Dhiman Sarker

Dhiman Sarker I will talk about Politics, International News, Business, Technology and Science.

25/07/2025

কোথাও কোন দুর্ঘটনার পর যদি দেখেন রিক্সা, অটো, সিএনজি সুযোগে ভাড়া বাড়ায় নিচ্ছে সেক্ষেত্রে উঠে পড়বেন সাথে সাথে, লোকেশানে পৌছার পর বলবেন একটু দাড়ান আসতেছি!

তারপর যেটা ইমার্জেন্সি সেটাতে মনযোগ + ইফোর্ট দিবেন, বিপদ দেখে যা চেয়েছিলো ৫০০/১০০০ অই টাকার মাপ অনুযায়ী সময় ২-৩ঘন্টা বা সারাদিন পিছু পিছু ঘুরাবেন + সময় পার করে টাকা ধরিয়ে দিয়ে বলবেন "ধন্যবাদ, অনেক বড় উপকার করেছেন, সারাজীবন আমার মনে থাকবে, আপনারও সারাজীবন মনে থাকার কথা!"

এই দেশে উপযুক্ত প্রাপ্য সাথে সাথে না দিলে ,পরে আর দেয়া হয়না, বাকি রাখার কি দরকার ..

22/07/2025

Flight Lieutenant Towkir একজন বীর এবং সাহসী অফিসার। তার বীরত্ব ও সাহসিকতা নিয়ে যারা প্রশ্ন করছেন তারা অত্যন্ত নোংরা মানসিকতার মানুষ। তারা এই দুনিয়ায় থাকার অযোগ্য।

22/07/2025

এমন একটি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজ অবস্থিত যেখান থেকে খুব কাছেই Air Force Base এবং Hazrat Shahjalal International Airport অবস্থিত। তার মানে ওই এলাকার আকাশ 'Flying Route'। এরকম এলাকায় তো ভবন ৫ তলার বেশি হবার সুযোগ নেই। তাহলে, মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজ এত বড় ভবন করলো কিভাবে? এই কথা ও আমাদের সরকারের ভাবা উচিত। এতে ভবিষ্যতে এরকম দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হবে।

22/07/2025

একটু সহজ করে বলি।

দগ্ধ হওয়ার পরও যে সকল রোগী বেঁচে যায়, তারা পরবর্তীতে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঝুঁকিতে থাকেন ইনফেকশন বা জীবাণু সংক্রমণের কারণে। কারণ আমার আপনার চামড়া দিয়ে জীবাণু সহজে ঢুকতে পারে না কিন্তু পুড়ে যাওয়া রোগীর চামড়া উন্মুক্ত ব‍্যাকটেরিয়ার জন‍্য। জীবাণু সংক্রমিত হয়ে multisystem organ dysfunction পর্যন্ত যেতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত আমাদের হাসপাতালগুলোর পরিবেশও জীবাণুর প্রবেশের জন‍্য সহায়ক।

তাই second বা third degree burn এর রোগীদের পরবর্তীতে মৃত্যু ঝুঁকি থেকে বাঁচানো আরেকটা বিরাট যুদ্ধ।

এখন যদি রোগীর বেড সাইডে বা এমনকি ওই ইউনিটে অহেতুক ভিআইপিরা যান সেটা পুড়ে যাওয়া রোগীর জন‍্য উল্টো ক্ষতি। ভিআইপি ঘিরে প্রটোকল, মিডিয়া, উৎসুক জনতা তো আছেই।

Burn রোগীর চিকিৎসার অন‍্যতম বড় চ‍্যালেন্জ রোগীকে complication থেকে বাঁচানো। তার উপর অধিকাংশ আক্রান্ত ৭-১৫ বছর বয়সের মধ্যে।

হাসপাতালে এদের দেখতে না গিয়ে আপনি রাজনীতিতে একটু পিছিয়ে পরলেও মানুষ হিসেবে নিশ্চিত এগিয়ে থাকবেন।

21/07/2025

আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসার জন্য বিদেশ থেকে নাকি চিকিৎসক আনা হবে!

আমাদের কিন্তু একজন সামন্ত লাল সেন আছেন। শুধু উপমহাদেশ নয় সারা দুনিয়াতেই বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারির ক্ষেত্রে ডা. সামন্ত লাল সেনের মত বিশেষজ্ঞ ডাক্তার খুবই কম আছেন। তিনি বাংলাদেশে হাজার হাজার পোড়া রোগীকে সুস্থ করেছেন। ঢাকার বৃহৎ বার্ন ইন্সটিটিউটটি ডা. সামন্ত লাল স্যারের হাত ধরেই গড়ে উঠেছিল। এটাতে ১০০০ শয্যা রয়েছে।

ডা. সেন কোন রাজনীতির মানুষও নন। উনি আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভায় টেকনোক্রেট কোটায় স্বাস্থ্য মন্ত্রী ছিলেন। তিনি দায়িত্ব নিয়ে কোন দুর্নীতি করেছেন বলে জানা যায় নি।
এখন দেখেন আপনারা যেটা ভালো মনে করেন। আপনাদের তো দেশের মানুষের উপর আস্থা নেই, আপনাদের সব আস্থা বিদেশিদের উপর।

21/07/2025

রাষ্ট্রীয় শোক মানি না, প্রতিটি শিশুর হিসেব চাই।

Milestone School-এ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে কত শিশু মারা গেল, কতজন আহত—এখনও সঠিক তথ্য নেই।

শুধু পতাকা নামিয়ে শোক পালন করলে হবে না।
প্রতিটি আহতকে সরকার নিজ খরচে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দিক। প্রয়োজনে বিদেশে পাঠাক।

একজন বাচ্চার জীবনও যদি অবহেলা বা গাফিলতির কারণে নষ্ট হয়, তাহলে জনগণ জবাব চাইবেই।

আর যদি মৃতের সংখ্যা বা বাস্তবতা লুকানোর চেষ্টা হয়—তাহলে মানুষ চুপ থাকবে না।

নাটক না, জবাব চাই। প্রতিটি শিশুর হিসেব চাই।

21/07/2025

ইজেক্ট করলে বাঁচতে পারতেন।
একটা বোতাম টিপলেই তিনি আবার বাড়ি ফিরতে পারতেন। কিন্তু Flight Lieutenant Towkir ফিরলেন না।তিনি থেকে গেলেন, শেষ মুহূর্ত অবধি ...জীবনের চেয়েও বড় কিছু রক্ষা করতে।
একটা পুরনো F-7,যেটা আকাশে থাকার কথা না ২০২৫ সালে। দুর্নীতির প্রতীক হিসাবে উড়ছে, কারণ দুর্নীতি আকাশ ছুঁয়েছে ।
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আকাশে মারা যাননি।
তিনি মরে গিয়েছিলেন আরও আগে, যখন বাজেট চুরি হয়েছিল।যখন ১৯৭৬ সালের বিমান দিয়ে আজও ট্রেনিং করানো হচ্ছিল।
তাঁকে বাঁচার সুযোগ দেওয়া হয়নি।
সিস্টেম তাঁর জন্য কিছু রাখেনি শুধু ঝুঁকি আর পুরনো লোহা ছাড়া

এই দুর্ঘটনা না।
এটা অন্যায়।
এটা খুন।

আজ শুধু একজন পাইলট না,
নিচে থাকা নিষ্পাপ শিক্ষার্থীরাও জীবন হারিয়েছে।এই মৃত্যু দুর্ঘটনা নয়। এটা ব্যর্থতা। এটা দুর্নীতি। এটা বিশ্বাসঘাতকতা।

21/07/2025

Milestone আইডি কার্ড বানিয়েছে কিসের জন্য? যেখানে তেমন কোনো তথ্যই নাই। এই সমস্যা দেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আছে। এই সমস্যা সমাধান করা কঠিন কিছু নয়। দ্রুত এই সমস্যা সকল প্রতিষ্ঠানের সমাধান করতে হবে।

21/07/2025

কী হয়েছিল বিধ্বস্ত হওয়ার শেষ মুহূর্তে। ফ্ল্যাইট লেফট্যানেন্ট তৌকির ইসলাম সাগর কী ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন? বিমানবাহিনীর এক কর্মকর্তা দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসকে জানিয়েছেন, ‘তৌকিরের আজ প্রথম একক মিশন ছিল, একটু আগে তিনি ডুয়াল ফ্লাইট পরিচালনা করেছেন। এয়ারক্রাফট টেকঅফ করার একটুখানি যাওয়ার পর এয়ারক্রাফট কোন রিঅ্যাক্ট করছিল না। তারপরে এয়ারক্রাফট স্টল করে, তখন তার কন্ট্রোলে ছিল না। মোবাইল টাওয়ার থেকে তাকে ইজেক্ট করতে বলা হচ্ছিল, কিন্তু এত লোয়ার ফ্লাইয়িং হচ্ছিল যে, ওই সময়ে ইজেক্ট করা আসলে পসিবলও ছিল না। তিনি চেষ্টা করছিলেন যে, অন্যভাবে কিছু করা যায় কি না। কিন্তু দুর্ভাগ্য।’

ওই সদস্য আরও বলেন, ফ্ল্যাইটটি দিয়াবাড়ির ফাঁকা স্থানে ফেলতে চেয়েছিলেন তৌকির ইসলাম। এজন্য বেশ কিছু সময় ধরে চেষ্টাও চালাচ্ছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারেননি; জেটটি বাউন্স করে মাইলস্টোন এলাকায় গিয়ে আছড়ে পড়ে।
Source: The Daily Campus

F-7 মডেলে এই সমস্যা আগেও হয়েছে। ২০১৫ সালে যেই বিমান‌টা বঙ্গোপসাগরে দুর্ঘটনায় পড়ে সেটা। কোনো এক সূত্রের মাধ্যমে জেনেছিলাম টেক অফ এর পর বিমান আর পাইলটের নিয়ন্ত্রণে ছিলো না কোনো রিয়েক্ট রেসপন্স কিছু করছিলো না। এরকম অবস্থায় সাধারণত পাইলটের কিছুই করার থাকে না।

21/07/2025

Latest Update: Updated at 4.00 PM.

The Fight is over. No more hope.
ঢাকা সিএমএইচ-এ মৃ ত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়তে লড়তে অবশেষে মা'রাই গেলো বিধ্বস্ত প্লেনের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির। উত্তরা থেকে সিএমএইচে নেওয়ার সময় সে বেঁচে ছিলো। মোটামুটি ঘণ্টাখানেক চেষ্টার পর সবকিছু শেষ হয়ে গেলো চিরতরে।

ওদিকে মাইলস্টোন স্কুলের বাচ্চাদের অবস্থা এখনও অবর্ণনীয়, ক্যাজুয়ালটি বাড়তে পারে অনেক!

21/07/2025

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আমাদের জন্য কি বার্তা রয়ে গেল?

আজ(২১ জুলাই, ২০২৫; সোমবার) রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের একটি ভবনের উপর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি F-7(Chengdu J-7) বিমান বিধ্বস্ত হয়। আহত ও নিহত হয় প্রতিষ্ঠানটির অনেক শিক্ষার্থী। আহতদের রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এই ঘটনা দেশের মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে এক প্রশ্নের। প্রশ্নটি হলো, ঢাকা শহরের মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরে কেন বিমান বাহিনীর এই বিমান উড়াতে হবে? কেন অন্য কোন ফাঁকা স্থানে নয়? তবে আমার প্রশ্ন হলো, এই ঘটনা কি রোধ করা সম্ভব ছিল? উত্তর হলো হ্যাঁ, অবশ্যই ছিল। এই বিমানটি হলো রাশিয়ার তৈরি মিগ-২১ বিমানের চাইনিজ সংস্করণ। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে আমরা রাশিয়ার তৈরি এই মিগ-২১ বিমানের বিধ্বস্ত হবার অনেক খবর পেয়েছি। যার জন্য এই বিমান কে বলা হয় 'Flying Coffin' বা ' উড়ন্ত কফিন'। আমাদের বিমান বাহিনীর কিন্তু এই তথ্য অজানা থাকার কথা নয়। তাদের আগেই সাবধান হওয়া উচিত ছিল। আর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ব্যাকবোন বা মেরুদন্ড হলো এই বিমান। এই বিমান দিয়ে ভারত তো দূরের কথা, মিয়ানমারের সাথেও যুদ্ধ করা যাবে না। তাহলে এই বিমান উড়ানোর কি দরকার তাও আবার ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরে? সেই প্রশ্ন থেকেই যায়। এই বিমান পাইলটের জন্য ও এক মরণ ফাঁদ। তাই এই বিমান যত দ্রুত সম্ভব অবসরে পাঠানো উচিত।

ধীমান সরকার
২১ জুলাই, ২০২৫

28/06/2025

"পশ্চিমা সভ্যতা: আধুনিক বিশ্বের নেতৃত্ব ও মানবতার রক্ষাকবচ"

ভূমিকা:
পৃথিবীর ইতিহাসে নানা সভ্যতা যেমন মিসরীয়, ভারতীয়, চীনা ও ইসলামি সভ্যতা তাদের নিজ নিজ সময়ে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করেছে, তেমনি আধুনিক যুগে পশ্চিমা সভ্যতা (Western Civilization) বিশ্বকে গঠন ও পরিচালনার ক্ষেত্রে অগ্রণী হয়ে উঠেছে। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং বৈশ্বিক অর্থনীতির দিক থেকে পশ্চিমা সভ্যতা একটি মডেল হিসেবে বিবেচিত। বিশ্ব মানবতা রক্ষায় এর নেতৃত্ব অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।

পশ্চিমা সভ্যতার শ্রেষ্ঠত্বের কারণ:
১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশ:
শিল্পবিপ্লব থেকে শুরু করে তথ্যপ্রযুক্তির যুগ পর্যন্ত পশ্চিমা সভ্যতাই আধুনিক বিজ্ঞানের পথপ্রদর্শক। ইন্টারনেট, টেলিকমিউনিকেশন, স্বাস্থ্যসেবা, মহাকাশ গবেষণা প্রভৃতি ক্ষেত্রে তাদের অবদান আজ পুরো বিশ্বকে উপকৃত করছে।

২. গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা:
আধুনিক গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা, নারী অধিকার, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং আইনের শাসনের ভিত্তি পশ্চিমা সমাজেই গড়ে উঠেছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার ঘোষণা ও আন্তর্জাতিক আদালতের ধারণাও পশ্চিমা রাজনৈতিক আদর্শ থেকে উৎসারিত।

৩. শিক্ষা ও গবেষণায় নেতৃত্ব:
বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশিরভাগই পশ্চিমা দেশগুলোতে অবস্থিত। এ প্রতিষ্ঠানগুলো জ্ঞান সৃষ্টি, গবেষণা এবং উদ্ভাবনের মাধ্যমে মানব সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

৪. নৈতিক ও মানবিক হস্তক্ষেপ:
নানা সময়ে বিশ্বে যুদ্ধ, গৃহযুদ্ধ বা গণহত্যার মতো সংকটে পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো মানবিক সহায়তা দিয়েছে, যেমন: কসোভো, রুয়ান্ডা, ইউক্রেন, আফগানিস্তান বা সিরিয়ায় হস্তক্ষেপ।

বিশ্ব মানবতার রক্ষায় পশ্চিমা নেতৃত্ব জরুরি কেন?
বর্তমান বিশ্ব একাধিক সংকটে নিমজ্জিত—জলবায়ু পরিবর্তন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার, বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রের হুমকি, সাইবার যুদ্ধ এবং ধর্মীয় উগ্রবাদ। এ সংকটগুলো সমাধানে প্রয়োজন দৃঢ়, নৈতিক ও প্রযুক্তিনির্ভর নেতৃত্ব—যা পশ্চিমা সভ্যতা এখনো তুলনামূলকভাবে দিতে সক্ষম।

পশ্চিমা নেতৃত্ব মানেই নিখুঁত নেতৃত্ব নয়, বরং এটি হলো একটি কাঠামোগত ও নীতিনির্ভর ব্যবস্থা, যেখানে ব্যক্তি স্বাধীনতা ও মানবিক মূল্যবোধকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তাই বিশ্ব মানবতার ভবিষ্যৎ নিরাপদ রাখতে এ নেতৃত্ব এখনো প্রয়োজন।

উপসংহার:
পশ্চিমা সভ্যতা কেবল প্রযুক্তি ও অর্থনীতিতে নয়, বরং মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক ন্যায়বিচারে আধুনিক বিশ্বের দিশারী। পৃথিবী জুড়ে ন্যায়, স্বাধীনতা এবং উন্নয়নের আলো ছড়াতে এর নেতৃত্ব ও দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই নেতৃত্ব হতে হবে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বহুসংস্কৃতির প্রতি সহনশীল, যাতে এটি সত্যিকারের বিশ্ব মানবতার প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।

ধীমান সরকার
২৮ জুন ২০২৫

Address

Akur Takur Para, Tangail Sadar
Tangail
1900

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhiman Sarker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dhiman Sarker:

Share