Nazim Easy Tech

Nazim Easy Tech নতুনদের জন্য সহায়ক।

08/08/2025

📈 ব্যবসা শুরু - ১,৫০,০০০ টাকা:
ঝুঁকিপূর্ণ মনে হয়।
📱 আইফোন - ১,৫০,০০০ টাকা:
সাশ্রয়ী মনে হয়?

🥦 স্বাস্থ্যকর বাজার - ৪,০০০ টাকা:
অনেক বেশি মনে হয়।
🍽️ ডিনার ডেট - ৪,০০০ টাকা:
যুক্তিসংগত মনে হয়?

🎓 নতুন স্কিল শেখা - ১০,০০০ টাকা:
বেশি খরচ মনে হয়।
🧳 ট্যুর - ১৫,০০০ টাকা:
সাশ্রয়ী মনে হয়?

🧠 মানুষ সবসময় দীর্ঘমেয়াদি উন্নতির চেয়ে স্বল্পমেয়াদি আনন্দের পেছনে ছুটে 🎯💭

এনআইডি কার্ডে বয়স সংশোধনের নতুন নিয়ম: জেনে নিন ক্যাটাগরি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রজাতীয় পরিচয়পত্রে (NID) বয়স সংশোধনের প্রয়োজন...
08/08/2025

এনআইডি কার্ডে বয়স সংশোধনের নতুন নিয়ম:
জেনে নিন ক্যাটাগরি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

জাতীয় পরিচয়পত্রে (NID) বয়স সংশোধনের প্রয়োজন অনেক সময়েই দেখা দেয়। কারও বয়স কমানো বা বাড়ানোর প্রয়োজন হতে পারে এক, তিন, পাঁচ, সাত, আট কিংবা ১০ বছরেরও বেশি। এ ধরনের সংশোধনের জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে দিয়েছে আবেদন প্রক্রিয়া।

বয়স পরিবর্তনের ক্যাটাগরি অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাসঃ

১-৩ বছর পরিবর্তন: সাধারণ ক্যাটাগরি

৫-৭ বছর পরিবর্তন: "খ" ক্যাটাগরি

৮-১০ বছর পরিবর্তন: "গ" ক্যাটাগরি

১০ বছরের বেশি পরিবর্তন: "ঘ" ক্যাটাগরি (সর্বোচ্চ পর্যায়ে অনুমোদন প্রয়োজন)

যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে:
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত গেজেট অনুযায়ী বয়স সংশোধনের জন্য নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি অনুসারে বিভিন্ন ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

শিক্ষাগত সনদপত্র: পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি, অনার্স, মাস্টার্স কিংবা সমমান

জন্ম নিবন্ধন সনদ (অনলাইন কপি)

চাকরির বই/এমপিও/সুপারিশপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়)

পেনশন বই ও হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তার প্রত্যয়নপত্র

ওয়ারিশের NID এবং সম্পর্ক প্রমাণকারী দলিল

পূর্বে ইস্যুকৃত পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স (প্রযোজ্য হলে)

সিভিল সার্জনের বয়স প্রমাণের জন্য রেডিওলজিক্যাল টেস্ট রিপোর্ট

স্বামী/স্ত্রীর NID, সন্তানের NID (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

কাবিননামা, মুক্তিযোদ্ধা সনদ ইত্যাদি (যদি প্রাসঙ্গিক হয়)

তদন্ত প্রতিবেদন: অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার অফিস থেকে প্রয়োজনীয় তদন্ত

যেখানে আবেদন জমা দিতে হবে:

১-৭ বছরের সংশোধনের জন্য জেলা নির্বাচন অফিস

৮-১০ বছরের জন্য আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস

১০ বছরের বেশি হলে মহাপরিচালক, NID উইং-এর অনুমোদন প্রয়োজন

নাম পরিবর্তন/সংশোধনের ক্ষেত্রেও প্রয়োজন হলফনামা:
নিজের বা পিতামাতার পুরো নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের হলফনামা প্রয়োজন হবে, যা একজন আইনজীবীর সহায়তায় তৈরি করা যেতে পারে।

জাতীয় পরিচয়পত্রে বয়স পরিবর্তন বা সংশোধন একটি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। যথাযথ ডকুমেন্ট ও নির্দেশনা অনুসরণ করে আবেদন করলে সহজেই সংশোধন সম্ভব।


এসএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন:আবেদন করতে এসএমএস করবেন যেভাবেঃমোবাইল এর ম্যাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখবেন-RSCআপনার বোর্ড এর নামের...
12/07/2025

এসএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন:

আবেদন করতে এসএমএস করবেন যেভাবেঃ
মোবাইল এর ম্যাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখবেন-
RSCআপনার বোর্ড এর নামের প্রথম ৩ অক্ষররোল নম্বরবিষয় কোড

উদাহরণঃ সিলেট বোর্ড এর কোন শিক্ষার্থীর রোল নম্বর যদি হয় 259663 তার বিষয় কোড 101, তার জন্যে আবেদন করতে লিখতে হবে এভাবেঃ RSCSYL259663101

এর পর ম্যাসেজটি 16222 এই নম্বরে পাঠাতে হবে।

উল্লেখ্য আপনি একটি এসএমএস এ একসাথে একাধিক বিষয়ের জন্যে আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কমা (,) দিয়ে বিষয়গুলোর কোড আলাদাভাবে লিখতে হবে। যেমন বাংলা ও ইংরেজি দুটি বিষয়ের আবেদন করতে হবে এভাবেঃ

RSCSYL259663101,107

প্রতিটি বিষয় ও প্রতি পত্রের জন্য ১৫০ টাকা হারে চার্জ কাটা হবে। যেসব বিষয়ের দুটি পত্র (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র) রয়েছে, সেসব বিষয়ের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করলে মোট ৩০০ টাকা ফি কাটা হবে।

ফিরতি এসএমএস এ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে জানিয়ে আপনাকে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। আপনি রাজি থাকলে এর পর মাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখবেনঃ

RSCYESপিন নম্বরআপনার সাথে যোগাযোগের একটি নম্বর (যে কোন অপারেটর এর)

উদাহরণঃ ধরুন ফিরতি এসএমএস এ প্রদত্ত আপনার পিন নম্বর হল 12345 এবং আপনার মোবাইল নম্বর 01913###### সেক্ষেত্রে আবেদন করবেন এভাবেঃ

RSCYES1234501913######

ব্যাস উপরের প্রক্রিয়াগুলো যদি আপনি সঠিক ভাবে অনুসরণ করে থাকেন তাহলে সফলভাবে আপনার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

#স্টার

#বোর্ড
#বোর্ড_চ্যালেঞ্জ

যদি ফেসবুকে স্টার অপশন না দেখায়, তবে এর কয়েকটি কারণ থাকতে পারে। যেমন: আপনার পেমেন্ট অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়া, আপনার...
23/06/2025

যদি ফেসবুকে স্টার অপশন না দেখায়, তবে এর কয়েকটি কারণ থাকতে পারে। যেমন: আপনার পেমেন্ট অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়া, আপনার অ্যাকাউন্ট স্টার পাওয়ার জন্য যোগ্য না হওয়া, অথবা ক্রিয়েটরের জন্য স্টার বন্ধ করা থাকতে পারে।

ফেসবুক স্টার না দেখানোর কিছু সম্ভাব্য কারণ এবং সমাধান নিচে দেওয়া হলো:

সম্ভাব্য কারণ:

পেমেন্ট অ্যাকাউন্ট বন্ধ:

আপনার ফেসবুক পেমেন্ট অ্যাকাউন্ট বন্ধ থাকলে আপনি স্টার কিনতে বা ব্যবহার করতে পারবেন না।

স্টারস অপশন বন্ধ:

কিছু ক্রিয়েটরের জন্য স্টার অপশন বন্ধ করা থাকতে পারে।

যোগ্যতা পূরণ না করা:

আপনার অ্যাকাউন্ট যদি স্টার পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী পূরণ না করে, তবে আপনি স্টার দেখতে বা ব্যবহার করতে পারবেন না।

অঞ্চল বিধিনিষেধ:

কিছু দেশে স্টার ব্যবহারের সুবিধা নাও থাকতে পারে।

বিজ্ঞাপন বা কনটেন্ট নীতি লঙ্ঘন:

আপনার ভিডিও বা কনটেন্ট যদি ফেসবুকের পার্টনার মনিটাইজেশন পলিসি বা কন্টেন্ট মনিটাইজেশন পলিসি লঙ্ঘন করে, তবে স্টার অপশন বন্ধ করা হতে পারে.

সমাধান:

আপনার ফেসবুক পেমেন্ট অ্যাকাউন্টটি চালু আছে কিনা, তা পরীক্ষা করুন। Facebook-এর সহায়তা কেন্দ্র এ লগইন করে আপনার পেমেন্ট সেটিংস চেক করুন।

আপনার অ্যাকাউন্টের মনিটাইজেশন স্ট্যাটাস পরীক্ষা করুন। মেটা বিজনেস স্যুটে গিয়ে মনিটাইজেশন অপশন থেকে স্টার সেটিংস চেক করুন।

যদি আপনি কোনো ক্রিয়েটরের ভিডিওতে স্টার দেখতে না পান, তবে সেই ক্রিয়েটরের স্টার সেটিংস পরীক্ষা করুন। তাদের স্টার অপশন বন্ধ থাকতে পারে।

আপনি যদি স্টার পাওয়ার যোগ্য হন, তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টে স্টার অপশনটি চালু করার জন্য ফেসবুকের সহায়তা চাইতে পারেন।

যদি আপনি কোনো দেশে থাকেন যেখানে স্টার ব্যবহারের সুবিধা নেই, তবে অন্য দেশে স্থানান্তরিত হওয়ার পরে আপনি স্টার ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনার ভিডিও বা কনটেন্ট যদি ফেসবুকের নীতি লঙ্ঘন করে, তবে তা সংশোধন করে স্টার অপশনটি চালু করার চেষ্টা করুন।

যদি উপরের কোনো সমাধানে কাজ না হয়, তবে ফেসবুকের সহায়তা দলের সাথে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জানতে পারেন।

#স্টার

২০২৫ইং ভোটার তালিকা হালনাগাদ সময়ে যাদের ভোটার আইডিতে অনাকাঙ্খিত ভুল ত্রুটি হয়েছে। তারা বিনা ব্যায়ে নিজ উপজেলা নির্বাচন অ...
03/06/2025

২০২৫ইং ভোটার তালিকা হালনাগাদ সময়ে যাদের ভোটার আইডিতে অনাকাঙ্খিত ভুল ত্রুটি হয়েছে। তারা বিনা ব্যায়ে নিজ উপজেলা নির্বাচন অফিস কার্যালয়ে এসে প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত দিয়ে ভোটার আইডি সংশোধন করতে পারবেন।

নির্ধারিত সময়সীমা- ২০/০৬/২০২৫ইং


বিতরণ করা হবে স্মার্ট এনআইডি কার্ড!যেসব উপজেলায় স্মার্ট আইডি কার্ড প্রিন্ট হয়ে গেছে, সেসব এলাকার উপজেলা নির্বাচন অফিস থে...
30/05/2025

বিতরণ করা হবে স্মার্ট এনআইডি কার্ড!

যেসব উপজেলায় স্মার্ট আইডি কার্ড প্রিন্ট হয়ে গেছে, সেসব এলাকার উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে নির্ধারিত এলাকায় ক্যাম্প করে এই কার্ড বিতরণ করা হবে।

এ সংক্রান্ত তথ্য:
1-মাইকিং করে জানানো হবে।
2-জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে চিঠি পাঠানো হবে।
3-স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

ভোটাররা এই বিভিন্ন মাধ্যম থেকে নিজেদের এলাকার বিতরণ শিডিউল জেনে নিতে পারবেন।

কার্ড উত্তোলনের পদ্ধতি:
যাদের এনআইডি কার্ড তৈরি হয়ে গেছে, তারা কোনো প্রকার ফি পরিশোধ না করেই কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন। কার্ড উত্তোলনের জন্য প্রয়োজন হবে:

-পুরাতন এনআইডি কার্ড, অথবা
-ভোটার হওয়ার সময় দেওয়া রিসিভ কপি, অথবা
-জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর (NID নম্বর)
-যাদের এনআইডি কার্ড এখনো হাতে আসেনি বা হারিয়ে গেছে, তারাও উপরোক্ত দলিলপত্র নিয়ে উপস্থিত হলে স্মার্ট এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন। কোনো জিডি বা অতিরিক্ত কাগজপত্রের প্রয়োজন নেই।

যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উত্তোলন করতে না পারেন? যদি কেউ নির্ধারিত শিডিউলে স্মার্ট আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে না পারেন (যেমন: দেশের বাইরে ছিলেন বা অনুপস্থিত ছিলেন), তাহলে পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাচন অফিসে সরাসরি গিয়ে কার্ড উত্তোলন করা যাবে। মাঠ পর্যায়ে বিতরণ শেষে অবশিষ্ট কার্ডগুলো উপজেলা নির্বাচন অফিসে সংরক্ষণ করা হয়।



জেনে নিন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই করবেন যেভাবে। জন্ম নিবন্ধন একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ নথি। শুধু একটি নথি নয়, এটি আপনার না...
01/05/2025

জেনে নিন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই করবেন যেভাবে। জন্ম নিবন্ধন একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ নথি। শুধু একটি নথি নয়, এটি আপনার নাগরিক অধিকারের প্রথম ধাপ। ভাবুন তো, আগে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য কত কষ্ট করতে হতো! লম্বা লাইন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা – যেন এক যুদ্ধ! কিন্তু এখন সময় পাল্টেছে। এখন আপনি ঘরে বসেই অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন।

ডিজিটাল যুগে সবকিছু এখন হাতের মুঠোয়।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই করাও তার ব্যতিক্রম নয়। আপনি যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে দেখতে চান, তাহলে খুব সহজেই তা করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনার সময় বাঁচবে, হয়রানি কমবে এবং আপনি দ্রুত আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারবেন। তাহলে আর দেরি কেন, চলুন শুরু করা যাক!

জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা জরুরি কেন?
আচ্ছা, প্রথমে একটু জেনে নেয়া যাক কেন এই জন্ম নিবন্ধন যাচাই করাটা এত জরুরি, তাই না?

নাগরিক অধিকার নিশ্চিতকরণ: জন্ম নিবন্ধন আপনার নাগরিকত্বের প্রথম প্রমাণ। এটি নিশ্চিত করে যে আপনি বাংলাদেশের নাগরিক এবং দেশের সকল সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার
অধিকার রাখেন।

সরকারি সুবিধা গ্রহণ:
বিভিন্ন সরকারি সুবিধা, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, ভাতা, ইত্যাদি পাওয়ার জন্য জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন।

আইনগত প্রমাণ:
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনি দলিল,
যা আপনার বয়স এবং পরিচয় প্রমাণ করে।

ভুল সংশোধন:
জন্ম নিবন্ধনে কোনো ভুল থাকলে, তা দ্রুত সংশোধন করে নেওয়া যায়। অনলাইনে যাচাই করার মাধ্যমে আপনি সহজেই ভুলটি ধরতে পারবেন।

জালিয়াতি প্রতিরোধ:
আপনার জন্ম নিবন্ধন অন্য কেউ ব্যবহার করছে কিনা, তা যাচাই করে নিশ্চিত হওয়া যায়।
কিভাবে জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে হয়?
www.everify.bdris.gov.bd এ প্রবেশ করে জন্ম নিবন্ধন নম্বর, জন্ম তারিখ এবং ক্যাপচা সমাধান করে Search বাটনে ক্লিক করলেই জন্ম তারিখ দিয়ে অনলাইনে জন্ম সনদ যাচাই কপি চলে আসবে।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা খুবই সহজ। কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করলেই আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য দেখতে পারবেন। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-

ধাপ ১: ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিসের ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ওয়েবসাইটটি হলো: everify.bdris.gov.bd।

ধাপ ২: জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ প্রদান
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর, আপনি একটি ফর্ম দেখতে পাবেন। এই ফর্মে আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ লিখতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন নম্বর: আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদে ১৭ ডিজিটের একটি নম্বর দেওয়া আছে। সেই নম্বরটি এখানে সঠিকভাবে লিখুন।
জন্ম তারিখ: আপনার জন্ম তারিখ YYYY-MM-DD এই ফরম্যাটে লিখুন। অর্থাৎ, প্রথমে বছর, তারপর মাস, এবং সবশেষে তারিখ লিখুন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার জন্ম তারিখ হয় ২০০০ সালের ১ জানুয়ারি,
তাহলে আপনি লিখবেন 2000-01-01

ধাপ ৩: ক্যাপচা পূরণ
ফর্মের নিচে একটি ক্যাপচা কোড দেওয়া থাকবে। ক্যাপচা কোডটি দেখে সঠিকভাবে পাশের বক্সে লিখুন। ক্যাপচা কোডটি সাধারণত কিছু অক্ষর এবং সংখ্যার সমন্বয়ে গঠিত হয়। এটি মূলত নিশ্চিত করে যে আপনি একজন মানুষ, কোনো কম্পিউটার প্রোগ্রাম নয়।

ধাপ ৪: অনুসন্ধান
সব তথ্য দেওয়ার পর, "অনুসন্ধান" অথবা "Search" বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ ৫: ফলাফল দেখুন
যদি আপনার দেওয়া তথ্য সঠিক হয়, তাহলে আপনার জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য স্ক্রিনে প্রদর্শিত হবে। এখানে আপনি আপনার নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্ম তারিখ এবং অন্যান্য তথ্য দেখতে পারবেন।

যদি কোনো কারণে আপনার তথ্য খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে বুঝতে হবে আপনার দেওয়া তথ্যে কোনো ভুল আছে। সেক্ষেত্রে, আবার ভালোভাবে তথ্যগুলো যাচাই করে দেখুন এবং পুনরায় চেষ্টা করুন।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই করবেন যেভাবে :
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড
বর্তমানে অনলাইন থেকে সরাসরি জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করার অপশন নেই। তবে, আপনি যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন কপি পেতে চান, তাহলে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশন থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। এছাড়া কিছু অনলাইন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এই সেবা দিয়ে থাকে।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম
জন্ম নিবন্ধনে যদি কোনো ভুল থাকে, তাহলে তা সংশোধন করা যায়। সংশোধনের জন্য আপনাকে প্রথমে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশনে যোগাযোগ করতে হবে। বর্তমানে অনলাইনেও জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন করা যায়।

প্রথমে বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিসের ওয়েবসাইটে যান: bdris.gov.bd।
"জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধনের আবেদন" অপশনটি নির্বাচন করুন।
একটি অনলাইন ফর্ম আসবে, যেখানে আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য দিতে হবে।
ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করুন।
আবেদনপত্রটি জমা দিন এবং একটি রেফারেন্স নম্বর সংগ্রহ করুন। এই নম্বরটি ব্যবহার করে আপনি আপনার আবেদনের অবস্থা জানতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)
আমার জন্ম নিবন্ধন নম্বর মনে নেই, এখন কি করব?
যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর মনে না থাকে, তাহলে আপনি আপনার স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশনে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। এছাড়া, আপনার পরিবারের অন্য কোনো সদস্যের জন্ম নিবন্ধন সনদেও আপনার নম্বরটি থাকতে পারে।

আমি কি আমার মোবাইল ফোন দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারব?

অবশ্যই! আপনি আপনার মোবাইল ফোন দিয়েও জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন। শুধু আপনার ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে এবং উপরের নিয়মগুলো অনুসরণ করতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে কি কোনো ফি লাগে?
না, অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে কোনো ফি লাগে না। এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করা যায়।

জন্ম নিবন্ধন সনদে ভুল থাকলে কত দিনের মধ্যে সংশোধন করতে হয়?
জন্ম নিবন্ধন সনদে ভুল থাকলে যত দ্রুত সম্ভব সংশোধন করে নেওয়া উচিত। সাধারণত, ভুল ধরা পড়ার ৩০ দিনের মধ্যে সংশোধনের জন্য আবেদন করা ভালো।

জন্ম নিবন্ধন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র কি একই?
না, জন্ম নিবন্ধন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এক নয়। জন্ম নিবন্ধন হলো আপনার জন্মের প্রথম সরকারি স্বীকৃতি, যা মূলত ১৮ বছরের নিচে বয়সীদের জন্য বেশি প্রয়োজন হয়। অন্যদিকে, জাতীয় পরিচয়পত্র ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সীদের জন্য ইস্যু করা হয় এবং এটি নাগরিকত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ।

হারানো জন্ম নিবন্ধন সনদ পাওয়ার উপায় কি?
যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ হারিয়ে যায়, তাহলে আপনি আপনার স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশনে একটি নতুন সনদের জন্য আবেদন করতে পারেন। আবেদনের সময় আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি জমা দিতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে?
জন্ম নিবন্ধন করার জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হয়:

শিশুর জন্ম তারিখের প্রমাণপত্র (যেমন: স্বাস্থ্যকর্মীর দেওয়া ছাড়পত্র)
পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
পিতা ও মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি (যদি থাকে)
ঠিকানার প্রমাণপত্র (যেমন: ইউটিলিটি বিলের কপি)
তবে, স্থানভেদে এই কাগজপত্রের তালিকা ভিন্ন হতে পারে। তাই, আবেদন করার আগে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে জেনে নেওয়াই ভালো।

১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বর অনলাইন চেক করার নিয়ম কি?
১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বর অনলাইন চেক করার নিয়ম উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সংক্ষেপে, আপনি everify.bdris.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিয়ে ক্যাপচা পূরণ করে অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করলেই তথ্য পেয়ে যাবেন।

জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করার সরকারি ওয়েবসাইট কোনটি?
জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করার সরকারি ওয়েবসাইট হলো everify.bdris.gov.bd। এই ওয়েবসাইটে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত সকল তথ্য যাচাই করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন নিয়ে কিছু দরকারি টিপস
জন্ম নিবন্ধন একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। তাই, এটি সুরক্ষিত রাখা আপনার দায়িত্ব। এখানে কিছু টিপস দেওয়া হলো, যা আপনার কাজে লাগতে পারে:

জন্ম নিবন্ধন সনদের একাধিক কপি করে রাখুন। একটি কপি নিরাপদে রাখুন এবং অন্য কপিটি প্রয়োজনে ব্যবহার করুন।
আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বরটি মনে রাখার চেষ্টা করুন অথবা একটি সুরক্ষিত স্থানে লিখে রাখুন।
নিয়মিতভাবে আপনার জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে যাচাই করুন, যাতে কোনো ভুল থাকলে দ্রুত সংশোধন করা যায়।
অন্য কারো কাছে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি অথবা নম্বর দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। যদি দিতেই হয়, তবে অবশ্যই তার কারণ এবং ব্যবহারের উদ্দেশ্য সম্পর্কে নিশ্চিত হন।
বিষয় গুরুত্ব করণীয়
নিরাপত্তা সর্বোচ্চ সনদের একাধিক কপি রাখুন, নম্বরটি নিরাপদে লিখে রাখুন।
যাচাই উচ্চ নিয়মিত অনলাইনে তথ্য যাচাই করুন।
সংশোধন মাঝারি ভুল থাকলে দ্রুত সংশোধন করুন।
ব্যবহার সাধারণ প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন, তবে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখুন।
ডিজিটাল বাংলাদেশের পথে জন্ম নিবন্ধন
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সরকার জন্ম নিবন্ধন প্রক্রিয়াকে অনলাইন করেছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ সহজেই তাদের জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত সেবা পাচ্ছে। এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। তবে, এখনও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে, যেমন অনেকের ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ নেই অথবা অনলাইন প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা কম। এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারলে, জন্ম নিবন্ধন প্রক্রিয়া আরও সহজ এবং কার্যকর হবে।

With Nazim Uddin – I'm on a streak! I've been a top fan for 5 months in a row. 🎉
08/04/2025

With Nazim Uddin – I'm on a streak! I've been a top fan for 5 months in a row. 🎉

With Nazim Uddin – I'm on a streak! I've been a top fan for 3 months in a row. 🎉
14/02/2025

With Nazim Uddin – I'm on a streak! I've been a top fan for 3 months in a row. 🎉

জাতীয় পরিচয়পত্রে পিতা-মাতার নামের মুদ্রণজনিত ভুল সংশোধনে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস...
14/02/2025

জাতীয় পরিচয়পত্রে পিতা-মাতার নামের মুদ্রণজনিত ভুল সংশোধনে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস...

১৪/০১/২০২৫ তারিখে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন সংখ্যা ছিল ৬৪৯২২টি। জন্ম নিবন্ধন হয়েছে ৫৮৬০৯টি। জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন ছিল ৬...
15/01/2025

১৪/০১/২০২৫ তারিখে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন সংখ্যা ছিল ৬৪৯২২টি। জন্ম নিবন্ধন হয়েছে ৫৮৬০৯টি। জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন ছিল ৬০৬১৭টি। জন্ম নিবন্ধন সংশোধন হয়েছে ৪৪৫০টি। মৃত্যু নিবন্ধনের আবেদনের সংখ্যা ছিল ৩৭৭৮টি। মৃত্যু নিবন্ধন হয়েছে ৩৬৬৫টি। মৃত্যু নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন ছিল ৩৮টি। ট্রান্সজেকশন (ম্যানুয়াল পেমেন্ট) হয়েছে ১১৪৯৯৫টি। সকল নিবন্ধন কার্যালয় হতে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

প্রকাশন তারিখ : 2025-01-15

ফেসবুক ভেরিফিকেশন বা ভেরিফায়েড ব্যাজ পেতে যা যা প্রয়োজন।ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের নীতিমালা অনুসরণ ও মেনে চলার পাশাপাশি বেশ কয়...
31/12/2024

ফেসবুক ভেরিফিকেশন বা ভেরিফায়েড
ব্যাজ পেতে যা যা প্রয়োজন।

ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের নীতিমালা অনুসরণ ও মেনে চলার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয় ফেসবুক ভেরিফিকেশন বা ভেরিফায়েড ব্যাজ পাওয়ার জন্য।

বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো:

অথেনটিক: প্রোফাইল ভেরিফিকেশনের জন্য সবচেয়ে জরুরী হচ্ছে ব্যবহারকারীর রিয়েল আইডেনটিটি বা পরিচয় থাকা। অর্থাৎ, আপনি অন্য কারো নামে আইডি খুলে সেটা ভেরিফিকেশন করাতে পারবেন না। ফেইক আইডি দিয়ে ভেরিফায়েড ব্যাজ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

১। ইউনিক: ব্যক্তির বা প্রতিষ্ঠানের পেজ বা প্রোফাইল যা-ই হোক না কেন অবশ্যই সেটা অদ্বিতীয় হতে হবে। অর্থাৎ একই ব্যক্তির নামে দুটি প্রোফাইল বা পেজ, কিংবা একই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দুটি পেজ একসাথে ভেরিফাই করা সম্ভব নয়। একমাত্র ব্যতিক্রম হতে পারে নির্দিষ্ট ভাষার (ল্যাংগুয়েজ স্পেসিফিক) পেজ বা প্রোফাইলের ক্ষেত্রে। এছাড়া জেনারেল ইন্টারেস্ট পেজ বা প্রোফাইল ভেরিফিকেশন করে না ফেসবুক।

২। কমপ্লিট: যে পেজ বা প্রোফাইলটি ভেরিফাই করতে চান সেটি অবশ্যই কমপ্লিট থাকতে হবে। অর্থাৎ প্রতিটি সেকশনে তথ্য দিতে হবে। অ্যাবাউট সেকশনে তথ্য থাকতে হবে, ব্যবহার করতে হবে প্রোফাইল ফটো এবং সাম্প্রতিক কার্যাবলীর অংশ হিসেবে অন্তত একটি পোস্ট থাকতে হবে এই প্রোফাইল বা পেজটিতে।

৩। নোটেবল: প্রোফাইলটি বা পেজটি অবশ্যই সুপরিচিত হতে হবে। অর্থাৎ, এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড হতে হবে যাদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের আগ্রহ রয়েছে। সাধারণ মানুষ যাদের সম্পর্কে জানতে সার্চ করে থাকে।
অর্থাৎ, উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড হলে প্রোফাইল ও পেজ ভেরিফিকেশন অনেক সহজে হয়ে যায়।

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nazim Easy Tech posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nazim Easy Tech:

Share