Channel Sampan

  • Home
  • Channel Sampan

Channel Sampan Channel Sampan is an online and social media-based channel. Our purpose is to search for truth and beauty. We want to hear from you and talk to you.
(9)

ইফতেখার হাকিম কাওসারের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম শহরে। ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজের শিক্ষার্থী। এ...
16/07/2025

ইফতেখার হাকিম কাওসারের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম শহরে। ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজের শিক্ষার্থী। এরপর বুয়েট থেকে সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০২৩ সালের মে থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত দেশের একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন।

২০২৫ সালের ৩০ জুন ইফতেখার Meta-তে Production Engineering Team-এ যোগ দেন, যা Software এবং Systems Engineering-এর core infrastructure নিয়ে কাজ করে। একেবারে core infra team-এর সদস্য হওয়া তার জন্য একটি মাইলস্টোন অর্জন।

Meta-তে এই অসাধারণ অর্জনের জন্য ইফতেখার হাকিম কাওসারকে চট্টগ্রামবাসীর পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং তার আগামীর পথচলার জন্য রইল শুভকামনা।

কেরালার একটা স্কুলে হঠাৎ করে সারি সারি বেঞ্চগুলো সরে গেল। সামনের বেঞ্চ, পেছনের বেঞ্চ—সব মিলেমিশে এক হয়ে গেল। ঠিক ছবির মত...
16/07/2025

কেরালার একটা স্কুলে হঠাৎ করে সারি সারি বেঞ্চগুলো সরে গেল। সামনের বেঞ্চ, পেছনের বেঞ্চ—সব মিলেমিশে এক হয়ে গেল। ঠিক ছবির মতো।
ছেলেমেয়েরা এখন আর পেছনে বসে না, কেউই আর সামনে বসে না। সবাই এক গোলায় বসে। চোখের সামনে সবাইকে দেখা যায়, শুনতেও পাওয়া যায়।

এই পরিবর্তনের পেছনে ছিল এক সিনেমা। মালায়ালম ছবি—‘স্থানার্থী শ্রীকুট্টান’। ছবিতে এক বাচ্চা ছেলেকে দেখা যায়—নাম শ্রীকুট্টান। সে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। পেছনের বেঞ্চের চিরচেনা বাসিন্দা, পড়াশোনায় ঢিমে, প্রায়ই দেরিতে আসে। চক্রপাণি স্যারের কড়া চোখে সে ঘোরতর শক্র।

একদিন সবার সামনে শাস্তি পেয়ে মাথা নিচু করে দাঁড়ায় শ্রীকুট্টান। তার বিপরীতে আছে অম্বাদি—শ্রেণিশ্রেষ্ঠ ছাত্র, শিক্ষকের স্নেহধন্য, সামনে বসে থাকা মেধাবী ছেলে।

অন্যদিকে ক্লাসের নেতৃত্বের নির্বাচন ঘিরে দুই বন্ধুর ভেতর ঢেকে রাখা সংঘাত ধীরে ধীরে জমে ওঠে।

শ্রীকুট্টান পেছনের বেঞ্চ আর অম্বাদি সামনের বেঞ্চের প্রতিনিধি। দুটো জগৎ, যেন দুই মেরু। মাঝখানে একটা অদৃশ্য প্রাচীর।

ক্লাস নির্বচানই হয়ে ওঠে মোক্ষম ক্ষেত্র।

শ্রীকুট্টান সাহস করে দাঁড়াল, বলে—আমি নির্বাচন করব। বন্ধুরা হাত ধরল, অম্বাদি ভুরু কুঁচকাল, চক্রপাণি স্যার কপাল কুঁচকালেন আরও বেশি।

ক্লাসের চুলচেরা রাজনীতি, হাসি-কান্না আর রাগ-মান ধরে গল্পটি এগোয়।

শেষ দৃশ্যটা অন্যরকম। হঠাৎ দেখা গেল, বেঞ্চগুলো মাঝখানে টেনে এনে ছেলেমেয়েরা নিজেই বানালো আধা-গোল মাথা, ইংরেজি ‘ইউ’-এর মতো।

কারও পেছন নেই, কারও সামনে নেই—সবাই সমান দূরত্বে, সবার মুখ দেখা যায়।

এই দৃশ্যটাই বদলে দিচ্ছে দক্ষিণ ভারতের স্কুলগুলো। কেরালার ছ'টি স্কুলে এখন এইভাবেই পাঠ দেওয়া হয়। পাঞ্জাবের একটি স্কুলেও একই চিত্র।

অসাধারণ এ ছবিটি এখন সাইনা প্লে (Saina Play) ওটিটিতে দেখা যাচ্ছে। চাইলে দেখতে পারেন।

(বি,দ্র> নরওয়েতে চালু আছে এমন বসার কায়দা-কানুন। ছবিটি সম্ভবত সেখান থেকে অনুপ্রাণিত)

এখনই সময় সচেতন হওয়ার বাবুই পাখি সাধারণত তালগাছে বাসা বাধে অথচ তালগাছ কমে যাওয়ার ফলে বাবুই পাখিদের আশ্রয়স্থল পরিবর্তন ক...
16/07/2025

এখনই সময় সচেতন হওয়ার

বাবুই পাখি সাধারণত তালগাছে বাসা বাধে অথচ তালগাছ কমে যাওয়ার ফলে বাবুই পাখিদের আশ্রয়স্থল পরিবর্তন করতে হয়েছে।একে ইংরেজিতে বলে অ্যাডাপটেশন বাংলায় অভিযোজন। আমি কাজের সুবাদে আকাশমনি, কদম ও মেহগনি গাছেও বাসা দেখেছি।মানুষ সচেতন হচ্ছে, পাখি শিকার বন্ধ হয়েছে।
অকারণে কীটনাশক ব্যবহারের ফলে ইতোমধ্যে আমাদের দেশের মৌমাছি অনেকটাই কমে গেছে।যার প্রভাব কৃষিতে পড়েছে। উদাহরণ হিসেবে যদি বলি যশোরের কৃষকেরা পটল গাছের ফুল বেটে নিয়ে বোতলে করে স্ত্রী ফুলে দিচ্ছে , ফরিদপুরের কৃষকেরা হাত দিয়ে পেয়াজের পরাগায়ন করছে আবার পাবনায় দড়ি টেনে ধানের পরাগায়ন করছে।এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে আমাদের আম কাঁঠাল গাছেও উঠে পরাগায়ন করতে হবে। বাবুই পাখি মৌমাছির মত পরাগায়নে সহায়তা করে। পাটের জমিতে অনেক কৃষক ধান বোনার সময় খেয়ে ফেলার কথা বলে কীটনাশক দিয়ে পাখি মারছে।
সবাই সচেতন হন, নাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অনেক খারাপ দিকে যাচ্ছে।

চট্টগ্রামের অক্সিজেন মোড়ে দেশের প্রথম সাত পথের মাল্টি-লুপ ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্...
16/07/2025

চট্টগ্রামের অক্সিজেন মোড়ে দেশের প্রথম সাত পথের মাল্টি-লুপ ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (CDA)। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা।

নগরীর অন্যতম ব্যস্ত এবং গুরুত্বপূর্ণ এই মোড়টিতে প্রতিদিন হাজারো যানবাহনের চাপ পড়ে। মুরাদপুর, হাটহাজারী, বায়েজিদ, খুলশী, কুয়াইশ, রাউজান ও নগরের কেন্দ্র থেকে আসা সড়কগুলো এখানে মিলিত হওয়ায় প্রায়শই সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। নাগরিক ভোগান্তি কমাতে ও নগর যোগাযোগব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে এই বৃহৎ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সিডিএ।

প্রস্তাবিত ফ্লাইওভারটি হবে মাল্টিলেভেল এবং সাতটি র‌্যাম্পসহ আধুনিক কাঠামোর। এটি দেশের প্রথম এমন কোনো ফ্লাইওভার হতে যাচ্ছে, যার প্রত্যেকটি সংযোগ পথ থাকবে পৃথক লুপের মাধ্যমে। এর ফলে ট্রাফিক সিগনাল ছাড়াই এক রুট থেকে অন্য রুটে দ্রুত প্রবাহ নিশ্চিত করা যাবে।

পাশাপাশি বায়েজিদ-কুয়াইশ সড়কটিকে ৪ লেন থেকে ৬ লেনে উন্নীত করার পরিকল্পনাও রয়েছে একই প্রকল্পের আওতায়। প্রকল্পটির প্রাথমিক ডিজাইন ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে।

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বলেন,
“এটি শুধু চট্টগ্রামের নয়, পুরো দেশের জন্য একটি মাইলফলক প্রকল্প হতে যাচ্ছে। অক্সিজেন মোড় চট্টগ্রামের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রবেশদ্বার। এই ফ্লাইওভার চালু হলে বন্দরনগরীর উত্তরাঞ্চল, পার্বত্য জেলা ও নগরকেন্দ্রের মধ্যে সরাসরি, নির্বিঘ্ন যোগাযোগ গড়ে উঠবে।”

শুধু যানজটই নয়, প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে নগরীর অর্থনীতিতেও গতি আসবে বলে মনে করছেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। একাধিক পথবিশিষ্ট এই অবকাঠামো নগর চট্টগ্রামের আধুনিকায়নের পথ আরও সুগম করবে।

আমাদের চেনা প্রজাপতির মতোই অস্ট্রেলিয়ায় এক ধরনের পতঙ্গ রয়েছে যাদের ক্ষমতা আমাদের কল্পনারও বাইরে। নাম Bogong Moth (বোগং...
15/07/2025

আমাদের চেনা প্রজাপতির মতোই অস্ট্রেলিয়ায় এক ধরনের পতঙ্গ রয়েছে যাদের ক্ষমতা আমাদের কল্পনারও বাইরে। নাম Bogong Moth (বোগং মথ)। দেখতে খুব সাধারণ, বাদামি রঙের। সরাসরি প্রজাপতি বললে ভুল হবে কারণ এগুলো মূলত রাত্রিচর। অর্থাৎ এদেরকে শুধুমাত্র রাত্রে দেখা যায়।

ডিম ফুটে এরা যখন পরিপূর্ণ মথে পরিণত হয় তখন এদেরকে জীবন বাঁচাতে পাড়ি দিতে হয় ১০০০ কিলোমিটার পথ। কেননা গ্রীষ্মে এদের বাসস্থান হয়ে পড়ে এদের জন্য পুরোপুরি আত্মঘাতি। তাই গ্রীষ্মের তাপ থেকে বাঁচতে পাড়ি জমায় দক্ষিণ-পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার পাহাড়ি গুহাগুলোর দিকে।

একটা ইন্টারেস্টিং বিষয় হল, গ্রীষ্ম শেষে আবার ঠিক একই পথ ধরে হাজার কিলোমিটার উড়ে ফিরে আসে আগের বাসস্থানে, ডিম পাড়ার জন্য। অথচ এই মথের মস্তিষ্ক একটা চালের দানার দশভাগের এক ভাগ। চোখেও দেখে ঝাপসা। আর এই দীর্ঘ পরিভ্রমণে লক্ষ্যস্থান ঠিক রাখার জন্য তারা ব্যবহার করে আকাশের তারা এবং মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি।

গবেষকরা এই ধারণার সত্যতা নিশ্চিত করতে একটি কৃত্রিম প্ল্যানেটারিয়ামে পরীক্ষা চালান। দেখা যায় যখন আকাশে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির অবস্থান পরিবর্তন করা হয়, তখন মথগুলিও তাদের গতিপথ বদলে ফেলে! আবার যখন আকাশে তারার কোনও স্পষ্ট বিন্যাস দেখানো হয় না, তখন তারা দিশেহারা হয়ে পড়ে।

বিজ্ঞানীরা বোগং মথের মস্তিষ্কে বিশেষ ধরনের নিউরন শনাক্ত করেছেন, যা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট নক্ষত্রের দিকে তাকালেই সক্রিয় হয়। কিছু নিউরন শুধুমাত্র দক্ষিণ দিকের তারা শনাক্ত করার জন্যও তৈরি, যা প্রমাণ করে এই পোকার মস্তিষ্কে মহাজাগতিক নেভিগেশনের একটি জটিল ও সূক্ষ্ম ব্যবস্থা কাজ করে।

তবে মহাকাশীয় নেভিগেশনের পাশাপাশি বোগং মথ পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রকেও কাজে লাগায়। গবেষণায় দেখা গেছে—দিগন্তের রেখা, পাহাড়ের ছায়া এবং গুহার গন্ধও তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে।

দুঃখজনকভাবে, জলবায়ু পরিবর্তন ও আবাসস্থল ধ্বংসের কারণে বোগং মথের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এই মথগুলি অস্ট্রেলিয়ার আল্পস পর্বতের গুহায় বিশাল সংখ্যায় জড়ো হয়, যা স্থানীয় বন্যপ্রাণীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উৎস। গবেষকদের মতে, এখনো পর্যন্ত এটিই প্রথম কোনো অমেরুদণ্ডী প্রাণী, যারা নক্ষত্রের সাহায্যে দিক নির্দেশনা পায়। (বিজ্ঞান্বেষী)

সূত্র: নেচার (জার্নাল)

মৌমাছি..!যদি একটি ছোট প্রাণী যেমন একটি ইঁদুর বা একটি গিরগিটি ভুলবশত একটি মৌচাকে প্রবেশ করে, মধুর গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে, মৌমা...
15/07/2025

মৌমাছি..!
যদি একটি ছোট প্রাণী যেমন একটি ইঁদুর বা একটি গিরগিটি ভুলবশত একটি মৌচাকে প্রবেশ করে, মধুর গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে, মৌমাছিরা সঙ্গে সঙ্গে এবং চরম আক্রমণাত্মকভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়। তারা বারবার দংশন করে প্রাণীটিকে আক্রমণ করে এবং শেষ পর্যন্ত সেটিকে মেরে ফেলে।

তবে, যখন অনুপ্রবেশকারী প্রাণীটি মারা যায়, তখন একটি নতুন সমস্যা দেখা দেয়: তার মৃতদেহটি এতটাই বড় হতে পারে যে মৌমাছিরা সেটিকে মৌচাক থেকে সরিয়ে ফেলতে পারে না।

এই পরিস্থিতিতে মৌমাছিরা তাদের অসাধারণ টিকে থাকার প্রবৃত্তি প্রদর্শন করে। মৃতদেহটি পচে ব্যাকটেরিয়া এবং দুর্গন্ধ সৃষ্টি না করে, সেটিকে একটি বিশেষ পদার্থ দিয়ে সম্পূর্ণরূপে ঢেকে ফেলে — যেটাকে বলে প্রোপোলিস।

প্রোপোলিস হলো একধরনের রেজিনজাতীয় মিশ্রণ, যা তারা গাছপালা থেকে সংগ্রহ করে, এবং যার কিছু বিস্ময়কর গুণাবলি আছে:
• এটি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল
• এটি আর্দ্রতা প্রতিরোধ করে
• এটি দুর্গন্ধ নিস্তেজ করে এবং টিস্যু শুকিয়ে ফেলতে সাহায্য করে

মৌমাছিরা মৃত প্রাণীটিকে প্রোপোলিস এবং মোমের স্তরে স্তরে ঢেকে ফেলে, ফলে সেটি পুরোপুরি আলাদা হয়ে যায় এবং মৌচাকের অভ্যন্তরীণ পরিবেশে কোনো ক্ষতি করতে পারে না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মৃতদেহটি শুকিয়ে যায় এবং কঙ্কালে পরিণত হয়, যা আর কোনো হুমকি তৈরি করে না।

এই আচরণটি মৌমাছিদের তাদের বাসস্থান পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর রাখার বিস্ময়কর ক্ষমতা তুলে ধরে। এটি প্রকৃতির উপর নির্ভরশীল একটি প্রাকৃতিক স্যানিটেশন ব্যবস্থার অসাধারণ উদাহরণ।

যখন আমরা এমন কিছু নিয়ে বারবার চিন্তা করি যার কোনো সমাধান আমাদের হাতে নেই তখন শরীরের স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থা সারাক্ষ...
15/07/2025

যখন আমরা এমন কিছু নিয়ে বারবার চিন্তা করি যার কোনো সমাধান আমাদের হাতে নেই তখন শরীরের স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থা সারাক্ষণ সক্রিয় থাকে। একে বলা হয় ক্রনিক স্ট্রেস বা দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ। এই চাপ শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে ফেলে, ফলে শরীর সহজেই নানা অসুখে আক্রান্ত হয়। এই মানসিক চাপের সময় শরীরে কর্টিসল নামের একটি হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। কর্টিসল বেশি হলে হজমের সমস্যা, গা ও পেশিতে ব্যথা, মাথাব্যথা দেখা দেয়। দীর্ঘমেয়াদে এই হরমোন উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো জটিল রোগের কারণ হতে পারে।🙂🌸

তবে সমস্যাটা শুধু শারীরিক নয়। মানসিক চাপের কারণে মানুষ অনেক সময় ভুলভাবে নিজেকে সামলাতে চেষ্টা করে। যেমন—অতিরিক্ত খাওয়া, ধূমপান বা নেশাদ্রব্য গ্রহণ যা শরীরের ওপর আরও খারাপ প্রভাব ফেলে। এইভাবে মানসিক চাপ এক ভয়ংকর চক্রে পরিণত হয়, যেটা থেকে বের হওয়া কঠিন মনে হলেও পুরোপুরি সম্ভব। থেরাপি, মেডিটেশন, কিংবা জীবনের ছোটখাটো পরিবর্তন—এই জিনিসগুলো চাপ কমাতে সাহায্য করে।

যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা পদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী অগ্রগতি অর্জন করেছেন। তারা সম্প্রতি এমন একটি পরীক্ষা সফ...
15/07/2025

যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা পদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী অগ্রগতি অর্জন করেছেন। তারা সম্প্রতি এমন একটি পরীক্ষা সফলভাবে পরিচালনা করেছেন, যা ১৬৫ বছর ধরে প্রতিষ্ঠিত কির্শফের তাপগতিবিদ্যার সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করেছে। গবেষণায় তারা ০.৪৩ এর একটি অ-পারস্পরিক বৈসাদৃশ্য (non-reciprocal contrast) পরিমাপ করেছেন, যা এ ধরনের পরীক্ষায় একটি উল্লেখযোগ্য ফলাফল। এই আবিষ্কার মূলত দেখিয়েছে, বিশেষ পরিস্থিতিতে তাপগতিবিদ্যার এই মৌলিক সূত্রটি কার্যকর নাও হতে পারে।

এই গবেষণায় বিজ্ঞানীরা এমন একটি সিস্টেম তৈরি করেছেন যা তাপ বিকিরণের ক্ষেত্রে অ-পারস্পরিক আচরণ (non-reciprocal behavior) প্রদর্শন করে। সাধারণভাবে, কির্শফের সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তু যেমন হারে বিকিরণ শোষণ করে, তেমনি হারে তা নির্গত করে—এই সূত্রটি পদার্থবিজ্ঞানের একটি মূলভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়ে এসেছে ১৬৫ বছর ধরে। কিন্তু এই পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই ভারসাম্য ভেঙে গেছে। গবেষকরা এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে পেরেছেন যেখানে একটি নির্দিষ্ট দিক থেকে আসা বিকিরণ গ্রহণযোগ্য হলেও, ভিন্ন দিক থেকে আসা বিকিরণ কার্যত প্রতিরোধ করা হয়েছে।

এর ফলে, তারা ০.৪৩ এর একটি অ-পারস্পরিক বৈসাদৃশ্য (non-reciprocal contrast) পরিমাপ করেছেন—যা স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে, বিকিরণ প্রবাহের ক্ষেত্রে ভিন্দিন কের মধ্যে বড় পার্থক্য বিদ্যমান। এই পর্যবেক্ষণ কির্শফের সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করে, কারণ এখানে এক দিক থেকে বিকিরণ প্রবেশ করলেও অন্য দিক থেকে তা হয় না—যা সূত্রটির পারস্পরিকতা নীতির বিরুদ্ধে যায়। গবেষণাটির মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা দেখাতে পেরেছেন যে, নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে তাপীয় বিকিরণ একটি নির্দিষ্ট দিকে অগ্রাধিকার দিতে পারে এবং এতে বর্তমান থিওরির সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট হয়।

এই গবেষণা আবারও প্রমাণ করে যে, বিজ্ঞান কোনো চূড়ান্ত সত্য নয়—বরং এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া যেখানে নতুন পর্যবেক্ষণ পুরনো তত্ত্বকেও পাল্টে দিতে পারে। ১৬৫ বছর পর কির্শফের সূত্র চ্যালেঞ্জ হওয়া আমাদের শেখায়, জ্ঞানের বিকাশের কোনো সীমা নেই।

Misbahul Islam Sayad
Team Science Bee

মস্তিষ্ক স্ক্যান করে মানুষের স্মৃতি বা চেতনা কম্পিউটারে আপলোড করা সম্ভব হবে?আপনি হয়তো সিনেমায় বা গল্পে শুনেছেন, যেখানে...
15/07/2025

মস্তিষ্ক স্ক্যান করে মানুষের স্মৃতি বা চেতনা কম্পিউটারে আপলোড করা সম্ভব হবে?

আপনি হয়তো সিনেমায় বা গল্পে শুনেছেন, যেখানে কোনো মানুষের মস্তিষ্ক স্ক্যান করে তার স্মৃতি কম্পিউটারে রেখে দেওয়া হয়েছে। কেউ হয়তো মৃত্যুর আগে নিজের মস্তিষ্কের সব স্মৃতি ডাউনলোড করে রেখেছে। পরে সেই স্মৃতি দিয়ে তৈরি হয়েছে তার কৃত্রিম ভার্সন! অনেকেই বলে, ভবিষ্যতে মানুষ শরীর ছেড়ে শুধু স্মৃতি বা চেতনা হিসেবেই বেঁচে থাকতে পারবে।

আপনি কি কখনো ভেবেছেন, এই গল্পগুলো কি শুধুই কল্পনা? নাকি এর বিজ্ঞানভিত্তিক বাস্তবতাও রয়েছে? চলুন, আজকে আমরা এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে দেখি।

জনপ্রিয় একটি ধারণা হচ্ছে মেমোরি আপলোডিং দিয়ে অমর হওয়া যাবে! মানুষের মনে একটা আকাঙ্ক্ষা সব সময়ই ছিল, মৃত্যুর পরও কোনোভাবে টিকে থাকার। বিশেষ করে আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনেকের মনে এই বিশ্বাস তৈরি করেছে যে একদিন আমরা হয়তো মস্তিষ্ক পুরোপুরি স্ক্যান করতে পারব, যেখানে আমাদের স্মৃতি, চিন্তা, অনুভূতি এমনকি পুরো চেতনা কম্পিউটারে তুলে রাখা সম্ভব হবে।

বলা হয়, তখন আর মৃত্যুর ভয় থাকবে না। আপনি একটা ডিজিটাল শরীরে আবার বাঁচতে পারবেন। অনেক সায়েন্স ফিকশন সিনেমা এই ভাবনাকে আরও উসকে দিয়েছে। কিন্তু এবার আসুন, বাস্তবতা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

বিজ্ঞানের চোখে এটা আসলেই কি সম্ভব?

বর্তমানে বিজ্ঞান যতটুকু এগিয়েছে, সেখানে কিছুটা সত্যি আবার অনেকটা সীমাবদ্ধতা আছে। চলুন একে একে দেখে নেওয়া যাক।

১. মস্তিষ্ক কতটা জটিল?
আপনার মস্তিষ্কে প্রায় ৮৬ বিলিয়ন নিউরন আছে। এই নিউরনগুলো আবার ট্রিলিয়নের বেশি সংযোগ তৈরি করে। শুধু নিউরন নয়, নিউরনের সংযোগ(Synapse), রাসায়নিক বার্তা, বৈদ্যুতিক তরঙ্গ সব মিলে আপনার স্মৃতি তৈরি হয়।

আপনি যদি পুরো মস্তিষ্ক স্ক্যান করতে চান, তাহলে শুধু নিউরনের ছবি নিলেই হবে না! সেই সব সংযোগ, রাসায়নিক বিক্রিয়া, মুহূর্তের অনুভূতি, চিন্তা সবকিছু রেকর্ড করতে হবে। বর্তমানে এমন প্রযুক্তি এখনও আমাদের হাতে নেই।

২. বর্তমান প্রযুক্তির অবস্থা কী?
আজকের দিনে আমরা মস্তিষ্ক স্ক্যান করার জন্য ব্যবহার করি MRI, fMRI, EEG, PET scan। এগুলোর মাধ্যমে আমরা মস্তিষ্কের ভেতরে রক্তপ্রবাহ বা বৈদ্যুতিক সিগন্যাল দেখতে পারি। কিন্তু এগুলো দিয়ে আপনি পুরোপুরি কারও স্মৃতি ধরে রাখতে পারবেন না।

আপনি হয়তো চিন্তা করতে পারেন, ভবিষ্যতে হয়তো “Whole Brain Emulation” নামক ধারণা বাস্তব হবে। যেখানে প্রতিটি নিউরন ডিজিটালভাবে নকল করা হবে। তবে এটা এখনও গবেষণার প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং বাস্তবে তা প্রয়োগ করা যায়নি।

৩. সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোথায়?
আপনি মস্তিষ্কের সব তথ্য স্ক্যান করলেও একটা প্রশ্ন থেকেই যায়, স্মৃতি আর চেতনা শুধু তথ্যের যোগফল নয়! এগুলো অনুভূতি, চেতনা, সচেতনতার অংশ। আপনি যদি কোনো মানুষের স্মৃতি কম্পিউটারে নেন, তাহলে সেই মানুষ কি বেঁচে থাকবে? নাকি কেবল তার তথ্যের কপি তৈরি হবে?

বিজ্ঞানীরা বলেন, আপনি যদি স্মৃতি আপলোড করেন, আসলে তৈরি হবে আপনার ডিজিটাল অনুলিপি। কিন্তু আপনি নিজে কি সেখানে থাকবেন? এই প্রশ্নের উত্তর এখনও আমাদের কাছে নেই!

ভবিষ্যৎ কী বলে?

আপনি যদি ভবিষ্যতের সম্ভাবনা নিয়ে ভাবেন, গবেষকরা বলছেন, আগামী কয়েক দশকের মধ্যে স্মৃতির কিছু অংশ ধারণ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্ক তৈরি এগুলো সম্ভব হবে। তবে পুরো মস্তিষ্ক স্ক্যান, স্মৃতি আর চেতনার আপলোডিং এখনও অনেক দূরের ব্যাপার।

অনেকে মনে করেন, একদিন মানুষের পুরো চেতনা কম্পিউটারে রাখা সম্ভব হবে, তবে সেটা হয়তো আমাদের জীবদ্দশায় নাও হতে পারে।

আপনি যদি আজকে জানতে চান, মানুষের স্মৃতি কি কম্পিউটারে তোলা সম্ভব? উত্তর হবে— আংশিক হ্যাঁ, সম্পূর্ণ না। কিছু কিছু স্মৃতি সংরক্ষণ, কিছু ভাবনা বিশ্লেষণ এখন সম্ভব হলেও, পুরো চেতনা বা স্মৃতির সফল আপলোড এখনো কল্পনার পর্যায়েই রয়েছে।

আমরা ভবিষ্যতের দিনগুলোতে হয়তো এমন এক সময়ের সাক্ষী হব, যখন এই উত্তরগুলো আরও স্পষ্ট হবে।

আজকের জন্য এইটাই জানা থাকুক, বিজ্ঞান আমাদের পথ দেখায়, তবে প্রত্যেক স্বপ্নপূরণের পথে থাকে অনেক প্রশ্ন আর অনেক লড়াই।

সম্প্রতি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইউনিট-১ এ সম্প্রতি সম্পন্ন হয়েছে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল প্রকৌশল প...
15/07/2025

সম্প্রতি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইউনিট-১ এ সম্প্রতি সম্পন্ন হয়েছে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল প্রকৌশল পরীক্ষা রিয়েক্টর কন্টেইনমেন্ট স্ট্রাকচারের ইনটিগ্রিটি টেস্ট। এটি মূলত এঁকে দুর্ঘটনাপূর্ণ পরিস্থিতিতেও রিয়েক্টরের তেজস্ক্রিয়তা সুরক্ষিত রাখতে সহায়তা করবে ।

এই স্ট্রাকচার মূলত রিয়েক্টরের শেষ প্রতিরক্ষা স্তর। এটি মূলত এক বিশাল ধাতব ও কংক্রিট কাঠামো যা রিয়েক্টর ভেসেল ও তার চারপাশ ঘিরে থাকে । এর কাজ দুর্ঘটনার সময় যখন অভ্যন্তরীণ চাপ হঠাৎ বেড়ে যায় তখন কন্টেইনমেন্ট যেন সেই বিস্ফোরণসদৃশ চাপ ধরে রাখতে পারে এবং তেজস্ক্রিয় পদার্থকে বাইরে ছড়িয়ে পড়া থেকে বাধা দেয় ।

এই ইনটিগ্রিটি টেস্টের সময় কন্টেইনমেন্টের ভিতরে প্রায় ০.৪৫ মেগা পাসকেল (MPa) চাপ সৃষ্টি করা হয়(সহজ ভাষায় বললে আপনার গায়ের উপর যদি দুইটা ট্রাক উঠিয়ে দেওয়া হয় তাহলে যতটুকু চাপ আপনি অনুভব করবেন প্রায় তার থেকেও বেশি)।

বিজ্ঞানীরা এতে পর্যবেক্ষণ করেন কন্টেইনমেন্টের প্রাচীরের লিক রেট, কাঠামোগত বিকৃতি এবং চাপ গ্রহণের সহনশীলতা। এই চাপ সহ্য করতে পারা মানে রিয়েক্টরের শেষ প্রাচীরটি খুবই শক্তপোক্ত ও সুরক্ষিত যা যে কোনো দুর্ঘটনার সময় তেজস্ক্রিয় পদার্থ বাইরে বের হতে বাধা প্রদান করবে !

এই ধরণের টেস্টকে বলা হয় Leak Tightness & Structural Integrity Test। এটি মূলত আন্তর্জাতিক পারমাণবিক নিরাপত্তা সংস্থার (IAEA) মানদণ্ড অনুযায়ী বাধ্যতামূলক। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হলে কোনো পারমাণবিক স্থাপনায় ফুয়েল লোডিং বা ক্রিটিকালিটি অর্জনের অনুমতি মেলে না।

রিয়েক্টর কন্টেইনমেন্ট এককভাবে এমন একটি স্ট্রাকচার, যা একযোগে তাপ, চাপ, রেডিয়েশন ও কম্পন সহ্য করতে সক্ষম ।

সম্প্রতি Sotheby’s এর একটি নিলামে উঠছে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মঙ্গলগ্রহের পাথর, যার ওজন ২৪.৬৭ কেজি। পা...
15/07/2025

সম্প্রতি Sotheby’s এর একটি নিলামে উঠছে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মঙ্গলগ্রহের পাথর, যার ওজন ২৪.৬৭ কেজি। পাথরটির নাম 'NWA-16788' এবং এর দাম উঠতে পারে প্রায় ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত।এই পাথরটি একজন মেটিওরাইট হান্টার ২০২৩ সালের নভেম্বরে আফ্রিকার নাইজারের আগাদেজ অঞ্চলে খুঁজে পেয়েছিলেন। শাংহাই অ্যাস্ট্রোনমি মিউজিয়াম পাথরটি মঙ্গল গ্রহ থেকে এসেছে বলে নিশ্চিত করেছে। পাথরটিতে মাটি ও আবহাওয়ার ক্ষয়ক্ষতির প্রভাব প্রায় নেই বললেই চলে, যার মানে এটি সম্ভবত খুব সাম্প্রতিক কালে পৃথিবীতে পড়েছে।

এই মেটিওরাইটটি মঙ্গলের ম্যাগমা থেকে ধীরে ধীরে ঠাণ্ডা হয়ে তৈরি হয়েছে। এটাতে আছে প্রধানত পাইরোক্সিন, মাস্কেলাইনাইট ও অলিভিন। মাস্কেলাইনাইট নামক এক ধরনের কাঁচের উপস্থিতি এবং শক-মেল্ট অংশগুলো ইঙ্গিত করছে মঙ্গলগ্রহে এক শক্তিশালী অ্যাস্টারয়েডের ধাক্কায় এটি মহাকাশে ছিটকে পড়েছিল। এর আগে পাওয়া সবচেয়ে বড় মঙ্গলীয় পাথর 'Taoudenni 002' যার ওজন ছিল ১৪.৫১ কেজি।

বিজ্ঞানীদের অনেকে মনে করেন এমন দুর্লভ পাথর কোনো ব্যক্তিগত সংগ্রহে নয়, বরং সংগ্রহশালায় রাখা উচিত যাতে সাধারণ মানুষ ও গবেষকরা উপকৃত হতে পারে। তবে অন্যরা বলছেন, যদি নতুন মালিক বিজ্ঞানমনস্ক হন, তাহলে এখনও গবেষণার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। পাথরটির নিলাম শুরু হবে ১৬ জুলাই।

Source: Science Bee

জাপানে একটি জায়গা আছে যার নাম "হোক্কাইডো বিচ", যেখানে বরফ, বালু এবং সাগর একসাথে মিলেমিশে এক অপূর্ব সামঞ্জস্য তৈরি করে।
15/07/2025

জাপানে একটি জায়গা আছে যার নাম "হোক্কাইডো বিচ", যেখানে বরফ, বালু এবং সাগর একসাথে মিলেমিশে এক অপূর্ব সামঞ্জস্য তৈরি করে।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Channel Sampan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Channel Sampan:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share