Sayef uddin

Sayef uddin 1617

14/06/2024

Crazy bike rider

18/04/2024

পার্ট-২
অসাধারণ একটি মুভি

17/04/2024

Part --1
New South move

17/04/2024

Friendship

29/03/2024
আমি আর আম্মু কেনাকাটা করে বাসায় ফিরছিলাম।পথে একটা ছেলে হঠাৎ ডাক দিলো.....ছেলেঃএই যে ম্যাডাম শুনছেন!আমিঃআমায় বলছেন?ছেলে...
25/03/2024

আমি আর আম্মু কেনাকাটা করে বাসায় ফিরছিলাম।পথে একটা ছেলে হঠাৎ ডাক দিলো.....
ছেলেঃএই যে ম্যাডাম শুনছেন!
আমিঃআমায় বলছেন?
ছেলেঃজ্বি আপনাকে বলছি। আপনি দেখতে খুব সুন্দর। আপনার নামটা জানতে পারি?
আমিঃনাম জেনে কি কাজ?
ছেলেঃজানার খুব ইচ্ছে।আপু আপনার নাম্বার টা দেওয়া যাবে?
আম্মুঃওনার নাম্বার দিয়ে কি করবেন?
ছেলেঃপ্রেম করবো। ওনাকে ভাল্লাগছে।
আম্মুঃপ্রেম করবেন আবার আপুও ডাকছেন। আপুর সাথে প্রেম করা যায়?
ছেলেঃনা মানে সরি।আপু বলা ঠিক হয় নি
আম্মুঃযাক গে।আমায় আপু ডাকেন নাই।তাই আমার নাম্বার নিতে পারেন।
ছেলেঃআপনার নাম্বার দিয়ে আমি কি করবো?
আম্মুঃওর সাথে যা করতে চাইলেন।
ছেলেঃনা মানে আমি তো আপনার বান্ধবীকে পছন্দ করেছি
আম্মুঃওহহহহ । আমার বান্ধবীকে। ঠিক আছে আপনি তাহলে বান্ধবীর বাবার নাম্বার নিন।
ছেলেঃওনার বাবার নাম্বার আপনার কাছ থেকে নেবো কেন?
আম্মুঃআসলে সম্পর্কে আমি আমার বান্ধবীর বাবার একমাত্র বউ হই কিনা তাই।🥱🥱
ছেলেঃ👀👀 আসসালামুয়ালাইকুম আন্টি বলে দিলো দৌড়
(এদিকে ছেলেটা চলে যাওয়ার পর আম্মু বলল,"চলো বান্ধবী বাসায় চলো "
আমিএরকম আরো গল্প পেতে পেইজ টি ফলো দিয়ে পাশে থাইকেন

স্বামীকে নিয়ে ভোরবেলায় সেহরি করছিলাম ঠিক সেই সময় কেউ একজন দরজায় কড়া নাড়লো। আমি পানির গ্লাস রেখে সাজেতকে বললাম দরজা খুঁলত...
25/03/2024

স্বামীকে নিয়ে ভোরবেলায় সেহরি করছিলাম ঠিক সেই সময় কেউ একজন দরজায় কড়া নাড়লো। আমি পানির গ্লাস রেখে সাজেতকে বললাম দরজা খুঁলতে। কিন্তু ওর খাওয়া শেষ হয়নি দেখে আমি উঠে গিয়ে দরজা খুলতেই দেখলাম আমার বান্ধবী তার ছোট মেয়েকে নিয়ে দরজার ওপাশে দাঁড়িয়ে আছে। এলোমেলো শাড়ি,মাথার চুলগুলো ঠিক নেই। শুকনো ঠোঁট দুখানাতে রক্তের মতো কালচে কিছু লেগে আছে। ফোলা ফোলা চোখের পাপড়িতে এখনো বিন্দু বিন্দু পানি জমে আছে। মনে হচ্ছে ওর ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড় বয়ে গেছে। ওকে এভাবে দেখে আমার ভীষণ কষ্ট হলো। যে মেয়েটা এক সময় হাজারো ছেলের ক্লাশ ছিল। আজ তার এই অবস্থা হয়েছে ভাবতেই পারছিনা। মনে হলো ওর কষ্টটা আমি অনুভব করতে পারছি।চোখ থেকে আমার অজান্তেই কয়েক ফোঁটা পানি গড়িয়ে পড়লো। আমি ওকে তাড়াতাড়ি জড়িয়ে ধরে কেঁদে উঠলাম। বিনিময়ে তন্নী খুব মলিন হাসলো। আমার কান্নার শব্দ শুনে সাজেত উঠে এসেছে। ও কৌতূহলী হয়ে তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে। আমি চোখের পানি মুছে ওকে ভেতরে নিয়ে গিয়ে চেয়ারে বসতে দিয়ে বললাম," এতদিন কোথায় ছিলি? অনেক খোঁজ করেছি তোদের কিন্তু পাইনি। তোর আপু বাসা চেঞ্জ করেছে সেখানে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে এসেছি। এবার বল বাচ্চা নিয়ে এতো রাতে আমার বাসা কিভাবে খুঁজে পেয়েছিস?" আমি একদমে কথাগুলো বলে থামলাম। তন্নী আমার ছোটবেলার বান্ধবী। এক সঙ্গে মাধ্যমিক পযর্ন্ত পড়াশোনা করেছি। ওর বাবা মা ছিল না বড় বোনের বাসাই থেকে পড়াশোনা করতো। মেয়েটা দেখতে যেমন মিষ্টি ছিল তেমনি সুন্দর ছিল ওর আচরণ। বড়বোনের বাড়িতে থাকার জন্য ওর দুলাভাই ওকে মাধ্যমিক পরীক্ষার পরেই বিয়ে দিয়ে দিয়েছিল। আমার থেকেও ও মেধাবী ছিল। পড়াশোনা চালিয়ে যাবার মতো সাপোর্ট পেলে ভালো কিছু করতে পারতো। যাইহোক ওর বিয়ের পর আর কখনও দেখা হয়নি। প্রায় আট বছর পরে আজ দেখা হচ্ছে। তন্নির কথায় আমার ধ‍্যান ভাঙলো,
> খুব ক্লান্ত লাগছে। ওরা আমাকে খুব মেরেছে। জানিস বাবা মাকে খুব মনে পড়ে সঙ্গে তোদেরকেও। বাবা মা কেনো যে আমাকে নিজেদের সঙ্গে না নিয়ে রেখে গেলেন। সঙ্গে নিলেই পারতেন। কথায় কথায় খোটা গালমন্দ শুনতে শুনতে আমার কানদুটো পচে গেছে।
কথাগুলো বলে মেয়েটা কেঁদে ফেলল। আমি ওকে কি বলে সান্ত্বনা দিবো ভেবে পাচ্ছি না। মেয়েটার জীবনটা এভাবে নষ্ট করার মানেই ছিল না। তন্নি আবারও বলা শুরু করলো,
> আমি এতিম এতে আমার কি দোষ বলতে পারিস? খোঁজ খবর টাকা পয়সা দেবার মতো লোকজন নেই। বড় আপা শুধু মাঝে মধ্যে ফোন করে খোঁজ নিতে পারে কখন

মিম: হ্যালো শান্ত শান্ত: হুম মিম,, মিম : কই তুমি শান্ত: এইতো বাসায় কেন?মিম: আজকে আমাকে দেখতে আসছিল পাএ পক্ষ,, আর তাদের ন...
18/03/2024

মিম: হ্যালো শান্ত

শান্ত: হুম মিম,,

মিম : কই তুমি

শান্ত: এইতো বাসায় কেন?

মিম: আজকে আমাকে দেখতে আসছিল পাএ পক্ষ,, আর তাদের নাকি আমাকে পছন্দ হয়েছে,, আর বলেছে তারা নাকি তাড়াতাড়ি আমাকে আংটি পরিয়ে দিবে(কান্না কান্না কন্ঠে কথা বলছে আর কান্না করতাছে)

শান্ত: আরে পাগলি এতে কান্না করার কি আছে,, দাড়াও আমি দেখতাছি,(কান্না করতে করতে বলতাছে)

মিম: তুমি কি দেখবে হুম( কান্না করতে করতে বলতাছে)

শান্ত : আরে পাগলি চিন্তা করো না আমি তোমার বাবার লগে কথা বলবো

মিম: তুমি কেমনে বাবার সাথে কথা বলবা হুম,, তুমি তো নিজেও বেকার,, আমাকে বিয়ে করে কেমনে রাখবা(কান্না করতে করতে বলতাছে)

শান্ত: বল্লাম তো তুমি চিন্তা করো না আমি যেমনে হোক তুমার বাবাকে মেনেজ করবো,,দাড়াও আমি তোমাদের বাড়িতে আসছি,,

কথাটা বলেই শান্ত মিমদের বাড়ির উদ্দেশ্য যাই

কিছুক্ষণ পর শান্ত মিমদের বাড়ির দরজায় নক করে

শফিক সাহেব: দেখতো মিম মা কে এসেছে(শফিক সাহেব হলো মিম এর বাবা)

মিম; বাবা শান্ত এসেছে (ওহ আপনাদের তো বলাই হয় নাই শান্তকে কিন্তু মিম এর বাবা আগে থেকে চিনে,, কেননা একবার মিম তার বাবার কাছে শান্তর কথা বলছিলো কিন্তুু শান্ত বেকার হওয়াই মিম এর বাবা তার কথা মেনে নেই নি)

শান্ত:আসসোলামু আলাইকুম আঙ্কেল

সফিক সাহেব: ওয়ালাইকুম সালাম,, তা তুমি কেন এখানে এসেছো

শান্ত: জ্বি আংকেল আসলে একটু আপনার সাথে মিম এর বিষয় একটু কথা বলতে চেয়েছিলাম

সফিক সাহেব :তুমি আমার বাড়িতে এসেছো তাই চাই না এমন কোন কথা বলো যাতে তুমি অপমানিত হও(পিছনে মিম তার বাবার কথা দাড়িয়ে দাড়িয়ে শুনছিলো আর কান্না করতেছিল)

শফিক সাহেব ; মিম তুমি এখান থেকে যাও

মিম তার বাবার কথা শুনে,,,,,

#যাওনা থেকে আমার হয়ে

#লেখক
#সাইম

বারিতে তানিয়ার বিয়ের কথা চলছে,,, কিন্তু তানিয়া এখন বিয়েতে রাজি নয়,, তানিয়া বাড়িতে বলেছে আগে নিজের পড়াশুনা করবে তারপর নিজ...
18/03/2024

বারিতে তানিয়ার বিয়ের কথা চলছে,,,

কিন্তু তানিয়া এখন বিয়েতে রাজি নয়,,
তানিয়া বাড়িতে বলেছে আগে নিজের পড়াশুনা করবে তারপর নিজের পায়ে দাড়াবে পরে বিয়ে নিয়ে ভাববে,,,একথা বলে তানিয়া কলেজের উদ্দ্যেশ্য বাড়ি থেকে বের হয়,,,
-মেঘলা :কইরে তুই তানিয়া তর জন্য দাড়িয়ে আছি কখন থেকে এখনো আসলি না হুম,, তুই কি আসবি না,, (মেঘলা হলো তানিয়ার ক্লাস মেট আর ভালো বন্ধু)
-তানিয়া : এইতো বাড়ি থেকে বের হলাম আর পাচ মিনিট দাড়া আমি আসতাছি,,
-মেঘল: ওকে তাড়াতাড়ি আই দাড়িয়ে থাকতে থাকতে পায়ে ব্যাথা হয়ে গেলো,,
-তানিয়া :ওকে দোস্ত ধারা আসতাছি,,

তার কিছুক্ষণ পর তানিয়া চলে আসে
-মেঘলা; তাড়াতাড়ি চল ক্লাসের দেরি হয়ে যাবে,,
-তানিয়া ; হুম চল তাড়্তাড়ি,,

এই বলে তারা তাড়াতাড়ি হাঠতে থাকে,, আর তানিয়া মন খারাব করে রাস্তায় চলতে থাকে যা মেঘলার চোখ এড়ায় না,,
-মেঘলা : কিরে তানিয়া তর কি হয়েছে রে মন খারাব কেন রে হুম,😞😞
তানিয়া : কই নাতো মন খারাব না এমনি,,
-মেঘলা : আমি কি তোকে চিনি না বল কি হয়েছে
-তানিয়া :আরে নারে দোস্ত কিছুই হয় নাই,,
-মেঘলা: তুই আমাকে বলবি নাকি কি হয়েছে তর হুম বল
-তানিয়া : আজকেও বাবা-মা আমাকে বিয়ে নিয়ে আবার অনেক কথা শুনিয়েছেন,, আমাকে নাকি এবার বিয়ে দিয়েই তারপর বাবা থামবে,,

-মেঘলা : এভাবে আর কত বিয়ে আটকাবি কাকাকে বলতে পারিস না তুই রাকিব ভাইয়াকে ভালোবাসিস,,,

-তানিয়া : বাবকে কেমনে বলবো রাকিবের কথা (রাকিব হলো তানিয়াদের ভার্সিটির স্টুডেন্ট,, আর তানিয়ার বয়ফেন্ড,,, এইবার তার পড়াশোনা শেষ হবে) রাকিব তো এখনো বেকার,,, বাবা কি মেনে নিবে কোন বেকার ছেলের কাছে তার মেয়েকে বিয়ে দিতে,,,

-মেঘলা: তাও ঠিক বলেছিস তাহলে রাকিব ভাইয়া কে বল,,, তাহলে তো সমস্যা শেষ হয় তাই না,,

-তানিয়া : রাকিব কে বলছি কিন্তু রাকিব শুধু বলছে আর একটা বছর তার জন্য অপেক্ষা করতে,, তারপর আমার বাবার সাথে রাকিব কথা বলতে পারবে,,
-মেঘলা : কেন এখন রাকিব ভাইয়া তর বাবার সাথে কেন কথা বলতে পারবেনা হুম
-মেঘলা : এখনতো রাকিব বেকার তাহলে বাবর সামনে কেমনে দাড়াবে কি করে তাই বাবর সাথে রাকিব কথা বলতে চাইতাছে না,,

-মেঘলা : তাহলে তুই এখন কি করবি,, তোর বাবাকে কি করে বুজাবি তুই হুম
-তানিয়: কি করবো বুজতাছি না কিছুই দোস্ত,, এখন বাবকে বলতে পারছি না রকিব এর কথা,
-মেঘলা : একটা কথা বলি কিছু মনে করিস না,,, রাকিব ভাইয়া কে তুই ভুলে যা
-তানিয়া : না রে দোস্ত রাকিব কে ভুলা সম্ভব না,, তুই যদি পারিস ভালো কোন বুদ্ধি দে রাকিবকে ভুলা ছারা

-মেঘলা: আমার মাথায় কোন বুদ্ধি আসতাছে না তো দোস্ত কি বলি বল,, এক কাজ কর তুই রাকিব ভাইয়াকে বল কিছু করতে

-তানিয়া : রাকিব কে আর কি বলবো ওকে বল্লে তো বলবে শুধু একটা বছর তার জন্য অপেক্ষা করতে,,আর বেশি কিছু বলতে পারিনা,, কিছু বল্লেই রাগ করে বলবে তাহলে যাও অন্য ছেলেক তুমি বিয়ে করো আমার কথা তুমার ভাবতে হবে না,,
-মেঘনা : দোস্ত আমি তর প্যারা নিতে পারতাছি না,, তুই কেমনে থাকিস এত চিন্তা নিয়ে

-তানিয়া: যদি কখনো কাউকে মন থেকে ভালো বাসিস তাহলে বুজবি ভালোবাসার মানুষ টাকে ক
হারানোর ভয় টা কেমন,,

কথার মাজে তখনি বাস চলে আসে আর দুইজনে তাড়াতাড়ি বাসে ওঠে পড়ে কলেজে যাওয়ার জন্য,

সমাপ্ত

আসলে ভালোবাসা সুন্দর যদি মাণুষটি সঠিক হয়। বেচে থাকুক এরকম ভালোবাসা

#লেখক
# সাইম

 #একটি ছেলের ভালোবাসার গল্প #লেখক  #সাইমআমি যখনি শান্ত ভাইকে দেখতাম, তখন হয়তো তিনি একটি ফুল নিয়ে দাড়িয়ে থাকতো, নয় সুমাইয়...
17/03/2024

#একটি ছেলের ভালোবাসার গল্প

#লেখক
#সাইম

আমি যখনি শান্ত ভাইকে দেখতাম, তখন হয়তো তিনি একটি ফুল নিয়ে দাড়িয়ে থাকতো, নয় সুমাইয়া (সুমাইয়া ছিল শান্ত ভাই এর ক্লাসমেট)আপুকে দেখার জন্য দাড়িয়ে থাকতো,,কুন্তু এটা সবসময়ই খেয়াল করতাম সুমাইয়া আপু শান্ত ভাইকে তেমনটা পাওা দিতো না,,, তবুও শান্ত ভাই সুমাইয়া আপুর পিছন পিছন যেতো,,, এরকম ভাবে শান্ত ভাই সুমাইয়া আপুর পিছনে ঘুরতে ঘুরতে একটা বছর পার করে দিয়েছিল,,,তবুও সুমাইয়া আপু শান্ত ভাইকে তেমনটা পাওা দিতো না,,, একদি রাস্তায় হঠাৎ শান্ত ভাই এর লগে আমার দেখা হয়ে যাই,,, কিরে সাইম কেমন আছিস(শান্ত ভাই)
জী ভাইয়া ভালো আছি আপনি কেমন আছেন (সাইম)
আলহামদুলিল্লাহ,, তা কোথাও যাবে নাকি (শান্ত ভাই)
জি ভাইয়া একটু বাজারে যাবো(সাইম)

ঠিক আছে যাও(সাইম)
ভাইয়া যদি কিছু মনে না করতেন তাহলে একটা কথা বলতে পারি (সাইম)
বলো(শান্ত ভাই)
সুমাইয়া আপুর পিছনে এত ঘুরতেছেন তাও আপনাকে আপু পাওা দেইনা তার পরও কেন ঘুরেন ভাই(সাইম)
শুনো সাইম ভালোবাসা এমনি একটা কথা যা বলে বুঝানো যাবে না,, যদি কখনো তুমি করো প্রেমে সত্যি কার অর্থে পড়ো তাহলে বুঝবা,,, আসলে জানো কি আমি সুমাইয়ার মায়াই এতোটাই আটকা পড়ে গেছি,যে ামি চাইলেও তাকে না দেখে এক মুহুর্ত থাকতে পারি না,,, সুমাইয়া যত অপমান করুক নাকেন আমি তাকে না দেখে থাকতে পারি না,, কেন জানো, আমি যে তাকে সত্যি ভালোবেসে ফেলেসি,,,
আমার মনে হয় কি জানো আমাকে যদি বলা হয় আমাকে তুমি কি টাকা চাও নাকি সুমাইয়া কে চাও,,
আমি নি:সন্ধে বলে দুতাম আমার সুমায়াকে চাই,,,
কথার মাঝেই হঠাৎ আমার ফোনটা বেজে ওঠে তাই আমি শান্ত ভাই এর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসি,,, তারপর তার কথাগুলো আর শুনা হয়নি

কয়েক মাস পর,,,,,,,,,
সাইম খবরটা কি শুনছদ (বন্ধু হারেজ)
নকতো হারেজ কি হয়েছে (সাইম)
শান্ত ভাই নাকি সুসাইড করছে (হারেজ)
কি বলিস কেমনে সম্ভব কি বল্লি এটা কখন হলো (সাইম)
একজন এর কাছ থেকে জানতে পারলাম সুমাইয়া আপুকে নাকি শান্ত ভাই ভালোবাসাত,
আর কাল সুমাইয়া আপুর বিয়ে হয়েছে না তাই নাকি শান্ত ভাই এটা না মেনে নিতে পেরে সুসাইড করেছে

হারেজ এর মুখ থেকেএতক্ষন কথাটা শুনে পুরো স্তব্দ হয়ে গেছি আমি,,,,

বিকালে শান্ত ভাই এর জানাজা হয়,, আমি শান্ত ভাই এর কবর মুনাজাদ করে বাড়ি ফিরে আসি,, আরবাড়ি ফিরে শান্ত ভাই এর কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি জানি না,,,

আসলে ভালোবাসা সুন্দর যদি মানুষ টি সঠিক হয়,,আর যদি কাউকে মন থেকে ভালো লেগে যায় তাহলে তাকে তো ভুলা সম্ভব নয় বরং তার কথা ভাবতে ভাবতে অন্য এক ছেলের পুরা লাইফ টাই শেষ,,সত্যি কারের ভালোবাস গুলো কেমন জানি কখনো পূর্ণতা পাইনা,,, এরকম হাজারো ভালোবাসা বেচে আছে এখনো অনেকের মনে,, যদের মিথ্যাহাসুর পিছনে চাপা পড়ে থাকে না পাওয়া ভালোবাসা গুলা

সমাপ্ত

প্রতিদিনিই দেখতাম মেয়েটি রাস্তার পাশে দাড়িয়ে কার জন্য যেন অপেক্ষা করে,,এরকম ভাবে দেখতে দেখতে প্রাই এক মাস চলে গেলে,, শুধ...
11/03/2024

প্রতিদিনিই দেখতাম মেয়েটি রাস্তার পাশে দাড়িয়ে কার জন্য যেন অপেক্ষা করে,,

এরকম ভাবে দেখতে দেখতে প্রাই এক মাস চলে গেলে,,
শুধ দেখি মেয়েটি কারো জন্য অপেক্ষা করে কিন্তু কার জন্য অপেক্ষা করে তা জানি না,,
না কখনো সেই লোকটিকে দেখিছি,,
যার জন্য মেয়েটি আপেক্ষা করে,,

এরকম দেখতে দেখতে একদিন সাহস করে মেয়েটির কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,,
কিছু মনে না করলে একটা কথা বলতে পারি কি আপনাকে,,,

মেয়েটি আমার কথা শুনে এনজর আমার দিকে তাকিয়ে আবার অন্যদিক মুখ ফিরিয়ে নিলো,, কথা বল্লো না,,,
তাই আমিও চলে আসলাম কিন্তু তাতে আমার মন পোহারো না,,
তাই আবার পরের দিন একই সময় আবার গিয়ে উপস্থিত হলাম তার সামনে কিন্তু আজোও কোন কথা বল্লো না আমার সাথে মেয়েটি,,,
মন খারাব নিয়ে আবার চলে আসলাম তার কাছ থেকে,,

তাই পরের দিন ঠিক করলাম তার সাথে কথা বলবই যেভাবে হক,,
তাই যথা সময়ে তার সামনে উপস্থিত হলাম আর বল্লাম আজকে আপনি আমার সাথে কথা বলে তারপর এখান থেকে যাবেন,,,
আমার কথা শিনে মেয়েটি চলে যেতে নিলে আমি তা পথ আটকাই,,
আর বলি ামার কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তারপর যান,,

আমারকথা শুনে বিরক্তি মাখা মুক নিয়ে বল্লো কি বরতে চা আপনি,,
তখন আমি বল্লাম আপনাকে প্রাই এক মাস যাবত দেকতাছি আপনি কারো জন্য অপেক্ষা করেন,,
কিন্ত্ কার জন্য অপেক্ষা করেন তাকে দেখলাম না,,

আমার কথাটি শুনে মেয়েটি একটু মন খারাব করলো

ামি তখন জিজ্ঞেস করলাম আপনি কার জন্য অপেক্ষা করেন একটু কি বলবেন আমায়,,

তখন মেয়েটি মন খারাব করে বল্লো আমি আমার স্বামীর জন্য আপেক্ষা করি,,

আমি তার কথা শুনে বল্লাম কেন আপনির স্বামী কই গেছে,,

আমার কথাটা শুনে মেয়েটি মন খারাব করে বল্লো সে অনেক দূরে গেছে তাই আমি তার জন্য অপেক্ষা করি,,
সে কখন আসবে,,

আমি তখন বল্লাম আপনি তো বাড়িতে ও অপেক্ষা করতি পারেন তা এি রাস্তার ধারে কেন অপেক্ষা করছেন,,

আমার কথাটা শুনে মেয়েটি কান্ন কন্ঠে বল্লো কারন আমার স্বামী আমাকে একানে দাড়াতে বলছিল তাই

আমি অবাক হয়ে বল্লাম আপনার স্বামী এখানে রাস্তায় আপনাকে দাড়াতে বলছিল,,

মেয়েটি তখন বল্লো হুম আমার স্বামি আমাকে এখানে দাড়াতে বলছিল,,

কমি তার কথা শুনে বল্ল্াম আজব তো আপনার স্বামি আপনাকে রাস্তায় দাড়াতে বলছিল,,

আমার কথা শুনে মেয়েটি বল্লো,,,,,,

#ভালোবাসার নিড় #

#লেখক #
মো:শান্ত

গলপটি ভারো লাগলে ফলো দিয়ে পাশে থাইকেন পরবর্তী পোস্ট তাড়াতাড়ি করবো

এক বছর পর তাকে আমি আজ আবার দেখলাম রাস্তায় দাড়িয়ে ছিল,, হয়তো কোথাও যাবে বোধ হয়এখনো সে আগের মতই রয়ে গেছে সেই কাজল কালো চোখ...
11/03/2024

এক বছর পর তাকে আমি আজ আবার দেখলাম
রাস্তায় দাড়িয়ে ছিল,,
হয়তো কোথাও যাবে বোধ হয়
এখনো সে আগের মতই রয়ে গেছে
সেই কাজল কালো চোখ,,
লম্বা চুল শধু একটু মোটা হয়েছে
আর কি,,,এগুল ভাবতে কেমন জানি অতিতের কথা গুলো মনে পড়ে গেলো,,

(সময়টা ছিল মার্চ মাসের প্রথম দিকে
আমার লাইফের প্রম কলেজ এ যাচ্ছিলাম
তাই একটু তাড়াতাড়ি মিছিল হয়ে,,
কিছু খেয়ে বাড়ি থেকে বের হলাম,,
বাইক স্টাট দিয়ে কলেজের উদ্দ্যেশ্য চলে গেলাম,,
কলেজ যেতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগলো,,

কলেজে গিয়ে বাইক রেখে বন্ধুদের ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম তাড়া কলেজে এসেছে কি না,,
তাড়া বল্লো আর কিছু সময় নলাগবে তাদে আসতে,,
ওদের সাথে কথা বলতে বলতে যাচ্ছিলাম কলেজ রুমে,,, এমন সময় একটা মেয়ের সাথে আমার ধাক্কা
লেগে যাই তখন

মেয়ে;হে মিষ্টার দেখে যেতে পারেন না,,
অভদ্র কোথাকার

আমি:মেয়েটির কথা শুনে আমার রাগ ওঠে গেলো,,
একে তো ধাক্কা দিলো আবার আমাকে গালি দিচ্ছে
যখনি কিছু বলতে যাবো,,
এমন সময় মেয়ে টার দিক তাকিয়ে দেকি যেন আসমানের পরি আমার সামনে দাড়িয় আছে,,তাকে দেখতাছি আর মনে মনে বলতাছি এতো সুন্দর কি কোন মেয়ে হতে পারে,,
যেমন দেখতে তেমন তা রুপ,,
একবার দেখলেই যেন আর চোখ ফেরানো যাই না,,

মেয়ে : হে মিষ্টার এমন অভদ্রের মতন তাকিয়ে আছেন কেন,,
আগে কি জীবনে কোন মেয়ে মানুষ দেখেন নাই,,।
এমন ভাবেতাকিয়ে কি দেখছেন,,, যত্তসব একটা মেয়ে দেখলেই হলো আর কোন কথা নাই,,
এটা বরেই মেয়েটি চলে গেলে,,

আমি : মেয়েটি চলে যাওয়ার দিকে চেয়ে আছি আর ভাবতাছি এত সুন্দর কি মানুষ হতে পারে,,

হঠাৎ তার মাঝে আমার বন্ধুরা চৱে আসে আর
আমাকে বলে ভাই কি দেখস ও দিকে,,,
আমি তখন ওের কথার পাওা না দিয়ে বলি চল ক্লাস রুমে কিছু না

তারপর বন্ধুদের সাথে নিয়ে ক্লাস রুমে চলে যাই,,
ক্রাম রুমে গিয়ে দেখি,,,,,,,

সমাপ্ত

#পাবনা জেনেও তুমাকে খুজি #

#লেখক #
মো: শান্ত

যদি গল্পটি ভালো লাগে তাহলো লািক কমেন্টর মাধ্যমে জানান আর তাহলে পরবর্তী পার্ট দিবো

11/03/2024

গল্পটা শুরু হয় তাকে যখন প্রথম দেখি,,
আমি তখন রাস্তা দিয়ে বারির দিকে যাচ্ছিলাম,,
একটু তাড়া ছিল তাই তাড়াতাড়ি বারির দিকে যাচ্ছিলাম,, হঠাত করে একজনের সাথে আমার দাক্কা লেগে যাই,,, ধাক্কা লাগাই তাল সামলাতে না পেরে আমি কিছু টা দুরে পড়ে যাই কিন্তু সামনে দাড়িয়ে থাকা মানুষ টি তেমনি ভাবে দাড়িয়ে থাকে দেখে কিছুটা লজ্জা পাই আমি,, তা দেখে তাড়াতাড়ি ওঠে দাড়িয়ে মেয়েটাকে কিছি বকা দেই কিন্তু বকা দেওয়ার মাজে আমি খেয়াল করি মেয়েটা এতো সুন্দরি যে একবার তাকালে দ্বিতয় বার চোখ ফেরানো দায়,,
কি অপরুপ সুন্দর,, লম্বা গনো কালো চুল,, ধোদে আলতা তার রুপ, চোখ দুইটি যেন মায়া কেড়ে নেই,,, তা দেখে আমি তো তার থেকে চোখ ফিরাতেই পারছিলাম না,, একটানা তার দিকে শুধু বেহায়ার মতর তাকিয়েই ছিলাম,,, হঠাৎই তখন,,

সমাপ্ত

হৃদয়ে আছো তুমি

লেখক
মো:শান্ত

এ গল্পে সারা পেলে দ্বিতীয় পর্ব তাড়াতাড়ি দিব,, আর গল্পটা কেমন হয়েছে বলবেন কিন্তু,,,

Address

Tangail

Telephone

+8801723098405

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sayef uddin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share