Älhämdülïlläh

Älhämdülïlläh Allah is Almighty

০৮ জুলাই ২০২৫ মৃত্যু লেখা: মুহাম্মদ বাদলমৃত্যু ! মৃত্যু সে তো জীবনের এক অনিবার্য পরিণতি । সকল জীবকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ...
08/08/2025

০৮ জুলাই ২০২৫
মৃত্যু
লেখা: মুহাম্মদ বাদল

মৃত্যু ! মৃত্যু সে তো জীবনের এক অনিবার্য পরিণতি । সকল জীবকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে । যে জন্মেছে তার মৃত্যু অনিবার্য ।

কিন্তু এই অনিবার্য পরিনতি নিয়ে আমরা কি একটুও ভাবছি ?
আমরা কি ভাবছি যখন জন্মেছি মৃত্যু তো আমার হবেই । সেটা হতে পারে এই মুহূর্তে , আগামী দিন কিংবা তারপরের দিন ।

মৃত্যু সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন, “ প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এবং তোমার নিজ নিজ কাজের প্রতিফল সম্পূর্ণভাবেই কেয়ামতের দিন পাবে…।”
(সূরা আলে ইমরান আয়াত - ১২৫ ; সূরা আন কাবুত আয়াত - ৫৭)

আমরা যে কোন পরীক্ষার আগে কত পরিশ্রম করি বলুন, দৈনন্দিন এতো এতো ক্লাস, পরীক্ষার আগে রাত জেগে পড়াশোনা আরো কত কি !
এসব নিশ্চয়ই করে থাকি একটা ভালো ফলাফলের জন্য ।

কিন্তু মৃত্যু পরবর্তী ফলাফলের জন্য আমাদের প্রস্তুতি কতটুকু ?
যেদিন আমাদের দুনিয়াবী সকল কর্মের ফলাফল ঘোষণা করবেন স্বয়ং আল্লাহ সুবহানুওয়া তা’য়ালা নিজেই ।

দুনিয়ার মোহ মায়ায় পড়ে, দুনিয়ার চাকচিক্য দেখে কতটুকু আমরা স্মরণ করি মৃত্যুর কথা ?
মৃত্যু তো আমাদের কলিংবেল কিংবা পূর্ব সতর্কবার্তা দিয়ে কাছে আসবে না , মৃত্যু তো আসবে আকস্মিকভাবে ।

এইতো সেদিনের ফাইটার জেট দুর্ঘটনার (২১ জুলাই ২০২৫) কথা ভাবুন না …
তৌকিকুল ইসলাম সাগর ভাই নিশ্চয়ই ভাবেননি তিনি হঠাৎ এভাবে মারা যাবেন ।
মাইল স্টোনের সেই ছোট্ট শিশু গুলোর কথা একবার ভাবুন, নিশ্চয়ই সকালবেলা তাদের পিতা-মাতা তাদেরকে সুন্দর মতো সাজিয়ে স্কুলে পাঠিয়েছিলেন । তারা নিশ্চয়ই ভাবেননি তাদের এই কোমলমতি শিশু গুলো এই অল্প বয়সেই পাড়ি জমাবেন পরপারে ।

আসলে জীবন - মৃত্যু দুটোই আল্লাহর হাতে । আপনি আমি কখন মারা যাবো সেটা একমাত্র আল্লাহ ভালো জানেন । আর কেউ না ।

বুখারী শরীফের ৬৪১৬ নম্বর হাদিসে ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার কাঁধ ধরে বললেন দুনিয়াতে এভাবে কাটাও যেন তুমি একজন মুসাফির বা পথিক ।”

অথচ দুনিয়াতে আমরা এমন ভাবে বসবাস করছি যেন আমরা চিরস্থায়ী । আমরা এমন ভাবে চলাফেরা করছি যেন আমাদের কোন মৃত্যু নেই । কি করবেন বলুন হঠাৎ করেই যদি মৃত্যুটা চলে আসে ?

আমরা মানুষ আমাদের মৃত্যুবরণ করতেই হবে । আমাদের পূর্ববর্তীরা মৃত্যুবরণ করেছেন , আমাদের পরবর্তী রাও মৃত্যুবরণ করবেন এবং আমাদের কেউ মৃত্যুবরণ করতে হবে ।

Wikipedia এর এক তথ্য মতে, একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে বছরে প্রায় ৫ কোটি ৬০ লাখ ব্যক্তির মৃত্যু হতো এবং ২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রায় ১১ হাজার কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছে যা পৃথিবীতে আসা মোট মানুষের ৯৪ শতাংশ ।

তাহলে কিসের এত অহংকার বলুন ?
আপনাকে-আমাকে মৃত্যুবরণ করতে হবে এটাই চূড়ান্ত সত্য । তাই শুধু দুনিয়ার মোহে না পড়ে থেকে আখিরাতের সমান জোগাড় করুন ।

“ জীবনের প্রদীপ জ্বলবেনা চিরতরে,
সকলকেই দিতে হবে পারি পরপারে । ”

26/04/2025

Anti-Depression 🌸

13/03/2025
21/01/2025

‎إِسْمَاعِيلُ قَالَ حَدَّثَنِي مَالِكٌ عَنْ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَأْكُلُ الْمُسْلِمُ فِي مِعًى وَاحِدٍ وَالْكَافِرُ يَأْكُلُ فِي سَبْعَةِ أَمْعَاءٍ.

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মু’মিন এক পেটে খায় আর কাফির সাত পেটে খায়।
[৩৭][৫৩৯৭; মুসলিম ৩৬/৩৫, হাঃ ২০৬২, ২০৬৩, আহমাদ ৭৭৭৭] আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৯৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮৯১)

ফুটনোট: [৩৭] বর্তমানে বারবার একথার উপর জোর দেয়া হছে যে, কম আহার করুন বেশী দিন বাঁচতে পারবেন। আর জনসাধারণকে বারবার এ কথার উপকারীতা বর্ণনা করা হচ্ছে। বেশী খেলে যে সকল রোগ সৃস্টি হয় তার একটি তালিকা প্রণয়ন করেছেন প্রফেসার রিচার বার্ড। নিম্নে তা দেয়া হলঃ
১। মস্তিষ্কের ব্যাধি।
২। চক্ষু রোগ।
৩। জিহ্বা ও গলার রোগ।
৪। বক্ষ ও ফুসফুসের ব্যাধি।
৫। হৃদ রোগ।
৬। যকৃত ও পিত্তের রোগ।
৭। ডায়াবেটিস।
৮। উচ্চ রক্ত চাপ।
৯। মস্তিষ্কের শিরা ফেটে যাওয়া।
১০। দুশ্চিন্তাগ্রস্ততা।
১১। অর্ধাঙ্গ রোগ।
১২। মনস্তাত্ত্বিক রোগ।
১৩। দেহের নিম্নাংশ অবশ হয়ে যাওয়া। (“সান” উইকলি সুইডেন)
গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে যে, এই তালিকা প্রকৃত পক্ষে মৃত্যুর তালিকা, যা প্রফেসার সাহেব গভীর চিন্তা ও গবেষণার পর প্রকাশ করেছেন। কিন্তু অপর দিকে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বর্ণনার প্রতি দৃষ্টিপাত করুন।

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন পেটের এক তৃতীয়াংশ ভাগ আহারের জন্য, এক তৃতীয়াংশ ভাগ পানির জন্য আর এক তৃতীয়াংশ শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য। [হাদীসটি ইবনু মাজাহ্ বর্ণনা করেছেন, হাদীসটি সহীহ্, “সহীহ্ ইবনু মাজাহ্” (৩৩৪৯)]।

একজন দার্শনিকের নিকট যখন রসূলের এ নির্দেশ শুনান হল তখন সে বলতে লাগল, এর থেকে উত্তম ও শক্তিশালী কথা আমি আজ পর্যন্ত শ্রবণ করিনি।
পেটের এক তৃতীয়াংশ পানি দিয়ে পূর্ণ করতে বলার কারণ, পানির মধ্যেও বহুবিধ উপকারিতা রয়েছে
পানির উপকারীতা নিম্নরূপঃ
* শরীরে পানির অভাব পূরন করা,
* রক্তের তরলতা বজায় রাখা,
* শরীর হতে অপ্রয়োজনীয় দূষিত জিনিষ নির্গত করতে সাহায্য করা,
* খাদ্য দ্রব্য হজম করতে সাহায্য করা,
* শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা,
* শরীরের অম্ল-ক্ষারের স্বাভাবিকতা ঠিক রাখা,
* হরমোন তৈরী করতে অনেক ক্ষেত্রে সাহায্য করা।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৩৯৬

‎আনাস ইব্‌নু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃতিনি বলেনঃ আবূ যার (রাঃ) রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণনা...
08/07/2024



আনাস ইব্‌নু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ আবূ যার (রাঃ) রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ আমি মক্কায় থাকা অবস্থায় আমার গৃহের ছাদ উন্মুক্ত করা হ’ল। অতঃপর জিব্‌রীল (‘আঃ) অবতীর্ণ হয়ে আমার বক্ষ বিদীর্ণ করলেন। আর তা যমযমের পানি দ্বারা ধৌত করলেন। অতঃপর হিকমাত ও ঈমানে ভর্তি একটি সোনার পাত্র নিয়ে আসলেন এবং তা আমার বুকের মধ্যে ঢেলে দিয়ে বন্ধ করে দিলেন। অতঃপর হাত ধরে আমাকে দুনিয়ার আকাশের দিকে নিয়ে চললেন। পরে যখন দুনিয়ার আকাশে আসলাম জিব্‌রীল (‘আঃ) আসমানের রক্ষককে বললেনঃ দরজা খোল। আসমানের রক্ষক বললেনঃ কে আপনি? জিব্‌রীল (‘আঃ) বললেনঃ আমি জিব্‌রীল (‘আঃ)। (আকাশের রক্ষক) বললেনঃ আপনার সঙ্গে কেউ রয়েছেন কি? জিব্‌রীল বললেনঃ হাঁ মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রয়েছেন। অতঃপর রক্ষক বললেনঃ তাকে কি ডাকা হয়েছে? জিব্‌রীল বললেনঃ হাঁ। অতঃপর যখন আমাদের জন্য দুনিয়ার আসমানকে খুলে দেয়া হল আর আমরা দুনিয়ার আসমানে প্রবেশ করলাম তখন দেখি সেখানে এমন এক ব্যক্তি উপবিষ্ট রয়েছেন যার ডান পাশে অনেকগুলো মানুষের আকৃতি রয়েছে আর বাম পাশে রয়েছে অনেকগুলো মানুষের আকৃতি। যখন তিনি ডান দিকে তাকাচ্ছেন হেসে উঠছেন আর যখন বাম দিকে তাকাচ্ছেন কাঁদছেন। অতঃপর তিনি বললেনঃ স্বাগতম ওহে সৎ নবী ও সৎ সন্তান। আমি (রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)) জিব্‌রীল (‘আঃ)-কে বললামঃ কে এই ব্যক্তি? তিনি জবাব দিলেনঃ ইনি হচ্ছেন আদম (‘আঃ)। আর তাঁর ডানে বামে রয়েছে তাঁর সন্তানদের রূহ। তার মধ্যে ডান দিকের লোকেরা জান্নাতী আর বাম দিকের লোকেরা জাহান্নামী। ফলে তিনি যখন ডান দিকে তাকান তখন হাসেন আর যখন বাম দিকে তাকান তখন কাঁদেন। অতঃপর জিব্‌রীল (‘আঃ) আমাকে নিয়ে দ্বিতীয় আসমানে উঠলেন। অতঃপর তার রক্ষককে বললেনঃ দরজা খোল। তখন এর রক্ষক প্রথম রক্ষকের মতই প্রশ্ন করলেন। পরে দরজা খুলে দেয়া হল। আনাস (রাঃ) বলেনঃ আবূ যার (রাঃ) উল্লেখ করেন যে, তিনি [রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)] আসমানসমূহে আদম, ইদরীস, মূসা, ‘ঈসা এবং ইব্‌রাহীম (‘আলাইহিমুস সালাম)-কে পান। কিন্তু আবূ যার (রাঃ) তাদের স্থানসমূহ নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেননি। তবে এতটুকু উল্লেখ করেছেন যে, তিনি আদম (‘আঃ)-কে দুনিয়ার আকাশে এবং ইব্‌রাহীম (‘আঃ)-কে ষষ্ঠ আসমানে পান।
আনাস (রাঃ) বলেনঃ জিব্‌রীল (‘আঃ) যখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে নিয়ে ইদরীস (‘আঃ) নিকট দিয়ে অতিক্রম করেন তখন ইদরীস (‘আঃ) বলেনঃ মারহাবা ওহে সৎ ভাই ও পুণ্যবান নবী। আমি (রসূলুল্লাহ্‌) বললামঃ ইনি কে? জিব্‌রীল বললেনঃ ইনি হচ্ছেন ইদরীস (‘আঃ)। অতঃপর আমি মূসা (‘আঃ)-এর নিকট দিয়ে অতিক্রম করাকালে তিনি বলেনঃ মারহাবা হে সৎ নবী ও পুণ্যবান ভাই। আমি বললামঃ ইনি কে? জিব্‌রীল বললেনঃ ইনি মূসা (‘আঃ)। অতঃপর আমি ‘ঈসা (‘আঃ)-এর নিকট দিয়ে অতিক্রম করাকালে তিনি বলেনঃ মারহাবা হে সৎ নবী ও পুণ্যবান ভাই। আমি বললামঃ ইনি কে? জিব্‌রীল বললেনঃ ইনি হচ্ছেন ‘ঈসা (‘আঃ)। অতঃপর আমি ইব্‌রাহীম (‘আঃ)-এর নিকট দিয়ে অতিক্রম করলে তিনি বলেনঃ মারহাবা হে পুণ্যবান নবী ও নেক সন্তান। আমি বললামঃ ইনি কে? জিব্‌রীল (‘আঃ) বললেনঃ ইনি হচ্ছেন ইব্‌রাহীম (‘আঃ)। ইব্‌নু শিহাব বলেনঃ ইব্‌নু হায্‌ম (রহঃ) আমাকে সংবাদ দিয়েছেন যে, ইব্‌নু ‘আব্বাস ও আবূ হাব্বা আল-আনসারী উভয়ে বলতেনঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ অতঃপর আমাকে আরো উপরে উঠানো হল অতঃপর এমন এক সমতল স্থানে এসে আমি উপনীত হই যেখানে আমি লেখার শব্দ শুনতে পাই। ইব্‌নু হায্‌ম ও আনাস ইব্‌নু মালিক (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ অতঃপর আল্লাহ আমার উম্মাতের উপর পঞ্চাশ ওয়াক্ত সালাত ফরয করে দেন। অতঃপর তা নিয়ে আমি ফিরে আসি। অবশেষে যখন মূসা (‘আঃ)-এর নিকট দিয়ে অতিক্রম করি তখন তিনি বললেনঃ আল্লাহ তা’আলা আপনার উম্মাতের উপর কি ফরয করেছেন? আমি বললামঃ পঞ্চাশ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন। তিনি বললেনঃ আপনি আপনার পালনকর্তার নিকট ফিরে যান, কেননা আপনার উম্মাত তা পালন করতে পারবে না। আমি ফিরে গেলাম। আল্লাহ তা’আলা কিছু অংশ কমিয়ে দিলেন। আমি মূসা (‘আঃ)-এর নিকট পুনরায় গেলাম আর বললামঃ কিছু অংশ কমিয়ে দিয়েছেন। তিনি বললেনঃ আপনি পুনরায় আপনার রবের নিকট ফিরে যান। কারণ আপনার উম্মাত এটিও আদায় করতে পারবে না। আমি ফিরে গেলাম। তখন আরো কিছু অংশ কমিয়ে দেয়া হল। আবারো মূসা (‘আঃ)-এর নিকট গেলাম, এবারো তিনি বললেনঃ আপনি পুনরায় আপনার প্রতিপালকের নিকট যান। কারণ আপনার উম্মত এটিও আদায় করতে সক্ষম হবে না। তখন আমি পুনরায় গেলাম, তখন আল্লাহ বললেনঃ এই পাঁচই (নেকির দিক দিয়ে) পঞ্চাশ (বলে গণ্য হবে)। আমার কথার কোন রদবদল হয় না। আমি পুনরায় মূসা (‘আঃ)-এর নিকট আসলে তিনি আমাকে আবারও বললেনঃ আপনার প্রতিপালকের নিকট পুনরায় যান। আমি বললামঃ পুনরায় আমার প্রতিপালকের নিকট যেতে আমি লজ্জাবোধ করছি। অতঃপর জিব্‌রীল (‘আঃ) আমাকে সিদরাতুল মুনতাহা [১] পর্যন্ত নিয়ে গেলেন। আর তখন তা বিভিন্ন রঙে আবৃত ছিল, যার তাৎপর্য আমি অবগত ছিলাম না। অতঃপর আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হলে আমি দেখতে পেলাম যে, তাতে রয়েছে মুক্তোমালা আর তার মাটি হচ্ছে কস্তুরী। (১৬৩৬, ৩৩৪২; মুসলিম ১/৭৪, হাঃ ১৬৩, আহমাদ ২১১৯৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৩৬, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৪২)

ফুটনোট: [১] সিদরাতুল মুনতাহাঃ উর্দ্ধাকাশে মালাকগণের চলাচলের শেষ সীমানায় একটি কুল বৃক্ষ আছে সেই কুল বৃক্ষটিকে সিদরাতুল মুনতাহা বলা হয়।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৪৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com

10/04/2024

ঈদ মুবারাক 🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম 🌸

সুন্দর একটি দোয়া 🌸
28/10/2023

সুন্দর একটি দোয়া 🌸

আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনার সুন্দর একটি দোয়া ...
27/10/2023

আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনার সুন্দর একটি দোয়া ...

Address

Thakurgaon

Telephone

+8801796827256

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Älhämdülïlläh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Älhämdülïlläh:

Share

Category