Md Sabuz Ali

Md Sabuz Ali SEO Specialist | Lifelong Learner | Passionate about growth, mindset & building something meaningful, one step at a time.

আমি Md Sabuz Ali। জীবনের অনেক কঠিন সময় পেরিয়ে এখন আমি একজন প্যাশনেট SEO এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করছি। তবে আমি শুধু কাজের মানুষ না—আমি একজন স্বপ্ন দেখা মানুষ, যে চায় প্রতিদিন নিজেকে একটু করে গড়তে।

২০২১ সালে, যখন অনেকেই পথ খুঁজে পাচ্ছিল না, তখন আমিও ঠিক তাদের মতো ছিলাম। হতাশা, অনিশ্চয়তা, চারপাশের চাপ—সবকিছু মিলিয়ে নিজেকে বারবার হারিয়ে ফেলেছিলাম। কিন্তু একটা কথা সবসময় মনে গেঁথে গিয়েছিল—"যদি লেগে থাকা য

ায়, তবে একদিন কিছু না কিছু হবেই।"

সেই বিশ্বাস থেকে আজকের আমি। ফ্রিল্যান্সিং আর SEO শেখার শুরুটা ছিল ইউটিউব আর আর্টিকেল ঘেঁটে, আর এখন কাজ করছি বিভিন্ন ক্লায়েন্টের সাইট র‍্যাংক করাতে।

কিন্তু আমার পরিচয় শুধু এখানেই শেষ না। আমি লিখতে ভালোবাসি, নতুন কিছু শিখতে ভালোবাসি, আর সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি—মানুষকে মোটিভেট করতে।

আমার জীবনের মূলমন্ত্র:

"যেখানেই থাকো, যেভাবেই থাকো—শুরু করো। ছোট হলেও শুরু করো। কারণ পরিবর্তন সবসময় এক পা থেকে শুরু হয়।"

📢 আজকের একটা জরুরি বিষয় নিয়ে বলি…অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করে—“ভাই, ভালো কনটেন্ট লিখলাম, কিন্তু গুগল র‍্যাঙ্ক করছে না কেন?”আ...
20/06/2025

📢 আজকের একটা জরুরি বিষয় নিয়ে বলি…
অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করে—
“ভাই, ভালো কনটেন্ট লিখলাম, কিন্তু গুগল র‍্যাঙ্ক করছে না কেন?”

আমি সরাসরি বলি—২০২৫ সালের Google এর নতুন আপডেটটাই দায়ী।

২০ জুন ২০২৫, Google আবার একটা বড় Content Update আনছে।
এবং এটা আগের যেকোনো আপডেটের চেয়ে কড়া।

আমি নিজের কিছু সাইটে এর প্রভাব দেখেছি…
যেখানে AI দিয়ে লেখা হয়েছিল, খুব সুন্দর SEO optimize করা ছিলো—
কিন্তু র‍্যাঙ্ক আসেনি।
অন্যদিকে, যেসব কনটেন্ট আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছি,
সেটা মানুষও পড়েছে, Google-ও র‍্যাঙ্ক করেছে।

Google এবার সোজা বলে দিয়েছে:
“আমরা এমন কনটেন্ট চাই, যেটা মানুষ পড়বে, বাঁচাবে, বুঝবে।”

তাহলে বুঝুন ভাই, শুধু keyword বসিয়ে, AI দিয়ে ঘসাঘস করে আর চলবে না।
Google এখন দেখতে চায়—
🔹 লেখার ভেতরে আপনি নিজে আছেন কিনা
🔹 কোনো বাস্তব উদাহরণ দিছেন কিনা
🔹 কিছু বলার মতো আছে কিনা—না কি শুধু লেখার জন্য লেখা

আমি এখন যেটা করি—
আমি নিজের অভিজ্ঞতা, বাস্তব উদাহরণ, আর ভালোভাবে রিসার্চ করে কনটেন্ট লিখি।
AI use করি, কিন্তু সেটা শেষ নয়—মানুষের মতো না লাগলে কনটেন্ট প্রকাশই করি না।

আপনার প্রতি পরামর্শ:
যদি নিজের ওয়েবসাইট নিয়ে সিরিয়াস হন,
তাহলে দয়া করে শুধু লেখা দিয়ে সময় নষ্ট করবেন না।

👉 এমন কিছু লিখুন, যেটা মানুষ কাজে লাগাতে পারবে
👉 নিজের চিন্তা, অভিজ্ঞতা, ভাষা রাখুন লেখায়
👉 প্রয়োজনে সাহায্য লাগলে ইনবক্সে আসুন—আমি গাইড করবো

📌 আমি Md Sabuz Ali – SEO এবং কনটেন্ট নিয়ে ৩ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে কাজ করি।

যদি চান আপনার ওয়েবসাইট গুগলে বাঁচুক—তাহলে এখনই ভাবুন।
AI দিয়ে SEO করা যায়, কিন্তু মানুষকে বোঝাতে না পারলে Google বুঝে ফেলে।

🚨 সস্তায় Off Page SEO (  Backlink) করে নিজের বা ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটের ক্ষতি করবেন না......SEO মানে শুধু ব্যাকলিংক বা...
20/06/2025

🚨 সস্তায় Off Page SEO ( Backlink) করে নিজের বা ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটের ক্ষতি করবেন না......

SEO মানে শুধু ব্যাকলিংক বানানো না!
অনেকেই আজকাল shortcut নেয়, software দিয়ে হাজার হাজার অপ্রাসঙ্গিক লিংক বানিয়ে ফেলে।
একবার ভাবুন… Google কি বোকা?

🔴 এই ধরনের ব্যাকলিংক আপনার সাইটের কী ক্ষতি করে জানেন?
❌ Google এর চোখে আপনি হয়ে যান স্প্যামার
❌ সাইটের Toxic Score বেড়ে যায়
❌ র‍্যাঙ্কিং হারিয়ে যায়
❌ সাইটে ট্রাফিক একেবারে কমে যায়
❌ শেষমেশ সাইট Google থেকে হারিয়ে যায়!

💔 আমি পেয়েছিলাম এমনই ২ জন ক্লায়েন্ট...
যারা কম খরচে SEO করাতে গিয়ে সাইটের ভয়াবহ ক্ষতি করে বসেন।
রেজাল্ট তো দূরের কথা, তাদের ওয়েবসাইটই পড়েছিল Google এর দৃষ্টিতে “বিপজ্জনক” লিস্টে।

🎯 কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ – আমি তাদের সাইট পুনরুদ্ধার করেছি:

✅ সকল Toxic ব্যাকলিংক চিহ্নিত করে Disavow করি
✅ Google এর গাইডলাইন অনুযায়ী ১০০% ম্যানুয়ালি ব্যাকলিংক তৈরি করি
✅ কিছু সময়ের মধ্যে আবার র‍্যাঙ্ক ফিরে আসে
✅ ট্রাফিক বাড়তে শুরু করে
✅ এবং ক্লায়েন্ট খুশি!

🔎 আমি কী করি?
📌 আমি Google-এর নিয়ম মেনেই ১০০% হাতে তৈরি মানসম্পন্ন ব্যাকলিংক করি
📌 SEO তে ৩ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
📌 Local + International ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করেছি
📌 আমি শুধু রেজাল্টে বিশ্বাসী—ভালো SEO মানেই দীর্ঘমেয়াদী ফলাফল

⚠️ তাই বলি – সস্তার SEO বেছে নেবেন না।
📢 যদি আপনি আসলেই চান –
✔️ আপনার ওয়েবসাইট র‍্যাঙ্ক করুক
✔️ আপনার ট্রাফিক আসুক
✔️ এবং আপনার ব্যবসা বৃদ্ধি পাক
তাহলে ভুল পথে না গিয়ে সঠিক পদ্ধতিতে SEO করুন।

📩 পরামর্শ দরকার? Audit লাগবে? ইনবক্স করুন আজই।
📲 Md Sabuz Ali – SEO Expert

আমি নিজে সময় নিয়ে আপনাকে গাইড করব—কোনো software নয়, কোনো shortcut নয়—শুধু রেজাল্ট।

ামর্শ

📸 সবকিছুর শুরু এখান থেকেই…যারা আজকেও শুরু করতে ভয় পাচ্ছেন—ভুলে যাবেন না, একদিন ছোট একটা সিদ্ধান্তই আপনার জীবন বদলে দিতে ...
20/06/2025

📸 সবকিছুর শুরু এখান থেকেই…

যারা আজকেও শুরু করতে ভয় পাচ্ছেন—ভুলে যাবেন না, একদিন ছোট একটা সিদ্ধান্তই আপনার জীবন বদলে দিতে পারে।

🔥 আজ থেকে নিজের স্বপ্নকে গুরুত্ব দিন
🔥 যেখানেই থাকুন, শুরু করে দিন
🔥 হার মানবেন না

আমি Md Sabuz Ali—একজন SEO ও Digital Marketing এক্সপার্ট। আমার কাজ আপনার বিজনেসকে অনলাইনে সফল করা।
আপনি যদি ডিজিটাল দুনিয়ায় নিজের অবস্থান গড়ে তুলতে চান, তাহলে এই পেজটায় connect থাকুন।
👉 Follow করুন – জেনে নিন নতুন কিছু, বদলে ফেলুন আপনার ভবিষ্যৎ।

🛠️ যদি আপনিও নিজের সফলতার গল্প লিখতে চান, তাহলে আজকেই প্রথম পেইজটা শুরু করুন।

🔥 “ইচ্ছাশক্তিই সব! কারো টাকা ছিল না, কারো আশ্রয় ছিল না — কিন্তু আজ তাঁরাই ইতিহাস”“আসল শক্তি শরীরে না, মনের ভিতর।একবার যদ...
16/06/2025

🔥 “ইচ্ছাশক্তিই সব! কারো টাকা ছিল না, কারো আশ্রয় ছিল না — কিন্তু আজ তাঁরাই ইতিহাস”
“আসল শক্তি শরীরে না, মনের ভিতর।
একবার যদি নিজের উপর বিশ্বাস রাখো,
তাহলে গোটা দুনিয়া বদলাতে পারো।”

আজ আমরা এমন কিছু মানুষকে চিনি,
যাদের দেখে আমরা বলি — “তারা তো গড গিফটেড ছিল”, “তাদের কপাল ভালো ছিল”।

কিন্তু ভিতরের গল্পটা?
শুধুই ‘ইচ্ছাশক্তি’।
এই একটা জিনিস দিয়েই তাঁরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন।

চলুন, জেনে নিই এমন ৫ জন মানুষের কথা — যাদের জীবন আমাদের শেখায়,
"যত বাধাই আসুক, যদি নিজের মন ঠিক থাকে, তাহলে কিছুই অসম্ভব না।"

👨‍🏭 ১. হাওয়ার্ড শুল্টজ (Howard Schultz) – স্টারবাক্সের নির্মাতা
জন্ম: দরিদ্র পরিবারে, নিউ ইয়র্কের বস্তিতে।

বাবা ছিলেন ট্রাকচালক, একসময় দুর্ঘটনায় পড়ে কর্মক্ষমতা হারান।

হাওয়ার্ড বড় হয়েছিলেন ভাঙা ঘরে, খালি পেটে।

🔥 কিন্তু তাঁর একটাই স্বপ্ন ছিল—
একদিন এমন কিছু বানাবেন, যেখানে সবাই আত্মসম্মান নিয়ে কাজ করতে পারবে।

👊 হাজারো না শোনার পর, তিনি শুরু করলেন “Starbucks”।

আজ:

স্টারবাক্স বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কফি ব্র্যান্ড

৮৪টি দেশে ৩৫,০০০+ আউটলেট

👉 তিনি বলতেন:

“আমি গরীব ছিলাম, কিন্তু আমি স্বপ্ন দেখতে জানতাম।”

🎨 ২. ওয়াল্ট ডিজনি (Walt Disney) – মিকি মাউসের জনক
ছোটবেলায় তাঁর কাজের স্কেচ নিয়ে সবাই হাসাহাসি করত।

প্রথম পত্রিকায় চাকরি হারান, কারণ ‘তাঁর কল্পনা শক্তি ছিল না’!

একসময় নিজের খাবার জোগাড় করাও কঠিন ছিল।

💡 তবুও তিনি নিজের কল্পনাকে বিশ্বাস করেন।
তিনি বানান “মিকি মাউস”, “ডোনাল্ড ডাক”, “ডিজনিল্যান্ড”।

আজ:

ডিজনি হচ্ছে শিশুদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিনোদন ব্র্যান্ড

👉 ওয়াল্ট বলতেন:

“যদি তুমি স্বপ্ন দেখো, তাহলে সেটা করতেও পারবে।”

🏃 ৩. উইলমা রুডলফ (Wilma Rudolph) – অলিম্পিক জয়ী স্প্রিন্টার
জন্ম: দরিদ্র কৃষ্ণাঙ্গ পরিবারে, যুক্তরাষ্ট্রে।

ছোটবেলায় পোলিও হয়েছিল — ডাক্তাররা বলেছিলেন, তিনি আর হাঁটতেই পারবেন না!

😔 ১১ বছর বয়স পর্যন্ত ব্যান্ডেজ ও ব্রেস পরে হাঁটতেন।

কিন্তু তাঁর মা বলেছিলেন:

“যদি তুমি নিজের মনকে বিশ্বাস করো, তাহলে তুমি দৌড়াতেও পারবে।”

🔥 উইলমা বিশ্বাস করলেন। নিজের সঙ্গে প্রতিদিন যুদ্ধ করলেন।

আজ:

তিনি প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী, যিনি এক অলিম্পিকে ৩টি স্বর্ণ জিতেছেন!

👉 তিনি বলতেন:

“সবকিছু সম্ভব, যদি তুমি হার না মানো।”

📸 ৪. স্টিফেন হকিং (Stephen Hawking) – জড় পদার্থের রাজপুত্র
২১ বছর বয়সে জানলেন, ALS রোগে আক্রান্ত।

ডাক্তার বলেছিলেন, ২ বছরের বেশি বাঁচবেন না।

🥀 কথা বলা, চলাফেরা — সব বন্ধ হয়ে গেলেও, তাঁর মগজ ঠিকই চালু ছিল।

🔥 হুইলচেয়ারে বসে, কণ্ঠ হারিয়ে, টাইপিংয়ের মাধ্যমে তিনি লিখলেন সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক বই।

আজ:

তাঁর লেখা “A Brief History of Time” পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞান বই

হকিং দেখিয়ে দিলেন: মানবদেহ না, মনই মানুষের আসল শক্তি

👉 তিনি বলতেন:

“যদি জীবন থেকে আশা হারিয়ে ফেলো, তবে তুমিই হারলে।”

🚀 ৫. এলোন মাস্ক (Elon Musk) – টেসলা ও স্পেসএক্সের উদ্যোক্তা
প্রথম দিকে ২-৩ বার তাঁর কোম্পানি ব্যর্থ হয়ে দেউলিয়া হওয়ার পথে ছিল

নিজের বাসা বিক্রি করে কর্মচারীদের বেতন দিয়েছেন

তাঁকে ‘পাগল’ বলেছিল অনেকেই

🔥 কিন্তু তিনি বিশ্বাস করতেন—
“ভবিষ্যতকে যদি তুমি নিজের মতো বানাতে চাও, তাহলে পেছনে তাকালে চলবে না।”

আজ:

টেসলা, স্পেসএক্স, নিউরালিঙ্ক, স্টারলিঙ্ক— সব তাঁরই প্রতিষ্ঠান

তিনিই আধুনিক পৃথিবীর সবচেয়ে আলোচিত উদ্যোক্তা

👉 মাস্ক বলেছিলেন:

“Never give up. No matter how hard it gets.”

✅ তাহলে আমাদের জন্য বার্তা কী?
ইচ্ছাশক্তি মানেই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।

বড় কিছু করার জন্য ধনী হওয়া লাগেনা

নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি থাকতেই হবে এমন না

পেছনে কেউ থাকলেই কেবল সফল হওয়া যাবে— এটাও ভুল

শুধু দরকার একটা জিনিস—

“নিজের স্বপ্নকে না বলা যায় না, আর নিজের প্রতি বিশ্বাস কখনো হারালে চলবে না।”

আমরা প্রতিদিন নানা বাধার মুখোমুখি হই।
চাকরি পাই না, পরিবার বুঝে না, সমাজ ঠাট্টা করে।

কিন্তু এসবই সাময়িক।
যদি নিজের ভিতরের ইচ্ছাশক্তিকে ঠিক রাখি,
তাহলে একদিন ঠিকই আমরা নিজেদের গল্প লিখব—
“আমি পেরেছিলাম, কারণ আমি বিশ্বাস রেখেছিলাম।”

📢 আপনার ইচ্ছাশক্তিকে জাগিয়ে তুলুন। শেয়ার করে অন্যকেও অনুপ্রাণিত করুন।

#ইচ্ছাশক্তি #বিশ্বাস #মানবিকতা

🌍 "ভবিষ্যতের জনশূন্য পৃথিবী: আমরা কোথায় যাচ্ছি?"আপনি কি কখনও এমন একটা পৃথিবী কল্পনা করেছেন যেখানে রাস্তাগুলো খালি, বাড়িগ...
16/06/2025

🌍 "ভবিষ্যতের জনশূন্য পৃথিবী: আমরা কোথায় যাচ্ছি?"
আপনি কি কখনও এমন একটা পৃথিবী কল্পনা করেছেন যেখানে রাস্তাগুলো খালি, বাড়িগুলো পরিত্যক্ত, শহরগুলো নীরব, আর আকাশে ড্রোন আর রোবটের গুঞ্জন ছাড়া কোনো মানুষের কণ্ঠ নেই?

না, এটা কোনো সায়েন্স ফিকশন নয়।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও প্রযুক্তিবিদরা আশঙ্কা করছেন—
এই পৃথিবী এক সময় "জনশূন্য" হয়ে যেতে পারে।

🎯 কেন এমন ভয়াবহ ভবিষ্যতের শঙ্কা?
এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজলে দেখা যায়, এর পেছনে একাধিক কারণ কাজ করছে:

🧠 ১. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI): কাজ কেড়ে নিচ্ছে, পরিবারও?
AI এখন শুধু আমাদের ফোন চালায় না—
এটা ব্যাংক চালায়, লেখালেখি করে, ছবি আঁকে, এমনকি মানুষের চাকরিও করে।

ড. সুবাশ কাক নামে একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী বলছেন,
যদি এই গতি বজায় থাকে, তবে ২৩৭৫ সালের মধ্যে পৃথিবীর জনসংখ্যা ১০ কোটিতে নেমে আসতে পারে।

কেন?
AI মানুষের চাকরি নিচ্ছে

মানুষ অনিশ্চয়তায় ভুগছে

পরিবার গঠন নিয়ে ভয় বাড়ছে

সন্তান নেওয়ার আগ্রহ কমছে

এর প্রমাণ এখনই জাপান, কোরিয়া, ইউরোপে দেখা যাচ্ছে।

☣️ ২. মহামারি: করোনার মতো নতুন রোগ বারবার আসছে
২০২০ সালের করোনাভাইরাস দেখিয়ে দিয়েছে,
কীভাবে কয়েক মাসের মধ্যে পুরো পৃথিবী স্থবির হয়ে যেতে পারে।

লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা গেল

স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়ল

সন্তান নেওয়ার হার হ্রাস পেল

কয়েকটি সমীক্ষা বলছে, কোভিড পরবর্তী সময়ে বহু দেশে জন্মহার মারাত্মকভাবে কমেছে।

সুইডেন, ইটালি, স্পেন, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রেও ২০২0-2022 সময়কালে সন্তানের সংখ্যা আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।

☠️ ৩. যুদ্ধ ও গৃহযুদ্ধ: প্রাণহানী + দেশত্যাগ
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন সংঘাত, সুদান, ইয়েমেন, আফগানিস্তান —
এই সব জায়গায় প্রতিদিন মানুষ মারা যাচ্ছে, বাস্তুচ্যুত হচ্ছে।

একটি দেশের জনসংখ্যা কেবল মৃত্যুর কারণে নয়, পলায়নের কারণেও হ্রাস পায়।

সিরিয়ায় যুদ্ধের কারণে লাখ লাখ পরিবার সন্তান নেওয়ার স্বপ্নই ভুলে গেছে।

🔥 ৪. পরিবেশ সংকট: বাসযোগ্য পৃথিবীই থাকবে না?
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে:

খরা হচ্ছে

বন্যা বাড়ছে

তাপমাত্রা বাড়ছে

পানির অভাব হচ্ছে

এই সব কারণে মানুষ শহর ছাড়ছে, দেশ ছাড়ছে।
একসময় হয়তো এমন হবে, একটা গোটা অঞ্চলেই কেউ থাকবে না।

2030-2050 সালের মধ্যে আফ্রিকার অনেক দেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের কিছু শহর মানুষহীন হয়ে যেতে পারে বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের।

🧑‍🎓 ৫. জীবনধারার পরিবর্তন: সম্পর্কের ইচ্ছা কমছে
আগে মানুষ পরিবার মানে বুঝত—
স্বামী-স্ত্রী, সন্তান, যৌথ জীবন।

এখন:

“Single lifestyle” জনপ্রিয়

“Career first” মানসিকতা

সামাজিক বিচ্ছিন্নতা

ভার্চুয়াল সম্পর্ক

বিশেষ করে উন্নত দেশগুলোতে এখন কুকুর-বিড়ালকে সন্তান হিসেবে দেখা হয়, বাস্তব সন্তান নয়।

🔬 ৬. বিজ্ঞান কী বলছে?
বিশ্বখ্যাত জার্নাল Lancet এর মতে,
২১০০ সালের মধ্যে বিশ্বের অর্ধেক দেশের জনসংখ্যা হ্রাস পাবে।
অনেক দেশের জনসংখ্যা এক তৃতীয়াংশে নেমে আসবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে,

"এটি কোনও ধীরে ধীরে পরিবর্তন নয়, এটি একটি ধ্বংসাত্মক ধস।"

🕌 ৭. ইসলামের দৃষ্টিকোণ
ইসলাম মানুষকে পরিবার গঠনের উৎসাহ দেয়।
শুধু সন্তান নেওয়ার কথা নয় — বরং দায়িত্ববান, ন্যায়পরায়ণ সন্তান গড়ে তোলার কথা বলে।

রাসূল (সাঃ) বলেছেন:
"তোমরা বিবাহ করো এবং সন্তান গ্রহণ করো, কারণ আমি কেয়ামতের দিন আমার উম্মতের সংখ্যায় গর্ব করব।"
— (আবু দাউদ)

📌 এখনকার জীবনধারায় আমরা সেই শিক্ষা ভুলে যাচ্ছি।

🤖 তাহলে কি প্রযুক্তিই আমাদের শেষ করে দেবে?
না, বিষয়টা এত সরল নয়।

প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে সহজ করে দেয় —
কিন্তু যদি আমরা আত্মকেন্দ্রিক হই, সম্পর্ক হারিয়ে ফেলি, পরিবারকে গুরুত্ব না দিই,
তবে প্রযুক্তির হাত ধরেই আমরা নিঃসঙ্গ আর জনশূন্য হয়ে পড়ব।

✅ করণীয় কী?
AI-কে শত্রু না বানিয়ে বন্ধু বানান — প্রযুক্তিকে ব্যবহার করুন, নিজেকে মূল্যবান করে তুলুন

পরিবার ও সমাজকে গুরুত্ব দিন — একাকীত্ব থেকে দূরে থাকুন

নৈতিকতা ও মূল্যবোধ চর্চা করুন — মানবিক হোন

পরিবেশ রক্ষা করুন — যেন ভবিষ্যতের প্রজন্মও পৃথিবীতে বাঁচতে পারে

যুদ্ধ নয়, শান্তির জন্য কাজ করুন — প্রতিটি জীবন মূল্যবান

আমরা যদি এখনই সচেতন না হই,
তাহলে ভবিষ্যতের পৃথিবী হয়তো রাস্তায় গাছ গজানো, পরিত্যক্ত বাড়ি আর রোবটের গলায় ‘গুড মর্নিং’ শোনার জায়গা হয়ে দাঁড়াবে।

একটা জনশূন্য পৃথিবী গড়ে উঠবে —
যেখানে মানুষ থাকবে না, কেবল মানুষের ইতিহাস থাকবে।

🧠 আপনি কি ভাবেন আমরা এই ভবিষ্যতকে রুখতে পারি?
আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। পোস্টটা শেয়ার করে অন্যকেও ভাবতে দিন।

#জন্মহার #ভবিষ্যত

🕯️ শুধু কথা বলা হয়নি বলেই...এই শহরে প্রতিদিন অসংখ্য সম্পর্ক, বন্ধুত্ব, এমনকি পরিবারের ভেতরকার বোঝাপড়া ভেঙে যায় —শুধু এ...
16/06/2025

🕯️ শুধু কথা বলা হয়নি বলেই...

এই শহরে প্রতিদিন অসংখ্য সম্পর্ক, বন্ধুত্ব, এমনকি পরিবারের ভেতরকার বোঝাপড়া ভেঙে যায় —
শুধু একটু কথা বলা হয়নি বলেই।

🔇 আমরা চুপ থাকি...
ভাবি সময় হলে বলবো।
ভাবি, ও বুঝে নেবে।
কিন্তু সময় চলে যায়, মানুষটাও সরে যায়।

🔍 পরিবারে, কর্মক্ষেত্রে, সমাজে —
অনেক ভুল বোঝাবুঝি দূর হতো
যদি আমরা একটুখানি মন থেকে কথা বলতাম।
একটু শোনাতাম, একটু শুনতাম।

✅ তাই, কথা বলুন।
মন খুলে বলুন।
কারণ, অনেক সম্পর্ক শেষ হয় না বুঝে— শেষ হয় না বোঝানোর জন্য।

ইসলামে মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার এবং সম্পর্ক রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ বলেন:

"আর মানুষের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো।"
— সূরা বাকারা: ৮৩

রাসূল (সা.) বলেছেন:
"তোমরা একজন আরেকজনের প্রতি হিংসা করো না, একে অন্যের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না। বরং তোমরা আল্লাহর বান্দা, ভাই ভাই হয়ে যাও।"
— সহীহ বুখারী ও মুসলিম

🫂 তাই আমরা যেন নীরবতার দেয়াল ভেঙে, আলাপ-আলোচনার সেতু গড়ে তুলি।
এটাই ইসলামের শিক্ষা। এটাই মানবতার পথ।

#সম্পর্ক #মানবিকতা #ইসলামিক_উদ্ধৃতি #মোটিভেশন #কথাবলুন #সম্পর্ক_বাঁচান

আপনি বিয়ে করেন নি? না স্যার। কেন?একটু থেমে বলেন— বাবা যখন মা /রা যান, আমার তখন সাত ছোট ভাইবোন। ওদের তো তখন কেউ ছিল না। ...
09/06/2025

আপনি বিয়ে করেন নি? না স্যার। কেন?

একটু থেমে বলেন— বাবা যখন মা /রা যান, আমার তখন সাত ছোট ভাইবোন। ওদের তো তখন কেউ ছিল না। কাজ কাম করে ওদের মানুষ করেছি... ওদের বড় করতে করতে নিজের জীবনের টাইমটাই চলে গেল, স্যার।

দীর্ঘ /শ্বা /স ফেললাম। নিচু গলায় জিজ্ঞেস করলাম,
আপনি একা কেন? কেউ আসে না?

মেঝ বোনডা আইছিল স্যার। চলে গেছে। একটুখানি চুপ করে বললেন।

আসলে তার মেঝো বোনটাই এসেছিল। কিছুটা সময় পাশে ছিল। তারপর অনেক কিছু ফেলে, অনেক দায়িত্ব ঝুলিয়ে, চুপচাপ চলে গেছে।

পেটের য /ন্ত্র /ণা এখনও কমেনি। আপাতত ওয়ার্ড থেকে ওষুধ দিয়েছি। কাল সমাজকল্যাণে পাঠানোর ব্যবস্থা করব।

আমি আর কিছু বলিনি। শুধু দেখলাম— কেউ না এলে, কেউ খোঁজ না নিলে কীভাবে চোখ পা 'থ 'র হয়ে যায়। প্রথমে কঠিন সেই চোখ জ্ব /লে উঠল লা 'ল হয়ে, তারপর নিঃশব্দে ভিজে গেল।

পুরুষ মানুষের কান্না বড় দু, /ষ্প্রা /প্য। আর এই মানুষটি? জীবনের কতগুলো অসম যু /দ্ধ একা লড়ে শেষ প্রান্তে এসে এভাবে ভেঙে পড়বে, ভাবা যায় না, মানায়ও না।

মনে হয়, বড় ভাই যেন একটা "পদ"। যেখানে ভালোবাসা না থাকলেও দায়িত্ব থাকে। স্নেহ না থাকলেও ত্যা 'গ থাকে। যার চরিত্রে নায়ক হয়ে ওঠে একটা জীবন— কিন্তু সেই গল্পের দর্শক থাকেনা কেউ।

আজও ভাবি— বড় ভাইয়েরা এমন হয়, নাকি এমন যাঁরা হন, তারাই বড় ভাই হয়ে ওঠেন? হয়তো কেউ কেউ জীবনের চিত্রনাট্যে এমন এক স্ক্রিপ্ট পান, যেটা শুধু কর্তব্যে ভরা, ভালোবাসাহীন। যেখানে শেষ দৃশ্যটা লেখা থাকে— নিঃ 'স 'ঙ্গ 'তা আর নি 'র্ম 'ম 'তা 'য়।

আগে দেখতাম অন্যদেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা অস্ত্র হাতে এইভাবে পিক তুলতে। এখন মাশাআল্লাহ আমাদেরও আছে।   সামরিক শক্তির বিকাশে নি...
08/06/2025

আগে দেখতাম অন্যদেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা অস্ত্র হাতে এইভাবে পিক তুলতে। এখন মাশাআল্লাহ আমাদেরও আছে।


সামরিক শক্তির বিকাশে নিজস্ব ডিফেন্স ইকোনমিক জোন গঠন করছে বাংলাদেশ..

২০২৫ এর ডিসেম্বরের মধ্যেই সামরিক শিল্পের বিকাশের জন্য একটি ডেডিকেটেড এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্মানের জন্য কাজ করছে বাংলাদেশ সরকার।বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কতৃপক্ষ (বিডা) এর চেয়ারম্যান জনাব আশিক চৌধুরী এটি কনফার্ম করেছেন।

ইতোমধ্যে তুরস্ক ও কাতারের সাথে এই বিষয়ে একটি সমঝোতায় আসা সম্ভব হয়েছে। কিছু আন-অফিশিয়াল সুত্র এবং ভারতীয় গনমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যসূত্রবিহীন একটি সাইট দাবি করেছে তুরস্ক বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তুলতে যাচ্ছে যেখানে বিভিন্ন অস্ত্র, গোলাবারুদ উৎপাদন করা সম্ভব হবে।

প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরেও সামরিক বিনিয়োগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।সেখানে বাংলাদেশেই সামরিক বিনিয়োগে আহবান জানানো হলে কাতার তা সিরিয়াসলি কন্সিডার করছে বলে জানা যায়।সেখানেই ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তোলার জন্য এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন গঠনের প্রস্তাব দেয়া হয়।

বাংলাদেশ মূলত ৪ টি দেশের সাথে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তোলার বিষয়ে আলোচনা চালাচ্ছে। তুরস্কের সাথে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি কোলাবোরেশানের জন্য ২০২১-২২ সালেই একটি চুক্তি হয়েছিলো। বর্তমানে চীন, কাতার ও জাপানের সাথে এই সংক্রান্ত বিষয়ে একটি চুক্তির সম্ভাবনা আছে।

টেকনোলজি ট্রান্সফারের মাধ্যমে বিভিন্ন সরঞ্জাম দেশেই নির্মান এবং যৌথ প্রতিরক্ষা শিল্প গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যপক লাভবান হবে।একইসাথে তৃতীয় দেশের কাছে বিক্রি করেও প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।

বিক্রেতা বললো, পুরাই ১০০ লিচু আছে ভাই! লিচ্চিন্তে নেন! আমি গুনে দেখলাম, লিচু হইলো  ৯০টা! বিক্রেতা এবার তার সহকারিরে বললো...
30/05/2025

বিক্রেতা বললো, পুরাই ১০০ লিচু আছে ভাই! লিচ্চিন্তে নেন!
আমি গুনে দেখলাম, লিচু হইলো ৯০টা!
বিক্রেতা এবার তার সহকারিরে বললো, ভাইয়েরে ১২টা লিচু দিয়া দে! ২টা লিচু বেশি দে! সবার লগে ব্যবসা করি না! এইটা ভালোবাসা!
১২টা লিচু দেয়ার পর আবার গোনা দিলাম! এইবার হলো ৯৮টা!
বিক্রেতা এবার সহকারিরে ঝা/ ড়ি দিয়া নিজেই ৪টা লিচু আবার ব্যাগে দিয়ে হাসি মুখে বললো, লিচু ভালো লাগলে আবার আইসেন ভাই!
আমি ১০২টা লিচু নিয়ে বাসায় এলাম! কী মনে করে আবার দিলাম একটা গোনা! এবার লিচু হলো ৯৪টা! পলিথিন ব্যাগটাও চেক করলাম! না কোথাও ছিড়ে নাই!

সবার হিসেব মিলে, আমার হিসেব মিলেনা 🙂
©
{কালিতলা ( দিনাজপুর ) থেকে অটো দাঁড় করিয়ে রানিং-এ লিচু কেনা থেকে সাবধান}

Address

Rator Ranisankoile Thakurgaon
Thakurgaon
5120

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Sabuz Ali posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share