Abdullah Al Mamun

Abdullah Al Mamun May Allah fulfill my wish.

আমি চাই সারা পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর জায়গা গুলো দেখতে এবং সকলকে দেখাতে। আল্লাহ যেন আমার ইচ্ছা পূরণ করেন।

I want to see the most beautiful places in the world and show them to everyone.

💌 একজন আমেরিকান পর্যটকের চোখে ইরান 🇮🇷"ইরানে কয়েক মাস ধরে ঘুরেছি, থেকেছি। তেহরানে একটা ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীর সঙ্গে...
21/06/2025

💌 একজন আমেরিকান পর্যটকের চোখে ইরান 🇮🇷
"ইরানে কয়েক মাস ধরে ঘুরেছি, থেকেছি। তেহরানে একটা ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীর সঙ্গে দেখা হয়, যিনি আমাকে ঘর খুঁজতে দেখেছিলেন। আমাকে বাসায় ডেকে নেন, তাঁর ছেলের সঙ্গে থাকি, প্রতিদিন একসঙ্গে খাই—এক টাকাও নিতে রাজি হননি। একদিন অসুস্থ হয়ে বমি করছিলাম, সবাই বাথরুমে এসে পাশে দাঁড়াল, মাথায় হাত বুলিয়ে বলল, "আয়বি নাদারে"—লজ্জার কিছু না, ঠিক আছো।

ইরানের শহর থেকে শহর ঘুরেছি—প্লেন, ট্রেন, বাস, শেয়ার ট্যাক্সি। শেষে আর হোটেল বুক করতাম না, কারণ সবসময় কাউকে পেতাম—বাসে বা ট্রেনে—যারা বলত, "চলো, আমার বাসায় থাকো।" ইয়াজদের ইরান-ইরাক যুদ্ধের এক শহীদের পরিবার আমাকে নিয়ে গেল পাহাড়ে বারবিকিউ করতে। রাসতের এক ট্যাক্সিচালক সব হোটেল ভরতি দেখে নিজের ছোট্ট ঘরের মেঝেতে আমার ঘুমানোর ব্যবস্থা করল।
পুলিশ?
একবারই কথা বলেছে—তাও জানতে চেয়েছে, আমি ঠিক আছি তো?

কখনো একটুও অস্বস্তি লাগেনি। রাত হোক, দিন হোক—সব সময় যেন একটা অদৃশ্য ভালোবাসা আমাকে জড়িয়ে রেখেছে। ইরান শুধু একটা দেশ না, এটা এক বিশাল হৃদয়। পাহাড়ি রেইনফরেস্ট থেকে শুরু করে লবণাক্ত মরুভূমি পর্যন্ত—মানুষগুলোও তেমনই বৈচিত্র্যময়। কারো ভেতর ছিল প্রচণ্ড উদারতা, কারো ভেতর ধর্মীয় গাম্ভীর্য—কিন্তু সবার মধ্যে একটাই জিনিস ছিল—মানুষের প্রতি ভালোবাসা।
এই দেশটা শুধু পাহাড়, মরুভূমি, আর পারমাণবিক শিরোনাম না।
এই দেশটা মানুষের, হৃদয়ের, ভালোবাসার।
ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতির সীমা পেরিয়ে
তারা আমাকে শুধু আশ্রয় দেয়নি—মানুষ হিসেবে সম্মান দিয়েছে।
আজও মনে হলে লজ্জায় চোখ ভিজে যায়।"

– অধ্যাপক জনাথন এ সি ব্রাউন, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়

মানবাধিকার সংস্থাটি ভারতকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সীমান্তে ঠেলে না দিয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী সুরক্ষা দেওয়ার...
19/06/2025

মানবাধিকার সংস্থাটি ভারতকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সীমান্তে ঠেলে না দিয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী সুরক্ষা দেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছে

Good
19/06/2025

Good

এদেশে কখনো কারেন্ট যায় না, তারপরও তারা সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকে।
18/06/2025

এদেশে কখনো কারেন্ট যায় না, তারপরও তারা সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকে।

18/06/2025

Free or paid
16/06/2025

Free or paid

লন্ডনে নিখোঁজ বিলিয়ন ডলারের অনুসন্ধানে আগত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রত্যাখ্যান করলেন স্টারমার[...
12/06/2025

লন্ডনে নিখোঁজ বিলিয়ন ডলারের অনুসন্ধানে আগত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রত্যাখ্যান করলেন স্টারমার

[শেখ হাসিনা আমলে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে যুক্তরাজ্যের ‘নৈতিক দায়িত্ব’ আছে বলে জানিয়েছেন মুহাম্মদ ইউনূস]

- লন্ডন থেকে সুসান্না স্যাভেজ ও ডেভিড শেফার্ড

যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পাচার হওয়া বিলিয়ন ডলার উদ্ধারে আন্তর্জাতিক সমর্থন জোগাড়ের উদ্দেশ্যে আসা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন নেতা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন স্যার কেয়ার স্টারমার।

ফাইন্যানশিয়াল টাইমস-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, যুক্তরাজ্যের উচিত “নৈতিকভাবে” বাংলাদেশের নতুন সরকারকে এই ‘চুরি যাওয়া’ অর্থ উদ্ধারে সহায়তা করা। তাঁর দাবি অনুযায়ী, এই অর্থের একটি বড় অংশ বর্তমানে যুক্তরাজ্যেই রয়েছে।

তবে ইউনূস জানান, এখনও স্টারমারের সঙ্গে তার কোনো সাক্ষাৎ হয়নি।

তিনি বলেন, “তার (স্টারমারের) সঙ্গে সরাসরি আমার কোনো কথা হয়নি,” তবে তার দৃঢ় বিশ্বাস, স্টারমার বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করবেন।
“এটা চুরি করা অর্থ,” বলেন ইউনূস।

যুক্তরাজ্য সরকারের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, ইউনূসের সঙ্গে স্টারমারের সাক্ষাৎের কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই এবং তারা এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করেননি।

যদিও ইউনূস বলেন, যুক্তরাজ্য সরকার ইতিমধ্যে অর্থ উদ্ধারে সহায়তা করছে, তারপরও তার মতে, যুক্তরাজ্যের উচিত “আইনগত এবং নৈতিক দায়িত্ব” থেকে আরও সক্রিয় হওয়া। তিনি বলেন, এই সফরের উদ্দেশ্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে “আরও উদ্দীপনামূলক সমর্থন” আনা।

গত আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে হওয়া আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার অপসারিত হওয়ার পর থেকে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও পাচার তদন্ত নিয়ে কখনো কখনো স্টারমারের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টিও সমালোচনার মুখে পড়েছে।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে, স্টারমারের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও সে সময়কার দুর্নীতি দমন বিষয়ক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক দুর্নীতির অভিযোগে পদত্যাগে বাধ্য হন। অভিযোগ ছিল, তিনি আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে সম্পদসহ নানা উপহার পেয়েছেন।

শেখ হাসিনা টিউলিপ সিদ্দিকের খালা। সিদ্দিক সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন, তবে তিনি তার মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেন।

এই সপ্তাহে সিদ্দিক ইউনূসকে একটি চিঠি পাঠিয়ে সাক্ষাতের অনুরোধ জানান এবং বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে ছড়ানো “ভুল বোঝাবুঝি” দূর করতে চান বলে উল্লেখ করেন।

তবে ইউনূস জানিয়েছেন, তিনি সিদ্দিকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন না।

তিনি বলেন, “এটি একটি আইনি বিষয়… এটি কোনো ব্যক্তিগত বিষয় নয়।”

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা ১৬ বছর ক্ষমতায় থেকে “ক্ষমতাকে আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠদের জন্য টাকা উপার্জনের সুযোগে পরিণত করেছেন।” এ সময় “একটি বৃহৎ লুটপাট প্রক্রিয়া” চলেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের হিসাবে, শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রায় ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে, যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যুক্তরাজ্যে গেছে।

ইউনূস আরও জানান, কানাডা, সিঙ্গাপুর, ক্যারিবিয়ান ও মধ্যপ্রাচ্যেও বহু অবৈধ সম্পদ পাচার হয়েছে।

যুক্তরাজ্যে এই সফরকে তিনি “শুধু শুরু” হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, আরও সফরের পরিকল্পনা রয়েছে। যুক্তরাজ্যের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আর্থিক সংস্থা, পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থাসহ সকল মহল থেকেই সমর্থন পাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে তার প্রশাসন।

“আমরা গ্রেট ব্রিটেনের জনগণের সমর্থন চাই,” বলেন ইউনূস।

তার টিম এখনও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের আশা করছে।

গত মাসে, যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (NCA) শেখ হাসিনার এক মিত্রের ছেলের মালিকানাধীন লন্ডনের দুটি সম্পত্তিতে অস্থায়ী জব্দাদেশ জারি করে।

11/06/2025

করোনায় আক্রান্ত হলে ঘরে বসে না থেকে নিকটস্থ চাঁদাবাজকে জড়িয়ে ধরুন।

আমি বিএনপির সাথে খালেদা জিয়াকে কখনো মেলাই না!কোথায় নরম হতে হয়, আর কোথায় গরম হতে হয়, সেইটা এই মহিলার চেয়ে ভালো আজও কেউ জা...
10/06/2025

আমি বিএনপির সাথে খালেদা জিয়াকে কখনো মেলাই না!

কোথায় নরম হতে হয়, আর কোথায় গরম হতে হয়, সেইটা এই মহিলার চেয়ে ভালো আজও কেউ জানে না।

ওনাকে অনেকে কম শিক্ষিত বলে আমি বলি ওনার মেধা আর ওনার জ্ঞান এ দেশে আর কোন রাজনীতি বীদের নেই।

তারেক রহমানের ইমেজ অলরেডি ড্যামেজ করা হলো ডিসেম্বরে টাইম ফ্রেম বেধে দিয়ে।

ইউনূস ইলেকশনের ডেট দিছে এপ্রিল।

এখানে বিএনপির সুপ্রিম লীডার হিসেবে তারেকের ইমেজ কোথায় থাকলো?

লিটারালি দেশের বাইরে ও ভুল মেসেজ যাবে।
তাই ইউনুসের সাথে লাগার রিস্ক দুদু বা রুমিন নিতে পারেন,

তারেক জিয়ার পক্ষে এই রিস্ক নেওয়া সম্ভব ছিলোই না।

খালেদে জিয়া এখানেই আরো একবার দলের সেভিওর হয়ে এলেন। স্যালুট🙂

ডক্টর ইউনুস স্যারের কথায় নরম হলে তারেক রহমানের ইগো হার্ট হলেও হতে পারত, আমার যেমন হয় ইগো আমার ব্যাডার একদিন ম্যাসেজ না আসলে😅

কিন্তু ,দেশনেত্রীর কথায় নরম হলে সেই ভয়টা আর থাকবে না।

বরং বিএনপি আর দেশ দুইটাই বড় ধরনের ক্ল্যাশ থেকে রক্ষা পাবে। কারন অলরেডি বিএনপি ঘৃনার পাত্র জনগণের কাছে।

বিএনপির অতি বিপ্লবীরা দয়া করে এবার থামেন। 🙏

আমি বেনজির রাজনৈতিক কেউ না তবে ঐ যে কথায় আছে না আমি রাজনীতি বুঝি না সামান্য পলিটিক্স বুঝি 😅

এই একজন মানুষ বাংলাদেশের গনতন্ত্রের প্রশ্নে কখনও আপোষ করেননি। রেসপেক্ট

এমনকি আপনাদের সিনিয়র নেতারা না থাকলেও এই একজন মানুষ সবসময়ই হাসিনার বিরুদ্ধে কঠোর ছিলেন।

এবারও ডক্টর ইউনুস স্যারের প্রশ্নে আপনাদের ম্যাডাম আপনাদের উল্টো পক্ষে অবস্থান নিলো। গ্রেইট!

বাংলাদেশের মানুষের পালস আর চাওয়া পাওয়া বুঝতে উনার কখনও ভুল হয় নি।

তাই আমরা বিএনপির হাজার সমালোচনা করলেও এই এক খালেদা জিয়ার কাছে মাথা আমাদের নোয়াতেই হয়।

স্বীকার করে নিতে হয়, রাজনীতিটা, মা, মাটি আর মানুষের পাশে এত সুন্দর করে থাকতে উনার মত আর কেউ পারেন নাই। 🙏

জিয়াউর রহমান বলেছিলেন, দলের চেয়ে দেশ বড়।

এই অসুস্থ অবস্থায় এসেও এই অভিজাত নারী তার স্বামীর বলা সেই কথাটাকে বুকে ধরে রাজনীতি করে যাচ্ছেন।

এখনও দল আর দেশের প্রশ্নে দেশকেই আগে রাখতেসেন,

এ শুধু বিএনপি না, বরং বাংলাদেশের জন্যই বিশাল এক পাওয়া।

মৌমাছিরা মৃত্যুর জন্য মোটেও ভয় পায় না। একজন মানুষকে মারতে হলে প্রায় ১১০০ হুলের বিষ প্রয়োজন। আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের...
10/06/2025

মৌমাছিরা মৃত্যুর জন্য মোটেও ভয় পায় না। একজন মানুষকে মারতে হলে প্রায় ১১০০ হুলের বিষ প্রয়োজন। আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য ১১০০ মৌমাছি প্রায় ৯০ হাজার মাইল পথ ঘুরতে হয়। যা কিনা চাঁদের কক্ষপথের প্রায় তিনগুণ!

ফুলের হিসাব করলে দেখা যায় ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ ফুলের পরাগরেণু স্পর্শ করতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভালো মৌসুমে প্রায় ৫৫ কেজি মধু জমা হয়। এসব তথ্য থেকে আমরা বুঝতে পারি কর্মী মৌমাছি কি পরিমাণ পরিশ্রমী।

অপরদিকে রাণী মৌমাছি শুধু খায় আর ডিম পাড়ে! রাণী প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ ডিম দেয়। পুরুষ মৌমাছির স্বভাব বেশ অদ্ভুত। এরা জীবনেও কোন কাজ করে না, এমনকি কর্মী মৌমাছিকে এদের খাবার পর্যন্ত মুখে তুলে দিতে হয়। এদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হলো রাণী মৌমাছির সাথে মিলিত হওয়া!

মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুরবেলা চাকের সর্বাধিক সক্ষম পুরুষ মৌমাছিগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ভিড় জমায় যাকে বলা হয় পুরুষ ধর্মসভা!

ঠিক একই সময়ে চাক থেকে রাণী মৌমাছি ঘুরতে বের হয়, যাকে বলা হয় “দি মিটিং ফ্লাইট”।

রাণী মৌমাছি হঠাৎ করে ঢুকে পড়ে পুরুষ ধর্মসভা এলাকায়। সে এসেই এক বিশেষ ধরণের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে শত শত পুরুষ মৌমাছি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর পরপরই রাণী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় পছন্দমত পুরুষের সাথে মিলন করে। রাণী মৌমাছি একেবারে পর্যায়ক্রমে ১৮-২০টা পুরুষ মৌমাছির সাথে মিলিত হতে পারে!

অদ্ভুত ব্যাপার হল, যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে যায় এবং তখনই মারা যায় পুরুষ মৌমাছি। এজন্যই এই মিলনকে বলা হয় “দি ড্রামাটিক সেক্সুয়াল সুইসাইড”।

একটি মৌচাক একটি মাত্র রাণী স্ত্রী মৌমাছি থাকে। রাণীকে কেন্দ্র করেই মৌচাক গড়ে ওঠে।

যদি কোন ডিম থেকে স্ত্রী মৌমাছির জন্ম হয় সে শিশু স্ত্রী মৌমাছিকে কর্মী মৌমাছিরা লুকিয়ে রাখে যেন রাণীর নজরে না আসে। রাণীর নজরে পড়লে ঐ শিশু স্ত্রী মৌমাছির নিশ্চিত মৃত্যু। শিশু রাণী মৌমাছিটি বড় হলে দুই রাণীর মধ্যে যুদ্ধ হয়। এতে দুটি পথ খোলা থাকে। হয় যুদ্ধে মৃত্যু ( একজন অপর জনকে হত্যা করে মৌচাকের কর্তৃত্ব গ্রহণ করে) না হয় দুজন আলাদা হয়ে পৃথক দুটি মৌচাক গড়ে তোলা।

অনাকাঙ্খিতভাবে যদি কোন রাণী মৌমাছি মারা যায় তবে সে খবর ১৫ মিনিটের মধ্যে সকল কর্মী মৌমাছি জানতে পারে এবং সম্মিলিতভাবে নতুন রাণী মৌমাছি তৈরি করার উদ্যোগ নেয়।

আরো কিছু অদ্ভুত বিষয় রয়েছে, যা জানলে আপনারা অবশ্যই অবাক হবেন,,, ৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে ২০ লক্ষ ফুল লাগে। শ্রমিক বা কর্মী মৌমাছি সারা জীবনে আধা চা চামচ মধু তৈরি করতে পারে। আরো একটা মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীতে মধু একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পচে না!
এ ধরনের অদ্ভুত তথ্য জানতে আমার পেইজটি ফলো করুন।

এদিকে হাসিনার বইনজি টিউলিপ সিদ্দিকী ড.ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করতে লেটার দিছে কাকুতি মিনতি করছে।ঐদিকে তারেক রাহমান ড. ইউনূস...
09/06/2025

এদিকে হাসিনার বইনজি টিউলিপ সিদ্দিকী ড.ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করতে লেটার দিছে কাকুতি মিনতি করছে।

ঐদিকে তারেক রাহমান ড. ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করতে চাইছে।

এদিকে রাজা তৃতীয় চার্লস অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে আছে ড.ইউনূসের সাথে সাক্ষাত করবে।

এরপর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

তারপর ড.ইউনূস কমনওয়েলথ এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্র সংস্থার (আইএমও) মহাসচিবদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন

এমনকি রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স, চ্যাথাম হাউসে একটি বিশেষ ভাষণ দিবে।

আর এদিকে আমার দেশের ফাইভ পাশ করা নেতা ড.ইউনূসের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে।

আর আদু ভাইরা ড.ইউনূসকে শ্রীলঙ্কার রাজা পাকশার মতো অবস্থা করবে বলে হুমকি দেয়।
এই লজ্জা কই রাখবো ভাই??

আওয়ামিলীগের কর্ণধার টিউলিপ গুরুত্ব দিচ্ছে।
বিএনপির প্রধান নেতাও গুরুত্ব দিচ্ছে।
ব্রিটিশ রাজাও সম্মান দিচ্ছে।
বড় বড় অর্গানাইজেশন ও বিশ্ব নেতারা সম্মান দিচ্ছে।
কিন্তু ব্যর্থতা আমাদের আমরা সম্মান ও গুরুত্ব দিচ্ছিনা।
মানে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছি।

কি কপালপোড়া দেশে জম্মাইছিরে ভাই যেখানে জনতা না ক্ষমতা চায়। দেশপ্রেমিকদের চাইতে দালালদের কদর বেশি। শিক্ষিতদের চেয়ে মূর্খ মাফিয়াদের ক্ষমতা বেশি।

বরাবরের মতো আবারও বলি
স্যুট-টাই নাই, অতি সাধারণ পোশাকে যেটা ১০মাসে কোন পরিবর্তন দেখি নাই।
সাদামাটা নরম সূরের মানুষটা ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা.

Abdullah Al Mamun , Sydney, Australia 🌏 🦘


#গাজার_কান্না

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Honn Arms, Mohammad Ashik, ডাইরির শেষ পাতা, MD Arif, Hasa...
08/06/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Honn Arms, Mohammad Ashik, ডাইরির শেষ পাতা, MD Arif, Hasan Ali

Address

Tangail, Dhaka
Tangail
1936

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdullah Al Mamun posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share