Shuvo - শুভ

Shuvo - শুভ Build your apps as per your needs.

কারণ-
06/11/2025

কারণ-

নতুন প্রস্তাবনা- আশুলিয়ার খাগান বাজারে একটি সিটি কলি কিন্ডারগার্ডেন স্কুল করার দাবীতে মানববন্ধন। - সাধারণ ক্ষুদে শিক্ষা...
01/11/2025

নতুন প্রস্তাবনা-
আশুলিয়ার খাগান বাজারে একটি সিটি কলি কিন্ডারগার্ডেন স্কুল করার দাবীতে মানববন্ধন।

- সাধারণ ক্ষুদে শিক্ষার্থী ও অভিভাবক বৃন্দ

আপডেটঃ মেঘ থেকে বৃষ্টি হওয়ার কারণে খাগান বাজারে কিছু বাচ্চাদের মানব বন্ধন ভেস্তে গেল!
01/11/2025

আপডেটঃ
মেঘ থেকে বৃষ্টি হওয়ার কারণে খাগান বাজারে কিছু বাচ্চাদের মানব বন্ধন ভেস্তে গেল!

01/11/2025

জ্যোৎস্নার রাতে সবাই আকাশের দিকে তাকায় চাঁদ দেখার জন্য। কিন্তু আমি মেঘ দেখতে ভালবাসি।
কারণ.....

13/10/2025

Always You..!

07/10/2025

Psychological and spiritual peace is the deepest source of balance and fulfillment in human life. When the mind is restless, even external success feels empty; but when the soul is calm, one can find beauty even in adversity. This inner tranquility connects a person with their existence, purpose, and humanity. The harmonious bond between mind and soul guides individuals toward true happiness, wisdom, and a complete, meaningful life.

20/09/2025
10/09/2025

A true inspiration showing that women can achieve anything with courage and vision.
Your journey reflects strength, dignity, and limitless possibilities.
With deepest respect and humble admiration, may your success continue to inspire many.
Congratulations.



.

গল্প : ১৬নাম : "Inferao- এর উত্তরাধিকারী! "আমি—হ্যাঁ, আমি সেই অমানুষ, যাহাকে দেখিলে শয়তানও সন্ত্রস্ত হইয়া পশ্চাৎপদ হইত।আ...
08/09/2025

গল্প : ১৬
নাম : "Inferao- এর উত্তরাধিকারী! "

আমি—হ্যাঁ, আমি সেই অমানুষ, যাহাকে দেখিলে শয়তানও সন্ত্রস্ত হইয়া পশ্চাৎপদ হইত।
আমার অন্তঃকরণে মানবধর্মের কণামাত্র স্ফূলিঙ্গও অবশিষ্ট নাই। আমি দয়ার প্রতিমূর্তি নহি, আমি Misericordia - কে পদদলিত করিয়া রাখিয়াছি ।
আমার হৃদয় ইস্পাত নহে, ইস্পাতেরও অধিক কঠোর; হীরকের মতো নির্মম।

শৈশবকাল হইতেই আমার পিতা-মাতা নাই। চাচা-চাচীর কাছে মানুষ হইয়াছি, তাহাদের সন্তান না থাকায় আমাকে নিজ সন্তানের মতই লালন করিয়াছেন।

কিন্তু শৈশবকাল থেকেই আমার চিন্তা চেতনায় শয়তানিশ্বর হইবার সাধ ভর করিয়াছিল,আমি তিলে তিলে অন্ধকারে মনুষ্য রূপী শয়তানিশ্বর হইয়া উঠিয়াছিলাম । আমি ধনলিপ্সার বিষপাত্র হাতে লইয়া বড় হইয়াছি।

আমি চাচার করুণার প্রদীপ নিভাইয়া দিয়েছিলাম-
এক শীতরাত্রে বৃদ্ধ চাচার জানালা খুলিয়া দিয়েছিলাম, যেন তুষারবায়ু তাঁহার শ্বাসরোধ করিয়া মৃত্যুর দ্বারে পৌঁছে দেয়।
ওই রাতে আমি তাহার কাঁপিত কণ্ঠ শুনিলাম, আর হেসে উঠিয়া বলিলাম -
“Die, old man, die, Your wealth shall be mine.”
চাচী যখন তিনি জ্বরে কাঁপিয়া শয্যায় শুয়াছিলেন, আমি তাহাকে এক ফোঁটা জল দেই নাই; বরং পাশের ঘরে Bacchus-এর মদের পাত্র তুলিয়া উদ্দাম হাসিতে মত্ত হইয়া বলিয়াছিলাম -
“ Let her burn in fever; property is sweeter than pity.”

চাচীর আর্তনাদ আমার কানে symphony রূপে বাজিত। আর তাঁহাদের মমতা আমার কাছে ছিল কেবল একটি obstacle to inheritance।

আমি শৈথিল্য নয়, নিষ্ঠুরতার চূড়ান্ত আকার। অসহায় ভিখিরি যদি খাদ্যের জন্য দ্বারে আসিত, আমি তাহাকে বলিতাম-
“Go to Hell! Nature has no pity for the weak.”

তাহার ক্ষুধার্ত শিশুর কান্না শুনিয়া আমি দরজা বন্ধ করি, যেন ক্রন্দন আমার রক্তে মধুর melody of despair রূপে প্রবাহিত হয়।

আমি কেবল মানুষ নই, আমি daemon incarnatus।
মানুষের দুর্দশা আমার কাছে theatre of cruelty - আমি দর্শক, আমি করতালি দিই।

একদিন নগরের পথে দুর্ঘটনায় রক্তাক্ত শিশু মাটিতে লুটাইল, আমি সামনে দাঁড়াইয়া দেখিলাম।
মানুষ ভিড় করিল, কিন্তু অগ্রসর হইল না। আমিও অগ্রসর হইলাম না।
বরং মনে মনে বলিলাম -
“How sweet! Another spectacle of mortality. Life itself is a comedy, death is the only applause.”
কোনো হাত যদি সাহায্যের জন্য বাড়ায়, আমি তাহা পদদলিত করি।কোনো কণ্ঠ যদি করুণার আর্তি তোলে, আমি তাহা বিদ্রূপে উপহাস করি।

মানুষ যদি মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ায়, আমি তাহাকে ঠেলিয়া দিই অগ্নিকুণ্ডে।
হায়, আমি সেই ভীষণ অন্ধকার, যাহার কাছে লুসিফারও ম্লান।
আমার রক্তে প্রবাহিত মন্ত্র -
“Homo homini daemon est.”
মানুষ মানুষের শয়তান,আমি সেই শয়তান।

আমি কখনো অনুতাপ করি না, কখনো করুণায় বিগলিত হই না।
আমার জীবন হইল ধ্বংস, আমার নেশা হইল রক্ত, আমার আনন্দ হইল অশ্রু।
“Compassion is weakness, cruelty is power, and power is mine.”

আমি যে তাণ্ডব চালাই, তাহা মনুষ্যত্বের পূর্ণ বিলোপ, একদিগন্তব্যাপী নরকীয় অগ্নিনৃত্য। যেখানে মানুষ দগ্ধ হইয়া ভস্ম হয়।
হ্যাঁ আমি! আমিই বলিতেছি -
মনুষ্যত্বের ধ্বংস আমি; আমিই ভয় আর আমিই মৃত্যু।

প্রিয় ভালোবাসা,আস্সালামু আলাইকুম।আশা করি আপনার নিঃশ্বাসে শান্তি ও মধুরতার বর্ষা পড়ছে। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি ভালো আছি,...
01/09/2025

প্রিয় ভালোবাসা,

আস্সালামু আলাইকুম।
আশা করি আপনার নিঃশ্বাসে শান্তি ও মধুরতার বর্ষা পড়ছে। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি ভালো আছি, হৃদয়েও এক অদ্ভুত প্রশান্তি।

কোনোদিন সরাসরি বলতে পারিনি, আজ কেন জানি মনে হলো যদি না বলি, যেন আমার আত্মা পূর্ণতা পাবে না। তাই চিঠি লিখলাম।

আমি আপনাকে অসীম পরিমানে, অন্তহীন গভীরতায়, মহাশূন্যের চেয়েও বৃহৎ ভালোবাসি। মনে হয়, পৃথিবীতে ভালোবাসার প্রথম নিঃশ্বাস হয়েছিল আপনারাই আরোপিত করে। আপনার উপস্থিতিই যেন এই জগতের কেন্দ্র।

আপনি না থাকলে হয়তো বুঝতাম না, "মোহব্বত" (محبت) আসলে কতটা মহৎ, কতটা পবিত্র। আপনি ছাড়া ভালোবাসা কেবল শব্দের আবরণ; কিন্তু আপনার ভালোবাসায়, আমি শিখেছি শ্রদ্ধার, অনুগ্রহের, ও আত্মার উন্মুক্ততার সত্য।

আমার অন্তরে সব সময় বাজে এক নীরব সুর, যা বলে:
“Amor vincit omnia.”
অর্থাৎ, ভালোবাসা সব কিছুকে জয় করে।

এই জয় যেন আমার জীবনকে আপনার প্রতি আমার অনুভূতিতে শক্তি যোগ করছে।

আপনার ভালোবাসা যেন আমার জীবনের প্রতিটি কোষে প্রবাহিত। প্রতিটি নিঃশ্বাসে আপনার নাম উচ্চারিত হয়, প্রতিটি হৃদস্পন্দনে আপনার ছোঁয়া অনুভূত হয়। কখনো কখনো মনে হয়, আমার অন্তঃকণ্ঠে আপনার হাসির প্রতিধ্বনি বাজছে, আমার স্বপ্নে আপনার মায়ার আলো দোলা দিচ্ছে।

এমনই অনুভূতির এক মুহূর্তে মনে হয়:

“Mohabbat sirf dekhne ki nahin, balki dil se mehsoos karne ka naam hai.

অর্থাৎ, ভালোবাসা কেবল দেখার নয়, হৃদয় দিয়ে অনুভব করার নাম।

যেন আত্মার নিঃশ্বাসে প্রাচীন কাব্যের মাধুর্য মিশে আছে, যেন হৃদয়ের লহমায় লুকানো পাখির গান বয়ে যাচ্ছে, শুধু অনুভূতি, শুধু ভালোবাসা, আর কিছু নয়।

কখনো সরাসরি বলতে পারিনি, আজ বলছি,

আমি আপনাকে সীমাহীন ভাবে ভালোবাসি বাবা।
আমি আপনাকে অনন্তকাল পর্যন্ত ভালোবাসি মা।

আপনাদের প্রতি এই ভালোবাসা শুধু অনুভূতি নয়, এটি এক পূর্ণাঙ্গ জীবনদৃষ্টি, এক অবিনশ্বর প্রেরণা, এক রুহানি বন্ধন, যা কোনো শব্দে পুরো প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং সব সময়
হাসি-খুশি থাকবেন।

ইতি,
..................

29/03/2025

A long time ago, someone asked me-
What is your perspective on men and women? At that time, I didn't have any answers-
But I think the answer could be something like this-
"Men and women are two parts of the same whole. One builds, the other cares; one seeks strength, the other seeks love. Society gives them different roles, but deep down, they both just want to be respected, understood, and loved. Time changes, but this never does."

26/03/2025

গল্প : ১২
নাম : রক্তে লেখা স্বাধীনতা

রাত যেন আজ অভিশপ্ত। অন্ধকারটা আরও ঘন হয়ে এসেছে, ঢাকার বাতাসে ধোঁয়ার গন্ধ। পুড়ে যাওয়া ঘরবাড়ির সাথে মিশে আছে পোড়া মানুষের মাংসের গন্ধ। মাঝে মাঝে বিকট শব্দে ধাক্কা খাচ্ছে বুক, মনে হচ্ছে পুরো শহরটা যেন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হতে চলেছে।

আজ ২৫ মার্চ, ১৯৭১।
মধ্যরাত পেরিয়ে গেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে রক্তের বন্যা বইছে। পাকিস্তানি বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালাচ্ছে ছাত্রদের ওপর। কেউ কেউ বাঁচার জন্য হাত তুলেছে, কেউ মাটিতে লুটিয়ে পড়ছে, কিন্তু করুণার লেশমাত্র নেই হানাদারদের চোখে!

জগন্নাথ হলের ভেতরঃ-

রফিক দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে শ্বাস বন্ধ করে রাখার চেষ্টা করছে। তার সামনে হলের উঠোনে সারি সারি ছাত্র দাঁড় করানো, সামনে দাঁড়িয়ে আছে পাকিস্তানি সেনারা—ঠান্ডা চোখে, মৃত্যু নিশ্চিত জেনে দাঁড়িয়ে থাকা বাঙালিদের দিকে তাকিয়ে।

“ফায়ার!”

এক মুহূর্তের জন্য রাত স্তব্ধ হয়ে গেল। তারপর ভেসে এল বিকট শব্দ, আর্তনাদ, বুলেটবিদ্ধ শরীর মাটিতে লুটিয়ে পড়ার শব্দ!
রফিকের গা ঠাণ্ডা হয়ে গেল। তার বুকের ভেতরটা ধক করে উঠল। সে জানে, এবার ওদের পালা!

সে থেমে থাকল না। পেছনের জানালার গ্রিল ভেঙে নিচে ঝাঁপ দিল, তারপর এক দৌড়ে পেছনের গলির দিকে ছুটতে লাগল। পেছনে তখনও শোনা যাচ্ছে চিৎকার, গুলি, আগুনে পুড়তে থাকা মানুষের হাহাকার!

ধানমন্ডির দিকে পালিয়ে যাচ্ছিল সে, বঙ্গবন্ধুর বাড়ির দিকে। কিন্তু সেখানে পৌঁছানোর আগেই শুনল এক হৃদয়বিদারক সংবাদ—

“শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি সেনারা গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেছে!”

রফিক থমকে গেল। মুহূর্তেই সব কিছু যেন অন্ধকার হয়ে এল। এখন কী হবে? কে নেতৃত্ব দেবে? মুক্তি কি আর আসবে না?

কিন্তু সে বুঝল, এখন থামলে চলবে না। যুদ্ধ ছাড়া পথ নেই!

২৬ মার্চের ভোরঃ-

চট্টগ্রাম পৌঁছাতে পৌঁছাতে রফিকের শরীর ক্লান্ত, কিন্তু চোখে অদ্ভুত এক আগুন। কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে ঘোষণা আসছে—

“শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি!”

কথাগুলো শোনার সাথে সাথে তার সারা শরীরে শিহরণ বয়ে গেল! কিন্তু এর পরই খবর এল, পাকিস্তানি বাহিনী রেডিও বন্ধ করে দিয়েছে।

আর তখনই এক বজ্রনাদ—

“আমি মেজর জিয়া, স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ঘোষণা করছি—বাংলাদেশ আজ স্বাধীন! সকলকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানাই।”

এই কথা শোনার পর আর কারও মনে সংশয় রইল না। সবাই জানল, মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে!

রফিকও আর দেরি করল না। তার হাতে অস্ত্র তুলে নিল।

প্রথম যুদ্ধ: বন্দরে আগুনঃ-

রফিকের দল চট্টগ্রাম বন্দরে হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিল। রাতের আঁধারে তারা এগিয়ে গেল, হাতে শুধু কিছু গ্রেনেড আর রাইফেল।

পাকিস্তানি পাহারাদাররা কিছু বুঝে ওঠার আগেই রফিক ঝাঁপিয়ে পড়ল!

প্রথম গুলিটা লাগল এক পাকসেনার গলায়—সে চিৎকার করতে করতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। রফিক সাথে সাথে গ্রেনেড ছুড়ে মারল বন্দরের এক পাশে, যেখানে পাকসেনারা জাহাজ পাহারা দিচ্ছিল। মুহূর্তেই আগুনের লেলিহান শিখা চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল!

কিন্তু পাল্টা আক্রমণ আসতে দেরি হলো না! গুলির শব্দে চারপাশ কেঁপে উঠল! এক পাকসেনা রফিকের দিকে বন্দুক তাক করল—

ঠাস!

সেকেন্ডের মধ্যে রফিক উল্টোদিক থেকে গুলি চালিয়ে দিল, পাকসেনা লুটিয়ে পড়ল!

শেষ লড়াই, শহীদের কাতারে রফিক-
রফিকের দল একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছিল। চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা, তারপর সোজা সীমান্তের দিকে।

একদিন তারা খবর পেল, এক পাকিস্তানি ক্যাম্প ধ্বংস করতে হবে। এটাই তাদের সবচেয়ে বড় অপারেশন!

রাত গভীর হলে রফিক দল নিয়ে ক্যাম্পের দিকে এগিয়ে গেল। কিন্তু ঠিক তখনই শত্রুরা টের পেয়ে গুলি চালাতে শুরু করল!
বুলেট উড়ে এসে লাগল রফিকের কাঁধে। ব্যথায় তার পুরো শরীর কেঁপে উঠল, কিন্তু সে থামল না।
এক হাতে গুলি চালাচ্ছে, অন্য হাতে শেষ গ্রেনেডটা তুলে নিল।
ক্যাম্পের মধ্যে থাকা পাকিস্তানি অফিসারদের দিকে তাকিয়ে সে এক দৌড়ে ছুটে গেল, তারপর নিজের সর্বশক্তি দিয়ে ছুড়ে দিল গ্রেনেডটা!

বিস্ফোরণ!

আকাশ কেঁপে উঠল, পাকসেনারা একের পর এক লুটিয়ে পড়ল! কিন্তু রফিক আর উঠে দাঁড়াতে পারল না।
তার চোখের সামনে ধীরে ধীরে সব অন্ধকার হয়ে আসছে -
শেষ মুহূর্তে সে শুনতে পেল দূর থেকে সাথীদের চিৎকার— “জয় বাংলা!”

১৬ ডিসেম্বর: বিজয়ের অশ্রুঃ-

নয় মাস পর, ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১।
রফিকের মা রেডিওর সামনে বসে আছেন, চোখ ভেজা।
“পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছে! বাংলাদেশ আজ স্বাধীন!”তার চোখ থেকে গড়িয়ে পড়ল আনন্দ আর বেদনার অশ্রু। তার রফিক আর ফিরবে না, কিন্তু সে জানে—তার ছেলের রক্ত বৃথা যায়নি। বাংলাদেশ আজ সত্যিই স্বাধীন!

রক্তে লেখা ইতিহাসঃ-

এই গল্প শুধু রফিকের নয়, এই গল্প লাখো শহীদের।
এই গল্প এক লাল-সবুজের, যে পতাকা এসেছে ত্যাগের বিনিময়ে। এই গল্প রক্তে লেখা স্বাধীনতার!

Address

Ullapara
6760

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shuvo - শুভ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shuvo - শুভ:

Share