হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-Hadeeth Foundation Bangladesh

  • Home
  • হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-Hadeeth Foundation Bangladesh

হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-Hadeeth Foundation Bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-Hadeeth Foundation Bangladesh, Book & Magazine Distributor, নওদাপাড়া, আমচত্বর রাজশাহী, .

আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ কর্তৃক পরিচালিত পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ ভিত্তিক গবেষণা ও প্রকাশনা সংস্থা।

সংস্থাটির অধীনে হাদীছ ফাউণ্ডেশন শিক্ষা বোর্ড, দারুল ইফতা, মাসিক আত-তাহরীক পত্রিকা, আত-তাহরীক টিভি, বিশিষ্ট আলেমদের অডিও-ভিডিও নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হয়। ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর পরিচালনাধীন প্রকাশনা সংস্থা ‘হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ’-এর মাধ্যমে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে রচিত প্রয়োজনীয়

গ্রন্থাবলী নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে, যা দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে আহলেহাদীছ আন্দোলনের উপরে কৃত আলোড়ন সৃষ্টিকারী ডক্টরেট থিসিস ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন: উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ; দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষিতসহ’। প্রকাশিত হয়েছে বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় এযাবতকালের সেরা ও বিশুদ্ধ ছালাত শিক্ষা হিসাবে জ্ঞানী মহলে সমাদৃত ‘ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)’। এতদ্ব্যতীত প্রকাশিত হয়েছে নবীদের কাহিনী (১ম ও ২য় খণ্ড), আহলেহাদীছ আন্দোলন কি ও কেন? সমাজ বিপ্লবের ধারা, ইক্বামতে দ্বীন, ইসলামী খেলাফত ও নেতৃত্ব নির্বাচন, আশূরায়ে মুহাররম, হাদীছের প্রামাণিকতা, দাওয়াত ও জিহাদ, হজ্জ ও ওমরাহ এবং ইনসানে কামেল-সহ পাঠক সমাদৃত অর্ধশতাধিক গুরুত্বপূর্ণ বই ও পুস্তিকা। এছাড়া বিভিন্ন উপলক্ষ্যে দাওয়াতী লিফলেট ও ক্যালেণ্ডার, ‘আল-হেরা শিল্পীগোষ্ঠী’র ইসলামী জাগরণীর সিডি এবং খ্যাতনামা বক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ভিত্তিক বক্তৃতার সিডি-ডিভিডি নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। যা নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও বিনামূল্যে প্রচার করা হচ্ছে।

আজকের শিশু আগামী দিনের জাতির কর্ণধার। তাদেরকে লালন-পালন করা, সুশিক্ষা দেওয়া পিতা মাতার অন্যতম মহান দায়িত্ব্য।প্রত্যেক পি...
06/08/2025

আজকের শিশু আগামী দিনের জাতির কর্ণধার। তাদেরকে লালন-পালন করা, সুশিক্ষা দেওয়া পিতা মাতার অন্যতম মহান দায়িত্ব্য।প্রত্যেক পিতা মাতার জন্য এই গুরু দায়িত্ব পালন করা আবশ্যক।

হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত সোনামণিদের জন্য ইসলামিক জ্ঞান চর্চার সেরা প্যাকেজ! যা হতে পারে আপনার"সোনামণিদের ঈমানী ভিত্তি গঠনের সহায়ক প্যাকেজ" আপনার সন্তানের জন্য একটি অসাধারণ উপহার।

এই প্যাকেজে রয়েছে:

১. সোনামণিদের মাসনূন দোআ শিক্ষা: দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় দোয়া ও মাসনুন আমল।

2. হাদীছের গল্প ১: সহজ ও সুন্দর গল্পের মাধ্যমে হাদীছের শিক্ষা।

3. ছোটদের নবী কাহিনী সিরিজ-১ (আদম আ.): নবীদের জীবন থেকে শিক্ষা।

4. শিশুর দ্বীনিয়াত: ইসলামি মৌলিক জ্ঞানকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন।

আপনার সন্তানের ঈমানী ভিত্তি মজবুত করতে এই প্যাকেজটি আজই সংগ্রহ করুন।যোগাযোগ করুন: 01770-800900

#হাদীছফাউণ্ডেশন #ইসলামিককবই #সোনামণি #মুসলিমশিশু #শিশুদেরইসলামশিক্ষা

06/08/2025

হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ এর নামে সারা দেশে যত পাঠাগার রয়েছে,
দয়া করে ঠিকানা ও ফোন নম্বর লিখুন

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হকপিয়াসী অনেক দ্বীনি ভাই মাযহাবী গোঁড়ামি ও তাকলীদে শাখছী তথা অন্ধ ব্যক্তি পূজার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত...
04/08/2025

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হকপিয়াসী অনেক দ্বীনি ভাই মাযহাবী গোঁড়ামি ও তাকলীদে শাখছী তথা অন্ধ ব্যক্তি পূজার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে অভ্রান্ত সত্যের উৎস পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের পতাকাতলে সমবেত হচ্ছেন। এতে মামাহাবী ভাইদের অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে। তাই তারা দিশেহারা হয়ে আহলেহাদীছদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার, বিদ্বেষাগার ও মিথ্যাচারে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

সত্য-মিথ্যা দ্বন্দ্ব চিরন্তন। যেখানেই সত্যের অবস্থান, সেখানেই মিথ্যার আস্ফালন। কিন্তু সত্য আপোষহীন। সত্যের বিজয় অপ্রতিরোধ্য। যার বাস্তব নমুনা হল হক পিয়াসী মানুষের পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের পতাকাতলে সমবেত হওয়ার ধারা অব্যাহত থাকা। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী ক্বিয়ামত অবধি এ ধারা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ। যদিও বিরুদ্ধবাদীরা নানাভাবে এদের ক্ষতি সাধন করতে চেষ্টা করবে। কিন্তু সক্ষম হবে না (বুখারী হা/২৬৪১)।

পরিশেষে দল-মত-পথ নির্বিশেষে সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এই, আসুন আমরা যাবতীয় হিংসা-বিদ্বেষ, গোঁড়ামি, প্রবৃত্তিপূজা, অন্ধব্যক্তিপূজা ইত্যাদি পরিহার করে পরকালীন মুক্তির লক্ষ্যে সকলেই পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদিসের মর্ম বলে করতেই তো হয়ে ভাই ভাই আল্লাহ আমাদের এই তাওফিক দান করুন। আমিন

বই: মাযহাবী ভাইদের কতিপয় প্রশ্নের উত্তর
লেখক: কামরুযযামান বিন আব্দুল বারী
মুল্য: ২৫/-

বই: ‘ছহীহ কিতাবুদ দো‘আ’লেখক: মাওলানা নুরুল ইসলামমূল্য: ৭০ টাকা।বইটি তিনটি পর্বে বিভক্ত করা হয়েছে: ১ম পর্বে পবিত্র কুরআনে...
03/08/2025

বই: ‘ছহীহ কিতাবুদ দো‘আ’
লেখক: মাওলানা নুরুল ইসলাম
মূল্য: ৭০ টাকা।

বইটি তিনটি পর্বে বিভক্ত করা হয়েছে:

১ম পর্বে পবিত্র কুরআনের দো‘আ সমূহ, পবিত্র কুরআন থেকে চয়নকৃত নবী ও রাসূলগণের দো‘আসমূহ।যা সর্বমোট ৪৫টি।

২য় পর্বে ছালাত সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় দো‘আ সমূহ। ছালাতের প্রয়োজনীয় ধারাবাহিক দো‘আসমূহ।৩০টি মূল দো‘আসহ আনুসঙ্গিক দো‘আসমূহ।

৩য় পর্বে রয়েছে দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় দো‘আ সমূহ।যা সর্বমোট ৬৯টি

সর্বসাধারণের সুবিধার্থে প্রতিটি দো‘আর বাংলা উচ্চারণ এবং অনুবাদ সহজ ভাষায় পেশ করা হয়েছে।

বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন হাদীছ ফাউণ্ডেশন এর ফেসবুক পেজ, হোয়াটস অ্যাপস এবং সরাসরি ফেন কল এর মাধ্যমে 01770-800900

এই পত্রিকার কোন অংশ আপনার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে??
02/08/2025

এই পত্রিকার কোন অংশ আপনার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে??

🔰🖋 হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক সদ্য প্রকাশিত মূল্যবান বই 🖋 পাপ থেকে মুক্ত হয়ে পরকালীন জীবনে নাজাত পেতে পড়ুন 📕‘পাপমুক...
02/08/2025

🔰🖋 হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক
সদ্য প্রকাশিত মূল্যবান বই
🖋 পাপ থেকে মুক্ত হয়ে পরকালীন জীবনে নাজাত পেতে পড়ুন

📕‘পাপমুক্ত জীবন : পথ ও পাথেয়’
লেখক : 🖋
🔰ড. মুহাম্মাদ কাবিরুল ইসলাম
◼সহকারী সম্পাদক, মাসিক আত-তাহরীক।
◼ পরিচালক, আত-তাহরীক টিভি

🔴 অনলইনে হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ-এর
সকল বই ফ্রী পড়ুন ও অর্ডার করতে ভিজিট করুন :
www.hadeethfoundationbd.com
🔵 ফেসবুকে অর্ডার করুন: হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-Hadeeth Foundation Bangladesh
◼ হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ বই বিক্রয় বিভাগ
নওদাপাড়া (আমচত্ত্বর)।
পোঃ সপুরা, রাজশাহী-৬২০৩।
📱 ০১৭৭০-৮০০৯০০, ☎ ০১৮৩৫-৪২৩৪১০

পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে সমাজ সংস্কার আন্দোলনে সবচেয়ে বড় সহায়ক হ’ল ‘শিক্ষাব্যবস্থা’। গোলামী যুগে ইংরেজরা ঠিক এখ...
31/07/2025

পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে সমাজ সংস্কার আন্দোলনে সবচেয়ে বড় সহায়ক হ’ল ‘শিক্ষাব্যবস্থা’। গোলামী যুগে ইংরেজরা ঠিক এখানেই হাত দিয়েছিল। তারা তাদের শিক্ষাব্যবস্থার লক্ষ্য ঘোষণা করেছিল এই মর্মে যে, এর মাধ্যমে এ দেশের মানুষ রক্তে-মাংসে ভারতীয় থাকলেও
মন-মানসিকতায় হবে ইংরেজ’। সেই লক্ষ্যে তারা প্রথমে শিক্ষাব্যবস্থাকে‘সাধারণ শিক্ষা’ ও ‘ইসলামী শিক্ষা’ নামে দু’টি ধারায় ভাগ করে। অতঃপর সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থা থেকে তারা ইসলামকে মুক্ত করে। যদিও মাধ্যমিক পর্যায়ে ইসলামের যৎসামান্য শিক্ষা বজায় রাখে।

বর্তমানে মাদ্রাসা সিলেবাসে আক্বায়েদের ক্ষেত্রে অতি যুক্তিবাদী ভ্রান্ত ফিরক্বা মু‘তাযিলা, মাতুরীদিয়া, আশা‘এরা এবং আমলের ক্ষেত্রে হানাফী ফিক্বহ পড়ানো হয়। সাধারণ পাঠ্য বিষয়গুলিতে বস্তুবাদী এবং প্রধানতঃ প্রাচীন হিন্দুয়ানী সাহিত্য ও সংস্কৃতি শিখানো হয়। আমরা শুরু থেকেই এসবের
বিরুদ্ধে বলে এসেছি এবং তাওহীদ, রিসালাত ও আখেরাত বিশ্বাসের ভিত্তিতে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাবার দাবী করে এসেছি।

মাসিক আত-তাহরীক জুন ২০১৫, ১৮/৯ সংখ্যায় ‘দরসে হাদীছ’ কলামে ‘ইসলামী শিক্ষা’ শিরোনামে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত আলিয়া মাদ্রাসার সিলেবাস সমূহে ইসলামের বিশুদ্ধ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী
বক্তব্য সমূহের উপর বিস্তারিত আলোচনা করেছিলাম। যার মাধ্যমে সেগুলি সংশোধনের জন্য সরকারের ও সংশি−ষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলাম।

কিন্তু দেখলাম, গত ছয় বছরেও সেগুলির কোন পরিবর্তন
হয়নি, বরং ভ্রান্তি আরও বেড়েছে। ইবতেদায়ী ১ম শ্রেণী থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত সিলেবাসের প্রথম বই হ’ল ‘বাংলা’। অথচ কুরআনের স্থান ৪র্থ ও ৬ষ্ঠ নম্বরে। এভাবে শিশু শ্রেণী থেকেই কুরআনকে বাচ্চাদের নাগাল থেকে দূরে সরানো হয়েছে। ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত ‘কুরআন’ প্রথমে এলেও ‘আকাইদ ও ফিকহ’ আনা হয়েছে ২য় নম্বরে। ফলে শুরুতেই ভ্রান্ত আক্বীদা ও আমল শিখানো হয়েছে। ৯ম ও ১০ শ্রেণীতে গিয়ে ‘কুরআনে’র পর ‘হাদীছে’র স্থান হয়েছে। যার মধ্যে ৫০টি হাদীছই ‘যঈফ ও জাল’।

অত্র বইয়ে মাদ্রাসা শিক্ষা সিলেবাসের সর্বশেষ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।যাতে অভিভাবকরা বুঝতে পারেন, তাদের সন্তানরা মাদ্রাসায় গিয়ে দ্বীনের নামে কি শিখছে?

বর্তমান প্রচেষ্টা জনসচেতনতা সৃষ্টির একটি অংশ মাত্র। আল্লাহ রহমত শামেলে হাল হ’লে আমাদের প্রচেষ্টা সফল হবে এবং সমাজ জেগে উঠবে। ফলে বিশুদ্ধ ইসলামী শিক্ষার আলোকে সমাজ একদিন উদ্ভাসিত হবে ইনশাআল্লাহ।

উল্লেখ্য যে, অত্র বইয়ে ‘মাদ্রাসা শিক্ষা’ বলতে আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুঝানো হয়েছে। তবে শুরুতে ব্রেলভী ও দেউবন্দী দু’টি ধারার পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। যা আলিয়া ও কওমী উভয় মাদ্রাসার সিলেবাসে বিশেষ
করে ‘আকাইদ ও ফিকহ’ বিষয়ে অনুসৃত হয়ে থাকে। এখানে তাদের বই সমূহে প্রদত্ত বানান সমূহ অক্ষুণœ রাখা হয়েছে।অতঃপর ‘মন্তব্য’ সমূহে আমাদের নিজস্ব বানানরীতি অনুসরণ করা হয়েছে। ক্রমিক সংখ্যা গুলিতে প্রথমে শ্রেণীর ক্রমিক, অতঃপর বইয়ের ক্রমিক, অতঃপর মন্তব্যের ক্রমিক প্রদত্ত হয়েছে।

আরো বিস্তারিত জানতে বই টি পিডিএফ পাবেন হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর ওয়েবসাইটে।অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বইটি সংগ্রহ করার জন্য যোগাযোগ করুন 01770-800900

নির্ভেজাল ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় বাধা হ’ল তাক্বলীদে শাখছী বা অন্ধ ব্যক্তিপূজা। চোখ বন্ধ করে, চিন্তা-...
30/07/2025

নির্ভেজাল ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় বাধা হ’ল তাক্বলীদে শাখছী বা অন্ধ ব্যক্তিপূজা। চোখ বন্ধ করে, চিন্তা-ভাবনা ছাড়া, দলীল ও প্রমাণ ব্যতীত নবী ছাড়া অন্য কারো কথা মানাকে (এবং সেটাকে নিজের উপর আবশ্যিক মনে করাকে) তাক্বলীদ (মুত্বলাক বা নিঃশর্ত তাক্বলীদ) বলা হয়।

যার ফলে মানুষ আর একজন মানুষের অন্ধ অনুসারী হয়ে পড়ে। অনুসরণীয় ব্যক্তির ভুল-শুদ্ধ সব কিছুকেই সে সঠিক মনে করে। এমনকি তার যে কোন ভুল হ’তে পারে এই ধারণাটুকুও অনেক সময় ভক্তের মধ্যে লোপ পায়।

মানুষ যুগে যুগে কখনো তার বাপ-দাদার আমল থেকে চলে আসা রসম-রেওয়াজের অনুসারী হয়েছে, কখনো কোন সাধু ব্যক্তি অথবা ধর্মনেতা ও সমাজনেতাদের অনুসারী হয়েছে। ফলে নবীদের মাধ্যমে আল্লাহ প্রেরিত অভ্রান্ত সত্যকে সত্য বলে স্বীকার করেও অনেকে তা মানতে ব্যর্থ হয়েছে শুধুমাত্র তাক্বলীদী গোঁড়ামীর কারণে।

বলা বাহুল্য প্রত্যেক নবীকেই স্ব স্ব সমাজের প্রচলিত আচার-অনুষ্ঠানের মুকাবিলা করতে হয়েছে। আল্লাহ প্রেরিত ‘অহি’র সত্যকে প্রচার করতে গিয়ে সমাজের লালিত সত্যের (?) বিরোধিতা করতে হয়েছে। ফলে কখনো তাঁদের মার খেতে হয়েছে, কখনো অগ্নি পরীক্ষা দিতে হয়েছে, কখনো দেশ ছাড়তে হয়েছে, কখনো জীবন দিতে হয়েছে। পবিত্র কুরআনে এই মর্মে বহু আয়াত বর্ণিত হয়েছে।

যেমন হযরত নূহ (আঃ) যখন তাঁর কওমকে আল্লাহর ইবাদত ও নবীর অনুসরণের আহবান জানালেন, তখন তারা তা মানতে অস্বীকার করল এবং যাতে তারা তাদের অনুসরণীয় ধর্মনেতা অদ, সুওয়া‘, ইয়াগূছ, ইয়া‘ঊক্ব, নাস্র প্রমুখের অনুসরণ থেকে বিরত না হয়, সেজন্য যিদ করল (নূহ ৭১/২৩)। সুদীর্ঘ সাড়ে নয়শত বছর পরম ধৈর্যের সঙ্গে দাওয়াত দিয়ে (অনধিক মাত্র চল্লি­শ বা আশি জনের) মুষ্টিমেয় কয়েকজন ভাগ্যবান ব্যক্তি নবীর আহবানে সাড়া দেন। বাকী সবাই প্রচলিত তাক্বলীদী কুসংস্কারের জালে আবদ্ধ থাকে। অবশেষে আল্লাহর পক্ষ হ’তে পাঠানো প্লাবনের গযবে দুনিয়া গারত হয়ে যায়।

পাকিস্তানের খ্যাতনামা মুহাদ্দিছ শায়খ যুবায়ের আলী যাঈ তাক্বলীদের অসারতা প্রমাণে ‘দ্বীন মেঁ তাক্বলীদ কা মাসআলা’ (دين ميں تقليد كا مسئلہ) শিরোনামে উর্দূতে একটি জ্ঞানগর্ভ পুস্তক রচনা করেন। নবীন অনুবাদক আহমাদুল্লাহ পুস্তকটি উর্দূ থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন এবং ‘হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’-এর গবেষণা সহকারী নূরুল ইসলাম এটির সম্পাদনা করেছেন।

প্রকাশিত হতে যাচ্ছে ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম-এর নতুন বইপাপমুক্ত জীবন : পথ ও পাথেয়পৃষ্ঠা : ২২৪ মূল্য : ১৪০বইটি কেন পড়বে...
29/07/2025

প্রকাশিত হতে যাচ্ছে ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম-এর নতুন বই

পাপমুক্ত জীবন : পথ ও পাথেয়
পৃষ্ঠা : ২২৪ মূল্য : ১৪০

বইটি কেন পড়বেন?
আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে তাঁর দাসত্ব করার জন্য পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। কিন্তু মানুষ পৃথিবীতে এসে নিজের খেয়াল-খুশি ও প্রবৃত্তির দাসে পরিণত হয়। আল্লাহ্র দেওয়া জীবনবিধান এবং রাসূল (ছা.)-এর দেখানো পথ তার কাছে অপসন্দনীয় হয়ে ওঠে। ফলে প্রবৃত্তির তাড়না ও শয়তানের কুমন্ত্রণায় সে পাপের পথে ধাবিত হয়। আল্লাহ্র অবাধ্যতা করে নিরন্তর গোনাহে লিপ্ত হয়। শুধু প্রবৃত্তি নয়—অজ্ঞতা, অবহেলা, আলস্য ও তাক্বওয়ার অভাবও মানুষকে পাপের দিকে ঠেলে দেয়। এই পাপ থেকে বাঁচতে না পারলে ইহকালীন কল্যাণ অর্জন এবং পরকালীন কঠিন আযাব থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব। তাই পাপে জড়িয়ে পড়ার প্রকৃত কারণগুলো জানা এবং সেগুলো থেকে বাঁচার উপায় অবলম্বন করা অত্যন্ত যরূরী।
‘পাপমুক্ত জীবন : পথ ও পাথেয়’ বইটিতে কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে পাপের উৎস, প্রকার, পরিণতি বিশ্লেষণ করে তা থেকে মুক্তির কার্যকর উপায় উপস্থাপন করা হয়েছে। মানুষের নৈতিক স্খলন, আত্মিক অস্থিরতা এবং ঈমানি দুর্বলতার মূল কারণ অনুসন্ধান করে অত্যন্ত সুচারুভাবে পাপমুক্ত জীবনের বাস্তব রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। অন্তরের রোগ যেমন- অহংকার, হিংসা, রিয়া, কু-প্রবৃত্তি ইত্যাদি থেকে মুক্তির কার্যকর কৌশল অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি লেখকের গভীর অন্তর্দৃষ্টি, সহজাত ব্যাখ্যাশৈলী ও হৃদয়গ্রাহী ভাষার ফলে পাঠকের মনে আত্মশুদ্ধির নতুন আলো জ্বলে উঠবে। জাগতিক ব্যস্ততার ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া অন্তর্জগতের আলোর পথ ও আত্মিক পরিশুদ্ধতার সন্ধান যারা পেতে চান তাদের জন্য বইটি নিঃসন্দেহে একটি আলোকবর্তিকা।

আগামী বৃহস্পতিবার থেকে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।
01770-800900

26/07/2025
....................এভাবেই একদিন আমাদেরও ব্যস্ত সময়গুলো চলে যাবে। জীবনের প্রেক্ষাপটে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে উঠতে থাকব আমরা। স...
24/07/2025

....................এভাবেই একদিন আমাদেরও ব্যস্ত সময়গুলো চলে যাবে। জীবনের প্রেক্ষাপটে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে উঠতে থাকব আমরা। স্বেচ্ছাবন্দিত্ব মেনে নিয়ে বার্ধক্যের বদ্ধ জলাশয়ে দুলবে অসহায় কালের খেয়া। তারপর নির্ধারিত ক্ষণে হয়তোবা কোন এক বৃষ্টিমুখর বিহানে কিংবা বিষণ্ণ সাঁঝবেলায় বিদায় নেব চিরদিনের মত। অন্তিম যাত্রার অগ্রভাগে, শ্বেত-শুভ্র কাফনে সুশোভিত হয়ে। কোলাহল মুখর পৃথিবী ছেড়ে ঠাঁই নেব শ্মশান ঘোর আঁধার মাটির বিছানায়। আহা রে জীবন!

প্রশ্ন হল, কেন এই যাওয়া-আসা? কেন এই ক্ষণকালের জীবন? এর লক্ষ্য কী? এর ফলাফল কী? এক্ষেত্রে আমাদের চাওয়া-পাওয়া কী? কোথায় আমাদের আখেরেী মনযিল? আমাদের প্রজন্যের বড় অংশের কাছেই এই প্রশ্নগুলো বড়ই অস্বস্তিকর, এমনকি ভীষণ অপ্রয়োজনীয়ও বটে। কেননা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা ও সমাজব্যবস্থা আমাদেরকে এমনভাবে বস্তুবাদী চিন্তাধারায় অভ্যস্ত করে তুলেছে যে জীবনের এই অবশ্যম্ভাবী বাস্তবতা নিয়ে ভাবার দুদণ্ড অবসর আমাদের নেই। নিদেনপক্ষে এই জীবনের পর আর কোন জীবন আছে কিনা, নিখিল বিশ্বজাহানের স্রষ্টা আদতেই আছেন কিনা- এমন মৌলিক প্রশ্নই এই প্রজনের বিরাট একটি অংশ সংশয়ের দোলাচলে এভাবেই গোলকধাঁধার মধ্যে গড়ে উঠছে তাদের মানসগঠনের এই প্রারম্ভকাল। বস্তুতান্ত্রিক লেখাপড়া, অর্থোপার্জন, বিনোদন, আমোদ-প্রমোদ আর হাজারো ঘাত-প্রতিঘাত নিয়ে নিদারুণ ব্যস্ততায় ভরা তাদের জীবন। পিছ ফেিরে তাকাবার যেন ফুরসৎ নেই এক মুহূর্তও।

আলোচ্য বইটি এই প্রজনের সেসব তরুণ মন ও মননের খোরাক হতে পারে যারা স্বপ্ন দেখে নিজের জীবনটাকে স্রষ্টার সমীপে পরিপূর্ণ উৎসর্গ করে দেওয়ার। যারা স্বপ্ন দেখে পরিবার-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব, সঙ্গী-সাথী সবাইকে নিয়ে মহান প্রভুর প্রদর্শিত চিরকল্যাণময় পথে চলার। যারা স্বপ্ন দেখে এমন এক প্রজন্ম গড়ার, যারা গড়ে উঠবে মুসলিম উম্মাহর ভবিষ্যৎ কর্ণধার রূপে। যারা স্বপ্ন দেখে পার্থিব জীবনসফর শেষে অনন্তজীবনের প্রথম ধাপে সংআমলের আলোয় আলোকিত এক জান্নাতী সুবাস ভরা আশ্রয়ের। যারা স্বপ্ন দেখে ফলাফল দিবসের কঠিনতম মুহূর্তে চিরকাঙ্খিত সেই মহা আহ্বান শোনার- ‘হে প্রশান্ত আত্মা! তুমি ফিরে যাও তোমার প্রভুর পানে, সন্তুষ্টচিত্তে ও সন্তোষভাজন হয়ে; তুমি আমার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও, আর আমার জান্নাতে প্রবেশ কর’। যারা স্বপ্ন দেখে জান্নাতুল ফেরদাউসের অতুলনীয় নেয়ামতরাজির বাগিচায় প্রিয় মানুষদের সাথে একত্রে ভীষণ আনন্দমুখর অনন্ত জীবনের। সেই স্বপ্নবিভূিতর তরুণদের সাথী হয়ে পথচলার প্রেরণাই এই বইয়ের জন্মকথা।

হাসি-কান্নার এ পৃথিবী থেকে কেউ বিদায় হ’তে চায় না। কিন্তু বিদায় হ’তেই হবে। প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে, এ ক...
23/07/2025

হাসি-কান্নার এ পৃথিবী থেকে কেউ বিদায় হ’তে চায় না। কিন্তু বিদায় হ’তেই হবে। প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে, এ কথা সবাই বিশ্বাস করি। কিন্তু আমরা সেটা ভুলে যাই। আর তখনই শয়তান আমাদেরকে বিপথে নেয়। তাই নিজের মৃত্যুকে স্মরণ করা এবং অন্যকে তার মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়া মুমিনের অবশ্য কর্তব্য। স্বয়ং আল্লাহ তার শেষনবীকে তার মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। যেমন নিম্নোক্ত হাদীছে বলা হয়েছে।-

عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ قَالَ : جَآءَ جِبْرِيلُ عَلَيْهِ السَّلاَمُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ : يَا مُحَمَّدُ، عِشْ مَا شِئْتَ فَإِنَّكَ مَيِّتٌ، وَأَحْبِبْ مَنْ أَحْبَبْتَ فَإِنَّكَ مَفَارِقُهُ، وَاعْمَلْ مَا شِئْتَ فَإِنَّكَ مَجْزِيٌّ بِهِ. ثُمَّ قَالَ : يَا مُحَمَّدُ شَرَفُ الْمُؤْمِنِ قِيَامُ اللَّيْلِ وَعِزُّهُ اسْتِغْنَاؤُهُ عَنِ النَّاسِِ، رَوَاهُ الْحَاكِمُ بِإِسْنَادٍ صَحِيْحٍ-

অনুবাদ : সাহল বিন সা‘দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, জিব্রীল এসে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বললেন, হে মুহাম্মাদ! যতদিন খুশী জীবন যাপন করুন। কিন্তু মনে রাখুন আপনি মৃত্যুবরণ করবেন। যার সাথে খুশী বন্ধুত্ব করুন। কিন্তু মনে রাখুন আপনি তাকে ছেড়ে যাবেন। যা খুশী কাজ করুন। কিন্তু মনে রাখুন আপনি তার ফলাফল পাবেন। জেনে রাখুন, মুমিনের মর্যাদা হ’ল ইবাদতে রাত্রি জাগরণে এবং তার সম্মান হ’ল মানুষের মুখাপেক্ষী না হওয়ার মধ্যে’।[1] অন্যদিকে আল্লাহ সরাসরি স্বীয় নবীকে বলেন, إِنَّكَ مَيِّتٌ وَّإِنَّهُمْ مَيِّتُونَ- ‘নিশ্চয়ই তুমি মৃত্যুবরণ করবে এবং তারাও মৃত্যুবরণ করবে’ (যুমার ৩৯/৩০)।

বিশ্ব ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ মানুষটিকে আল্লাহ নিজে এবং জিব্রীলকে পাঠিয়ে মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। অতএব মৃত্যুর কথা স্মরণ করা ও স্মরণ করিয়ে দেওয়া দু’টিই মুমিনের জন্য অবশ্য কর্তব্য। কেননা দুনিয়ায় লিপ্ত মানুষ মৃত্যুকে ভুলে যায়। এই ফাঁকে শয়তান তাকে দিয়ে অন্যায় কাজ করিয়ে নেয়। একারণেই রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, أَكْثِرُوا ذِكْرَ هَاذِمِ اللَّذَّاتِ- ‘তোমরা স্বাদ বিনষ্টকারী বস্ত্তটির কথা বেশী বেশী স্মরণ কর’।[2] অর্থাৎ মৃত্যুকে বেশী বেশী স্মরণ কর। যাতে দুনিয়ার আকর্ষণ হ্রাস পায় এবং আল্লাহর প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়। সেই সাথে তার দীদার লাভের জন্য হৃদয় ব্যাকুল হয়ে ওঠে।

বই: মৃত্যুকে স্মরণ

Address

নওদাপাড়া, আমচত্বর রাজশাহী

6203

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-Hadeeth Foundation Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-Hadeeth Foundation Bangladesh:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

Our Story

‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর পরিচালনাধীন প্রকাশনা সংস্থা ‘হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ’। এর মাধ্যমে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে রচিত প্রয়োজনীয় গ্রন্থাবলী নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে, যা দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে আহলেহাদীছ আন্দোলনের উপরে কৃত আলোড়ন সৃষ্টিকারী ডক্টরেট থিসিস ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন: উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ; দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষিতসহ’। প্রকাশিত হয়েছে বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় এযাবতকালের সেরা ও বিশুদ্ধ ছালাত শিক্ষা হিসাবে জ্ঞানী মহলে সমাদৃত ‘ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)’। এতদ্ব্যতীত প্রকাশিত হয়েছে নবীদের কাহিনী (১ম ও ২য় খণ্ড), সীরাতুর রাসূল (ছাঃ), আহলেহাদীছ আন্দোলন কি ও কেন? সমাজ বিপ্লবের ধারা, ইক্বামতে দ্বীন, ইসলামী খেলাফত ও নেতৃত্ব নির্বাচন, আশূরায়ে মুহাররম, হাদীছের প্রামাণিকতা, দাওয়াত ও জিহাদ, হজ্জ ও ওমরাহ এবং ইনসানে কামেল-সহ পাঠক সমাদৃত শতাধিক গুরুত্বপূর্ণ বই ও পুস্তিকা। এছাড়া বিভিন্ন উপলক্ষ্যে দাওয়াতী লিফলেট ও ক্যালেণ্ডার, ‘আল-হেরা শিল্পীগোষ্ঠী’র ইসলামী জাগরণীর সিডি এবং খ্যাতনামা বক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ভিত্তিক বক্তৃতার সিডি-ডিভিডি নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। যা নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও বিনামূল্যে প্রচার করা হচ্ছে।