SIFAT BABU

SIFAT BABU Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from SIFAT BABU, Digital creator, .

বিয়ে করে কি পেয়েছি?-বিয়ে করে সর্বপ্রথম একটা বউ পেয়েছি!-পকেটে একটা মোবাইল থাকার পরও সারাদিনে যখন একটাও কল আসেনা তখন একটা ...
31/07/2025

বিয়ে করে কি পেয়েছি?

-বিয়ে করে সর্বপ্রথম একটা বউ পেয়েছি!
-পকেটে একটা মোবাইল থাকার পরও সারাদিনে যখন একটাও কল আসেনা তখন একটা কল করে ' তুমি এখন কোথায়? বলার মানুষ পেয়েছি! তখন নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ 'পাবলিক' মনে হয়।
- একজন কুকার/সেফ/পাঁচক/রাঁধুনি পেয়েছি। একটা ওয়াসিং মেশিন পেয়েছি। পাঞ্জাবীটা ময়লা হয়েছে বললেই, মেশিন অটো চলে!

-একটা অটো টেপরেকর্ডার পেয়েছি, মাঝে মাঝে 'কি-বোর্ড' টেপা ছাড়াই বাজতে থাকে! কখনো জোড়ে 'স্টপ' বললে বন্ধ হয়, কখনো শব্দ পরিবর্তন হয়ে 'বৃষ্টি' চালু হয়! কখনো 'হাইফাইভ' দেখালে অটো বন্ধ হয়ে যায়। বড় বিচিত্র এই রেকর্ডার!

-সপ্তাহ পাঁচ-সাত দিন পর পর অতি যত্ন সহকারে বাজার-সদায়ের লিস্ট ধরিয়ে দেয়ার জন্য একজন 'কেয়ারটেকার' পেয়েছি!
-আমার ঘরে রাত ১১টা সাড়ে ১১টার পর আমাকেই প্রবেশ নিষেধ বলে হুমকি দেয়ার 'দারোয়ান' পেয়েছি!

-ছোট একটা 'এলার্মক্লক' পেয়েছি!

-বাড়তি প্রাপ্তি হিসেবে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ি, শালা-শালী, সম্বন্ধী পেয়েছি। সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু মানুষকে নিকটাত্মীয় হিসেবে পেয়েছি।

-এত এত প্রাপ্তির মাঝে কিছু হারিয়েছিও! প্রথমত, কুমারত্ব হারিয়েছি ! (যদিও কোন মেডিকেল রিপোর্ট নাই)

-অতঃপর, মানিব্যাগ আর রিমোর্টের একছত্র অধিকার হারিয়েছি। মাঝে মাঝে মোবাইলটাও বেদখল হয়ে যায়!

সর্বশেষ সুখে- দুঃখ একটা কথা বলার সঙ্গী পেয়েছি!❤️

ছবি: কালেক্টড

প্রিয় সন্তান, আমি তোমাকে ৩ টি কারণে এই চিঠিটি লিখছি...১। জীবন, ভাগ্য এবং দুর্ঘটনার কোন নিশ্চয়তা নেই, কেউ জানে না সে কতদ...
31/07/2025

প্রিয় সন্তান, আমি তোমাকে ৩ টি কারণে এই চিঠিটি লিখছি...

১। জীবন, ভাগ্য এবং দুর্ঘটনার কোন নিশ্চয়তা নেই, কেউ জানে না সে কতদিন বাঁচবে।
২। আমি তোমার বাবা, যদি আমি তোমাকে এই কথা না বলি, অন্য কেউ বলবে না।
৩। যা লিখলাম, তা আমার নিজের ব্যক্তিগত তিক্ত অভিজ্ঞতা - এটা হয়তো তোমাকে অনেক অপ্রয়োজনীয় কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।

জীবনে চলার পথে এগুলো মনে রাখার চেষ্টা কোরো...

১। যারা তোমার প্রতি সদয় ছিল না, তাঁদের উপর অসন্তোষ পুষে রেখো না। কারণ, তোমার মা এবং আমি ছাড়া, তোমার প্রতি সুবিচার করা কারো দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না। আর যারা তোমার সাথে ভালো ব্যবহার করেছে - তোমার উচিত সেটার সঠিক মূল্যায়ন করা এবং কৃতজ্ঞ থাকা। তবে তোমার সতর্ক থাকতে হবে এজন্য যে, প্রতিটি মানুষেরই প্রতি পদক্ষেপের নিজ নিজ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। একজন মানুষ আজ তোমার সাথে ভালো - তার মানে এই নয় যে সে সবসময়ই ভালো থাকবে। কাজেই খুব দ্রুত কাউকে প্রকৃত বন্ধু ভেবো না।

২। জীবনে কিছুই কিংবা কেউই "অপরিহার্য" নয়, যা তোমার পেতেই হবে। একবার যখন তুমি এ কথাটির গভীরতা অনুধাবন করবে, তখন জীবনের পথ চলা অনেক সহজ হবে - বিশেষ করে যখন বহুল প্রত্যাশিত কিছু হারাবে, কিংবা তোমার তথাকথিত আত্মীয়-স্বজনকে তোমার পাশে পাবে না।

৩। জীবন সংক্ষিপ্ত। আজ তুমি জীবনকে অবহেলা করলে, কাল জীবন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে। কাজেই জীবনকে তুমি যতো তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন করতে শিখবে, ততোই বেশী উপভোগ করতে পারবে।

৪. ভালবাসা একটি ক্ষণস্থায়ী অনুভূতি ছাড়া কিছুই নয়। মানুষের মেজাজ আর সময়ের সাথে সাথে এই অনুভূতি বিবর্ণ হবে। যদি তোমার তথাকথিত কাছের মানুষ তোমাকে ছেড়ে চলে যায়, ধৈর্য ধরো, সময় তোমার সব ব্যথা-বিষন্নতা কে ধুয়ে-মুছে দেবে। কখনো প্রেম-ভালবাসার মিষ্টতা এবং সৌন্দর্যকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না, আবার ভালবাসা হারিয়ে বিষণ্ণতায়ও অতিরঞ্জিত হবে না।

৫. অনেক সফল লোক আছেন যাদের হয়তো উচ্চশিক্ষা ছিল না - এর অর্থ এই নয় যে তুমিও কঠোর পরিশ্রম বা শিক্ষালাভ ছাড়াই সফল হতে পারবে! তুমি যতোটুকু জ্ঞানই অর্জন করো না কেন, তাই হলো তোমার জীবনের অস্ত্র। কেউ ছেঁড়া কাঁথা থেকে লাখ টাকার অধিকারী হতেই পারে, তবে এজন্য তাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।

৬. আমি আশা করি না যে, আমার বার্ধক্যে তুমি আমাকে আর্থিক সহায়তা দিবে। আবার আমিও তোমার সারাজীবন ধরে তোমাকে অর্থ সহায়তা দিয়ে যাব না। যখনি তুমি প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখনি বাবা হিসেবে আমার অর্থ-সহায়তা দেবার দিন শেষ। তারপর, তোমাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে - তুমি কি পাবলিক পরিবহনে যাতায়াত করবে, নাকি নিজস্ব লিমুজিন হাঁকাবে; গরীব থাকবে নাকি ধনী হবে।

৭. তুমি তোমার কথার মর্যাদা রাখবে, কিন্তু অন্যদের কাছে তা আশা করো না। মানুষের সাথে ভালো আচরণ করবে, তবে অন্যরাও তোমার সাথে ভালো থাকবে - তা প্রত্যাশা করবে না। যদি তুমি এটি না বুঝতে পারো, তবে শুধু অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রণাই পাবে।

৮. আমি অনেক বছর ধরে লটারি কিনেছি, কিন্তু কখনও কোন পুরষ্কার পাইনি। তার মানে হলো এই যে - যদি তুমি সমৃদ্ধি চাও তবে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। বিনামূল্যে কোথাও কিছু জুটবে না।

৯. তোমার সাথে আমি কতোটা সময় থাকবো - সেটা কোন ব্যাপার না। বরং চলো আমরা আমাদের একসাথে কাটানো মুহুর্তগুলো উপভোগ করি ...মূল্যায়ন করি।

ভালোবাসা সহ, তোমার বাবা।
এই বাবাটি হলেন একজন চাইল্ড সাইকোলজিষ্ট এবং হংকং-এর প্রখ্যাত টিভি সম্প্রচারকারী। তার কথাগুলো বয়োজ্যেষ্ঠ, বয়োকনিষ্ঠ, বৃদ্ধ কিংবা তরুন, শিশু, আমাদের সবার জন্যই প্রযোজ্য।

(সংগৃহীত)

27/07/2025

আমার বয়স এখন প্রায় চব্বিশ-পঁচিশ বছর। বিশ বছর হওয়ার আগে আমার দ্বীনি অবস্থা উন্নত ছিল। মস্তিষ্ক পরিষ্কার ছিল। ক্লাসে আমি একজন ভালো ও আদর্শ স্টুডেন্ট ছিলাম। কিন্তু কলেজে এডমিশন নেওয়ার পর ভালো অবস্থায় থাকা কোনো অংশেই কারামতের চেয়ে কম নয়। আপনিও আমাদের সহশিক্ষার ব্যাপারে ভালোই অবগত আছেন এবং পড়ালেখা শেষ করে পূত-পবিত্রতা ও সুচরিত্রতার সাথে বের হওয়া যে, কতটা অসম্ভব, তাও জানেন।
যেখানেই যাই, গুনাহের দৃশ্য দৃষ্টিগোচর হয়। সর্বত্র পাপের সয়লাব। এদিকে ঘরের পরিবেশ দ্বীনদার হওয়া সত্ত্বেও গুনাহের আখড়া হয়ে আছে। ভিসিআর ও টেলিভিশনের সমস্ত প্রোগ্রাম আমরা দেখি। দেখতে বাধ্য হতে হয়। কখনো কখনো বন্ধু-বান্ধব ও ক্লাসমেটরাও চলে আসে। একবার তো... (অপ্রকাশযোগ্য হওয়াতে এখানে ঘটনার প্রায় দশ লাইন উহ্য রাখলাম।)

এ জাতীয় আরও অন্যান্য ঘটনার কারণে আমার স্বাস্থ্য ভেঙে গেছে। পড়ালেখা বরবাদ হয়ে গেছে। এর জন্য আমার বিরাট ক্ষতি হয়েছে। আমি এখন ক্ষয়রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছি। নিয়মতিই প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে ধাতু বের হতে থাকে। ডাক্তারদের শরণাপন্ন হয়েছি। বহু রকমের চিকিৎসা করেছি, কিন্তু কোনোই উপকার পাচ্ছি না। তারা সকলেই আমাকে বিয়ের পরামর্শ দিয়েছেন। বিয়ে ছাড়া এ রোগ ভালো হবে না বলে তারা জানিয়েছেন। পিতা-মাতাকে আমি এ কথা জানিয়েছি। কিন্তু মাওলানা সাহেব! তারা কিছুতেই গ্র্যাজুয়েট কমপ্লিট করার আগে আমাকে বিয়ে করাবে না। আর এদিকে পড়ালেখা শেষ হতে আমার আরও চার-পাঁচ বছরের অধিক সময় বাকি।

এমতাবস্থায় আমার পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়া নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়ার নামান্তর। একজন তরুণ শিক্ষার্থীর যদি এই অবস্থায় হয়, তাহলে সে কীভাবে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারে?
অনুগ্রহপূর্বক আপনি এ ব্যাপারে আমাকে পরামর্শ দেবেন।

এক. আমি যদি এখন পড়ালেখা ছেড়ে দিয়ে চাকরি নিয়ে বিয়ে করি এবং পিতা-মাতা তাতে সন্তুষ্ট না থাকে, তাহলে আমার জন্য এর অবকাশ আছে কি? এক্ষেত্রে আমি কি পিতা-মাতার অবাধ্য বলে বিবেচিত হব?

দুই. উল্লিখিত অবস্থায় যদি পিতা-মাতা বিয়েতে প্রতিবন্ধক হয় এবং বিবাহ না করার দরুন আমার থেকে কোনো গুনাহ প্রকাশ পায়, তাহলে এর দায় কি তাদের ওপর বর্তাবে?'

পত্রের জবাব__

এক. উদ্ভুদ পরিস্থিতিতে আপনার কোনো নিকটাত্মীয়ের মাধ্যমে অথবা সরাসরি নিজেই আপনার অবস্থা লিখে পিতা-মাতাকে অবগত করুন। তারা যদি পড়ালেখা ছেড়ে চাকরি গ্রহণের ব্যাপারে সম্মত হয় এবং আপনাকে বিয়ে করিয়ে দেয়, তাহলে তারা অসন্তুষ্ট হয়-এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন না। আর যদি তারা তাতে রাজি না হয় এবং আপনার বিয়ে করার সামর্থ্য থাকে, তাহলে আপনি নিজেই বিয়ে করে নিন। আপনার জন্য এই মুহূর্তে বিয়ে করা ফরজ। এমন পরিস্থিতিতে পিতা-মাতার আনুগত্য আবশ্যক নয়। যদি বিয়ে করার সামর্থ্য আপনার না থাকে, তাহলে চাকরি নিয়ে বিয়ের সামর্থ্য অর্জন করে তারপর বিয়ের করুন। আর সামর্থ্য না হওয়া পর্যন্ত রোজা রাখতে থাকুন।

দুই. এমতাবস্থায় যদি আপনি পিতা-মাতার কথানুযায়ী বিয়ে না করেন এবং এর জন্য গুনাহে লিপ্ত হন, তাহলে আপনি ও আপনার পিতা-মাতা সকলেই কবিরা গুনাহের অপরাধী হবেন।

বই- বিয়ে ও রিজিক

বি:দ্র: আপনার জন্য বিয়ে করা ফরজ হয়ে গেলে, এই ক্ষেত্রে পিতা-মাতার আনুগত্য করা আবশ্যক নয় এবং তাদের অবাধ্য হয়ে বিয়ে করলে শরিয়তে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।
এবং বিয়ে না করে কোনো গুনাহে লিপ্ত হলে এর দায় পিতা-মাতাকেও নিতে হবে। অর্থাৎ সবারই কবিরা গুনাহ হবে।

প্রথমে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করুন। কোনমতে পড়াশোনা শেষ করে বিয়ে করুন। ন্যূনতম প্ল্যানিং ছাড়াই বাচ্চা পয়দা করুন...
17/06/2025

প্রথমে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করুন। কোনমতে পড়াশোনা শেষ করে বিয়ে করুন। ন্যূনতম প্ল্যানিং ছাড়াই বাচ্চা পয়দা করুন। এরপর শুরু করুন আসল গেম …

যেহেতু আপনার বেশি টাকা নেই, তাই আপনার সন্তানকে একটি বাল-ছাল স্কুলে ভর্তি করান। সবচেয়ে ভালো হয় সরকারি স্কুল কিংবা হালকা-পাতলা নাম আছে – এমন কোনো স্কুলে ভর্তি করালে। কারণ আপনি যেই সমাজে থাকেন, সেখানে তথাকথিত সরকারি স্কুল কিংবা কিঞ্চিৎ নামী স্কুল একটা স্ট্যাটাসের বিষয় হলেও সেখানে পড়াশোনার নামে হয় না বাল্ডাও। সেখানে শিক্ষকেরা একটা প্রাচীন, ধ্বজভঙ্গ সিলেবাস ধরে পড়ায়; যার মূল উদ্দেশ্য দু’টো। এক, এই শিক্ষকরা যাতে সহজে বেতন নিয়ে বাসায় গিয়ে প্রাইভেট বাণিজ্য করতে পারে। আর দুই, সরকার যেন ভবিষ্যত প্রজন্ম হিসেবে থটলেস, ব্রেইনলেস, কনফিডেন্সলেস গ্রুপ অব স্লেইভস পায়। যাদের পলিটিক্যালি, রিলিজিয়াসলি, ন্যাশনালি ম্যানিপুলেট করা সুপার ইজি। অবশ্যই এমন স্কুলে ভর্তি করবেন, যেন আপনার সন্তান স্কুলের নাম শুনলেই কাঁদে। স্কুলের যে এমন হওয়া উচিত, যে বাচ্চারা সেখানে আগ্রহ নিয়ে যেতে চাইবে – এসব জানার আপনার প্রয়োজনই নেই। উল্টো শিক্ষকেরা ধরে মারধোর, গালি-গালাজ করলে সন্তানকে বলবেন, ঠিকই তো আছে!

এবার শিশুর যে মানসিক বিকাশ দরকার, সেটা সম্পূর্ণ ভুলে যান। ঢাকায় এমনিতেই খেলার জায়গা নেই, তাই সন্তানকে খেলাধুলা করানোর প্রশ্নই আসে না। এছাড়াও যে সকল অ্যাকটিভিটি এ বয়সে ব্রেইনের ক্যাপাসিটি বাড়ায়, স্মার্ট বানায়, সেসব নিয়েও কোন চিন্তাই করবেন না। বাচ্চাদের মিউজিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট, আঁকা-আঁকি, বই পড়া, টুক-টাক লেখালিখি তথা যেকোনো প্রকারের ক্রিয়েটিভিটির চর্চা শেখানোকে চোদনামি ভাবুন। তাকে বাসায় একটা ফোন দিয়ে আটকে রাখুন। সোশ্যালাইজিং স্কিল তাতে পুটুম্রা খাক, সেসব মোটেও আপনার মাথা ব্যথা হওয়ার কথা না।

এরপর একটু বড় হলেই তাকে বোঝান যে সে যদি এ+ না পায়, সমাজে আপনাদের মুখ দেখানোর জায়গা থাকবে না। তাকে চরম প্রেশারে রাখুন। সবচেয়ে ভালো হয় আপনার পরিমন্ডলে থাকা বাচ্চাদের সাথে তাকে প্রায়ই কম্পেয়ার করলে। তাকে বলুন, যে অমুকেও ভাত খায়। তুইও খাস। ও পারে, তুই পারিস না ক্যান? তার সামনে কয়েকটা লক্ষ্য বেঁধে দিন। বলুন যে পৃথিবীর একমাত্র পেশা হচ্ছে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যাংকার আর নাহলে বিসিএস ক্যাডার। এগুলো না হতে পারলে জীবনের কোন অর্থ নেই …

তাকে চরম স্ট্রাগল করে মেট্রিক, ইন্টার পাশ করতে দিন। তারপর শুরু করুন গেমের দ্বিতীয় অধ্যায়। তাকে বোঝান, যে পাবলিকে চান্স না পেলে তোমার জীবন শেষ। আপনার সমস্ত চেষ্টার পরও যে যদি ভুলেও কোন হবি বা স্কিল ডেভলপ করে, সেসবকে অপ্রয়োজনীয় বোঝাতে আপনার সর্বোচ্চ শক্তি ব্যয় করে সেটাকে ধ্বংস করার এটাই প্রকৃত সময়। তাকে ডিপ্রেশন, এনজাইটি, সোশ্যাল অকওয়ার্ডনেস ডেভলপ করতে সাহায্য করুন। তাকে বলুন যে তার পড়াশোনা ও খাওয়ানোর পেছনে কি পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে, তাকে “এই পর্যায়ে” নিয়ে আসতে আপনার কি পরিমাণ বাল ছিঁড়তে হয়েছে …

তারপর সে যদি পাবলিকে চান্স পায়, তো ভালো। আর বাই এনি চান্স না পেলে যদি তাকে ন্যাশনাল কিংবা প্রাইভেটে ভর্তি করাতে হয়, তাহলে তাকে প্রতিনিয়ত সে যে কতোবড় অথর্ব, সেটা মনে করিয়ে দিতে ভুলবেন না। ভার্সিটিতে উঠে সে যখন দেখবে তার আশে-পাশের পোলাপান সোশ্যাল স্কিলে অনেক স্মার্ট, ভালো ইংরেজি বলতে পারে, ট্রেন্ডিং স্কিল আছে, ক্রিয়েটিভ স্কিল আছে, মোদ্দাকথা যে যখন লেফ্ট আউট ফিল করবে, তখন তাকে বলুন, মানুষের পোলাপান কতো কিছু পারে, আর তুই?

তাকে বোঝান যে, যেহেতু আপনি গরিব, আপনি জীবনে একটা বালের চাকরি ছাড়া আর কিছুই করতে পারেননি, তাই তাকে ইনস্যুরেন্স পলিসি হিসেবে পয়দা করেছেন। আপনি, আপনার পরিবার, আপনার খানদান যে অর্থনৈতিক সমস্যার সৃষ্টি করেছেন, তা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ যে আপনার সন্তান; এ জিনিসটা তার মাথায় ঢুকিয়ে তাকে প্রেশার দিয়ে পাগল বানিয়ে দিন। ডিপ্রেসড হলে, মাথায় সুইসাইডাল থট আসলে তাকে বলুন যে মোবাইল না টিপলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

এভাবে সে কোনমতে ভার্সিটিটা পাশ করা মাত্র শুরু করুন গেমের তৃতীয় অধ্যায়। চাকরি না পাওয়া অবধি সে যে পরিবারের একটা বোঝা, সেটা প্রতিদিন মনে করিয়ে দিন। মানুষের ছেলে-মেয়ে কত এগিয়ে গিয়েছে, কার বেতন কত, কে কত ভালো পজিশনে আছে – এটাকেই বাসার প্রধান আলোচনায় নিয়ে আসুন। তাকে বলুন এন সংখ্যক মাইল হেঁটে, এক্স সংখ্যক কিলোমিটার নদী সাঁতরে আপনারা পড়াশোনা করে “এই পর্যায়ে” এসেছেন। সে “সবকিছু” পেয়েও কেন পারছে না?

এরপর শুরু করুন গেমের ফাইনাল স্টেজ।

তাকে বোঝান যে আপনাদের বয়স বাড়ছে। আর বেশিদিন পৃথিবীতে থাকবেন না। সন্তানের বৌ/জামাই দেখতে চান। দাদা-দাদী, নানা-নানী ডাক শুনতে চান। এদিকে তাকে সমাজের বোঝা হিসেবে বড় করায় তাকে যে কেউ পাত্তাই দেয় না, সেটা নিয়ে আপনার ভাবার কোন দরকার নেই। তাকে জোরপূর্বক পাত্র-পাত্রী দেখানো শুরু করুন। অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ বিষয়টা সিস্টেমেটিক। কে কি পাচ্ছে, সেটা অনেকাংশেই মূখ্য। আপনার সন্তানের যে কিছুই দেওয়ার নেই – এই তথ্যটা তখনই তার মাথায় সেট করে দেওয়ার আদর্শ সময়। প্রতিটা চাকরির পরীক্ষা/ইন্টারভিউয়ের আগে তাকে প্রেশারে রাখুন, রেজাল্ট শুনে মুখ কালো করে এমনভাবে “কি সন্তান জন্ম দিয়েছি” বলুন, যেন সে ভাবে বাচ্চা পয়দা করার পরিকল্পনাটা আপনাদের ছিলো না, বরং সে-ই উপর থেকে আপনাদের সিগন্যাল দিয়েছিলো পয়দা হওয়া জন্য।

এভাবে ধীরে ধীরে আপনার সন্তানের জীবনটা তছনছ করে দিন।

দেখবেন, প্রচন্ড লালো ভাগবে।
🤡🤡🤡

05/06/2025

আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি। COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। রাজশাহীতে নতুন ভাবে ৯ জনের করোনা শনাক্ত!

১. নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:

i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।

iii). জয়েন্টে ব্যথা।

iv). মাথাব্যথা।
v). গলা ব্যথা।

vi). পিঠে ব্যথা।

vii). নিউমোনিয়া।

viii). ক্ষুধা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে।

২. এছাড়াও, COVID-Omicron XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।

৩. খুব অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।

৪. তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

* এই রূপটি নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল অঞ্চলে পাওয়া যায়নি, এবং তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুসের "জানালা" প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।

৫. COVID-OmicronXBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রেতে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়। এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে। তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি ব্যাখ্যা করে যে কেন COVID-Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে। *

৬. যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।
* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।

নিরাপদ থাকার জন্য বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক পরতে ভুলবেন না।

©

নিজেকে শক্ত করে গড়ে নিও, এই শহরে খারাপ পরিস্থিতি তে কেউ পাশে থাকে না(:🥺
02/06/2025

নিজেকে শক্ত করে গড়ে নিও, এই শহরে খারাপ পরিস্থিতি তে কেউ পাশে থাকে না(:🥺

আমাদের যুবকদের চরিত্র সংরক্ষণ নিয়ে যখন আলোচনার প্রসঙ্গ আসে, তখন কয়েকটা পরিচিত ব্যপারেই সবাই কথা বলে - রিলেশনশীপ, স-ম-কা-...
31/05/2025

আমাদের যুবকদের চরিত্র সংরক্ষণ নিয়ে যখন আলোচনার প্রসঙ্গ আসে, তখন কয়েকটা পরিচিত ব্যপারেই সবাই কথা বলে - রিলেশনশীপ, স-ম-কা-মী-তা। কিন্তু একটা ভয়ঙ্কর ব্যাপার নিয়ে তেমন আলোচনা হয় না। সেটা হলো পতি-তালয়ে যাওয়া।

জাস্ট ভাবতে পারবেন না, কী পরিমাণ স্কুল-কলেজে যাওয়া ছেলেরা এতে জড়িয়ে যাচ্ছে। অ্যাকচুয়াল পতিতার সাথে কথা না বললে এর ভয়াবহতার মাত্রার ব্যাপারে কোনো আইডিয়াই পাবেন না।

আমার একবার এক সর্দার(নীর) ইন্টারভিউ নেবার সুযোগ হয়েছিলো। তার কাছ থেকেই শোনা ব্যাপারটা।

ভার্সিটিতে আসার আগের ঘটনা এটা। কোচিংয়ে সকাল-বিকেল ক্লাস পড়ে গেছে, তার উপর রমজান মাস। তাই বাসায় না গিয়ে একবারে কোচিং শেষেই যাই। মাঝে সারাদিন শহর ঘুরে কাটে। একদিন বৃষ্টির কারণে আশ্রয় নিতে হলো এক পুরোনো বিল্ডিংয়ের বারান্দায়। বারান্দা বেশ ছোট, মানে ভীড়ের তুলনায়। এরমধ্যে এক ছেলে কথা বলা শুরু করলো আমার সাথে। হরেক রকম টপিক, সামনে আম বিক্রি হচ্ছে, বৃষ্টি এইসব। কিন্তু খেয়াল করলাম, ভয়েসটা কেমন মেয়েলী, অনেকটা হিজড়াদের মত। তারপর আমার জীবনের সবচেয়ে বিচিত্র অভিজ্ঞতাটা হলো।

ছেলেটা যা বললো তা এরকম, সে জন্মেছিল হিজড়া হয়ে। পরিবার নেয়নি, বাধ্য হয়ে শহরে চলে আসে। আশ্রয় হয় পতি-তাপল্লীতে। কিন্তু হিজড়া হওয়ায় তেমন কোনো সার্ভিস দিতে পারত না। তারপর তার যখন ১৫ বছরের মত বয়স, কেউ একজন স্পন্সর করে ভারতে পাঠায়। তিন লাখ টাকা দিয়ে ট্রান্স সার্জারি করে হয়ে যায় মেয়ে। মেয়ে বলতে কেবল জননাঙ্গই নারীর মত, দেহের বাকি অংশ পুরুষ - সামান্য দাড়িও আছে। তার ভাষ্য অনুযায়ী, বহু হিজড়া এখন ভারত থেকে এই সার্জারি করে আসছে, ইভেন খুলনাতেও হয়। জীবিকার জন্য হিজড়ারা বহু কিছু করে, এটাও ওরকম। অনেক হিজড়া আবার যৌনতার স্বাদ নেবার জন্যও এই সার্জারিতে ঝুকছে। তবে সবার চেয়ে বড় ব্যাপার, এই ধরণের রুপান্তরিত পতিতাদের একটা ধরণের কাস্টমার শ্রেণী আছে, অনেকটা ফেটিশ টাইপের বলতে পারেন। এরাই নিয়মিত হয়ে ব্যাপারটা টিকিয়ে রেখেছে।

এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। একটা সময় পর্যন্ত আমার ধারণা ছিল, পতি*তাদের কাছে কেবল মধ্যবয়েসী পুরুষেরাই যায়। সেই ভুল ভেঙ্গে গেলো। ওই সর্দার বলল, আমাদের একটা বড় কাস্টমার শ্রেণী হচ্ছে এই স্কুল-কলেজের ছেলেরা। প্রমাণও করে দেখালো, অলমোস্ট র‍্যান্ডম একটা ইউনিফর্ম পরা ছেলেকে ডাক দিলো। দেখলাম ছেলেটা কুশল জিজ্ঞেস করলো।
সর্দার বলল, ছেলেটা গত সপ্তাহেও এসেছিল।
বললাম, রমজান মাস না?
বললো, তোমার কী মনে হয়, যারা এইসব করে তারা রোজা মানে?

ওর হাতে একটা হিন্দু 'ওম' ট্যাটু দেখালো। বলল, ভারত থেকে যে হিজড়াই সার্জারি করে আসে তাকে এই ট্যাটু করে দেয়।

সেদিন ওইসব শুনে ভয়ে আমার নাড়িভুড়ি পর্যন্ত জমে গিয়েছিল।

সেই সর্দারের বক্তব্য আর পরবর্তিতে কিছু সিনিয়রের কথা থেকে ব্যাপার যেটা বুঝলাম, ছাত্রদের একটা অংশ বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে তো যাচ্ছেই, সাথে আরো একটা ব্যাপার আছে।

ম্যাক্সিমাম কিশোর যারা ব্যাভিচারে জড়াচ্ছে, আমাদের ধারণা তারা সব রিলেশনের মাধ্যমেই জড়াচ্ছে। ব্যাপারটা ভুল। মেয়েরা হাইপারগামাস, ফলে একজনকে বেড পর্যন্ত আনতে যে লুক, স্কিল আর কনফিডেন্স দরকার তা ৯০% ছেলের মধ্যে থাকে না।
কিন্তু পর্নের এই জলের মত সহজতার যুগে সে তার ক্লাসমেটদেরকে কত আনন্দে দিন কাটাতে দেখছে। আর বিয়ের অপশন অসম্ভব, কারণ তার বড় ভাইকে দেখছে ত্রিশে বিয়ে করতে। একটা বিয়ে কিশোরের কাছে কেবল সেক্সের জন্য হলেও কয়েক হাজার ব্যাপার জড়িত, শ্যালকের ঈদ সালামী পর্যন্ত চিন্তা করা লাগে। তার ভাবীকে দেখছে মায়ের সাথে অশান্তি করতে।

সে কয়েকদিন হলো সে*ক্স ডিসকভার করেছে, সে কেবল ওটাই চায়, সাংসারিক ঝামেলা চায় না। আবার মেয়ে পটানোর মত কিছু তার নেই। কিন্তু সে*ক্স তো লাগবেই।
তাই লাস্ট অপশন এইসব পতি*তারা, মাত্র কয়েকশ টাকা হলেই হলো।
জেনেছিলাম, এইসব পতি*তাপল্লীতে অল্পবয়েসী ছেলেরা গেলে তাদের ব্যাপক খাতির করে।

আর একবার ওই আইস ব্রেক করলেই হলো। ছেলেটা আসক্ত হয়ে যাবে।

'সেভ মাই সউল' ডকুমেন্টারীতে দেখেছিলাম, কোরিয়াতে কয়েক বছর আগ পর্যন্ত বড় ভাইয়েরা ছোট ভাইকে গিফট হিসেবে পতি*তা ভাড়া করে দিতো

এমনও শুনেছি, স্বামী বিদেশে ভিসা জটিলতায় পড়েছে, বউ দেশে সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস চালাচ্ছে। মাসে দশ হাজারের মত টাকা পার পার্সন, অন-ডিমান্ড সার্ভিস। কাস্টমারদের মধ্যে ইন্টার পড়ুয়া ছেলে থেকে লীগের বড় নেতারা পর্যন্ত আছে।

****
এই সমস্যার সমাধান করা অনেক কঠিন। কারণ রিলেশনের বেলায় যেমন কত প্রুফ থাকে, এখানে কিছুই থাকে না। কোনো পিছুটান নেই। ম্যাসেঞ্জার চেক করে অভিভাবক যে দুটো চড়থাপ্পড় দিয়ে ফিরিয়ে আনবে, তারও উপায় নেই।

এক ব্যাপক মাত্রার ধার্মিকতা ছাড়া ফেরানোর পথ থাকে না। যে কিশোর একবার ডিস্কোভার করে ফেলেছে, নারীদেহের বিকল্প কী দিতে পারবেন আপনি?
এ তো আইস্ক্রিম নয় যে বলবেন, বেশী খাসনে - ঠান্ডা লেগে যাবে। বা যারা খারাপ মেয়েছেলের কাছে যায় তাদের এসটিডি হয়। অনার্স পড়ুয়া ছেলের এইডস হবার মত ঘটনাও ঘটেছে।

*****
আমাদের বা এইসব ছেলেদের বাপেদের বিন্দুমাত্র আইডিয়া নেই যে এই জেনারেশনের সাথে কী চলছে। তারা ছোটবেলায় ভাতের কষ্ট করেছে, তার ছেলেদের করা লাগছে না, কেবল এইটুকুই তারা কেয়ার করে। তাদের কাছে ছেলেপেলে বড়ই হয়নি।

একটা জিনিস মনে রাখা দরকার, শাস্তি ছাড়া একটা দশফুটের ক্লাসরুমেও ডিসিপ্লিন আসে না। সেখানে পুরো সমাজ? লাস্ট কবে শুনেছেন যে কোনো ব্যাভিচারির শাস্তি হয়েছে?
আগে একটা ফ্যামিলির কেউ পালিয়ে বিয়ে করলেও পত্রিকায় নিউজ আসত। এখন ওসব নেই।

শাস্তি নেই, পাপ থেকে বেঁচে থাকলে তার কোনো বাহ্যিক রিওয়ার্ড নেই - তাহলে একটা ছেলে কী লিভারেজের জন্য পবিত্র থাকার কথা ভাববে?

কেউ সমাধান আনে তাকওয়া- খোদাভীতি। আচ্ছা, একটা ১৫ বছরের কিশোরের কাছ থেকে কোন লেভেলের তাকওয়া আশা করেন আপনি?

****
ধর্মীয় দিকেও দায় কী কম? আল্লাহ সব মাফ করে দেয় - এই ফিলোসফি কয়েকশ গুণ বেশী দেখা যাচ্ছে গত কয়েক বছরে। আগেপিছে কিছু নেই, গণহারে বলা হচ্ছে, যা ইচ্ছে করো, আল্লাহ ক্ষমাশীল - তুমি কে জাজ করার?

হলে একটা ছেলে থাকত। কোনোভাবে জেনেছে আমি হ্যাকিং নিয়ে নাড়াচাড়া করি। আর সব নতুন ওয়ানাবি হ্যাকার তো কেবল একটা জিনিসই চেনে - কালি লিনাক্স। পাগল করে দিচ্ছে একরকম। যতই বোঝাই আগে ওপেন সোর্স টুল আর সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শেখ - তার কালি লিনাক্সই চাই। নিরুপায় হয়ে একদিন ইন্সটল দিয়ে দিলাম। সাথে হার্ডডিস্ক ফরমাট দেওয়া লাগলো, বহু বছরের ফাইল কালেকশন হাওয়া।
ভেবেছিলাম বিদায় হয়েছে। উলটো আমার ফ্যান হয়ে গেলো। ফাইল গেলে যাক - কালি লিনাক্স তো চলছে। সেই থেকে পরিচয়।

মাঝে ছেলেটা মারাত্বক আপসেট হয়ে গেলো। ক্লাসে যায় না, ইনকোর্স পর্যন্ত বাদ যাচ্ছে। দেখা হলে যা বললো, হুজুরের কাছে শুনেছে বিয়ের সময় পাস্ট গোপন করতে, ইভেন জিজ্ঞেসও নাকি করা যাবে না। একদম ভেঙ্গে পড়েছে।
তার কথা ছিলো, "ভাই তাহলে এই দাঁতে দাঁত চেপে পবিত্র থেকে কী হলো? আমার জন্ম ঢাকাতে, আপার মিডল ক্লাস ফ্যামিলি - কোন সুযোগটা আমার ছিলো না? আপনাদের মত হুজুর সিনিয়রদের কথা শুনেছি, এখন হুজুররাই বলছে ওসব ব্যাপার না। আল্লাহ সব মাফ করে দেয়।"

কী উত্তর দেবো? জাতীয় সমস্যা। আর বোঝাতে যাই না। উত্তর নেই।

****
যারা এখনো পবিত্র রয়েছেন, ভাবছেন এতে কী লাভ হলো? বা আমি তো সুযোগ পাইনি বলে সাধু।
আপনাকে বলি, যে সুযোগের অভাবে সাধু, স্টিল সে সাধু। যে সুযোগের অভাবে খুন করতে পারেনি, হাজার খুনের ইচ্ছের কথা বললেও আমরা কী তাকে খু*নী বলতে পারি?

মনে রাখবেন, আপনার যে বন্ধু ব্যাভিচারে জড়িয়ে অপবিত্র হয়েছে, আপনি চাইলে এখনি তার মত হতে পারেন। কিন্তু সে কী হাজারবার চাইলেও এই জীবনে আপনার মত হতে পারবে?

আপনি লাইফে এখনো কিছু করতে না পারেন, এই পবিত্রতাই আপনার সবচে বড় ফ্লেক্স!

_____
আহমাদ খান

ব্যর্থ সমাজ চিনবেন কিভাবে? ১২ টি লক্ষণ আছে যা দেখে আপনি ব্যর্থ সমাজ চিনতে পারবেন:১. ব্যর্থ সমাজে মানুষ জ্ঞান-বিজ্ঞানে জে...
29/05/2025

ব্যর্থ সমাজ চিনবেন কিভাবে? ১২ টি লক্ষণ আছে যা দেখে আপনি ব্যর্থ সমাজ চিনতে পারবেন:

১. ব্যর্থ সমাজে মানুষ জ্ঞান-বিজ্ঞানে জেগে ওঠে না, জেগে ওঠে হুজুগে। সেখানে বই পড়া, মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানচর্চার অভ্যাস কম থাকে।

২. ব্যর্থ সমাজে মানুষ অর্থহীন সস্তা বিনোদনের পিছনে ছোটে। ফলে সস্তা বিনোদন দিয়েও এক শ্রেণীর মানুষ রাতারাতি প্রচুর জনপ্রিয়তা পায়।

৩. ব্যর্থ সমাজে দুর্নীতিবাজদের সবচেয়ে সফল মানুষ হিসেবে গণ্য করা হয়। লোকের চোখে তারাই রোল মডেল।

৪. ব্যর্থ সমাজে অশিক্ষিতরা আপনার ভাগ্য নির্ধারণ করার দায়িত্ব নেয়। মানুষ শিক্ষাকে কম, টাকা আর ক্ষমতাকে বেশি মূল্যায়ন করে।

৫. ব্যর্থ সমাজে প্রতিটি চিন্তাশীল মানুষের বিপরীতে হাজার হাজার বোকার হদ্দ থাকে এবং প্রতিটি সচেতন শব্দের বিপরীতে থাকে শত শত পচনশীল শব্দ।

৬. ব্যর্থ সমাজে উদ্যোক্তার চেয়ে চাকরিজীবীর দাম বেশি হয়। সেখানে উদ্যোক্তাদের কেউ সম্মান করে না।

৭. ব্যর্থ সমাজে চিন্তাশীল ব্যক্তির মূল্য বা ওজন কেউ বোঝে না। যে কঠিন সত্য বলে বাস্তবতাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করে তাকে কেউ গ্রহণ করে না।

৮. ব্যর্থ সমাজে তরুণ প্রজন্মের সামনে মহৎ কোনো লক্ষ্য থাকে না। যুবসমাজ সেখানে শর্টকাটে বড়লোক হবার রাস্তা খোঁজে।

৯. ব্যর্থ সমাজে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ হয় নির্বোধ। সমাজের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মানুষ আলোচনায় মেতে থাকে, মূল টপিকগুলো হারিয়ে যায়।

১০. ব্যর্থ সমাজে অর্থহীন তত্ত্ব দিয়ে মানুষকে দিনের পর দিন নেশাগ্রস্ত করে রাখা হয়। লোকজন এই নেশা কাটিয়ে উঠে সৃষ্টিশীল কাজে মনোনিবেশ করতে পারে না।

১১. ব্যর্থ সমাজে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সবার একটি করে মতামত থাকে, কারণ সবাই সেখানে সবজান্তা!

১২. ব্যর্থ সমাজে মানুষ সমস্যার উপর দিয়ে ভেসে বেড়ায়, কিন্তু গভীরে প্রবেশ করতে পারে না। সমস্যা সমাধানের চেয়ে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপাতে সবাই বেশি সিদ্ধহস্ত হয়।

ঈমান হোক পর্বতসম, নিয়ত হোক স্বচ্ছ(একটি সত্য ঘটনা)একজন লিবিয়ান যুবক, নাম তার আমের। সৌদি আরব যাচ্ছিল হজ করার উদ্দেশ্যে।যে...
26/05/2025

ঈমান হোক পর্বতসম, নিয়ত হোক স্বচ্ছ
(একটি সত্য ঘটনা)

একজন লিবিয়ান যুবক, নাম তার আমের। সৌদি আরব যাচ্ছিল হজ করার উদ্দেশ্যে।
যেইমাত্র সে এয়ারপোর্টে পৌঁছালো, তার নাম নিয়ে একটি নিরাপত্তা-সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিল।
নিরাপত্তা বাহিনীর লোকেরা তাকে বলল:
“একটু অপেক্ষা করো, আমরা চেষ্টা করছি সমস্যাটা সমাধান করতে।”

এই সময়ে অন্য সব হাজিরা তাদের প্রক্রিয়া শেষ করে প্লেনে উঠে পড়ল,
আর প্লেনের দরজা বন্ধ হয়ে গেল।
কিছুক্ষণ পর সমস্যা ঠিক হলেও পাইলট দরজা খুলতে রাজি হল না।
প্লেন চলতে শুরু করল এবং আমেরকে ফেলে রেখে উড়ে গেল!

অফিসার তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলল:
“মন খারাপ কোরো না, হয়তো এটা তোমার কপালে ছিল না।” কিন্তু আমের ছিল অটল বিশ্বাসে ভরপুর।
সে বলল:
“আমার নিয়ত হজের, ইনশাআল্লাহ আমি যাবোই।”

হঠাৎ খবর এলো—প্লেনটিতে যান্ত্রিক সমস্যা হয়েছে এবং তা ফিরে আসছে!
প্লেন ফিরে এলো, মেরামত করা হলো…
তবুও পাইলট আমেরের জন্য দরজা খুলতে রাজি হল না।

অফিসার আবার বলল:
“হয়তো তোমার ভাগ্যে নেই।”
কিন্তু আমের আবারও বলল:
“আমার নিয়ত হজের, ইনশাআল্লাহ আমি যাবোই।”

প্লেন আবার উড়ে গেল। কিছুক্ষণ পর আরও একবার খবর এলো:
প্লেনে আবারও সমস্যা হয়েছে!
এবার পাইলট নিজেই ঘোষণা দিলেন:
“আমি আর উড়ব না, যতক্ষণ না আমের প্লেনে ওঠে।”

শেষ পর্যন্ত আমের প্লেনে উঠল।
সৌদি এয়ারপোর্টে পৌঁছে সে একটি ভিডিও করল — তার চোখে ছিল আনন্দের অশ্রু।

---

“আল-কাহّহার” — এটি আল্লাহর একটি সুন্দর নাম, যার অর্থ:
তিনি কারণগুলোকেও পরাস্ত করেন।
আপনার জন্য সব নিয়ম ভেঙে দিতে পারেন, কেবল আপনাকে সন্তুষ্ট করার জন্য।

তাই “কীভাবে” বা “কখন”—এসব নিয়ে চিন্তা কোরো না।
যতক্ষণ তোমার বিশ্বাস থাকে যে আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান,
বিশ্বাস রাখো…
তিনি পরিস্থিতি উল্টে দেবেন, পথ খুলে দেবেন, এমনকি অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলবেন।

শর্ত একটাই:
নিয়ত হোক পবিত্র, আর ঈমান হোক অটল।

© আবু বকর মুহাম্মদ যাকারিয়া

ছেলেরা সাধারণত ১৫-১৭ বছর বয়সের মধ্যে শারীরিকভাবে পূর্ণতা পায়। মেয়েদের ক্ষেত্রে তা আরও আগেই ঘটে। কিন্তু আমরা কি তখনই তাদে...
23/05/2025

ছেলেরা সাধারণত ১৫-১৭ বছর বয়সের মধ্যে শারীরিকভাবে পূর্ণতা পায়। মেয়েদের ক্ষেত্রে তা আরও আগেই ঘটে। কিন্তু আমরা কি তখনই তাদের স্বাভাবিক জীবন, সম্পর্ক বা বিয়ের স্বাধীনতা দেই? আমি নাজিম উদ্দিন হৃদম, তো চলো আজ একটু ভিন্ন টপিকে কথা বলি।

না ভাই, বরং আমরা বলি—
“এখন পড়ো, তারপর ভালো জব করো, তারপর বিয়ে করো।”

আর এই ‘তারপর’-এর যাত্রায় একজন ছেলের বয়স হয়ে যায় ৩২–৩৫।
এই সময় পর্যন্ত সে কি করবে?

নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?
নিজের ভেতরের আগুন দাঁতে কামড়ে নেভাবে?

এটা কি বাস্তবতা অনুযায়ী সম্ভব?
★ সমাজ যা বলছে, আর বাস্তবতা যা ঘটছে—দুটো এক নয়

আমরা বলি, মদ হারাম—কিন্তু খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন ভরপুর।
আমরা বলি, প্রেম-ভালোবাসা ঠিক না, অথচ সারাদেশের রেস্টুরেন্টগুলোর ছোট ছোট রুম, পার্কের ভেতর সব দর্শনীয় স্থান গুলো আমাদের অন্য কথা মনে করিয়ে দেয়—“সমাজ জানে কী হচ্ছে, তবুও চুপচাপ মেনে নেয়।”

কারণ সমাজ জানে—“মানুষ পাথর না, তাদের শরীরেরও ক্ষুধা আছে।”

★ তাহলে প্রশ্ন হলো—বিয়ে দেরিতে কেন?

ইসলাম বলে—“সাবালক হলেই বিয়ে করো।”
কিন্তু আমাদের সমাজ বলে—
“পাত্র যদি ভালো চাকরি না করে, তাহলে বিয়ে দিতে পারব না।”

এই দ্বিচারিতা কোথা থেকে আসে?

একদিকে ইসলাম মানি, হালাল খাবার খাই, রোজা রাখি…
কিন্তু যখন বিয়ের কথা আসে, তখন বলি—
“বউকে খাওয়াবি কী?”

ভাই, বউ তো হাতি না—যে ১০ কেজি বিচুলি খাবে প্রতিদিন।
তাকে লাগে মানসিক সাপোর্ট, ভালোবাসা, সম্মান—যা টাকায় হয় না, হয় বিশ্বাস আর দায়িত্ববোধে।

★ বিয়ের বয়স ও ক্যারিয়ারের বাস্তব ফাঁদ

একজন ছেলে যদি ১৭ বছর বয়সে যৌনভাবে পূর্ণতা পায়, আর ৩২ বছর বয়সে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিয়ে করে, তাহলে মাঝের ১৫ বছর সে কোথায় যাবে?

প্রেম করবে,

রেস্টুরেন্টের প্রাইভেট রুম খুঁজবে,

পার্কে গিয়ে প্রেমিকার শরীরে হাত রাখবে,

কিংবা চুপচাপ ঘরে বসে মনোবেদনায় জ্বলবে…

তার মানে কি সে নীতিহীন?
না!
সে স্বাভাবিক মানুষ, যার মধ্যে চাহিদা আছে।
সমস্যা সেই চাহিদায় নয়—সমস্যা সমাজের ভণ্ড মানসিকতায়।

★মেয়ে পক্ষের 'প্রতিষ্ঠা' মানেই ছেলের বিসিএস!

তুমি যদি আজকের কোনো সফল ব্যবসায়ীর জীবনী পড়ো—দেখবে, তারা জীবনের অর্থ খুঁজে পেয়েছেন ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে।
তাহলে কি ততদিন কেউ অপেক্ষা করবে?

বাস্তবতা হলো—জীবনের অনেক দরজাই বন্ধ হয়ে যায়, যতক্ষণ আমরা “ঠিক সময়ে বিয়ে” কথাটা বুঝতে না শিখি।
★ ইসলাম যা বলেছে, তা কি আমরা মানি?
ইসলাম বলে:
“যদি কেউ গরিব হয়, আল্লাহ তাকে তার বিয়ের মাধ্যমে রিজিক দান করবেন।”
কিন্তু সমাজ বলে:
“প্রথমে টাকা কামাও, পরে বিয়ে করো।”

এই সমাজ একদিকে মসজিদে গিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করে,
অন্যদিকে ছেলের বিয়েতে ‘পদবি, গাড়ি, ফ্ল্যাট, ব্যাংক ব্যালেন্স’ চায়।

★ ফাইনাল:

বিয়ের সময় সঠিক হলে, জীবন অনেক ভুল থেকে বাঁচে
ভাই, তোমার শরীর, তোমার মন, তোমার অনুভব—সবই জীবন্ত জিনিস।
তোমার চাওয়া-পাওয়া স্বাভাবিক।

সমাজ যদি এসবের দমন চায়, তবে সেটা গুনাহের পথে ঠেলে দিচ্ছে—যা আল্লাহর রাস্তা নয়।

★তাই সঠিক বয়সে, সঠিক নিয়তে, সঠিক মানুষকে বিয়ে করো।
★প্রতিষ্ঠা আসবেই—যদি নিয়ত থাকে সুন্দর জীবন গড়ার।

কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে২৮,০০০ গুণ বেশি। : ► প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালই সবচেয়ে বেশি ঘুমায় (দৈনিক ১৮ঘন্টা)।: ► একম...
22/05/2025

কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে
২৮,০০০ গুণ বেশি।
: ► প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালই সবচেয়ে বেশি ঘুমায় (দৈনিক ১৮ঘন্টা)।
: ► একমাত্র স্ত্রী মশাই মানুষের রক্ত খায়।
: ► মাছি ঘন্টায় ৮ কিলোমিটার উড়তে পারে ।
: ► পুরুষ ব্যাঙই বর্ষকালে ডাকে, আর তা শুনে কাছে আসে স্ত্রী ব্যাঙ।
: ► হামিং বার্ড পাখি পিছনের দিকে উড়তে পারে ।
: ► গিরগিটি একই সময়ে তার চোখ
দুটি দুই দিকেই নাড়তে পারে।
: ► টিকটিকি এক সঙ্গে ৩০টি ডিম পাড়ে ।
: ► মাছ চোখ খোলা রেখে ঘুমায়।
: ► একমাএ পিঁপড়াই কোনদিন ঘুমায় না।
: ► সিডকা পোকা একটানা ১৭ বছর
মাটির নিচে ঘুমায়। তারপর মাটি থেকে বেড়িয়ে এসে
চিৎকার করতে করতে ৩ দিনের মাথায় মারা যায়।
: ► সিংহের গর্জন ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।
: ► অনেকের ধারণা হাঙ্গর মানুষকে হাতের কাছে পেলে মেরে ফেলে। কিন্তু মানুষের হাতেই বেশী হাঙর মারা পড়েছে।
: ► কাচ আসলে বালু থেকে তৈরী।
: ► আপনি প্রতিদিন কথা বলতে গড়ে ৪৮০০টি শব্দ ব্যবহার করেন। বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করে দেখতে
পারেন।
: ► আপনি ৮ বছর ৭ মাস ৬ দিন একটানা চিৎকার করলে যে পরিমান শক্তি খরচ হবে তা দিয়ে এক কাপ কফি অনায়েসে বানানো যাবে।
: ► একটি রক্ত কনিকা আমাদের পুরো দেহ ঘুরে আসতে সময় নেয় ২২ সেকেন্ড।
: ► আপনার যদি একটা তারকা গুনতে ১ সেকেন্ড সময় লাগে তাহলে একটি গ্যালাক্সির সব তারকা গুনতে সময় লাগবে প্রায় ৩ হাজার বছর।
: ► অনেকের ধারণা শামুকের দাঁত নেই। অথচ শামুকের ২৫ হাজার দাঁত আছে।
:▬► চোখ খুলে হাঁচি দেয়া সম্ভব না।
: ► বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে অথচ কুকুর পারে ১০ রকম।
:▬►পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই পোকামাকড়।
: ►একটি তেলাপোকা তার মাথা ছাড়া
৯দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এরপর
তারা সাধারণত খাদ্যাভাবে মারা যায়।
ভালো লাগলে শুধু একটা.....Thanks
লিখবেন।,,,,,,,,,

Address


5110

Telephone

+8801537330630

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SIFAT BABU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SIFAT BABU:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share