Easy to busy

Easy to busy
(10)

এই হলো আমাদের তৌহিদ আফ্রিকা
25/08/2025

এই হলো আমাদের তৌহিদ আফ্রিকা


🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!
24/08/2025

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!

ময়মনসিংহের ভালুকায় ৪ ভাই মিলে বিয়ে করেছেন এক মেয়েকে। তাদের যুক্তি হচ্ছে সংসারে কোন অ'শা'ন্তি থাকবে না, চার ঘরের চার ...
23/08/2025

ময়মনসিংহের ভালুকায় ৪ ভাই মিলে বিয়ে করেছেন এক মেয়েকে। তাদের যুক্তি হচ্ছে সংসারে কোন অ'শা'ন্তি থাকবে না, চার ঘরের চার মেয়ে আসলে ভাইয়ে ভাইয়ে সম্পর্ক নষ্ট হবে, তাই বড় ভাইয়ের সিদ্ধান্তে চার ভাই এক বউকে বিয়ে করেছেন।

#দ্রৌপাদি
#ভাইরাল

আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুক
22/08/2025

আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুক

আসামিরও চোখে পানি যে সাক্ষ্য শুনে..আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা হল। ৫ আগস্ট গুলিবিদ্ধ, মুমূর...
22/08/2025

আসামিরও চোখে পানি যে সাক্ষ্য শুনে..

আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা হল। ৫ আগস্ট গুলিবিদ্ধ, মুমূর্ষু, জীবীত সন্তানকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনা নিয়ে এক মায়ের সাক্ষ্য শুনে চোখ ভিজে যায় আদালতে সবার।

আমি তখন একটু পেছনে খেয়াল করে দেখি আসামির ডকে থাকা সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষন্ন মনে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন সাক্ষীর ডকে থাকা ওই মায়ে দিকে।
তখন তারও চোখে পানি। জুলাই হত্যাযজ্ঞ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই মায়ের সাক্ষ্যটা পড়তে পারেন। শেখ হাসিনাসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে দেয়া তার হুবহু সাক্ষ্য দেয়া হল। ( আর ভিডিও রিপোর্ট কমেন্টে দেখতে পারেন)

সাক্ষ্য প্রদান
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
কেইস নং: আইসিটি বিডি ০২, ২০২৫
মামলা: চিফ প্রসিকিউটর বনাম শেখ হাসিনা এবং অন্যরা।

আমার নাম মোছাঃ শাহিনা বেগম। আমার বর্তমান বয়স আনুমানিক ৪১ বৎসর।

আমি জুলাই আন্দোলনে শহীদ সাজ্জাদ হোসেন সজলের আম্মু। আমার ছেলে সাজ্জাদ হোসেন সজল ৫ই আগস্ট আশুলিয়ায় বাইপাইল এলাকায় আন্দোলনে যোগ দেয়। আমি আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করতাম। আমার ছেলে আন্দোলনে যায় এবং আমি হাসপাতালে ডিউটিতে যাই। হাসপাতালে অনবরত গুলিবিদ্ধ রোগী আসছিলে। তখন আমি বার বার ছেলেকে ফোন করে বলি, বাবা তুমি বাসায় ফিরে আসো। হাসপাতালে অনেক গুলিবিদ্ধ আহত রোগী আসতেছে, তোমার আন্দোলনে থাকার দরকার নাই।

তখন সে আমাকে বলে, তুমি স্বার্থপর কেন আম্মা আমি এখন বাসায় যেতে পারবো না। আমার সামনে চার চারটা লাশ এবং আমি একজন আহতকে ধরে বসে আছি। সকাল ১১.০০/১১.৩০টার দিকে আমার হাসপাতালে দুটি ডেড বডি আসে। অনেক আহত রোগী আসে। তখন আমি আমার ছেলেকে আবার ফোন করি। তখন ছেলে বলে, আমাকে তুমি কিভাবে ফেরত আসতে বলো। আমি তখন বলি তুমি আমার একমাত্র ছেলে। তোমার একটি ছোট্ট মেয়ে আছে বাবা। তোমাকে আমি ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চাই। কিন্তু সে বাসায় ফিরে আসেনি।
তখন সে আমাকে জবাব দেয়, মা আমি যদি মারা যাই, তাহলে হাজার সন্তান তোমার পাশে দাঁড়াবে। তুমি আমার চিন্তা করো না। এরপর আরো দুটি মৃত দেহ আমার হাসপাতালে আসে। আমি দৌড়ে রিকশায় কাছে যাই এবং ভাবতে থাকি এই বুঝি আমার ছেলে হাসপাতালে আসলো। এই সময় একজন বুকে গুলিবিদ্ধ আহত ছেলে আমাদের হাসপাতালে আসে। আমি তাকে এক্স-রে রুমে নিয়ে যাচ্ছিলাম। ঐ সময় ছেলেটি তার মাকে ফোন করে এবং বলে আম্মু আমি ভালো আছি। আরেকজন আহত ছেলেকে আমি স্ট্রেচারে করে নিয়ে যাচ্ছিলাম। সেই ছেলেটিও তার পাশে থাকা বন্ধুকে বলছিলো, আমার অবস্থা আম্মুকে বালো না, তাকে বলো আমি ভালো আছি। না হলে আম্মু অনেক চিন্তা করবে।

এই অবস্থা দেখে আমি আমার ছেলেকে বার বার ফোন দিতে থাকি। তারপর আবার তাকে ফোন করে বলি, যদি আন্দোলন করতেই হয় তবে এখানে না থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যাও, সেখানে তোমার আরো আন্দোলনকারীরা আছে। আমার ছেলে তখন উত্তর দেয়, তুমি কি পাগল হয়ে গেছো আম্মু? আমার ভাই বোনেরা গুলি খাচ্ছে, মারা যাচ্ছে তাদের কে রেখে আমি কিভাবে জাহাঙ্গীরনগরে যাবো?।

সর্বশেষ বেলা ২.৪৫ মিনিটে আবার তাকে ফোন দেই। তখন সে আমাকে বলে, তুমি কেন আমাকে ফোন দিয়ে বিরক্ত করছো আম্মা আমি যদি শহীদ হই তাহলে আমার আইডি কার্ড দেখে আমাকে শনাক্ত করো। আনুমানিক ২.৫৫টার দিকে আমার হাসপাতালের ডাক্তার বললো, খালা দেশ স্বাধীন হয়েগেছে, শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে, সজলকে আসতে বলো। তখন তাকে দুই বার ফোন দিয়েছিলাম, ফোন কেটে দিয়েছে। পরে অনবরত ফোন করেছি কিন্তু কেউ রিসিভ করেনি। একপর্যায় ফোন বন্ধ হয়ে যায়। তখন আমি তার সকল বন্ধু-বান্ধবকে ফোন দিয়ে বাইপাইল এলাকায় তার খোঁজ নিতে বলি। তারা বলে অনবরত গুলি হচ্ছে, আমরা খোঁজ নিতে পারছি না। আশুলিয়া থানার সামনে আমরা যেতে পারছি না। আমি নিজে খোঁজ নিতে যেতে পারিনি কারন তখন হাসপাতালে প্রচুর গুলিবিদ্ধ আহত লোক আসছিলো।

সন্ধ্যা আনুমানিক ৭.০০টার দিকে হাসপাতাল থেকে আমি ছেলের খোঁজে বের হই। আমার সাথে সজলের এক বন্ধু তার নাম শান্ত তাকে সাথে নিয়ে আমি বের হই। আমি আশেপাশে যত হাসপাতাল আছে সকল হাসপাতালে ছেলের খোঁজ করি কিন্তু পাইনি। আমি এনাম মেডিকেল থেকে আসপাশের সকল হাসপাতালের আইসিইউতে ঢুকে ঢুকে রোগীদের মুখ দেখে ছেলেকে খুঁজেছি। সকল বেওয়ারিশ লাশ ছিলো তা আমি উল্টেপাল্টে দেখেছি। তখন সেখানে থাকা স্টাফরা তারা আমাকে লাশ দেখতে নিষেধ করছিলো কারন তারা বলছিলো আপনি মা, আপনি সহ্য করতে পারবেন না। নিহতদের মাথায়, বুকে গুলি লেগে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এগুলি দেখলে আপনি পড়ে যেতে পারেন।

এদিকে আমার স্বামীও ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ছেলের সন্ধানে খোঁজখবর করে কিন্তু ছেলের সন্ধান পাওয়া যায় নি। রাতে মোবাইলের লাইট জেলে অলিগলি, বিল্ডিংয়ে ফাকে কত যায়গায় যে খুোজেছি। এভাবে সারাদিন এবং রাত ৩.৫০ ঘটিকা পর্যন্ত খোঁজাখুঁজি করে আমি বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে বাইপাইল মোড়ে আসি। তখন আমি সেখানে লাঠিশোঠা নিয়ে পাহারারত ছাত্রদেরকে দেখতে পাই। তাদের কাছে আমার ছেলের সন্ধান যানতে চাই এবং আমার মোবাইলে থাকা ছবি তাদেরকে দেখাই। তখন একজন ছেলে আমাকে বলে, আন্টি আপনি যদি সহ্য করতে পারেন তাহলে আমি আপনাকে একটা খবর বলতে চাই। তখন আমি বললাম বাবা আমি আমার ছেলেকে পাওয়ার জন্য সকল কিছু সহ্য করতে প্রস্তুত আছি, তুমি বলো। তখন সে ছেলেটি আমাকে বলে, আশুলিয়া থানার সামনে ৬/৭ টি ছেলেকে হত্যা করে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। আপনি সেখানে আপনার ছেলেকে খুজে দেখতে পারেন। আমি আশুলিয়া থানায় যেতে চাইলে অন্য ছাত্ররা আমাকে সেখানে যেতে দেয়নি। তারা আমাকে জোর করে বাসায় পাঠিয়ে দেয়।
আমি বাসায় গিয়ে তাহাজ্জুদ ও ফজরের নামাজ পড়ে আল্লার কাছে কান্নাকাটি করি আর দোয়া করি যেন আমার সজলের অন্তত মরদেহটা পাই।

পরের দিন ৬ আগস্ট ৬.০০টার দিকে বাসা থেকে আবার বের হই এবং সকল আনুমানিক ৬.৩০টার দিকে আশুলিয়া থানার সামনে যাই। সেখানে গিয়ে একটা পুলিশের পিকআপ গাড়িতে বেশ কয়েকটি পোড়া লাশ দেখতে পাই। অনেক মানুষ লাশগুলির ছবি ও ভিডিও বনাছিলো। আমি ভীড় ঠেলে সামনে যাই এবং একটা ছবি তুলি। এই সেই ছবির প্রিন্ট কপি এই যে নিয়ে এসেছি (ছবি দেখানো হয় আদালতে)

আমি দেখতে পাই একটি লাশ এমনভাবে পুড়ে গেছে যে, পায়ের একটি মোটা হাড় উঁচু হয়ে আছে এবং সে হাড়ের সাথে একটি জুতা পোড়া অবস্থায় ঝুলছে। সামান্ন টাচ করলেই জুতাটা পড়ে যাবে। জুতাটা দেখেই আমি বুঝতে পারি যে, এই জুতাটি আমার ছেলে সজলের জুতা। (এ পর্যায়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তিনি, আদালতে প্রায় সকলে চোখে তখন পানি)।

আমি তখন উপস্থিত সেনা সদস্যদের বলি, এ আমার ছেলের লাশ। দয়াকরে আমার ছেলের লাশ আমাকে দিয়ে দিন। তখন সেনাবাহিনীর সদস্যরা আমাকে বলেন, এখন লাশ দেওয়ার অনুমতি নেই। অনুমতি পাওয়া গেলে আপনাকে জানাবো। আমি নিরুপায় আমার ছেলের পাশ ফেরত পাওয়ার জন্য আমার কর্মস্থলের হাসপাতালের ডাক্তারদেরকে সহায়তা করার অনুরোধ করি। বিকাল আনুমানিক ৪.৩০টার দিকে সজলের বন্ধুরা আমাকে ফোন দিয়ে যেখানে লাশ পোড়ানো হয়েছিলো সেখানে আসতে বলে। আমি সেখানে ৫.০০টার দিকে গিয়ে পৌছাই। তখন গাড়ি থেকে একটার পর একটা পোড়া লাশ নামানো হয় এবং শনাক্ত করার চেষ্টা করা হয়। সেনাবাহিনীর সদস্যরা আমাকে লাশের কাছে যেতে দেয়। সজলের লাশ যখন নামানো হয় তখন তার সাথে তার কর্মস্থলের আইডি কার্ডের আংশিক পোড়া কার্ড এবং তার মানিব্যাগের ভিতরে তার সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড দেখে আমি আমার ছেলে সজলের লাশ শনাক্ত করি। এই সেই রক্তমাখা আইডি কার্ড (দেখানো হয় আদালতে)।

আমার ছেলের লাশের যখন প্রথম ছবি তুলি, সেখানে আমি দেখতে পাই তার পোড়া হাতের পাশেই তার মোবাইল ফোনটি রয়েছে। এটা দেখে আমি বুঝতে পারি যে, পোড়ানোর পূর্ব মুহূর্তেও সে জীবিত ছিলো এবং ফোন দিয়ে কাউকে কিছু জানানোর চেষ্টা করছিলো। আমার মনে হয়েছে, যখন তাকে পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছিলো তখন সে প্রাণপনে তার অবস্থা আমাকে, আমাদেরকে জানানোর চেষ্টা করছিলো বা কোন মেসেজ লেখার চেষ্টা করছিলো কিন্তু একটার উপর আরেকটা লাশ ফেলার কারনে নিচে পড়ে যাওয়ায় সে আর কোন মেসেজ লেখা বা কল দেওয়ার সুযোগ পায়নি। আশুলিয়া রাস্তার উপরে অসংখ্য মানুষের উপস্থিতিতে সেনাবাহিনী গান সেলুটের পর জানাজা পড়ানো শেষে আমার ছেলেসহ চারজনের লাশ সংশ্লিষ্ট পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আমার ছেলের লাশ গ্রহণ করার পর আমার কর্মফুল হাসপাতালে নিয়ে যাই। হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করে। তাকে কাফন পরিয়ে কফিনের মধ্যে রেখে হাসপাতালের গাড়িযোগে আমার গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে পৌছে দেয়। সেখানে ৭ই আগস্ট ২০২৪ সালে তাকে দাফন করি।

আমার ছেলে সজল সিটি ইউনিভার্সিটিতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি পড়ছিলো এবং পাশাপাশি সে "টেস্টি ট্রিট" নামক একটি ফুড শপে চাকুরী করতো।

আমার ছেলের একজন দু বছরের কন্যা শিশু আছে। সে তার বাবার কবরের কাছে গিয়ে বাবাকে ডাকাডাকি করে বলে বাবা উঠো বাবা উঠো। এই সংক্রান্ত একটা ভিডিও আদালতে দেখানো হয় এবং সজলকে জাতীয় পতাকা হাতে রাজপথে আন্দোলনরত থাকা অবস্থায় ধারণকৃত আরেকটি ভিডিও আদালতে প্রদর্শিত হয়।

আমার সন্তানসহ দুই হাজার মানুষকে যারা হত্যা করেছে সেই আসামীরাসহ এই হত্যাকান্ডের জন্য। যারা দায়ী তাদের তাদের উচিত শিক্ষা যেন হয়।

তদন্তকারী কর্মকর্তা আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। এই আমার জবানবন্দি।

বিশ্বের প্রথম ভাসমান হোটেল ছিল Barrier Reef Floating Resort, যা অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের টাউনসভিলের উপকূলে John Bre...
22/08/2025

বিশ্বের প্রথম ভাসমান হোটেল ছিল Barrier Reef Floating Resort, যা অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের টাউনসভিলের উপকূলে John Brewer Reef-এ ১৯৮৮ সালে যাত্রা শুরু করে। এটি ছিল একটি সাততলা বিলাসবহুল হোটেল, যার মধ্যে ২০০টি কক্ষ, নাইটক্লাব, রেস্তোরাঁ, টেনিস কোর্ট, হেলিপ্যাড এবং একটি আন্ডারওয়াটার অবজারভেটরি ছিল। এই হোটেলটি সমুদ্রের ওপর ভাসমান অবস্থায় অতিথিদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা প্রদান করত।

১৯৯৭ সালে অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে হোটেলটি ভিয়েতনামের সাইগন শহরে স্থানান্তরিত হয় এবং Saigon Floating Hotel নামে পরিচিত হয়। কিছু বছর পর, ১৯৯৮ সালে, এটি উত্তর কোরিয়ার Mount Kumgang পর্যটন এলাকায় স্থানান্তরিত হয় এবং সেখানে Hotel Haegumgang নামে পরিচিত হয়। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন ২০১৯ সালে হোটেলটির সংস্কারের নির্দেশ দেন, কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।

বর্তমানে হোটেলটি উত্তর কোরিয়ার Mount Kumgang এলাকায় অবস্থান করছে, তবে এর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। এর দীর্ঘ যাত্রা এবং বিভিন্ন দেশে স্থানান্তরের ইতিহাস এটি একটি অদ্ভুত ও আকর্ষণীয় পর্যটন স্থানে পরিণত করেছে।
বিশ্বের প্রথম ভাসমান হোটেলটি বর্তমানে উত্তর কোরিয়ায় অবস্থান করলেও, এর ইতিহাস এবং ভাসমান হোটেলের ধারণা পর্যটন শিল্পে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তথ্য: Easy to busy


এইটা নাকি চো'রের দেশ।অথচ চো'রদেরও জীবনের নিরাপত্তা নাই। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতে এক পেট্রোল পাম্পে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভা...
22/08/2025

এইটা নাকি চো'রের দেশ।

অথচ চো'রদেরও জীবনের নিরাপত্তা নাই।

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতে এক পেট্রোল পাম্পে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভার জানায়, সে ওয়াশরুমে যাবে। দশ মিনিট সময় লাগবে।

লাগতেই পারে।

ভেতরে বসে থাকা ৪ জন যাত্রী বলে, গরমের মধ্যে এতক্ষণ বসে থাকবো, এসিটা চালু রেখে যান।

একদম ঠিক কথা বলছে।

ড্রাইভার এসি চালু করে ভুলে চাবি ফেলে চলে যায়।

ভুল হইতেই পারে।

দশ মিনিট পর ফিরে এসে দেখে গাড়ি নাই।

নাই থাকতে পারে।

ততক্ষণে গাড়ি ষোলঘর যাত্রী ছাউনির সামনে উল্টে পড়ে আছে। ঐ ৪ জন যাত্রীর ৩ জনই মা*রা গেছে।

মা*রা যাইতেই পারে।

বেঁচে যাওয়া ১ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হইছিল। সে--ও পালিয়ে গেছে।

তুই পালাইলি ক্যান?

তোরেই দরকার... 💔🇧🇩

বাবা মা বলল,বৌ টা মরে গিয়ে আমার ছেলেটা বেঁচেছে!!ছেলের আর টাকা খরচ হবে না।কিন্তু বাবা মা এটা বুঝল না,ঐ বৌ টা ছাড়া ছেলের ব...
21/08/2025

বাবা মা বলল,বৌ টা মরে গিয়ে আমার ছেলেটা বেঁচেছে!!
ছেলের আর টাকা খরচ হবে না।

কিন্তু বাবা মা এটা বুঝল না,ঐ বৌ টা ছাড়া ছেলের বেঁচে থাকাটাও কঠিন হয়ে যাচ্ছে 😭😭!!সে আমার সব ছিল। তাকে হারিয়ে আমার পৃথিবীটা আজ সবকিছু থেকেও শূন্য হয়ে গেছে 😭!

এভাবে কেঁদে কেঁদে নিজের স্ত্রীর কথা বলছিলেন তিনি।

ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন বলে,বাবার একমাত্র ছেলে হওয়াতে কোনভাবেই এই বিয়ে মেনে নেন নি তার বাবা মা।

উপার্জনের তেমন মজবুত কোন পথ ছিল না বিধায়,ভালোবাসার মানুষটাকে নিয়ে খুব টেনেটুনে সংসার করতেন তারা।

স্ত্রীকে প্রাণাধিক ভালোবাসতেন।

একদিন স্ত্রীর অসুস্থতায় ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে তিনি জানতে পারলেন,তার স্ত্রীর ক্যান্সার হয়েছে 😥!!!!

মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পরল,এই ভয়ংকর বজ্রপাতের মত কথাটা শুনে!!

একে তো প্রাণপ্রিয় স্ত্রী।
তার উপর নেই কোন উপার্জনের বাহুল্য।
এত ভি আই পি রোগের চিকিৎসা কিভাবে করবেন তিনি?
তবে, যত কষ্ট-ই হোক।স্ত্রী কে চিকিৎসা করতেই হবে!

কি করবেন তিনি??

পাগলের মত ছুটেছেন সব আত্মীয়ের কাছে। কিন্তু কেউ তাকে সাহায্য করে নি।

ডাক্তার বললেন,তার স্ত্রী খুব জোর আড়াই বছর বাঁচতে পারেন,এ কথা জেনে ছেলের বাবা মা একটা পয়সাও দেন নি😭।

বরং ছেলেকে বলেছেন,মরেই তো যাবে।তাহলে এত পয়সা খরচ করে দরকার কি!!

নিজের বাবা মায়ের অবলীলায় বলা কথাটা বিষের ছুড়ির মত বিদ্ধ হয়েছে বুকে😭😭!!

বলেছেন,আড়াইটা বছরও তো তাকে আমি কাছে পাব।এটাই আমার কাছে অনেক!
এই আড়াইটা বছর আমি তার জন্য সব পরিস্থিতিতে লড়ে যাব।তার সাথে কাটানো একটা মুহুর্তও আমার কাছে অনেক দামী!!!

এরপর শুরু করেন জীবনের কঠিন লড়াই!

অনেক পরিশ্রম করে, স্ত্রীর চিকিৎসা করাতে থাকেন তিনি।

স্ত্রী দূর্বল হয়ে দিনদিন হাড্ডিসার হয়ে যেতে থাকেন😥!!

তবুও রূপ যৌবন ক্ষয়ে যাওয়া, আয়ু ফুরিয়ে আসা স্ত্রী কে তিনি এতটুকু অযত্ন করেন নি।
বরং পূর্বের তুললাম আরও ভালোবেসেছেন।

খুব করে চেয়েছেন,এই পৃথিবীতে শুধু সে বেঁচে থাক।তার পাশে থাক তার ভালোবাসার মানুষটি।

কিন্তু আল্লাহর পরিকল্পনার উপর তো কিছু করার নেই😭!!
হায়াতের উপর মানুষের কোন অধিকার নেই!!

তাই প্রিয়তমা স্ত্রী কে তিনি ধরে রাখতে পারলেন না।
তারই জন্মদিনের দিন, তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে গেল😭😭!!

বহুদিন হল, স্ত্রী চলে গেছে। কিন্তু আজও হৃদয়ে তার সাথে ভালোবাসায় গেঁথে আছে সে।

এক মুহূর্তের জন্য, এক রাতের জন্যও স্ত্রী কে ভুলতে পারেন না তিনি 😥!

ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদেন সারারাত 😭😭।

তার একটাই দুঃখ, তার স্ত্রী যতদিন এ পৃথিবীতে ছিল, ততদিন সে তার নিজের বাবার বাড়ি এবং তার শ্বশুর বাড়ির অবহেলা পেয়ে গেল,শুধুমাত্র তাকে ভালোবেসে বিয়ে করার জন্য 😭!

আজ আল্লাহর রহমতে তার অনেক অর্থ সম্পদ। কিন্তু তার সব থেকে মূল্যবান সম্পদ তার স্ত্রী আজ তার পাশে নেই।

তিনি চান,তার স্ত্রীর নামে একটা এতিমখানা তৈরি করতে।

তিনি কেঁদে কেঁদে বললেন, স্ত্রীর অসুস্থতার সময়,সেই অসহায় মুহূর্তে যাদের দ্বারে দ্বারে দৌঁড়িয়েছি,তাদের সামর্থ্য থাকা সত্বেও তারা কেউ আমাকে সাহায্য করে নি।

স্ত্রী বেশিদিন বাঁচবে না জেনেও নূন্যতম সহানুভূতি টুকুও স্ত্রী কে দেখায় নি।বরং তাচ্ছিল্য করেছে!

আজ তাদের বিপদে আমাকে লাগে!

কিন্তু আমার অর্থ আজ আর তাদের জন্য ব্যয় করতে চাই না।
আমি আমার স্ত্রীর নামেই এতিমখানা করব।যাতে আমার স্ত্রী এই ওসীলায় পরপারে শান্তিতে থাকতে পারে😭😭।
সেখানে যেন তার আর কোন কষ্ট না হয়😭!

মাইগ্রেন কোন ভং না, জমিদারী অসুখও নাইচ্ছা করেও কেউ মাইগ্রেন বাধায় না।যার আছে সে জানে মাইগ্রেন কি জিনিস !!সহমর্মীতা না দে...
21/08/2025

মাইগ্রেন কোন ভং না, জমিদারী অসুখও না
ইচ্ছা করেও কেউ মাইগ্রেন বাধায় না।

যার আছে সে জানে মাইগ্রেন কি জিনিস !!
সহমর্মীতা না দেখাতে পারেন ক্রিটিসাইজ করে রোগীর জীবন জাহা-ন্নাম বানাবেন না !!

মাইগ্রেন এমন এক অভি-শাপ যা দুইটা মিনিট রোদে গেলে বাড়ে,গরম পড়লে বাড়ে, স্ট্রেস নিলে বাড়ে। রান্নাঘরে গেলে বাড়ে, শীতের দমকা হাওয়া নাকে লাগলে বাড়ে।

চোখে দুম করে লাইট পড়লে বাড়ে। খুব জোরে কোথাও সাউন্ড হলে বাড়ে, জার্নি করলে বাড়ে। রুটিন মাফিক খাবার খেতে বা গোসল দশটা মিনিট দেরী করে করলেও বাড়ে !!

আমরা যারা মাইগ্রেনের রোগী তারা কোন কনর্সাটে যেতে পারি না। বিয়েবাড়ির লাইটিং এর সামনে দাড়াতে পারি না, এসি বাসে চড়তে পারি না, রান্নাঘরে যে দাড়াতে পারি না এটাও কাউকে বোঝাতে পারি না !!
একটু ট্যুরে যেতে সাহস করি না। বেক্কলের মত সারাদিন ব্যাগে ছাতা আর পানির বোতল আর টাফনীল নিয়ে নিয়ে ঘুরি।

সোজা কথা বেচে থাকি কলের পুতুলের মত এটা করা যাবে না সেটা করা যাবে না থিওরী বুকে নিয়ে।

কোন লেভেলের যন্ত্রণা সহ্য করার পর ছেলেটা এত কঠিক একটা সিধান্ত নিয়েছে চিন্তাও করতে পারছি না। শুধু দুয়া রইলো ভাইটার জন্য অন্তত পরপারে শান্তিতে ঘুমাস।

゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

Axaro হলো নেপালের একটি বিখ্যাত ব্রান্ড, তাদের এড এ জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের Ripon Mia ভাবা যায় ?💜 ゚viralシviralシfypシ゚v...
21/08/2025

Axaro হলো নেপালের একটি বিখ্যাত ব্রান্ড, তাদের এড এ জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের Ripon Mia
ভাবা যায় ?💜
゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

যেভাবে রাশিয়া এবং আমেরিকা গম মজুদ করা শুরু করেছে মনে হচ্ছে সামনে বড়সড় কিছু আলামত আছে।আমাদের প্রস্তুত থাকা উচিত....অর্...
21/08/2025

যেভাবে রাশিয়া এবং আমেরিকা গম মজুদ করা শুরু করেছে মনে হচ্ছে সামনে বড়সড় কিছু আলামত আছে।

আমাদের প্রস্তুত থাকা উচিত....

অর্থনৈতিক ও খাদ্যের প্রস্তুতি :

১. নিজের খাদ্য নিজেই উৎপাদন করুন। যেমন : ধান, গম, আলু, শাক-সবজি ইত্যাদি। কৃষিকাজের মাধ্যমে চাষাবাদ করুন।

২. বাড়ির আঙিনায় পুকুর কেটে সেখানে মাছ চাষ করুন।

৩. সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবাদিপশু পালন করুন। যেমন : গ'রু, ছা'গল, ভেড়া ইত্যাদি। হাদিসে আলাদাভাবে এর নির্দেশনা রয়েছে।

৪. চাপকল বা টিউবওয়েল মাটির অনেক গভিরে স্থাপন করুন। সাধারনত যতটুকু নীচ থেকে পানি উঠে তার চাইতে ৫০-১০০ ফুট নীচে। এছাড়াও নদী, পুকুর, ঝর্নার পানি বিশুদ্ধ করে ব্যবহার করার পদ্ধতি জেনে নিন। চাপকলের যাবতীয় প্রয়োজনীয় এক্সেসরিজ সংগ্রহ করে রাখুন।

৫. পর্যাপ্ত শুকনো খাবার সংগ্রহে রাখুন। যেমন চিড়া, মুড়ি, সীম বা কুমড়ার বিচি, বাদাম, ছোলা, কিসমিস ইত্যাদি ।

৬. আপনার ব্যাংক একাউন্ট, ডিপোজিট বা এ জাতীয় খাতে যত টাকা আছে তা এক মুহূর্তও নিরাপদ নয়। দ্রুত তুলে ফেলুন। তা দিয়ে স্বর্ন ক্রয় করুন বা গবাদী পশুতে ক্রয় করুন। মনে রাখবেন, বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট ব্যবস্থা ধ্বংস হলে ব্যাংকে টাকা থাকলেও তুলতে পারবেন না।

৭. বাসস্থানের আশেপাশে পর্যাপ্ত ফলগাছ রোপন করুন।

৮. বাচ্চাদেরকে এখন থেকেই চিপস, চকোলেট, আইসক্রীম জাতীয় খাবার থেকে বিরত রাখার অভ্যাস করুন।

৯. শুকনো লাকড়ির ব্যবস্থা করে রাখুন।

゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

যদি আমি আপনাকে বলি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যেন প্রকৃতি থেকে হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল আগ্রার চকচকে সাদা তাজমহল? সত্য...
20/08/2025

যদি আমি আপনাকে বলি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যেন প্রকৃতি থেকে হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল আগ্রার চকচকে সাদা তাজমহল? সত্যিই তাই!

১৯৪২ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনারা শত্রু বিমানের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটিকে বাঁশের মাচা, সবুজ লতাপাতা ও কাপড় দিয়ে ছদ্মবেশ দিয়েছিল। তাদের শঙ্কা ছিল, জার্মান বা জাপানের মতো অপার শক্তির দেশগুলো সেখানে বিমান হামলা চালাতে পারে। ব্রিটিশ কর্মকর্তারা জানতেন, উজ্জ্বল সাদা মার্বেল দিয়ে তৈরি এই স্থাপনাটি আকাশ থেকে সহজেই চোখে পড়ে যাবে। তাই একে লুকানোর উপায় খুঁজতে হয়েছিল।

এই কাজটি এত সহজ ছিল না। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু মূল গম্বুজ ঢাকতে শ্রমিকরা বিশাল বাঁশের কাঠামো তৈরি করেছিলেন। এই ছদ্মবেশ দেয়ার উদ্দেশ্য ছিল শত্রু বিমানের চোখে ধোঁকা দেওয়া। বিশ্বের সপ্তাশ্চর্যের একটি তাজমহল হাজার হাজার ফুট ওপরে থেকেও বুঝা যেত। কিন্তু সবুজ কাপড় দিয়ে মোড়ানোর ফলে উপর থেকে সেটা আর তাজমহলের মতো দেখাত না—বরং সাধারণ কোনো বাঁশের স্তূপ বা গাছপালা মনে হতো।

যদিও এটিই একমাত্র নয়। ১৯৬৫ ও ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধেও তাজমহলকে আড়াল করা হয়েছিল, তখন বড় সবুজ ও কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল আকাশের নজর থেকে বাঁচানোর জন্য।

এই বুদ্ধিদীপ্ত কৌশলের জন্যই বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্থাপনাগুলির একাধিক যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছিল। আজও এটি দাঁড়িয়ে আছে এর অসাধারণ প্রকৌশল বিস্ময় ও স্থায়িত্ব নিয়ে। তথ্য: easy to busy


Address

Tangail

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Easy to busy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category