An-Naba Hijama Rajshahi: Hijama & Physiotherapy Center

  • Home
  • An-Naba Hijama Rajshahi: Hijama & Physiotherapy Center

An-Naba Hijama Rajshahi: Hijama & Physiotherapy Center "তোমরা যে সকল পদ্ধতিতে চিকিৎসা করো তার মধ্যে হিজামা (কাপিং থেরাপি) সর্বত্তম।" সহি বুখারী -৫৬৯৭।
(1)

হিজামা/কাপিং থেরাপি চিকিৎসা কী?
💠💠হিজামা এমন একটি চিকিৎসা যাতে অন্যান্য মেডিকাল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। কেবল নিরাময় আছে (সুবাহনাল্লাহ)। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি সাল্লাম তাঁর নিজের জন্য এ চিকিৎসাটি করিয়েছিলেন।
#হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা।
এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া।
আধুনিক পরিভাষায় Cupping ( #কাপিং),বাংলাতে #শিংগা লাগানো।
💠💠হিজাম

া কিভাবে কাজ করে::
শরিরের বিভিন্ন স্থান থেকে নেগেটিভ সাকশনের মাদ্ধমে চামড়ার নিচে ছড়িয়ে থাকা অপ্রয়োজনীয় রক্ত বের করে আনা হয়।এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
💠💠আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (সা:)বলেছেন-
জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে তার মধ্যে হিজামাই হল সর্ব উত্তম।
আল-হাকিম, হাদিস নম্বরঃ ৭৪৭০.
💠💠জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।
” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০২
💠💠হিজামা/কাপিং থেরাপি দ্বারা যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
১। দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা(মাইগ্রেনসহ)
২। রক্তদূষণ
৩। উচ্চরক্তচাপ
৪। চুল পড়া
৫। ঘুমের ব্যাঘাত
৬। পায়ে ব্যথা
৭। বাতের ব্যথা
৮।নার্ভের সমস্যা
৯। আথর্রাইটিস
১০।গেটে বাত
১১। ত্বকের বর্জ পরিস্কার
১২।ঘাড়ে ব্যথা
১৩। দীর্ঘ মেয়াদী চর্ম রোগ
১৪। কিডনী রোগ
১৫। মাংস পেশীর ব্যথা
১৬।হাড়ের স্হানচু্তি জনিত ব্যথা
১৭।সাইনুসাইটিস
১৮।অবস(প্যরালাইসিস)
১৯।গ্যাস্ট্রিক পেইন,এসিডিটি
২০।হাঁপানি (Asthma)
২১।হৃদরোগ
২২।থাইরয়েড
২৩। শারিরিক দুর্বলতা
২৪।গোড়ালি ব্যাথা
২৫।ব্লাক ম্যাজিক বা কালো জাদুর সমস্যা
২৬।বমির সমস্যা
২৭।হাটু ব্যাথা
২৮।কোমর ব্যাথা
২৯।হাড় ক্ষয়জনিত ব্যাথা
৩০।লিভার ডিজিজ
৩১।মিসক্যারেজের সমস্যা
৩২।ইরেগুলার প্রিয়োড
৩৩।হরমনাল সমস্যা
৩৪।ডিপ্রেশন ...
ইত্যাদি ভিবিন্ন রোগ...।।
💠আমাদের সেন্টারে মহিলাদের জন্যে পরিপূর্ণ পর্দার সাথে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা চিকিৎসা করানো হয়।
🏘️🏘️🏘️🏘️🏘️রাজশাহী🏘️🏘️🏘️🏘️
-----------------------------------------
🏘️আমাদের ঠিকানাঃ আব্দুস সাত্তার সুপার মার্কেট, নওদাপাড়া বাজার,রাজশাহী।
🤳মোবাইলঃ 01937364681, 01537736170
🏘️🏘️🏘️🏘️🏘️ঝিনাইদহ🏘️🏘️🏘️🏘️
-----------------------------------------
ঠিকানাঃ ভাইবন্ধু ফার্মেসী,সদর হাসপাতালের সামনে #ঝিনাইদহ।
🤳মোবাইলঃ 01937364681, 01537736170
📘আমাদের ফেসবুক পেজঃ
https://fb.watch/bg2dAEE5tE/
#হিজামা_রাজশাহী
#হিজামা_সেন্টার_রাজশাহী
#হিজামা_চিকিৎসা
#রাজশাহী
#হিজামা




#রাজশাহী_হিজামা_সেন্টার
#রাজশাহী_হিজামা

📿 রুকিয়া করার পর সকাল – বিকেল – রাতের পূর্ণ রুটিন----এ রুটিন অনুযায়ী আমল করলে ইনশাআল্লাহ জাদু, বাঁধন, জিনের প্রভাব স্ব...
20/10/2025

📿 রুকিয়া করার পর সকাল – বিকেল – রাতের পূর্ণ রুটিন----

এ রুটিন অনুযায়ী আমল করলে ইনশাআল্লাহ জাদু, বাঁধন, জিনের প্রভাব স্বপ্নে প্রকাশ পেতে শুরু করবে এবং ধীরে ধীরে নষ্ট হবে।
---
🌅 সকালের রুটিন

✅ ১. ফজরের পর সূরা আল-বাকারাহ শুনবেন (কমপক্ষে ১ ঘন্টা বা ১০ পৃষ্ঠা পড়া/শোনা)।
✅ ২. আয়াতুল কুরসি ১ বার
✅ ৩. সূরা ফালাক ও নাস – ৩ বার করে দেহে হাত বুলিয়ে ফুঁ দিবেন।
✅ ৪. রুকিয়া করা পানি (পড়া পানি) ১ গ্লাস পান করবেন।
✅ ৫. মধু + কালোজিরা (৭টি দানা) খেয়ে দোয়া করবেন:

> “আল্লাহ, এ মধু ও কালোজিরার মাধ্যমে আমাকে যাদু ও জিন থেকে শিফা দান করুন।”
---

🌤 বিকেলের রুটিন (আসর-এর পর)

✅ ১. সূরা ফালাক, নাস, ইখলাস – ৩ বার করে দেহে ফুঁ।
✅ ২. ৭০ বার “لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللّهِ” পাঠ
✅ ৩. রুকিয়া অডিও শুনবেন ৩০ মিনিট (যেমন শাইখ সাদ আল ঘামদির রুকিয়া, জাদুর বিরুদ্ধে রুকিয়া)।
✅ ৪. রুকিয়া করা পানি শরীরে মাখবেন (মাথা-বুক-পেট)।

🌙 রাতের রুটিন (ঘুমের আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ)

✅ ১. ওজু করে নামায পড়ুন (সুনান, তাহাজ্জুদ, অথবা ২ রাকাত নফল শিফার নিয়তে)
✅ ২. নিচের আয়াতগুলো পড়ুন:

আয়াতুল কুরসি – ১ বার

সূরা বাকারা শেষ দুই আয়াত (آمن الرسول…)

সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস – ৩ বার করে ফুঁ দিয়ে দেহে লাগান

✅ ৩. রুকিয়া পানি পান করে ঘুমাবেন।
✅ ৪. নিয়ত করবেন:

> “হে আল্লাহ! যদি কোনো যাদু, জিন বা বন্ধন আমার উপর কার্যকর থাকে, স্বপ্নের মাধ্যমে সত্য প্রকাশ করুন এবং আমাকে চিকিৎসায় সহায়তা দিন।”

🍃 যে লক্ষণগুলো দেখা দিলে বুঝবেন রুকিয়া কাজ ধরেছে

স্বপ্নে সাপ, কুকুর, বিড়াল, অন্ধকার ঘর, জাল, মাটির নিচে কিছু বাঁধা – এগুলো দেখা।

স্বপ্নে কেউ আঘাত করতে চাইছে বা কবরস্থান দেখা।

হঠাৎ ভয় পেয়ে ঘুম ভেঙে যাওয়া।

মাথায় চাপ অনুভব করা।

🔔 এগুলো ভয় পাওয়ার নয়! বরং প্রমাণ যে জাদু প্রকাশ পাচ্ছে এবং ভাঙতে শুরু করে

19/10/2025

🧑‍🦽আপনি কি দীর্ঘদিন যাবৎ অসহ্য
🔸ঘাড় ব্যাথা,
🔸কোমর ব্যাথা,
🔸পিঠ ব্যাথা,
🔸হাঁটু ব্যাথা,
🔸মাথা ব্যাথা,
🔸বাত ব্যাথা, সহ যেকোনো ব্যথা জনিত সমস্যায় ভুগছেন?
😰আর নয় চিন্তা আমাদের সেন্টারে হিজামা/কাপিং থেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে ব্যথা জনিত সমস্যা স্থায়ীভাবে দুর করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

🩺আমরা 6️⃣বছর ধরে হিজামা/কাপিং থেরাপি নিয়ে কাজ করছি।
তাই রোগকে শরীরে পুষে না রেখে এখনই হিজামা চিকিৎসা নিন।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন আর সুস্থ জীবনে ফিরে আসুন, আপনার সুস্থতায় আমাদের প্রধান লক্ষ্য। 😍
🟨আমাদের কম্মাইন্ড চিকিৎসা নিয়ে ফিরে আসতে পারেন সুস্থ জীবনে।
👰👰মহিলাদের জন্যে রয়েছে মহিলা চিকিৎসক।
আমাদের সার্ভিস সূমহ:
🔷ফায়ার কাপিং ম্যাসেজ
🔶হিজামা/কাপিং থেরাপি
🔷ফিজিওথেরাপি
🔶বডি ম্যাসেজ
🔷ফেসিয়াল কাপিং (ব্রোন এর ট্রিটমেন্ট) করে থাকি।
🔶রুকইয়াহ (জিন, যাদু,বদ নজরের কুর'আনিক ট্রিটমেন্ট)
🔹🔸▫️▪️🔹🔸▫️▪️🔹🔸▫️▪️🔹
সেন্টারে এসে কথা বলতে পারেন:
🩺আপনার রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত বলুন।
📞সিরিয়াল নিতে ফোন করুনঃ 0️⃣1️⃣9️⃣0️⃣7️⃣2️⃣5️⃣2️⃣4️⃣9️⃣0️⃣
🩺মহিলা: 01516572235 (WhatsApp)
🩺পুরুষ: 01537736170 (WhatsApp)
🌐বালিয়াপুকুর মেইন রোড, আর এইচ গেট (রুয়েট ২য় গেট) এর অপজিটে,উপর ভদ্রা, রাজশাহী।

🩺 সুন্নাহ চিকিৎসা — হিজামা (কাপিং থেরাপি)রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:"তোমরা হিজামা চিকিৎসা গ্রহণ করো, এতে অনেক রোগের আরোগ্য রয়ে...
19/10/2025

🩺 সুন্নাহ চিকিৎসা — হিজামা (কাপিং থেরাপি)
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
"তোমরা হিজামা চিকিৎসা গ্রহণ করো, এতে অনেক রোগের আরোগ্য রয়েছে।"
(সহিহ বুখারী)

✨ হিজামা হলো একটি প্রাচীন অথচ বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা পদ্ধতি,
যার মাধ্যমে শরীরের ক্ষতিকর রক্ত, টক্সিন ও দূষিত পদার্থ বের করে
শরীরকে করে তোলে হালকা, সতেজ ও সুস্থ।

🌿 হিজামার উপকারিতা:
✅ মাথাব্যথা, মাইগ্রেন ও ব্যাকপেইনে আরাম
✅ মানসিক প্রশান্তি ও ঘুমের উন্নতি
✅ শরীরের ইমিউনিটি বৃদ্ধি
✅ হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা
✅ ত্বক ও রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে

💧 আমরা হিজামা করি সম্পূর্ণ হাইজিনিক ও নিরাপদ উপায়ে,

📍 সুন্নাহ চিকিৎসা হিজামা — রাসুল ﷺ এর প্রিয় চিকিৎসা
“আন-নাবা হিজামা সেন্টার, রাজশাহী
📞 ০১৫৩৭৭৩৬১৭০

19/10/2025

এক বোন কে হিজামা এবং রুকিয়াহ শারিয়াহ ট্রিটমেন্ট চলছে। জ্বীন বলে আমি তো শয়তান এর চ্যালা কিছুই করতে পারবি না😈

Alopecia areataহিজামা/কাপিং থেরাপি চিকিৎসায় ভালো হয়। ইনশাআল্লাহ তবে কারন বের করা জরুরি। কারননিজের শরীর চুলের বিরুদ্ধে যু...
18/10/2025

Alopecia areata
হিজামা/কাপিং থেরাপি চিকিৎসায় ভালো হয়। ইনশাআল্লাহ
তবে কারন বের করা জরুরি। কারন
নিজের শরীর চুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে?

তাবিজ কী ঔষুধের মতো!আমি:  ভাই শরীরে তাবিজ ঝুলিয়েছেন কেন?ওনি: একটা সমস্যায় (রোগে) আক্রান্ত আছি  তাই  তাবিজ ঝুলিয়েছি।...
18/10/2025

তাবিজ কী ঔষুধের মতো!
আমি: ভাই শরীরে তাবিজ ঝুলিয়েছেন কেন?
ওনি: একটা সমস্যায় (রোগে) আক্রান্ত আছি তাই তাবিজ ঝুলিয়েছি।

আমি: শরীরে তাবিজ ঝুলানো তো 'শিরক'।
ওনি: শুনেন কেউ যদি মনে করে তাবিজ'ই রোগ থেকে মুক্তি দান করবে তাহলে তা শিরক হবে, কিন্তু যদি মনে করে তাবিজের মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আমাকে সুস্থতা দান করবেন তাহলে তা শিরক হবে না। তাবিজ হচ্ছে 'ঔষুধের' মতো। রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঔষুধ খেলে যেমন শিরক হয়না তেমনি তাবিজ ব্যবহার করলেও শিরক হয় না।

আমি: আচ্ছা ভাই ধরেন, আপনি অসু্স্থ হয়ে ডাক্তার দেখাতে গেলেন, ডাক্তার আপনাকে দেখার পর কিছু ঔষুধ দিলো এবং বলে দিলো এগুলো সকাল বিকাল দুইবার করে খাবেন। এখন উক্ত ঔষুধগুলো যদি আপনি না খেয়ে গলায় বা শরীরের অন্য কোন জায়গায় ঝুলিয়ে রাখেন তাহলে কোন উপকার হবে কি?--হবে না। ঠিক তেমনি তাবিজও শরীরে ঝুলিয়ে রাখলে কোন উপকার হয় না। আপনি যদি তাবিজকে ঔষুধের মতোই মনে করে থাকেন তাহলে তাবিজকেও ঔষুধের মতো করেই খেয়ে ফেলুন! তবে যদি কোন উপকার(?) হয়!
ওনি~ ইয়ে মানে...

আসলে আমরা যখনই মানুষকে বলতে যাই তাবিজ ব্যবহার করা শিরক। রাসূল (ﷺ) তাবিজ ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন। তখন তারা আমাদের সামনে বিভিন্ন যুক্তি ধার করিয়ে তাবিজ ব্যবহার করাকে জায়েজ বানাতে চায়। অথচ যুক্তি দিয়ে কোন হারামকে হালাল, নাজায়েজ কে জায়েজ বানানোর অধিকার কারো নেই। রাসূল (ﷺ) যেহেতু তাবিজ ব্যবহার করাকে শিরক বলেছেন সুতরাং শিরক'ই। যে তা ব্যবহার করবে সে অবশ্যই আল্লাহর সাথে শিরককারী (মুশরিক) হিসেবে গন্য হবে।

রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
مَنْ تَعَلَّقَ تَمِيمَةً فَقَدْ أَشْرَكَ.
"যে ব্যক্তি তাবীজ লটকালো সে শির্ক করল"
[মুসনাদে আহমাদ, ৪/১৫৬। সিলসিলাতুল সহীহাহ, হাদিস: ৮০৯]

রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
إِنَّ الرُّقَى وَالتَّمَائِمَ وَالتِّوَلَةَ شِرْكٌ.
"ঝাড়-ফুঁক করা (অন্য হাদিস দ্বারা কোরআন এবং সহিহ হাদিসের আয়াত ও দোআ দিয়ে ঝাড়-ফুঁক করা জায়েজ), তাবীজ লটকানো এবং স্বামীর ভালবাসা অর্জনের জন্য যাদুমন্ত্রের আশ্রয় নেয়া শির্ক" [আবু দাউদ, সিলসিলাতুল সহীহাহ হাদিস: ১১৬১]

রাসূল (ﷺ) আরো বলেছেন,

مَنْ تَعَلَّقَ تَمِيمَةً فلا أتم الله له ومن علق ودعة فلا ودع الله له.
"যে ব্যক্তি তাবীজ লটকালো, আল্লাহ্ যেন তার উদ্দেশ্য পূর্ণ না করেন। আর যে ব্যক্তি রোগমুক্তির জন্যে শামুক বা ঝিনুকের মালা লটকালো, আল্লাহ্ যেন তাকে শিফা না দেন।"
[মুস্তাদরাকে হাকেম, ৪/২১৯]

আল্লাহ তা'আলা উদ্ভিদ ও গাছ-গাছালির মাঝে রোগ থেকে মুক্তির জন্য বিভিন্ন উপাদান রেখেছেন। সেই গাছ-গাছালি থেকে ওষুধ তৈরি করে সেগুলো সেবন করা জায়েজ। এই ঔষুধগুলো খাওয়া বা সেবন করার মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে রোগব্যাধি থেকে সুস্থতা দান করেন। বৈজ্ঞানিক ভাবেও এটা প্রমানিত। পক্ষান্তরে তাবিজ ব্যবহার করলে বিন্দুমাত্র কোন উপকার হয় না বরং আরো দেহের মানসিক রোগ বৃদ্ধি করে।

রাসূল (ﷺ) এক ব্যক্তির হাতে পিতলের একটি আংটি (তাবিজ) দেখে বললেনঃ এটি কী? সে বললঃ এটি দুর্বলতা দূর করার জন্যে পরিধান করেছি। তখন রাসূল (ﷺ) তাকে বললেনঃ

انْزِعْهَا فَإِنَّهَا لَا تَزِيدُكَ إِلَّا وَهْنًا فَإِنَّكَ لَوْ مِتَّ وَهِيَ عَلَيْكَ مَا أَفْلَحْتَ أَبَدً.
"তুমি এটি খুলে ফেল। কারণ এটি তোমার দুর্বলতা আরো বাড়িয়ে দিবে। আর তুমি যদি এটি পরিহিত অবস্থায় মৃত্যু বরণ কর, তাহলে তুমি কখনই (পরকালে) সফলতা অর্জন করতে পারবে না।"[মুসনাদে আহমাদ, ইমাম আহমাদ শাকের হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন,১৭/৪৩৫]

হুজায়ফা (রাদিঃ) দেখলেন এক ব্যক্তির হাতে একটি সুতা বাঁধা আছে। তিনি তা কেটে ফেললেন এবং কুরআনের এই আয়াতটি পাঠ করলেন,

وَمَا يُؤْمِنُ أَكْثَرُهُمْ بِاللَّهِ إلاَّ وَهُمْ مُشْرِكُونَ.
"তাদের অধিকাংশই আল্লাহকে বিশ্বাস করে; কিন্তু সাথে সাথে শিরকও করে।" (সূরা ইউসুফঃ ১০৬) [মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা: ৫/৩৫]
❒ কোরআনের আয়াত দ্বারা তাবিজ ব্যবহার করা যাবে কি?

এর জবাবে বলবো, আলেমগন এই বিষয়ে মতভেদ করেছেন। কেউ কেউ বলেছেন জায়েজ আবার কেউ কেউ বলেছেন জায়েজ নয়। তবে অধিকাংশ সালাফদের মত হচ্ছে, কোরআনের আয়াত দ্বারাও তাবিজ লেখা জায়েজ নয়। এবং এই মতটিই সর্বাদিক সত্যের নিকটবর্তী। কেননা রাসূল (ﷺ) আমভাবে তাবিজকে শিরক বলেছেন। কোথাও তিনি বলেননি যে, কোরআনের আয়াত দ্বারা তাবিজ ব্যবহার করা যাবে! আর দ্বীয়িয়ত, কোরআন দ্বারা তাবীজ ব্যবহার করা হলে কুরআনের অবমাননা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ অধিকাংশ সময় মানুষ অপবিত্র অবস্থায় তা বহন করবে, তা নিয়ে টয়লেটে প্রবেশ করবে এবং অপবিত্র স্থানে গমণ করবে। এতে করে কুরআনের সম্মান ও ইজ্জত নষ্ট হবে। সুতরাং, কোরআনের আয়াত দ্বারাও তাবিজ ব্যবহার করা ঠিক নয়।(আল্লাহু আলাম)
[ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম, প্রশ্ন নং: ২৫]
তবে কোরআন এবং সহিহ হাদিসের আয়াত ও দোআ দ্বারা ঝাড়-ফুঁক করা, পানি পড়া দেওয়া জায়েজ। [সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৫৮৬৩]
আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে তাবিজ-কবজ ও শিরকের মতো সবচেয়ে বড় গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার তাওফ্বীক দান করুন,,[আ-মীন]।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
Collected

🌻 ত্বকের জন্য তিব্বী নববীর রেসিপি—1️⃣ ধারিরাহ (Sweet Flag/Bach) দিয়ে ফোঁড়া/ব্রণ চিকিৎসা———————————————————📖 হাদিস:রাসূলু...
17/10/2025

🌻 ত্বকের জন্য তিব্বী নববীর রেসিপি—

1️⃣ ধারিরাহ (Sweet Flag/Bach) দিয়ে ফোঁড়া/ব্রণ চিকিৎসা—
——————————————————
📖 হাদিস:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর স্ত্রী আয়েশা (রা.)-এর আঙুলে ছোট ফোঁড়া দেখলেন এবং বললেন:

তোমার কাছে কি ‘ধারিরাহ’ আছে?
তিনি বললেন: জ্বী।
তখন নবী (সঃ) বললেন—
এটা লাগাও এবং এই দোয়া পড়ো - اللَّهُمَّ مُصَغْرَ الْكَبِيرِ وَمُكبّر الصَّغِيرِ صَغْرُ مَا بِي

বাংলা উচ্চারণ: “আল্ল-হুম্মা মুসাগ্গিরাল কাবীরি ওয়া মুকাব্বিরাস সাগীরি, সাগ্গির মা বী।”
এরপর ফোঁড়াটি ভালো হয়ে যায়।

— ফুতুহাতুর রাব্বানিয়‍্যাহ ৪/৪৮, ইবনে সুন্নি, ইবনে হাজর (রহ.)।

🍯রেসিপি:

ধারিরাহ গুঁড়া – ১ চা চামচ,
পানি/গোলাপজল – সামান্য
মিশিয়ে পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে লাগান। দোয়া পড়ুন। শুকালে ধুয়ে ফেলুন।

▪️উপকারিতা: ফোড়া শুকায়, প্রদাহ কমায়।

2️⃣ কালোজিরার তেল প্রদাহ ও ব্রণের জন্য—
——————————————————
📖 হাদিস:
রাসূলুল্লাহ বলেছেন:
“কালোজিরা মৃত্যু ছাড়া সব রোগের জন্য শিফা।”
— সহীহ বুখারী (৫৬৮৮), সহীহ মুসলিম (২২১৫)।

🍯রেসিপি:

কালোজিরার তেল কয়েক ফোঁটা,
অলিভ অয়েল – ১ চা চামচ,
মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগান। রাতে লাগিয়ে রাখলে ভালো কাজ করে।

▪️উপকারিতা: প্রদাহ কমায়, ব্রণ শুকায়।

3️⃣ মধুর মাস্ক - ক্ষত ও শুষ্ক ত্বকের জন্য—
————————————————
📗 কুরআন:
“তাদের (মৌমাছি) পেট থেকে এক পানীয় (মধু) বের হয়, যাতে মানুষের জন্য শিফা আছে।”
— সূরা নাহল – ৬৯

📖 হাদিস:
রাসূলুল্লাহ বলেছেন:
“মধু খাও, কারণ এতে শিফা আছে।”
— সহীহ আল-বুখারী (৫৬৮৪)।

🍯রেসিপি:

খাঁটি মধু - ১ টেবিল চামচ,
(ঐচ্ছিক) কয়েক ফোঁটা লেবুর রস,
সরাসরি মুখে বা ক্ষতস্থানে লাগান, ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

▪️উপকারিতা: ক্ষত সারায়, ব্যাকটেরিয়া মারে, ত্বক মসৃণ করে।

4️⃣ দুধ/ছানা দিয়ে ত্বক পরিষ্কার—
——————————————
📖 হাদিস (ইশারা):
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, দুধে বরকত আছে, এটি খাবার ও পানীয় দুই-ই।
— সহীহ ইবনে মাজাহ (৩৩২৪)।

🍯রেসিপি:

কাঁচা দুধ / ছানা – ২ টেবিল চামচ,

▪️তুলার বল—
তুলা ভিজিয়ে মুখ বা ত্বকে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

▪️উপকারিতা: ত্বক উজ্জ্বল ও কোমল রাখে।

5️⃣ সিদর / বড়ই পাতার ফেসপ্যাক—
———————————————
📖 হাদিস:
রাসূলুল্লাহ বলেছেন:
“তোমরা তোমাদের মৃতদেরকে সিদর/বড়ই পাতার পানিতে গোসল করাও।”
—সহীহ মুসলিম (৯৪১)।

জীবিত মানুষের ক্ষেত্রেও সিদর / বড়ই পাতা গোসল, চিকিৎসা ও পরিশুদ্ধির কাজে ব্যবহৃত হতো।

🍯রেসিপি:

শুকনো বড়ই পাতা গুঁড়া ২ টেবিল চামচ,
পানি/গোলাপজল – প্রয়োজন মতো
মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানান, মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। শুকালে ধুয়ে ফেলুন।

▪️উপকারিতা: ত্বক পরিশুদ্ধ করে, অ্যালার্জি কমায়, ব্রণ ও
চুলকানি দূর করে।

সবগুলোই প্রাকৃতিক সাশ্রয়ী সুন্নাহ ভিত্তিক।
যারা সংবেদনশীল ত্বকের, আগে ছোট অংশে টেস্ট করবেন।

🌻----------------------------🌻

🍁 প্রাকৃতিক উপায়ে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার ইসলামিক টিপস—
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
▪️ইসলামে বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শুধু প্রসাধনী ব্যবহার করাই নয়, বরং প্রাকৃতিক উপায়ে সৌন্দর্য ধরে রাখা এবং তা আল্লাহর দেওয়া উপহার হিসেবে সংরক্ষণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু ইসলামিক টিপস দেওয়া হলো, যা মেয়েদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে।

1️⃣ অজু করা - সৌন্দর্যের প্রথম শর্ত।
———————————————
রাসুল (সাঃ) বলেছেন:
অজুর মাধ্যমে মুখমণ্ডল ধৌত করলে, সেই অংশ থেকে পাপ ঝরে পড়ে।
— (সহিহ বুখারি)।

▪️উপকারিতা:

ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ থাকে।
ব্রণ ও কালো দাগ দূর হতে সাহায্য করে।
অজুর মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়, যা ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখে।

2️⃣ যিকির ও দোয়া করা অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যের উৎস।
————————————————————
চেহারায় নূর বাড়ানোর জন্য নিয়মিত যিকির করা খুবই উপকারী।

দোয়া: اللَّهُمَّ كَمَا أَحْسَنْتَ خَلْقِي فَأَحْسِنُ خُلُقِي

অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনি যেমন আমার আকৃতি সুন্দর করেছেন, তেমনই আমার চরিত্রও সুন্দর করুন।”
— (তিরমিজি, ৩৫৮৩)।

3️⃣ সুন্নতি খাবার গ্রহণ করা।
—————————————
রাসুলুল্লাহ (সঃ) যেসব খাবার খেতেন, সেগুলো স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের জন্যও উপকারী।

▪️শহদ (মধু)।
আল্লাহ বলেছেন—
“মধুতে রয়েছে মানুষের জন্য আরোগ্য।”
— (আল কুরআন, সূরা আন-নাহল: ৬৯)।

🎋 উপকারিতা: ত্বককে নরম ও মসৃণ রাখে।

▪️আল-হাব্বাতুস সাওদা (কালোজিরা)।
রাসুল (সঃ) বলেছেন:
“এতে সকল রোগের নিরাময় আছে, শুধু মৃত্যুর ব্যতীত।”
— (সহিহ বুখারি)।

🎋 উপকারিতা: চেহারার দাগ কমায় এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

▪️তুমুর (খেজুর)।
রাসুল (সঃ) বলেছেন:
যে ব্যক্তি সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সে সারা দিন বিষ এবং জাদুর ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে।
— (বুখারি, ৫৪৪৫)।

🎋 উপকারিতা: শরীরের ভেতর থেকে পুষ্টি যোগায়, ত্বক উজ্জ্বল করে।

4️⃣ পর্যাপ্ত পানি পান করা সুন্নতি অভ্যাস।
—————————————————
রাসুল (সঃ) পানি পান করার ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে তিনবারে পান করতেন।

🎋 উপকারিতা:

▪️শরীরের টক্সিন দূর করে।
▪️ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে।
▪️চুল ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

5️⃣ পর্যাপ্ত ঘুম চেহারার প্রশান্তির উৎস।
————————————————
রাসুল (সঃ) রাতের প্রথম ভাগে শুয়ে পড়তেন এবং শেষ রাতের এক অংশে তাহাজ্জুদ পড়তেন।

🎋 উপকারিতা:

▪️ডার্ক সার্কেল ও ফোলাভাব দূর হয়।
▪️ত্বক সতেজ ও প্রাণবন্ত থাকে

সৃষ্টি জগতের মধ্যে সর্বোচ্চ সৌন্দর্য আল্লাহ তাআলা মানুষকে দিয়েছেন। তাই এ সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করার জন্য নির্দিষ্ট কোন আমল দেননি। তবে এই সৌন্দর্যকে বজায় রাখার জন্য উপরে কিছু টিপস দেয়া হয়েছে।

পরবর্তীতে চুলের, ত্বকসহ শরীরের সব সমস্যার ইসলামিক রেসিপি দেওয়া হবে ইংশাআল্লাহ্।

17/10/2025

হে যুবক বিয়ে করো!🥹

‘আজীবন লকিং’ ও ‘রূহানী হিজামা’ নামক ভণ্ডামির শরয়ী খণ্ডন!ফেসবুকে প্রচারিত এক পোস্টে কথিত রাকী নামধারী একজন মুদাব্বির ও কব...
17/10/2025

‘আজীবন লকিং’ ও ‘রূহানী হিজামা’ নামক ভণ্ডামির শরয়ী খণ্ডন!
ফেসবুকে প্রচারিত এক পোস্টে কথিত রাকী নামধারী একজন মুদাব্বির ও কবিরাজ দাবি করেছেন যে, রোগীর পরিপূর্ণ চিকিৎসার পর তিনটি কাজ—শরীর লক, ব্লাড লক ও রূহানী হিজামা—করে দেওয়া আবশ্যক, যার মাধ্যমে রোগী নাকি "আজীবনের জন্য নিরাপদ" হয়ে যাবে এবং জিন-জাদু আর প্রবেশ করতে পারবে না।

এই দাবিটি সম্পূর্ণরূপে বাতিল, শরীয়তবিরোধী এবং তাওহীদের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। এটি সাধারণ মুসলিমদের ঈমান নিয়ে এক ভয়ঙ্কর খেলা এবং রুকইয়াহ শারইয়াহর নামে প্রতারণা ও দ্বীনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিদ'আত ছাড়া আর কিছুই নয়। নিচে কোরআন, সুন্নাহ এবং সালাফদের মূলনীতির আলোকে এই ভণ্ডামির অসারতা বিস্তারিতভাবে প্রমাণ করা হলো:

১. ‘আজীবন সুরক্ষা’র দাবি: গায়েবের জ্ঞানে হস্তক্ষেপ এবং শিরকের প্রবেশদ্বার
ইসলামের মৌলিক আকিদা হলো, মানুষের ভালো-মন্দ, সুস্থতা-অসুস্থতা এবং নিরাপত্তা সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তা'আলার ইচ্ছার অধীন। তিনিই একমাত্র নিরাপত্তাদাতা এবং রক্ষাকর্তা। কোনো রাকী বা মুদাব্বিরের এমন কোনো ক্ষমতা নেই যে সে একবার কোনো আমল করে একজন মানুষকে আজীবনের জন্য জিন-জাদু থেকে ‘লক’ বা সুরক্ষিত করে দেবে। এই দাবিটি দুটি মারাত্মক কারণে বাতিল:

ক) গায়েবের জ্ঞান ও ক্ষমতার দাবি:
ভবিষ্যতের জ্ঞান ও ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর হাতে। আগামীকাল একজন ব্যক্তি অসুস্থ হবে কি হবে না, তার উপর নতুন করে জাদু বা বদনজর লাগবে কি লাগবে না—এই জ্ঞান একমাত্র আল্লাহর। আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেছেন যে, পাঁচটি বিষয় এমন যা তিনি ছাড়া আর কেউই জানে না। আল্লাহ বলেন:

‎إِنَّ اللَّهَ عِنْدَهُ عِلْمُ السَّاعَةِ وَيُنَزِّلُ الْغَيْثَ وَيَعْلَمُ مَا فِي الْأَرْحَامِ ۖ وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ مَاذَا تَكْسِبُ غَدًا ۖ وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ بِأَيِّ أَرْضٍ تَمُوتُ ۚ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ

“নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান, তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং তিনি জানেন যা মাতৃগর্ভে আছে। আর কোনো ব্যক্তি জানে না যে, সে আগামীকাল কী অর্জন করবে এবং কোনো ব্যক্তি জানে না যে, সে কোন স্থানে মৃত্যুবরণ করবে। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।”
(সূরা লুকমান: ৩৪)

এই আয়াতটি স্পষ্ট প্রমাণ করে যে, আগামীকাল কী ঘটবে (مَاذَا تَكْسِبُ غَدًا) তা কোনো মানুষ জানতে পারে না। কোনো মানুষ যখন ‘আজীবন সুরক্ষা’র গ্যারান্টি দেয়, তখন সে কার্যত দাবি করে যে, সে ভবিষ্যতের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং জানে যে ওই ব্যক্তির উপর আর কোনো বিপদ আসবে না। এই দাবিটি এক প্রকার গায়েবের দাবি করার মতোই স্পর্ধা, যা সুস্পষ্টভাবে আল্লাহর অধিকারে হস্তক্ষেপ এবং কুরআনের এই অকাট্য আয়াতের সরাসরি বিরোধিতা।

খ) তাওয়াক্কুলের (আল্লাহর উপর ভরসা) ধ্বংসসাধন:
এই ‘আজীবন লক’-এর ধারণা রোগীকে আল্লাহর পরিবর্তে রাকী নামধারী এই মুদাব্বিরের ‘লকিং সিস্টেম’-এর উপর ভরসা করতে শেখায়। রোগী ভাবতে শুরু করে, "হুজুর আমাকে লক করে দিয়েছে, এখন আর আমার কোনো ভয় নেই।" এটি তাওয়াক্কুলের ধারণাকে ধ্বংস করে দেয়। অথচ ইসলাম আমাদের শেখায় প্রতিদিনের সুরক্ষার জন্য একমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা করতে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলেন:

‎«وَإِذَا اسْتَعَنْتَ فَاسْتَعِنْ بِاللَّهِ»

“আর যখন তুমি সাহায্য চাইবে, তখন একমাত্র আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাও।”
(তিরমিযী, হাসান সহীহ)

এই ভণ্ডরা মানুষকে আল্লাহর পরিবর্তে নিজেদের মুখাপেক্ষী করে তোলে, যা শিরকের অন্যতম প্রবেশদ্বার।

২. ‘শরীর লক’, ‘ব্লাড লক’ ও ‘রূহানী হিজামা’: ভিত্তিহীন ও বিদ'আতী পরিভাষা

‘শরীর লক করা’, ‘ব্লাড লক করা’ বা ‘রূহানী হিজামা’—এই পরিভাষাগুলো কুরআন, হাদিস কিংবা সালাফদের কোনো বর্ণনায় পাওয়া যায় না। রাসূলুল্লাহ (ﷺ), সাহাবায়ে কেরাম বা কোনো নির্ভরযোগ্য ইমাম রুকইয়ার চিকিৎসার অংশ হিসেবে এ ধরনের কোনো ‘লকিং’ বা বিশেষায়িত ‘রূহানী’ আমলের কথা বলেননি বা করেননি। দ্বীনের মধ্যে নতুন কোনো ইবাদত বা আমল উদ্ভাবন করাই হলো বিদ'আত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:

‎مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ مِنْهُ فَهُوَ رَدٌّ

“যে ব্যক্তি আমাদের এই দ্বীনের মধ্যে এমন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল যা এর অন্তর্ভুক্ত নয়, তা প্রত্যাখ্যাত।”
(সহীহ বুখারী ও মুসলিম)

* উৎস কোথায়? ‘লকিং’ বা ‘বন্ধন’—এই শব্দগুলো শরয়ী রুকইয়ার অংশ নয়, বরং এগুলো জাদুকর বা তান্ত্রিকদের ব্যবহৃত পরিভাষা। আর ‘রূহানী হিজামা’র মতো চটকদার নাম দিয়ে একটি সুন্নাহসম্মত আমলকে (হিজামা) বিকৃত করা হচ্ছে এবং এর সাথে এমন বৈশিষ্ট্য (আজীবন সুরক্ষা) যুক্ত করা হচ্ছে যার কোনো দলিল নেই। এটি দ্বীনের বিকৃতি ছাড়া আর কিছুই নয়।

৩. প্রতারণার মনস্তাত্ত্বিক দিক: কেন এই অদ্ভুত পরিভাষা?
প্রশ্ন হলো, এই ভণ্ড ও প্রতারক রাকী নামধারী মুদাব্বিররা কেন এ ধরনের অদ্ভুত ও ভিত্তিহীন পরিভাষা ব্যবহার করে? এর পেছনে একটি গভীর মনস্তাত্ত্বিক প্রতারণা কাজ করে। যখন একজন ভণ্ড ব্যক্তি এমন সব জটিল ও রহস্যময় পরিভাষা ব্যবহার করে যা সাধারণ মানুষ বোঝে না, তখন দুটি জিনিস ঘটে:

* ক) কৃত্রিম বিশেষজ্ঞতা তৈরি: এটি তাকে একজন সাধারণ রাকীর ঊর্ধ্বে এমন একজন 'বিশেষজ্ঞ' হিসেবে উপস্থাপন করে, যার কাছে কোনো 'গোপন জ্ঞান' বা 'উন্নত পদ্ধতি' আছে, যা অন্য কেউ জানে না।

* খ) রোগীর নির্ভরশীলতা তৈরি: রোগী ভাবতে শুরু করে যে, এই বিশেষ 'লকিং' ছাড়া তার মুক্তি নেই এবং এই কাজটি করার ক্ষমতা একমাত্র এই 'হুজুরেরই' আছে। এর মাধ্যমে সে রোগীকে স্থায়ীভাবে নিজের উপর নির্ভরশীল করে তোলে, যা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার একটি নিকৃষ্ট কৌশল।

৪. রোগী কেন আবার আক্রান্ত হয়? (ভণ্ডদের যুক্তির শরয়ী খণ্ডন)
পোস্টে যুক্তি দেওয়া হয়েছে যে, রোগী যেন আবার আক্রান্ত না হয়, সেজন্য এই ‘লকিং’ প্রয়োজন। এটি একটি প্রতারণাপূর্ণ যুক্তি, যা দিয়ে তারা তাদের বিদ'আতী আমলের বাজার তৈরি করে। রোগী কেন আবার আক্রান্ত হতে পারে, তার সুস্পষ্ট কারণ ইসলামে বর্ণিত আছে:

* ১. রোগীর নিজের আধ্যাত্মিক দুর্বলতা: রোগী সুস্থ হওয়ার পর যদি সালাত, যিকির-আযকার এবং মাসনূন আমল ছেড়ে দেয়, তবে তার আধ্যাত্মিক সুরক্ষা বর্ম (Spiritual Fortification) দুর্বল হয়ে পড়ে এবং শয়তান পুনরায় আক্রমণের সুযোগ পায়। আল্লাহ বলেন:

‎وَمَنْ يَعْشُ عَنْ ذِكْرِ الرَّحْمَٰنِ نُقَيِّضْ لَهُ شَيْطَانًا فَهُوَ لَهُ قَرِينٌ

“আর যে ব্যক্তি রহমানের স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জন্য এক শয়তানকে নিয়োজিত করি, অতঃপর সে তার সঙ্গী হয়ে যায়।”
(সূরা আয-যুখরুফ: ৩৬)

* ২. নতুন আক্রমণ: তাকে নতুন করে জাদু করা হতে পারে বা নতুন করে কারো বদনজর লাগতে পারে। পৃথিবীতে শত্রু বা হিংসুক থাকা পর্যন্ত এই ঝুঁকি থেকেই যায়।

* ৩. আল্লাহর পরীক্ষা: সুস্থতা ও অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষা। আল্লাহ চাইলে কাউকে পুনরায় পরীক্ষা করতে পারেন। আল্লাহ বলেন:

‎وَنَبْلُوكُمْ بِالشَّرِّ وَالْخَيْرِ فِتْنَةً

“এবং আমি তোমাদেরকে মন্দ ও ভালো দ্বারা পরীক্ষা করে থাকি।”
(সূরা আল-আম্বিয়া: ৩৫)

এর সমাধান কোনো এককালীন ‘লক’ নয়। এর সমাধান হলো, রোগীকে শিখিয়ে দেওয়া যে, সে কীভাবে নিজেই প্রতিদিনের আমলের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে সুরক্ষা চাইবে। এটাই রাসূল (ﷺ)-এর সুন্নাহ।

৫. ইসলামে সুরক্ষার সঠিক পদ্ধতি কী?
ইসলামে আজীবন সুরক্ষার ফর্মুলা কোনো কথিত রাকী ও মুদাব্বিরে'র ‘লকিং’ পদ্ধতিতে নয়, বরং এটি হলো বান্দার মৃত্যু পর্যন্ত ঈমান ও আমলের উপর অটল থাকা। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলেন:

‎احْفَظِ اللَّهَ يَحْفَظْكَ

“তুমি আল্লাহকে (তাঁর বিধি-বিধানকে) হেফাজত করো, আল্লাহ তোমাকে হেফাজত করবেন।”
(তিরমিযী, হাসান সহীহ)

যে ব্যক্তি তাওহীদ, সালাত, সকাল-সন্ধ্যার যিকির এবং গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার মাধ্যমে আল্লাহকে হেফাজত করবে, আল্লাহ নিজেই তার রক্ষক হয়ে যাবেন। এর চেয়ে বড় কোনো ‘লক’ বা ‘সুরক্ষা’ আর নেই।

৬. একজন সাধারণ মানুষ কীভাবে প্রকৃত রাকী এবং ভণ্ডদের মধ্যে পার্থক্য করবে?
পার্থক্যটি দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখলেই হবে:

* প্রকৃত রাকী empowering করেন: তিনি আপনাকে আল্লাহর উপর ভরসা করতে শেখাবেন, আপনাকে মাসনূন আমল ও সেল্ফ-রুকইয়াহ শিখিয়ে দিয়ে আত্মনির্ভরশীল করে তোলার চেষ্টা করবেন, যাতে আপনার আর কারো প্রয়োজন না হয়। তবে বেশি জটিল হলে শরয়ী রুকইয়াহ সেশন নেওয়ার পরামর্শ দিবেন।

* এই ভণ্ড ও প্রতারক রাকী নামধারী মুদাব্বিররামানুষকে নিজের উপর নির্ভরশীল করে: সে আপনাকে নিজের 'ক্ষমতা' বা 'লকিং সিস্টেম'-এর উপর ভরসা করতে বলবে এবং আপনাকে স্থায়ীভাবে তার মুখাপেক্ষী ও নির্ভরশীল করে রাখবে।
সহজ কথায়, যার কাছে গেলে আপনার ঈমান ও আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল বৃদ্ধি পায়, তিনিই সঠিক পথের অনুসারী। আর যার কাছে গেলে ব্যক্তির ‘ক্ষমতা’র উপর বিশ্বাস জন্মে, বুঝতে হবে আপনি প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়েছেন।

পরিশেষে, এই ভণ্ড ও প্রতারক রাকী নামধারী মুদাব্বিরের প্রচারিত ‘আজীবন লক’, ‘ব্লাড লক’ বা ‘রূহানী হিজামা’-র দাবি শরীয়তবিরোধী ভণ্ডামি, অজ্ঞতা, বিদ'আত এবং প্রতারণার একটি নিকৃষ্ট মিশ্রণ। যে ব্যক্তি এ ধরনের দাবি করে, সে হয় শরীয়ত সম্পর্কে চরম অজ্ঞ, নতুবা সে একজন প্রতারক যে রুকইয়ার নাম বেচে নিজের একটি কাল্পনিক আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

মুসলিমদের উচিত এ ধরনের অলৌকিক ও চটকদার দাবি থেকে সাবধান থাকা এবং শুধুমাত্র কোরআন ও সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত পদ্ধতির উপর নির্ভর করা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ ধরনের প্রতারকদের থেকে এবং দ্বীনের নামে সকল প্রকার বিদ'আত থেকে হেফাজত করুন। আমীন।

📣 SPECIAL OFFER চলছে!✨ আল্লাহর কিতাবের আলোয় জীবন বদলে দিন ✨📖 রুকইয়াহ শারিয়াহ চিকিৎসা — কুরআন ও সহিহ দোয়ার মাধ্যমে🔹 জ্বিন...
06/10/2025

📣 SPECIAL OFFER চলছে!
✨ আল্লাহর কিতাবের আলোয় জীবন বদলে দিন ✨

📖 রুকইয়াহ শারিয়াহ চিকিৎসা — কুরআন ও সহিহ দোয়ার মাধ্যমে
🔹 জ্বিন-যাদু
🔹 বদ নজর
🔹 ভয়-আতঙ্ক
🔹 মানসিক অশান্তি
🔹 ঘুমের সমস্যা
🔹 শরীরিক ব্যথা

👉 সব সমস্যার সমাধান ইনশাআল্লাহ কুরআনের আলোয়।
📅 এখনই বুক করুন — Special Offer চলছে!

📍 আন-নাবা হিজামা, রাজশাহী
📞 01537-736170

🕋 “আমরা কুরআনে এমন কিছু অবতীর্ণ করেছি, যা মুমিনদের জন্য রহমত ও শিফা।”
— সূরা আল-ইসরা: ৮২

#রুকইয়াহ_শারিয়াহ াবা_হিজামা #রাজশাহী #কুরআনিক_চিকিৎসা #শিফা

জাদুর এক পেসেন্ট কে রুকিয়াহ করানো হলো এখন হিজামা চলছে আলহামদুলিল্লাহ। যারা রুকিয়াহর পাশাপাশি হিজামা করাতে চাচ্ছেন তারা য...
06/10/2025

জাদুর এক পেসেন্ট কে রুকিয়াহ করানো হলো এখন হিজামা চলছে আলহামদুলিল্লাহ। যারা রুকিয়াহর পাশাপাশি হিজামা করাতে চাচ্ছেন তারা যোগাযোগ করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

🌐আমাদের ঠিকানাঃ বালিয়াপুকুর মেইন রোড, আর এইচ গেট (রুয়েট ২য় গেট) এর অপজিটে,উপর-ভদ্রা, রাজশাহী।
Google লোকেশনঃ https://maps.app.goo.gl/AgYEcMFdPesp1fT58
মোবাইলঃ 0️⃣1️⃣9️⃣0️⃣7️⃣2️⃣5️⃣2️⃣4️⃣9️⃣0️⃣
🩺মহিলা: 01516572235 (WhatsApp)
🩺পুরুষ: 01537736170 (WhatsApp)
📢আমাদের সেন্টারে আসার আগের দিন ফোন করে সিরিয়াল নিয়ে আসবেন। ধন্যবাদ।

Address

9J9F+JHF আর এইচ গেট রুয়েট, এর অপজিটে, রাজশাহী।, বালিয়াপুকুর মেইন রোড

6204

Opening Hours

Monday 08:00 - 22:00
Tuesday 08:00 - 22:00
Wednesday 08:00 - 22:00
Thursday 08:00 - 22:00
Friday 08:00 - 22:00
Saturday 08:00 - 22:00
Sunday 08:00 - 22:00

Telephone

+8801937364681

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when An-Naba Hijama Rajshahi: Hijama & Physiotherapy Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to An-Naba Hijama Rajshahi: Hijama & Physiotherapy Center:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

হিজামা/কাপিং থেরাপী চিকিৎসা । রাসুল (সা) এর সুন্নতি চিকিৎসা ।

#হিজামা এমন একটি চিকিৎসা যাতে অন্যান্য মেডিকেল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। কেবল নিরাময় আছে (সুবাহনাল্লাহ)। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি সাল্লাম তাঁর নিজের জন্য এ চিকিৎসাটি করিয়েছিলেন।

#হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া।

#আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)। হিজামা /কাপিং থেরাপীর মাধ্যমে শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।এবং রোগ পতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

#আবু_হুরাইরা_রাঃ_থেকে_বর্ণিত_রাসূলুল্লাহ (সা:)বলেছেন- #জিবরীল_আমাকে_জানিয়েছেন_যে_মানুষ_চিকিৎসার_জন্য_যতসব_উপায়_অবলম্বন_করে_তার_মধ্যে_হিজামাই_হল_সর্ব_উত্তম। আল-হাকিম, হাদিস নম্বরঃ ৭৪৭০.