Skyfall

Skyfall we feel that outer & inner are the heart of the group

12/07/2025
06/07/2025

উন্নয়ন প্রকল্পের ডোনার ফান্ড দীর্ঘস্থায়ী বা টেকসই করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অবশ্যই মানতে হয়। নিচে এ ধরনের বিষয়গুলো ধাপে ধাপে তুলে ধরা হলো:

১। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা (Transparency and Accountability)ঃ
* ফান্ড ব্যবহারে পূর্ণ স্বচ্ছতা বজায় রাখতে হবে।
* নিয়মিত আর্থিক ও কার্যক্রম ভিত্তিক রিপোর্ট ডোনারদের সরবরাহ করতে হবে।
* অডিট রিপোর্ট এবং মূল্যায়ন রিপোর্ট যথাসময়ে দিতে হবে।

২। ফলাফলভিত্তিক পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন (Results-Based Management)ঃ
* প্রকল্পের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম নির্দিষ্ট ও পরিমাপযোগ্য (SMART) হতে হবে।
* ইনডিকেটর অনুযায়ী মনিটরিং ও ফলাফল মূল্যায়ন করতে হবে।
* প্রকল্পের সাফল্য ডোনারদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।

৩। সম্প্রদায়/উপকারভোগীর সম্পৃক্ততা (Community Participation)ঃ
* কমিউনিটিকে প্রকল্প পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে যুক্ত করা হলে তা অধিক কার্যকর হয়।
* উপকারভোগীদের মতামত ও চাহিদা অনুযায়ী প্রকল্প ডিজাইন করলে ডোনার সন্তুষ্ট থাকে।

৪। দক্ষ অর্থ ব্যবস্থাপনা (Efficient Financial Management)ঃ
* বাজেট অনুসারে খরচ নিশ্চিত করা।
* অপচয় রোধ ও সময়মতো ভাউচার সাবমিশন।
* অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ।

৫। টেকসই পরিকল্পনা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি (Sustainability and Capacity Building)ঃ
* স্থানীয় কর্মীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রকল্পের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
* প্রকল্প শেষ হলেও কমিউনিটি যেন নিজ উদ্যোগে কার্যক্রম চালাতে পারে সে প্রস্তুতি রাখা।
* সরকারি ও অন্যান্য অংশীদারের সঙ্গে সমন্বয় বজায় রাখা।

৬। ডোনারদের নিয়মিত আপডেট ও সমন্বয় (Regular Donor Engagement)ঃ
* নিয়মিত মিটিং, ফিল্ড ভিজিট, নিউজলেটার ও রিপোর্টের মাধ্যমে ডোনারদের যুক্ত রাখা।
* তাদের পরামর্শ ও গাইডলাইন অনুসারে প্রকল্প সংশোধন।

৭। উদ্ভাবনী ও প্রভাবশালী কার্যক্রম (Innovative and Impactful Interventions)ঃ
* সমস্যা সমাধানে নতুন উপায় গ্রহণ করা।
* প্রকল্পের প্রভাব স্পষ্টভাবে ডোনারদের জানানো।

৮। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (Risk Management Plan)ঃ
* প্রকল্পে সম্ভাব্য ঝুঁকি চিহ্নিত করে তা মোকাবেলার কৌশল থাকা।
* সংকটকালীন সময়ের প্রস্তুতি ও বিকল্প পরিকল্পনা।

এই উপাদানগুলো মানলে ডোনারদের আস্থা বাড়ে, প্রকল্পের কার্যকারিতা প্রমাণ হয় এবং ভবিষ্যতের জন্য ফান্ড অব্যাহত রাখার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

05/07/2025

সিভিতে অভিজ্ঞতা (Experience) অংশটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই অংশ দেখে নিয়োগকর্তা বুঝতে পারেন আপনি কী কাজ করেছেন এবং কতটা দক্ষ। নিচে ধাপে ধাপে সহজভাবে সিভিতে অভিজ্ঞতা লেখার সঠিক উপায়:

১। চাকরির ক্রম অনুযায়ী সাজান
* সাম্প্রতিক (সর্বশেষ) চাকরিটা প্রথমে লিখুন।
* তারপর আগের চাকরিগুলো দিন।
* প্রতিটি চাকরির সময়কাল, পদবী, প্রতিষ্ঠানের নাম লিখুন।

২। মূল কাঠামো
প্রতিটি অভিজ্ঞতা এভাবে লিখুন:
পদবী / দায়িত্ব:
প্রতিষ্ঠানের নাম, স্থান:
কর্মকাল:
দায়িত্ব ও সাফল্য (পয়েন্ট আকারে):

৩। দায়িত্ব ও অর্জন হাইলাইট করুন
* শুধু কি দায়িত্ব করেছেন তা লিখে শেষ করবেন না।
* কীভাবে ভালো করেছেন, কী ফল এসেছে, সংখ্যা বা উদাহরণ দিন।

৪। Active verb ব্যবহার করুন
শুরুর শব্দগুলো কর্মমুখী (Action-oriented) রাখুন:
Managed (পরিচালনা করেছি)
Coordinated (সমন্বয় করেছি)
Facilitated (সহায়তা করেছি)
Implemented (বাস্তবায়ন করেছি)
Developed (উন্নয়ন করেছি)

৫। সংখ্যা ব্যবহার করুন
যেখানে সম্ভব সংখ্যা বা পরিসংখ্যান দিন:
“১০০ জন অংশগ্রহণকারীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছি।”
“৩০% কর্মী দক্ষতা বৃদ্ধি করেছি।”
“৬টি প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন।”

৬। সংক্ষিপ্ত ও প্রাসঙ্গিক রাখুন
* অপ্রয়োজনীয় তথ্য লিখবেন না।
* যেই পদের জন্য আবেদন করছেন, সে সম্পর্কিত অভিজ্ঞতাই বেশি গুরুত্ব দিন।

03/07/2025

রিজিউমির অবজেক্টিভ (Career Objective) অংশটি সংক্ষিপ্ত অথচ যথেষ্ট অর্থবহ হতে হয়। এটা নিয়োগকর্তাকে আপনার লক্ষ্য, প্রাসঙ্গিক দক্ষতা ও পজিশনের সাথে আপনার সামঞ্জস্য বোঝায়।

একটি ভালো অবজেক্টিভ স্টেটমেন্টে যা থাকা জরুরি:

১। পজিশনের প্রতি স্পষ্ট আগ্রহঃ
আপনি কোন পজিশন বা সেক্টরে কাজ করতে চান সেটা উল্লেখ করা।

২। প্রাসঙ্গিক দক্ষতা বা যোগ্যতার ইঙ্গিতঃ
আপনার মূল দক্ষতা/অভিজ্ঞতা যা ওই পদে কাজে লাগবে।

৩। আপনার পেশাগত লক্ষ্য/উদ্দেশ্যঃ
আপনি কী ধরনের অবদান রাখতে বা কোন দিকে ক্যারিয়ার এগিয়ে নিতে চান তা বলা।

৪। সংক্ষিপ্ত ও নির্দিষ্ট হওয়াঃ
২–৩ লাইনের বেশি বড় করা ঠিক না।

সংক্ষিপ্ত গাইডলাইন:
* লক্ষ্য (Position/Field) – কোন পজিশন বা ফিল্ডে আগ্রহী।
* যোগ্যতা (Skill/Experience) – কেন আপনি উপযুক্ত।
* উদ্দেশ্য (Contribution/Goal) – প্রতিষ্ঠানকে কীভাবে উপকৃত করতে চান।

20/06/2025

চাকরি চলে গেলে যোগাযোগের গুরুত্ব আরও বেশি হয়ে ওঠে, কারণ এই সময় যোগাযোগই হতে পারে নতুন সুযোগের দরজা খোলার চাবিকাঠি। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো:

১। নতুন চাকরি খুঁজতে সহায়তাঃ আগের সহকর্মী, বন্ধু, আত্মীয়, পেশাগত নেটওয়ার্ক বা সাবেক বসের সাথে যোগাযোগ রেখে চললে, তারা নতুন চাকরির তথ্য বা রেফারেন্স দিতে পারেন।

অনেক চাকরি সরাসরি বিজ্ঞাপন হয় না, বরং পরিচিতদের মাধ্যমে পাওয়া যায়।

২। মানসিক সাপোর্ট ও অনুপ্রেরণাঃ চাকরি হারানো মানসিকভাবে হতাশাজনক হতে পারে। এ সময় আত্মীয়, বন্ধু বা পেশাগত কাউন্সেলরের সাথে যোগাযোগ মানসিক স্থিতি বজায় রাখতে সাহায্য করে।

৩। ফ্রিল্যান্সিং বা অস্থায়ী কাজের সুযোগঃ যোগাযোগের মাধ্যমে স্বল্পমেয়াদি কাজ, কনসালট্যান্সি বা প্রজেক্ট ভিত্তিক কাজের সুযোগ পেতে পারেন।

৪। দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগঃ পরিচিতরা প্রশিক্ষণ বা স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্সের তথ্য দিতে পারেন, যা ভবিষ্যতের জন্য উপকারী।

৫। আত্মবিশ্বাস ও পরিচয় ধরে রাখাঃ কর্মক্ষেত্র থেকে দূরে থাকলেও পরিচিতদের সাথে যোগাযোগ রেখে আপনি আপনার পেশাগত পরিচয় ধরে রাখতে পারেন।

৬। ভবিষ্যতের জন্য শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরিঃ চাকরি না থাকলেও পেশাগত নেটওয়ার্ক তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ ভবিষ্যতের যেকোনো পরিস্থিতির জন্য সহায়ক।

চাকরি চলে যাওয়ার পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন না হয়ে বরং আরও সক্রিয় ও সচেতনভাবে যোগাযোগ রাখা উচিত। কারণ, এটি শুধু নতুন কাজ পাওয়ার পথই নয়, বরং আত্মবিশ্বাস ও আশাবাদ ধরে রাখার একটি বড় মাধ্যম।

17/06/2025

সিভি (Curriculum Vitae) আপডেট করার সময় নিচের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, যেন তা পেশাগত, পরিষ্কার এবং আকর্ষণীয় হয়:

১. সাম্প্রতিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করুনঃ
* সর্বশেষ চাকরি, দায়িত্ব, অভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ, ও অর্জন আপডেট করুন।
* বর্তমান যোগাযোগের তথ্য (ফোন নম্বর, ইমেইল, ঠিকানা) হালনাগাদ করুন।

২. পেশাগত সারাংশ (Professional Summary)ঃ
* ৩–৪ লাইনে নিজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও পেশাগত লক্ষ্য সংক্ষেপে তুলে ধরুন।
* এটি যেন প্রাসঙ্গিক ও অবস্থানের (job position) সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।

৩. কর্ম অভিজ্ঞতা (Work Experience)ঃ
* কাজের নাম, প্রতিষ্ঠান, সময়কাল ও দায়িত্ব সংক্ষেপে লিখুন।
* গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও অর্জন বুলেট পয়েন্টে উল্লেখ করুন।

৪. শিক্ষাগত যোগ্যতা (Educational Qualifications)ঃ
* সর্বশেষ ডিগ্রি থেকে শুরু করে নিচে নামতে থাকুন।
* প্রতিষ্ঠান, বিষয় ও পাশের সাল লিখুন।

৫. দক্ষতা (Skills)ঃ
* টেকনিক্যাল স্কিল (যেমন: Microsoft Office, Data Analysis, etc.)
* সফট স্কিল (যেমন: যোগাযোগ দক্ষতা, দলগত কাজ, নেতৃত্বগুণ)

৬. প্রাসঙ্গিক প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেটঃ
যেসব প্রশিক্ষণ চাকরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলোর নাম, প্রতিষ্ঠান ও সময় উল্লেখ করুন।

৭. ভাষাজ্ঞান (Language Proficiency)ঃ
কোন কোন ভাষায় কথা বলতে, পড়তে, লিখতে পারেন—তাও উল্লেখ করুন।

৮. প্রেজেন্টেশন ও বিন্যাস (Format & Clarity)ঃ
* পরিষ্কার ও পেশাদার ফরম্যাট ব্যবহার করুন।
* এক বা দুই পৃষ্ঠার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখুন (যদি খুব অভিজ্ঞ না হন)।
* বানান ও ব্যাকরণ যাচাই করুন।

৯. রেফারেন্স (যদি প্রয়োজন হয়)ঃ প্রয়োজনে "Reference will be provided upon request" লিখুন বা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম ও যোগাযোগ তথ্য দিন।

বিশেষ টিপস:
* প্রতিটি আবেদন করা চাকরির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সিভি সামান্য পরিবর্তন করুন (customization)।
* ফাইল ফরম্যাট: PDF আকারে জমা দেওয়া উত্তম (ভিজুয়াল ঠিক থাকে)।

14/06/2025

Celebrating my 10th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

Address

Ukhiya
4750

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Skyfall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Skyfall:

Share