Bios-জীবন

Bios-জীবন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Bios-জীবন, Video Creator, Sylhet.

লইট্যা মাছে রেডিয়াম!!!  এটা কি ক্ষতিকর?হুম মারাত্বক ক্ষতিকর! এর তেজস্ক্রিয়তা মানব দেহে ক্যান্সার ও ফুসফুস এর ক্ষতি করে! ...
12/06/2024

লইট্যা মাছে রেডিয়াম!!! এটা কি ক্ষতিকর?
হুম মারাত্বক ক্ষতিকর! এর তেজস্ক্রিয়তা মানব দেহে ক্যান্সার ও ফুসফুস এর ক্ষতি করে! পচন রোধে ডিঅক্সিডেশনে রেডিয়াম যুক্ত কেমিকেল বহুলভাবে ব্যবহৃত! উপমহাদেশের ২য় সর্বোচ্চ ফরমাল ডিহাইড কনজ্যুমার বাংলাদেশ! শুধু শুটকি নয় সকল পন্যেই প্রিজারভেটিভস্ দেয়া হয়!
বাজার থেকে কিনে আনার পর কয়েকটা মাছ না ধুয়ে শুটকির জন্য রেখে দেই। রাতের বেলায় অন্ধকারে এটা দেখতে পাই।।।

জলের নিচে মাছরাঙার ছোবল।ছবি- Gunarto Song
01/04/2024

জলের নিচে মাছরাঙার ছোবল।
ছবি- Gunarto Song

বাঘের জিহ্বা এতটাই শক্রিশালী যে এটি ব্যবহার করে তারা হাড় থেকে মাংস আলাদা করতে পারে!বাঘের জিহ্বা প্রায় ৭-৯ ইঞ্চি লম্বা হত...
25/03/2024

বাঘের জিহ্বা এতটাই শক্রিশালী যে এটি ব্যবহার করে তারা হাড় থেকে মাংস আলাদা করতে পারে!
বাঘের জিহ্বা প্রায় ৭-৯ ইঞ্চি লম্বা হতে পারে৷ এদের জিহ্বা খুবই অসাধারণ প্রকৃতির৷ এদের জিহ্বায় 'প্যাপিলা' নামক বিশেষ গোলাকার কিংবা স্পাইক আকারের বস্তু থাকে। এই প্যাপিলার কারণেই মনে হয় বাঘের জিহ্বা যেন লোমশ।
মূলত বাঘের শিকার করা প্রাণির দেহ থেকে মাংস এবং লোম তুলে ফেলার জন্য তারা এই প্যাপিলা ব্যবহার করে। যা তাদের হজমের কাজে এবং শিকারের শরীর থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণে ক্যালরি গ্রহণ করতে সহায়তা করে। এর পাশাপাশি নিজেদের শরীর পরিষ্কার করতেও বাঘ জিহ্বা ব্যবহার করে থাকে!

25/03/2024
ফুল নয় এ যেন জোড়া পাখি 🐦পাখির মতো দেখতে এই ফুলটির নাম ইগ্রেট ফুল 😮
25/03/2024

ফুল নয় এ যেন জোড়া পাখি 🐦
পাখির মতো দেখতে এই ফুলটির নাম ইগ্রেট ফুল 😮

কুয়াকাটায় ভেসে আসছে জেলি ফিশ, মাছ ধরতে নামতে পারছেন না জেলেরা!পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকতসহ উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় গত দুই ...
25/03/2024

কুয়াকাটায় ভেসে আসছে জেলি ফিশ, মাছ ধরতে নামতে পারছেন না জেলেরা!

পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকতসহ উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় গত দুই সপ্তাহ ধরে অসংখ্য জেলি ফিশ ভেসে আসছে। এসব জেলি ফিশ শরীরে লাগলেই চুলকানি হচ্ছে। এতে সমুদ্রে মাছ ধরতে নামতে পারছেন না জেলেরা। ভেসে আসা জেলি ফিশ সৈকতে পচে-গলে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপকূলে ভেসে আসা এসব জেলি ফিশ ‘সাদা জেলি ফিশ’ নামে পরিচিত। যার বৈজ্ঞানিক নাম ফাইলোরিজা পাংটাটা (Phyllorhiza punctata)। এরা বিষাক্ত প্রজাতির নয়। তবে এ প্রজাতির জেলি ফিশের কিছুটা চুলকানি সৃষ্টি করার ক্ষমতা রয়েছে। সাঁতার কাটতে না পারায় এরা বাতাস-স্রোত বা জোয়ারে সমুদ্র থেকে উপকূলে বা সৈকতে এসে আটকে পড়ে।

প্রায় ৭০০ মিলিয়ন বছর আগের এ প্রাণীকে বিজ্ঞানীরা ডাইনোসরের যুগের প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। সম্পূর্ণ নরম দেহ বা জিলেটিনাস দেহ নিয়ে এরা গঠিত। জেলি ফিশ প্রকৃতপক্ষে লোনা সাগরের প্রাণী। সাঁতার কাটার জন্য এদের দেহে কোনো শক্তি বা অঙ্গ নেই। তবে পানির গভীর থেকে ওপরে এবং ওপর থেকে গভীরে গমন করতে পারে। পার্শ্বীয় চলাচল বা সমান্তরাল পথ ভ্রমণে এরা মোটেই উপযুক্ত নয়। ফলে স্রোতে সৈকতে এসে আটকা পড়লে আর গভীর সমুদ্রে ফিরতে পারে না।

মার্চ থেকে জুলাই মাসে সমুদ্রের পানির অক্সিজেন ভালো থাকে। তাপমাত্রা ও লবণাক্ততা প্রজননের জন্য উপযুক্ত হওয়ায় সাদা জেলি ফিশ বিস্তরভাবে বংশবিস্তার (পপুলেশন ব্লুমস) করে, যা পরবর্তী সময়ে সাগরের ঢেউ-স্রোত ও বাতাসে সৈকতে চলে আসে। এ কারণে প্রতিবছর মার্চ মাসের শুরুতে বা কিছু ক্ষেত্রে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে এসব জেলি ফিশ উপকূলে বিস্তৃত হয়ে পড়ে। আবার সাগরে অধিক মাছ আহরণ করার (ওভার ফিশিং) কারণেও জেলি ফিশের বংশবৃদ্ধি হতে পারে। কারণ, অনেক সামুদ্রিক মাছ বা প্রাণী জেলি ফিশ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। তাই সাগরে কিছু প্রয়োজনীয় মাছ কমে গেলে স্বাভাবিকভাবে জেলি ফিশের সংখ্যা বেড়ে যায়। এ সময় সাধারণত জেলি ফিশের আধিক্যের কারণে জেলেরা মাছ ধরার কাজে ভীষণভাবে বাধাগ্রস্ত হন। তবে তাপমাত্রা কমে গেলে বা সামান্য বৃষ্টিপাত হলেই এরা মারা যায়, যার কারণে সমস্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে।

সূত্রঃ প্রথম আলো

এই বন্য ভেড়াগুলির শিং এমন ভাবে বাড়তে থাকে, একটা সময় তাদের মাথার খুলি ভেদ করে ভিতরে ঢুকে যায়, এর ফলে তাদের মৃত্যু ঘটে...
24/03/2024

এই বন্য ভেড়াগুলির শিং এমন ভাবে বাড়তে থাকে, একটা সময় তাদের মাথার খুলি ভেদ করে ভিতরে ঢুকে যায়, এর ফলে তাদের মৃত্যু ঘটে।

এই ওয়েভার পাখিরা, শিকারীদের থেকে বাঁচার জন্য, তাদের বাসায়  একটি মিথ্যা প্রবেশ পথ তৈরি করে।
24/03/2024

এই ওয়েভার পাখিরা, শিকারীদের থেকে বাঁচার জন্য, তাদের বাসায় একটি মিথ্যা প্রবেশ পথ তৈরি করে।

জীবন্ত পাথর !জীবন্ত পাথর মানেই আমরা প্রবাল পাথরকে ভাবি কিন্তু এইটা কিন্তু প্রবাল নয় । এটা কর্ডেইটা পর্বের প্রাণী । এর ন...
24/03/2024

জীবন্ত পাথর !

জীবন্ত পাথর মানেই আমরা প্রবাল পাথরকে ভাবি কিন্তু এইটা কিন্তু প্রবাল নয় । এটা কর্ডেইটা পর্বের প্রাণী । এর নাম Pyura chilensis. এরা Sea sq**rt বা সামুদ্রিক ফোয়ারা জাতীয় প্রাণীদের অন্তর্গত যাদের পানি থেকে উপরে তুললে ফেয়ারার মতো পানি ছোঁড়ে ।

এরা Chordata পর্বের Tunicata (টিউনিকেইটা, পূর্ব নাম ইউরোকর্ডেইটা) উপপর্বের সদস্য । এদের জীবনচক্রের আদি দশায় নটোকর্ড ও নার্ভকর্ড থাকে । এরা জন্ম থেকে পুরুষ কিন্তু পরিণত বয়সে হার্মাফ্রোডাইট নামক জননাঙ্গ গঠিত হয় পানিতে ডিম্বাণু ও শুক্রাণু নিঃসরণ করে । এরা পাথরের মতো নিশ্চল জীবনযাপন করে ।

আপনি জানেন কি? পৃথিবীতে মা মাকরসার আত্মত্যাগ অন্য সব মায়েদের থেকে বহুগুণ বেশি। মাকড়সার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। মা মাকড়সা...
20/03/2024

আপনি জানেন কি? পৃথিবীতে মা মাকরসার আত্মত্যাগ অন্য সব মায়েদের থেকে বহুগুণ বেশি।

মাকড়সার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। মা মাকড়সা সেই ডিম নিজের দেহে বহন করে বাচ্চা না হওয়া পর্যন্ত। যখন বাচ্চা হয় তখন মা মাকড়সা বাচ্চাদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য নিজের শরীর বিলিয়ে দেয় তাদের খাবারের জন্য। বাচ্চা মাকড়সারা মা মাকড়সার দেহই খেতে শুরু করে ঠুকরে ঠুকরে। সন্তানের জন্য মা নীরবে হজম করে সব কষ্ট-যন্ত্রণা। এমনি করে এক সময় মায়ের পুরো দেহই চলে যায় সন্তানদের পেটে। মাকড়সা মায়ের সন্তানের জন্য এ আত্মত্যাগের কারণেই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা হিসেবে মাকড়সার স্থান অনেক ওপরে।

সোর্স: Science House - বিজ্ঞান ঘর

কানে কিছু ঢুকে গেলে কি করবেন?ডাঃ সজল সুরদু'ধরণের জিনিস বাইরে থেকে কানে ঢুকতে পারে।(১) সজীব অর্থাৎ পোকামাকড় বা কেন্নো ইত্...
19/03/2024

কানে কিছু ঢুকে গেলে কি করবেন?
ডাঃ সজল সুর

দু'ধরণের জিনিস বাইরে থেকে কানে ঢুকতে পারে।
(১) সজীব অর্থাৎ পোকামাকড় বা কেন্নো ইত্যাদি।
(২) নির্জীব অর্থাৎ পুঁতি বা গোলাকার ছোট বস্তু, ধান বা ঐ জাতীয় দানা, ভাঙা পেন্সিল শিস বা রাবার টুকরো এইসব ।

এগুলি সাধারণত অসাবধানতা বশত কানে ঢোকে বা কানের চুলকানির মতো অস্বস্তি এড়ানোর চেষ্টায় বেখেয়ালে কানের সুড়ঙ্গে ঢুকিয়ে ফেলা হয়।

কী করা উচিত নয়?

(১) প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের কানের সুড়ঙ্গ প্রায় এক ইঞ্চি লম্বা। ছোটদের ক্ষেত্রে সামান্য কম। সুড়ঙ্গের ব্যাস ক্ষেত্র বিশেষে কম বেশি এবং এই সুড়ঙ্গ সর্বদা সোজা নয়। ফলে উপযুক্ত আলো, যন্ত্রপাতি বা অভিজ্ঞতা ছাড়া কোনো কিছু তার ভিতর থেকে টেনে বের করতে গেলে সেটা ঠ্যালা খেয়ে আরও ভিতরে ঢুকে যাবার সম্ভাবনা প্রবল। এই ঘটনা সব থেকে বেশি হয় গোলাকার বস্তুর বেলায় । সুতরাং, কোনোমতেই সন্না বা চিমটে বা অন্যকিছু দিয়ে খোঁচাখুঁচি করা উচিত নয়।

(২) ধান বা দানা শস্য জাতীয় জিনিস জল পেলে ফুলে ওঠে। তাই জল কানে ঢেলে ওসব বের করতে গেলে তা ফুলে আকারে বড় হয়ে আরও সমস্যা করবে।

(৩) কানের সুড়ঙ্গের চামড়া ভীষণ 'সেনসিটিভ' ও শরীরের অন্য যেকোনো চামড়ার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তাছাড়া, পেনের ঢাকনার শেষে যেমন সুড়ঙ্গ থেমে যায় তেমনি কানের ক্ষেত্রেও সুড়ঙ্গের শেষে কানের পর্দা থাকে। পর্দা ফুটো করে তবেই ওপাশে যাওয়া যায় এবং ওপাশে গেলে সেখানে কানে শোনার হাড় বা আরও গুরুত্বপূর্ণ দেহাংশের সাক্ষাৎ মেলে। কানে গরম তেল, রসুন ইত্যাদি ঢেলে এসব শোনার 'সিস্টেমের' সর্বনাশ করা অনুচিত।

(৪) সুড়ঙ্গে খুঁচিয়ে কিছু বের করতে গিয়ে চামড়া বা পর্দার ক্ষতি বা রক্তারক্তি হবার সম্ভাবনা থাকায় এসব কাজ করতে বারণ করা হয়। এসব করে চামড়া ফুলে উঠলে বাইরে থেকে দেখে ভিতরে আর কিছু খুঁজে পাওয়া মুশকিল।

কী করা উচিত?

(১) একটুও আতঙ্কিত হবার কারণ নেই। কানের ভিতরের জিনিস আর যাই হোক মাথার (মস্তিস্ক ) ভিতরে ঢুকবে না কিছুতেই।

(২) কাছাকাছি যে কোনো সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালে নাক কান গলার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কোনো কারণে তাঁকে পেতে একটু দেরি হলেও গরিষ্ঠ সংখ্যক ক্ষেত্রে রোগীর তীব্র কষ্ট না থাকলে চিন্তিত হবার কারণ নেই।

(৩) কানে খুব অস্বস্তি বা ব্যথা হলে ( পোকামাকড় বা শস্যদানা ) ওষুধের দোকানে "ওভার দি কাউন্টার " এন্টিবায়োটিক-স্টেরয়েড কানের ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে। একইসাথে সেখান থেকেই গ্লিসারিন নিয়ে কয়েক ফোঁটা কানে দেওয়া যেতে পারে। কষ্ট কমলেও কিন্তু চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

(৪) অত্যন্ত কম সংখ্যক ক্ষেত্রে এবং সাধারণ ভাবে ছোট বাচ্চাদের বেলায় চিকিৎসক যদি হাসপাতালে ভর্তি করে ঘুম পাড়িয়ে বা অজ্ঞান করে মাইক্রোস্কোপ বা এন্ডোস্কোপে দেখে কানের "ফরেন বডি" বের করতে চান তাহলে তাঁর উপরে আস্থা রাখতে হবে। এটাই সঠিক পদ্ধতি।

(৫) বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কানের চুলকানি অসুখে এটা সেটা কানের ভিতরে পুরে খোঁচানোর প্রবণতা খুব বেশি দেখা যায়। এমন হলে ঐ অসুখের চিকিৎসা করতে হবে নইলে বাচ্চা আবার কানে কিছু ঢুকিয়ে ফেলার একই কান্ড করতে পারে।

( নাক কান গলার চিকিৎসক হিসেবে সাধারণ মানুষের সতর্কতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্য নিয়ে এই লেখা। মতামত সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত। আপনার কাছের চিকিৎসকের উপরে আস্থা রাখুন। ছবি : ডাঃ ভার্গভ এর টেক্স বই থেকে। )

সজল সুর

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bios-জীবন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category