শাহনাজ মাহদী

শাহনাজ মাহদী Health is wealth

12/09/2025

Good night

11/09/2025
29/08/2025

নিজের স্ত্রীর সাথে অন্যায় করছেন না তো?

বর্তমানে কিছু স্বামী আছে যারা শিক্ষিত হয়ে ও নিজের স্ত্রীর মানসিক অশান্তির কারন অথবা ইন্টারনাল হ্যাপিনেস সম্পর্কে জানে না এমনকি বোঝার চেষ্টা ও করে না।
সত্যি বলতে এমন অনেক স্বামী আছেন তাদের যদি তার স্ত্রী বলে যে আমি তোমার সাথে মানসিকভাবে ভালো নেই তারা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে।তখন স্বামীরা চিন্তা করে এবং স্ত্রীকে এটা ও বলে যে,তোমার ভরন পোষন সব কিছুর দায়িত্ব আমি নিচ্ছি তাহলে কেনো তুমি ভালো নেই? তারা এই কথা গুলো কেয়ার ও করে না।
কিন্তু কোন মেয়ে শুধু খাওয়া আর পোষাকের জন্য স্বামীর সংসারে আসে না।একটা মেয়ে বাবার বাড়িতে ও খাওয়া এবং প্রয়োজন ছাড়া থাকে না এমনকি যে কোন মানুষই যেখানে থাকুকনা কেন আল্লাহ তার রিযিকের ব্যবস্থা করে দেয়।তাই সব কিছুর পরে দিনশেষে অন্তত একবার নিজের স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন সে ভাল আছে কিনা? সে আপনার থেকে আসলে কি চায়।আপনার সাথে সে খুশি আছে কিনা।
স্ত্রী আপনার নিজের তার সাথে দূরত্ব সৃস্টি করা মানে নিজের ক্ষতি নিজে করা।আপনি আপনার স্ত্রীর মানষিক অবস্থা বুঝার চেষ্টা করুন।নিজের স্ত্রীকে প্রেমিকা মনে করেন।প্রেম করার সময় ছেলে মানুষ একটা মেয়ের পছন্দ অপছন্দ যেভাবে খুটিয়ে বের করে যদি সেভাবে স্ত্রীকে সময় দিত এইভাবে এত সম্পর্কের পতন হতো না।

দুনিয়াতে এমন ও অনেক মেয়ে আছে যারা স্বামীর প্রতি লয়াল,তাদের যদি স্বামী খারাপ ও হয়,সময় ও না দেয় তারা কোনদিন অন্য ছেলেদের সাথে টাইম পাস ও করবে না।আপনাকে বুঝানোর চেষ্টা করবে,যদি আপনি ও না বুঝেন তাহলে নিরবে কান্না করবে,অথবা সংসার ত্যাগ…..!! অথচ স্বামীরা এতই ব্যর্থ যে তারা তখনো বুঝার চেষ্টা ও করেনা কেন এমন হচ্ছে।

তাই আপনার ভুলের জন্য একটা মেয়েকে মানষিক কষ্ট একা দিনের পর দিন সহ্য করতে দেয়া ও অন্যায়।তাই নিজে স্ত্রীকে ভাল রাখুন।এখনই সময় নিজের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করুন তার ভিতরের কষ্ট বের করে আনুন।নিজের মাকে কষ্ট দিলে মা যদি মন থেকে কষ্ট পেয়ে যায় মনে রাখবেন আপনার স্ত্রী ও আপনার বাচ্চার মা এবং আপনার শেষ জীবনের সঙ্গী।

16/08/2025
09/08/2025

good night

03/08/2025

পুরুষরা যেই জায়গাটাতে সবচেয়ে বেশি যত্নে থাকে, সেই জায়গাটাকেই আগে ধ্বংস করে। আর সেটা হচ্ছে তার নিজের স্ত্রীর মন।
একটা তীব্র, তীক্ষ্ণ সত্য। যে সত্যটা অজস্র সংসারের গোপন কান্না। সমাজ যেটা দেখে না, শুনে না, কিন্তু প্রতিদিন একটা একটা করে ভেঙে যায় অগণিত নারীর ভেতরটা।

সংসার চালানো আর মন বোঝা এক জিনিস না।

সংসার চালানো মানে শুধু বাজার করা, বিল দেয়া নয়।
একটা মেয়ের ভেতরের ক্লান্তি, অব্যক্ত কথা, মনের খাঁজে জমে থাকা হতাশাগুলো বুঝে ফেলা — সেটাই প্রকৃত যত্ন।

যুগ বদলেছে, মানুষ বদলেছে, চাওয়া-পাওয়াগুলোও বদলেছে।

একটা স্ত্রীকে শুধুই দায়িত্ব পালনের মেশিন মনে করলে, তার মন একদিন ধ্বংস হবেই।
শুধু বেঁচে থাকলেই তো বেঁচে থাকা হয় না।

স্ত্রীর মনটা হচ্ছে শিশুর মতো
একটা মেয়ে যখন কাউকে ভালোবেসে জীবন দেয়, তখন সে শুধু সংসার করতে চায় না — সে চায় পাশে থেকে বোঝা হোক, তার দুর্বলতাগুলো আলিঙ্গন করা হোক, আর তার কষ্টগুলো ভাগ করে নেওয়া হোক।

কিন্তু কষ্টের কথা বললেই যদি তাকে বলা হয় “তুমি ড্রামা করো”, “তুমি অতিসেন্সিটিভ”, “তুমি বোঝো না”— তখন ধীরে ধীরে সে নিঃশব্দ হয়ে যায়।

কি করা উচিত?
• শুনুন, বোঝার চেষ্টা করুন: স্ত্রী কাঁদছে মানে সে শুধু কাঁদছে না, তার একটা মন আছে যা হয়তো বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছে।
• তুলনা বন্ধ করুন: নিজের মা, বোন, বা অন্য কারো সাথে স্ত্রীকে তুলনা করা মানে তাকে অপমান করা।
• সময় দিন: ফোনের স্ক্রিনে চোখ রেখে নয়, তার চোখের ভাষা পড়ার চেষ্টা করুন।
• স্বীকৃতি দিন: ছোট ছোট কৃতজ্ঞতাগুলো বলুন — “তুমি যা করো, তা আমি দেখি”, “তোমার জন্যই আমার দিনটা সহজ হয়”।

সবচেয়ে মজবুত সম্পর্কগুলো ধ্বংস হয় ‘নিরব অবহেলা’ দিয়ে।
পুরুষেরা সত্যিই যত্ন করে, কিন্তু সেই যত্ন যদি বোঝার অভাবে আঘাত হয়ে যায়, তবে স্ত্রী নামের নারীর মনটা সবচেয়ে বড় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।

জানি না সবাই বুঝবে কিনা, কিন্তু একজন স্বামী যদি একটিবার স্ত্রীর চোখে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে — সে বুঝবে, কতটা মনোযোগ আর মমতা চেয়েছিল সেই মনটা, যেটাকে সে নিজের ভাবত।

আপনাদের জীবনের এমন কোন ঘটনা কি আছে? আপনি কি সেই স্ত্রীর জায়গায় ছিলেন? নাকি স্বামী হিসেবে এখন কিছুটা অনুশোচনায় ভুগছেন?

কমেন্টে জানাতে পারেন। কথা বললে বোঝা ভাগ হয়।
মনটাই তো শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে প্রিয় থাকার জায়গা হওয়া উচিত।

26/07/2025

🧒 শিশুর হঠাৎ প্রচণ্ড জ্বর? কী করবেন?

শিশুর হঠাৎ জ্বর হলে আতঙ্কিত না হয়ে সঠিক পদক্ষেপ নিন।

✅ প্রাথমিক করণীয়ঃ

✔ তাপমাত্রা মাপুন – 38°C (100.4°F) বা তার বেশি হলে জ্বর ধরা হবে।
✔ হালকা পোশাক পরান – ভারী কাপড় বা কম্বল এড়িয়ে চলুন।
✔ পানি ও তরল বেশি দিন – পানি, স্যুপ, লেবুর শরবত
✔ প্যারাসিটামল দিন

সহজ নিয়ম: প্রতি ৮ কেজি ওজনের জন্য ১ চামচ (৫ মি.লি.) সিরাপ, ৬ ঘণ্টা পর পর।
যেমন আপনার শিশুর ওজন যদি ৮ কেজি হয়ে থাকে তাহলে এক চামচ প্যারাসিটামল সিরাপ ৬ ঘণ্টা পর করতে হবেন ১২ কেজি হয়ে থাকলে দেড় চামচ প্যারাসিটামল সিরাপ ৬ ঘন্টা পর পর খাওয়াবেন এবং জ্বরের তাপমাত্রা যদি ১০২° ফারেনহাইট বা এর বেশি হয় তাহলে প্যারাসিটামল সাপোজিটরি পায়খানার রাস্তায় দিবেন।
✔ লুকো গরম পানিতে স্পঞ্জ করুন – ঠান্ডা পানি বা বরফ ব্যবহার করবেন না।

⚠️ বিপদ সংকেত (জরুরি হাসপাতালে নিন):

❗ শ্বাসকষ্ট
❗ খিঁচুনি
❗ বাচ্চা খেতে না পারা
❗ অজ্ঞান বা অতিরিক্ত দুর্বলতা

❌ যা করবেন না:
✖ নিজে থেকে অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করবেন না
✖ অতিরিক্ত কাপড় দিয়ে গরম রাখবেন না

---

📌 শিশুর জ্বর অবহেলা নয়। প্রয়োজন হলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

সেদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা
15/07/2025

সেদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা

07/06/2025

ঈদ মোবারক

Address

Kumarpara, Sylhet
Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শাহনাজ মাহদী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share