18/04/2025
বাংলাদেশের বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্ট ও গ্র্যাজুয়েটদের একটা বিশাল মারা খাওয়া উচিত। এরা কেবল পড়ালেখায়ই ভালো, কিন্তু বাস্তবে এরা সব ভো*দা*ই!
ডিপ্লোমাদের এই আন্দোলন সফল হলে এদের মারা খাওয়া কমপ্লিট হবে; এদেশের প্রকৌশল সেক্টরের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হবে।
এই বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টরা একাডেমিক লাইফে কুত্তার মতো খাটে। ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ, স্ট্যাটিস্টিক্স, ইকোনমিক্স, সিএসই, ইইই, মেকাসহ জগতের সব কিছু পড়ে জ্ঞানী হওয়ার পরিবর্তে হয় আস্ত একটা বলদ।
কেন ভোদাই আর বলদ বলতেছি!?
এদের এন্ট্রি লেভেলের চাকরি এদের চেয়ে কম যোগ্যতা সম্পন্ন পোলাপান গায়ের জোরে, সিন্ডিকেট করে, মব ক্রিয়েট করে দখল করে নিচ্ছে, আর এই ভোদাইগুলো ল্যাব, কুইজ, সিটি, মিডটার্ম, টিউশনি নিয়ে পড়ে আছে। ভোদাইগুলো মনে করতেছে তাদের অধিকার অন্য কেউ আদায় করে দিবে।
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এন্ট্রি লেভেলে পোস্ট দুইটা। Assistant Engineer & Sub-Assistant Engineer.
এই ভোদাইগুলোর চোখের সামনে দিয়ে টেনে টুনে এসএসসি পাশ করা ডিপ্লোমারা ২০১৩ সালে সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার পদটা গায়ের জোরে, আন্দোলন করে, খুনাখুনি করে নিজেদের দখলে নিয়ে গেছে।
এই ভোদাইগুলো যে নিজেদের বৈধ পদে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারে না, এইটা নিয়ে এদের কোনো মাথাব্যথাই নাই।
তারপর ডিপ্লোমারা Assistant Engineer পদটাও গায়ের জোরে দখল করে ফেলল। এই পদে চাকরি করার ন্যূনতম একাডেমিক নলেজ না থাকা সত্ত্বেও তারা কাগজে কলমে ৩৩% আর বাস্তবে ৬০-৭০% প্রমোশন নিচ্ছে এই পদে।বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া ভোদাইদের এইটা নিয়েও ভ্রূক্ষেপ নাই।
তারপর ডিপ্লোমারা সিন্ডিকেট করে সহকারী প্রকৌশলী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি আটকায়ে রাখে, দুর্নীতি করে প্রমোশন নিয়ে এই পদের সংখ্যা কমিয়ে ফেলে সেইটা নিয়েও ভোদাইদের চিন্তা নাই।
এরপর যখন এই ভোদাইরা পড়াশোনা করে বাইর হয়, তখন দেখে সার্কুলারে পদ সংখ্যা কম, আর আবেদনকারী হাজার হাজার, দেখে আর কান্দে!
এদের এই ভোদাইগিরির কারণে কুত্তার মতো খেটে ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করার পরেও আবার বিসিএস আর চাকরির জন্য কুত্তার মতো খেটে আর্টসের পড়া পড়তে হয়।
আর কেউ যদি অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকরি পেয়েও যায়, তারপর দেখে তার চারপাশে সব ডিপ্লোমা। তখন সেই ভোদাই ডিপ্লোমাদের সোদন খায়, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হয় আর ম্যাও মাও করে
©jami