বাশু- Bangla Language Club

বাশু- Bangla Language Club বাংলাতে আর নয় জড়তা! শুদ্ধ বাংলা শেখা ও চর্চার জন্য আজই যুক্ত হোন
বাশু বাংলা চর্চা সংঘ- তে।

👉 ধানমণ্ডি নামটি যেভাবে এলো...   #বাশু  #নামকরণ  #ইতিহাস  #বাংলাদেশ
19/10/2025

👉 ধানমণ্ডি নামটি যেভাবে এলো...

#বাশু #নামকরণ #ইতিহাস #বাংলাদেশ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাফিসা ইসলাম তার অসাধারণ কনটেন্টের মাধ্যমে RUCSU Archive-এ ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন। ছাত...
19/10/2025

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাফিসা ইসলাম তার অসাধারণ কনটেন্টের মাধ্যমে RUCSU Archive-এ ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন। ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে তার গল্প বলার অনন্য ধরণ সাধারণ প্রতিবেদনের গণ্ডি পেরিয়ে এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে।

দর্শকরা মুগ্ধ হয়ে বলছেন, DUCSU, CUSCU, JUCSU কিংবা অন্যান্য ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে এত মানসম্মত কনটেন্ট আগে কখনও দেখেননি।

তার নিষ্ঠা, সৃজনশীলতা ও সূক্ষ্ম দৃষ্টিভঙ্গি তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। নাফিসার কাজ শুধু তথ্যসমৃদ্ধ নয়, বরং ছাত্ররাজনীতিতে আগ্রহী যে কারও জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক এক উদাহরণ।

✍️ The Campus Insiders

ক্ষুদে ও কিশোর পাঠকদের দাবি মেটাতে তিনি সৃষ্টি করলেন "গোয়েন্দা কর্নেল" নামে একটি চরিত্র। এনার পুরো নাম কর্নেল নীলাদ্রি ...
14/10/2025

ক্ষুদে ও কিশোর পাঠকদের দাবি মেটাতে তিনি সৃষ্টি করলেন "গোয়েন্দা কর্নেল" নামে একটি চরিত্র। এনার পুরো নাম কর্নেল নীলাদ্রি সরকার। যাঁর মাথা জোড়া টাক, ঠোঁটে চুরুট, অবসরপ্রাপ্ত মিলিটারি অফিসার, এখন প্রজাপতি ও পাখি দেখতে ভালোবাসেন। নিজেকে প্রকৃতিপ্রেমিক হিসেবে পরিচয় দিতে ভালবাসেন অথচ তিনি অনেক অপরাধ ও হত্যার কিনারা করে শখের গোয়েন্দাগিরি করেন৷ গোয়েন্দা কর্নেল পাঠকের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। সিরাজ প্রাপ্তবয়স্ক দের জন্যেও কর্নেল কাহিনী লিখেছেন। 'কর্নেল সমগ্র' খণ্ডে খণ্ডে প্রকাশিত হয়ে চলেছে।

বলছি
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ ( জন্ম : ১৪ অক্টোবর, ১৯৩০ - মৃত্যু: ৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ ) বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি লেখক এর কথা!

প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ মুর্শিদাবাদ খোশবাসপুর গ্রামে ১৯৩০ সালে অক্টোবর মাসে জন্মগ্রহণ করেন। প্রথম জীবনে বাড়ি থেকে পলাতক কিশোরের জীবন অতিবাহিত করেছেন। রাঢ় বাংলার লোকনাট্য "আলকাপের" সঙ্গে যুক্ত হয়ে নাচ-গান-অভিনয়ে অংশ নিয়ে জেলায় জেলায় ঘুরেছেন৷ তিনি ছিলেন 'আলকাপ' দলের "ওস্তাদ" (গুরু)। নাচ-গানের প্রশিক্ষক। নিজে আলকাপের আসরে বসে হ্যাজাগের (পেট্রোম্যাক্স) আলোয় দর্শকের সামনে বাঁশের বাঁশি বাজাতেন। নিজের দল নিয়ে ঘুরেছেন সারা পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, এমনকি বিহার-ঝাড়খন্ডেও। তাই পরবর্তী জীবনে কলকাতায় বাস করলেও নিজেকে কলকাতায় প্রবাসী ভাবতেই ভালোবাসতেন। সুযোগ পেলেই বার বার মুর্শিদাবাদের গ্রামে পালিয়ে যেতেন। সেই পলাতক কিশোর তার চরিত্রের মধ্যে লুকিয়ে ছিল। ঘুরতেন সেই রাখাল বালকের মাঠে, হিজলের বিলে, ঘাসবন ও উলুখড়ের জঙ্গলে, পাখির ঠোঁটে খড়কুটো আর হট্টিটির নীলাভ ডিম -সেই মায়াময় আদিম স্যাঁতসেতে জগতে।

তার পিতার সঙ্গে বর্ধমানের কর্ড লাইনে নবগ্রাম রেল স্টেশনের কাছে কিছুদিন ছিলেন। সেখানে গোপালপুর মুক্তকেশী বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। সেই নবগ্রাম গোপালপুরের প্রেক্ষাপটে তিনি লিখেছিলেন 'প্রেমের প্রথম পাঠ' উপন্যাস। তার লেখকজীবনের প্রথম দিকের উপন্যাস। গোপালপুর থেকে পাশ করে তিনি ভর্তি হন বহরমপুর কলেজে।

তার "ইন্তি, পিসি ও ঘাটবাবু", "ভালোবাসা ও ডাউনট্রেন", "তরঙ্গিনীর চোখ", "জল সাপ ভালোবাসা", "হিজলবিলের রাখালেরা", "নৃশংস", "রণভূমি", "মাটি", "উড়োপাখির ছায়া", "রক্তের প্রত্যাশা", "মানুষের জন্ম", "মৃত্যুর ঘোড়া", "গোঘ্ন", "রানীরঘাটের বৃত্তান্ত", ইত্যাদি অসংখ্য ছোটগল্পের জন্য বিশ্বসাহিত্যের দরবারে স্থায়ী আসন পেয়েছেন। পঞ্চাশ-ষাটের দশকে একঝাঁক লেখক বাংলা সাহিত্যে উদিত হন, যেমন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বরেন গঙ্গোপাধ্যায়, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, যশোদাজীবন বন্দ্যোপাধ্যায়, রতন ভট্টাচার্য, স্মরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, মতি নন্দী -- এঁদেরই সঙ্গে আবির্ভাব ঘটে সিরাজের । তবে তার অভিজ্ঞতা ছিল বিপুল, তার বিচরণ ক্ষেত্র ছিল দ্বারকা নদীর অববাহিকায় আদিম প্রবৃত্তিতে ভরা নারীপুরুষ ও উন্মুক্ত প্রকৃতি। এই এলাকার নাম ' হিজল' যা কান্দী মহকুমার অন্তর্গত। তার 'হিজলকন্যা" উপন্যাসে সেই অঞ্চলের নরনারীকে ধরা আছে । মুস্তাফা সিরাজ কলকাতায় পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেন ষাটের দশকের শুরুতে৷ দীর্ঘদিন আনন্দবাজার পত্রিকায় সাংবাদিক হিসাবে চাকরি ও লেখালেখি সমানতালে চালিয়ে গেছেন৷ তাঁর জ্ঞান ও অধীত বিদ্যাসমূহ ও প্রগতিশীল মুক্তচিন্তা তাঁকে বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী হিসাবে বিদ্বানসমাজে প্রতিষ্ঠিত করেছে৷ ইতিহাস,সমাজতত্ত্ব , নৃতত্ত্ব, পুরাতত্ত্ব, বিজ্ঞান, তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব -- সব বিষয়েই তাঁর জ্ঞান ও বিদ্যার গভীরতা তাঁকে পণ্ডিতমহলে পরিচিত করে তুলেছে।

সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের লেখক সত্তায় জড়িয়ে ছিল রাঢ়ের রুক্ষ মাটি। মুর্শিদাবাদের পাশের জেলা বীরভূম। যেখানে লাভপুর গ্রামে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম। একই জলহাওয়া তাঁদের দুজনকেই প্রাণোন্মাদনা দিয়েছিল। তাই তারাশঙ্কর বলতেন, "আমার পরেই সিরাজ, সিরাজই আমার পরে অধিষ্ঠান করবে।"

তার "ইন্তি, পিসি ও ঘাটবাবু", "ভালোবাসা ও ডাউনট্রেন"(দেশ-এ প্রকাশিত প্রথম গল্প), "তরঙ্গিনীর চোখ","জল সাপ ভালোবাসা", "হিজলবিলের রাখালেরা", "রণভূমি", "উড়োপাখির ছায়া", "রক্তের প্রত্যাশা", "মৃত্যুর ঘোড়া", "গোঘ্ন", "রানীরঘাটের বৃত্তান্ত", ইত্যাদি অসংখ্য ছোটগল্প অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করে । তার প্রথম মুদ্রিত উপন্যাস - "নীলঘরের নটী"। পর পর প্রকাশিত হয় "পিঞ্জর সোহাগিনী", "কিংবদন্তির নায়ক","হিজলকন্যা","আশমানতারা", "উত্তর জাহ্নবী", "তৃণভূমি", "প্রেমের প্রথম পাঠ", "বন্যা","নিশিমৃগয়া","কামনার সুখদুঃখ", "নিশিলতা", "এক বোন পারুল", "কৃষ্ণা বাড়ি ফেরেনি", "নৃশংস","রোডসাহেব", "জানগুরু" ইত্যাদি ইত্যাদি৷ তার গল্প ও একাধিক গ্রন্থ ভারতের সমস্ত স্বীকৃত ভাষায় অনূদিত হয়েছে, এমনকি ইংরেজি তো বটেই, বিশ্বের বহু ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে৷

তার লেখা 'তৃণভূমি" উপন্যাসে কান্দি মহকুমার এক বৃহৎ অঞ্চল ধরা আছে। "উত্তর জাহ্নবী" উপন্যাসে ধরা আছে এক বিশেষ সময় ও সমাজের কথা, যা বাংলা সাহিত্যে অনাস্বাদিত। আর "অলীক মানুষ" এক বিস্তৃত ভুবনের কাহিনী, যা এক মুসলিম পির বা ধর্মগুরুর বংশে জাত পুরুষের আত্মানুসন্ধান। ব্রিটিশের রাজত্বের শেষভাগে এক পরিবর্তনীয় সময়ের নিখুঁত স্থির ছবি। এই অলীক মানুষ তাকে ভিন্ন লেখকের মর্যাদার চূড়ান্ত শিখরে উন্নীত করেছে।

সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের 'অলীক মানুষ' উপন্যাসটি ভারত সরকারের সাহিত্য অকাদেমী পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বঙ্কিম পুরস্কার - এসব ছাড়াও ভুয়ালকা পুরস্কার দ্বারা সম্মানিত। তার 'অমর্ত্য প্রেমকথা' বইয়ের জন্য জন্য তিনি পেয়েছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত নরসিংহদাস স্মৃতিপুরস্কার। এছাড়া ১৯৭৯ সালে পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার । পেয়েছেন বিভূতিভূষণ স্মৃতি পুরস্কার, সুশীলা দেবী বিড়লা স্মৃতি পুরস্কার, দিল্লির OUF সংস্থার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পুরস্কার, শরৎচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার ইত্যাদি আরও অনেক পুরস্কার তিনি তার সামগ্রিক সাহিত্য-কৃতিত্বের জন্য পেয়েছেন। তার অনেক কাহিনী চলচ্চিত্রায়িত হয়েছে, যেমন 'কামনার সুখ দুঃখ' উপন্যাস অবলম্বনে 'শঙ্খবিষ"। দীনেন গুপ্তের পরিচালনায় 'নিশিমৃগয়া'। উত্তমকুমার অভিনীত 'আনন্দমেলা'। অঞ্জন দাশ পরিচালনা করেছেন সিরাজের ছোটগল্প 'রানীরঘাটের বৃত্তান্ত' অবলম্বনে ফালতু। সিরাজের "মানুষ ভূত" কাহিনী চলচ্চিত্র ছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে মঞ্চে ক্রমাগত অভিনীত হয়ে চলেছে। এই স্কুল পালানো মানুষটিই পেয়েছিলেন সাম্মানিক ডক্টরেট উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
২০১২ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর তাঁর জীবনাবসান ঘটে।

৯৬- তম জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।

✍️ Satya Dam

09/10/2025

আমি যে শব্দ লিখব সেটার শেষ অক্ষর দিয়ে আপনি অন্য আরেকটা শব্দ লিখবেন। শব্দটি হলো-
START...

“আজ থেকে প্রায় এক হাজার বছর আগে, বাংলা ভাষা জন্ম নিয়েছিল পাল সাম্রাজ্যের রাজদরবারে। তখনও কেউ জানত না—এই ভাষার জন্য একদিন...
09/10/2025

“আজ থেকে প্রায় এক হাজার বছর আগে, বাংলা ভাষা জন্ম নিয়েছিল পাল সাম্রাজ্যের রাজদরবারে। তখনও কেউ জানত না—এই ভাষার জন্য একদিন মানুষ প্রাণ দেবে!"

“বাংলা শুধু ভাষা নয়, এটি আমাদের অস্তিত্ব"

#বাশু #বানান #ব্যাকরণ #বাংলা_শব্দ #ইতিহাস

'শতাব্দী ফাউন্ডেশন' নামে একটি সাংস্কৃতিক সংস্থার মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কাজ কর্ম করে থাকেন। ২০০৯ সালে তিনি একটি...
05/10/2025

'শতাব্দী ফাউন্ডেশন' নামে একটি সাংস্কৃতিক সংস্থার মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কাজ কর্ম করে থাকেন।

২০০৯ সালে তিনি একটি কল্পবিজ্ঞান নির্ভর চলচ্চিত্র 'ফ্রেন্ড' পরিচালনা ও অভিনয় করেন। কিন্তু সেই সিনেমা সেরকম ভাবে সাড়া পায় নি।

তবে তিনি বাংলা সিনেমা জগতের একজন প্রথম সারির অভিনেত্রী হয়ে ওঠেন। তার সময়ে তিনি দাপটে বাংলা ছবির জগতে রাজত্ব করে গেছেন।

তাপস পালের সাথে তার জুটি সাধারণ দর্শকের কাছে খুবই গ্রহণযোগ্য হয়েছিল। এছাড়াও প্রসেনজিৎ, চিরঞ্জিত, অভিষেকের সাথেও তিনি জুটি বেঁধে বহু অভিনয় করেছেন।

অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি পেইন্টিং এবং কবিতা লেখাতেও সমান পারদর্শী। তার বেশ কিছু কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা থেকে। বর্তমানে তিনি তৃণমূল কংগ্রেস দলের একজন প্রতিনিধি এবং সাংসদ।

শতাব্দী রায় ২০০৫ সালে 'দেবীপক্ষ' সিনেমায় অভিনয়ের জন্য বাংলা চলচ্চিত্র সাংবাদিক সহ-অভিনেত্রি পুরস্কার অর্জন করে।

তিনি ১৯৬৮ সালের ৫ অক্টোবর আগারপাড়ায় শৈলেন এবং নীলিমা রায়ের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

শতাব্দী রায় সরোজিনী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৫ সালে মাধ্যমিক পড়া সম্পন্ন করেন এবং তারপর তিনি যোগমায়া দেবী কলেজে ভর্তি হন।

'আতঙ্ক' সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পা রাখেন শতাব্দী রায়, এই ছবির পরিচালক ছিলেন তপন সিন্‌হা এবং সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৮৬ সালে। এর পূর্বে তিনি দীনেন দাসগুপ্ত পরিচালিত 'টিনা' নামক একটি সিনেমায় অভিনয় করেন, যা মুক্তি পায় নি।

এরপর গুরুদক্ষিণা, আপন আমার আপন ইত্যাদি বিভিন্ন জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে সাধারণ দর্শকের মনে জায়গা করে নেন তিনি।

তার স্বামী একজন মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ। তার দুই সন্তান সাম্যরাজ (তোজো) এবং মৃগাঙ্ক বন্ধোপাধ্যায়।

কোলকাতার বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শতাব্দী রায় এর শুভ জন্মদিনে শুভ কামনা ও অভিনন্দন

✍️ Satya Dam

04/10/2025

হরিপুর উতলার পার, আগুন টিলা (গ্যাস ফিল্ড)

🎤 তুমি কি বানান ভুল করো?তাহলে এবার সময় নিজেকে যাচাই করার!📘 Bangla Language Club আয়োজন করছে👉 বানান নিয়ে অভিযান । সঠিক উওর...
26/09/2025

🎤 তুমি কি বানান ভুল করো?
তাহলে এবার সময় নিজেকে যাচাই করার!
📘 Bangla Language Club আয়োজন করছে
👉 বানান নিয়ে অভিযান ।

সঠিক উওর দিয়ে নিজেকে যাচাই করুন ।

#বাংলাকুইজ #বাংলাভাষা #বাংলাসাহিত্য #বাংলাকল্পনা #বাংলাভাষাপ্রেম #বাংলারগৌরব

ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক তরুণ ডাক্তার—ডা. মোবিন ইবনে মকবুল। (K-77)মায়ের লিভার সিরোসিস(ক্যান্সার) ধরা পড়ার পর থেকেই যেন তাঁ...
23/09/2025

ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক তরুণ ডাক্তার—ডা. মোবিন ইবনে মকবুল। (K-77)
মায়ের লিভার সিরোসিস(ক্যান্সার) ধরা পড়ার পর থেকেই যেন তাঁর জীবন অন্য মোড় নেয়। ডাক্তাররা বলেছিলো—একটা লিভার ট্রান্সপ্লান্টই পারে উবার মাকে বাঁচাতে। মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে তিনি ঠিক করলেন—“আমি-ই হবো ডোনার।"আমি আমার লিভার কিছু অংশ দিব মাকে"

চিকিৎসকের পরামর্শে মাত্র সাত দিনে ১০ কেজি ওজন কমিয়েছিলেন তিনি। প্রতিদিন ভোরে উঠে দৌড়ানো, ডায়েট মেনে চলা, জিমে ঘাম ঝরানো—সব কিছুই করেছিলেন শুধু মায়ের জন্য। ভিসা রেডি, সব কিছু প্রস্তুত। মনে হচ্ছিলো—আশার আলো ধরা দিচ্ছে সামনে।

কিন্তু নিয়তির নিষ্ঠুর খেলায়, সেই লিভার ট্রান্সপ্লান্ট হওয়ার আগেই হঠাৎ এক কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে মা চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
সেই দিন ভেঙে পড়েছিলেন তিনি, কিন্তু ভাঙেননি তাঁর প্রতিজ্ঞা।

মাকে হারানোর সেই ক্ষতই তাঁকে পথ দেখালো। তিনি স্থির করলেন—“যেখানে মা হারালাম, সেখানে আরেকজনের মা-বাবাকে বাঁচানোর জন্য আমি রোগের গবেষণা করবো।”
আর এভাবেই তিনি যোগ দিলেন বিশ্বের অন্যতম সেরা চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান—মায়ো ক্লিনিকে, গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি রিসার্চার হিসেবে।

আজ তিনি শুধু একজন ডাক্তার নন, তিনি এক অনুপ্রেরণার নাম।
যেখানে ব্যক্তিগত শোকই তাঁকে ধ্বংস করতে পারতো, সেখানে তিনি সেই শোককে রূপ দিলেন শক্তিতে।

মানুষ তার মায়ের জন্য কত কিছুই না করে।
কেউ শুধু চোখের পানি ফেলে, কেউবা সেই অশ্রুকেই বানায় স্বপ্নের ইন্ধন।
ডা. মোবিন ইবনে মকবুলের গল্প তাই কেবল ব্যক্তিগত সাফল্যের নয়, বরং মায়ের প্রতি ভালোবাসা আর আত্মত্যাগের অমর কাব্য।

~Alfaz Hossain

Address

বাশু চর্চা কেন্দ্র, উপশহর প্লাজা, ব্লক-ই, মেইন রোড, শাহজালাল উপশহর, সিলেট, বাংলাদেশ
Sylhet
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাশু- Bangla Language Club posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বাশু- Bangla Language Club:

Share