Prothoma Prokashan

Prothoma Prokashan সারা বছর সেরা বই

২০০৯ সালে যাত্রা শুরু করে প্রথমা প্রকাশন বাংলাদেশের একটি শীর্ষ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। সাত শতাধিক সুনির্বাচিত, সুসম্পাদিত আর ভালো ছাপা ও বাঁধাইয়ের বই প্রকাশ করে পাঠকের আস্থা অর্জন করেছে। বাঙলা ভাষার শ্রেষ্ঠ লেখকদের ইতিহাস, গবেষণা, মুক্তিযুদ্ধ, অর্থনীতি ও সৃজনশীল বইয়ের নির্ভরযোগ্য নাম প্রথমা।

বাংলায় মার্ক্সচর্চার ভিন্ন জমিন১৮৬৯ থেকে ২০২৫, কার্ল মার্ক্সের পুঁজি বইটির ১৫০ বছর পেরিয়েছে। এই বই নিয়ে আলোচনা আর সেটিকে...
28/06/2025

বাংলায় মার্ক্সচর্চার ভিন্ন জমিন

১৮৬৯ থেকে ২০২৫, কার্ল মার্ক্সের পুঁজি বইটির ১৫০ বছর পেরিয়েছে। এই বই নিয়ে আলোচনা আর সেটিকে ভিত্তি করে লেখালেখি এখনো সমান মাপে চলছে। তবে এটা বেদনার যে বাংলায় এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে চর্চা ও আলোচনার পারম্পর্য ও ধারাবাহিকতা একেবারে নেই বললেই চলে।

মার্ক্স–সংক্রান্ত আলোচনার সূত্রপাত বাংলায় যা হয়েছে, তার মধ্যে মার্ক্সের নিজের লেখা বই ও তাঁর লেখালেখি প্রাসঙ্গিকভাবে আলোচিত হয়েছে খুব কম। এর কারণ হচ্ছে, এটাকে একটা মতাদর্শ হিসেবেই গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে বাস্তবতার চেয়ে আবেগটাই প্রবলভাবে কাজ করেছে। কিন্তু মার্ক্সের কাছে, আমরা যে সমাজে বাস করি, সেই বাস করা বাস্তব সমাজই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। যেমন মার্ক্স তাঁর পুঁজির প্রথম খণ্ডের জার্মান সংস্করণের দ্বিতীয় সংস্করণের মুখবন্ধে লিখেছিলেন, ‘আমি বইটি লিখছি তাঁদের জন্য, যাঁদের নিজেদের মতো করে ভাবার সাহস আছে।’

মার্ক্স আমাদের ভাবনার একটা ভিত্তি দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার বদলে আমরা মার্ক্সের লেখাকে একটা আপ্তবাক্য হিসেবে গ্রহণ করেছি। ফলে মার্ক্সের চিন্তার চর্চা এখানে খুব গভীরভাবে হয়নি। তাঁর যেসব মৌলিক গ্রন্থ বাংলায় অনূদিত হয়েছে, তার খুব কম অংশ আমরা নিজেরা করেছি। মূলত সোভিয়েত ইউনিয়নের আমলে সেগুলো বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছিল। মার্ক্সের পুঁজি গ্রন্থটিও সেই প্রক্রিয়ার বাইরে নয়।

অন্যদিকে আমরা দেখি যে রুশ ভাষা, চীনা ভাষা ও পশ্চিমা ভাষাগুলোয় মার্ক্সকে নিয়ে লেখালেখি ও চর্চা ধারাবাহিকভাবে হয়ে আসছে। মার্ক্সকে নিয়ে চিন্তার চর্চা এসব ভাষায় প্রবলভাবে বিরাজমান।

দুই.

মার্ক্সের পুঁজিকে অর্থনীতির বই হিসেবে দেখাটা সমস্যাজনক। কেননা, মার্ক্স পুঁজি লিখতে গিয়ে, অর্থনীতি নামে যে শাস্ত্র দাঁড়িয়ে ছিল, তার বিরোধিতা করেন। কার্ল মার্ক্সের পুঁজি: একটি পাঠ পর্যালোচনা (প্রথম খণ্ড) বইয়ের ভূমিকায় লেখক আনু মুহাম্মদ মার্ক্সকে উদ্ধৃত করে লিখেছেন, ‘বুর্জোয়া অর্থনীতির বিজ্ঞান হিসেবে অর্থনীতি তার শেষ সীমায় উপস্থিত হয়েছে’। এই বক্তব্যকে আমরা প্রবলভাবে উপলব্ধি করি, যখন দেখি অর্থনীতি নামের শাস্ত্রে মানুষের উপস্থিতি নেই।

এই শাস্ত্র লাভ, ক্ষতি, চাহিদা, জোগানের মতো বিমূর্ত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেও এসব বিষয়ের স্রষ্টা মানুষ সেখানে একেবারেই অনুপস্থিত। মার্ক্স মূলত মানুষের সঙ্গে সম্পর্কহীন অর্থনীতিকে অতিক্রম করতে চেয়েছিলেন। ফলে মার্ক্সের চিন্তাকে আমরা যখন তথাকথিত ‘অর্থনীতি’র বিষয় হিসেবে পাঠ করতে যাই, তখনই সমস্যাটা তৈরি হয়। কেননা, মার্ক্স কোনো অর্থনীতির বই লেখেননি।

এটাকে স্বীকার করা ছাড়া পুঁজি পাঠ করতে যাওয়াটা পুরোটাই একটা পণ্ডশ্রম। এই জায়গাতেই আনু মুহাম্মদ তাঁর বইতে পুঁজি পাঠের যে পর্যালোচনা দাঁড় করিয়েছেন, সেটা আমাদের এখানে মার্ক্সচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। কেননা, মার্ক্সের মৌলিক রচনার সরাসরি পাঠ আমাদের এখানে শুরু হয়েছে কালের বিচারে খুব সম্প্রতি। যত দিন পর্যন্ত ‘মার্ক্সবাদ’ নামের বিষয়টি এখানে প্রবল প্রতাপে উপস্থিত ছিল, তত দিন পর্যন্ত এটার প্রয়োজনীয়তা কেউ উপলব্ধি করতে পারেননি। কিন্তু উপলব্ধিটা যে শুরু হয়েছে, তারই একটা দৃষ্টান্ত এই বই।

আমাদের এখানে এখন ধর্ম, জাতি, লিঙ্গ, বর্ণ—সব ধরনের পরিচয়ভিত্তিক রাজনীতির আড়ালে চাপা পড়ে যাচ্ছে মানুষের বাস্তব জীবন। মার্ক্স বলেছিলেন, জার্মানরা সব সময় স্কুলছাত্রের মতোই থেকে গেছে। আমাদের এখানকার অর্থনীতি ও রাজনীতিচর্চার দিকে তাকালে আমরাও একই বাস্তবতা দেখতে পাব।

এই পটভূমিতে আমরা যদি মনে করি যে বাস্তব মানুষ ও তার সমস্যাকে রাজনীতি ও ‘অর্থনীতি’র কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে, তাহলে যে বিশাল একটা প্রয়াস দরকার, সেই প্রয়াসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আনু মুহাম্মদের কার্ল মার্ক্সের পুঁজি: একটি পাঠ পর্যালোচনা (প্রথম খণ্ড) বইটিকে আমরা স্বাগত জানাতে পারি। বইটি মার্ক্সের চিন্তার জমিন সম্পর্কে পাঠককে আগ্রহী করে তুলবে আশা করি।

কার্ল মার্ক্সের পুঁজি: একটি পাঠ পর্যালোচনা (প্রথম খণ্ড)
আনু মুহাম্মদ প্রথমা প্রকাশন, এপ্রিল ২০২৫ পৃষ্ঠা: ২১৬, দাম: ৫৫০ টাকা

বাংলাদেশি নারীর লাতিন আমেরিকা ভ্রমণবৃত্তান্তলেখা:লোকমান হোসাইনআজ থেকে ১০০ বছর আগে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গিয়েছিলেন আর্জেন্টিন...
28/06/2025

বাংলাদেশি নারীর লাতিন আমেরিকা ভ্রমণবৃত্তান্ত
লেখা:লোকমান হোসাইন

আজ থেকে ১০০ বছর আগে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গিয়েছিলেন আর্জেন্টিনায়। সেখানে তিনি আতিথেয়তা গ্রহণ করেছিলেন আর্জেন্টাইন কবি ও মানবাধিকারকর্মী ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোর। দুজনের মধ্যে গড়ে উঠেছিল হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক। রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিবিজড়িত সেসব জায়গায় ছুটে গিয়েছেন এক বাংলাদেশি নারী। খুঁজে ফিরেছেন বাঙালি এই কবির স্মৃতিচিহ্ন। কান পেতে যেন শোনার চেষ্টা করেছেন দুই কিংবদন্তির সম্পর্কের আদ্যোপান্ত। বলছিলাম লেখক মহুয়া রউফের ভ্রমণ বই লাতিনের নাটাই–এর ‘প্লাতা সব জানে’ গল্পটির কথা।

মূলত দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার বেশ কয়েকটি দেশে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা স্থান পেয়েছে এই বইয়ে। লেখক জানাচ্ছেন, কিশোর বয়সেই লাতিন আমেরিকান সভ্যতা, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন তিনি। কথোপকথন ও গল্পের ঢঙে লেখা ভ্রমণ গল্পগুলোতে লেখক নিজের দেখা বর্তমানের লাতিন আমেরিকার সমান্তরালে এ অঞ্চলের বিচিত্র ভূগোল, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সমাজ, সংস্কৃতি, ধর্ম, সভ্যতা ও ইতিহাসের নানা বিষয় তুলে এনেছেন। বইয়ের সর্বত্রই স্বদেশকে কেন্দ্রে রেখে এই সব দেশ, সমাজ ও রাজনীতি সম্পর্কে লেখকের একধরনের তুলনামনস্কতা চোখে পড়ে।

বইয়ের ‘ভ্রমণের ভগবান’ গল্পে লেখক আর্জেন্টিনা ছেড়ে পাড়ি দিয়েছেন বলিভিয়ায়। এই ভ্রমণের ভগবান আর কেউ নয়—স্বয়ং চে গুয়েভারা! তিনি ঘুরে ঘুরে চের স্মৃতিধন্য প্রতিটি জায়গা পাঠকদের সামনে তুলে ধরেছেন—কোথায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল, কোথায় গোপনে কবর দেওয়া হয়েছিল—সবকিছু। এ জন্য তাঁকে বলিভিয়ার দুর্গম লাইগেরা ভ্রমণ করতে হয়েছিল। একজন নারী, নিজের প্রাণ ও অচেনা পুরুষের ভয়কে তুচ্ছ করে পাহাড়ি বিপৎসংকুল পথে, রাত্রিকালীন, অনিরাপদ যাত্রা করেন অচেনা ড্রাইভারকে সঙ্গী করে লাইগেরার উদ্দেশে। এ যাত্রা তাই নিছক ভ্রমণ নয়, তীর্থযাত্রা।

দক্ষিণ-পশ্চিম বলিভিয়ার আন্দিজ পর্বতমালার কাছে অবস্থিত ‘সালার দে উইউনি’ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা উঠে এসেছে ‘নুনের মতো ভালোবাসি’ গল্পে। এখানে চারদিকে বিস্তীর্ণ ধু ধু লবণের মরুভূমি দেখার দারুণ এক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন লেখক।

বলিভিয়া থেকে লেখকের পরের গন্তব্য চিলি। সেখানকার দুই বিখ্যাত কবি ভিক্তর হারা ও পাবলো নেরুদা। সাম্যবাদী কবি ও সংগীতজ্ঞ ভিক্তর হারা সামরিক স্বৈরশাসকের হাতে নিহত হন। তাঁর স্মৃতিময় জায়গা দেখার অভিজ্ঞতা উঠে এসেছে ‘ভিক্তর হারার শেষ কবিতা—এস্তাদিও চিলি’ অংশে। আর সান্তিয়াগোতে পাবলো নেরুদার বাড়ি পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা হয়েছে ‘নেরুদা, বাড়ি আছ’ অংশটি। লেখক জানাচ্ছেন, নেরুদা বাড়ির নামকরণ করেছেন তৃতীয় স্ত্রীর চুলের নামানুসারে—‘লা চাসকোনা’ যার অর্থ কোঁকড়ানো চুল!

উত্তর চিলিতে অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমি আতাকামা। আতাকামা দেখতে গিয়ে লেখক বৈরী আবহাওয়ার সম্মুখীন হন। সেই প্রতিকূলতার বর্ণনা রয়েছে ‘আটকা পড়েছি আতাকামায়’ ভ্রমণগল্পে ‘সেনোরিতা’ ও ‘সভ্যতায় বেঁধেছি প্রাণ’ গল্প দুটি পেরুর ইনকাদের সমৃদ্ধ সভ্যতার গল্প। ৫০০ বছর আগে ইনকা সভ্যতা গড়ে উঠেছিল পেরুর আন্দিজ পর্বতকে কেন্দ্র করে। লেখক ইনকাদের বয়নশিল্পের রঙিন ইতিহাস, তাদের বিস্ময়কর স্থাপত্যশৈলী, অনন্য কৃষিপ্রযুক্তির নানা বিষয় জানিয়েছেন এখানে।

‘কৃষ্ণ গেছেন রিও’ গল্পটি ব্রাজিলের কর্কোভাডো পর্বতে প্রসারিত বাহুতে সফেদ যিশুখ্রিষ্টের মূর্তি দেখার অভিজ্ঞতা নিয়ে। আবার মেক্সিকোর চিচেন ইতজায় ভ্রমণের বৃত্তান্ত স্থান পেয়েছে ‘চিচেন ইতজা: বিস্ময় এক’ গল্পে। এখানে মায়াসভ্যতার বিস্ময়কর নিদর্শন পিরামিড ও তাঁদের আবিষ্কৃত বর্ষপঞ্জি দেখার অভিজ্ঞতা যেমন উঠে এসেছে, তেমনি এই সভ্যতার পৈশাচিকতার নিদর্শন ‘বল কোর্টে’র বর্বরতার কাহিনিও তুলে ধরেছেন লেখক। ক্যারিবিয়ান সাগরের তীরবর্তী মধ্য আমেরিকার দেশ নিকারাগুয়া ভ্রমণের বর্ণনা আছে ‘ওলা নিকারাগুয়া’, ‘দূরদেশের বড়দিন’, ‘আগুন পাহাড়’—এই তিন গল্পজুড়ে। এসব গল্পে আছে হ্রদ ও আগ্নেয়গিরির দেশ নিকারাগুয়ার বৃষ্টিবন, জলপ্রপাত, মুগ্ধতা ছড়ানো ফুলের শহর মাসায়ার শরৎ কার্নিভ্যাল আর সেরো নেগ্রো’ সামিটে গিয়ে ভয়ংকর পরিস্থিতির অভিজ্ঞতার কথা।

এক বাংলাদেশি লেখকের লাতিন আমেরিকা ভ্রমণের বৃত্তান্ত জানার সমান্তরালে এই ভ্রমণ বইয়ের ঝরঝরে গদ্য ও ছবি পাঠককে নিয়ে যাবে এই অঞ্চলের ইতিহাস–ঐতিহ্যের কাছে, তা সহজেই বলা যায়।

লাতিনের নাটাই

মহুয়া রউফ

প্রকাশক: প্রথমা প্রকাশন

প্রচ্ছদ: মাসুক হেলাল

মূল্য: ৩৪০ টাকা; পৃষ্ঠা: ১৬০

প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি ২০২৫

17/06/2025

ছাব্বিশ দিন : দস্তয়েফস্কির জুয়ারি লেখার আখ্যান

17/06/2025

প্রথমার বই আড্ডায় লেখক ও অনুবাদক জাভেদ হুসেন।

17/06/2025

সাড়ে চার কোটি লোকের ভাষায় লেখা বই সাড়ে তিন লাখের বেশি বিক্রি হয়েছিলো।

বইপ্রেমীদের জন্য প্রথমা প্রকাশন ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক যৌথভাবে গুলশান ১ এর এমটিবি সেন্টারে আয়োজন করছে 'প্রথমা বইমেলা'...
01/06/2025

বইপ্রেমীদের জন্য প্রথমা প্রকাশন ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক যৌথভাবে গুলশান ১ এর এমটিবি সেন্টারে আয়োজন করছে 'প্রথমা বইমেলা'। থাকছে দেশি ও বিদেশি বইয়ের বিপুল সমাহার। সেইসঙ্গে মেলা উপলক্ষে প্রথমার নির্দিষ্ট বইয়ে বিশেষ ছাড় !
আপনারা সবান্ধব আমন্ত্রিত!

তারিখ: ২-৪ জুন, ২০২৫
সময়: সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা
স্থান: এমটিবি সেন্টার, ২৬ গুলশান অ্যাভিনিউ, গুলশান ১, ঢাকা ১২১২

01/06/2025

লেখক আড্ডায় সাহিত্যিক সাইদুজ্জামান রওশনের সাথে বিজ্ঞান লেখক ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী

31/05/2025

তাজউদ্দীন আহমদ নামে একজন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন...

27/05/2025

হোয়াইট হোল নিয়ে বিজ্ঞান লেখক ও অনুবাদক আবুল বাসার ও সাহিত্যিক দন্ত্যস রওশন

26/05/2025

এক এগারো

25/05/2025

ছোটদের চিন্তার জগৎ বড়দের মত নয়। কিছু ক্ষেত্রে উল্টো। উল্টো পাহাড় নিয়ে কথা বলছেন সাহিত্যিক আহমেদ রিয়াজ ও দন্ত্যস রওশন।

গুলশানের আলোকি কনভেনশনে প্রথম আলোর আয়োজনে রেফ্রিজারেটর মেলায় প্রথমা প্রকাশনের বইয়ের স্টল থেকে সংগ্রহ করতে পারেন আপনার পছ...
22/05/2025

গুলশানের আলোকি কনভেনশনে প্রথম আলোর আয়োজনে রেফ্রিজারেটর মেলায় প্রথমা প্রকাশনের বইয়ের স্টল থেকে সংগ্রহ করতে পারেন আপনার পছন্দের দেশি বিদেশি বিভিন্ন রকম বই

Address

Tejkunipara

Opening Hours

Monday 10:00 - 18:00
Tuesday 10:00 - 18:00
Wednesday 10:00 - 18:00
Thursday 10:00 - 18:00
Saturday 10:00 - 18:00
Sunday 10:00 - 18:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Prothoma Prokashan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Prothoma Prokashan:

Share

Category