Farhan Nahid

Farhan Nahid Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Farhan Nahid, Digital creator, .
(3)

"আপনার মাইন্ডসেট শিফট করে—'আমি পারব না' থেকে 'আমি করবই' পর্যন্ত জার্নির পার্টনার হয়ে পাশে আছি।"

কর্পোরেট ট্রেইনার | ইনস্পিরেশনাল স্পিকার | লার্নিং & ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট | ডিজিটাল ক্রিয়েটর

আপনি উঠতে চাইছেন বলেই ওরা টান দিচ্ছেআপনি যখন কিছু শুরু করেন, ঠিক তখনই কিছু মানুষ হঠাৎ খুব জ্ঞানী হয়ে যায়, তাইনা ?আপনি নি...
13/12/2025

আপনি উঠতে চাইছেন বলেই ওরা টান দিচ্ছে

আপনি যখন কিছু শুরু করেন, ঠিক তখনই কিছু মানুষ হঠাৎ খুব জ্ঞানী হয়ে যায়, তাইনা ?
আপনি নিজের ফিটনেস ঠিক করতে চান, তারা হাসে।
আপনি নিজের বিজনেস করাতে চান, তারা সন্দেহ করে।
আপনি নিজের ক্রিয়েটিভিটি খুঁজে পেতে চান, তারা বলে, “এটা তোমার জন্য না।”

এখন একবার কল্পনা করেন, আপনি নিশ্চিন্তে নিজের কাজটা করছেন, কাউকে প্রমাণ না দিয়ে, কাউকে খুশি না করে। কোনো ভয় নেই, কোনো ব্যাখ্যার দরকার নেই। শুধু নিজের গ্রোথ, নিজের রাস্তা। এই জায়গাটাই আপনার প্রাপ্য ছিল।

আর একটা কথা পরিষ্কার করে বলি। এটা আপনার দোষ না। আপনাকে থামিয়ে রেখেছে যারা কিছুই তৈরি করেনি, শুধু মন্তব্য করেছে। যারা নিজের জীবনে ঝুঁকি নেয়নি, তারাই অন্যের ঝুঁকিকে সবচেয়ে ভয় পায়। এই সিস্টেমটাই এমন, যেখানে চুপচাপ বসে থাকা মানুষদের মতামতকে অযথা গুরুত্ব দেওয়া শেখানো হয়।

আপনার ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জাজমেন্ট আসবেই। কিন্তু যারা সত্যি এগিয়েছে, তারা কখনও নতুন কাউকে নিচে নামায় না। একজন অ্যাথলিট কখনও ব্যায়াম করা মানুষকে দেখে হাসে না। একজন উদ্যোক্তা কখনও ছোট ব্যবসা শুরু করা মানুষকে ছোট করে না। কারণ তারা জানে, শুরুটা কতটা কঠিন।

আপনি হয়তো আগেই বুঝেছিলেন, সমস্যা আপনার চেষ্টা না, সমস্যা আপনার চারপাশের শব্দ। আপনি ঠিকই ধরেছিলেন। বেশিরভাগ নেগেটিভ মন্তব্য আসে সেই জায়গা থেকে, যেখানে কোনো অগ্রগতি নেই, কোনো স্বপ্ন নেই, শুধু ফ্রাস্ট্রেশন।

তাই এখন সিদ্ধান্তটা পরিষ্কার হওয়া দরকার। আমরা আর ভ্যালু না তৈরি করা মতামতের কাছে মাথা নত করবো না। আমরা সেই মানুষদের কথা শুনবো, যারা কিছু বানাচ্ছে, কিছু শিখছে, কিছু ঝুঁকি নিচ্ছে। বাকিদের শব্দ? ওগুলো শুধু ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েজ।

এই বিষয়টা নিয়ে আমি আগেই একটা ভিডিওতে অনেক ডিটেলে কথা বলেছি। কমেন্টে লিংকটা দিয়ে রেখেছি। দেখলে আপনি পুরো ছবিটা আরও পরিষ্কার বুঝতে পারবেন, কেন কিছু মানুষ সবসময় আপনাকে থামাতে চায়।

এখনই বুঝে নেওয়াটা জরুরি। কারণ আপনি যত দেরি করবেন, ততদিন অন্যের ভয় আপনার সিদ্ধান্ত চালাবে। আর সময় একবার চলে গেলে, সেটা আর কারও জন্য থেমে থাকে না।

আমি একজন ট্রেইনার হিসেবে এমন মানুষদের সাথেই কাজ করি, যারা নিজের মেন্টালিটি আর স্কিল দুইটাই স্ট্রং করতে চায়, যেন পার্সোনাল আর প্রফেশনাল লাইফে তারা কারও অনুমতির অপেক্ষায় না থাকে।

শেষে শুধু এটুকু মনে রাখবেন আপনার যাত্রা দর্শকের করতালি চেয়ে শুরু হয় নি তাই আপনি এগিয়ে যান যাই হোক না কেনো।

13/12/2025

জীবনটা ছোট, ভাই। আমরা সবাই নিজেরে বলি — “পরে করব”, কিন্তু ওই পরে তো গ্যারান্টি না।
যে স্বপ্নগুলো, যে রিস্কগুলো, যে কথাগুলো আজ পর্যন্ত ফেলে রাখছ… এগুলো আর ফেরত পাবা না।

এখনই শুরু কর। ঘড়ি কিন্তু ইতিমধ্যেই টিকটিক করছে।

একটা কথায় যদি আপনার জীবন বদলায়—শুনতে প্রস্তুত?আপনি সেই মানুষ, যিনি ভেঙে পড়েন না; বরং ভেঙে নতুন করে গড়ে ওঠেন।আপনি সেই ধরন...
12/12/2025

একটা কথায় যদি আপনার জীবন বদলায়—শুনতে প্রস্তুত?

আপনি সেই মানুষ, যিনি ভেঙে পড়েন না; বরং ভেঙে নতুন করে গড়ে ওঠেন।
আপনি সেই ধরনের মানুষ, যিনি বুঝতে পারেন—নিজেকে তৈরি করা, সেটাই জীবনের সবচেয়ে শক্তিশালী বিনিয়োগ।

আর আপনি ঠিক সেই মানুষ, যিনি আরও স্ট্র্যাটেজিকভাবে ভাবতে চান, আরও ফোকাসড হতে চান, নিজের ডিসিপ্লিনকে নতুন আকার দিতে চান।
কারণ ভিতরে ভিতরে আপনি জানেন—নিজেকে রিস্টার্ট করা মানে হেরে যাওয়া নয়; বরং নিজের সবচেয়ে শক্তিশালী সংস্করণের দিকে একধাপ এগিয়ে যাওয়া।

তাই আজকের এই মেসেজটা আপনার মতো মানুষের জন্যই।
যারা নিজের গ্রোথকে শুধু স্বপ্ন নয়—একটা প্রজেক্ট হিসেবে দেখে।
যারা বোঝে, আবার শুরু করা মানে সাহস। রিফোকাস করা মানে সচেতনতা। রিশেপ করা মানে মাইন্ডসেট আপগ্রেড।
এটাই করে তাদের মতো মানুষ, যারা নিজের জীবনে ইন্টেনশন নিয়ে লিড করে।

আর একটা কথা…
আপনি এটা পড়ছেন—মানে আপনি ইতিমধ্যেই লার্নার। আপনি নিজের ওপর কাজ করেন। আপনি অ্যাকশন নেন। এটা খুব ছোট কিছু নয়; এটা প্রমাণ আপনি হাল ছাড়ার মানুষ নন।

তাই আজ একটা ছোট স্টেপ নিন—যেটা আপনার “বেটার ভার্সন”-এর সাথে মানায়।
হয়তো ১০ মিনিটের প্ল্যানিং, হয়তো নিজের গোলগুলো আবার সাজানো।
যাই করেন, মনে রাখবেন—অ্যাকশনই আপনার পরিচয়কে শক্ত করে।

আর আপনি যখন এটা করবেন, তখনই আপনি প্রমাণ করবেন—
এটাই করে সেই মানুষ, যারা লং-টার্ম জেতে।
যারা হয়তো আজ সফল হয় না, কালও না… কিন্তু একদিন অবশ্যই হবে। ইন-শা-আল্লাহ।
হ্যাঁ, আপনি সফল হবেন। বারবার বলছি কারণ এটা সত্যি।

আমি ফারহান নাহিদ, কর্পোরেট ট্রেইনার এবং ইনস্পিরেশনাল স্পিকার হিসেবে আমার কাজই হলো আপনাকে strong-minded এবং skilled মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করা।
এবং আজ যে মেসেজটা বললাম, সেটা আরও ডিটেলে আমি একটা ভিডিওতেও শেয়ার করেছি—কমেন্টে লিঙ্কটা দিয়ে রাখছি। চাইলে দেখে নিতে পারেন; আপনার নিজের প্রজেক্ট—অর্থাৎ “নিজের জীবন”—আরও পরিষ্কার হয়ে যাবে।

আজ আপনি একটা হিরোইক ডিসিশন নিন:
"নিজেকে" আবার শুরু করুন যেভাবেই হোক।
হিরোরাই এটা করে। আর আপনি ঠিক সেই মানুষ।

imagine একদিন হঠাৎ বুঝে গেলেন—আপনার জীবনের দিকটা পরিষ্কার, আর আপনাকে কেউ থামাতে পারবে না। আর তার জন্য আপনাকে আগে সব উত্ত...
11/12/2025

imagine একদিন হঠাৎ বুঝে গেলেন—আপনার জীবনের দিকটা পরিষ্কার, আর আপনাকে কেউ থামাতে পারবে না। আর তার জন্য আপনাকে আগে সব উত্তর জানতে হবে না।

বছরের পর বছর আমরা স্কুল-কলেজে কাটিয়েছি অনবরত মুখস্থ করে। সঠিক উত্তরই ছিল নায়ক। ভুল মানেই শাস্তি। আর এখানেই ফাঁদটা ছিল। বড় হয়ে যখন জীবনের সত্যিকারের প্রশ্ন আসে—“আমি আসলে কে?” “আমি কোথায় যেতে চাই?”—তখন আমরা থমকে যাই।

কিন্তু এটা আপনার দোষ নয়। সিস্টেম আপনাকে প্রশ্ন করতে শেখায়নি। আপনাকে safe থাকতে শিখিয়েছে।

আর স্যার, আপনি যে এই পোস্টটা পড়ছেন, তাতেই বুঝি আপনার ভিতরে একটা গোপন অস্থিরতা আছে। আপনি গ্রো করতে চান, explore করতে চান—কিন্তু ভয় কাজ করে, “আগে সব জানাটা কি দরকার?”

না, দরকার নেই।

Unknown এর ভয়টাই আপনাকে থামায়। কিন্তু truth হলো—যে প্রশ্নের উত্তর নেই, সেগুলোই আপনাকে এগিয়ে নেয়। ঠিক যেমন physicists আজও জানে না একটাই universe নাকি হাজারটা। তবুও তারা থামে না। কারণ curiosity itself is the path.

আপনিও ঠিক তাই। Career ১০০% clear না থাকলে সমস্যা নেই। Family pressure, comparison, imposter syndrome আছে—হবে। কিন্তু আপনার গল্পটা আপনার। অন্যের script দিয়ে নিজের destiny লেখা যায় না।

আমি L&D-তে এসেছি EEE পড়েও—কারণ আমি প্রশ্ন করেছি, “আমি কী চাই?” উত্তর পাইনি, কিন্তু খুঁজতে গিয়ে নিজেকে পেয়েছি।

আপনার ক্ষেত্রেও একই হবে। আজ থেকে আপনি উত্তর খোঁজার দাস নন—আপনি নিজের প্রশ্নের মালিক।

একটা কাজ আজই করুন। আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় ৩টা প্রশ্ন লিখে ফেলুন। এগুলোই আপনাকে সেই জায়গায় নিয়ে যাবে, যেখানে আপনি যেতে চেয়েছিলেন কিন্তু আগে সাহস পাননি। আর হ্যাঁ, এই টপিক নিয়ে আমি এক ভিডিওতে ৩টা পয়েন্ট শেয়ার করেছি—এখানে শুধু ১টা দিলাম। কমেন্টে লিংক আছে, দেখলে পুরো বিষয়টা আরো গভীরভাবে বুঝতে পারবেন।

সময় নষ্ট করবেন না, যারা এখন প্রশ্ন করতে শেখে, ভবিষ্যৎ সবার আগে ওদের জন্য খুলে যায়।

সিদ্ধান্তটা আপনার—নিজেকে চেনার যাত্রা আজ শুরু করবেন, নাকি আবার safe zone-এ ফিরে যাবেন?

সত্যি বলুন—শেষ কবে নতুন কিছু করলেন?খেয়াল করেছেন… আপনি যতই শিখছেন, জীবন কিন্তু ততটা বদলাচ্ছে না? মাথায় জ্ঞান জমছে, অথচ সা...
10/12/2025

সত্যি বলুন—শেষ কবে নতুন কিছু করলেন?

খেয়াল করেছেন… আপনি যতই শিখছেন, জীবন কিন্তু ততটা বদলাচ্ছে না? মাথায় জ্ঞান জমছে, অথচ সামনে আগানোর গতি সেই একই।

এটা স্বাভাবিক। আপনি একা না। অনেকেই আজ মাথা ভরে নোট নিচ্ছেন, ভিডিও সেভ করছেন, রিল দেখছেন—কিন্তু ভেতরে একটা ছিন্নবিচ্ছিন্ন অনুভূতি। যেন আপনি জানেন অনেক কিছু, কিন্তু এগোতে পারছেন কম।

আপনার জায়গাটা আমি খুব ভালো বুঝি। কারণ পরিবর্তন তখনই থেমে যায়, যখন শেখা কেবল শেখাতেই থেমে থাকে।

কিন্তু ভাবুন তো, যদি আপনি প্রতিদিন ১টা ছোট একশন নিতে পারেন? খুব বড় কিছু না—শুধু একটা সহজ সিদ্ধান্ত, একটা ছোট্ট চেষ্টা। ধীরে ধীরে জমবে, গতি তৈরি হবে, আত্মবিশ্বাস বাড়বে। ছোট জেতাগুলো মিলেই momentum তৈরি করে।

এটাই সেই ব্রিজ, যেখানে জ্ঞান আর একশন একসাথে হাত ধরে হাঁটে। আজ আপনি সামান্য এগোলে, দুই সপ্তাহ পর দেখবেন একটা নতুন rhythm তৈরি হয়েছে। নিজের প্রতি বিশ্বাসটা একটু বেশি। কাজগুলো একটু সহজ।

আর কয়েক মাস পর? একটা পরিষ্কার future scene কল্পনা করুন। আপনি আর অগোছালো না—আপনার দিনটা সাজানো, আপনার চলা steady, আর আপনার মাথায় একটা শক্ত অনুভূতি—“Yes, I'm actually moving."
আপনি নিজের অগ্রগতি দেখছেন।
আপনি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন দ্রুত।
আপনার কাজের ভিতরে একধরনের confidence টের পাচ্ছেন।
আপনার পুরোনো version দেখলে আজকের আপনি খুব গর্ব করবে।

Change কখনো shortcut দিয়ে আসে না। আসে Learn → Do → Repeat এর ধারাবাহিকতার ওপর দাঁড়িয়ে।
গতি ছোট হলে সমস্যা না, থেমে থাকা সমস্যার।

এখনই সময় একটু নড়াচড়া যোগ করার। কাজ শুরু করার সবচেয়ে ভালো দিন আজই। না হলে আবার সেই একই জায়গায়, একই অনুভূতিতে আটকে যাবেন।

আপনার ভবিষ্যৎটা বদলানোর দায়িত্ব অন্য কারো না। সিদ্ধান্তটাই আপনার।
এটা সেই মুহূর্ত যখন আপনি নিজের গল্পে নায়ক হতে পারেন।

ধৈর্য মানে চুপচাপ লড়াই করে যাওয়া।আপনি কি কখনও এমন একটা ফেজের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন যেখানে সব ঠিকঠাক করছেন, তবুও কোনো ফল দে...
09/12/2025

ধৈর্য মানে চুপচাপ লড়াই করে যাওয়া।

আপনি কি কখনও এমন একটা ফেজের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন যেখানে সব ঠিকঠাক করছেন, তবুও কোনো ফল দেখছেন না?
সবচেয়ে বেশি ধৈর্য তখনই লাগে… যখন আপনি সঠিক কাজ করছেন, কিন্তু ফলাফল আসতে সময় নিচ্ছে।

আপনি সেই ধরনের মানুষ, যিনি হাল ছাড়ার লোক নন। আপনি জানেন গ্রোথ রাতারাতি আসে না, তবুও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কারণ আপনার ভেতরে একটা কথা বারবার মনে করিয়ে দেয় যে আপনি আরো স্ট্রাটেজিক, আরো ডিসিপ্লিনড একজন মানুষ হতে চান।

এই চিন্তাটাই আপনাকে আলাদা করে। এই মনোভাবটাই বলে দেয় যে আপনি সামনে এগোতে চান। আর যে মেথড, যে আইডিয়া নিয়ে আজ কথা বলছি, সেটা ঠিক আপনার মতো মানুষদের মানসিকতার সাথে ম্যাচ করে—যারা নিজের কাজকে সিরিয়াসভাবে নেন, কিন্তু নিজের উপর চাপ বাড়ান না।

কারণ আপনি ইতিমধ্যে চেষ্টা করছেন। আপনি শিখছেন, উন্নতি করছেন, একই কাজ বারবার করে স্কিলটা ধারালো করছেন। এই পোস্টটা পড়ছেন—এটাই প্রমাণ আপনি হাল ছাড়ার মানুষ নন।

তাই আজ একটা ছোট অথচ খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে ফেলুন। নিজের জীবনের সেই একটা জায়গা চিহ্নিত করুন যেখানে আপনি এখনো রেজাল্ট পাচ্ছেন না… তবুও চালিয়ে যাচ্ছেন। সেটাকে ধরে রাখুন। সেই জায়গাটায় লাগাতার চেষ্টা করুন। কারণ এটাই সেই সিদ্ধান্ত, যা আপনাকে বাকিদের থেকে আলাদা করে দেবে।

আমি ফারহান নাহিদ, কর্পোরেট ট্রেইনার আর লার্নিং & ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট। আমার জার্নিতেও সবচেয়ে বড় গ্রোথ এসেছে তখনই, যখন সবাই দেখেনি… আর আমিও ফলাফল দেখতে পাইনি। এই টপিক নিয়ে একটা ভিডিও করেছি—কমেন্টে দিয়ে রাখছি। ওটা দেখলে পুরো ব্যাপারটা আরো পরিষ্কার হয়ে যাবে।

আর দেরি করলে মিস হয়ে যাবে আজকের এই “ট্র্যাক ধরে রাখার” মোমেন্টটা। কোনো বড় ফল আসে না… যদি মাঝপথে থেমে যান। এখনই শুরু করলে ভবিষ্যতের আপনি গর্ব করবে আপনার আজকের ডিসিশনের জন্য।

আপনি নীরবে যে পরিশ্রমটা করছেন, সেটাই আপনার ভবিষ্যতের সবচেয়ে জোরালো আওয়াজ হয়ে উঠবে।

09/12/2025

আপনি কি কখনো ভেবেছেন—ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফোন স্ক্রল করতে পারেন, কিন্তু বইয়ের এক পেজ পড়লেই মাথা ঘুমিয়ে আসে? TikTok, Reels এর মতো মজা লাগে, আর পড়াশোনা যেন বোরিং লাগে? আসলে আপনার ব্রেইন একটু হ্যাকড হয়ে গেছে! এই ভিডিওতে আমি দেখাবো কিভাবে Dopamine-এর খেলা বোঝে পড়াশোনাকে মজা করে addictive বানানো যায়।

আপনার ফ্রাস্ট্রেশন এর আসল কারণ কী?এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট : (পর্ব  ৩/৩)আমরা অনেক সময়ই রেগে যাই, মন খারাপ হয়, বিরক্ত লাগে… কি...
08/12/2025

আপনার ফ্রাস্ট্রেশন এর আসল কারণ কী?

এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট : (পর্ব ৩/৩)
আমরা অনেক সময়ই রেগে যাই, মন খারাপ হয়, বিরক্ত লাগে… কিন্তু ঠিক বুঝতে পারি না ভেতরে কী ঘটছে। এইটাই সেই জায়গা, যেখানে বেশিরভাগ মানুষ আটকায়। মনে হয়, “আমি তো এমনই”, “আমি emotion control করতে পারি না।” এই লেবেলগুলোই আমাদের থামিয়ে রাখে।

কিন্তু সত্যি কথা হলো—আপনি চাইলে বদলাতে পারেন। শুরুটা হয় নিজের ভেতরের feeling গুলোকে একটু notice করা থেকে।

যে মানুষ হতে চান—calm, steady, মানসিকভাবে strong—তারা একটা জিনিস খুব ভাল পারে। সেটা হলো real-time এ নিজের emotion টা চিনে ফেলা। এটাকেই বলে metacognition। মানে, ভেতরের reactionটা উঠছে—এটা আপনি টের পেলেন।

এইটা যত সহজ শোনায়, তত বড় ক্ষমতা দেয়।

ধরেন, রাগ উঠছে। আগের আপনি হয়তো সঙ্গে সঙ্গে রিঅ্যাক্ট করতেন। কিন্তু নতুন version-এর আপনি থামলেন একটু। মনের মধ্যে নিজেকে বললেন, “রাগ উঠছে এটা টের পাচ্ছি।” এখানে regulation শুরু হয়ে গেল।

আরেক ধাপ এগিয়ে দেখলেন—ঠিক কী trigger হলো? হয়তো বুঝলেন, “আমাকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি, তাই disrespect লাগছে।” কারণটা নাম দিতে পারলেই mind টা settle হয়। রাগটা আর uncontrollable থাকে না।

একটা real example বলি। এক meeting এ একজন খুব irritated হচ্ছিলেন। তিনি চুপচাপ মুহূর্তটা notice করলেন। নিজের মনে বললেন “frustration।” এরপর বুঝলেন আসলে তিনি ignored হয়েছেন বলে খারাপ লাগছে। এটা বুঝে নিতেই calm ফিরে এল। রাগটা manageable হয়ে গেল।

এগুলো করতে করতে আপনি আগের version থেকে নতুন version এ ঢুকে পড়েন। নিজের emotion এর driver seat এ বসে যান।

আমি এখানে মাত্র একটু অংশ বললাম। আপনি যদি নিজের growth improve করতে চান, তাহলে আজকের ভিডিওটা দেখুন। কমেন্টে লিঙ্ক থাকবে।

নিজেকে বুঝতে পারা মানে জীবনকে নিজের হাতে নেয়া। Hero move, সত্যিকারের upgrade এখানেই শুরু।

এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট : (পর্ব  ২/৩)চাইলেই আপনি এটা এখনই স্কিপ করতে পারেন… কিন্তু যদি মনে করেন নিজের emotion টাকে একটু upgr...
07/12/2025

এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট : (পর্ব ২/৩)
চাইলেই আপনি এটা এখনই স্কিপ করতে পারেন… কিন্তু যদি মনে করেন নিজের emotion টাকে একটু upgrade করবেন, তাহলে একটা রাগ নিয়ে ছোট টেকনিক শেয়ার করি?

অনেক সময় রাগ উঠলে মন খুব সরু হয়ে যায়। শুধু হুমকি দেখি, বাস্তবতা দেখি না। আমি ফারহান নাহিদ, কর্পোরেট ট্রেইনার আর ইনস্পিরেশনাল স্পিকার। চাইলে আপনি এটা শেখার সুযোগ ভাবতে পারেন, বা ভাবতে পারেন “এইটা আমার দরকার নাই।” চয়েস পুরোই আপনার।

ধরুন কেউ আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করল। সাধারণত মনের প্রথম প্রতিক্রিয়া হয় – “আমাকে হার্ট করল।” কিন্তু attention control শিখলে ব্যাপারটা অন্যরকম হয় এবং তার সাথে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি ও বড় হতে থাকে।

এরকম সময়ে আমরা চাইলে সবসময় প্রথমে মাথায় তিনটা fact পারি।
১। এই মানুষটা শান্তভাবে কথা বলছে, অন্তত আমি শান্ত ভাবে কথা বলবো।
২। কথার বিষয়টা কাজ সম্পর্কিত, ব্যক্তিগত কিছু নয়।
৩। কোনো তাড়াহুড়ো ঝুঁকি নেই, পরে আবার বুঝানোর চোস্ত করবো।

এই তিনটার যেকোনো একটা কাজ করলেও মন একটু ফাঁকা জায়গা পায়। তারপর এক সেকেন্ডের জন্য চোখ ঘুরিয়ে নেই কোনো neutral জায়গায় – ডেস্ক এর রং কি, জানালা থেকে কি দেখা যায়!, এখন কয়টা বাজে. এই ছোট shift মনকে আবার wide করে দেয়। তখন ব্যাপারটা “attack” না, “information” মনে হয়।

এটা খুব simple একটা habit, কিন্তু একে আয়ত্ত করলে মানুষ আপনার সাথে আচরণই বদলে ফেলে। Respect বাড়ে। Stability বাড়ে। Leadership naturally build হয়।

আরো deep explanation আমি video te bolechhi. এখানে সব বলা সম্ভব না। আপনি চাইলে কমেন্টে দেওয়া link থেকে পুরো ভিডিও দেখে নিতে পারেন। আপনার growth, আপনার decision।

রাগ নয়, দৃষ্টিকোণ ঠিক করাটাই আসল শক্তি।

Believe in yourself. 🤍
07/12/2025

Believe in yourself. 🤍

“আপনি কি introvert না socially lazy?”

আপনার মনে হয়, সবাই কিছু জানে—শুধু আপনি জানেন না?
নিজের স্কিল নিয়ে কনফিউশনে আছেন?
মানুষের সঙ্গে মিশতে ভয় লাগে?
নতুন জিনিস শেখার কথা শুনলেই শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়?

আপনার দোষ না।

আপনি শুধু সেই সিস্টেমের প্রোডাক্ট, যেটা আপনাকে textbook শিখিয়েছে—but real world না।

কিন্তু এখন যে দুনিয়ায় আছেন, সেখানে skill না থাকলে, silence-ই হয়ে যায় আপনার পরিচয়।
আপনি জানেন না, তাই আপনি বলতেও পারেন না।
বলতে পারেন না, তাই কেউ আপনাকে বুঝতেও পারে না।

এই একটা জিনিস—Social Skill,
যদি আজ না শেখেন, সামনে ৫ বছরে আপনি পিছিয়ে পড়বেন—permanently।

এই "Social হওয়া" মানে কি শুধুই কথা বলা?

না —মানুষকে বোঝা, তাদের energy sense করা, পরিস্থিতি বুঝে, সচেতনভাবে communicate করা—এটাই আসল Art.

Coding জানেন? ভালো কথা।
But টিমে survive করবেন কিভাবে, যদি আপনি feedback নিতে না পারেন, বা বুঝতেই না পারেন কে আপনাকে silently resist করছে?

এটাই বলেছিলেন Robert Greene:

“Social intelligence একটা craft. এটা জন্মগত কিছু না—চর্চায় আসে। শেখার বিষয়।”

আমি ফারহান নাহিদ।
আমি help করি এমন মানুষদের, যারা শুধু technically ভালো নয়—emotionally sharp, socially intelligent এবং professionally human হতে চায়।

কারণ আপনি একা কখনও সফল হতে পারবেন না।
আপনার skill তখনই shine করবে, যখন আপনি মানুষকে trigger না করে—touch করতে শিখবেন।

আপনার এই journey শুরু হোক আজই।
➤ নিজের communication skill কে observe করুন।
➤ একদিনে না, কিন্তু প্রতিদিন একটু একটু করে আপনি change হতে পারবেন।
➤ আমি নিজেও awkward ছিলাম, uncomfortable ছিলাম—but I learned.

এটাই আমি শিখিয়েছি আমার ট্রেইনি ও মেন্টিদের—কিভাবে নিজের voice তৈরি করবেন, কিভাবে বুঝবেন কার সঙ্গে কিভাবে connect করতে হয়।

আপনি পারবেন।
শুধু দরকার—চেষ্টা + নিজেকে জানার আগ্রহ + একটু সাহস।

এই টপিকটা নিয়ে আমি একটা ভিডিও করেছি—কমেন্টে লিংক দিচ্ছি, দেখে ফেলেন।
একটু সময় নিয়ে দেখলেই বুঝবেন—Social Intelligence কীভাবে আপনার career game change করে দিতে পারে।

অপেক্ষা করলে চলবে না।
কারণ আপনার communication gap এর জায়গায় অন্য কেউ আজ নিজের brand বানিয়ে ফেলছে।

সাহস করে শুরু করুন। নিজের ভিতরের Hero-টা জাগান।
এই এক্সট্রা effortটাই আপনার future decide করবে।

এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট : (পর্ব  ১/৩)কখনও খেয়াল করেছেন… যতই রাগ চেপে রাখেন, শরীরের ভেতরের চাপ যেন আরও বাড়তেই থাকে? নিজেরই ...
06/12/2025

এঙ্গার ম্যানেজমেন্ট : (পর্ব ১/৩)
কখনও খেয়াল করেছেন… যতই রাগ চেপে রাখেন, শরীরের ভেতরের চাপ যেন আরও বাড়তেই থাকে?

নিজেরই মনে হয়, আজ একটা কিছু হলেই বিস্ফোরণ হয়ে যাবেন। সত্যি বলতে, আমরা অনেকেই ভাবি রাগ না দেখালে আমরা শান্ত, কিন্তু বাস্তবে চেপে রাখা রাগই আমাদের ভেতরের স্ট্রেস বাড়ায় বেশি।

আজ আপনার যাত্রাটাই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এখানেই দাঁড়িয়ে আছেন — একদিকে impulsive reaction, আরেকদিকে নিজের আবেগকে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনা। দুইটা রাস্তা, দুই ধরনের ভবিষ্যৎ।

কিন্তু কেন এত বছরেও রাগ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন লাগে? কারণ আপনার মাথার ভেতরে একটা টানাটানি চলে দুইটি শক্তির মধ্যে… একদিকে amygdala, যেটা আপনাকে তাড়াতাড়ি, আবেগপ্রবণ, uncontrolled করে ফেলে।

আরেকদিকে prefrontal cortex, যেটা আপনার আসল decision-maker। এখানেই বেশিরভাগ মানুষ হেরে যায় — তারা ভাবে তাদের রাগ মানেই তাদের চরিত্র। অথচ, এটা শুধু practice-এর ঘাটতি।

আপনি শুধু একটু সঠিক দিকনির্দেশনার অপেক্ষায় ছিলেন। ট্রেইনার হিসেবে আমি বহু মানুষকে দেখেছি, যারা impulse-driven ছিল, কিন্তু একটু প্র্যাকটিসেই তারা নিজের আচরণের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে ফিরিয়ে নিয়েছে।

নিয়ন্ত্রণ মানে suppress করা না, মানে respond করার ক্ষমতা তৈরি করা।

শুরুটা খুব ছোট তিনটা চর্চা থেকেই।
• তিন সেকেন্ড থেমে যান, তারপর উত্তর দিন
• একটা intentional গভীর শ্বাস নিন
• আর একটা simple if–then প্ল্যান তৈরি করুন: যদি মনে হয় রাগ উঠে আসছে, তাহলে posture রিসেট করুন

ধরুন কেউ আপনাকে হঠাৎ বাধা দিল। পুরনো আপনি রেগে যেতেন। নতুন আপনি pause দেবেন তিন সেকেন্ড। তারপর calm response দিবেন। এটাই growth.

তবে পথটা smooth না। মাঝে মাঝে আবার amygdala শক্তি দেখাবে, পুরনো অভ্যাস ফিরে আসতে চাইবে। এখানেই বেশিরভাগ মানুষ give up করে। কিন্তু যারা চালিয়ে যায়, তাদের mindset, career, relationship — সবকিছু বদলে যায়। আমার ট্রেইনিং-এ এমন অনেকেই আছে যারা আগে impulsive ছিল, আর এখন তারা composed leaders।

ভাবুন তো… আপনার আগে যেখানে ছিল চাপ, অপরাধবোধ, পরিস্থিতিকে খারাপ করে ফেলা — সেখানে থাকবে clarity, control, আর আত্মবিশ্বাস। আপনি নিজের আবেগকে চালাবেন, আবেগ আপনাকে না।

আর হ্যাঁ, এই পুরো বিষয়টা আরও ডিটেলে ব্যাখ্যা করে আমি একটা ভিডিও করেছি… কমেন্টে লিংক দেয়া আছে। দেখে নিলে পুরো প্রসেসটা crystal clear হয়ে যাবে।

এখনই শুরু করার সেরা সময় কারণ আপনি যত দেরি করছেন, amygdala ততটাই জায়গা দখল করে নিচ্ছে। আজ আপনি সিদ্ধান্ত নিলে, আগামীর আপনাকে আর কেউ থামাতে পারবে না।

আপনার শক্তি রাগে না, নিয়ন্ত্রণে।

📝
06/12/2025

📝

কখন সরে যেতে হয়—এটা কেউ শেখায় না।
সবাই বলে, “হাল ছাড়িস না, লেগে থাক!”
কিন্তু কেউ বলে না—"তুই তো এখন এই জায়গাটার চেয়ে বড় হয়ে গেছিস!"

আর সেটাই সবচেয়ে underrated skill:
নিজেকে জিজ্ঞেস করা—আমি কি এখনো এখানে grow করছি?

অনেকেই থেকে যায়।
ভেবে নেয়—
“একটু সময় দেই...”
“হয়তো spark টা আবার আসবে...”
“হয়তো টিম/বস একদিন বুঝবে…”
কিন্তু দিন যায়।
আপনি কাজ করেন।
ডেডলাইন meet করেন।
রেজাল্ট দেন।
কিন্তু ভিতরে ভিতরে আপনি খালি বোধ করেন।

আর এটাই সমস্যা না।
সমস্যা হচ্ছে—আপনি এখনো থাকছেন,
শুধু presence maintain করার জন্যে।

আমার অনেক ক্লায়েন্টের এই জায়গা থেকেই রিভল্যুশন শুরু হয়।
তারা বুঝেছে—"Fail করলে নয়, যখন আমি একটা জায়গার চেয়ে এগিয়ে যাই, তখনই আমার সরে আসার সময়।"

আমি ফারহান নাহিদ।
আমি হেল্প করি মানুষকে—নিজের personal এবং professional journey তে clarity আনতে।
শুধু success না, growth mindset দিয়ে নিজের জায়গা নিজেই চেনার সাহস গড়ে তুলতে।

আপনি হয়তো আজ যেই role-এ আছেন—সেটা একসময় আপনার growth এর platform ছিল।
কিন্তু এখন?
আপনি হয়তো আগের মত কিছু শিখছেন না।
চ্যালেঞ্জিং ফিল করে না।
অথচ আপনি কাজ ঠিকই করে যাচ্ছেন।

That’s your sign.
That’s your cue.
It’s not a breakdown, it’s a breakthrough call.

অনেকেই শুধু হাল ছাড়ে না বলে stuck হয়ে থাকে।
কিন্তু যিনি সাহস করে উঠে দাঁড়ান, তিনিই নিজের growth এর রাস্তা খুঁজে পান।

কাজে লেগে থাকা আপনার ডেডিকেশন প্রমাণ করে, কিন্তু সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত আপনার বিবেচনার গভীরতা দেখায়।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Farhan Nahid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Farhan Nahid:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share