Syl24

Syl24 Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Syl24, Digital creator, Sylhet.

10/09/2024

উনার কথায় কী বুঝলেন? ‘বাংলাদেশের জন্ম থেকে ৫৩ বছরে এ সুযোগ আর আসে নাই’
এই সুযোগ হাতছাড়া হলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ থাকবে না : ড. ইউনূস Syl24

10/09/2024

ভারতের পতাকা নামিয়ে, সেভেন সিষ্টার্স এর পতাকা উত্তোলন করেছে স্বাধীনতাকামী মনিপুরের শিক্ষার্থীরা। Syl24

শিরোনাম হবেগিরগিটি চিনেন?
09/09/2024

শিরোনাম হবে
গিরগিটি চিনেন?

আলহামদুলিল্লাহ! ভাদেশ্বর মডেল ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল জনাব শুয়াইবুর রহমান ছাহেব নিজ স্থানে বহাল। ছাত্র/ছাত্রী...
08/09/2024

আলহামদুলিল্লাহ!
ভাদেশ্বর মডেল ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল জনাব শুয়াইবুর রহমান ছাহেব নিজ স্থানে বহাল। ছাত্র/ছাত্রীদের এবং এলাকার মুরব্বি, যুবকদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ মোবারকবাদ। আপনারা মাদ্রাসা ও প্রিন্সিপাল এর পাশে দাঁড়িয়েছেন। প্রতিটি এলাকায় এইভাবে সন্ত্রাসীদের রুখে দিতে হবে, এরা যেই দলের হোক একেকটা বেয়া*দব সন্তান।।

উল্লেখ্যঃ কিছু বেয়াদব! কুলাঙ্গার! সন্ত্রাসী জোরপূর্বক ভাবে মাওঃ শুয়াইবুর রহমানকে পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর করিয়েছিল।

08/09/2024

ভাদেশ্বর মডেল ফাজিল (ডিগ্রি ) মাদ্রাসায় শিবিরের হামলায় শিখার অধ্যক্ষ সহ আরো অনেকেই। জামাত শিবির কর্মীদের উস্কানী ও জোরপূর্বক ছাত্রদেরকে আন্দোলনে যেতে বাদ্য করে।

"ভালোলাগার কলরব" আসল পরিচয় বিস্তারিত..কলরবের বহিষ্কৃত শিল্পী "শামীম আহমেদ" কে চিনেন না এরকম হয়তো অনেক কমই আছে। তার ২০ সা...
08/09/2024

"ভালোলাগার কলরব" আসল পরিচয়
বিস্তারিত..
কলরবের বহিষ্কৃত শিল্পী "শামীম আহমেদ" কে চিনেন না এরকম হয়তো অনেক কমই আছে। তার ২০ সালের ভাইরাল হওয়ার কাহিনী ও অনেকে জানেন। তাকে তখন বহিষ্কার করা হয় কলরব থেকে। কিন্তু তাকে যেদিন বহিষ্কার করা হয় তার পূর্বের কাহিনী অনেকেরই অজানা খানিকটা ধারণা দিলে বুঝতে পারবেন..

"শামীম আহমেদ" কলরবের পরিচিত এক মুখ কিন্তু ১৯/২০ সালে ওর এক কু-কর্ম মিডিয়া তে আসে সেটা হয়তো অনেকেই জানেন। ওর কু-কর্ম নিয়ে কলরব তখন মানুষের কাছে খুব বাজে ভাবে তলানিতে পড়ে যায়। বলা চলে কলরব তখন হিংস্র হয়ে যায়। শামীমের থেকে তার ভাইরাল হওয়ার রহস্য উন্মোচন করতে মরিয়া হয়ে পড়ে। শামীমের থেকে বিস্তারিত জেনে সম্পূর্ণ দোষ এসে পড়ে আমার খুব কাছের এক বড় ভায়ের উপর। তখন আমার ওই বড় ভাইকে তাদের অফিসে নেওয়ার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা শুরু করে।

শুরু হয় তাদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা..
তারা প্রথমে আমার ওই বড় ভায়ের পরিচিত কিছু লোকের মাধ্যমে বায়তুল মোকাররমে আনার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা করে। কিন্তু উনার ব্যস্ততা থাকায় ওইটা সম্ভব হয়নি।

তারপরের পরিকল্পনা..
তারা কলরবের আরেক পরিচিত মুখ "আহমেদ সালিম" এর মাধ্যমে শুরু করে এবং এটাই তারা সফলও হয়। দিনটা ছিল শুক্রবার "আহমেদ সালিম" আমার ওই বড় ভায়ের সাথে দেখা করবে এই মর্মে দৈনিক মেসেজ করতে থাকে। এজন্য "সালিম" কে নিশ্চিত করে বলে যে আমি অমুক দিন বায়তুল মোকাররম আসতাছি তুমিও আসো। যেহেতু কলরবের প্রতি তখন আমার ভীষণ টান ছিল তাই ভাইয়া আমাকেও ওইদিন ফোন করে আমিও শুনে সাথে সাথে চলে আসি।

আমরা প্রথমে বায়তুল মোকাররমের মুল ফটকে থাকলে "সালিম" কৌশলে ওদের অফিস যেতে যে ওভার ব্রীজটা পড়ে ওইখানে নিয়ে যায়। আমরাও ওইখানে যায় "সালিম" ও আসে। "সালিম" এর সাথে মুসাফা করতে না করতেই দেখি "হায়দার" বাহিনী উপস্থিত। আনুমানিক ১০/১২ জন ছিল। আমি তাদের দেখে আমার ভালো লাগা কাজ করে যেহেতু কখনো এভাবে সরাসরি দেখা হয়নি তাই একটু বেশিই ভালো লাগছিল।

তখনো আমি কিছুই জানিনা। তারপর শুরু হলো তাদের টানাহেঁচড়া শুরুতে "হায়দার" ভাই সুন্দর ভাবে বল্লেও শেষ পর্যায়ে কেমন যেনো উগ্র হয়ে যায়। যখন কোনো ভাবেই অফিস যেতে রাজি হচ্ছিলো না তখন "বদরুজ্জামান" ভাইকে কল করে "হায়দার" ভাই বলতেছিল মুফতি সাব তো আসতে চাচ্ছেনা আপনি একটু ইনভাইট করেন। তারপর মুফতি সাবের কাছে ফোন দেওয়া হয় "বদরুজ্জামান" ভায়ের কথার ধরন ছিল এমন যে, মুফতি সাব আসেন একটু ঘুরে যান এই বলে ফোন কেটে দেয়। তখনো রাজি হয়নি মুফতি সাব। তারপর "ইয়াছিন হায়দার" ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে বলে দেখছেন কতজন আসছি ঝামেলা করবেন? নাকি এম্নেই যাবেন?

তাদের এমন দস্তাদস্তির ফলে মুফতি সাব রাজি হয়ে যান। তখন মুফতি সাব বল্লো মাহমুদ তুমি তাহলে যাও মাদ্রাসায় গিয়ে কল দিও। আমি একটু যেতেই "হায়দার" ভাই "শামীম আরামান" কে পাঠিয়ে দেয় আমাকে নেওয়ার জন্য। তখন মুফতি সাব অনেক রিকুয়েষ্ট করেও আমাকে পাঠাতে পারিনি। আর আমিও যেতে সম্মতি প্রকাশ করলাম যেহেতু কখনো যায়নি।

কলরব অফিসে ঢুকতেই চিত্র পাল্টে যায়। মুফতি সাবকে শুরুতেই রেকর্ড স্টুডিও তে নিয়ে যায় যেখানে "বদরুজ্জামান" ভাই ছিলেন। "জামান" ভাই উঠেই "শামীম আহমেদ"কে কয়েকটা লা*থি মারে আর বলতে থাকে তর জন্য আজ আমাদের সব শেষ। তখন "আবির" ভাইকে বলে পাশের রুমটা খালি কর! আমি তখনো কিছু জানিনা। নেওয়া হয় পাশের রুমে আপনারা যারা গেছেন দেখবেন অফিসে ঢুকতেই হাতের বা পাশে বড় একটা রুম আছে ওইটাই নেওয়া হয় আমাদের।

শুরুতে সবাই স্বাভাবিক থাকলেও জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে ওইখানে অবস্থানরত প্রত্যেকটা শিল্পী হিংস্র হয়ে যায়। যা দেখে আমি খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়ি এবং ভয় পাই। তারা এক পর্যায়ে মুফতি সাবের গায়ে হাত তুলে তখন তাদের ভিতর থেকে কেউ একজন বলে ক্যামেরা আনো। শুরু হয় তাদের ভিডিও এবং রেকর্ডের কাজ। এই কাজে সবচেয়ে বেশি যিনি আগ্রহী ছিলেন তিনি এখন কবরে পারি জমিয়েছেন তার ব্যাপার আর কিছুই বলবো না ( আল্লাহ ভাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন)

রিমান্ডের মত প্রত্যেকটা কথায় কথায় থা*প্পড় কি*ল ঘু*ষি মারতে থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি যাদের চোখে পড়েছে তারা হচ্ছে "ইয়াছিন হায়দার" "আবির" "সালমান সাদী" "ইমরানুল ফারহান" "বদরুজ্জামান" সাথে "শামীম" আর বাকিদের কথা মনে নেই। সামনে কয়েকটা ক্যামেরা এবং বাকি যারা ছিল তারাও ফোন দিয়ে ভিডিও করে। মুফতি সাব শুরুতে তাদের দাবিগুলো অস্বীকার করলেও তাদের বে*ধড়ক প্র*হারের ফলে স্বীকার করতে বাধ্য হয়। আর প্রত্যেকটা (জোরপূর্বক) স্বীকারোক্তি তারা রেকর্ড করে রাখে।

তারপর তাদের রেকর্ড কাজ শেষ হলে আমার দিকে নজর পড়ে। শামীমের ব্যাপারে সব জিজ্ঞাসা করা হয় আমাকে, কিন্তু আমি কিছুই বলতে না পাড়ায় "জামান" ভাই ক্ষিপ্ত হয় এবং আমাকে কয়েকটা থা*প্পড় মা*রে এবং একটা ভিডিও ক্লিপ রাখে আমার ওই ক্লিপটা কি ছিল সেটা আমি বলতে চাইনা। তারপর আসতে শুরু করে "তাওহীদ" রায়হান" আরিয়ান" আবু উবায়দা" ভাই সহ আরো অনেকে। বদরুজ্জামান ভায়ের হিংস্রতা দেখে আমার ভয়ে শরীরের কাপতেছিল তখন "উবায়দা" ভাই আমাকে পাশে নিয়ে সুন্দর ভাবে সব জিজ্ঞাসা করে আমি আমার দিক থেকে যতটুকু বলার বলেছি। ওইখানে "উবায়দা"ভাই আমার উপর সুন্দর ভুমিকা পালন করেছে।

এরই মধ্যে মাগরিবের আজান হয় "নুর" ভাই সবাইকে নামাজের কথা বল্লেও "আদনান" ভাই চে*ইত্তা বলে তোমার টা তুমি পড়ে নেও। তারপর পরিচালক "ইলিয়াস" ভাই অফিসে আসেন তখন সবাই নামাজ পড়ে। আমি ইলিয়াস ভাইকে দেখে একটু ভরসা পাই যে হয়তো আর মা*রবে না। আমি ওই সুযোগে শরীয়তপুরীর কাছের মানুষ "মুঈনুদ্দিন" শরীয়তপুরী কে কল দিয়ে বিস্তারিত জানাই তখন তিনি "সাঈদ" ভাইকে কল দিলেও তিনি তা রিসিভ করেননি। এরপর আমি ভিতরে আসতেই সিসি ক্যামেরায় আমাকে কল করতে দেখায় মোবাইল নিয়ে নেয় এবং জিজ্ঞাসা করে কাকে কল দিছো? বললাম হুজুরকে। যে মোবাইল নিয়েছে তাকে আমি চিনিনা তবে উনি রিসিভশনে বসেন। সম্ভবত উনার নামও "সালিম!

নামাজ শেষ হয় আবার সবাই আগের জায়গায় বসে পড়ে। তখন মুফতি সাবের ঠোঁট বেয়ে রক্ত পড়ছিল। তার একটু পরেই পরিচালক "ফেরদৌস" ভাই আসেন তখন আমি পুরোপুরি আস্বস্ত হই এখন আর যায় হোক হয়তো মা*রবে না। উনি এসেই বলে এই ছেলেকে বিদায় কর তখন আমার কাছে "ইমরানুল ফারহান" ভাই আসে এবং আমাকে বলে তুমি কোথায় পড় বললাম মুন্সিগঞ্জে তখন উনি বললেন আজকের এই ঘটনা তুমি যদি কাউকে বলো তাহলে এটা আমার কানে চলে আসবে কারণ আমার বাড়িও মুন্সিগঞ্জ। এই বলে আমাকে ভয় দেখায়। আরো বল্লো যদি আমি জানতে পারি তাহলে এটা ভালো হবেনা মনে রাইখো আর ভিডিও ক্লিপ তো আছেই।

তখন আমি নাহবেমীর পড়ি এরই মধ্যে আমার উস্তাদ "মুফতী ইব্রাহিম শারীফ" হুজুর ফোন দেন আমাকে আমি তখন হুজুরকে সব বলি এবং তৎক্ষনাৎ হুজুর "নুর" ভাইকে কল দেয় এবং আমাকে ছেডে দেয়।

পরদিন মুফতি সাবকে কল দেই বিশ্বাস করেন ভাই তার আওয়াজ শুনে আমি অবাক হয়ে গেছি। মনে হচ্ছিলো খুব ট*র্চার করা হয়েছে। তার আওয়াজ শুনে আমি চিনতেই পারিনি। বারবার জিজ্ঞাসা করতেছিলাম আপনি কি মুফতি সাব নাকি অন্য কেউ? তারপর দেখলাম না উনিই। জিজ্ঞাসা করলাম ভাই কি অবস্থা তখন উনি বললেন তুমি চলে আসার পর ওরা আমাকে মোটা তাড় পেচিয়ে খুব মা*রছে। আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম কি কন ভাই "ফেরদৌস" ভাই না আস্লো তাও এভাবে মারলো মানে? মুফতি সাব বল্লো উনি এসেই ভিন্ন ভাবে মা*রা শুরু করছে এবং অনেক ভিডিও ধারণ করেছে। মুফতি সাবের ওই চিহ্ন দেখলে আপনিও অবাক হতেন পিঠে এমন ভাবে মেরেছে মনে হয়েছে উনাকে হয়তো রিমান্ড দেওয়া হয়েছিল।

মুফতি সাবের বাবা ছিলেন সেনাবাহিনীর খুব কাছের মানুষ উনার বাবা এসব দেখার পর উম্মাদ হয়ে যান মামলা করার জন্য। কিন্তু মুফতি সাবের মনে ভয় ওদের তখন অনেক ক্ষমতা আর তাছাড়া আমার সাম্নেই মুফতি সাবকে ভয় দেখিয়েছে তরে এখনি জেলে ঢু*কিয়ে দিবো! এই কথাটা বলেছিল জেনেরাল একজন। "জামান" ভাই ওই জেনারেল ভাইকে বলতেছিল ওর নামে যদি মামলা দেই তাহলে কত বছর শাস্তি হতে পারে? তখন ওই লোক বলতেছিল আমার ভাই পুলিশ সুপার এখনি মামলা দিতে পারি। এইসব মিলিয়ে মুফতি সাব তখন মামলা না করার জন্য তার বাবাকে অনুরোধ করে। আর মুফতি সাব এসব সামনে আনতে চাইনি কারণ তখন শীতকাল চলতেছিল এসব যদি জনগণের সামনে আসে তাহলে উনার প্রোগ্রাম নিয়ে ঝামেলা হতে পারে। অবশ্য তখন মামলা করলেও কোন লাভ হতো না।

আল্লাহর কসম একটা কথাও মিথ্যা না। যাদের নাম উল্লেখ করেছি তারা যদি পাল্টা একবার কসম করে তাহলে আমি আরও একশো কসম করতে পারবো এই সাহসটুকু আছে আলহামদুলিল্লাহ। তাদের এই বিচার আমরা এখানে হয়তো পাবো না তবে পরকালে অবশ্যই অবশ্যই এই বিচারের কাট গড়ায় তাদেরকে দাড় করাবো। যেহেতু আমাদের হাতে তাদের পৈশাচিক কর্মকাণ্ডের কোন ডকুমেন্টস নাই তাই দুনিয়ার বিচারে তাদেরকে আনা সম্ভব নয়। কিন্তু পরপারে ছাড় পাবেনা ইনশাআল্লাহ।

কলরবের কিছু মানুষের সাথে সুসম্পর্ক আছে আমি জানি এটা লেখার পর তারা আমার সাথে সে সম্পর্ক রাখবে না। তুবুও মনের আক্ষেপ আজ প্রকাশ করতে পারে আনন্দ লাগছে। স্বৈরাচারী পতনের পর আসল স্বাদ আজ পেলাম আলহামদুলিল্লাহ। আমি ছোট মানুষ আমাকে তারা চাইলেই যে কোন কিছু এখনো করতে পারে। আল্লাহ আমাকে হেফাজত করুন। উপরল্লেখিত ঘটনার সাক্ষী আমি মাহমুদ হাসান ইফফাত নিজে। মুফতি সাবকে সামনে আনলে উনার প্রবলেম তাই উনাকে আনলাম না যদি উনি আসেন তাহলে আনবো। উনার থেকে আরও ভয়াবহ কিছু জানা যেতে পারে।

৭।৯।২৪।
মাহমুদ।

07/09/2024

আমি একবারের বেশি কোনো গাড়ি ইউজ করি না, এটা আমার ১৪ নাম্বার গাড়ি: সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ!

06/09/2024

রাসুল সাঃ এর আগমনের সংগীত..
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় Syl24

With Shekh Mujibur Rahman – I just got recognised as one of their rising fans! 🎉
05/09/2024

With Shekh Mujibur Rahman – I just got recognised as one of their rising fans! 🎉

05/09/2024

যারা পুরো গান মিস করেছেন। Syl24

05/09/2024

টিকটকার মিস চকলেট ডাবল টাইমিং করতে গিয়ে 1st বয়ফ্রেন্ড এর কাছে কট খাইছে

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Syl24 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share