Big sylhet

Big sylhet সহজ সরল থাকেন জীবন টা সুন্দর হবে ইনশাআল্লাহ south surma

26/11/2025
26/11/2025
25/11/2025
25/11/2025
25/11/2025

এই গল্পটা পড়লে হয়তো আপনি নতুন করে বাঁচতে শিখবেন,১০০ বছর বেঁচে থাকা যায় না, যদি প্রতিদিনের জীবনটাই না হয় শান্ত।
শহর থেকে অনেক দূরের গ্রামের এক কোণে ছিল একটা ছোট কুঁড়েঘর।
সেখানে থাকতেন এক বৃদ্ধ—সবাই তাকে ডাকত আব্দুল কাকা নামে।
বয়স? কেউ বলে ৯০, কেউ বলে ১০৫।
কিন্তু আশ্চর্য বিষয়—তার চোখে এখনো আলো, মুখে হাসি, পায়ে শক্তি, আর মনে শান্তি।
একদিন এক তরুণ ডাক্তারকে curiosity নিয়ে গেলাম তার কাছে।
বললাম,
কাকা, আপনি এত বছর কীভাবে এত তরতাজা আছেন?”
তিনি হেসে বললেন,
— “বাবা, শরীর নয়, আগে মন বাঁচাতে হয়। শরীর তো মনে চালিত।”
আর দেরি না করে
আমি খাতায় লিখতে শুরু করলাম…
১. শরীর নয়, কোষকে বাঁচাও
তিনি বললেন, “আমি রাত ১০টার মধ্যে ঘুমাই, ভোরে ফজরের আজানে উঠি।
ঘুমই আমার ঔষধ।”
সপ্তাহে দুই দিন দুপুরে না খেয়ে শুধু পানি খাই—“খালি পেটে শরীর পুরনো ময়লা ফেলে দেয়,”
বললেন তিনি।
চিনি?
“চিনি মানে বিষ—আমার নাতি চিনি খায়, আমি খেজুর খাই।”
২. ‘Silent killer’ তিনটা এড়াও
“রাগ, চিন্তা আর ভয়—এই তিনটা জিনিস মানুষকে বুড়ো করে দেয়।
রক্তচাপও তাই বাড়ে।”
৩. প্রাকৃতিক খাবারই আসল ওষুধ
তার দুপুরের খাবার: ভাত, সবজি, মাছ, জলপাই তেল, রসুন।
বললেন, “খাবার যদি প্যাকেটের ভিতরে আসে, তা আমার নয়।”
৪. মানসিক শান্তি সবচেয়ে বড় চিকিৎসা
প্রতিদিন বিকেলে গাছের নিচে বসে ধ্যান করতেন।
বললেন, “ক্ষমা করলেই শরীর হালকা হয়।
যে রাগ পোষে, সে নিজের আয়ু কমায়।”
৫. শরীর নড়াচড়া করো
তিনি হাঁটতেন প্রতিদিন ৫-৬ কিলোমিটার, কারও সঙ্গ ছাড়াই।
বললেন, “যে শরীর চলে না, সে মনেও থেমে যায়।”
৬. রক্ত পরিষ্কার রাখো
সকালে লেবুর পানি, রাতে গরম পানি।
ওমেগা-৩ খাবার তার নিয়মিত।
বছরে একবার করে চেকআপ করান।
৭. ভালোবাসা ও সম্পর্ক
বৃদ্ধ হলেও স্ত্রীকে “আমার জীবনের শান্তি” বলে ডাকতেন।
পরিবারের সবাই তার চারপাশে হাসতো।
তিনি বললেন, “যে ভালোবাসা পায় না, সে ওষুধেও বাঁচে না।”
৮. প্রকৃতির সাথে সংযোগ রাখো
প্রতিদিন ভোরে উঠেই উঠোনে গাছপালা ছুঁতেন।
“প্রকৃতি আমার ডাক্তারের মতো,”
বললেন তিনি।
৯. শেখা বন্ধ করো না
৯৫ বছর বয়সেও কোরআন ওষুধের মতো পড়তেন।
“যে শেখা থামায়, সে মরতে শুরু করে।”
১০. আত্মিক শান্তি ও কৃতজ্ঞতা
“আমি প্রতিদিন আল্লাহকে ধন্যবাদ দিই—আজও চোখে আলো আছে, পায়ে হাঁটতে পারি।”
তার চোখে তখন এমন এক আলো, যা শত ওষুধেও পাওয়া যায় না।
শেষে তিনি বললেন,
“মানুষ মরতে ভয় পায়, কিন্তু আমি প্রতিদিন নতুনভাবে বাঁচি।”
আমি নীরবে মাথা নোয়ালাম।
বুঝলাম—
দীর্ঘায়ুর রহস্য কোনো ওষুধে নয়, বরং জীবনের নিয়মে লুকিয়ে আছে।
শেষে বিদায়ে…
ঘুম + প্রাকৃতিক খাবার + ব্যায়াম + শান্ত মন + কৃতজ্ঞ আত্মা
১০০ বছরেরও বেশি জীবন যদি আল্লাহ পাক কবুল করেন ❤️❤️
আপনার দেখা সবচেয়ে বেশি বয়স্ক মানুষের নাম কি ছিল?
উনি কত বছর বেঁচে ছিল????

24/11/2025
: প্রতিশোধ এমনভাবে নেওয়া উচিত যাতে আমৃত্যু মনে থাকে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক  আবদুল কাদের স্যারে...
24/11/2025

: প্রতিশোধ এমনভাবে নেওয়া উচিত যাতে আমৃত্যু মনে থাকে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক আবদুল কাদের স্যারের জীবন থেকে নেয়া
আমি ১৯৮৯ সালের মার্চ মাসে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসাবে যোগদান করি এবং ক্যাম্পাস সংলগ্ন দক্ষিণ আবাসিক এলাকায় পাহাড়িকা হাউজিং এস্টেটে ডাঃ আনোয়ার চৌধুরী- এর বাসায় ভাড়াটিয়া হিসাবে বসবাস শুরু করি।
তখন এখানে বাসা- বাড়ী নির্মাণ করে বসবাসকারী শিক্ষক- অফিসারের সংখ্যা ছিল মাত্র হাতে গোনা কয়েকজন।
তাই আশ পাশের পাড়া প্রতিবেশী সকলের সাথে সকলের একটা আন্তরিক ও হৃদ্যতার সম্পর্ক গড়ে উঠে। এই এলাকায় যাঁরা সর্বপ্রথম উদ্যোগী হয়ে আবাসন গড়ে তোলেন তাঁদের অন্যতম ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তা।
তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অন্তর্গত বিজ্ঞান ওয়ার্কশপের একজন টেকনিশিয়ান হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তখনকার সময়ে এই পদটি ছিল সেকশন অফিসার পদমর্যাদার সমতুল্য।
তাঁর নিজস্ব দ্বিতল ভবনের নীচতলায় একজন ভাড়াটিয়া থাকতেন। তাঁর কোন ছেলে সন্তান ছিল না। এক ভাই, একবোন , স্ত্রী আর তিনি এই চার সদস্যের সংসার ছিল তাঁর। তিনি বিশুদ্ধ বাংলায় কথা বলতেন।
চেহারায় আভিজাত্যের ছাপ ছিল। সব সময় ইস্ত্রি করা কাপড় পরতেন। লম্বা, গৌরবর্ণের এই লোকটি গায়ে পড়ে মানুষের উপকার করতে চাইতেন। তাঁর আব্বা আম্মা থাকতেন গ্রামের বাড়ীতে। মাঝে মধ্যে তাঁরা ছেলের বাসায় এসে কিছু দিন অবস্থান করে আবার চলে যেতেন।
তাঁর বাসাটি ছিল আমার চলাচলের পথে। তাই সকাল বিকাল আসা যাওয়ার পথে সালাম বিনিময়ের সুবাদে তাঁর সাথে আমার একটা আত্মিক সম্পর্ক ও সখ্যতা গড়ে উঠে।
আর এই সম্পর্ক পারিবারিক সম্পর্কের রূপ পরিগ্রহ করে। তাঁর পরিবারের সদস্যগণও আমাকে তাঁদেরই একজন মনে করতো। যেহেতু আমি ব্যাচেলর ছিলাম, তাই প্রায়শই সান্ধ্যকালীন চা- নাস্তা তাঁর সাথেই করতে হতো। তাঁর গ্রামের বাড়ী ছিল পিরোজপুরে, কিন্তু কথা বলতেন বিশুদ্ধ বাংলায়।
পরিবারের অন্য সদস্যদের কথোপকথনে আঞ্চলিকতার ছোঁয়া থাকলেও তাঁর কথোপকথনে এর কোন চিহ্ন না থাকায় বিষয়টি আমার কাছে প্রশ্নবোধক ঠেকেছে। তাই একদিন এর কারণ জিজ্ঞেস করলাম। জবাবে তিনি যা বললেন তাতে আমি বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাই।
তিনি বললেন, দুই বছর বয়সে তিনি মমতাময়ী মাকে হারানোর পর বাবা পুনরায় বিয়ে করেন। সেই মা তাঁকে সহজে মেনে নিতে পারেন নি। ইতোমধ্যে সেই মায়ের ঘরে এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। এর পর থেকে তাঁর প্রতি অযত্ন আর অবহেলা আরো বেড়ে যায়।
কারণে অকারণে তাঁর উপর দৈহিক নির্যাতন চলতে থাকে। একবার কি যেন একটা কাজ করতে ভুল হয়েছিল। বাবা তখন বাড়ীর বাইরে ছিলেন। তখন তাঁর বয়স ছিল পাঁচ বছর। মা তাঁকে ভীষণভাবে মারলেন। তারপর পরণের হাফ প্যান্টটি খুলে নিলেন, দেখলেন কোমরের তাগার সাথে সুতার বানানো খইলতার মধ্যে দুই আনা পয়সা।
সেই পয়সা এবং প্যান্ট রেখে দিয়ে সম্পূর্ণ বিবস্ত্র ও কপর্দকহীন করে মা তাঁকে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দেন।
অল্প বয়সের একটি ছেলে এই পরিস্থিতিতে কী করবে তা ভেবে পাচ্ছিল না। চোখের সামনে পুরো দুনিয়া অন্ধকার হয়ে আসে। যাওয়ার কোন জায়গা নেই, আশ্রয়ের কোন স্থান নেই। তখন বারবার কেবল মমতাময়ী মায়ের কথা মনে পড়ছিল। সিদ্ধান্ত নিলেন, মায়ের কাছে চলে যাবেন।
পাশেই একটি নদী। সেই নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করবেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিবস্ত্র অবস্থায় নদীর তীরে পৌঁছে গেলেন। তখনো দু নয়ন বেয়ে অঝোর ধারায় অশ্রু প্রবাহিত হচ্ছে। নদীতে ঝাঁপ দিবেন, এমন সময় দেখতে পেলেন একটা ট্রলার আসছে।
ভাবলেন, এখন ঝাঁপ দিলে তো ট্রলারের লোকজন দেখে ফেলবেন। তাই একটু সময় নিলেন। ট্রলার কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। জনৈক যাত্রী লক্ষ্য করলেন, একটি বিবস্ত্র শিশু নদীর তীরে বসে বসে কাঁদছে। তিনি সারেংকে ট্রলার তীরে ভীড়ানোর অনুরোধ করলেন। ট্রলার তীরে আসলো।
তিনি নামলেন। পরম আদরে মাথায় হাত বুলিয়ে তার কান্নার কারণ জিজ্ঞেস করলেন। কতদিন তিনি এই আদরের ছোঁয়া পান নি। নিদ্বিধায় তিনি সব কিছু খুলে বললেন। আত্মহত্যার সিদ্ধান্তের বিষয়টিও গোপন করলেন না। ভদ্রলোক তাঁকে ট্রলারে উঠিয়ে নিলেন।
ব্যাগ থেকে গামছা বের করে পরতে দিলেন। অন্য একজন যাত্রী একটা গেঞ্জি দিলেন। আর একজন এক প্যাকেট বিস্কুট দিলেন। অচেনা অজানা লোকজনের কাছ থেকে আন্তরিক আদর ভালোবাসা পেয়ে তিনি আত্মহত্যার কথা ভুলে গিয়ে বাঁচার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু অজানা গন্তব্যের পথে যাত্রার কারণে কিছুটা ভয়ও লাগছিল।
দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ট্রলার ঢাকায় এসে পৌঁছলো। পথিমধ্যে খাওয়ার দায়িত্ব সেই ভদ্রলোকই পালন করেছেন যিনি তাঁকে মৃত্যুর পথ থেকে রক্ষা করে বাঁচার স্বপ্ন দেখিয়েছেন।
ঢাকা সদরঘাট এসে ট্রলার থেকে নেমে সেই ভদ্রলোক একটা বেবিট্যাক্সি নিয়ে তাঁকে সহ সোজা চলে আসলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর, পরবর্তীতে শিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ও তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. শামসুল হক সাহেবের বাসায়।
ড. শামসুল হক সাহেবের ছিল এক পুত্র সন্তান। খেলার কোন সাথী না থাকায় আর বর্তমান সময়ের মত এন্ড্রয়েড ফোন ছিল না বলে তার সময় কাটছিল না।
তাই ড. শামসুল হক সাহেব বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই কর্মচারীকে অনুরোধ করেছিলেন, যেন বাড়ী থেকে আসার সময় সাথে করে একটি ছেলে নিয়ে আসে, যে কিনা তাঁর ছেলের খেলাধুলার সাথী হতে পারবে। এই ছেলেটিকে পেয়ে ড. শামসুল হক সাহেবের পরিবার খুবই খুশী হন এবং তাঁকে পুরস্কৃত করেন।
খেলার এই নতুন সাথীকে পেয়ে প্রফেসর ড. শামসুল হক সাহেবের ছেলেটি ভীষণ খুশী হয়। আর বাসায় তেমন কাজ কর্ম না থাকায় নতুন বই পুস্তক কিনে দিয়ে সকাল সন্ধ্যা তার পড়া লেখার ব্যবস্থা করে দেন। অপর দিকে পরিবারের সার্বিক বিষয় জেনে তাকে স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেন। কয়েক বছর পড়াশোনার পর মেট্রিক পরীক্ষা সম্পন্ন হলো।
১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর প্রফেসর ড. শামসুল হক সাহেব এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা বিভাগীয় প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। আসার সময় তাঁকে সাথে নিয়ে এসে নব প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান ওয়ার্কশপে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ দান করেন।
ক্রমে পদোন্নতি পেয়ে ল্যাব টেকনিশিয়ান তথা সেকশন অফিসার পদে প্রমোশন লাভ করেন। ইতোমধ্যে অনেক কর্মচারীর সাথে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। অনেকেই তাঁর মা বাবা, ভাই বোন, আত্মীয় স্বজন প্রভৃতি প্রসঙ্গে জানতে চায়। কিন্তু তিনি তার কোন সদুত্তর দিতে পারেন না।
তাই সিদ্ধান্ত নিলেন, পরবর্তী রমযানের ঈদের ছুটিতে বাড়িতে যাবেন। যথারীতি ঈদের ছুটি হলো, তিনি গ্রামের বাড়ী পিরোজপুরের উদ্দেশ্যে রওনা করলেন। বাবার নাম, বাড়ীর নাম, গ্রামের নাম মনে থাকার কারণে একটু কষ্ট হলেও ঠিক মত বাড়ীতে গিয়ে পৌঁছেন।
দীর্ঘ পনের বছর পর তাঁকে কেউ চিনতে না পারলেও তিনি মা বাবাকে ঠিকই চিনতে পেরেছেন। পা ছুঁয়ে সালাম করলেন। পরিচয় দিলেন। ভাই বোনদেরকে আপন ভাই বোনের মত আদর করলেন, ঈদ উপলক্ষে সবাইকে নতুন জামা কাপড় কিনে দিলেন।
পরম আনন্দে ঈদের ছুটি ভোগ করে আবার কর্মস্থলে রওনা হলেন। তিনি লক্ষ্য করলেন, ভাই বোনেরা তেমন লেখা পড়া করছে না। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসে বাসা নিলেন।
কুরবানীর ছুটিতে বাড়ি গিয়ে কাউকে স্থানীয় শিক্ষায়তনে আবার কাউকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিয়ে আসেন এবং তাদের লেখা পড়ার ব্যবস্থা করেন। সবাইকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করে তাদেরকে সরকারী বেসরকারী বড় বড় পদে নিয়োজিত করলেন।
যখন তিনি জীবনের এই গল্প বলছিলেন তখন এক ভাই এক বোন সামনে উপস্থিত ছিল। আর সকলের দু গন্ড বেয়ে গড়িয়ে পড়ছিল তপ্ত অশ্রু। আমি জিজ্ঞেস করলাম, যেই মা আপনার সাথে এমন নির্দয় নিষ্ঠুর আচরণ করেছেন আপনি কেন তাঁর ছেলে মেয়েদের জন্য এতকিছু করলেন।
তিনি বললেন, আমি প্রতিশোধ নিলাম। নির্মম প্রতিশোধ। এমন প্রতিশোধ যাতে আমৃত্যু এটি মনে রাখে এবং আমার সামনে কোন দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে।☑️☑️
লিখেছেন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক আবদুল কাদের

সংগৃহীত পোস্ট।
পোস্ট পড়ে ভালো লাগলে শেয়ার করবেন 😔

Wasim Akram Apple

23/11/2025

সবাই আ:লীগ হইতে চায়,কিন্তু আ:লীগ গৃনা করে।

Address

Sylhet

Telephone

+8801407340742

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Big sylhet posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Big sylhet:

Share

Category