Jannatul Firdause Munni Biswas

Jannatul Firdause Munni Biswas lam Sad Man��

12/07/2025

ডাক্তারদের সাথে ঘটে যাওয়া কিছু প্যারানরমাল স্টোরিজঃ

▪️
১৬২২ সাল, ইংল্যান্ড। তখনকার দিনে ডাক্তারী পড়ার কোন কলেজ ছিলনা। ডাক্তারী পড়ার নিয়ম ছিল কোন ডাক্তারের কাছে থাকতে হবে এবং তাঁর কাজ দেখে তাঁর কাছ থেকে পাঠ নিতে হবে। এই সময়ে গ্লস্টাশায়ারের ডা. প্যাট্রিকের কাছে পাঠ নিচ্ছিল এরিক নামে একজন ছাত্র। ডাক্তার হিসাবে খুবই ভালো ছিলেন প্যাট্রিক তবে তাঁর কিছু আচরণ রহস্যময় ছিল! তাঁর সবচেয়ে অদ্ভুত কাজটা ছিল রাত ১০ টার পর নিজের রোগী দেখার চেম্বারে একা দরজা লাগিয়ে তিনি বসে থাকতেন এবং সেখানেই রাত কাটাতেন। কাউকে তিনি সেখানে অ্যালাউ করতেন না। তবে যারাই ঘরের দরজার পাশ দিয়ে যেতেন তারাই শুনতে পেতেন যে ডা. প্যাট্রিক কাদের সাথে যেন কথা বলতেন, আর ঘরের ভিতর একাধিক মানুষের গলা পাওয়া যেত। এরিক অনেক বুদ্ধি করে সেই ঘরের দরজাতে বেশ কিছুদিন ধরে কাজ করে একটা ফুটো বানিয়ে ফেলল, ফুটোটা বেশী বড় ছিলোনা ফলে সেটা ডাক্তারের চোখে পড়ল না কিন্তু সেটা দিয়ে ভেতরের দৃশ্য বেশ আরামেই দেখা যেত। তো একদিন রাতে এরিক চোখ রাখলো সেই দরজাতে এবং কিছুক্ষণ পরেই সে অজ্ঞান হয়ে গেল! সকালে ঘুম ভেঙ্গে সে দেখতে পেলো ডা. প্যাট্রিক তাঁর সেবা করছেন আর ডাক্তারের বউ বাচ্চারা তাঁর দিকে তাকিয়ে আছে। সবাই হটলে ডাক্তার তাকে জানান ওই রাতে সে যা দেখেছে সে যেন সেটা কাউকে না বলে। এরিক ডাক্তার প্যাট্রিকের কাছেই ডাক্তারির পাঠ শেষ করেছিল এবং ডাক্তার মারা যাওয়ার পর তাঁর প্রাকটিস সেই চালিয়ে গেছিল। বহু বছর পর সেই রাতের ঘটনা এরিক শেয়ার করেছিল একজন প্রেততত্ববিদের কাছে। সেই রাতে ফুটো দিয়ে তাকানো পর এরিক দেখেছিল, এক আবছা আলোতে ডাক্তারকে ঘিরে অনেক মানুষ বসে আছে এবং তারা সবাই এরিকের দিকে তাকিয়ে আছে! সবাইকে এরিক চিনতে পারেনি তবে তিনজনকে সে চিনেছিল! এরা সবাই ডাক্তারের রোগী ছিল এবং তারা বহু আগেই মারা গেছেন!

▪️
১৮৮২ সাল ফ্রেড্রিক সিৎস নামের এক জার্মান ডাক্তারের গল্প। ডাক্তার সাহেব নতুন যে হাসপাতালে বদলি হয়ে এলেন সেখানকার মর্গের কর্মচারী থেকে শুরু করে ডাক্তাররাও বার বার মানা করে দিলেন যেন তিনি রাতের বেলা মর্গে না যান! কিন্তু সদ্য পাশ করে বেরুনো ডা. শিৎস সবার মানা অগ্রাহ্য করে সেই রাতে মর্গে যান আর পরের দিনই সেই হাসপাতাল থেকে বদলির আবেদন করেন। সেই রাতে তিনি মর্গে কি দেখেছিলেন? তিনি কোন ভূত বা দানব দেখেননি! তিনি দেখেন মর্গের চারটি লাশই তাঁর নিজের লাশ!

▪️
মনে আছে চার্লস ডারউইন কেন ডাক্তারি পড়া ছেড়েছিলেন? কারণ তখন চেতনানাশক ইনজেকশন ছিলনা ফলে অপারেশনের সময় অ্যাসিটট্যান্টরা রোগীকে চেপে ধরে রাখত আর সার্জনের কাজ ছিল যত্ত তাড়াতাড়ি সম্ভব অপারেশনটা করে ফেলা! ১৮৯৬ সালের দিকে আমেরিকাতে ডা. ব্রাউন নামে একজন সার্জন থাকতেন। তিনি প্রতিটি অপারেশন করার আগে রোগীকে একবার করে দেখতে যেতেন। এবং রোগীর ঘরে ঢুকেই তিনি বলে দিতেন যে তিনি অপারেশন করবেন কি করবেন না! অবাক করার মত ব্যাপার হলো, ডাক্তার ব্রাউন যে রোগীর অপারেশন করতেন না তাকে আর কোনভাবেই বাচানো যেতনা! যত্ত ভাল সার্জন দিয়েই অপারেশন করানো হোকনা কেন তারা আর বাঁচতো না! মারা যাওয়ার আগে ডাক্তার ব্রাউন তাঁর মেয়েকে বলে যান সেই রহস্য। তিনি নাকি রোগীর ঘরের ভিতরে ঢুকেই আগে খেয়াল করতেন রোগীর মাথার কাছে তাঁর মৃত স্ত্রী দাঁড়িয়ে আছেন কিনা! যেসব ক্ষেত্রে তিনি মহিলাকে দেখতে পেতেন না সেইসব অপারেশনই তিনি করতেন। কারন তাঁর স্ত্রী যে রোগীর পাশে দাঁড়িয়ে থাকবে সে আর বাঁচবে না!

▪️
১৯১৭ সাল আমেরিকার পেনসিলভেনিয়াতে ডা. থমাস নামক এক পল্লী ডাক্তারকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে যান এক বৃদ্ধ লোক। লোকটি জানিয়েছিল যে তাঁর স্ত্রীর অনেক অসুখ! ডাক্তার সাহেব নির্জন এলাকাতে লোকটির বাড়ি গিয়ে তাঁর স্ত্রীকে পরীক্ষা করে দেখেন যে মহিলা বহু আগেই মারা গেছেন! আর তখনই ডাক্তারকে অবাক করে দিয়ে মহিলা উঠে বলেন, “ডাক্তার সাহেব! সময় মত আসলেন না কেন? আমি তো আর বেঁচে নেই!” ডাক্তার সেখান থেকে পালিয়ে বাঁচেন! ধারনা করা হয় কণা বসুমিত্রের বিখ্যাত “হাতুড়ে ডাক্তারের ভূতুড়ে রোগী” গল্পটি এই কাহিনী অবলম্বনেই লেখা!
এরকমই হাজার হাজার কাহিনী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ডাক্তারদের নিয়ে।

05/07/2025
বুখারি ৭০৪৭: সামুরাহ ইবনু জুনদাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন সকালে আমা...
18/04/2025

বুখারি ৭০৪৭: সামুরাহ ইবনু জুনদাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন সকালে আমাদেরকে বললেনঃ গত রাতে আমি স্বপ্নে দেখলাম আমার কাছে দু’জন আগন্তুক আসল। আর আমাকে বলল, চলুন। আমি তাদের সঙ্গে চললাম। তারা আমাকে একটি চুলার কাছে নিয়ে গেলো, যেই চুলার উপরের দিকে সরু এবং নিচের দিকে প্রশস্ত ছিল। যেখান থেকে নর নারীর প্রবল চিৎকার ভেসে আসছিল। কিছুক্ষণ পর দেখলাম সেই চুলার উত্তপ্ত শিখার সাথে তারাও উপরে উঠছে আর নিচে নামছে। আমি আগন্তুক কে বললাম, এদের এমন বিভৎস শা'স্তি দেওয়া হচ্ছে কেন? আগন্তুক বললো, এরা হলো ব্যা'ভিচারী-ব্যা'ভিচারীণী ( অবৈধ সম্পর্ককারী নারী পুরুষ)" [বুখারি , হাদিস নং ৭০৪৭ এর অংশ]

হেকমত ও কল্যাণের পথে আসতে চাইলে ব্রেকআপ করে ফিরে এসে তওবা করতে হবে। যেহেতু তওবার প্রথম শর্ত গুনাহ থেকে তৎক্ষণাৎ ফিরে আসা

আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।যাকে হিকমাহ দান করা...
18/04/2025

আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।

যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির।

টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে পাচ্ছেন, পেট ভরে খেতে পারছেন না। কেননা আপনাকে সম্পদ দান করা হয়েছে, হিকমাহ দেয়া হয়নি যে কারণে আপনার ভিতর সাকিনা নেই।

আপনাকে হিকমাহ দেয়া হয়েছে যে জন্যে আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েও পরম প্রশান্তি নিয়ে পেট ভরে খেয়ে উঠে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ।

উচ্চশিক্ষিতা সুন্দরী স্ত্রী পেয়েও আপনি তাকে নিয়ে সুখী নন, কারণ আপনাকে হিকমা দেয়া হয়নি।

টয়োটা এলিয়নে চড়েও আপনি সুখী নন, আপনার কেন পাজেরো নাই? এর কারণ আপনার মাঝে হিকমাহ নাই, সাকিনা উঠে গেছে। আপনি আপনার অবস্থানে সুখী নন।

আরবি হিকমা শব্দের অর্থ প্রজ্ঞা। যাকে আল্লাহ তা'আলা হিকমা দান করেন সে সর্ব অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকে, শান্তিতে থাকে। এর অর্থ নিজেকে মানিয়ে চলা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকা।

রিজিক শব্দের অর্থ অনেক ব্যাপক।
■▪রিযিকেরর সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।
■▪রিযিক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।
■▪রিযিকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং
■▪রিযিক এর পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।

■■ রিযিক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।

■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।

■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না এবং একটিও বেশি না।

■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।

■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।

■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!

■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিযিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিযিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।

■■ রিযিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!

■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিযিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!

■■ কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিযিকের ভাগই খাচ্ছেন।

■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। কেননা,
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
-------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।"
-----(সুরা হুদ : আয়াত ৬)

■■ আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র বলেনঃ
-------"যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিযিক দেবেন, যা সে ধারণাও করতে পারবে না।"
-----(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)

■▪মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ এবং হালাল ও প্রশস্ত কামাই রোজগার ও রিযিক এর ব্যবস্থা করে দিন এবং সকল প্রকার হারাম কামাই রোজগার ও রিযিক থেকে হিফাযত করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন, এবং হিফাযত করুন(আমীন)।

বেশ‍্যা"কবিতাটি যখনই পড়তে যাই,আমার শরীরের প্রতিটা লোমকুপ শিরশির করে উঠে।বেশ্যা"বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামসাধুর নগরে ব...
06/11/2024

বেশ‍্যা"কবিতাটি যখনই পড়তে যাই,
আমার শরীরের প্রতিটা লোমকুপ শিরশির করে উঠে।

বেশ্যা"

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম

সাধুর নগরে বেশ্যা মরেছে
পাপের হয়েছে শেষ,
বেশ্যার লাশ হবে না দাফন
এইটা সাধুর দেশ।
জীবিত বেশ্যা ভোগে তো আচ্ছা, মরিলেই যত দোস?
দাফন কাফন হবে না এখন
সবে করে ফোস ফোস।
বেশ্যা তো ছিল খাস মাল, তোদের রাতের রানী,
দিনের বেলায় ভুরু কোচ কাও?
মরিলে দেওনা পানি!
সাধু সুনামের ভেক ধরিয়া দেখালি দারুন খেলা,
মুখোশ তোদের খুলবে অচিরে
আসবে তোদের বেলা।
রাতের আধারে বেশ্যার ঘর স্বর্গ তোদের কাছে,
দিনের আলোতে চিননা তাহারে?
তাকাও নাকো লাজে!
চিনি চিনি ভাই সব সাধু রেই হরেক রকম সাজ,
সুযোগ পেলেই দরবেশী ছেরে দেখাও উদ্দাম নাচ!
নারী আমাদের মায়ের জাতি বেশ্যা বানালো কে?
ভদ্র সমাজে সতীর ছেলেরা খদ্দের সেজেছে?
গরীবের বৌ সস্তা জিনিস সবাই ডাকো ভাবি,
সুযোগ পেলেই প্রস্তাব দাও আদিম পাপের দাবি।
স্বামী যখন মরলো ভাবির দুধের শিশু কোলে,
ভদ্র দেবর সুযোগ খোঁজে সহানুভূতির ছলে,
দিনের মত দিন চলে যায়,
হয় না তাতে দোষ
মরা লাশের সুযোগ পেয়ে মোল্লার রোষ।
মোল্লা সাহেব নায়েবে রাসুল ফতোয়া ঝারিশা কয়,
পতিতা নারীর জানাজা কবর এই এলাকায় নয়।
শুধাই আমি ওরে মোল্লা জানাযায় যত দোষ,
বেশ্যার দান নিয়াছো ঝোলিয়ে তুমি বেটা নির্দোষ?
বেশ্যার তবু আছে পাপ বোধ নিজেকে সে ভাবে দোষী,
তোমরা তো বেটা দিন বেচে খাও হচ্ছেয় খোদার খাসি।
আল্লাহর ঘর মসজিদে ও আছে বেশ্যার দান -কলেমা পড়েছে সে ওতো তবে নামেতে মোসলমান!
বেশ্যা নারী ব্যবসায় নারী পুরুষরা পুরুষরা সব সৎ?
জানি মোল্লা খুলবে না মুখ চাকরি যাওয়ার পথ!
আর কতকাল থাকবি অমন মুখোশ ধারীর দল,
আসবো এবার মশাল নিয়ে ভাঙতে তোদের কল।
সত্যর আলো জলবে যখন চিনবে তোদের সবে,
লেবাশধারী মুখোশধারী মুখোশ উপরে যাবে।
এই ভাবে আর চালাবি কত ছল চাতুরীর খেলা।
আসবে তিনি, এবার তোদের বিদায় নেবার পালা।।।

কাজী নজরুল ইসলাম।

আমি ওই পাখি পছন্দ করিনা , যে পাখি সবার সাথে উড়তে পছন্দ করে।💔😅
15/10/2024

আমি ওই পাখি পছন্দ করিনা , যে পাখি সবার সাথে উড়তে পছন্দ করে।💔😅

Address

Kushtia

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jannatul Firdause Munni Biswas posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jannatul Firdause Munni Biswas:

Share