আফিয়া আফরিন

আফিয়া আফরিন 👉আমার এই পেজটি Like এবং Follow দেওয়ার আনুরধ রইলো প্রিয় 👍❤💓💖

27/07/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

দুইটা দ্বীপ। মাঝখানে ৪.৮ কিলোমিটারের মতো সমুদ্র। খুব বেশি না। ভালো জুতা থাকলে মিনিট চল্লিশ হাঁটলেই এই দূরত্বে পৌঁছে যাওয়...
02/07/2025

দুইটা দ্বীপ। মাঝখানে ৪.৮ কিলোমিটারের মতো সমুদ্র। খুব বেশি না। ভালো জুতা থাকলে মিনিট চল্লিশ হাঁটলেই এই দূরত্বে পৌঁছে যাওয়া যায়। শীতকালে বরফ জমে যায়। পানির ওপরে সাদা চাদর। মানুষ সেই চাদরের উপর দিয়ে হেঁটে চলে যায় এক দ্বীপ থেকে আরেক দ্বীপে।
সাধারণ একটা দৃশ্য।
কিন্তু এই হেঁটে চলাটাই সময়ের গায়ে একটা ধাক্কা দেয়।
কাছাকাছি এই দুই দ্বীপের একটাতে দাঁড়িয়ে আছেন আপনি আজ। অন্যটায় পৌঁছালেই আপনি আগামীকাল।
বিশ্বাস হচ্ছে না?
ধরুন আপনি ভোর ছয়টার সময় যাত্রা শুরু করলেন এবং ৪০ মিনিটে পৌঁছাবেন বলে আশা করছেন। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছানোর পর ঘড়িতে দেখা যায়, পার হয়ে গেছে ২২ ঘন্টা, তখন রাত ৪টা!
এই দুইটা দ্বীপ আমেরিকা আর রাশিয়াতে অবস্থিত। আজ যদি বৃহস্পতিবার হয়, আপনি লিটল ডায়োমিডে—মানে আমেরিকার সীমানায়।
আপনি হেঁটে বিগ ডায়োমিডে গেলেন—মানে রাশিয়া। আপনি পৌঁছে গেলেন শুক্রবারে। এক দিন আগিয়ে গেলেন।
কারণটা আন্তর্জাতিক সীমারেখা! এভাবেই দুই দেশের সময় নির্ণয় করা হয়।
এই লিটল ডায়োমিডে থাকে কিছু মানুষ। খুব বেশি না—প্রায় ৮০ জনের মতো।
তারা সবাই ইনুপিয়াক নামের এক প্রাচীন আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
উত্তরের হিম ঠাণ্ডা, বরফের পাহাড়, কুয়াশা আর সীল শিকার—এসবই ওদের জীবনের অংশ।
বাচ্চারা ছোট ছোট স্কুলে যায়, বড়রা মাছ ধরে, বরফে ছিদ্র করে প্রাণী শিকার করে, রাতে আগুন জ্বেলে গীত গায়।
আর বিগ ডায়োমিডে?
ওখানে কেউ থাকে না।
শুধু রাশিয়ান সেনারা। সামরিক এলাকা।
চাইলেও কেউ যেতে পারে না।
এই দুই দ্বীপ যেন দুই ভাই—একজন কথা বলে, হাসে, মাছ ধরে। আরেকজন চুপ করে বসে থাকে, কাঁধে বন্দুক ঝুলিয়ে।
তবু কিছু ব্যাপার আছে—
বিগ ডায়োমিডকে ডাকা হয় টুমোরো আইল্যান্ড, আর লিটল ডায়োমিড ইয়েসটারডে আইল্যান্ড।
মাত্র ৪.৮ কিলোমিটার হেঁটে গেলে আপনি একদিন পিছিয়ে যেতে পারেন, কিংবা ভবিষ্যতে ঢুকে পড়তে পারেন।
এই দুই দ্বীপের মাঝখান দিয়েই চলে গেছে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। একরকম কল্পনার দাগ—নেই তেমন কিছু চোখে দেখা যায়, তবু তার গুণে সময় বদলে যায়।
আকাশ এক, সাগর এক, বাতাস এক।
তবু সময় দুই রকম।
এ এক বিস্ময়ের ভূগোল।

বাড়ির সবাই ঈদের নামাজ পড়তে গিয়েছিল। সেই ফাঁকে স্ত্রীকে দেখতে শ্বশুরবাড়িতে এসেছিল হাসিবুল। তাকে দেখে বউ অনেক খুশি হয়েছিল।...
09/06/2025

বাড়ির সবাই ঈদের নামাজ পড়তে গিয়েছিল। সেই ফাঁকে স্ত্রীকে দেখতে শ্বশুরবাড়িতে এসেছিল হাসিবুল। তাকে দেখে বউ অনেক খুশি হয়েছিল।

ভেবেছিল ঈদ তাই হয়তো তার স্বামী তাকে নিতে এসেছে। ছয় মাস আগে স্বামীর সাথে ঝগড়াঝাটির জন্যে স্বামী তাকে বাপের বাড়ি চলে আসতে বলেছিল।

বউ এমি আক্তার ভেবেছিল তাদের ছোট বাচ্চাটার মুখের দিকে তাকিয়ে হয়তো সব ঠিকঠাক করতে এসেছে তার স্বামী হাসিবুল।

এটা ভেবে সে অনেক খুশি হয়েছিল। স্বামীকে কি কি খাওয়ানো যায় তার জন্যে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে সে।

নামাজের সময় হয়ে যাওয়ায় হাসিবুলকেও তার স্ত্রী বলছিল নামাজে যাওয়ার জন্যে। কিন্তু সে জানায় একটু পর যাবে তাই বউ আর কিছু বলেনি।

হাসিবুলের শ্বশুরবাড়ি একই এলাকায় ছিল। কুরবানির জামাত তাড়াতাড়ি হওয়ায় হাসিবুলের বাবা তাকে জিজ্ঞেস করেছিল - একসাথে নামাজে যাবে কি-না?

সে বলেছিল- বউয়ের সাথে একটু দেখা করে তারপর আসতেছি। তোমরা যাও।

পরে হাসিবুলের বাপ-ভাই দুজনেই নামাজে চলে যায়। সে চলে আসে শ্বশুরবাড়িতে। শ্বশুরবাড়ির লোকজনও তখন নামাজ পড়তে গিয়েছে।

এইদিকে নামাজে যেতে দেরি হওয়ায় তার বউও বারবার তাগাদা দিচ্ছিল নামাজে যেতে। কিন্তু হাসিবুল বারবার বলছিল যাব, যাব। কিন্তু যাচ্ছিল আর না।

হাসিবুল প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে পূর্বের সব কথা তুলতে থাকে।

বউ বুঝতে পারে না আগেকার কথা কেন এখন আগে তোলা হচ্ছে। তারপর আগেকার সব ঝগড়ার বিষয়গুলো তোলার পর দুজনের মধ্যে কথা কথা কাটাকাটি হয়।

তারপর সেটা রূপ নেয় ঝগড়ায়। বাড়ির লোকজনও সে ঝগড়াঝাটির আওয়াজগুলো শুনছিল।

তারা ভেবেছিল অন্যান্য দিনের মতোই হয়তো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছে তাই কেউ আর আসেনি। তাছাড়া প্রতিবেশীরাও ঈদের ব্যস্ততার মধ্যে ছিল।

হাসিবুলের সাথে বউয়ের কথা কাটাকাটির পরিমাণ বাড়তে থাকে। হাসিবুলও চেয়েছিল এটাই যাতে একটা উসিলা পাওয়া যায় শরীরে রাগ উঠানোর জন্যে।

সাথে এটাও বারবার দেখছিল বাড়ির সবাই নামাজে গিয়েছে কি-না।

কিন্তু এমি বুঝতে পারছিল না তার স্বামী আগেকার কথাগুলো তুলে ঝগড়া বাঁধাচ্ছে। অথচ এমি তার স্বামীর সাথে আবার শ্বশুরবাড়িতে যাবে এটা ভেবে এতক্ষণ খুশি হয়েছিল।

অন্তত ঈদের দিনে স্বামীকে এসব বাদ দিতে বলে এবং হাসিবুলকে নামাজ পড়ে এসে একসাথে খেতে বলে এমি।

কিন্তু হাসিবুল এবারে রেগে গিয়ে হাতাহাতি শুরু করে। দু'জনের মধ্যে ধ্বস্তাধস্তির মতো হয় এবং হাসিবুল পূর্বের প্ল্যান অনুযায়ী লুকিয়ে রাখা ছুড়িটা বের করে হাতে নেয়।

তারপর হাসিবুল বউকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে পিঠে সজোরে একটা কোপ দেয়। তীব্র আঘাতে বউ জোরে চিৎকার করে।

এবারে হাসিবুল বউয়ের মুখটা চেপে ধরে। হাসিবুলের হাতে ছুড়ি দেখে তার বউ আরও ভয় পায়। হাসিবুল এবারে মুখটা চেপে ধরে তাৎক্ষণিক গলায় ছুড়ি চালায়।

বউটা বাঁধা দিতে চেয়েছিল কিন্তু স্বামীর শক্তির সাথে পেরে উঠে না। ধরালো ছুরির পোচে গলার শিরা উপশিরাগুলো কেটে যায়। ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরোতে থাকে।

তারপর সে তার নিজ বউকেই ধারালো ছুরি দিয়ে জ*বাই করে। ঘটনাটা খুব কৌশলে এত অল্প সময়ের মধ্যে ঘটায় যে আশপাশের কেউ বুঝেই উঠতে না পারে।

কিছুক্ষণ হাত পা ছোড়াছুড়ি করে বউটা যখন নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছিল তখন হাসিবুল লোকজনের আওয়াজ টের পেয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায়।

বাড়ির লোকজন এবং প্রতিবেশীরা এমির চিৎকার শুনেই এসেছিল। তারা ভেবেছিল অন্যান্য দিনের মতোই ঝগড়াঝাটি হয়েছে তাই আর মাথা ঘামায়নি।

কিন্তু ঈদের দিনেও কেন ঝগড়াঝাটি হচ্ছে সেটা দেখতেই তারা এসেছিল। এসে তারা আশ্চর্য হয়ে যায়।

দেখতে পায় বউটা পড়ে আছে। তার গলা দিয়ে অনবরত ফিনকি দিয়ে রক্ত পড়ছে।

তারা চিল্লাচিল্লি শুরু করে এবং লোকজন জড়ো করতে থাকে। উপস্থিত কয়েকজন চেক করতে থাকে দম আছে কি-না।

তারা দেখতে পায় বউটার হাত-পা নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। মানে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ এবং গলার শিরা কাটায় সেখানেই মারা গিয়েছে।

তারা তাৎক্ষণিকভাবেই বুঝতে পারে এটা তার স্বামী হাসিবুলের কাজ।

তাই তাৎক্ষণিক উপজেলা পুলিশকে কল করে। ঘটনাটা লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কুচলিবাড়ি ইউনিয়নের।

তারপর লালমনিরহাট থানার পুলিশ ফোর্স এসে ঘটনার আলামত সংগ্রহ করে এবং হাসিবুলকে না পেয়ে তার বাপ এবং ভাইকে গ্রেফতার করে।

তাদেরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করার পর থানার অফিসার ইনচার্জের কাছে ঘটনার কিছু বিবরণও দেয় তারা।

পাড়া প্রতিবেশীদের মতে- এর আগেও তাদের মধ্যে প্রচুর ঝগড়াঝাটি হতো। কিন্তু এমন কিছু ঘটবে সেটা তারা কল্পনাতেও ভাবেনি।

বাবা-মায়ের পর স্বামীই একটা মেয়ের জন্যে সবচেয়ে ভরসার জায়গা। আগের সব ঝগড়াঝাটি ভুলে গিয়ে ঈদের দিনে হাসিবুল তার বউ এবং বাচ্চাকে নিয়ে একসাথে সেমাই খাবে তারপর বাড়িতে নিয়ে যাবে হয়তো এমনটাই ভেবেছিল বউ এমি আক্তার।

কিন্তু সেসবের কিছুই হয়নি।

হাসিবুল বউটাকে আগে মারতোও। কিন্তু বউটা চেয়েছিল সংসারটা টিকিয়ে রাখতে। তাই মাটি কামড়ে থাকতে চেয়েছিল স্বামীর সাথে।

ভেবেছিল বাচ্চাটার মুখের দিকে তাকিয়ে হয়তো তার স্বামী ঠিক হবে, তাদের সংসারটা বাকি আট-দশটা সংসারের মতো সুখের হবে।

কিন্তু মেয়েটার সে স্বপ্নটাই তার জন্যে কাল হয়ে দাঁড়ালো। ঈদের মতো উৎসমুখর একটা দিনে নিজ স্বামীর হাতে নির্মমভাবে জবাই হতে হলো অসহায় মেয়েটার

মনে পড়ছে সেই গান, ‘রোগীরা তো রোগী নয় খদ্দের এখনখদ্দের পাঠালেই কমিশান।শুধু ডাক্তারকে দেখাতে গেলেই একজন দিনমজুরের তিন দিনে...
12/05/2025

মনে পড়ছে সেই গান, ‘রোগীরা তো রোগী নয় খদ্দের এখন
খদ্দের পাঠালেই কমিশান।
শুধু ডাক্তারকে দেখাতে গেলেই একজন দিনমজুরের তিন দিনের ইনকাম দিয়ে দিতে হবে। তার পরিবার খাবে কী? এর পরেতো টেস্টের নামে ডাক্তার সাহেবের কমিশন আছে। আবার ওষুধের আকাশচুম্বি দাম। সরকারকে এসব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার অনুরোধ করছি।

তারা জান্নাতে পৌঁছে বিচার দিবে মালিকের নিকট। মুসলিম চুপ ছিল। আমরা তোমার ঘর রক্ষায় অটল  ছিলাম তাই আমরা অত্যাচারিত নিপিড়ীত...
12/05/2025

তারা জান্নাতে পৌঁছে বিচার দিবে মালিকের নিকট।

মুসলিম চুপ ছিল। আমরা তোমার ঘর রক্ষায় অটল ছিলাম তাই আমরা অত্যাচারিত নিপিড়ীত হয়েছি।

না খেয়ে জীবন দিয়েছি।

গতরাত ব'জ্র'পাতে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনের একটি গাছের চিত্র
07/05/2025

গতরাত ব'জ্র'পাতে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনের একটি গাছের চিত্র

মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া থানাধীন বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের আড়ালিয়া গ্রামে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সময়কালের একটি ১৫০-২০০ কেজি ওজনে...
01/05/2025

মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া থানাধীন বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের আড়ালিয়া গ্রামে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সময়কালের একটি ১৫০-২০০ কেজি ওজনের মিলিটারি অর্ডিন্যান্স (এরিয়েল বোম) সফলভাবে নিষ্ক্রিয় করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর সিটিটিসির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। এটি বাংলাদেশে উদ্ধারকৃত সবচেয়ে বড় বোমা।

অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে আমাদের টাংগাইল....বাংলাদেশ রেলওয়ের বর্তমান মহাপরিচালক(ডিজি), মো: আফজাল হোসেনবাড়ি - চৌবাবাড়ী...
01/05/2025

অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে আমাদের টাংগাইল....

বাংলাদেশ রেলওয়ের বর্তমান মহাপরিচালক(ডিজি), মো: আফজাল হোসেন
বাড়ি - চৌবাবাড়ীয়া, কাতুলি ইউনিয়ন, টাংগাইল সদর।

বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বাড়ি- বাসাইল, টাংগাইল।

সোনালী ব্যাংক পিএলসির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ শওকত আলী খান, বাড়ি সখিপুর, টাংগাইল।

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যান প্রফেসর মিঞা মো. নুরুল হক ,বাড়ি গোপালপুর, টাংগাইল।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের বর্তমান মহাপরিচালক (ডিজি) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আজাদ খান বাড়ি-ধনবাড়ি, টাংগাইল।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটের বর্তমান পরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, বাড়ি- গোপালপুর, টাংগাইল।

হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়,বর্তমান বাংলাদেশের হিসাব মহানিয়ন্ত্রক- জনাব এস এম রেজভী ,বাড়ি- নাগরপুর, টাংগাইল।

হাইওয়ে পুলিশের বর্তমান প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি জনাব মোঃ দেলোয়ার হোসেন মিঞা, বাড়ি- বাসাইল, টাংগাইল।

বিভিন্ন উপজেলার আরও যারা এরকম অবস্থানে আছেন তাদের নাম কমেন্ট করুন প্লিজ বিশেষ করে আমাদের সদরে আরও কেউ যদি এমন মূল্যবান জায়গায় থাকে তাহলে তার নাম অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। সবাইকে ধন্যবাদ ...

একবার মওলানা ভাসানীর কাছে খবর এলো তাঁর এক ভক্ত কৃষক খুবই মরণাপন্ন। তিনি যেন একবার তাকে দেখতে যান। মওলানা ভাসানী ছুটে গেল...
27/04/2025

একবার মওলানা ভাসানীর কাছে খবর এলো তাঁর এক ভক্ত কৃষক খুবই মরণাপন্ন। তিনি যেন একবার তাকে দেখতে যান। মওলানা ভাসানী ছুটে গেলেন সেই দরিদ্র কৃষকের কাছে। তারপর, তাঁর পাশে গিয়ে বসলেন। মমতা ভরা কন্ঠে জানতে চাইলেন- তিনি কিছু খেতে চান কিনা। দরিদ্র কৃষক কোনো রকমে মুখ খুলে বললেন- সারাজীবন একটা রসগোল্লা খাওয়ার খুব ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু সেই সৌভাগ্য হয়নি। তার বড় ইচ্ছা করছে একটা রসগোল্লা খাওয়ার।

মওলানা তাড়াতাড়ি করে বাজার থেকে রসগোল্লা কিনে নিয়ে এসে কৃষকের মুখে ধরলেন। কৃষক অর্ধেক খেয়েই চিরদিনের জন্য চোখ বন্ধ করেন।
এর কিছুদিন পর মওলানা জনসভায় বলেছেন- সারাজীবন ধরে এমন রাজনীতি করে গেলাম বাংলার এক দুঃখী কৃষককে একটা পুরো রসগোল্লা খাওয়াবার সৌভাগ্যও অর্জন করতে পারলাম না। তারা শুধু আমাদের মধু দিয়েই গেলো, কিন্তু বিনিময়ে তাদের কোনো প্রতিদান দিতে পারলাম না। [সংগৃহীত]

আবির মাহমুদ অপু। ইংরেজীতে অনার্স মাস্টার্স করে চাকুরিতে জয়েন করেছিলেন। ঢাকার মাইলস্টোন কলেজ এবং মুন্সিগন্জের চিত্রকোট মড...
08/04/2025

আবির মাহমুদ অপু। ইংরেজীতে অনার্স মাস্টার্স করে চাকুরিতে জয়েন করেছিলেন। ঢাকার মাইলস্টোন কলেজ এবং মুন্সিগন্জের চিত্রকোট মডেল স্কুল এন্ড কলেজ এর লেকচারার হিসেবে শিক্ষকতাও করেছেন। সিরাজদিখানের ছেলে অপুর সাথে তার ইজি বাইকে (টমটম) বসে কথা বলতে বলতে জানা গেল- চাকুরীর বেতনে তাঁর পোষায় না তাই স্বপ্নবিলাসী অধ্যবসায়ী অপু স্বাবলম্বী হবার জন্য বেছে নিয়েছেন ইজি বাইক চালকের কাজ। এক বছর পুর্বে ৬০ হাজার টাকায় কেনা তাঁর সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়িটি দিয়ে মাসিক নিট ইনকাম ৩০হাজার টাকা। মেইন রোডে নয় চাঁদা দেওয়ার ঝামেলাহীনভাবে শহরের অলিগলি হয়ে ড্রাইভ করে দেশের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে আয় রোজগার করে যাচ্ছে !!🙂
অপুর জন্য শুভকামনা।

🖋️ছবি এবং পোস্ট সংগৃহীত।

Address

Tangail

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আফিয়া আফরিন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আফিয়া আফরিন:

Share