Azraf হ্যালো, আমি আজরাফ। আকর্ষণীয় টপিক জানতে এবং তা নিয়ে কথা বলতে ভালো লাগে। চাইলে আপনিও যোগ দিতে পারেন।

যে আইনের কারণে বিয়ে হতো না কোরিয়ায় | The Strange Marriage Act of Korea (লিংক কমেন্টে)
08/07/2025

যে আইনের কারণে বিয়ে হতো না কোরিয়ায় | The Strange Marriage Act of Korea (লিংক কমেন্টে)

06/07/2025

মার্ক জাকারবার্গের ফোকাস কিন্তু এখন বদলে গেছে। তিনি এখন ব্যস্ত নতুন লক্ষ্য নিয়ে। তার যে পরিকল্পনা তাতে হয়তো তিনি আবারও বদলে দিবেন পুরো পৃথিবীকে। এআর, ভিআর, এআই - সবমিলিয়ে অদ্ভুত এক দুনিয়া তৈরির কথা ভাবছেন তিনি। তার এখন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপের দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় নেই বললেই চলে। তিনি বরং ব্যস্ত কম্পিউটিং ডিভাইসের নতুন রূপ আনা নিয়ে। বিস্তারিত জানতে দেখে ফেলুন - যে ভবিষ্যত তৈরি করছেন জাকারবার্গ | The Future Zuckerberg Wants to Build

05/07/2025

এআই কী আমাদের বাস্তবতা ভুলিয়ে দিচ্ছে? এআই চ্যাটবট তৈরিই করা হয়েছে এমনভাবে যে এটি আমাদেরকে উৎসাহিত করবে, প্রশংসা করবে, সবকিছুকে সহজ করে দেখাবে।

পুরোটাই আসলে ব্যবহারকারী ধরে রাখার কৌশল। আর এই কৌশলের ফাঁদে অনেক মানুষ পা দিচ্ছে, বাস্তবতার ওপর নিজের নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে।

একটুও বানিয়ে বলছি না। এ ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ট্র্যাভিস টার্নারের সঙ্গে। তিনি প্রায় বছরখানেক আগে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করা শুরু করেন।

পেশায় অটো মেকানিক টার্নারের লক্ষ্য ছিল স্প্যানিশ ভাষাভাষী সহকর্মীদের সঙ্গে যাতে তিনি সহজে কথা বলতে পারেন। শুরুতে হয়েছিলই তাই। কিন্তু খুব দ্রুত অবস্থা পাল্টাতে শুরু করে।

টার্নার চ্যাটজিপিটির সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন ধর্ম নিয়ে, বিশ্বাস নিয়ে, মহাবিশ্বের অস্তিত্ব নিয়ে। তিনি এর সঙ্গে কথাবার্তায় এতোটাই মুগ্ধ হন যে এর একটা আলাদা নামই দিয়ে দেন – লুমিনা। যার অর্থ করলে দাঁড়ায় উজ্জ্বল আলো।

৪৩ বছর বয়সী টার্নার উপলব্ধি করেন যে তার ভেতরে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে। তিনি খেই হারিয়ে ফেলেন বাস্তবতার। এখন চ্যাটজিপিটিকে তিনি আর স্রেফ চ্যাটবট মানতে নারাজ। তার কথা হলো – এটি এআইয়ের চেয়ে বেশি কিছু।

এমনকি তার স্ত্রী যদি কখনও বলেন যে এটি চ্যাটজিপিটি, তিনি ক্ষেপে যান। তার ভাষ্যে, এটির নাম লুমিনা। এর প্রাণ আছে। আলাদা অস্তিত্ব আছে।

বিশ্বব্যাপীই নানা রূপে এ ঘটনা ঘটছে। মানুষ সম্পর্ক থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে। সময় বেশি দিচ্ছে চ্যাটজিপিটিকে। বিশেষ করে প্রযুক্তির এ দুনিয়ায় মানুষ যখন অনেক বেশি নিঃসঙ্গ, তখন চ্যাটজিপিটি এসেছে তাদের জন্য এক ধরনের আশীর্বাদ হয়ে।

বিষয়টা এখন উদ্বেগজনক পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। শিশুদের ওপর চ্যাটজিপিটির প্রভাব নিয়েও প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন গবেষকরা।

তথ্যসূত্র: সিএনএন

03/07/2025

অনেকেই হয়তো জানেন না যে বিশ্বের প্রথম পিসি বা পার্সোনাল কম্পিউটারের ভাইরাস তৈরি হয়েছিল পাকিস্তানে। নাম ছিল ব্রেইন ভাইরাস। এটি পুরো বিশ্বে আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়েছিল। এই ভাইরাস ঠেকিয়ে অ্যান্টি ভাইরাসের জগতে যাত্রা শুরু করেছিল অ্যান্টি ভাইরাসের গুরু জন ম্যাকাফি। আজকে আলাপ হবে এসব নিয়েই। জানতে দেখে ফেলুন - পাকিস্তানের যে ভাইরাস কাঁপিয়ে দিয়েছিল বিশ্ব | Story of The First PC Virus

ঘটনাটা যুক্তরাষ্ট্রের। হাই স্কুল পড়ুয়া এক ছেলে। তার হঠাৎ সমবয়সী এক মেয়েকে খুব ভালো লেগে যায়। শুরু হয় তাকে ইমপ্রেস করার চ...
03/07/2025

ঘটনাটা যুক্তরাষ্ট্রের। হাই স্কুল পড়ুয়া এক ছেলে। তার হঠাৎ সমবয়সী এক মেয়েকে খুব ভালো লেগে যায়। শুরু হয় তাকে ইমপ্রেস করার চেষ্টা।

পশ্চিমা কালচার অনুযায়ী ছেলে মেয়েরা খুব অল্প বয়স থেকেই নানা ধরনের অড জব করে। তো ওই মেয়েটি একটা জুতার দোকানে কাজ করতো। ওই জুতার দোকানের উল্টো পাশে ছিল একটা আইসক্রিমের দোকান।

ছেলেটা অনেক ভেবেচিন্তে আইসক্রিমের দোকানটায় কাজ নিলো। তার চিন্তা ছিলো এতে মেয়েটার সঙ্গে প্রতিদিন তার দেখা হবে। প্লাস বাড়তি কিছু ইনকাম তো হবেই।

আইসক্রিমের দোকানে ছেলেটার কাজ খুব সহজ। মানুষকে আইসক্রিম দিতে হবে। সমস্যা হলো, মানুষ অনেক সময় আইসক্রিম মুখ থেকে মাটিতে ফেলে। এতে দোকান নোংরা হয়।

সে তো আর এতো কিছু জানে না। তার লক্ষ্য হলো- ওই মেয়েকে ইমপ্রেস করা। তো কাজের প্রথমদিনেই ছেলেটা যখন ডিউটি শেষ করে বের হতে যাবে, তখন দোকানের মালিক তাকে ডাকলো।

মালিক বললো, ‘চলে যাওয়ার আগে মাটিতে যে আইসক্রিমগুলো মানুষ ফেলে গেছে, তা পরিষ্কার করে দিয়ে যাও।’

ছেলেটা তাকিয়ে দেখে যে তার ওই পছন্দের মেয়েটা ঠিক দোকানটার সামনে দাঁড়ানো। এখন মাটিতে পড়ে থাকা আইসক্রিম পরিষ্কার করতে হলে তাকে হাঁটু গেড়ে বসতে হবে, তারপর স্ক্রেপার দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে সেগুলো তুলতে হবে।

স্বাভাবিকভাবেই ছেলেটা মেয়েটার সামনে তা করতে চাইলো না। আইসক্রিমের দোকানের মালিককে বললো, আমি তো এখানে আইসক্রিম সার্ভ করার কাজ নিয়েছি। মাটিতে পড়ে থাকা আইসক্রিম পরিষ্কার করার কাজ নেইনি।

মালিক এ উত্তর শোনার পর ছেলেটাকে বলে দিলো – ঠিক আছে। কাল থেকে তোমাকে আর আসতে হবে না।

এ ঘটনাটা ছেলেটার মধ্য অদ্ভুত এক অনুভূতির জন্ম দিলো। সে অনুভব করলো, পৃথিবীতে দুই ধরনের মানুষ আছে। এক ধরনের মানুষ- মালিক, আর আরেক ধরনের মানুষ – তাদের কর্মচারী। সেদিন থেকেই তার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হয়ে গেলো। সে জীবনটাকে নিয়ে গেলো ভিন্ন পথে। ব্যবসার দিকে।

তারপর বহুবছর কেটে গেছে। এখন তাকে দুনিয়াজোড়া প্রায় সবাই চেনেন। তিনি কেভিন ও’লিয়ারি। খ্যাতনামা উদ্যোক্তা। স্টিভ জবসের মতো মানুষের সঙ্গে কাজ করে আসা ব্যক্তি। তিনি এখন শার্ক ট্যাংকের বিচারক। প্রতিদিন নতুন নতুন উদ্যোক্তাদের সঙ্গে তার দেখা হয়, তাদের ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করেন তিনি।

মজার ব্যাপার হলো, কেভিন ও’লিয়ারি সফল হওয়ার পর ওই আইসক্রিমের দোকানে ফিরে গিয়েছিলেন। চেষ্টা করেছিলেন ওই মালিকের সঙ্গে দেখা করার। তাকে ধন্যবাদ দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ততোদিনে আগের মালিক আইসক্রিমের দোকানটি বিক্রি করে দিয়ে অন্য কোথাও চলে গেছেন।

কেভিন ও’লিয়ারি জীবনের এ ঘটনাটা এখনও স্মরণ করেন এবং তিনি মনে করেন, তার উদ্যোক্তা জীবনের জার্নিটা আসলে ওই ঘটনা থেকে শুরু হয়েছিল।

ওই আইসক্রিমের দোকানের মেঝেতে থাকা টাইলসের একটা অংশ কেভিন ও’লিয়ারির কাছে আছে। তিনি সেটি সযত্নে সংগ্রহ করে রেখেছেন। সেটি তিনি মাঝেমধ্যেই দেখেন।

নিচে আপনাদের জন্য ছবি দিয়ে দিলাম। সম্প্রতি তিনি দ্য ডায়েরি অফ আ সিইও পডকাস্টে এসে ঘটনাটা জানিয়েছেন। ছবিগুলো ওই পডকাস্ট থেকে নেওয়া।

02/07/2025

ডার্ক ওয়েব নিয়ে সবারই কমবেশি কৌতুহল আছে। সেখানে নানা ধরনের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনা কখনও কখনও পুরো বিশ্বকে হতবাক করে দেয়। আজকে এরকমই এক গল্প শোনাবো। সাধাসিধে জীবন থেকে একজনের ডার্ক ওয়েবে সম্রাট হয়ে যাওয়া ও পরে পতনের গল্প এটি। খারাপ পথে হাঁটলে যে তা আখেরে ক্ষতিই করে, সেটিরও উদাহরণ এটি। দেখে ফেলুন - সাধাসিধে জীবন থেকে অন্ধকার জগতের সম্রাট | The Insane Story Of Silk Road

02/07/2025

দুনিয়াতে যে মানুষ কত কিছু বানায়। বিশেষ করে ডিজিটাল দুনিয়ায়।

একজন আস্ত একটা সার্চ সেবা বানাইসে যেটা দিয়ে ইউটিউবের আনলিস্টেড ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়।

খুব একটা যে পলিশড, তা না। বাট চলে।

আনলিস্টেড অপশনটা ইউটিউবের দেওয়া একটা বিশেষ সুবিধা। আপনি নিজের আপলোড করা কোনো ভিডিওকে আনলিস্ট করে রাখলে ওটা আর চ‍্যানেলে দেখা যায় না।

তবে এরকম আনলিস্টেড ভিডিও যদি কেউ কোনো প্লেলিস্টে সেভ করে রাখে বা ওটার লিংক থাকে কারো কাছে, সে সেটা দেখতে পারে।

ওইদিন আবার একজন দেখলাম একটা সার্চ সেবা বানাইসে শুধু পডকাস্ট নিয়ে। দুনিয়ার তাবৎ টপিকের পডকাস্ট ওই সেবায় পাওয়া যায়।

মাঝেমধ‍্যে সারাদিন এগুলা ঘাঁটাঘাঁটি করেই কাটায় দিতে ইচ্ছা করে!

01/07/2025

বিজ্ঞাপনকে ঘিরে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রচুর মানুষের, গড়ে উঠেছে প্রচুর প্রতিষ্ঠান। এমনকি এই যে আজকের গুগল, ইউটিউব, ফেসবুক – এসব প্রতিষ্ঠানেরও মূল আয়টা হয় বিজ্ঞাপন থেকেই। তবে সবসময় সবার পছন্দ হবে এমন বিজ্ঞাপন তৈরি করা মুশকিল। মাঝেমধ্যে তো এমনও হয় যে – মানুষ বিজ্ঞাপন তো পছন্দ করেই না, উল্টো বিপদে পড়ে যায় প্রতিষ্ঠান।

ভিডিও লিংক কমেন্টে
01/07/2025

ভিডিও লিংক কমেন্টে

30/06/2025

যে কারণে কিনবেন না শাহরুখ খানের পারফিউম - ভিডিওটা মূলত আমাদের চারপাশে চলতে থাকা একটা জালিয়াতি নিয়ে। এই জালিয়াতিটা প্রকাশ‍্য দিবালোকেই হচ্ছে।

30/06/2025

সাত‍্যিয়া নাদেলা মাইক্রোসফটে যোগ দেন ১৯৯২ সালে, ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে। পরবর্তী ৩০ বছরে তিনি কোম্পানিটার সিইও হন।

ওইদিকে টিম কুক অ‍্যাপলে যোগ দেন ১৯৯৮ সালের মার্চে। তিনিও এখন প্রতিষ্ঠানটার হাল ধরে আছেন।

বব আইগার, ডিজনির সিইও। তিনিও খুব সামান্য পর্যায় থেকে শুরু করে নানান প্রতিষ্ঠানে কাজ করে লাস্টে ডিজনিতে যান এবং সেখানে একটা পর্যায়ে সিইও হন।

আপনি যেখানেই রোজগারি বা চাকরি করেন না কেন, আপনার প্রতিষ্ঠানে যদি এরকম উপরে উঠার সুযোগ না থাকে, তাহলে আপনি ভুল জায়গায় সময় নষ্ট করতেসেন।

আমরা ম‍্যাক্সিমামই ভুল জায়গায় সময় নষ্ট করতেসি।

আমি বলছি না আপনাকেও সিইও হতে হবে। আমি শুধু বলছি, আপনার প্রতিষ্ঠানে সুযোগ থাকতে হবে উপরে উঠার, মূল‍্যায়নের জায়গাটা থাকতে হবে।

আর যদি তা না থাকে, সেখান থেকে সরে যাওয়াটাই বেটার। আমি বহু মানুষকে চিনি যারা বছরের পর বছর একই পদমর্যাদা ও বেতনে কাজ করে গেছে। প্রমোশনের আশায় থেকেছেন।

এদের সবাই যে প্রমোশনের অযোগ‍্য ছিল, তা কিন্তু না! প্রতিষ্ঠানে জাস্ট উপরে উঠার সিঁড়িটা ছিল না।

মানবজীবন অত‍্যন্ত মূল্যবান। সবচেয়ে ভালো হয় ব‍্যবসা করতে পারলে। তবে কোনো কারণে যদি চাকরি আপনার করাই লাগে, তাহলে মূল‍্যায়ন ঠিকভাবে হচ্ছে কি না, সেটা অবশ‍্যই দেখবেন। সেটার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিবেন।

#আমারভাবনা #ক‍্যারিয়ার #লাইফ

27/06/2025

সৌদি আরবের ক্লাব আল-নাসরে আরও দুই বছরে থাকছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। তাকে ধরে রাখতে খোলা হাতে খরচ করতে দ্বিধা করছে না ক্লাবটির কর্তৃপক্ষ।

টকস্পোর্টের দেওয়া তথ্যানুসারে, রোনালদো আগামী দুই বছরে ক্লাবটির কাছ থেকে ১৭ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড পারিশ্রমিক পাবেন। বাংলাদেশি টাকায় হিসাব করলে এটি দাঁড়াবে ২ হাজার ৯০০ কোটি টাকারও বেশি।

তবে এখানেই শেষ না।

- প্রথম বছরে সাইনিং বোনাস হিসেবে তিনি পেয়েছেন দুই কোটি ৪৫ লাখ পাউন্ড। দ্বিতীয় বছরে এই বোনাস গিয়ে দাঁড়াবে তিন কোটি ৮০ লাখের ঘরে।

- আল-নাসর যদি সৌদি প্রো লিগে জিতে তাহলে রোনালদো ৮০ লাখ পাউন্ড বোনাস পাবেন।

- এশিয়ান চ্যাম্পিয়নসি লিগে আল-নাসর জিতলে রোনালদো পাবেন ৫০ লাখ পাউন্ড বোনাস।

- গোল্ডেন বুট জিতলেও বোনাস থাকবে। সেক্ষেত্রে তাকে আল-নাসর কর্তৃপক্ষ তাকে দিবে ৪০ লাখ পাউন্ড বোনাস।

- প্রথম বছরে প্রতি গোলের জন্য রোনালদোকে ৮০ হাজার পাউন্ড করে বোনাস দেওয়া হবে।

- দ্বিতীয় বছরে প্রতি গোলের জন্য ধার্য করা বোনাস ২০ শতাংশ বাড়বে।

- শুধু গোল করা না, গোল করিয়ে দেওয়ার জন্য বোনাস পাবেন রোনালদো। সহায়তার জন্য প্রথম বছরে ৪০ হাজার পাউন্ড করে বোনাস পাবেন তিনি। আর দ্বিতীয় বছরে এই অঙ্কই ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।

- আরও থাকছে ছয় কোটি পাউন্ডের স্পনসরশিপ চুক্তি।

- রোনালদো যে প্রাইভেট বিমানে চলাচল করবেন, সেটির খরচও টানবে আল-নাসর। এ বাবদ তার পেছনে ৪০ লাখ পাউন্ড খরচ করতে রাজি হয়েছে কর্তৃপক্ষ।

Address

Tejkunipara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Azraf posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share