22/11/2025
সেদিন একজন গলা উচিয়ে, কণ্ঠ চেচিয়ে বললো, আপনাকে কতজন চেনে? তার চেয়েও বেশি আমাকে চেনে।
পাশের একজন বলে উঠল, আমাকে আপনাদের দুইজনের চেয়েও বেশি চিনবে, যদি বাতাসের পোশাক পরে ঘুরি। মানে লুঙ্গি মাথায় তুলে নাচলে, আপনাদের চেয়ে জনগণ আমার দিকেই তাকাবে।
উম্মে উসওয়াতুন রাফিয়া-ভাইরাল হতে এসে এখন মোটামুটি ভাইরা। সব্বাই তাকে চেনে। কারণ, এই রাফিয়াও মাথায় লুঙ্গি তুলে নেচেছিল।
রাজাকার শাবক ও রাজাকার নাতি-পুতিদের সাঁজানো-বাছানো কথিত ডাকসুর উম্মে উসওয়াতুন রাফিয়ার সহযোকর্মী-সহপাঠীরা বিতর্কিত ডাকসু'র বিতর্কিত সদস্য বলে মন্তব্য করেন।
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার রায়ে যে ডিসট্র্যাকশন হামলা পুনরায় ধানমন্ডি-৩২ এ সংঘটিত হয়েছে, তার টিআরপি বাড়ানো কিংবা ভাইরাল হওয়ার আইটেম গার্ল বা পোস্টার গার্ল হতে যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন এবং কিছুটা সফলও হয়েছেন।
তবে, সেটা আঙ্গুল চোষার কথা বলে বিশেষ কিছু ইঙ্গিতের মাধ্যমে।
তথ্যসুত্র বলছে, রাফিয়া ঢাকা কলেজ, আইডিয়াল কলেজের ব্যানারে পরিচালিত ধ্বংসযজ্ঞের বুলডোজার মিছিল যখন স্বাধীনতাবিরোধী জমাত-শিবির পারছিলো না, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে পেরে উঠছিলো না, তখন সেখানে অ্যাক্টিভ করা হয় ঢাকা মহানগর ছাত্রশিবিরের কর্মীদের, যারা ছাত্রজনতার নাম ধরে বিভিন্ন মোড়কে হাজির হয়ে উত্তেজনা বাড়ানোর কাজ করতে!
যখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাধ্য হয়ে বলপ্রয়োগ করতে যায়, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী শিবিরের কেন্দ্রীয় নির্দেশে সেখানে পাঠানো হয় পোস্টার গার্ল রাফিয়া ও তার বয়ফ্রেন্ড 'জায়েদ একরাম'কে!
এখন প্রশ্ন করুন, এই এই জায়েদ একরাম?
তথ্যসুত্র বলছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের ছাত্র ও রাজাকার শিবিরের অ্যাক্টিভ কর্মী যে ভলান্টারি কাজের আড়ালে বিভিন্ন বিদেশী সংস্থার সাথে সম্পৃক্ত।
এই জায়েদ একরামের পিতা বর্তমানে দখলদার ইউনুসের অবৈধ কথিত গু./ম কমিশনের সদস্য!
মূলত, বয়ফ্রেন্ডের বাবা'র এই পদের উত্তাপেই পুলিশকে হুমকি, ধামকি, হুংকার, অশালীন বাক্য, গায়ে হাত তোলাসহ ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেছে!
উস্কানির মূলে ছিলো, এই জায়েদ একরাম!
আর এই জায়েদ একরামই মূলত জানায়, কোন এক পুলিশ সদস্য রাফিয়াকে অশ্লীল মন্তব্য করে!
আদৌ যা সত্য নয়। স্ক্রিপ্টেড নাটকের আরেক অংশে শিবিরকে টিআরপি দেয়া মোবাইল, পোর্টাল সাংবাদিকবৃন্দদের গ্রুপ মেসেজে এই বিষয়টা বিপুল কাভারেজের নির্দেশ দেয়া হয়।
আর এদিকে পুরো বিষয়টি