https://www.facebook.com/share/1HeJv6yfoF/

Matinversee, Dhaka (2025)

24/07/2025

এখন নির্বাচন হলে কে জিতবে বলে মনে করেন।

24/07/2025

Follow me

17/07/2025

সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য

১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথমে বিমানের ইঞ্জিন উৎপাদন করে। কোম্পানী 1920 এর দশকে মোটর সাইকেল উৎপাদনে রূপান্তরিত হয় এবং অবশেষে 1930 এর দশকে অটোমোবাইলে পরিণত হয়।

২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ লোগো, যাকে প্রায়শই "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটি নিয়ে গঠিত যা নীল এবং সাদা চার চতুর্থাংশ দিয়ে ছেদ করে। এটি বিমানের কোম্পানির উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নীল এবং সাদা একটি স্পষ্ট নীল আকাশের বিরুদ্ধে একটি ঘূর্ণন প্রপেলার প্রতীক।

৩। প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ চালু করে, এবং উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা সিস্টেম (এডিএএস) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন উন্নয়নে একজন নেতা হয়েছে।

৪. কর্মক্ষমতা এবং মোটরস্পোর্ট হেরিটেজ: মোটরস্পোর্টে বিএমডব্লিউ এর একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য আছে, বিশেষ করে ভ্রমণের গাড়ি এবং ফর্মুলা 1 রেসিং এ। ব্র্যান্ড এর এম বিভাগ তাদের নিয়মিত মডেলগুলির উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্করণ তৈরি করে, যা তাদের নির্ভুলতা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং গতিশীলতার জন্য পরিচিত।

৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বিশ্বব্যাপী অটোমোটিভ কোম্পানি

৬. বিলাসিতা এবং নকশা: বিএমডব্লিউ বিলাসিতা এবং স্বতন্ত্র নকশার সমার্থক, কারুশিল্প যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আরামের সাথে কমনীয়তা মিশ্রিত করে।

৭. টেকসই অনুশীলন: বিএমডব্লিউ স্থায়িত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার যানবাহনের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব উপকরণ এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে, পাশাপাশি বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স এর মত মডেলের সঙ্গে বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রযুক্তির অগ্রগতি।

৮. গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য প্রোডাকশন সুবিধা পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং অন্যান্য দেশ আছে, যাতে একটি বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর এবং স্থানীয় উত্পাদনের নিশ্চিত হয়।

৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: এর বিখ্যাত বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ড ছাড়াও, কোম্পানী মিনি এবং রোলস-রয়েস এর মালিক, বিভিন্ন ধরণের অটোমোটিভ স্বাদ এবং বিলাসবহুল সেগমেন্টস সরবরাহ করে।

১০। BMW

17/07/2025

সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য
১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথমে বিমানের ইঞ্জিন উৎপাদন করে। কোম্পানী 1920 এর দশকে মোটর সাইকেল উৎপাদনে রূপান্তরিত হয় এবং অবশেষে 1930 এর দশকে অটোমোবাইলে পরিণত হয়।
২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ লোগো, যাকে প্রায়শই "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটি নিয়ে গঠিত যা নীল এবং সাদা চার চতুর্থাংশ দিয়ে ছেদ করে। এটি বিমানের কোম্পানির উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নীল এবং সাদা একটি স্পষ্ট নীল আকাশের বিরুদ্ধে একটি ঘূর্ণন প্রপেলার প্রতীক।
৩। প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ চালু করে, এবং উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা সিস্টেম (এডিএএস) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন উন্নয়নে একজন নেতা হয়েছে।
৪. কর্মক্ষমতা এবং মোটরস্পোর্ট হেরিটেজ: মোটরস্পোর্টে বিএমডব্লিউ এর একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য আছে, বিশেষ করে ভ্রমণের গাড়ি এবং ফর্মুলা 1 রেসিং এ। ব্র্যান্ড এর এম বিভাগ তাদের নিয়মিত মডেলগুলির উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্করণ তৈরি করে, যা তাদের নির্ভুলতা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং গতিশীলতার জন্য পরিচিত।
৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বিশ্বব্যাপী অটোমোটিভ কোম্পানি
৬. বিলাসিতা এবং নকশা: বিএমডব্লিউ বিলাসিতা এবং স্বতন্ত্র নকশার সমার্থক, কারুশিল্প যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আরামের সাথে কমনীয়তা মিশ্রিত করে।
৭. টেকসই অনুশীলন: বিএমডব্লিউ স্থায়িত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার যানবাহনের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব উপকরণ এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে, পাশাপাশি বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স এর মত মডেলের সঙ্গে বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রযুক্তির অগ্রগতি।
৮. গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য প্রোডাকশন সুবিধা পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং অন্যান্য দেশ আছে, যাতে একটি বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর এবং স্থানীয় উত্পাদনের নিশ্চিত হয়।
৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: এর বিখ্যাত বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ড ছাড়াও, কোম্পানী মিনি এবং রোলস-রয়েস এর মালিক, বিভিন্ন ধরণের অটোমোটিভ স্বাদ এবং বিলাসবহুল সেগমেন্টস সরবরাহ করে।
১০। সাংস্কৃতিক প্রভাব: বিএমডব্লিউ এর গাড়িগুলি প্রায়

17/07/2025

আজকের সেরা পোস্ট.. কে বলতে পারবেন অনার নাম কি?

সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য

১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথমে বিমানের ইঞ্জিন উৎপাদন করে। কোম্পানী 1920 এর দশকে মোটর সাইকেল উৎপাদনে রূপান্তরিত হয় এবং অবশেষে 1930 এর দশকে অটোমোবাইলে পরিণত হয়।

২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ লোগো, যাকে প্রায়শই "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটি নিয়ে গঠিত যা নীল এবং সাদা চার চতুর্থাংশ দিয়ে ছেদ করে। এটি বিমানের কোম্পানির উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নীল এবং সাদা একটি স্পষ্ট নীল আকাশের বিরুদ্ধে একটি ঘূর্ণন প্রপেলার প্রতীক।

৩। প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ চালু করে, এবং উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা সিস্টেম (এডিএএস) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন উন্নয়নে একজন নেতা হয়েছে।

৪. কর্মক্ষমতা এবং মোটরস্পোর্ট হেরিটেজ: মোটরস্পোর্টে বিএমডব্লিউ এর একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য আছে, বিশেষ করে ভ্রমণের গাড়ি এবং ফর্মুলা 1 রেসিং এ। ব্র্যান্ড এর এম বিভাগ তাদের নিয়মিত মডেলগুলির উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্করণ তৈরি করে, যা তাদের নির্ভুলতা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং গতিশীলতার জন্য পরিচিত।

৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বিশ্বব্যাপী অটোমোটিভ কোম্পানি

৬. বিলাসিতা এবং নকশা: বিএমডব্লিউ বিলাসিতা এবং স্বতন্ত্র নকশার সমার্থক, কারুশিল্প যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আরামের সাথে কমনীয়তা মিশ্রিত করে।

৭. টেকসই অনুশীলন: বিএমডব্লিউ স্থায়িত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার যানবাহনের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব উপকরণ এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে, পাশাপাশি বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স এর মত মডেলের সঙ্গে বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রযুক্তির অগ্রগতি।

৮. গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য প্রোডাকশন সুবিধা পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং অন্যান্য দেশ আছে, যাতে একটি বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর এবং স্থানীয় উত্পাদনের নিশ্চিত হয়।

৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: এর বিখ্যাত বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ড ছাড়াও, কোম্পানী মিনি এবং রোলস-রয়েস এর মালিক, বিভিন্ন ধরণের অটোমোটিভ স্বাদ এবং বিলাসবহুল সেগমেন্টস সরবরাহ করে।

১০। BMW

17/07/2025

আপনার মতে এই মুহুর্তে কোন রাজনৈতিক দল সব থেকে বেশি জনপ্রিয়?

16/07/2025

বই, লাইব্রেরি, আর আত্মার এক নিঃশব্দ বন্ধুত্ব | আজকের ইউকে লাইব্রেরি ভ্রমণের গল্প

বই পড়া, লাইব্রেরিতে যাওয়া, আর নিজের টাকা দিয়ে বই কেনা—এই অভ্যাসগুলো আমার জীবনের ঠিক সেই রকম কিছু, যা আমি কাউকে দেখানোর জন্য করিনি, বরং যেগুলোর মধ্যে আমি নিজেকেই বারবার খুঁজে পেয়েছি। কেউ বই পড়লে যেমন জ্ঞানী হয়, আমি বই পড়ে বরং আরও নিরব, আরও প্রশ্নভরা হয়ে উঠি। আমার কাছে প্রতিটা বই মানে একটা অদৃশ্য দরজা—যেখানে ঢুকলে নিজেকে আর আগের মতো পাই না।

আজ আমি ইউকের একটি লাইব্রেরিতে গিয়েছিলাম। লাইব্রেরির নামটা লেখার দরকার বোধ করলাম না, কারণ স্থান নয়, অনুভবটাই মুখ্য। বাইরের ঠান্ডা বাতাসের সাথে ভেতরের সুশৃঙ্খল নিরবতা মিশে এমন একটা আবহ তৈরি করেছিল, যেন শব্দেরা থেমে গিয়ে শুধু চিন্তারা হাঁটছে চারপাশে। লাইব্রেরির ভেতরে ঢুকেই চোখে পড়লো সারি সারি বই—প্রাচীন দর্শন, আধুনিক মনোবিজ্ঞান, বিশ্বসাহিত্য, ইতিহাস, জ্যোতির্বিজ্ঞান, আত্মজীবনী, বিজ্ঞান কল্পকাহিনি—সব যেন একে অপরের হাতে হাত ধরে বসে আছে।

হাতে তুলে নিলাম একটা পুরনো বই—পাতাগুলো ঘেঁটে ঘেঁটে মনে হলো, কেউ যেন আমার হাত ধরে সময়ের সিঁড়ি বেয়ে নিয়ে যাচ্ছে অন্য এক শতকে। বইয়ের গন্ধটাও যেন আমার ছেলেবেলার কোনো সোনালি দুপুরকে মনে করিয়ে দিল। আমি চুপচাপ বসে থাকলাম... সময়, মানুষ, দুনিয়া সব পেছনে ফেলে।

যেখানে সবাই ছুটছে দ্রুত গতির জীবনে, আমি সেখানে আজ কিছুক্ষণের জন্য থেমে গিয়েছিলাম। থেমে গিয়ে দেখলাম, এই থেমে যাওয়াগুলো কতটা প্রয়োজনীয়। চারপাশে সবাই চায় যেন কিছু না কিছু করে দেখাতে, প্রমাণ করতে—আর আমি শুধু চেয়েছি জানতে, বুঝতে, অনুভব করতে।

আমার কাছে লাইব্রেরি একটা জায়গা না, এটা একধরনের মেডিটেশন। এখানে শব্দ নেই, কিন্তু অর্থ আছে। এখানে সম্পর্ক নেই, কিন্তু সংযোগ আছে। এখানে কাউকে impress করার তাড়া নেই, কিন্তু নিজেকে expressive করার স্বাধীনতা আছে।

লাইব্রেরির একটা কোণে বসে ভাবছিলাম—কেন আমি এতদিন ধরে বই কিনি? কেন এত ভালোবাসা দিয়ে আমি বইয়ের পাতায় পাতায় হারিয়ে যাই? উত্তরটা আজ হয়তো খুঁজে পেলাম—কারণ বই কখনো আমার সাথে প্রতিযোগিতা করে না, বরং সহযাত্রী হয়ে চলে।
বই আমাকে কখনো বিচার করে না, বরং আমার প্রতিটি প্রশ্নকে শ্রদ্ধা করে।

আজকের এই লাইব্রেরি-ভ্রমণ, নতুন কোনো বইয়ের সন্ধান নয়; বরং নিজেকে নতুনভাবে দেখা। বাইরে হয়তো মনে হবে আমি বই পড়ছি, কিন্তু সত্যি বলতে—বই-ই আমাকে পড়ছে।

এখনকার যুগে যেখানে স্ক্রিন স্ক্রল করতেই জীবনের সময় শেষ হয়ে যায়, সেখানে একটা বই পড়া এক ধরনের নীরব বিপ্লব। আর লাইব্রেরিতে গিয়ে সেই বিপ্লবকে একটু ছুঁয়ে দেখা—সেটা আমার জন্য একধরনের প্রার্থনা।

তুমি শেষ কবে গিয়েছিলে কোনো লাইব্রেরিতে? নাকি ভুলেই গেছ, বইয়ের পাতায়ও একদিন হৃদয় কাঁপত?
তোমার সময় থাকলে, একদিন যেও…
কোনো পুরনো বইয়ের ভিতর হয়তো তোমারই এক পুরনো ‘তুমি’ অপেক্ষা করে আছে।

#লাইব্রেরি #বইপড়া #নিজেকে_পড়ো

সংগৃহীত:আমার মেইন আইডি থেকে..https://www.facebook.com/share/1C1BSPtGsx/

27/10/2024

I love you too ❤️😘
Link 👇
https://www.facebook.com/profile.php

04/08/2024

৪১ টা ইউনিভার্সিটির মহাসমাবেশের ডাক...

03/08/2024

পতন নিশ্চিত জেনেই তারা মেধাশূন্য করতে নেমেছে। সময় বদলেছে ১৯৭১,পদ্ধতি বদলায় নি ২০২৪।

02/08/2024

মাদ্রাসার ভাইয়েরা শার্ট প্যান্ট পরিধান করে রাস্তায় নামা উচিত
পাঞ্জাবি টুপিতে নয়।।
কারণ টুটিওয়ালার অবস্থান ভিন্ন দিকে প্রবাহিত হয়।

23/07/2024

#সংগৃহীত
এই সপ্তাহের সংঘাতের পর অনাগত দিনে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কিছু সম্ভাব্য পরিস্থিতি-

১। লুটেরা রাজনীতিবিদ আর আমলারা, এবং এলিট ব্যবসায়ীরা তাদের সম্পদের বড় অংশ দেশ থেকে সরিয়ে ফেলা শুরু করবে। এই সপ্তাহে তারা জেনে গেছে জনতার মাঝে বাতাস উলটে গেছে, এরপর কোন এক ঝড় তাদের টাকা সরানোর পর্যাপ্ত সময় নাও দিতে পারে।

ফলশ্রুতিতে রিজার্ভের ক্ষয় গতিপ্রাপ্ত হবে।

২। এই সপ্তাহের আগেই আমি বাংলাদেশের অর্থনীতির আরেক ভবিষ্যত বিপদ নিয়ে একটা লেখার খসড়া করছিলাম। সরকার ডলারে ঋণ নিয়ে পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, রূপপুরসহ সব বড় বড় প্রকল্প করেছে, সেসব ঋণের সার্ভিসিং এই অর্থ বছর থেকে বড় আকারে শুরু হচ্ছে। আগামী বছরগুলোতে ডলারে ঋণ পরিশোধের ধাক্কা বাড়তেই থাকবে, নতুন বড় কোন ঋণ না করলেও।

বাংলাদেশের গত দশকের অবকাঠামো উন্নয়নের সুফল আমরা কতটা পাবো তার ট্রিকি পার্ট হল- এই অবকাঠামো আমাদের রপ্তানি আয় ও বিদেশি বিনিয়োগ এর বৃদ্ধি পর্যাপ্ত হারে ঘটাতে পারে কিনা। আপনি ঢাকা থেকে খুলনা কিংবা বরিশাল বিভিন্ন সেতুর কারণে খুব দ্রুত যেতে পারছেন, মিরপুর থেকে মতিঝিল জ্যাম মুক্ত ভাবে যাতায়াত করে অফিস করতে পারছেন, ইত্যাদি হচ্ছে অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির জন্য সুফল।

কিন্ত এইসব অবকাঠামো আমরা তৈরি করেছি ডলারে ঋণ করে। ফেরত দিতে হবে ডলারে, সুদসহ।

ফলে দ্রুত মিরপুর থেকে মতিঝিল যাওয়া কিংবা সহজে খুলনা যাওয়া আসা, তথা অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিই যথেষ্ট নয়। বিদেশিরা এইসব অবকাঠামো দেখে এইখানে ডলারে বিনিয়োগ নিয়ে আসছে কিনা, এবং আমরা রপ্তানিমুখী শিল্প বাড়িয়ে ডলারের আয় বাড়াতে পারছি নাকি, সেটাই নির্ধারণ করে দেবে আমাদের স্বচ্ছন্দে বিদেশি ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা। আমাদের ব্যালেন্স অব পেমেন্ট এর পরিস্থিতি। সেইসাথে বিপুল তরুণ জনগোষ্ঠীর জন্য নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে কিনা, সেই প্রশ্নের উত্তর!

এখন, ডলারের সংকটে বাংলাদেশের বিদেশি কর্পোরেটরা তাদের মুনাফা নিতে পারছে না ঠিকঠাক গত বছরখানেক। বিদেশি এয়ারলাইন্স এর টিকেট বেচার বিপুল টাকা আটকে আছে। বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পেমেন্ট আটকে যাচ্ছিল গত কিছু মাসে।

এসব খবর দুনিয়ার বিনিয়োগকারীরা জানে।

এর সাথে আছে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যমানের অস্থিরতা। যেখানে কারেন্সির অস্থিরতা বেশি সেখানে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দলে দলে যায় এমন নজির নাই।

আরেকটা আঞ্চলিক অস্থিরতার এলিমেন্ট যোগ করেন- পূর্বাঞ্চলে দেশের মূল বন্দরের খুব কাছের সীমান্তে একটা গৃহযুদ্ধরত ভঙ্গুর রাষ্ট্র।

তার সাথে এই সপ্তাহে সারা দুনিয়া দেখছে বাংলাদেশের সহিংসতা, ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট!

যে দেশে স্বৈরাচারী সরকার পাঁচদিন ইন্টারনেট বন্ধ রাখে, সেখানে উপরের সবগুলো এলিমেন্ট আমলে নিয়ে অনাগত দিনে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগমনের সম্ভাবনা সীমিত।

এর সাথে যোগ করেন নভেম্বরে ট্রাম্প জিতলে এরপর দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বদলে আমেরিকান বিনিয়োগের নিজের ঘরে ফেরার পলিসি, এন্ড ফ্রেন্ডশোরিং, নিয়ার শোরিং, মেক্সিকোর দিকে ধাবিত পুঁজি।

৩। কিন্ত ব্যালেন্স অব পেমেন্ট এর বর্ধিষ্ণু ঘাটতি মেটাতে সরকারকে আরো ডলার ধার করে যেতেই হবে। কার কাছে?

চীন সাম্প্রতিক সফরে কিছু দেয়নি। চীনারা জানে বাংলাদেশের ঋণ শোধের সক্ষমতা এখন দুর্বল, আবার শ্রীলংকা পাকিস্তানের মতন এখানে ঋণ মওকুফের বিনিময়ে বন্দর নিয়ে নেয়ার সুযোগ নেই ভারত আর আমেরিকার প্রভাবে। সুতরাং চীনাদের ঋণ খুব বেশি সরকার আর পাবে না!

ভারতের ২০১০-১৬ এর মধ্যে প্রতিশ্রুত লাইন অব ক্রেডিটের ছাড়ের অবস্থা - ৭৩৬ কোটি ডলার এর মধ্যে গত ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সব মিলিয়ে ছাড় হয়েছে মাত্র ১৬৫ কোটি ডলার।

অর্থনৈতিক পরিস্থিতির আরো অবনতি হলে আইএমএফ ওয়ার্ল্ড ব্যাংকও হাত খুলে আরো অনেক অনেক টাকা দিয়ে যেতে থাকবে? দেখা যাবে!

৪। এই সপ্তাহের পর স্বৈরাচারকে আরো অনেক বেশি স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে হবে। তার মানে- প্রশাসন, পুলিশ, মিলিটারির বিশ্বস্ত দালালদের জন্য ভান্ডার খুলে দিতে হবে আরো বেশি করে। সেজন্য নতুন নতুন প্রকল্প নিতে হবে। টাকা নাহয় ছাপানো গেল এসব প্রকল্প চালাতে, কিন্ত অবকাঠামোর প্রকল্পের আমদানি খরচ মেটানোর ডলার কই পাবে?

রেমিট্যান্স আর গার্মেন্টস থেকে যেটুকু আসছে, তা দিয়েই এদের ভরণপোষণ করতে হবে।

চুরি করে অর্থনীতিকে ভেতর থেকে ক্ষয়িষনু করে ফেলা সরকারের এইসব পাজল ভেদ করার কোন পলিসি টুল নাই। দুনিয়াতে কোন সরকারেরই নাই।

অর্থনীতির শরীর থেকে অবিরত রক্ত চুষে নিয়ে তাকে স্বাস্থ্যবান রাখার জাদু কেউ শেখেনি কোথাও কোনদিন!

আরো বেশি রক্ত চুষে নেবে কার? আপনাদের, খাজনাদাতাদের। রেমিট্যান্স আর্নারদের। সৎ উদ্যোক্তাদের।

এই জোঁককে কতদিন রক্ত চুষে নিতে দেবেন, সেটা অনেকটাই আপনাদের সিদ্ধান্ত, বাকি কিছুটা নিয়তি! সিদ্ধান্তটা রাজনৈতিক, আপনি যতই অরাজনৈতিক ভাব ধরেন না কেন!

লুটেরা রাজনৈতিক অর্থনীতিতে 'অরাজনৈতিক' নাগরিক বলে কিছু বিরাজ করে না। লুটেরা রাজনীতি সবার রক্তই খায়!

Matinversee

24/07/2025

24/07/2025

17/07/2025

17/07/2025

17/07/2025

17/07/2025

16/07/2025

27/10/2024

04/08/2024

03/08/2024

02/08/2024

23/07/2024

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category