Over conference

Over conference তুমি চাইলে বিজয় একদিন আসবে।
অন্ধকার চিরদিন থাকে না।...💞💞

জীবন সবসময় আমাদের প্রত্যাশা মতো চলে না। আমরা হয়তো একভাবে চাই, একভাবে প্ল্যান করে রেখেছি, কিন্তু বাস্তবে ঘটে উলটো৷ তখন আম...
29/07/2025

জীবন সবসময় আমাদের প্রত্যাশা মতো চলে না। আমরা হয়তো একভাবে চাই, একভাবে প্ল্যান করে রেখেছি, কিন্তু বাস্তবে ঘটে উলটো৷ তখন আমরা হতাশ হয়ে যাই, ডিপ্রেশনে পড়ে যাই, জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা এসে যায়। কিন্তু আমরা যদি পরিস্থিতি মেনে নিয়ে মানিয়ে চলতে শিখি, তাহলে আর অসুবিধা থাকে না।
মানিয়ে নেওয়া কেবল একধরনের মেনে নেওয়া নয়, এটা নিজেকে রক্ষা করার এবং শক্তিশালী করে তোলার একটা উপায়।

মানিয়ে নেয়ার উপকারিতা কী?

১. মানসিক চাপ কমে। যখন কিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, সেটাকে মেনে নিতে পারলে মনের ওপর থেকে অনেক চাপ কমে যায়। ভাবুন- স্রষ্টা এভাবেই প্ল্যান করে রেখেছেন৷ তার পরিকল্পনা সবচেয়ে উত্তম৷ সুতরাং এভাবেই মানিয়ে চলা ভালো৷

২. আত্মবিশ্বাস বাড়ে। পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে পারা নিজেকে আরও দক্ষ, শক্তিশালী আর আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।

৩. সম্পর্ক ভালো থাকে। বাস্তবতা মানতে শেখার ফলে মানুষদের সাথে মনোমালিন্য কমে যায়। আপনি কম রাগ করেন, উপলব্ধি ক্ষমতা বেশি হয়।

৪. নতুন সুযোগ ধরা দেয়। যেটা হারিয়েছেন, সেটা আঁকড়ে না ধরে সামনে তাকালে, অনেক সময় নতুন দরজা খুলে যায়।

কিভাবে মানিয়ে নেয়া যেতে পারে?

১. নিজেকে প্রশ্ন করুন: "এই মুহূর্তে আমি কী নিয়ন্ত্রণ করতে পারি?" যেটা পারেন, সেটার ওপর ফোকাস করেন। যেটা পারেন না, সেটাকে ছেড়ে দিন।

২. নিজের অনুভূতিকে স্বীকার করুন। কষ্ট হচ্ছে? ঠিক আছে। কান্না পাচ্ছে? কেঁদে ফেলুন। অনুভব করুন, দমন করা যাবে না৷

৩. ছোট ছোট পদক্ষেপ নিন। একবারে সব বদলাতে হবে না। একটু একটু করে মেনে নিতে শিখুন। সময় দিন নিজেকে।

৪. নিজের সাথে কথা বলুন। নেতিবাচক কথা বলবেন না। “সব শেষ হয়ে গেছে” নয়, বলতে হবে “এই সময়টাও কেটে যাবে।”

৫. ভালো অভ্যাস গড়ে তুলুন। মেডিটেশন, এক্সারসাইজ, বই পড়া, বন্ধুদের সাথে কথা বলা— সবই সাহায্য করে মানসিকভাবে মানিয়ে নিতে।

মানিয়ে নেওয়া মানে হার মানা নয়, বরং নিজেকে আবার গড়ে তোলার সূচনা।
পাহাড় যেমন বাতাসে নড়ে না, তেমনি মানিয়ে নেওয়া মানুষও ভিতরে ভিতরে খুব শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
যে বদল ঠেকানো যায় না, তাকে সঙ্গী করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
___________________

#সংগৃহীত

অন্যের কথায় সহজে বিচলিত হন? এই নিয়ম বদলে দেবে আপনার জীবন!আপনি কি এমন একজন, যিনি অন্যের কথা বা আচরণে খুব সহজেই মন খারাপ ক...
28/07/2025

অন্যের কথায় সহজে বিচলিত হন? এই নিয়ম বদলে দেবে আপনার জীবন!

আপনি কি এমন একজন, যিনি অন্যের কথা বা আচরণে খুব সহজেই মন খারাপ করে ফেলেন? মনে রাখবেন, "Unbothered" থাকা মানে এই না যে কিছুই আপনার ওপর প্রভাব ফেলবে না। বরং, এটি একধরনের শক্তি—নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখার ক্ষমতা। চলুন দেখে নিই এমন ৯টি সহজ নিয়ম, যা আপনাকে মানসিকভাবে দৃঢ় হতে সাহায্য করবে:

১. প্রয়োজনের বেশি কথা নয়
সব সময় সব কিছু বলতে নেই। যত বেশি বলবেন, তত বেশি ভুল বোঝাবুঝি বা সমস্যা তৈরি হবে। তাই বুঝে শুনে, সংক্ষেপে বলুন।

২. আবেগকে নয়, বুদ্ধিকে প্রাধান্য দিন
কষ্ট, রাগ, অপমান—এসব আবেগ আছে, থাকবে। তবে আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নিলে ভুল হতেই পারে। ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করুন।

৩. কারো কাছ থেকে বেশি আশা নয়
প্রত্যাশা যত বেশি, কষ্টও তত বেশি। তাই যত কম আশা করবেন, তত কম কষ্ট পাবেন।

৪. কম বলুন, বেশি করুন
কাজই পরিচয়। অন্যকে impress করার জন্য বেশি কথা নয়, বরং এমন কাজ করুন যাতে আপনার কাজই আপনার হয়ে কথা বলে।

৫. সবার মন জয় করতে যাবেন না
দশ জন মানুষ দশ রকম কথা বলবেই। আপনি যদি সবার পছন্দমতো নিজেকে বদলাতে থাকেন, এক সময় নিজের আসল সত্তাকেই হারিয়ে ফেলবেন।

৬. হেটার মানেই গোপন ফ্যান!
যারা আপনাকে ছোট করতে চায়, তারাও আসলে আপনার প্রতিভার ভক্ত। তারা আপনাকে দেখে, জানে, বোঝে—এই জন্যই তো হিংসা করে!

৭. নিখুঁত হবার চাপ নিন না
"Perfect" হবার চাপে নিজেকে ভাঙবেন না। ভুল থাকা মানেই আপনি মানুষ। আর আপনার সেই ছোট ছোট flaws-ও আপনাকে সুন্দর করে তোলে।

৮. নিজের সত্যটা জানুন
দুনিয়া যাই বলুক, আপনি জানেন আপনি কে। সেই সত্যের ওপর দাঁড়ান। আত্মবিশ্বাস তখনই আসবে।

৯. না বলতে শিখুন
সবার কথা রাখতে গেলে নিজের ক্ষতি হয়। তাই যেখানে প্রয়োজন, সেখানে স্পষ্টভাবে "না" বলুন। এতে আপনি নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।

আজ থেকেই এই নিয়মগুলো একটু একটু করে জীবনে প্রয়োগ করুন। দেখবেন, কে কী বলল সেটা আর আপনাকে ততটা নাড়াতে পারবে না। আপনি নিজেই হবেন আপনার মনের বস!

স্মার্ট থাকুন, স্থির থাকুন, Unbothered থাকুন।।🙂🌸

#সংগৃহীত

নিজেকে বদলে ফেলো—স্বপ্নের জন্য, নিজের জন্য, নিজের ভেতরের শান্তির জন্য।কিন্তু কারো পছন্দ, অভিমান, না-পছন্দ বা দাবি মেটাতে...
27/07/2025

নিজেকে বদলে ফেলো—স্বপ্নের জন্য, নিজের জন্য, নিজের ভেতরের শান্তির জন্য।
কিন্তু কারো পছন্দ, অভিমান, না-পছন্দ বা দাবি মেটাতে গিয়ে নিজেকে মুছে ফেলো না।

কারো জন্য নিজের হাসি হারিয়ে ফেলা কোনো ভালোবাসা না—
যেখানে তুমি ঠিক যেমন আছো, সেটাই কাউকে খুশি রাখতে না পারে,
তাহলে সেটা তোমার সমস্যা না, ওদের বোঝার অভাব।

তুমি যেমন—তাই সুন্দর।
তোমার সরলতা, তোমার জেদ, তোমার আবেগ—এই সব মিলেই তুমি "তুমি"।
কারো ভালোবাসা যদি তার শর্তে টিকে থাকে,
তবে সেটা ভালোবাসা না, সেটা নিয়ন্ত্রণ।

তাই, আর নয় পরিবর্তনের নাটক।
আর নয় নিজেকে ছোট করে ফেলা।
এবার থেকে—নিজেকে ভালোবাসো নিজের মতো করে।

কারো জন্য বদলানোর দরকার নেই—
যে সত্যিকারের ভালোবাসবে, সে তোমাকে ঠিক যেমন আছো, তেমন করেই গ্রহণ করবে।

রাবিয়া জান্নাত

27/07/2025

ভালোবাসা কি দূরত্ব মানে?
দূরে থাকলে কি ভালোবাসা পরিপূর্ণ হয়?
না, বরং হৃদয়ের গহীনে জন্ম নেয় এক গভীর শূন্যতা, যে শূন্যতা রাতের গভীরে নিঃশব্দ কান্না হয়ে গাল বেয়ে নেমে আসে। কাছাকাছি থাকলে তো মুহূর্তগুলো হতো সুরভিত, আদরে মোড়ানো। যখনই ইচ্ছে হতো, তোমার চোখের তারায় হারিয়ে যেতে পারতাম, চাইলেই ছুঁয়ে দেখতে পারতাম তোমার হাতের উষ্ণতা!

অভিমানে মুখ ফিরিয়ে থাকলেই কি ভালোবাসা বাড়ে?
নাকি আরো দূরত্ব বাড়ে?
তোমার নিঃশব্দতা আমায় ভীষণ কষ্ট দেয়, অথচ তুমি যদি হঠাৎ এসে শক্ত করে জড়িয়ে ধরতে—আমার সব অভিমান গলে যেতো তোমার বুকের উষ্ণতায়! ভালোবাসা কি শুধুই অনুভূতি? না কি ভালোবাসা ছোঁয়া চায়, আলিঙ্গন চায়, নরম উষ্ণতায় গলে যেতে চায়?

জীবন কি খুব দীর্ঘ?
না, বরং মুহূর্তের খেলা! এই ক্ষুদ্র জীবনে, শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত যদি তুমি আমার পাশে থাকতে, কী এমন ক্ষতি হতো? সময় কি থেমে থাকে? আমাদের সময়ও কি অপেক্ষা করবে? তাই তো, যতটুকু পারা যায়, ভালোবাসাকে কাছাকাছি এনে বেঁধে রাখা উচিত।

কাছে থাকলে, ভালোবাসার প্রতিটা ছোঁয়ায় জমে থাকা যন্ত্রণা গলে যায়।
দূরত্ব তো কেবল কষ্টের বোঝা বাড়ায়!
ভালোবাসা কি কেবল কথার খেলা? না, তা শরীরের উষ্ণতায়, চোখের গভীর দৃষ্টিতে, হাতের উষ্ণ স্পর্শে বেঁচে থাকে!

দূরে থেকে ভালোবাসার জয় কি কেউ করতে পেরেছে?
ভালোবাসা মানে কাছে আসা, বুকের ভেতর আগলে রাখা, চোখের নীলে হারিয়ে যাওয়া।
দূরে থেকো না, এই নীরবতা অসহনীয়। এসো, আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরো।
তোমার উষ্ণতার ছোঁয়ায় আমার সমস্ত যন্ত্রণা বিলীন হয়ে যাক…

- ফিরে দেখা ভালোবাসা
- সৌরভ ঘোষ

নেলসন ম্যান্ডেলার দশ সূত্রঃ১. ডিমান্ড রেসপেক্ট।যে তোমাকে শ্রদ্ধা করবে না তার মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দাও। সশব্দে বন্ধ কর...
27/07/2025

নেলসন ম্যান্ডেলার দশ সূত্রঃ

১. ডিমান্ড রেসপেক্ট।
যে তোমাকে শ্রদ্ধা করবে না তার মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দাও। সশব্দে বন্ধ করে দাও।

২. তাদের ভুল প্রমাণ করো।
যারা বলে তুমি পারবে না, তোমার প্রথম দায়িত্ব হচ্ছে তাদের ভুল প্রমাণ করা। এর জন্য শুধু জেদ থাকলেই চলবে, আর কিছু লাগবে না।

৩. সময়কে ভালোবাসো।
জীবনটা খুব দীর্ঘ নয় যে শুয়েবসে কাটাবে। চোখের পাতা পড়ছে, এক ভগ্নাংশ সেকেন্ড চলে যাচ্ছে। তাই সময়টা ব্যবহার করো। প্রতিটি মানুষ মৃত্যুশয্যায় সময় নিয়ে আফসোস করে। এর ব্যতিক্রম কখনো হয়নি, হবেও না।

৪. বিড়ালটি কালো না সাদা জানার দরকার নেই।
আমার কাজটি হওয়াটাই জরুরি। তাই আমি সে পদ্ধতিতেই এগুবো যেটা আমাকে সফল করবে। বিড়ালটি কি সাদা না কালো তা আমার জানার দরকার নেই, শুধু সেটা ইঁদুর মারতে পারলেই হলো। তবে দুষ্ট বিড়াল হলে চলবে না, মানে, অসৎ পথ হলে চলবে না।

৫. বদলে দিতে চাও? আগে নিজে বদলাও।
অনেককিছুই বদলে দিতে ইচ্ছে করে তাই না? তাহলে আগে নিজে বদলাও। আত্মশুদ্ধি ছাড়া অন্যকে শুদ্ধ করা যায় না। একজন মাতাল আরেকজন মাতালকে উপদেশ দিতে পারে না। দিস ইজ অ্যাবসার্ড।

৬. বড়ো মানুষ সব সময় বড়ো নয়।
বড়ো মানুষকেই হিরো বানাতে হবে তা নয়।। যিনি তোমার ভালো চান, তিনিই তোমার হিরো। কারণ তিনিই তোমাকে পথ দেখাবেন। পত্রিকার ছবি থেকে উঠে এসে বিখ্যাত মানুষটি কখনোই তোমার হাত ধরে সামনের দিকে এগিয়ে নেবেন না।

৭. টেইক অ্যা স্টান্ড- নিজের মতে শক্ত থাকো।
যদি তোমার মত ন্যায্য হয়, তাতেই অটল থাকো। সুপারি গাছের মতো বাতাস যেদিকে দোলে সেদিকে দুলবে না, মড়াৎ করে কোমর ভেঙে যাবে।

৮. আবেগ নয়, মগজ খাটাও।
বেশিরভাগ ইমোশনাল সিদ্ধান্তের পরিণতি খারাপ হয়। তাই সিদ্ধান্ত নিতে হবে মাথা খাটিয়ে, তাহলেই পথের নিশানা পাবে। মাঝে মাঝে আবেগকে মগজের নিচে কবর দিতে হয়।

৯. নিঃশ্বাসের সাথে বিশ্বাস বদলিও না।
তোমার বিশ্বাস হতে হবে অটল বিশ্বাস। যখন যার কোলে তাকে চুমু খেয়ে নিজের বিশ্বাস বদলে ফেলা মানে আত্মার মরণ। এটা করলে তুমি আর মানুষ থাকো না, মানুষের ছায়া হয়ে বেঁচে থাকো মাত্র।

১০. নীতির জন্য মৃত্যু, উজ্জ্বল মৃত্যু।
আমি জানতাম যেকোনো মুহূর্তে আমার ফাঁসি হতে পারে, কিন্তু আমি আপোষ করিনি। নীতির জন্য আমার মৃত্যু হলেও তা হতো উজ্জ্বল মৃত্যু, যাকে ইতিহাস সম্মান করতো।

স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়
゚ ゚followers

আমরা অনেক সময় ভাবি, কাউকে দেখে তার ভেতরটা বুঝে ফেলেছি। কিন্তু সত্যি কি তা সম্ভব?বেশিরভাগ মানুষই মুখোশ পরে বাঁচে। কেউ পড়ে...
27/07/2025

আমরা অনেক সময় ভাবি, কাউকে দেখে তার ভেতরটা বুঝে ফেলেছি। কিন্তু সত্যি কি তা সম্ভব?

বেশিরভাগ মানুষই মুখোশ পরে বাঁচে। কেউ পড়ে ভালো মানুষের মুখোশ,
ভিতরে লুকিয়ে থাকা এক নিষ্ঠুর আত্মা নিয়ে।
কেউ আবার পড়ে খারাপ মানুষের মুখোশ, অথচ
হৃদয়ের গভীরে তারা পৃথিবীর সবচেয়ে কোমল মানুষ।
মানুষকে বোঝা যায় না শুধু তার চেহারায়, কথায় কিংবা রঙে।
বোঝা যায় সময়, পরিস্থিতি ও তার আচরণের ধারাবাহিকতায়।

আমরা অনেকেই আঘাত পেয়েছি ভুল মানুষের প্রতি বিশ্বাস রেখে। আবার অনেক ভালো মানুষকেও দূরে ঠেলেছি, শুধুমাত্র তাদের মুখোশটা আমাদের অপছন্দের ছিল বলে।

মুখোশ থাকা দোষের না—জীবন বাঁচাতে, নিজেকে রক্ষা করতে অনেকেই মুখোশ পরে।
কিন্তু তুমি যেন এমন না হও।
যে মুখোশ পরে মানুষের বিশ্বাস নষ্ট করো।
বরং এমন হও!
যার অন্তর আর চেহারার মাঝে ফারাক নেই।

মানুষকে বোঝার আগে তার মুখোশটা সরিয়ে দেখো।
আর নিজেকে বোঝানোর আগে, নিজের মুখোশটা খুলে নিও।


হৃদয় ছুঁয়ে যাক এমন একজনের কাছে, যাকে এখনো তুমি পুরোপুরি চিনতে পারোনি…।🌺🙂

চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর...
27/07/2025

চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে। লাইফ আপনার, চয়েস আপনার, ডিসিশন আপনাকেই নিতে হবে। নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে।

শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের অনেকেই আপনার সর্বনাশ দেখতে চায়। তারা চায় আপনার কাটা ঘায়ে সহানুভূতি নামক মলমের সাথে একটু নুন ছিটাতে। আপনি সিম্পলি সেই সুযোগটাই দেবেন না। অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার তো প্রয়োজনই নেই। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, তাই মেনে নিয়ে হেসে বেরিয়ে আসুন। এই যে আপনি সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস ওইটাই দরকার। যে যা বলছে শুনে নিন আর মুচকি হেসে থ্যাংক ইউ বলে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন। যারা শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে, তারা আসলেই জীবনটা চেনে, বোঝে।

আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে, আপনি সেই সময় ভালো কোনো বই পড়ুন,হাদিসের বই পড়ুন, প্রিয়জনের সাথে কোথাও ঘুরে আসুন, রংতুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, ঘর গোছান, কিছু গাছ লাগান, খেলাধুলা করুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, নামাজ পড়ুন বেশি বেশি আমল করুন। মোদ্দাকথা হলো, তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না। যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করে না।

আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ঠিক তাদের কাছেই নিজেকে প্রকাশ করুন, তাদেরকেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের সামনেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ তারা আপনার শুধু ভালোটাই চায়। বাদবাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল মনে করে ঝেড়ে ফেলে দিন।

একটা কথা মাথায় রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে পৃথিবীতে আছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু চলার পথে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলো অথবা কোণে কোণে বেড়ে ওঠা কাঁটাঝোপগুলো দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে। সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লসটা আপনারই।
(কপি পোস্ট)
゚viralシ

তুমি যদি আজ হেরে যাওতাহলে ভাবো, কাল যেন জিততে পারো।সবাই সফল হতে চায়, কিন্তু খুব কম মানুষই নিজের ব্যর্থতা বুকে টেনে নিতে...
26/07/2025

তুমি যদি আজ হেরে যাও

তাহলে ভাবো, কাল যেন জিততে পারো।

সবাই সফল হতে চায়, কিন্তু খুব কম মানুষই নিজের ব্যর্থতা বুকে টেনে নিতে পারে।
তুমি যদি সেই একজন হও, যে প্রতিবার পড়ে গিয়ে আবার উঠে দাঁড়ায়

তাহলে দুনিয়ার কোনো বাধাই তোমাকে থামাতে পারবে না।

হয়তো আজকে তোমাকে কেউ বোঝে না,
তোমার চেষ্টা চোখে পড়ে না,
কিন্তু মনে রেখো

প্রত্যেকটা অদৃশ্য সংগ্রামের শেষেই আসে দৃশ্যমান সাফল্য।

তুমি আলাদা, তুমি স্পেশাল,
তোমার ভেতরে এমন শক্তি আছে যেটা তুমি নিজেও জানো না।

শুধু নিজেকে বিশ্বাস করো।
আর একদিন তুমি দাঁড়াবে এমন এক জায়গায়
যেখানে দাঁড়িয়ে তুমি বলবে,
“এই আমিই একদিন কাঁদতাম, হারিয়ে যেতাম…
আর আজ আমি নিজের স্বপ্নের ঠিকানায়।”

রাবিয়া জান্নাত

সংক্ষিপ্ত এ জীবনে, ঠকেছি বহুবার বিশ্বাসে, ভরসায়, ভালোবাসায়। যাদের চোখে ছিলাম আশ্রয়, তারাই একদিন করে গেছে পর।ভেবেছি কেউ অ...
26/07/2025

সংক্ষিপ্ত এ জীবনে, ঠকেছি বহুবার বিশ্বাসে, ভরসায়, ভালোবাসায়। যাদের চোখে ছিলাম আশ্রয়, তারাই একদিন করে গেছে পর।

ভেবেছি কেউ অন্তর থেকে চেয়েছে, শেষে জেনেছি সবই ছিল প্রয়োজন। কাঁধে মাথা রাখা ছিল স্বার্থে ভেজা, হাত ধরা ছিল শুধু সময় কাটানো।

তবুও ভালো থেকো সবাই, এই ঠকে যাওয়া মনই শিখে গেছে প্রত্যাশা কম, অনুভব গভীর, এটাই শান্তির পথ।

সংগৃহীত

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তিটা চলে আসে। তবে নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি...
25/07/2025

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তিটা চলে আসে। তবে নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদা দেখায়।নারী এবং পুরুষের চাহিদার মধ্যে পার্থক্য আছে।
পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে Physical Attachment এ থাকলে। আপনি যখন আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চাইবেন, তবে অবশ্যই তার সাথে শারীরিক Attachment হতে হবে এমনকি তা পুরোপুরি মন থেকেই।
পুরুষের তুলনায় নারীদের এই একটা কারণেই সবচেয়ে বেশি মুড সুইং হয়। নারী এবং পুরুষ দুই ভিন্ন মেরুর জিনিস। এখানে বুঝতে হবে, আপনার সঙ্গী ঠিক কিসে নিজেকে Satisfy মনে করে। সঙ্গীর চাহিদা অনুযায়ী যদি তা পূরণ করতে পারেন, তবেই আপনি একজন ভালো সঙ্গী। এখানে কেউ কারো চাহিদা এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
তবে নারীরা Physical Attachment এর চাইতে Mentally Attachment এ বেশি গুরুত্ব দেয়। আপনার নারী সঙ্গীর যদি মন ভালো থাকে, তবেই কেবল সে শারীরিক Attachment এ আগ্রহ দেখাবে। তবে মানসিক অবস্থা যদি ভালো না থাকে, তবে সে কোনোকিছুর প্রতিই আগ্রহ দেখাবে না।
নারীরা সবসময় তার মনকে গুরুত্ব দেয়।
মন যদি সায় না দেয়, তবে তার ধারেকাছেও যাওয়া যায় না। আপনি যখন আপনার নারী সঙ্গীর মনের প্রতি বেশি খেয়াল রাখবেন, সে তখন আপনাআপনিই আপনার ডাকে সাড়া দিবে।
পুরুষ এবং নারীর চাহিদার এই পার্থক্যের কারণেই দাম্পত্য জীবনে কেউ কাউকে বুঝতে চায় না সহজে। আর পুরুষ সঙ্গীর ক্লান্তি, হতাশা দূর করতে পারলে, সে অবশ্যই আপনার প্রতি দুর্বলতা দেখাবে। পরস্পর যদি পরস্পরের শরীর এবং মনের যত্ন নেয়, তবেই পরস্পরের চাহিদা পূরণ হয়। চাহিদা অপূর্ণ রেখে একে-অপরকে দোষারোপ করে, শুধুমাত্র দায়ে পড়ে সংসার করার কোনো মানে নেই
চাইলেই - একজন নারী একজন পুরুষকে বহু রকম ভাবে তৈরি করতে পারে।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে সম্মানের দিক থেকে অনেক উঁচুতে উঠাতে পারে। আবার অসম্মানের একদম নিম্ন মানের জায়গাতেও নামিয়ে এনে দাঁড় করাতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে অনেক আর্থিক এবং সম্পদশালী করে গড়ে তুলতে পারে। আবার সেই নারীই একজন পুরুষকে ভিক্ষুক হিসেবে কিংবা সমাজের একদম গরীব পুরুষ হিসেবে পরিণত করতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে মা-বাবা ভাই-বোন ছাড়া করে সে একাই রাজত্ব বহণ করতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষের, মা-বাবা ভাই-বোন এর সাথে মিলেমিশে নিজেকে প্রকৃত সুন্দরী নারী হিসেবে তৈরি করতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে পরিবার ছাড়া, ঘর ছাড়া, সমাজ ছাড়া, দেশ ছাড়া করতে- বাধ্য করতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে একটা সুন্দর ঘর, একটা সুন্দর পরিবার এবং সুন্দর একটা সমাজ তৈরি করে- সুন্দর একটা বন্ধনে আবদ্ধ করে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - শত রকমের খারাপ একজন পুরুষকে ভালো করে গড়ে তুলতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন ভালো পুরুষকে নষ্ট করে সমাজ থেকে উৎখাত করে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে মৃত্যুর রাস্তায় পৌঁছে দিতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারে! শুধু কেবল রব এর হুকুমের মৃত্যু ছাড়া।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে বস্ত্রহীন পাগল - উম্মাদ বানিয়ে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দিতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে রাস্তা থেকে তুলে এনে নিজের যত্ন আর ভালোবাসা দিয়ে স্বাভাবিক সেন্সে ফিরিয়ে আনতে পারে এবং মানসিক ভাবেও সুস্থ করে তুলতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে দিয়ে গোটা পৃথিবীটা অন্ধকারে আচ্ছন্ন করাতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী - পুরো পৃথিবীটা আলোয় আলোকিত করে বদলে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে জাহান্নামের বাসিন্দা বানাতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে জান্নাতের পথ খুঁজে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষের সমস্যা কারণ হতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী - একজন পুরুষের সকল সমস্যার সমাধান হতে পারে।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষের সুখ হতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষের দুঃখ হয়ে - আজীবন পুরুষের জীবননাশ করতে পারে! ইত্যাদি ইত্যাদি

একজন নারীর -

শিক্ষা, চিন্তা- চেতনা, শক্তি- ক্ষমতা, ভালোবাসার মায়া - মমতা এবং সভ্যতা অনেক প্রখর হয়।

তাই

নারী চাইলেই - অনেক কিছু করতে পারে!

প্রতিটা নারীর প্রেম হোক - তার সংসার।

প্রতিটা নারীর ভালোবাসা হোক- তার আপন প্রিয় স্বামী। প্রতিটা নারীর মায়ার বাঁধন হোক - তার বুকে আগলে রাখা ধন - প্রিয় সন্তান।

নারী তোমার প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস - তুমি সব সময় "তোমার সৌন্দর্য" তোমার সকল গুণ দিয়ে আগলে রাখবে।

✍️ : বো্ঁবা্ঁ ম্ঁহাঁরা্ঁজা্ঁ

সত্যি বলতে পাইলট তৌকির মরে গিয়েই হয়তো বা বেঁচে গিয়েছেন।না হলে এ দেশের জনগণের কথার তোপেই  সে মারা যেতো😪😪একটা ত্রুটিপূর...
25/07/2025

সত্যি বলতে পাইলট তৌকির মরে গিয়েই হয়তো বা বেঁচে গিয়েছেন।
না হলে এ দেশের জনগণের কথার তোপেই সে মারা যেতো😪😪
একটা ত্রুটিপূর্ণ বিমান যা কিনা আকাশে উড়ার ১২ মিনিটের মধ্যেই নিচের দিকে নামতে থাকে।
পাইলট অনেক চেষ্টার পরও উপরে উঠাতে সক্ষম হয়নি।
দেড় মিনিটের মধ্যে নিচে পড়ে ব্লাস্ট হয়ে যায়।
সেখানে বাংলাদেশের জনগন একজন পাইলট কে ট্রাক ড্রাইভারের সাথে তুলনা করছেন😪
একজন পাইলট একদিনে হয়না অনেক মেধা, যোগ্যতা, ট্যালেন্টের দরকার হয়।
যে মানুষ টা মরে গিয়েছে তাকে আর কেউ বাজে মন্তব্য করবেন না।
কেউ ইচ্ছা করে দুর্ঘটনা ঘটায় না,ইচ্ছা করে কেউ নিজের প্রান বিসর্জন দেয় না😪😪

✅একটা বিরল রোগ আছে, যেখানে মানুষ ধীরে ধীরে ঘুম হারিয়ে ফেলে এবং মা'রা যায়।✅রোগটার নাম Fatal Familial Insomnia (FFI)।  🥲...
24/07/2025

✅একটা বিরল রোগ আছে,
যেখানে মানুষ ধীরে ধীরে ঘুম হারিয়ে ফেলে এবং মা'রা যায়।

✅রোগটার নাম Fatal Familial Insomnia (FFI)। 🥲🥲🥲
এই রোগে প্রথমে ধীরে ধীরে ঘুম কমে যায়, এরপর একসময় একেবারেই ঘুম আসা বন্ধ হয়ে যায়।
চোখ বন্ধ থাকলেও মস্তি'ষ্ক জেগে থাকে, আর শরীর সম্পূর্ণ ক্লা"'ন্ত হয়ে পড়ে।

‼️মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে যায়, স্মৃতি কমে যায়, হ্যালুসিনেশন দেখা দেয়।
ধীরে ধীরে শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং অবশেষে মৃ'ত্যু ঘটে।

এই রোগ বংশগত এবং যাদের শরীরে Pri'on নামের বি'কৃত প্রোটিন তৈরি হয়, তাদেরই হয় এই রোগ।
এখনও এর কোনো চিকিৎসা নেই।

‼️এই রোগ আমাদের শেখায় ঘুম কেবল বিশ্রাম নয়, বেঁচে থাকার জন্য একান্ত জরুরি।
ঘুম আসছে না বলে যারা বির'ক্ত হন, তারা ভাবুন—
কেউ কেউ জীবনে শুধু একটাই চায়, ‘একটু ঘুম আসুক।’

#সংগৃহীত

Address

Tangail

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Over conference posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Over conference:

Share