Mufti Abul Kalam Toiyebi

  • Home
  • Mufti Abul Kalam Toiyebi

Mufti Abul Kalam Toiyebi https://www.facebook.com/mufti.toiyebi?mibextid=ZbWKwL
parsonal id. Like Share ও Follow দিয়ে আশা করি সাপোর্ট করুন।
(3)

৪ চারজন উপদেষ্টার চাইতেও তার পাওয়ার বেশী ! যেখানে পরীক্ষা স্থগিতের জন্য বলা হচ্ছে কিন্তু উনি সিনিয়র সচিব হয়ে উপদেস্টাদের...
21/07/2025

৪ চারজন উপদেষ্টার চাইতেও তার পাওয়ার বেশী ! যেখানে পরীক্ষা স্থগিতের জন্য বলা হচ্ছে কিন্তু উনি সিনিয়র সচিব হয়ে উপদেস্টাদের চাইতেও পাওয়ার বেশী দেখাচ্ছে। ঝেটিয়ে বিদায় করেন ওকে ।

দিল্লির আধিপত্যবাদ কে উৎখাত করেছি, ওয়াশিংটনের দাসত্বের জন্যে নয়.!-আল্লামা মামুনুল হক..!
19/07/2025

দিল্লির আধিপত্যবাদ কে উৎখাত করেছি,
ওয়াশিংটনের দাসত্বের জন্যে নয়.!
-আল্লামা মামুনুল হক..!

🇧🇩বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন – সম্ভাব্য লাভ ও চ্যালেঞ্জ - 🇧🇩সম্প্রতি বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়...
18/07/2025

🇧🇩বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন – সম্ভাব্য লাভ ও চ্যালেঞ্জ -

🇧🇩সম্প্রতি বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের (OHCHR) অফিস স্থাপনের আলোচনা চলছে। এ পদক্ষেপের পক্ষে যেমন কিছু সম্ভাব্য সুফল রয়েছে, তেমনি কিছু চ্যালেঞ্জ ও বিতর্কও দেখা দিতে পারে।

👉সম্ভাব্য লাভ:

📢 মানবাধিকার সুরক্ষা বৃদ্ধি: জাতিসংঘের সরাসরি পর্যবেক্ষণ থাকলে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন প্রভৃতি অভিযোগ হ্রাস পেতে পারে।

📢 প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কণ্ঠস্বর: আদিবাসী, সংখ্যালঘু, নারী, শিশু ও শ্রমজীবী মানুষদের অধিকারের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহায়তা ও সচেতনতা বাড়বে।

📢 আন্তর্জাতিক সহযোগিতা: প্রশিক্ষণ, গবেষণা, নীতিমালা উন্নয়নসহ মানবাধিকার সংক্রান্ত প্রকল্পে জাতিসংঘের সহায়তা পাওয়া যেতে পারে।

📢 জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি: সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোর মাঝে আরও জবাবদিহিতা ও মানবিক আচরণে উদ্বুদ্ধ হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।

📢 আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি: মানবাধিকারের প্রতি অঙ্গীকার বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মর্যাদা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে।

‼️ সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ‼️

⛔ সার্বভৌমত্ব নিয়ে উদ্বেগ: কিছু মহল এটিকে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশি হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখতে পারে।

⛔ নেতিবাচক রিপোর্ট ও আন্তর্জাতিক চাপ: OHCHR যদি কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করে যা সরকারের বিরুদ্ধে যায়, তাহলে কূটনৈতিক চাপ বা নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে।

⛔ রাজনৈতিক বিভাজন: বিরোধী দল ও সরকার এই ইস্যুতে পরস্পরকে দোষারোপ করতে পারে, ফলে জাতীয় ঐক্যে ফাটল ধরতে পারে।

⛔ নিরাপত্তা সংস্থার শঙ্কা: আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষণকে দেশের নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা কাঠামোর জন্য হুমকি ভাবা হতে পারে। পথ মসৃণ নয়। দায়িত্বশীলতা ও দূরদর্শিতা ছাড়া এমন পদক্ষেপ রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতারও কারণ হতে পারে।

📌 আপনি কী মনে করেন? এটি কি বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ, না নতুন চ্যালেঞ্জের নাম? মতামত জানাতে পারেন নিচে 👇

#জাতিসংঘ #মানবাধিকার #কমিশন

✍️নতুন আলোয় উদ্ভাসিত এক ইতিহাস —📖 "৩১৯ মাশায়েখে বাংলাদেশ"📖বাংলাদেশের ইতিহাস শুধু ভাষা, ভূগোল আর রাজনীতির নয়, বরং এক বিস্...
17/07/2025

✍️নতুন আলোয় উদ্ভাসিত এক ইতিহাস —
📖 "৩১৯ মাশায়েখে বাংলাদেশ"📖
বাংলাদেশের ইতিহাস শুধু ভাষা, ভূগোল আর রাজনীতির নয়, বরং এক বিস্ময়কর রুহানিয়াত ও আধ্যাত্মিক আলোর ধারাবাহিকতা! এদেশের পথে-প্রান্তরে যাঁদের পদধ্বনি ছিল, যাঁদের চোখে ছিল হেদায়েতের জ্যোতি, যাঁদের মুখে ছিল কুরআন-সুন্নাহর ব্যাখ্যা—তাঁরা হলেন আমাদের আকাবির ও মাসায়েখগণ।
📖এই বইটি একটি রুহানী রত্নভাণ্ডার —
"৩১৯ মাসায়েখে বাংলাদেশ"। এখানে স্থান পেয়েছেন ৩১৯ জন বরণীয় আলেম, পীর, মুরশিদ ও দাওয়াতদার,
যারা ইসলামের প্রচার, তরবিয়াত, তাসাউফ, ফিকহ, হাদীস ও আত্মশুদ্ধি—এই সব ময়দানে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছেন।
📖বইটির বৈশিষ্ট্য:
প্রতিটি আলেমের সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত
কর্মময় অবদান ও আধ্যাত্মিক শৃঙ্খলা
দেশীয় ও উপমহাদেশীয় ইসলামী ধারার সংযোগ
নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ও ঐতিহাসিক বিশ্লেষণ
গবেষক, ছাত্র, দাঈ ও সাধারণ পাঠকের জন্য অনন্য সম্পদ
📖 এ বই শুধু ইতিহাস নয়,
👉একটি উম্মতের স্মৃতিচারণ,
👉একটি জাতির আত্মপরিচয়,
👉একটি প্রজন্মের জন্য পথের আলো।
✍️আপনি যদি জানতে চান...
বাংলাদেশের কাকরাইল, সিলেট, চট্টগ্রাম, হাটহাজারী, বগুড়া, বরিশাল সহ পুরো দেশে কারা এইসব অঞ্চলকে ইসলামের আলোয় আলোকিত করেছেন? কারা ছিলেন আমাদের আকাবির, যাঁদের হাতে আজকের আমরা মুসলমান ! তাহলে এই বইটি আপনার জন্য অপরিহার্য।
📖বইটি থেকে জেনে নিতে পারবেন আমাদের মূল শিকড়ের গল্প। তাই সবাই পড়ুন, শিখুন, ছড়িয়ে দিন এই রত্নভাণ্ডারের আলো। আকাবিরদের জানা মানে, নিজের দ্বীন ও দিক চেনা।
"৩১৯ মাশায়েখে বাংলাদেশ"
ইতিহাস নয়, আত্মার জাগরণ।
(তৈয়িবী-গাজীপুর)
#আকাবীর #আসলাফ #দ্বীন #ইসলাম

গোপালগঞ্জের আজকের হামলায় পুলিশ দায়ি। এখন যেভাবে পদক্ষেপ গুলো নিচ্ছেন এই পদক্ষেপ গুলো নেওয়ার কথা তো ৫ আগস্টের পর থেকেই আপ...
16/07/2025

গোপালগঞ্জের আজকের হামলায় পুলিশ দায়ি।
এখন যেভাবে পদক্ষেপ গুলো নিচ্ছেন এই পদক্ষেপ গুলো নেওয়ার কথা তো ৫ আগস্টের পর থেকেই আপনাদের কে বলা হচ্ছে। প্রশাসনিক ডিপার্টমেন্টের প্রত্যেকটা প্রেতাত্বা কে বিদায় করেন। তা না করে এখন নিজেদের ঘারে যখন প্রেতাত্বারা চেপে বসেছে এখন পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছেন। এখন ইচ্ছে করলেও পারবেন না কারন বাংলাদেশের মানুষ খুব আগেবপ্রবণ। ওরা সহজেই সব ভূলে যায়। যা করার তা আগেবঘণ অবস্থা থাকতে থাকতেই করার দরকার ছিল কিন্তু সেটা আপনারা করেন নাই ।

তখন যদি গরম গরম কাজটা করে ফেলতেন তাহলে দেশের ৯০% মানুষের সমর্থন পেতেন। কিন্তু সেই সমর্থনের ১০% ও পাবেন বলে মনে হয় না। আজকের পরিস্থিতিতে কিছুটা পক্ষের লোক পাবেন এখনও সময় আছে মাঠে নামেন। কাজে আসবে।
আপনাদের জানা উচিৎ জুলাই বিপ্লব শুধুই মাত্র ছাত্রদের অবদান নয় দলমত নির্বিশেষে আম মানুষেরও । সেখানে আপনারা একা রাজনৈতিক ভাবে পদক্ষেপ নিয়ে আম মানুষকে আলাদা করে ফেলেছেন ।

ছাত্রদের সব চেয়ে বড় ভূল ৩ টা -
১/ উপদেষ্টা পরিষদে যাওয়া। আওয়ামী ঘেসা লোকদের সেখানে স্থান দেওয়া।
আপনারা তো দেশের প্রত্যেকটা মানুষের মনিকোঠায় জায়গা করেই নিয়েছিলেন। সেখানে থেকেও আপনাদের কে উপদেস্টা পরিষদে যেতে হবেই বা কেন ? এমনিতেই ত আপনারা সব মনিটরিং করতে পারতেন।। আপনাদের কে আভোয়েড করে কেহই কিছু করতে পারতো না।। আপনাদের কে কনভেন্স করেই যা করার তা করতে হতো ।

২/ রাজনৈতিক দল গঠন করা।
আপনারা তো এমনিতেই পাওয়ারের উচ্চ শেকড়েই ছিলেন সেখানে রাজনৈতিক দল গঠন করে পাওয়ারে যেতে হবে কেন ? আপনারা ছাত্র সমাজ সবাই মিলে একটা সক্রিয় সংগঠন দাড় করাতে পারতেন যা সম্পুর্ণ অরাজনৈতিক। যেখানে ছাত্র শিক্ষক ও আম মানুষ সবাই সম্পৃক্ত থাকতো । আপনারা যদি বাংলাদেশের মোট ৬৩৯টি থানার প্রত্যেকটা ডিগ্রী কলেজ ও দাওরা হাদিস মাদরাসা এবং আলিয়া কামিল মাদরাসা গুলোর ছাত্র ও অভিভাবকদের সম্পৃক্ত করে একটা সক্রিয় সংগঠন করে থেকে যেতেন তাহলে আপনারাই হইতেন দেশের মূল চালিকা শক্তি। তখন কেহই আপনাদের কে এখন যেভাবে বিভিন্ন রকমের অভিযোগে অভিযুক্ত করছে তা করতে পারতো না। কারন সত্যিই আপনারা নিস্বার্থ ভাবেই দেশের জন্য বিপ্লব করেছিলেন।

রাজনৈতিক দল গুলো থেকে যারাই ক্ষমতায় আসতো আপনাদের কে মেনেজ করেই কাজ করতে হতো । কারন যেহেতু প্রত্যেক থানায় আপনাদের সক্রিয় সমর্থক ও কর্মী আছে। আপনাদের কে অবহেলা করার কোন দুঃসাহস কেও দেখাতে পারতো না ।

৩/ শুরু থেকেই প্রশাসনের ভেতরে আওয়ামী প্রেতাত্বাদের কে বিদায় না করা।
মাঝে মাঝে মানুষের আবেগ থাকতে থাকতেই কিছু কঠিন কাজ গুলো করে নিতে হয় ।সেই সুবর্ন সুযোগটা আপনারাই হাতছাড়া করে ফেলেছেন । বিপ্লব পরবর্তী প্রথম কাজটাই ছিল রাস্ট্রপতি ও সেনাপ্রধান সহ প্রশাসনের আলীগ দোসরদের কে বিদায় করা। এবং বিচারের আওতায় নিয়ে আসা। অথচ তা ত করেনই নাই বরং তাদের কে বহাল রেখেই আবার উপদেস্টা পরিষদেও সেই আলীগ দোসরদের মধ্য থেকেই লোকদের কে জায়গা করে দিয়েছেন । দেশের মূল চালিকার আতুরঘর হলো সচিবালয় সেখানেই সেই আগের লোক গুলোকেই রেখে দিয়েছেন।

এসকল কিছু কারনেই এখন পদে পদে ঘাতপ্রতিঘাতের সম্মুখীন হতে হচ্ছে আপনাদের সহ দেশের মানুষের । এটা আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানের বিশ্লেষণ ।। বাকী আল্লাহ ভাল জানেন। তবে আমার মনে হয় না এখন আর সামনে সফলতার মুখ দেখার মত কিছু করতে পারবেন । কারন মানুষের ভেতরে যেই আবেগ ছিল প্রথম তা এখন আর বহাল নেই। মানুষের আবেগ আর আকাশের রঙ মিনিটে মিনিটে পরিবর্তন হয় । এই বিষয়টা অন্তত আপনাদের বুঝা উচিৎ ছিল । শুরু থেকেই দেশের বিজ্ঞ বিজ্ঞ মানুষ গুলোই আপনাদের এই কথা গুলো বলে আসছে কিন্তু আপনারা কোনই কর্ণপাত করেন নাই ।

#রাজনীতি
#বাংলাদেশ

শ্লোগান দিয়াও লাব নাই ! ওদের কাজ ওরা নিরাপদেই করা যায় । নেতাদের ছত্রছায়ায়, তাই তো প্রশাসন আরামে ঘুমায় !
15/07/2025

শ্লোগান দিয়াও লাব নাই !
ওদের কাজ ওরা নিরাপদেই করা যায় ।
নেতাদের ছত্রছায়ায়,
তাই তো প্রশাসন আরামে ঘুমায় !

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড সাজানো নাটক: বেরিয়ে আসছে ভয়ঙ্কর তথ্যDaily Inqilab || দৈনিক ইনকিলাব ১৩ জুলাই ২০২৫পুরান ঢাকার মিটফোর্ড...
13/07/2025

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড সাজানো নাটক:
বেরিয়ে আসছে ভয়ঙ্কর তথ্য
Daily Inqilab || দৈনিক ইনকিলাব
১৩ জুলাই ২০২৫

পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে পৈশাচিক কায়দায় ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী লালচাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংস হত্যাকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত ছিল বলে দাবি করেছেন একাধিক সামরিক ও রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ। গোয়েন্ধা সংস্থা বিএনপিকে ফাঁসাতে পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের বিশ্লেষণে বেরিয়ে আসছে ভয়ঙ্কর সব তথ্য।

তারা বলছেন, গোয়েন্দা সংস্থার মদদে মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডে বিএনপিকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। সুপরিকল্পিতভাবে এই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে যেভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং রাতারাতি একযোগে সারাদেশে বিএনপি ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একই কায়দায় বিক্ষোভ ও প্রতিবাদের ঢেউ তোলা হয়েছে, তাতে বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। প্রায় একই সময়ে যুবদলের সাবেক এক নেতাকে গুলি করে ও রগ কেটে হত্যার ঘটনায় কেন সবাই নীরব ছিল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্লেষকরা। বিএনপির বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট অপপ্রচারের পেছনে একটি ইসলামী ক্যাডারভিত্তিক দলকে দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা।

গত শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে খুলনার মহানগরের দৌলতপুর পশ্চিম মহেশ্বরপাশা এলাকায় থানা যুবদলের সাবেক এক নেতাকে গুলি করে ও রগ কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ওই নেতার নিজ বাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে।নিহত ওই নেতার নাম মাহবুবুর রহমান মোল্লা (৩৮)। তিনি দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক সহসভাপতি।

ফেসবুকে এক লাইভে অব: লে: কর্নেল মুস্তাফিজুর রহমান মিটফোর্ডের ঘটনায় ডিজিএফআইকে সরাসরি দায়ী করেছেন। তিনি উদাহরণ টেনে বলেন, তারেক জিয়া আন্দোলন চলাকালে ওখানে (লন্ডন) কোনো একটা প্লান করছেন, ডিজিএফআই-এনএসআই সঙ্গে সঙ্গে এখান থেকে তা জেনে যেত। এটা (মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড) বুঝার জন্য যথেষ্ট।

তিনি বলেন, পাথর মেরে একজনকে মারল। আর একজন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তার পুরো ভিডিও করল। এখানে একটা জিনিস খেয়াল করতে হবে, একটা স্বাভাবিকভাবে এরকম একটা ঘৃণ্য পরিস্থিতি ঘটছে, একজনকে লাঠি দিয়ে বা পাথর দিয়ে মারা হচ্ছে। সাধারণ জনগণ তখন কী করবে? ওরা তো পালিয়ে চলে যাবে। এটা কিন্তু ওই পরিস্থিতি না।

‘‘একজন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পুরোটা ভিডিও করেছে এবং যে পজিশন থেকে পুরো ভিডিওটা করেছে, যারা পাথর মারছিল তাদের এটা বোঝার কথা। কারণ ভিডিওটা যে করছে সে ওর দিক থেকে এসে পাথর মারতেছে। যেখান থেকে ভিডিওটা করছে সে দিক থেকে গিয়ে পাথর মারছে। এটা পরিকল্পিত’’ বলেন কর্নেল মুস্তাফিজুর।

তিনি তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহে পূর্বে গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই এবং এনএসআই যে দক্ষতা দেখিয়েছে তা তুলে ধরেন। প্রশ্ন তোলেন, এই সংস্থাগুলি চায়লেই কি মিটফোর্ডের রহস্য উদঘাটন করতে পারেন না? গোয়েন্দারা অস্থিরতা তৈরির জন্য ভারতীয় পরামর্শে এসব কাজ করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

বর্তমান পরিস্থিতি শক্তভাবে মোকাবেলা করতে হলে বিএনপিকে লাগবে মন্তব্য করে সাবেক এই সামরিক কর্মকর্তা বলেন, বিএনপিকে দুর্বল করতে পারলে কে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে? ভারত লাভবান হবে। এসময় তিনি বিএনপির কৌশলগত কিছু ভুলের সমালোচনা করেন। তিনি পরামর্শ দেন, তারেক জিয়ার আশেপাশে যারা আছে তাদের সিকিউরিটি ভেরিফিকেশন (অন্য কারোর সাথে কোনো সংযোগ আছে কিনা যাচাই করা) করা দরকার। কারোর কারণে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হচ্ছে কিনা?

তিনি জনগণের স্পন্দন বোঝার জন্য বিএনপির প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন। দেশের ভেতর থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তারেক জিয়াকে বাংলাদেশে ফিরে আসার আহ্বান জানান। তিনি বিশ্বাস করেন যে, বিএনপির তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার হওয়া উচিত জেনারেল ওয়াকার এবং চুপ্পুকে অপসারণের জন্য সরকারের সাথে আলোচনা করা। কারণ তার দাবি মতে, তারা দুজনেই সুযোগ বুঝে বিএনপির সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে।

এদিকে, এঘটনায় চাঞ্চল্যকর দাবি করে প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন বলেছেন, পরিকল্পিতভাবে দলীয় কোন্দলকে প্রচার করা হয়েছে চাঁদাবাজি হিসেবে। বিস্তারি তুলে ধরে তিনি বলেন, এই হত্যাকাণ্ডটি আসলে যুবদলের (যুবদল) অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে ঘটেছে, স্থানীয় ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে।

ইলিয়াস দাবি করেন, ডিজিএফআই রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে এবং জনমতকে নিয়ন্ত্রণ করতে এই ধরনের ঘটনা সংঘটিত করার সাথে জড়িত। ডিজিএফআই ইচ্ছাকৃতভাবে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করতে এই ঘটনার সংবাদ যেভাবে তৈরি করে দিয়েছে, তাদের প্রভাবিত মিডিয়াগুলো তা সেভাবেই ছড়িয়ে দিচ্ছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামরিক বাহিনী থেকে ফ্যাসিস্ট দোসরদের এখনও না সরানোয় তীব্র ক্ষোভ করেন তিনি। বলেন, এরাই বিএনপির জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আলোচিত অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও প্রবাসী লেখক পিনাকী ভট্যাচার্য্য মন্তব্য করেছেন, বিএনপির চান্দাবাজ দুর্বৃত্ত অংশকে আষ্কারা দিয়ে মাঠে নামিয়েছে ডিজিএফআই। ডিজিএফআইয়ের লক্ষ্যই ছিলো বিএনপির বেপোরোয়া অংশকে দিয়ে এমন অবস্থা তৈরি করা যেন বিএনপি ঘৃনিত রাজনৈতিক শক্তিতে পরিনত হয়। যেন বিএনপিকে এভাবেই একেবারে ধ্বংস করে দেয়া যায়।

বিএনপির নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা কি ডিজিএফআইয়ের গ্রান্ড ডিজাইনটা বুঝতে পারতেছেন? প্রশ্ন করেন, কে তাদের সাহস দিছে এইভাবে খুন করা যায়? কে খুনের সময়ে ক্যামেরায় নিখুঁত ভাবে ভিডিও করলো? চাদা না পেয়ে খুন করা একরকম। কিন্তু বীভৎসভাবে খুনের স্পেক্টাকল কার পরিকল্পনায়? অবাক লাগেনা? যেন ক্যামেরাম্যান জানতো এই ঘটনা ঘটবেই।

আমাদের শুভ-বুদ্ধির উদয় হবে কবে.?স্বাধীনতার পর থেকে এপর্যন্ত যত টুকু জেনে আসছি। ইতিহাস স্বাক্ষী এখনও পর্যন্ত কেও কারও মাধ...
06/07/2025

আমাদের শুভ-বুদ্ধির উদয় হবে কবে.?

স্বাধীনতার পর থেকে এপর্যন্ত যত টুকু জেনে আসছি। ইতিহাস স্বাক্ষী এখনও পর্যন্ত কেও কারও মাধ্যম ছাড়া ক্ষমতার চেয়ারে বসতে পারে নাই। একেবারে সেই ৭১ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত ক্ষমতার পালবদলের ইতিহাসটা এমনই। কেও কারও না কারও আবেগের কাধে ভর করেই ক্ষমতায় এসেছেন।

বর্তমান প্রেক্ষাপটটা যদিও একটু ভিন্ন তথাপিও একক ভাবে ক্ষমতার চেয়ারে যাওয়া অসম্ভব মনে হয়। কারও না কারও হাত ধরতেই হবে। সেই হিসেবে আমার ক্ষুদ্র বিবেচনায় এই মহুর্তে দেশে একটা সত্যিকারের ভোটের খেলা দেখবে বাংলাদেশ ও দেশের জণগন যদি কাজটা এমন হয়। এটা অতীতের নিয়মে বা PR নিয়মেই হোক নির্বাচন তবুও কওমী ঘরানার দল গুলোর জন্য সুবর্ণ সুযোগ বলা চলে। এর পরেও যদিও আমাদের মুরুব্বীরা সেদিকে অগ্রসর না হোন তাহলে বলব এটা আমাদের জন্য দূর্ভাগ্যের।

আপনি মানেন আর নাই বা মানেন। জামাত নিজে থেকে কারও সাথে জোট করতে যাবে না কারন জোট করলেও তারা বিরোধী দল জোট না করলেও তারাই বিরোধী দল। কারন এই পর্যায়ে আর কেও নেই দেশে। বিএনপি ও নিজে থেকে কারও সাথে জোট করতে যাবে না। কারন বিএনপি জোট করলেও ক্ষমতায় না করলেও ক্ষমতায়। কারন বড় দল হিসেবে তাদের পর্যায়েও কেহ নেই।

বাকী রইলো ইসলামী দল গুলো সহ ছোট ছোট রাজনৈতিক দল গুলো। নবগঠিত NCP রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যত দূর এগিয়ে আছে ইসলামী দল গুলো তাদের অর্ধেকেরও কম হবে। যদিও NCP বিরোধী দলেও থাকা অসম্ভব হবে একা একা ভোটের মাঠে গেলে। যেখানে বাকী ইসলামী দল গুলো পাত্তাই পাবে না কিন্তু ইসলামী আন্দোলন (চরমোনাই) একটু ভিন্ন। এটাই বাস্তব ভোট হলেই বুঝে আসবে।

বিএনপি এবং জামাত ছাড়া বাকী যত্ত গুলো দল বাংলাদেশে আছে যদি সংসদ পর্যন্ত পৌঁচতে হয় তাহলে দুইটা দরজা খোলা আছে
(১) বিএনপি (২) জামায়াত
এই দুই দলের সাথে জোট করা ছাড়া NCP ও IAB ব্যাতিত বাকী দল গুলোর প্রার্থীরা জামানতও হারাতে হতে পারে। হোক না সেটা ইসলামী বিংবা ভিন্ন কোন দল।

যদি এমনটি হয় যে, BNP এক পক্ষ আর জামায়াত সহ বাকী ইসলামী দল গুলো সহ জোটে যারা আসতে চায় সব কয়টা দল এক পক্ষ মানে জোট বদ্ধ হয়ে যদি নির্বাচনের মাঠে যায় তাহলে BNPর ১২টার জায়গায় ১৪টাও বাইজা যাইতে পারে।

আর সেজন্যই BNP বারবার শুধু নির্বাচন নির্বাচন বলে তাসবীহ পাঠ করছেন যেন বাকী দল গুলো জোট বদ্ধ হিতে না পারে। ইসলামী দল গুলোকে ভাগে নেওয়ার কৌশল করছে নিজেদের সুবিধার জন্য। যদিও প্রলোভন টা ভিন্ন দেখাতে পারে। এই ক্ষেত্রে আমাদের কে অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া জরুরী। বিএনপির সাথে বাংলার দুই কিংবদন্তিও জোটে ছিলেন। নিজেদের কে অন্তর্দন্দে জড়িয়ে রেখেছে এই বিএনপি।

এর পরেও যদি বর্তমান সময়ের ইসলামী নেতারা শিক্ষা না নেন তাহলে আমরা বলতেই পারি এটা আমাদের জন্য দূর্ভাগ্যের। তবে আল্লাহ চাইলে ভিন্নও হতে পারে। কারন মানুষের বিচার বিশ্লেষণের ধারনা সব যে সঠিক হবে এমনটিও নয়। আমার বলার উদ্দেশ্য অতীত ও বর্তমান হালতের উপর ভিত্তি করে।
(চলবে-ইন শা আল্লাহ)
#বাংলাদেশ #রাজনীতি

#পোস্ট

সভাপতি আর সহসভাপতির দেশের আবিস্কার মিসাইল.! এ ছাড়া কি গোড়ার ডিম বানাইতে পারবে.?
23/06/2025

সভাপতি আর সহসভাপতির দেশের আবিস্কার মিসাইল.! এ ছাড়া কি গোড়ার ডিম বানাইতে পারবে.?

22/06/2025

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mufti Abul Kalam Toiyebi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mufti Abul Kalam Toiyebi:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share