে মায়ার টানে পড়ে থাকা উচিত নয়।

“প্রত্যেক পুরুষের জানা উচিত ১৪টি সহজ নিয়ম:১. রাগ তোমার এক নম্বর শত্রু, এটাকে আসতে দাও এবং যেতে দাও কিন্তু তোমাকে নিয়ন্...
12/03/2025

“প্রত্যেক পুরুষের জানা উচিত ১৪টি সহজ নিয়ম:

১. রাগ তোমার এক নম্বর শত্রু, এটাকে আসতে দাও এবং যেতে দাও কিন্তু তোমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিও না।

২. সুখী হওয়ার জন্য তোমার মানুষ বা বস্তুগত জিনিসের প্রয়োজন নেই। তোমার সুখকে বহুগুণে বৃদ্ধি করার জন্য তারা আছে।

৩. তোমার ঘৃণাকারীরা তোমার সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপনদাতা, তাদের সেই অনুযায়ী ব্যবহার করো।

৪. পরিবার কেবল রক্তের নয়।

৫. ভাইয়েরা ২৪ ঘন্টার বেশি ঝগড়া বা ঝগড়া করে না। নারীরা এটা করে, পুরুষরা নয়।

৬. লড়াই করতে এবং নিজেকে রক্ষা করতে শেখা আবশ্যক।

৭. জিমের চেয়ে ভালো থেরাপি হাউস আর কিছু নেই।

৮. তুমি কী খাচ্ছো তা দেখো, চিনি এড়িয়ে চলো, প্রচুর প্রোটিন খাও।

৯. একজন মূল্যবান নারীর সন্ধান করো, যেখানে প্রতিশ্রুতি বলার সময় সে প্রথমেই যৌনতা এবং অর্থের কথা ভাবে না।

১০. যদি সে রাজি না হয়, তার বোন, তার চাচাতো ভাই, তার সবচেয়ে ভালো বন্ধু, সবচেয়ে বড় বন্ধু। সুযোগ নিন।

১১. তোমার মাকে ভালোবাসো, তাকে রক্ষা করো এবং তার যত্ন নাও। তোমার বাবাকে সম্মান করো এবং ভালোবাসো, তাকে গর্বিত করো!

১২. কখনো অন্য কাউকে "প্রিয়" বলো না! অশ্লীল কথা বলো না।

১৩. পুরুষ হিসেবে অশ্লীল কথা বলা বোকামি, তুমি একটা মোটা পাথরের শক্ত নিতম্বের জন্য ভাইবোন এবং ধন-সম্পদ রেখে গেছো।

১৪. প্রতিদিন, সকাল-রাত প্রার্থনা করতে ভুলো না।

26/02/2025

বিশ্বাস দুনিয়ার সবচেয়ে মুল্যবান সম্পদ।
একটু মনযোগ দিয়ে চিন্তা করুন কেউ আপনাকে বিশ্বাস করে মানে তার বিশ্বাস আপনার কাছে আমানত হিসেবে রেখেছে।
বেঈমানী বা প্রতারনা করে আপনি যদি সেটা হারিয়ে ফেলেন তবে মনে রাখবেন দুনিয়াতে একজন মানুষ হারিয়েছেন যে আপনাকে বিশ্বাস করতো।
সুদ সমেত সেই ফলের জন্য অপেক্ষা করুন যা তিক্ত এবং অত্যন্ত পীড়াদায়ক।
হে আল্লাহ আমাকে বিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত করুন(আমিন)

একটি পরিবারে যখন ব‍্যক্তিগত স্বার্থ যার যার নিজের কাছে বড় হয়,,মূলত তখন সে পরিবারে সবাই 'ই' হেরে যায়..
18/02/2025

একটি পরিবারে যখন ব‍্যক্তিগত স্বার্থ যার যার নিজের কাছে বড় হয়,,মূলত তখন সে পরিবারে সবাই 'ই' হেরে যায়..

Address

Sylhet

Telephone

+8801729896877

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD Misbah Uddin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD Misbah Uddin:

Share