Md Abdullah

Md Abdullah প্রথমে শিখুন।
তারপর নিজে চর্চা করুন।
তারপর অন্যকে শেখান।
তারপর ময়দানে বাস্তবায়ন করুন।
নিজের চেষ্টায়🤔 যুদ্ধ আমাদের বিজয় আল্লাহ তায়ালার।

মাননীয় ধর্ম উপদেষ্ঠা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সাহেবের বক্তব্য ভুল প্রচার হয়েছে। তিনি বলেছেন,দেশের সব মডেল মসজিদের সভাপতি থ...
18/07/2025

মাননীয় ধর্ম উপদেষ্ঠা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সাহেবের বক্তব্য ভুল প্রচার হয়েছে। তিনি বলেছেন,দেশের সব মডেল মসজিদের সভাপতি থাকবেন সরকারী মুসলিম কর্মকর্তা। পাবলিক মসজিদের নয়।

শহীদ আবরার ফাহাদের বাবা।
18/07/2025

শহীদ আবরার ফাহাদের বাবা।

আপনারা পারবেন এই রকম?
18/07/2025

আপনারা পারবেন এই রকম?

এইটা বানালাম, চাইলে প্রোফাইল ছবিতে ব্যবহার করতে পারেন।  আমি অনেক ট্রাই করলাম, কিন্তু পাসপোর্ট দিয়ে ভেরিফাই চাওয়ার কারণে ...
18/07/2025

এইটা বানালাম, চাইলে প্রোফাইল ছবিতে ব্যবহার করতে পারেন। আমি অনেক ট্রাই করলাম, কিন্তু পাসপোর্ট দিয়ে ভেরিফাই চাওয়ার কারণে আমি ডিপিতে ব্যবহার করতে পারছিনা।

18/07/2025

আলু, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট, এবং পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের গল্প

সৌদি আরবে আলু যেন একপ্রকার জাতীয় খাবার। বিরিয়ানিতে হোক কিংবা হটডগে, শর্মায় হোক বা চিকেন গ্রেভিতে, প্রায় প্রতিটি খাবারে আলুর একটা টুকরো থাকবেই। আর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই? যাকে আমরা হাসতে হাসতে “আলু ভাজা” বলি, সেটাই এখানে এক ক্লাসি খাবার, এককথায় সকল সৌদির প্রিয়।

এই দেশে আলুর চাহিদা আকাশচুম্বী। অথচ, দুঃখজনকভাবে সৌদি আরবের কোনো সুপারশপে আপনি “বাংলাদেশি আলু” খুঁজে পাবেন না। তাক ভরে আছে ভারতীয়, পাকিস্তানি, ইন্দোনেশিয়ান আলুতে। এদের রঙ চকচকে, আকার একরকম, লেবেল ঝকঝকে। কিন্তু যারা জানেন, তারা জানেন, বাংলাদেশি আলু কেমন স্বাদে অনন্য, কেমন প্রাকৃতিক গন্ধে হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

তবুও কেন বাংলাদেশি আলু এই বাজারে জায়গা করে নিতে পারছে না?

এক কথায় উত্তর: ব্র্যান্ডিং।

আমরা এখনও “কারওয়ান বাজার মডেল” থেকে বের হতে পারিনি। বস্তাভরে পাঠানো আলু সৌদিতে এলেও, সেই বস্তা থেকে তুলে ঝকঝকে প্যাকেটে ঢোকানোর চিন্তা করি না। কোনো মানসম্পন্ন প্যাকেজিং নেই, নেই গ্লোবাল মানের লেবেলিং, নেই ট্রেডমার্ক। অথচ এটাই তো আন্তর্জাতিক বাজারের প্রথম পাঠ দৃষ্টিতে ভালো না লাগলে পেটে যাবে না।

আমরা ভাবি, আলু তো আলুই, মাটি থেকে উঠেছে, মানুষ কিনবে। রাস্তার পাশে মাদুর বিছিয়ে বিক্রি করলেই চলবে। কিন্তু ভুলে যাই, আজকের দুনিয়ায় পণ্য নয়, প্রেজেন্টেশনই প্রোডাক্ট।

কিন্তু আমি দোষ দিচ্ছি না।
বাংলাদেশ থেকে যে মানুষগুলো সৌদি আরবে আসে, তাদের অধিকাংশই শ্রমজীবী। জীবনের চরম সংগ্রামে তারা কেউ আলু নিয়ে এসেছেন, কেউ পেঁয়াজ। নিজে হাতে বস্তা নামিয়ে, নিজের খরচে মার্কেটে গেছেন। এই মানুষগুলোকে আমি সালাম জানাই। তারা চেষ্টার কমতি রাখেন না।

কিন্তু এই যুদ্ধে যদি পাশে কেউ থাকত? কেউ যদি বলত “ভাই, আমি তোমার আলু ব্র্যান্ড করব। তোমার পণ্যকে প্যাকেট দিয়ে, নাম দিয়ে, গল্প দিয়ে মানুষকে দেখাব, এই আলুই সৌদি রাঁধুনিদের প্রথম পছন্দ।” তাহলেই হয়তো গল্পটা বদলাত।

ব্র্যান্ডিং মানে লোগো না, গল্প। যদি আমরা আমাদের পণ্যের পিছনে একটি গল্প জুড়তে পারি ‘ময়মনসিংহের কৃষক রশিদ আলী যে নিজের হাতেই আলু ফলান, সার কম দেন, বিষ দেন না’, আর যদি সেই গল্প একটি ব্র্যান্ডের প্যাকেটে মানুষ পড়ে তাহলেই তো বাংলাদেশি আলু হবে একটি অনুভূতির নাম।

এটাই দেশের আসল সেবা। যারা এই গেম বোঝেন, তারা এগিয়ে আসুন। কৃষকের ঘাম যেন শুধু বাজারে নয়, পৌঁছায় ভিনদেশি সুপারশপের তাকেও। আমরা শুধু শ্রমিক পাঠাব না, আমরা পণ্য পাঠাব, গল্প পাঠাব, গর্ব পাঠাব।

ইনশাআল্লাহ।
17/07/2025

ইনশাআল্লাহ।

ভাইজান শক্ত করে ধরে রাখেন, জয় বাংলা
17/07/2025

ভাইজান শক্ত করে ধরে রাখেন, জয় বাংলা

আফগান আমার আদর্শ না, আমার আদর্শ হল : ফাতিমা রাঃ আনহারা... তবে হ্যা, আফগান নারীদের মধ্যে তাদের সাথে অনেকটা মিল পাওয়া যায়।...
17/07/2025

আফগান আমার আদর্শ না, আমার আদর্শ হল : ফাতিমা রাঃ আনহারা... তবে হ্যা, আফগান নারীদের মধ্যে তাদের সাথে অনেকটা মিল পাওয়া যায়। আল্লাহ এই অধমকেও তৌফিক দান করুক।🤲🏼

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্...
17/07/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার ফলো মি ইসলাম

অসুস্থতার নিয়ামতে ভুগছি। সবার নিকট সুস্থতার দোয়া চাই।
17/07/2025

অসুস্থতার নিয়ামতে ভুগছি। সবার নিকট সুস্থতার দোয়া চাই।

গোপালগঞ্জ থেকে হেলিকপ্টার করে পালিয়েছে এনসিপি নেতারা!😁
17/07/2025

গোপালগঞ্জ থেকে হেলিকপ্টার করে পালিয়েছে এনসিপি নেতারা!😁

আপনার মতামত কি?   #ফটোগ্রাফি
17/07/2025

আপনার মতামত কি?



#ফটোগ্রাফি

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Abdullah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share