Juhaifa Mahmud Mubin

  • Home
  • Juhaifa Mahmud Mubin

Juhaifa Mahmud Mubin Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Juhaifa Mahmud Mubin, Publisher, .

এক উম্মাহ" এক দেহ"বাংলাদেশ যেন এক টুকরো ফি*লি-স্তি'ন!বায়তুল মোকাররম, ঢাকা
21/03/2025

এক উম্মাহ" এক দেহ"
বাংলাদেশ যেন এক টুকরো ফি*লি-স্তি'ন!
বায়তুল মোকাররম, ঢাকা

এই নেন Happy New Year 😭মহান রবের দরবারে হতে হিসাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকিস!!🥲
01/01/2024

এই নেন Happy New Year 😭
মহান রবের দরবারে হতে হিসাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকিস!!🥲

নতুন নাশিদ " আলিফুন বা " এর শুটিং এর কাজ চলছে।
22/12/2023

নতুন নাশিদ " আলিফুন বা " এর শুটিং এর কাজ চলছে।

মেখল মাদরাসার প্রধান মুফতী, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক মুফতী M***i Md Ali Quasemi (দা.বা.) এর নিকট কালিমা পড়...
21/10/2023

মেখল মাদরাসার প্রধান মুফতী, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক মুফতী M***i Md Ali Quasemi (দা.বা.) এর নিকট কালিমা পড়ে ইসলামের সুশীতল ছায়ায় এসেছেন একজন ভাই। আল্লাহ তায়া’লা ভাইকে ইসলামের উপর এস্তেক্বামাত থাকার তাওফিক দান করুন আমিন।

ছবি সংগ্রহ : MD Asad Ullah ভাই
সাংগঠনিক সম্পাদক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ,হাটহাজারী উপজেলা।

অভিনন্দন নবনির্বাচিত হলেন হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ হাটহাজারী উপজেলা শাখার সভাপতি হিসেবে  মুফতী মুহাম্মদ আলী কাসেমী সাহেব (দ...
19/10/2023

অভিনন্দন নবনির্বাচিত হলেন হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ হাটহাজারী উপজেলা শাখার সভাপতি হিসেবে মুফতী মুহাম্মদ আলী কাসেমী সাহেব (দা:)

আলহামদুলিল্লাহদীর্ঘ কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন আল্লামা বাবুনগরী রহিমাহুল্লাহুর খলিফা মুফতী নুর হুসাইন নূরানী সা...
08/10/2023

আলহামদুলিল্লাহ

দীর্ঘ কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন আল্লামা বাবুনগরী রহিমাহুল্লাহুর খলিফা মুফতী নুর হুসাইন নূরানী সাহেব (দা.বা.)

আলহামদুলিল্লাহ্। এইমাত্র ঘোষণা হয়েছে। দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম এবং বেফাকের সকল দায়িত্বশীলদের মতামতের ভিত্তিতে বেফাকে...
07/10/2023

আলহামদুলিল্লাহ্। এইমাত্র ঘোষণা হয়েছে। দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম এবং বেফাকের সকল দায়িত্বশীলদের মতামতের ভিত্তিতে বেফাকের সভাপতি হিসেবে মূল্যবান দায়িত্ব পেয়েছেন মহিউস সুন্নাহ আল্লামা মাহমুদুল হাসান দা: বা: এবং সহ-সভাপতি আল্লামা খলিল আহমেদ কাসেমী হাফি: মুহতামিম (হাটহাজারী মাদ্রাসা)
সিনিয়র সহ-সভাপতি আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান দা:বা: এবং মহাসচিব এর দায়িত্ব পেয়েছেন শাইখুল হাদিস রহ: এর হাতে গড়া রত্ন শাইখুল হাদিস ইবনে শাইখুল হাদিস আল্লামা মাহফুজুল হক হাফি:।

দেশ ও জাতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্তের প্রতি স্বাগত জানাই।

আমাদের পক্ষ থেকে মাওলানা আলি হাসান উ*সা*মা সাহেব, নামধারী সুন্নিদের জাহাঙ্গীর হুযূরের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন৷এবার খেলা দ...
03/10/2023

আমাদের পক্ষ থেকে মাওলানা আলি হাসান উ*সা*মা সাহেব, নামধারী সুন্নিদের জাহাঙ্গীর হুযূরের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন৷
এবার খেলা দেখব৷
দেখি তাদের ইলমের দৌড় কতটুকু।

28/09/2023

প্রচলিত মীলাদ-কিয়াম ও ঈদে মীলাদুন্নবী সম্পর্কে হযরত মাও. মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক হফিযাহুল্লাহ "সীরাত চর্চার নবরূপ এবং ভিত্তিহীন জাল বর্ণনা" শিরোনামে লিখেন,

নবী যুগ থেকে সময়ের দূরত্ব যতই দীর্ঘ হতে লাগল এবং ঈমানী দুর্বলতা যতই বেড়ে যেতে লাগল, সীরাতের আলোচনা, সীরাতের পঠন-পাঠন এবং সীরাতকে জীবনাদর্শরূপে গ্রহণের প্রেরণা ততই শিথিল হতে লাগল। এমনকি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হকসমূহের মধ্যে যে দু’টি বিষয় সবচেয়ে সহজ ছিল অর্থাৎ সীরাতচর্চা ও দরূদ পাঠ এই দু’টি বিষয়েও আনুষ্ঠানিকতা অনুপ্রবেশ ঘটল। মীলাদ পড়া ও পড়ানোকে দরূদ শরীফের বিকল্প ধরে নেওয়া হল, আর তাও হতে লাগল কোন না কোন দুনিয়াবী গরজে এবং বিশেষ বিশেষ দিন ও অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে। তেমনি প্রচলিত জলসা-জুলুস, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ঈদে মীলাদুন্নবী’, তাকেই সীরাত আলোচনার স্থলবর্তী করা হল।

একটু হিম্মতওয়ালা যারা, তারা এই মাহফিল শুধু ১২ই রবিউল আউয়াল সীমাবদ্ধ না রেখে প্রায় মাসের শেষ পর্যন্ত দীর্ঘায়িত করল। কেউ আরেকটু অগ্রসর হয়ে বছরের অন্য কোন মাসেও সীরাতুন্নবী নামে সভা-সেমিনার কিংবা বিভিন্ন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের আয়োজন করল। মোটামোটি এই হল প্রচলিত মীলাদুন্নবী ও সীরাতুন্নবীর হালহাকীকত। এভাবে দরূদ পাঠ ও সীরাত চর্চার বিষয়টি নিছক আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ল।

এই মুহূর্তে এই পদ্ধতির সমস্যা ও প্রচলিত মীলাদুন্নবীর প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা আমার উদ্দেশ্য নয়, শুধু এটুকু বলাই উদ্দেশ্য যে, নবীর জন্মদিবসের নামে অনুষ্ঠান করা নবীর সুন্নত নয়; বরং সুন্নতের বিরুদ্ধাচরণ, যা খৃষ্টানদের ক্রিসমাস ডে-এর অনুকরণে মুসলিম সমাজে অনুপ্রবেশ করেছে।

এটা শুরু হয়েছে সপ্তম শতাব্দিতে। প্রচলিত মীলাদের সমর্থকরাও স্বীকার করে যে, ইরবিল অঞ্চলের শাসক আবু সাঈদ মুযাফফারুদ্দীন (৫৪৯-৬৩০হি.) হচ্ছে মীলাদের প্রবর্তক। এজন্য হুঁশ-জ্ঞান আছে এমন ব্যক্তিমাত্রই মীলাদের পক্ষে লিখতে গিয়ে প্রথমেই তা বেদআত হওয়া স্বীকার করে নেয়। এরপর একে বেদআতে হাসানা বলে জান বাঁচানোর চেষ্টা করে। মোটকথা বিষয়টি বেদআত ও নব-উদ্ভাবিত হওয়ার ব্যাপারে কারো কোন দ্বিমত নেই।

মীলাদের প্রচলনকালে এর সমর্থকরা এমন একটি কথা চালু করেছিল, যার দ্বারা এর হাকীকত একদম স্পষ্ঠ হয়ে যায়। কথাটি হল, “যখন ক্রুশধারীরা অর্থাৎ খৃষ্টান জাতি তাদের নবীর জন্ম-রজনীকে বড় ঈদ সাব্যস্ত করেছে তখন মুসলিম জাতি তো তাদের নবীর সম্মানের অধিক হকদার।” -আততিবরুল মাসবুক, সাখাভী পৃ. ১৪; আননি‘মাতুল কুবরা (মাখতুত)
হিন্দুস্তানের মশহুর মৌলভি আব্দুছ ছামী রামপুরী ‘আনওয়ারে সাতিআ’ নামক ‘কেতাবের’ ১৭০ পৃষ্ঠায় স্বীকার করেছেন যে, ভারত উপমহাদেশে খৃষ্টান ইংরেজরাই ১২ই রবিউল আউয়ালকে মীলাদুন্নবী নির্ধারণ করেছিল এবং ওই দিনে তারা ছুটি ঘোষণা করেছিল।

মীলাদ অনুষ্ঠানের ইতিহাস প্রসঙ্গে উপরোক্ত দু‘টি স্বীকারোক্তির পর এ বিষয়ে আর কী বলার থাকে? তবু জেনে রাখা দরকার যে, মীলাদপন্থীদের সমর্থিত অনুষ্ঠানের আদিরূপ ছিল এই-
১. মীলাদের তারিখে একস্থানে সমবেত হওয়া।
২. কুরআন কারীম থেকে তেলাওয়াত করা।
৩. বিশুদ্ধ বর্ণনার ভিত্তিতে নবীর জন্মবৃত্তান্ত আলোচনা করা।
৪. তবারক ও আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা।-আলহাভী লিল্ফাতাওয়া ১/২৫১
বলাবাহুল্য যে, এখানে প্রথমটিকে বাদ দিলে অন্য তিনটাতে আপত্তির কিছু ছিল না; কিন্তু বর্তমানে তা বাড়াবাড়ির এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যা সকলেই দেখতে পাচ্ছেন। এ অবস্থায় এটি অবশ্য বর্জনীয় হওয়ার ব্যাপারে মীলাদ প্রেমিকদের পক্ষেও দ্বিমত প্রকাশ করা সম্ভব নয়।

মীলাদ ও তার বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা হচ্ছে সপ্তম হিজরীর উদ্ভাবন; কিন্তু আমাদের সমাজের পরিভাষায় যাকে মীলাদ পড়া বা মীলাদ পড়ানো বলা হয় এবং যা কোন মাকসুদ হাসিলের জন্য, খায়ের-বরকত লাভের জন্য, কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কিংবা মৃত ব্যক্তির ঈসালে সওয়াবের জন্য বিভিন্ন সময়ে এবং বিশেষ ফযীলতের দিনে-রাতে হয়ে থাকে, তা আরো পরের প্রচলন। মীলাদের সাথে ‘পড়া’ শব্দটির সংযুক্তি থেকেও তা বুঝা যায় যায়।

কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মবৃত্তান্ত তো বলার বিষয়, পড়ার বিষয় না। তবে এমন হতে পারে যে, এ বিষয়ের উপর কোন কিতাব থেকে কেউ পড়বে আর অন্যরা শুনবে। মীলাদের ‘শৈশবে’ এমন প্রচলনও কোথাও কোথাও ছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে একেও কঠিন মনে করার কারণে কতিপয় বে-ইলম মৌলভী কিছু মীলাদনামা তৈরি করল, যা লোকেরা মুখস্থ আওড়াত এবং আগে-পিছে সালাত-সালাম এবং আয়াত-কালাম যোগ করে নিত। এর নাম হল মওলুদখানী বা মীলাদ পড়া। আমাদের দেশে অনেক অঞ্চলে [ইয়া নবী সালাম আলাইকা] এই মীলাদনামাটি প্রচলিত রয়েছে।

এটি বা এ জাতীয় আরো যেসব মীলাদনামা মওলুদখানীর মজলিসগুলোতে পড়া হয় এগুলো হাদীস ও সীরাতের কিতাবাদি তো দূরের কথা, খাইরুল কুরূনও বহুদূর, পরবর্তী শত বছরেও এসবের নাম-নিশানাও ছিল না। (নির্বাচিত প্রবন্ধ ১/১৬৫-১৬৯)

26/09/2023

Heaven on earth🥰🥰

আজ--১৮ ই সেপ্টেম্বর কওমি অঙ্গনের জাতীয় শোক দিবস।হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর, দারুল উলুম মাঈনুল ইসলাম হাটহ...
18/09/2023

আজ--১৮ ই সেপ্টেম্বর কওমি অঙ্গনের জাতীয় শোক দিবস।

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর, দারুল উলুম মাঈনুল ইসলাম হাটহাজারী বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘ (৪০) বছরের মুহতামিম,ও প্রধান শাইখুল হাদীস,শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী( রহ;)এর ৩য় তম শাহাদাত বার্ষিকি,বা( মৃত্যু দিবস)।।

আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় বান্দা কে জান্নাতের সর্বোচ্চ আ'লা মাকাম দান করুন এবং তার রুহানি ফুয়ুজাত কওমি অঙ্গনে কায়েম ও দায়েম রাখুন, আমিন ইয়া রাব্বুল আলামীন।

Address


Telephone

+8801709694330

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Juhaifa Mahmud Mubin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share