SylhetNews24

SylhetNews24 পূণ্যভূমি সিলেটসহ দেশ-বিদেশের যেকোন খবর জানতে চোখ রাখুন ফেইসবুক পেইজ সিলেটনিউজ টুয়েন্টিফোরে।

পুণ্যভূমি সিলেটসহ দেশ-বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ তাৎক্ষণিক পেতে আমাদের সাথে থাকুন।

**আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোন ঘটনা-দুর্ঘটনা, অপরাধ, অনুষ্ঠান, সহ যেকোন যেকোন সংবাদ জানিয়ে আমাদের ইনবক্সে লিখুন। আমরা চেষ্ঠা করবো তা তুলে ধরতে।

ফজলু আমার....  স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীর পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমানরাজধানীর উত্তরায় এক ব্যবসায়ীর বাসায় ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে ১...
03/10/2025

ফজলু আমার.... স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীর পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

রাজধানীর উত্তরায় এক ব্যবসায়ীর বাসায় ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া ফারিয়া আক্তার তমার পক্ষে আইনি লড়াইয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির স্থগিত হওয়া এক নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান।

সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

ফজলুর রহমান বলেন, যে মেয়ে আমার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে বলছিল 'ফজু পাগলা গ্রেপ্তার না হলে আমরা যাব না', আজ সেই মেয়েই চাঁদাবাজির অভিযোগে ধরা পড়েছে। এখন মনে হচ্ছে, তার পাশে দাঁড়ানোই উচিত। আমি তার পক্ষে আদালতে লড়ব।

তিনি বলেন, আমি কেন তাকে ছাড়াতে পারব না? ওরা তো আমার সন্তানের মতো। ওদের বিভ্রান্ত করছে জামায়াত। ওদের সঠিক পথে ফেরাতে হবে। আমি দেশের মঙ্গল চাই, এদেরও সঠিক পথে আনতে চাই।

ফজলুর রহমান অভিযোগ করেন, জামায়াতের কর্মীরা তাকে যেভাবে অপমান করেছে, এমন অভিজ্ঞতা তিনি আর কোনো রাজনৈতিক দল থেকে পাননি।

তিনি বলেন, আমি যে স্বপ্ন নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম, তা আজও পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি। দেশে এখনো মনুষ্যত্ব, বিবেক ও প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। যদিও বাঙালিরা আজ শিল্প-কারখানা থেকে শুরু করে সেনাবাহিনীর জেনারেল পদ পর্যন্ত পৌঁছেছে।

তিনি আরও বলেন, এখন কেউ কেউ বলে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ নাকি ভাইয়ে ভাইয়ে ঝগড়া ছিল— এর চেয়ে নিমকহারামি আর কিছু হতে পারে না। যেমন কারবালার ইতিহাস ইয়াজিদরা মুছে ফেলতে পারেনি, তেমনি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসও কেউ মুছে ফেলতে পারবে না। মীরজাফরের নাম যেমন আজও বিশ্বাসঘাতকের প্রতীক, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসও তেমনি চিরস্মরণীয় থাকবে।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৫ আগস্ট জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে দেওয়া ‘বিতর্কিত’ বক্তব্যের প্রতিবাদে ফজলুর রহমানের বাসার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন কিছু ব্যক্তি। তাদের সঙ্গে ছিলেন ফারিয়া আক্তার তমা, যিনি ওই সময় ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে কিছু আপত্তিকর স্লোগান দেন।

সেনাবাহিনীসহ ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে সিলেটের চাঁদনী ঘাটে দুর্গার প্রতিমা বিসর্জন। #চাঁদনিঘাট
02/10/2025

সেনাবাহিনীসহ ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে সিলেটের চাঁদনী ঘাটে দুর্গার প্রতিমা বিসর্জন।

#চাঁদনিঘাট

জকিগঞ্জের কালিগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা, প্রবাসী নোমান ভাই তিন দিন ধরে অপহরণের শিকার হোন এবং তার পরিবারের কাছে মোটা অঙ্কের মু...
02/10/2025

জকিগঞ্জের কালিগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা, প্রবাসী নোমান ভাই তিন দিন ধরে অপহরণের শিকার হোন এবং তার পরিবারের কাছে মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ চাওয়া হয়।মুক্তিপণ আদায় করতে বিলম্ব হওয়ায় কালিগঞ্জ বাজারের শায়লা স্মৃতি ট্রাষ্টের পাশে ধানক্ষেতে পাওয়া গেলো তার লা'%শ😭

সুনামগঞ্জের এসিল্যান্ডের গাড়ি চাপায় মদন মোহন কলেজের কর্মচারী নিহতসিলেট-রাজনগর সড়কে ছাতকের সহকারী কমিশনারের (এসিল্যান্ডে)...
02/10/2025

সুনামগঞ্জের এসিল্যান্ডের গাড়ি চাপায় মদন মোহন কলেজের কর্মচারী নিহত

সিলেট-রাজনগর সড়কে ছাতকের সহকারী কমিশনারের (এসিল্যান্ডে) গাড়ি চাপায় মারা গেছেন মদন মোহন কলেজের এক কর্মচারী আশিষ কুমার দাস বিনয়ের (৫৫) । এতে পূজার আনন্দের আমেজের বদলে নিহতের পরিবারে চলছে শোকের মাতম।

সিলেটের সরকারী মদন মোহন কলেজের অফিস সহকারী আশিষ কুমার দাসকে রাজনগর-ফেঞ্চুগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়েকের চেলারচক নামক স্থানে বুধবার সকালে চাপা দেয় সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) সঞ্জয় ঘোষের সরকারী গাড়িটি। দুর্ঘটনা পর প্রথমে ফেঞ্চুগঞ্জ ও পরে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) সঞ্জয় ঘোষ ‘কালনি এক্সপ্রেস’ ট্র্রেনে সিলেট থেকে ঢাকা যাওয়ার কথা ছিল বুধবার ভোরে। কিন্তু সময়মতো সিলেট রেল স্টেশনে পৌছাতে না পারায় তাকে ফেলেই চলে যায় ট্রেনটি। এরপর ট্রেন ধরতে সরকারী গাড়িটি (সুনামগঞ্জ-থ-১০-০০১৩) নিয়ে তিনি শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশে রওয়ানা দেন। তাকে শ্রীমঙ্গল নামিয়ে ফেরার পথে গাড়িটি বিনয়কে চাপা দেয়।ওইদিন সিলেট থেকে পূজোর ছুটিতে মোটর সাইকেলে (সিলেট মেট্রো ল-১২-০৩৬৬) করে বাড়ি যাচ্ছিলেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বাউরভাগ এলাকার আশুতুষ দাসের ছেলে সিলেটের মদনমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অফিস সহকারী আশিষ কুমার দাস বিনয় (৫৫)। রাজনগর-ফেঞ্চুগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়েকের চেলারচক নামক স্থানে পৌছালে তাকে চাপা দেয় এসিল্যান্ডের সরকারী গাড়িটি। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।খবর পেয়ে রাজনগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে এসিল্যোন্ডের গাড়ি ও মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করে নিয়ে আসে।

এসিল্যান্ডের গাড়িচালক আলবাব হোসেনকে রাজনগর থানার পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে। তবে এ ব্যাপারে থানায় কোন অভিযোগ দেয়া হয়নি।

এ বিষয়ে জানতে ছাতক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সঞ্জয় ঘোষের মোবাইল ফোনে কল করলেও তিনি রিসিভ করেন নি।এব্যাপারে রাজনগর থানার অফিসার্স ইনচার্জ (ওসি) মো. মোবারক হোসেন খান বলেন, ছাতকের এসিল্যান্ডের গাড়িটি ছাতক যাওয়ার পথে মোটরসাইকেল আরোহীকে চাপা দিয়েছিল। ওই ঘটনায় আমি মদনমোহন কলেজ কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি। এখনো কোন মামলা হয়নি।

সরকারি তেলের ডিপো থেকে পৌনে ৪ লাখ লিটার ডিজেল গায়েব!!সরকারি মালিকানাধীন যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ফতুল্লা ডিপো থেকে ...
01/10/2025

সরকারি তেলের ডিপো থেকে পৌনে ৪ লাখ লিটার ডিজেল গায়েব!!

সরকারি মালিকানাধীন যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ফতুল্লা ডিপো থেকে ৩ লাখ ৭৫ হাজার লিটার ডিজেল গায়েব হয়েছে। দুই দফায় তেল চুরির এ ঘটনা জ্বালানি খাতের দুর্বলতা প্রকাশ করেছে।

জ্বালানি তেলের চুরি ও অপচয় রোধে সরকারের নির্মাণ করা ঢাকা-চট্টগ্রাম পাইপলাইনে তেল সরবরাহ চালু হয়েছে গত জুনে। চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় মূল টার্মিনাল থেকে সরাসরি তেল আসছে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায়। এর মধ্যেই যমুনার ডিপোয় এ তেলেসমাতি ঘটল।

যমুনা অয়েল কোম্পানি ও ফতুল্লা ডিপো সূত্র বলছে, জ্বালানি তেল চুরির অন্যতম উপায় হলো, তেল মজুত রাখা ট্যাংকের সক্ষমতা নিয়ে জালিয়াতি। ফতুল্লা ডিপোর ২২ ও ২৩ নম্বর ট্যাংকে পাইপলাইন থেকে তেল আসে। এর মধ্যে ২২ নম্বর ট্যাংকটি পুরোনো। নতুন করে তৈরি সক্ষমতা সনদে জালিয়াতি করে মজুত ক্ষমতা কমিয়ে দেখানো হয়েছে। আর ২৩ নম্বর ট্যাংকটি নতুন, শুরুতেই এটির সক্ষমতা কমিয়ে দেখানো হয়। এতে করে ডিপোতে বাড়তি তেল মজুত হলেও মেপে পাওয়া গেছে কম।

ডিপোসংশ্লিষ্টরা বলছেন, জ্বালানি তেল পরিমাপ করা হয় সনাতনি প্রক্রিয়ায়। একটি রড (ডিপ স্টিক) দিয়ে মূলত ট্যাংকের গভীরতা মাপা হয়। এ গভীরতা ২ মিলিমিটার কম দেখাতে পারলেই ১ হাজার ১৮০ লিটার পর্যন্ত তেল চুরি করা যায়। ফতুল্লার দুই ডিপোতে সক্ষমতা আগে থেকেই বাড়তি দেখানোয় ট্যাংকের গভীরতার মাপে তেলের হিসাব কম আসছে। আসলে তেল ট্যাংকের ভেতরেই ছিল। এভাবেই বাড়তি তেল নিয়ে ধাপে ধাপে বাইরে বিক্রি করা হয় ডিপো থেকে।

জ্বালানি তেল চুরির অন্যতম উপায় হলো, তেল মজুত রাখা ট্যাংকের সক্ষমতা নিয়ে জালিয়াতি। ফতুল্লা ডিপোর ২২ ও ২৩ নম্বর ট্যাংকে পাইপলাইন থেকে তেল আসে। এর মধ্যে ২২ নম্বর ট্যাংকটি পুরোনো। নতুন করে তৈরি সক্ষমতা সনদে জালিয়াতি করে মজুত ক্ষমতা কমিয়ে দেখানো হয়েছে। আর ২৩ নম্বর ট্যাংকটি নতুন, শুরুতেই এটির সক্ষমতা কমিয়ে দেখানো হয়।
ট্যাংকে তেল মজুত শুরুর আগে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) থেকে সক্ষমতা যাচাই করে (ক্যালিব্রেশন) সনদ নিতে হয়। এটি নির্দিষ্ট মেয়াদ পর আবার যাচাই করে নবায়ন করতে হয়। তেল কোম্পানির হয়ে কাজটি করে দেয় বেসরকারি কিছু ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। ফতুল্লা ডিপোর ট্যাংক দুটির সক্ষমতা যাচাইয়ের কাজ করেছে খুলনার ঠিকাদার মেসার্স এস এম নুরুল হক। দুটিই ডিজেল রাখার ট্যাংক। এর মধ্যে ২২ নম্বর ট্যাংকে ২০১৮ সালে ও পরে ২০২৫ সালে যাচাই করা হয়েছে।

ভারতে কারারক্ষীকে পিটিয়ে পালিয়েছেন বাংলাদেশি বন্দিভারতে কারারক্ষীকে পিটিয়ে পালিয়েছেন বাংলাদেশি বন্দিভারতের উত্তরপূর্বাঞ্...
01/10/2025

ভারতে কারারক্ষীকে পিটিয়ে পালিয়েছেন বাংলাদেশি বন্দি

ভারতে কারারক্ষীকে পিটিয়ে পালিয়েছেন বাংলাদেশি বন্দি
ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার একটি কারাগারে একজন কারারক্ষীকে পিটিয়ে আহত করার পর পালিয়ে গেছেন অন্তত ৬ জন বন্দি। তাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নাগরিকও রয়েছেন। উত্তর ত্রিপুরা জেলার ধর্মনগরের কালিকাপুর সাব জেলে বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ২ মিনিটের দিকে এই ঘটনা ঘটে।

কারাগার থেকে বন্দিদের পালিয়ে যাওয়ার এই ঘটনা সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে। পলাতক ছয়জনের মধ্যে একজন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এবং বাকি পাঁচজনের বিচার চলছে বলে জানিয়েছেন ধর্মনগর মহকুমার শাসক এবং ওই সাব জেলের সুপার দেবযানী চৌধুরী।

তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেছেন, জামনগর সাবজেলের জেলারের কাছ থেকে একটি ফোনকল পেয়ে আমি ছুটে আসি। সাবজেলে এসে আমি সেখানে যে স্টাফরা উপস্থিত ছিল তাদের কাছ থেকে সব তথ্য নেই।

দেবযানী চৌধুরী বলেন, আমি তদন্ত শুরু করেছি। এসডিপিও ধর্মনগর ও নর্থের এসপিও পৃথক তদন্ত করছেন। বিএসএফ এবং সাব জেলের আশপাশের সব পুলিশ স্টেশনকে জানানো হয়েছে। আশপাশের সব সাবডিভিশনের পুলিশকেও সতর্ক করা হয়েছে, যাতে তাদের দ্রুত পাকড়াও করা যায়।

কারা কর্তৃপক্ষ যে তালিকা দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, পালিয়ে যাওয়া কয়েদীদের মধ্যে নারায়ণ চন্দ্র দত্ত নামে একজন বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন, যিনি জাল কাগজপত্র রাখার অভিযোগে আটক ছিলেন। এদিকে, বিবিসির প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর ধর্মনগর থানার পুলিশ জানায়, পালিয়ে যাওয়া বন্দিদের মধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে।

আসামের নিলামবাজারের বাসিন্দা আব্দুল পাট্টা রাজ্য ছেড়ে পালানোর জন্য গাড়ি ভাড়া করেছিল, কিন্তু পুলিশ তাকে ধরে ফেলে। এখনো বাকি পাঁচ বন্দি নিখোঁজ আছেন।

• কীভাবে পালিয়ে গেলেন বন্দিরা?

জেল কর্তৃপক্ষের দেওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, প্রথমে গামছা জাতীয় একটি কাপড় নিয়ে পেছন থেকে এসে কারাগারের গেটে বসে থাকা কারারক্ষীর গলা পেঁচিয়ে ধরে। সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে আরও দুই জন বন্দি দৌড়ে এসে তাকে মারধর শুরু করে। পরে চার বন্দি মিলে কারারক্ষীকে মারতে থাকে এবং একজন কারাগারের গেট খুলে ফেলে।

এরপর আরেক জন কারারক্ষী এগিয়ে এলে দ্রুত পাঁচ জন বন্দি গেট দিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় ষষ্ঠজন গেটের পাশে একটি রুমে ঢুকে পড়ে। পরে একজন কারারক্ষী সরে গেলে রুম থেকে বেরিয়ে সেই ষষ্ঠ বন্দিও পালিয়ে যায়।

• পলাতক বন্দিদের পরিচয়

পলাতক বন্দিদের পরিচয় প্রকাশ করেছে জেল কর্তৃপক্ষ

১. নাজিম উদ্দিন। তিনি চুরি ও সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলায় জড়িত।

২. রহিম আলী। ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (ফৌজদারি দণ্ডবিধি) বা বিএনএসের ৩৩১/৩০৯ ধারার অধীনে একটি মামলায় অভিযুক্ত।

৩. সুনীল দেববর্মা। খুনসহ গুরুতর অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত।

৪. নারায়ণ দত্ত। বাংলাদেশের নাগরিক ও অবৈধ দলিলপত্র রাখার এক মামলায় জড়িত।

৫. রোজান আলী। দক্ষিণ কদমতলার জমির আলীর ছেলে, বিএনএসের ধারা ৩৩১/৩০৯ এর অধীনে একটি মামলায় অভিযুক্ত।

৬. আব্দুল পাট্টা। মাদক সংক্রান্ত এক মামলায় অভিযুক্ত।

কারা কর্তৃপক্ষ বলেছে, বন্দিরা প্রধান ফটকে রক্ষীদের পাশ কাটিয়ে জেল প্রাঙ্গণের ডান পাশের প্রাঙ্গণ প্রাচীরের দিকে পালিয়ে যায়। আহত কারারক্ষী বেদু মিয়া বর্তমানে ডিএমএন জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। বিবিসি বাংলা।

সিলেটের এমএ মালিককে সতর্ক করল বিএনপি বাংলাদেশের বিমানবন্দরে দুর্ভোগ ও জনমনে বিরক্তি সৃষ্টির অভিযোগে যুক্তরাজ্য বিএনপির স...
01/10/2025

সিলেটের এমএ মালিককে সতর্ক করল বিএনপি

বাংলাদেশের বিমানবন্দরে দুর্ভোগ ও জনমনে বিরক্তি সৃষ্টির অভিযোগে যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি ও দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এমএ মালিককে সতর্ক নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১ অক্টোবর) এক সতর্ক নোটিশ এমএ মালিককে দেওয়া হয়েছে বলে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্র জানিয়েছে।

উল্লেখ্য, বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে লন্ডন থেকে সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন এমএ মালিক। পরে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দেওয়া সতর্ক নোটিশে এমএ মালিককে উদ্দেশ করে লেখা হয়েছে যে, "আপনি বিদেশ থেকে দেশে আসা-যাওয়ার সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বা সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে আপনাকে স্বাগত ও বিদায় জানানোর সময় অসংখ্য লোক সমাগম করেন, যা অপরিণামদর্শী কাজ এবং তাতে জনদুর্ভোগ তীব্রতর হয়। আপনার অবিবেচনাপ্রসূত এই কর্মকাণ্ডে বিমানবন্দরে অসংখ্য যাত্রীকে বিড়ম্বনা ও কষ্টকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়। ইতোপূর্বেও আপনি বিমানবন্দরে মাত্রাতিরিক্ত লোক সমাগম ঘটিয়ে বিমানবন্দর এলাকার আশপাশের সড়কগুলোতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি করেন। দলের একজন দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে আপনার এ ধরনের লোক সমাগম সাংগঠনিক নীতির পরিপন্থি, যা দৃষ্টিকটু ও জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।"

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, আপনাকে নির্দেশক্রমে জানানো যাচ্ছে যে, এখন থেকে আপনার দেশে আসা ও বিদেশে যাওয়ার সময় বিমানবন্দরগুলোতে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে এমন লোক সমাগম ঘটালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি আপনার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য হবে।

বিতর্কিত বক্তা তারেক মনোয়ারের বিষয়ে জামায়াতের বার্তাদরসে নেজামির আলেমদের নিয়ে ইসলামি বক্তা তারেক মনোয়ারের সাম্প্রতিক বিত...
30/09/2025

বিতর্কিত বক্তা তারেক মনোয়ারের বিষয়ে জামায়াতের বার্তা

দরসে নেজামির আলেমদের নিয়ে ইসলামি বক্তা তারেক মনোয়ারের সাম্প্রতিক বিতর্কিত বক্তব্যের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি পরিষ্কার করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

দলটি বলছে, ইসলামি বক্তার বক্তব্য সম্পূর্ণ ‘তার নিজস্ব’। এর দায় জামায়াতে ইসলামীর ওপর চাপানোর চেষ্টা ‘দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত’।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে সিরাতুন্নবী (সা.) মাহফিল উপলক্ষে আয়োজিত এক ঘরোয়া আলোচনায় দরসে নেজামির আলেমদের জড়িয়ে বক্তব্য দিয়েছেন মাওলানা তারেক মনোয়ার। ওই বক্তব্য সম্পূর্ণ তার নিজস্ব। এর সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি ইতোমধ্যে ওই বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। তারপরও এ বক্তব্যের দায় জামায়াতে ইসলামীর ওপর চাপানোর চেষ্টা দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত।’

এহসানুল মাহবুব আরও বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বরাবরই আলেম সমাজের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল। আমরা তাদের মুসলিম উম্মাহর রাহবার হিসেবে সম্মান করি। তারা যুগ যুগ ধরে জাতিকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন এবং ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তাদের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার মতো কোনো অবস্থান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কখনো গ্রহণ করেনি। সুতরাং এ বিষয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে বিতর্কিত করার কোনো সুযোগ নেই।’

সম্প্রতি সিরাতুন্নবী (সা.) মাহফিল উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় দরসে নেজামির আলেমদের ‘ফ্যাসিস্টের দোসর’ আখ্যা দিয়ে তাদের মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার দাবি জানান তারেক মনোয়ার।

তার এই মন্তব্য নিয়ে কওমি অঙ্গনে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। জামায়াতের এই বক্তার নানা ধরনের বেফাঁস বক্তব্য এর আগেও বিভিন্ন সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিতর্কের জন্ম দেয়।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা১৭৬০ মামলায় মাত্র ৫৫ চার্জশিট, নির্দোষ হিসেবে দায়মুক্তি ১৩৬ জনেরবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায়...
30/09/2025

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা
১৭৬০ মামলায় মাত্র ৫৫ চার্জশিট, নির্দোষ হিসেবে দায়মুক্তি ১৩৬ জনের

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের হওয়া ১ হাজার ৭৬০ মামলার মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ৫৫টিতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। এর বাইরে বাকি সব মামলাই এখনো তদন্তাধীন। তবে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৩-এ ধারা অনুযায়ী, ইতোমধ্যে ১৩৬ জনকে অভিযোগ থেকে দায়মুক্তি দিয়েছে আদালত। পুলিশের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এসব আসামিকে নির্দোষ বলে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আরও ২৩৬ জনের আবেদন পুলিশ বিবেচনা করছে।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে পুলিশ সদর দপ্তরে শারদীয় দুর্গাপূজার নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।

আইজিপি জানান, মোট ১ হাজার ৭৬০ মামলার মধ্যে হত্যা মামলা রয়েছে ৭৬৬টি। বাকি ৯৭৪টি বিভিন্ন ধারার মামলা।
চার্জশিট দেওয়া ৫৫ মামলার মধ্যে ১৮টি হত্যা মামলা, যাতে ১ হাজার ৯৪১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। অন্য ৩৭টি মামলায় আসামির সংখ্যা ২ হাজার ১৮৫ জন।

হত্যা মামলাগুলো দেওয়া হয়েছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, শেরপুর, ফেনী, চাঁদপুর, নোয়াখালী, পাবনা, কুড়িগ্রাম, বগুড়া ও রাজশাহী মেট্রোপলিটন এলাকায়। অন্য মামলাগুলো চার্জশিট হয়েছে বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, নরসিংদী ও বরগুনায়।

আইজিপি বলেন, আইনের নতুন সংযোজন ১৭৩-এ ধারার আওতায় নির্দোষ ও নিরীহ ব্যক্তিরা আদালতের কাছে অব্যাহতির আবেদন করতে পারেন। ইতোমধ্যে ১৩৬ জনকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। আরও ২৩৬ জনের আবেদন আমরা বিবেচনা করছি। তিনি আরও বলেন, চার্জশিট দিতে দীর্ঘ সময় লাগে। তাই নিরীহ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হন, সেজন্য এই বিধান রাখা হয়েছে।

এখনো নানাভাবে মামলা করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং টার্গেট করে হয়রানিমূলক মামলাও করা হচ্ছে। থানা পুলিশ বাণিজ্য করছে।

মাঠ পুলিশ বাদীদের সঙ্গে যোগসাজশে আসামিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদেরকে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ ও অর্থ বাণিজ্য করছে। বিএনপি নেতাকে যুবলীগ নেতা বানিয়ে মামলা দর ঘটনাও আছে। ধরনের ঘটনায় জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে আপনারা ব্যবস্থা নেবেন কিনা? এখন যে মামলাগুলো হচ্ছে এই মামলাগুলো নেওয়ার আগে আরো ভালোভাবে যাচাই বাছাই করা দরকার কিনা?

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পুলিশ মহাপরিদর্শক বলেন, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আইনত আমাদের যাচাই বাছাই কোন সুযোগ নাই৷ আইন আমাদেরকে সেই অধিকার দেয়নি তবে বর্তমান সরকার সিআরপিসির কিছু সংশোধন চেষ্টা করছেন। যেখানে মামলার আগে যাচাই বাছাই ক্ষমতা দেওয়া যায় কিনা সেটা দেখা হচ্ছে।

আইজিপি বলেন, তবে মিথ্যা মামলা অথবা নিরীহ লোককে মামলায় আসামি করা এটার জন্য কিন্তু একটা রিলিফ এই সরকার অলরেডি ঘোষণা করেছেন।

মামলা বাণিজ্য ও হয়রানর ঘটনায় পুলিশ সদস্যদের সংশ্লেষ সম্পর্কে আইজিপি বলেন, স্পেসিফিকালি পুলিশের লোক যদি জড়িত থাকে, থাকতে পারে। আমি অস্বীকার করি না। ভালো মন্দ মিলেই তো আমরা সবাই। আমরা সবাই ফেরেশতা না। অবশ্যই আমার নলেজে যদি কোনোভাবে আসে আমরা এটার বিরুদ্ধে একেবারে যথাসম্ভব শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।

পুলিশ মহাপরিদর্শক বলেন, এমনিতে সাধারণ লোকের করা মামলাতেই মানুষ অতিষ্ঠ। সেখানে পুলিশও যদি এই ইয়েতে দলে ঢুকে যায় তাহলে মানুষ যাবে কোথায়?

আরেক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, প্রশ্ন একটা আসছে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় অনেক ইনোসেন্ট লোক আসামি হয়েছে। এইটার ব্যাপারে যাতে কোন নির্দোষ লোক যাতে সমস্যায় না পড়ে এটার ব্যাপারে পুলিশ হেডকোয়ার্টার অত্যন্ত সতর্ক আছে এবং আইজিপি মহোদয় প্রতিনিয়ত সমন্বয় কমিটির মাধ্যমে এই পর্যায়ে মামলাগুলোর আপডেট নেন এবং উনার সঠিক নির্দেশনা যেকোনো বিনিময় লোক যেন এই মামলাগুলো তারা হারাস না হয়।

তিনি বলেন, কোনো ওসি যদি অসহায় বোধ করেন তাহলে সিনিয়র অফিসারদের জানান অথবা অ্যাটলিস্ট পুলিশ হেডকোয়ার্টারসে পর্যন্ত জানাক। যদি উনার এই অসহায়ত্ব বিষয়টা আমাদের নলেজে আসলে কিন্তু আমরা ব্যবস্থা নেবো। দরকার হলে প্রেশার কমিয়ে অন্য আরেকটা সংস্থায় মামলা দিয়ে দিতে পারি।

বৈষম্যবিরোধী মামলার ঘটনায় পুলিশের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আপনাদের কাছে আছে কিনা এবং এ পর্যন্ত কতজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, আমাদের আছে ওইভাবে ইনভলভ হয়েছে আমাদের কাছে সরাসরি আসে নাই। তবে আমরা জানি ডিএমপিতে কিছু ওসি বদলি হয়েছে, সাব ইন্সপেক্টরদেরকে সরিয়ে দিয়েছে। প্রত্যেক ইউনিটেই তারা কিন্তু তাদের ও ক্যাপাসিটিতে এটা করেছে। আমাদের কাছে ওইভাবে ওই রিপোর্টটা ওরকম করেনি। এটাকে নরমাল ডে টু ডে অ্যাক্টিভিটিজ হিসেবেই তারা এগুলো করেছে। এগুলো কিন্তু আমাদের আমরা যতদূর জানি আমাদের সব লেভেলেরই যারা প্রধানরা এ ব্যাপারে সোচ্চার আছেন।

পুলিশের কাছে মামলা দিতে গেলে বলে যে একটা অভিযোগ দিয়ে যান। সেই অভিযোগটা থানায় কাগজে রেকর্ডে এন্ট্রি হয় না। সেই কাগজটা হাতে দেওয়া হয়। একজন ইন্সপেক্টরকে আপনি দেখে এসে জানাবেন এটা ১৫ দিন ১০ দিন ২০ দিন হয়ে যায় পরে ওই কাগজটা বাস্কেটে যায় ওই লোক আর খোঁজখবর করে না। এখন এই যে মামলা রেকর্ড না করে অভিযোগ নিচ্ছেন এবং সেই অভিযোগ তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করছেন এই ক্ষমতাটা বাংলাদেশের প্রচলিত কোনো আইনে ওসিকে দেওয়া হয়েছে? জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, এটা দেওয়া হয়নি। এটা অন্যায়। এরকম হয়ে থাকলে আমরা জানলে আমরা ব্যবস্থা নিবো। এরকম বেশ কয়েকটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলায় করেছি, এই অভিযোগে যে, উনি অভিযোগ পেয়ে সেটা মামলা না করে প্রাথমিক অনুসন্ধানের জন্য সাব ইন্সপেক্টরকে দিয়ে দিয়েছেন।

সরকার ফৌজদারি কার্যবিধিতে ১৭৩ ধারার সাথে সংযোজন করে ১৭৩ এর-এ নামে আরেকটা ধারা আইন মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া হয়েছে, প্রণয়ন করা হয়েছে এবং এই ধারা অনুযায়ী যারা নিজেকে নির্দোষ, নিরীহ মনে করেন উনাদেরকে সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার নির্দোষ হিসেবে রিপোর্ট দিয়ে আদালতে প্রতিবেদন পাঠাতে পারেন এবং আদালত সেটা গ্রহণ করে তাকে মামলার দায় থেকে মুক্তি দিতে পারেন, চার্জশিটের অনেক আগেই। একটা চার্জশিট হতে আপনারা দেখেছেন এক বছরে মাত্র আমরা ৫৫টা দিতে পেরেছি, এখন বাকি সব মামলার চার্জশিট দিতে কত বছর লাগে আল্লাহই জানে। সেজন্য নিরীহ নির্দোষদের হয়রানি থেকে বাঁচানোর জন্য এই বিধানটা সরকার করেছেন। এখন যে কেউ ইচ্ছা করলে আবেদন করতে পুলিশ সুপারের কাছে আবেদন করতে পারেন যে, আমি জড়িত ছিলাম না। সমস্ত বিষয় বিচার-বিবেচনা করে দায় থেকে মুক্তি দিয়ে এসপি তাদের এই কেসগুলো আলাদা করে বিবেচনা করে আদালতে ইন্টারিম রিপোর্ট দিতে পারেন ইন্টার ইনভেস্টিগেশন রিপোর্ট বা অন্তর্বর্তীকালে ইনভেস্টিগেশন রিপোর্ট পাঠাতে পারেন এবং আদালত সেটা গ্রহণ করে এদেরকে দায় মুক্তি দিয়ে দিতে পারেন।

কাজেই আপনাদের মাধ্যমে যারা নিরীহ নির্দোষ তাদের প্রতি আমার আবেদন, সবাই আবেদন করুন, আমরা তাদের এই কেসগুলো ১৭৩ এর-এ অনুযায়ী বিবেচনা করে আদালতে পাঠিয়ে দেবো। যাতে তারা এই হয়রানি এই মুহূর্ত থেকেই তারা এই হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

পাকিস্তানে সশস্ত্র সংগঠনে কীভাবে জড়াচ্ছে বাংলাদেশি তরুণরা?পাকিস্তানের একটি সশস্ত্র সংগঠনের হয়ে গত ছয় মাসে দেশটির নিরাপত্...
30/09/2025

পাকিস্তানে সশস্ত্র সংগঠনে কীভাবে জড়াচ্ছে বাংলাদেশি তরুণরা?

পাকিস্তানের একটি সশস্ত্র সংগঠনের হয়ে গত ছয় মাসে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ের সময় দুই বাংলাদেশি তরুণের মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমে এসেছে। ওই সংগঠনের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে দু’জনকে গত জুলাইয়ে আটক করে বাংলাদেশ পুলিশ। ফলে কীভাবে বাংলাদেশের তরুণরা পাকিস্তানের এসব গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়াচ্ছে সেই প্রশ্ন সামনে আসছে।

পাকিস্তানে সামরিক বাহিনীর অভিযানে গত শুক্রবার সশস্ত্র সংগঠন তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) ১৭ সদস্য নিহত হওয়ার খবর প্রকাশিত হয় গণমাধ্যমে, তাদের মধ্যে বাংলাদেশি একজন তরুণকেও শনাক্ত করা হয়েছে। তার নাম ফয়সাল, বাড়ি মাদারীপুরে।

এর আগে, গত এপ্রিলে দেশটির উত্তর ওয়াজিরিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে আহমেদ জুবায়ের নামে আরেকজন বাংলাদেশির নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল। এছাড়া পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে টিটিপির সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে দু’জনকে গত জুলাইয়ে আটক করে বাংলাদেশের পুলিশ।

জঙ্গি বিষয়ে কাজ করে ঢাকায় পুলিশের এমন কিছু সূত্র বলছে, টিটিপির জন্য বাংলাদেশ থেকে জনবল সংগ্রহ করার একটি প্রক্রিয়া অনেক দিন ধরেই সক্রিয় আছে, যার নেতৃত্বে আছেন ইঞ্জিনিয়ার ইমরান হায়দার নামের এক ব্যক্তি। গত জুলাইয়ে পুলিশেরই দায়ের করা একটি মামলার এজাহারে এই তথ্য পাওয়া যায়।

বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে জঙ্গি সংগঠনগুলোর তৎপরতার দিকে যারা নজর রাখেন তারা বলছেন, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান-ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাথে বাংলাদেশি জঙ্গিদের সম্পৃক্ত হওয়ার বিষয়টি নতুন নয়। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে মুজাহিদ রিক্রুটমেন্টের মতো ঘটনাও ঘটেছে।

এছাড়া বাংলাদেশে সক্রিয় জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্কীয়া নামের একটি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে আল-কায়েদার যোগসূত্র আছে বলেও পুলিশ ও জঙ্গি বিষয়ক গবেষকরা বলে থাকেন। আল-কায়েদার সাথে আবার যোগসূত্র আছে টিটিপির।

পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বলেছেন, টিটিপির সঙ্গে সম্পৃক্ত এমন দু’জনকে গত জুলাইয়ে আটকের পর বাংলাদেশের ভেতরে এর নেটওয়ার্ক সম্পর্কে আরও তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে।

• টিটিপিতে কীভাবে যাচ্ছে বাংলাদেশি তরুণরা

টিটিপি মূলত পাকিস্তানের পাঠান মাদ্রাসা ছাত্রদের বিভিন্ন সংগঠনের একটি জোট। ২০০৭ সালে বাইতুল্লাহ মেহ্সুদের নেতৃত্বে ১৩টি সংগঠন মিলে টিটিপি গঠিত হয়। জোট গঠনের পর থেকেই টিটিপির মধ্যে দলীয় কোন্দল শুরু হয় এবং এর জেরে বেশ কয়েকটি উপদল তৈরি হয়। তবে ২০২০ সালে টিটিপি আবার এক হয়। তারা পাকিস্তানে ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

পাকিস্তানে কয়েকটি বড় ধরনের হামলার ঘটনায় বিভিন্ন সময়ে এ সংগঠনটির নাম সামনে এসেছে। সংগঠনটি পাকিস্তানের বাইরে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের জিহাদি সদস্য রিক্রুট করে থাকে বলে মনে করা হয়।

পাকিস্তানে বিভিন্ন সময়ে মসজিদ ও স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলার জন্য টিটিপিকে দায়ী করা হয়। তাদের হামলায় সেনা সদস্য নিহত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। পাকিস্তান সরকার ২০১৪ সালে টিটিপির সাথে শান্তি আলোচনার উদ্যোগ নিলে তখন তা সমালোচনার মুখে পড়েছিল।

এর মধ্যেই গত ছয় মাসে পাকিস্তানে দু’জন বাংলাদেশি তরুণ, যারা টিটিপির সদস্য বলে ধারণা করা হচ্ছে, তাদের মৃত্যুর খবর সামনে এলো। বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যক্রম বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে নজর রাখছেন মানবাধিকার সংগঠক নূর খান লিটন। তার মতে, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাথে বাংলাদেশিদের সম্পৃক্ত হওয়ার বিষয়টি অনেক পুরোনো।

‘‘এমনকি বায়তুল মোকাররমের কাছে ব্যানার দিয়ে মুজাহিদ সংগ্রহের তৎপরতা দেখেছি আমরা। বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ্যেও এ ধরনের রিক্রুটমেন্টের নজির আছে। তবে এখন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে তাদের কার্যক্রম। কিন্তু পুরোপুরি যে বন্ধ হয়নি সেটি পাকিস্তানে দু’জনের নিহত হওয়ার ঘটনায় প্রমাণিত হলো।’’

বাংলাদেশে টিটিপির কার্যক্রমে জড়িতদের মধ্যে যারা আটক হয়েছে তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের একটি সূত্র বলছে, বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব কিংবা দুবাই হয়ে আফগানিস্তান কিংবা পাকিস্তানে পৌঁছায় টিটিপি নেটওয়ার্কের সদস্যরা।

সিলেটে আ.লীগের লোকজন নিয়ে পুলিশের সিদ্ধান্ত ভাইরাল, কমিশনার বললেন—‘শব্দগত ভুল’কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নিয়ে সিলেট মহ...
30/09/2025

সিলেটে আ.লীগের লোকজন নিয়ে পুলিশের সিদ্ধান্ত ভাইরাল, কমিশনার বললেন—‘শব্দগত ভুল’

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নিয়ে সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি) কমিশনারের একটি নির্দেশনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ কমিশনারের স্বাক্ষরযুক্ত ওই অফিস আদেশে লেখা রয়েছে, ‘আওয়ামী লীগের লোকজন যেন প্রকাশ্য না থাকতে পারে, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এসএমপির থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’ এ নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা।

তবে এসএমপি কমিশনার আব্দুল কুদ্দুস চৌধুরী মঙ্গলবার রাতে বলেন, ‘আমি শুরু থেকে বলে আসছি, মানবিক পুলিশিং হবে। পুলিশ দ্বারা কেউ হয়রানির শিকার হবে না। এখনো আমি সেটাই বলছি। এটা শব্দগত ভুল হয়েছে। কীভাবে হলো, সেটা দেখার বিষয়।’

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এসএমপি কমিশনার আবদুল কুদ্দুছ চৌধুরী সম্প্রতি মহানগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কিছু সিদ্ধান্ত হয়। ওই বৈঠকের পর গত রোববার তাঁর স্বাক্ষরিত একটি নির্দেশনা মহানগর পুলিশের ছয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) বিভিন্ন কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়। ওই নির্দেশনাসংবলিত চিঠিটিই ফেসবুকে ছড়িয়েছে।

জানতে চাইলে এসএমপির উপকমিশনার (দক্ষিণ) শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘আমার অফিস থেকে তো অধীনস্থ অনেক অফিস/কর্মকর্তাদের কাছে (চিঠিটি) পাঠানো হয়েছে। হয়তো কোথাও থেকে বিষয়টি বের হয়েছে।’

ছড়িয়ে পড়া কপিতে লেখা রয়েছে, ‘ডিসেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে এসএমপির আওতাধীন এলাকায় কোনো আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের লোকজন প্রকাশ্যে যাতে থাকতে না পারে, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রদান করার জন্য সকল অফিসার ইনচার্জকে নির্দেশনা প্রদান করা হলো। এসি, এডিসি ও ডিসিরা এ বিষয়ে তদারকি করবেন।’

ফেসবুকে চিঠির কপি ছড়িয়ে পড়ার পর মহানগর পুলিশের ফেসবুক পেজে গিয়ে একটি নির্দেশনা পাওয়া যায়। এতে বলা হয়েছে, ‘নিষিদ্ধঘোষিত দলের কার্যক্রম নিয়মিত মনিটরিং করতে হবে এবং প্রকাশ্যে যেন কোনো মিছিল-মিটিং করতে না পারে, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দেওয়া হলো। এসি, এডিসি ও ডিসিরা এ বিষয়ে তদারকি করবেন।’

আলোচনা-সমালোচনার মুখে বিকেল ৫টায় এসএমপির ফেসবুক পেজে সঠিক নির্দেশনার কপিসহ পোস্ট দেওয়া হয়। এতে লেখা হয়েছে, ‘সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যক্তি ফেসবুকে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের নির্দেশনা বলে একটি বক্তব্য লিখে বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করছেন। প্রকৃত তথ্য হলো, পুলিশ কমিশনার মহোদয় অফিসারদের অভ্যন্তরীণ সভায় নিম্নোক্ত বক্তব্য দিয়েছেন। বিভ্রান্তিকর তথ্যে বিভ্রান্ত না হতে সকলকে অনুরোধ করছি।’

স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার দীর্ঘ মুক্তির সংগ্রাম এবং একাত্তরের ত্রিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে যে বাংলাদেশ, তার মাধ্যমে বাংলাদ...
30/09/2025

স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার দীর্ঘ মুক্তির সংগ্রাম এবং একাত্তরের ত্রিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে যে বাংলাদেশ, তার মাধ্যমে বাংলাদেশে কেবল পাকিস্তানের পরাজয়ই হয়নি, ওই যুদ্ধে ‘জিন্দাবাদ’-কে ‘মুর্দাবাদ’ করে দেওয়া হয়েছিল। বীর বাঙালিরা নিজেদের প্রাণের মায়া ত্যাগ করে অনন্য সে অর্জনে ভাস্বর করেছিল দেশকে।

‘জয় বাংলা’ ধ্বনিতে আকাশ-বাতাস কাঁপিয়েছিল যে মুক্তিযোদ্ধারা, তাদের অন্যতম ছিলেন সদ্য প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। যে বাংলাদেশ তার তারুণ্যের ত্যাগ আর দীপ্ত শপথে জন্ম নিয়েছিল, সেই বাংলাদেশে তাঁর মহাপ্রস্থানে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হয়নি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সূত্রে জানলাম, তাঁর চিকিৎসায় নিদারুণ অবহেলা করা হয়েছে। তাঁকে নাকি মেঝেও শুইয়ে রাখা হয়েছিল। তিনি মৃত্যু বরণ করার পরেও তাঁর হাতে হাতকড়া পরানো একটা ছবি দেখেছি সামাজিক মাধ্যমে।

তার ওপর তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাঁর মৃত্যু ও জানাজার কথা মাইকে প্রচার করতে দেওয়া হয়নি। রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হয়নি এই মুক্তিসংগ্রামীকে।

বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান থেকে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে সবখানে ছিলেন এই নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তবে তাঁর প্রতি রাষ্ট্র যে আচরণ করেছে—এটা নিন্দাযোগ্য। আমরা এর নিন্দা জানাই, প্রতিবাদ করি।

মুক্তিসংগ্রামী বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের প্রতি এই রাষ্ট্রীয় অন্যায় করে তাঁকে ছোট করা যায়নি, বরং যারা তাঁর প্রতি এই আচরণ করেছে তারা নিজেরাই হয়েছে অপরাধী। এই অপরাধের দায় কি চোকাবে রাষ্ট্র কোনদিন—ইতিহাসের কাছে এটা অনন্ত জিজ্ঞাসা।

একাত্তরের পরিত্যক্ত ও চিরায়ত পরিত্যাজ্য ‘জিন্দাবাদ’ ধ্বনি তোলে অদ্য যত নরাধম, তাদের স্থান নিশ্চিতভাবেই ইতিহাসের আস্তাকুড়ে হবে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে দৃশ্যত অপমান করলেও জিন্দাবাদের পরিণতি সে মুর্দাবাদই।

অনন্ত শ্রদ্ধা হে বীর মুক্তিযোদ্ধা! শান্তিতে থাকুন!
লেখক: সাংবাদিক কবির আহমদ।

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SylhetNews24 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Our Story

পুণ্যভূমি, আধ্যাত্মিক নগরী, চায়ের দেশ সিলেটসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংবাদ সাথে সাথে পেতে আমাদের সাথে থাকুন। **আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোন ঘটনা-দুর্ঘটনা, অপরাধ, অনুষ্ঠান, সহ যেকোন যেকোন সংবাদ জানিয়ে আমাদের ইনবক্সে লিখুন। আমরা চেষ্ঠা করবো তা তুলে ধরতে।