Somewhere in RU

Somewhere in RU রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সবকিছু নিয়ে...
(4)

আর কিছু থাকলে কমেন্টে বলেন...
12/07/2025

আর কিছু থাকলে কমেন্টে বলেন...

12/07/2025

সাবধান! জুলাই চলছে......

'ঢাকায় যুবদল নেতা কতৃক নৃ*শংস কায়দায় হ*ত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ও খুলনায় যুবদল নেতাকে গুলি করে- র*গ কে*টে হত্যার প্রতিবাদ'-...
11/07/2025

'ঢাকায় যুবদল নেতা কতৃক নৃ*শংস কায়দায় হ*ত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ও খুলনায় যুবদল নেতাকে গুলি করে- র*গ কে*টে হত্যার প্রতিবাদ'- মিছিলে
ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি করে তিনি বলেন.....!

11/07/2025

হ্যালো ২৪-২৫ সেশনের জুনিয়র!
তোমাদের জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রেডি,তোমরা রেডি তো?

যেভাবে গগণ শিরিষে আবৃত প্যারিস রোডের নাম এসেছে !উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নুরুল আমিনের ভাষ্...
11/07/2025

যেভাবে গগণ শিরিষে আবৃত প্যারিস রোডের নাম এসেছে !

উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নুরুল আমিনের ভাষ্য মতে, ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও মনোরোম করে তোলার জন্য তৎকালীন উপাচার্য এম শামসুল হক বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেন। তিনি এ দায়িত্ব দেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগকে। উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা এবং তৎকালীন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী মো. ইউনুস ফিলিপাইন (মতান্তরে পকিস্তান) থেকে বিমান যোগে এই গগণ শিরিষ গাছগুলো ঢাকায় নিয়ে আসেন। অধ্যাপক ইউনুসের নেতৃত্বে লাগানো হয় এই গাছগুলো গাছগুলো রোপণের কিছু দিনের মধ্যেই সবার নজর কাড়তে শুরু করে।

অধ্যাপক নুরুল আমিন প্যারিস রোডের নামকরণ নিয়ে বলেন, আসলে প্রথম দিকে এই রোডের নাম "প্যারিস রোড" ছিল না। নামের প্রচলনটা মূলত শুরু হয় ৮০’র দশকের পর থেকে। তখনকার সময়ে বন্ধুরা মিলে সিনেমা হলে গিয়ে রোড টু সোয়াদ, রোড টু প্যারিস নামের চলচ্চিত্রগুলো আমরা খুব মজা করে দেখতাম। সেখানে দেখতাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের এই রাস্তার মতো ঐ চলচ্চিত্রগুলোতেও চওড়া আর দু’ধারে গাছে ঢাকা রাস্তা। সেখান থেকে আমাদের মনে ধারণার সঞ্চার হয়, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের রাস্তার সঙ্গে প্যারিসের রাস্তার সঙ্গে মিল আছে। তারপর থেকেই এই রাস্তার নাম প্যারিস রোড হিসেবে মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
*
[সেই নামের ভার গৌরবের সাখে এখনো বয়ে বেড়াচ্ছে দু’ধারের গগনশিরিষ গাছ এবং পিচঢালা রাস্তাটি। যদিও নানান সময়ে ঝড়ের কারনে বর্তমান গাছের সংখ্যা ও তার ডালপালা কমে গেছে ! তবে বেড়েছে কিছুটা কৃত্রিম সৌন্দর্য...সাথে অত্যাচার বেড়েছে ঐ গাছগুলোর প্রতি !]

*Collected

11/07/2025

মশাশুমারী-

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ২০২৫ সালের জুলাই মাসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী,
মশার সংখ্যা ৭৬ কোটি ৯১ লাখ ৩ হাজার ২৩১।এর মধ্যে স্ত্রী মশা ৭৩ কোটি ৪৭ লাখ ২ হাজার ১২০ এবং বাকী সংখ্যা পুরুষ মশা।

মতিহার হলের বিজ্ঞপ্তির পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন....
10/07/2025

মতিহার হলের বিজ্ঞপ্তির পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন....

10/07/2025

নির্মম বাস্তবতা

বিস্তারিত কমেন্টে.......
10/07/2025

বিস্তারিত কমেন্টে.......

এখানে শিক্ষকদের বেতন-ভাতার জন্য ৭৬% টাকা বরাদ্দ থাকে, দরিদ্রদের শিক্ষাবৃত্তির জন্য থাকে ০০%আবাসন সংকট,টিউশন সুবিধাহীন,পা...
09/07/2025

এখানে শিক্ষকদের বেতন-ভাতার জন্য ৭৬% টাকা বরাদ্দ থাকে, দরিদ্রদের শিক্ষাবৃত্তির জন্য থাকে ০০%
আবাসন সংকট,টিউশন সুবিধাহীন,পার্ট টাইম জবের অপ্রতুলতা সবমিলিয়ে দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য এক জাহান্নাম।

হিসাববিজ্ঞান ক্লাস সম্পর্কে জানেন? নাকি জানাবো? 🙂
09/07/2025

হিসাববিজ্ঞান ক্লাস সম্পর্কে জানেন? নাকি জানাবো? 🙂

একজন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ইন্টারভিউয়ের করুণ গল্প (পড়তে ৫ মিনিট সময় লাগবে)জুন ২০২৫-এর শেষ সপ্তাহ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্য...
09/07/2025

একজন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ইন্টারভিউয়ের করুণ গল্প (পড়তে ৫ মিনিট সময় লাগবে)

জুন ২০২৫-এর শেষ সপ্তাহ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
কলা অনুষদের ২০২৪-২৫ সেশনের এক ছাত্রীর ইন্টারভিউ নিচ্ছিলাম। কথোপকথনের মধ্য দিয়ে উঠে এলো তার জীবনসংগ্রামের মর্মস্পর্শী চিত্র:

বিশেষ দ্রষ্টব্য – কথায় আঞ্চলিকতা ছিলো ,তাই কিছুটা পরিমার্জিত।

আমি: কেমন আছো?
ছাত্রী: ভালো আছি স্যার।

আমি: তোমার বাসা কোথায়?
ছাত্রী: বেনাপোল, যশোর

আমি: বাবা কী করেন?
ছাত্রী: ভ্যান চালান।

আমি: কী ধরনের ভ্যান? অটো না প্যাডেল ভ্যান?
ছাত্রী: পায়ে চালান স্যার।

আমি: দিনে কত টাকা পান?
ছাত্রী: সবদিন সমান না স্যার। কখনো ১৫০, কখনো ২০০ টাকা।

আমি: কয় ভাইবোন?
ছাত্রী: ৩ ভাইবোন, আমিই বড়।

আমি: কোথায় থাকো?
ছাত্রী: মেসে থাকি স্যার। হলে সিট থার্ড ইয়ারের আগে পাবো না।

আমি: মেসে ভাড়া কত?
ছাত্রী: ৫৫০ টাকা। ২ মাসের টাকা বাকী আছে স্যার।

আমি: কী বলো! রাজশাহীতে মেয়েদের মেসের ভাড়া তো কমপক্ষে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, সেটাও টিনের ঘর। তুমি কিভাবে ৫৫০ টাকায় থাকো?
ছাত্রী: স্যার, আমি আসলে মেসের ছাদে একটা টিনের রুমে থাকি, যেখানে পুরানো ভাঙা জিনিস রাখে। তার পাশে একটা চৌকি পেতে থাকি।

আমি: খাওয়া-দাওয়া কোথায় করো? রান্না করো নাকি মেসে খাও?
ছাত্রী: স্যার, নিজে রান্না করি খাই।

আমি: কাল কী রান্না করেছ?
ছাত্রী: আজকে ২ দিন রান্না করিনি স্যার।

আমি: তাহলে আজ কী খেয়েছ? (তখন দুপুর ৩টা)
ছাত্রী: কিছু খাইনি স্যার।

আমি: গতকাল রাতে কী খেয়েছ?
ছাত্রী: কিছু না। গতকাল বিকেলে চা আর বিস্কুট খেয়েছি। রাতে খাইনি।

আমি: গতকাল দুপুরে?
ছাত্রী: কিছু না স্যার।

আমি: গতকাল সকালে?
ছাত্রী: স্যার, আগের দিনে ভাত রান্না করেছিলাম, কিছু ভাত রেখেছিলাম। সকালে দেখি পচে গেছে। ওই ভাতটা একটা ঝাল (কাঁচা মরিচ) দিয়ে খেয়েছি।

আমি: এখন গিয়ে কী খাবে?
ছাত্রী: চা আর বিস্কুট।

আমি: কেন? অসুস্থ হবে না?
ছাত্রী: স্যার, আমি বেশিরভাগ দিনে তাই খাই। আমাদের একটা চায়ের দোকান ছিলো, এইগুলো খেয়েই আমরা দিন পার করতাম। তাই অভ্যাস হয়ে গেছে।

আমি: প্রতিমাসে থাকা খাওয়া ও।পড়াশোনায় তোমার কত টাকা লাগে?
ছাত্রী: ১৫০০ থেকে ১৮০০ টাকা।

আমি: বাবা কত দেয় মাসে?
ছাত্রী: যখন যা লাগে দেয়।

আমি: একসাথে দেয়?
ছাত্রী: না। কখনো ২০০ টাকা, কখনো ১০০ টাকা করে পাঠায়।

আমি: শেষ কবে ভালো করে (পেট ভরে) খেয়েছ?
ছাত্রী: স্যার, পেট ভরে খেলে আমার পেটে ব্যথা হয়, বমি হয়। তাই খাই না। 😢

আমি: তোমার মা-বাবা কেমন আছে?
ছাত্রী: মা-বাবা দুইজনই অনেক অসুস্থ। নিজেরা ডাক্তারের কাছে যায় না, ওষুধ খায় না। ভালো একটা তরকারি-মাছ কিনে না। 😭

আমি: তুমি পড়াশোনা কেন করছ? পড়াশোনা না করে বিয়ে-শাদি করলে বাবার একটু চাপ কমতো।
ছাত্রী: স্যার, আমার বাবার স্বপ্ন যেন আমি ভালো কিছু করি। উনি বলেছেন, রক্ত বিক্রি করে হলেও আমাকে পড়াবেন।😭

এরপর আমি ছাত্রীর বাবাকে কল করি

বাবার সাথে ফোনালাপ:
আমি: সালাম, আপনি কেমন আছেন? আমি আপনার মেয়ের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কথা বলার জন্য ফোন দিয়েছি।
বাবা: জ্বি, আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহ্ রাখছেন ভালো।

আমি: আপনি কোথায় আছেন?
বাবা: আমি রাস্তায়, ভ্যানে, বাড়ি যাচ্ছি।

আমি: আপনি কী করেন?
বাবা: আমি ভ্যান চালাই।

আমি: পায়ের ভ্যান নাকি মোটর ভ্যান?
বাবা: পায়ের ভ্যান। এতো টাকা পামু কই মোটর লাগাইতে? এমনি কিস্তির টাকা শেষ হয় না।

আমি: আপনি কি ভ্যানে মাল টানেন নাকি মানুষ?
বাবা: মানুষ স্যার। কিন্তু এখন আর লোকজন আমার ভ্যানে উঠতে চায় না। রোদে গরম লাগে, বৃষ্টিতে ভিজে যায়।

আমি: আজকে কত টাকা রোজগার হল?
বাবা: ১৩০ টাকা। সেটা দিয়ে গরুর গোস্ত কিনছি। অনেক দিন বাসায় বাচ্চারা গোস্ত নিয়ে যেতে বলে, পারিনি তাই আজকে কিনলাম।

আমি: কতটুকু দিলো ১৩০ টাকার?
বাবা: ১২০ টাকার কিনেছি, ১০ টাকার মসলা। মোট ৪ টুকরা হলো, তার মধ্যে ১টা হাড়। বাসায় সবাই এক টুকরা করে পাবে। সাথে আলু দিয়ে জোল হবে।

আমি আর কান্না চেপে রাখতে না পেরে কল কেটে দিলাম, কিছু না বলেই। সেদিন রাতে আল্লাহর কাছে অভিযোগ নিয়ে অনেক কেঁদেছি।

কপি: আনোয়ার হোসেন

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Somewhere in RU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share