রোদেলা প্রকাশনী

রোদেলা প্রকাশনী Book Publishing House.
(2)

রোদেলা একটি প্রগতিশীল ও মুক্তবুদ্ধির সৃজনশীল প্রকাশনা।
সভ্যতা গড়ে ওঠে, আবার মহাকালের করাল গ্রাসে বিলীন হয়ে যায়- কিন' প্রকাশিত বইটি অনন-কালব্যাপী পাঠকের পরম তৃষ্ণা মেটায়। মূলত প্রগতিশীল, বুদ্ধিবৃত্তিক ও গবেষণাধর্মী জ্ঞানের সন্ধান, অন্বেষণ ও বিতরণের নিমিত্তে দেশের প্রখ্যাত লেখক, তরুণ লেখক ও পাঠকদের সমন্বিত প্রচেষ্টাকে রোদেলা সবসময় সময়েই স্বাগত জানায়।

ফুসুসুল হিকাম হলো ইবনে আরাবির লেখা একটি বিখ্যাত গ্রন্থ। এটি ইবনে আরাবির জীবনের শেষ পর্যায়ে রচিত হয়। এর রচনাকাল সম্ভবত ১২...
20/08/2025

ফুসুসুল হিকাম হলো ইবনে আরাবির লেখা একটি বিখ্যাত গ্রন্থ। এটি ইবনে আরাবির জীবনের শেষ পর্যায়ে রচিত হয়। এর রচনাকাল সম্ভবত ১২২৯ খ্রিষ্টাব্দ। এই বইটি তিনি রাসূল (সা.)-এর কাছ থেকে পেয়েছেন বলে তিনি বলেছেন। এটিকে ইবনে আরাবির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি তার দার্শনিক ও সূফি মতবাদের সংক্ষিপ্ত রূপ। এই গ্রন্থে ২৭ জন নবি'র হিকমত নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যার ভেতর তার একটি মূল থিম খুব বেশি আলোচিত হয়, আর তা হল সর্বেশ্বরবাদ। ফুসুস-এর জ্ঞানের বিস্তারিত আলোচনা পাওয়া যায় তার বিশাল কিতাব "ফুতুহাতে মাক্কিইয়া"য়। তার বইগুলো আরব ও মুসলিম বিশ্বের বাইরেও অত্যন্ত প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে।

বইঃ ফুসুসুল হিকাম (জ্ঞানের সিলমোহর)
লেখকঃ ইবনে আরাবি
আরবি থেকে অনুবাদঃ শফিক ইকবাল
মুদ্রিত মূল্যঃ ৫৫০ টাকা
বিক্রয় মূল্যঃ ৩৬০ টাকা

⛔ অর্ডার করতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
অথবা
📞 ফোন করুন 01864235374

#চেতনার_শিল্পিত_প্রকাশ

ইবনে আরাবি'র "আল্লাহর ৯৯ নামের গোপন রহস্য" আরবি থেকে অনুবাদঃ শফিক ইকবাল "কাশফুল মা'না' আন সিরির আসমা'উল্লাহুল হুসনা" আক্...
13/08/2025

ইবনে আরাবি'র "আল্লাহর ৯৯ নামের গোপন রহস্য"
আরবি থেকে অনুবাদঃ শফিক ইকবাল

"কাশফুল মা'না' আন সিরির আসমা'উল্লাহুল হুসনা" আক্ষরিক অর্থে "আল্লাহর সবচেয়ে সুন্দর নাম সমূহের অর্থের রহস্য উন্মেচন"। এতে ইবনে আরাবি আল্লাহর প্রধান ৯৯ নামের অর্থ ব্যাখ্যা করেছেন। এটা তিনি করেছেন তিনটি ধারায়ঃ নির্ভরতা, উপলব্ধি এবং চরিত্রায়ন বা তা'আল্লুক, তাহাক্কুক এবং তাখাল্লুক। নির্ভরতায় তিনি দেখিয়েছেন কেন আমাদের আল্লাহর ঐ বিশেষ নামটির প্রয়োজন, উপলব্ধি হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে সেই বিশেষ নামটির সংজ্ঞা এবং সর্বশেষ চরিত্রায়ন হলো আল্লাহর সেই বিশেষ গুনে গুনান্বিত ব্যক্তি কেমন হবে। বইটির শেষে প্রাসঙ্গিক হিসেবে ফুতুহাতের ৫৫৮ অধ্যায়ে তার দেওয়া আসমাউল হুসনা'র ব্যাখ্যা সংযুক্ত করা হয়েছে।

#চেতনার_শিল্পিত_প্রকাশ

ধ্বংস হয়ে মঙ্গোলিয়ার মাটিতে পড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে আই অফ গড নামক স্যাটেলাইটের তােলা ছবিতে দেখা যায় আমেরিকার তিনটি শহর ...
27/07/2025

ধ্বংস হয়ে মঙ্গোলিয়ার মাটিতে পড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে আই অফ গড নামক স্যাটেলাইটের তােলা ছবিতে দেখা যায় আমেরিকার তিনটি শহর : নিউ ইয়র্ক, বােস্টন, ওয়াশিংটন ডি. সি, আগুনে ধোঁয়ায় ধিকিধিকি জ্বলছে। অথচ শহর তিনটির পরিস্থিতি স্বাভাবিক। তাহলে এই ইমেজটি আসল কোথা থেকে... অন্যদিকে ১০বছর আগে আচমকা নিখোঁজ হয়ে যাওয়া ফাদার জসিপ আবার ফিরে এসেছেন দৃশ্যপটে। ভিগাের ভেরােনাকে মানুষের চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা বই এবং তের শতাব্দীর অজ্ঞাত একজনের মাথার খুলি পাঠিয়েছেন তিনি। ডিএনএ টেস্টিং-এর পর জানা যায়, খুলির মালিক স্বয়ং চেঙ্গিস খান। খুলিটিতে লেখা : চার দিনের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যাবে এই দুনিয়া। কমান্ডার গ্রে পিয়ের্সের এবারকার মিশন... ঠেকাতে হবে দুনিয়ার কেয়ামত । হাতে সময় ৯০ঘণ্টা। মিশন ব্যর্থ হলে বিপর্যয়ের মুখে পড়বে পৃথিবী এবং ধ্বংস হয়ে যাবে মানবসভ্যতা।

© Monika Akter

দ্য গ্রেট অনুবাদক "সায়েম সোলায়মান" ভাইয়ার জন্মদিন আজ 🖤জন্মদিন উপলক্ষ্যে ২৬ তারিখ পর্যন্ত "সায়েম সোলায়মান" ভাইয়ার অনুবাদক...
23/07/2025

দ্য গ্রেট অনুবাদক "সায়েম সোলায়মান" ভাইয়ার জন্মদিন আজ 🖤

জন্মদিন উপলক্ষ্যে ২৬ তারিখ পর্যন্ত "সায়েম সোলায়মান" ভাইয়ার অনুবাদকৃত বইগুলোতে থাকছে স্পেশাল ডিস্কাউন্ট।

🌿দ্য ফলেন
🌿দ্য ফিক্স
🌿দ্য লাস্ট মাইল
🌿মেমোরি ম্যান
🌿টেল নো ওয়ান
🌿ডোন্ট লেট গো

⛔ অর্ডার করতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
অথবা
📞 ফোন করুন 01864235374

ইতিহাস লেখা হয় বিজয়ীদের দ্বারা। বিজেতারা গল্প লেখে নিজেদের, হারিয়ে যায় পরাজিত সৈনিক। হয়তো কোনো এককালে বিজয়ী হিসেবে...
30/06/2025

ইতিহাস লেখা হয় বিজয়ীদের দ্বারা। বিজেতারা গল্প লেখে নিজেদের, হারিয়ে যায় পরাজিত সৈনিক। হয়তো কোনো এককালে বিজয়ী হিসেবে সে-ই মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু কালের বিবর্তন এমন কিছু ঘটনার সাক্ষী হয়ে থাকে, যা প্রতিনিয়ত রং বদলায়। একেক সময় একেক গল্প, একেক রূপকথা! ইতিহাস যেন নানান ছন্দে, নানান গল্পে দৃষ্টির সীমানায় এনে দাঁড় করিয়ে দেয় কিছু অজানা বাণী। ইতিহাসের পাতাতেও হারিয়ে যাওয়া কিছু গল্প বিস্ময়ের জন্ম দেয়। হতবাক করে দেয়! কল্পনা কিংবা বাস্তবকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয় এমনভাবে, বিশ্বাসযোগ্য মনে হয় না। আবার অবিশ্বাস করাও যায় না! আজ তেমনই এক জাতির কথা হোক! এই বাংলার বুক-ই একসময় তাদের নিঃশ্বাসের প্রতিদান দিত। আর আজ? কালের বিলীনে তারাও বিলীন হয়ে গিয়েছে ইতিহাসের পাতা থেকে।
প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ যেন সুন্দরের পূজারী। সৌন্দর্যের মোহে এমনভাবে হারিয়ে যায়, সব যেন সেখানেই মাথা নত করে। প্রাচীন কাল থেকে আধুনিক যুগ, এই ধারার পরিবর্তন হয়নি। এই উপমহাদেশ, কিংবা বাংলার মাটিতে একসময় বাস করত কৈবর্ত জাত। মাটির মানুষ, মাটিতে মিশে যায়। তাদের সেই রূপ কোনোকালেই ছিল না। তারপর একদিন এখানে আগমন ঘটে আর্য শ্রেণীর। অন্যদের চেয়ে রূপে গুণে নিজেদেরকে আলাদা প্রমাণ করে তারা।
‘উড়ে এসে জুড়ে বসা’ একটি প্রবাদ আছে। ঠিক সেই কাজটিই যেন করে এই আর্যদের জাত। উদ্বাস্তুর মতো আগমন, তারপর যেন নিজেরাই সর্বেসর্বা বনে যায়। শতশত বছর ধরে যারা এই ভূখণ্ডে নিজেদের তিলে তিলে গড়ে তুলেছে, একটি ভিত্তি স্থাপন করেছে— তারাই হয়ে গেল অবাঞ্ছিত। আর্যদের সৌন্দর্যের কাছে তারা হয়ে পড়ল কদর্য। ভূমিপূত্রদের নামে মায়েরা সন্তানদের ভয় দেখায়। এই অঞ্চলের আদী নিবাস যাদের, তারাই পরিচিত অসুর নামে।
এভাবেই চলে যুগের পর যুগ। সময়ের স্রোতে ভেসে যায় অনেকখানি স্মৃতি। তখন চলমান পাল শাসন। মহীপাল রাজ্য শাসনে ব্যতিব্যস্ত। বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী মহীপাল হলেও তার একান্ত উপদেষ্টা ভট্টবামন আবার হিন্দুধর্মাবলম্বী। ধর্মে ধর্মে রেষারেষি প্রাচীনকাল থেকেই চলমান। সেখানে হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের একসাথে চলা বিস্ময়ের জন্ম দেয়। যদিও বাহ্যিক দিক আর অভ্যন্তরীণ দৃষ্টি কখনো এক হয় না। তারপরও একদিকে চলে হিন্দুদের মন্দির প্রতিষ্ঠা, অন্যদিকে আচার্য্যদের চেষ্টা চলে বৌদ্ধ মহাবিহার প্রতিষ্ঠার। হয়তো বহুকাল পরে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে থাকবে সেই মহাবিহার।
যে সময়ের গল্প বলা হচ্ছে, তখন বরেন্দির মাটিতে কৈবর্তের বাস হলেও শাসনের নামে অত্যাচার, নিপীড়নে যেন মাত্রা ছড়িয়েছিল। চলছিল কৈবর্তদের উপর নানান ছলচাতুরি। নিজেদের মতো খেটে খাওয়া মানুষদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা চালাতে হয়। তারা একবার মাথা তুলে দাঁড়াতে পারলে, তা হতে পারে হুমকির কারণ। এভাবেই দিনাতিপাত হয়। ঋণ শোধের নামে বিষ্টি (বিনা পারিশ্রমিকে শ্রম) দিতে হয়। বট্যপকে একদিন এভাবে ধরে নিয়ে যায়। ধরে নিয়ে যায় তার সন্তান পপিপকেও। শ্রম দেওয়ার মত বয়স এখনও পপিপের হয়নি। কিন্তু বাবার ঋণের দায়ে মাকে ছেড়ে তাকেও কাজ করতে হয়। শরীর চলে না, কিন্তু অত্যাচার ঠিকই চলে।
যুগে যুগে যতবার অন্যায়, নিপীড়ন শুরু হয়েছিল; ততবার কেউ না কেউ, কোনো না কোনোভাবে ত্রাণকর্তা হিসেবে আবার হয়। কেউ দিব্যোক হিসেবে সবার মাথা হিসেবে, কেউ বা মল্ল নামের অন্য কোনো চরিত্রে। আগে মল্লর কথা বলা যায়। কৈবর্ত জাতের সুদর্শন এই মানুষটির নজর পড়ে পপিপের উপর। এই শিশুটির উপর ভারী কাজের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া অন্যায়, প্রতিবাদ করে মল্ল। তাকে নিয়ে যায় এখান থেকে সেখানে। শিক্ষিত করার এক ধরনের প্রচেষ্টা চলে। কিন্তু যে জাত কখনো পড়াশোনার ধারেকাছে চলে, সেই জাতির কাছে কীভাবে পৌঁছুবে অক্ষরের বাণী? পপিপের যে কেবল মাকে চাই।
দিব্যোকের দিকে চেয়ে আছে সকল কৈবর্ত। কৈবর্তদের মধ্যে দূরদৃষ্টি সম্পন্ন, জ্ঞানী, দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকা এই মানুষটি তাদের নেতা। যার উপর ভরসা করা যায়, বিশ্বাস রাখা যায়। অন্যদিকে ভট্টবামনের গলার কাঁটার মত বিঁধে আছে যেন দিব্যোক। একদিন হয়তো এই কৈবর্তদের বরেন্দি স্বাধীন হবে। কোনো শাসনের আওতায় থাকবে না। দিব্যোক যেন সেই আশার বাণী শুনিয়ে যাচ্ছে।
কৈবর্তদের এই স্বাধীনতা সংগ্রামের চলছে। চলছে পপিপের মাকে খুঁজে ফেরা। অন্যদিকে পপিপ যেন নতুন জ্ঞান অর্জনে নিজেকে নিয়োজিত করছে। সে জ্ঞান কি সে পাবে? যে স্বপ্ন মল্ল দেখেছে, তার সেই স্বপ্ন পূরণ হবে? এই গল্প হাজার বছর আগের এমন এক সময়ের যে সময়ের বিলীন হয়ে গিয়েছে। ইতিহাস থেকে মুছে গিয়েছে মল্ল, দিব্যোক, ভীম কিংবা পপিপ। কেননা ইতিহাস ধরে রাখতে চাই অক্ষরের জ্ঞান। যে জাতির কোনো লিখিত ভাষা নেই, তাদের ইতিহাস লিখব কে? যাদের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করা যায়, ইতিহাসে টিকে থাকে তারাই।
জাকির তালুকদারকে এজন্য ধন্যবাদ দিতে হয়— তিনি এমন এক জাতির কথা তুলে ধরেছেন, যাদের নিয়ে কেউ কথা বলে না। যুগ যুগ ধরে সমাজের নিচু জাতের মানুষেরা প্রতিনিয়ত নিপীড়নের শিকার হয়ে চলেছে। তাদেরকে অসুর, নীচ— যে যেভাবে অপদস্ত করতে পারে করে চলে। এমন মানুষদের কথা বলতে সাহস লাগে। যে সাহস জাকির তালুকদারের ছিল বলেই তিনি এমন এক উপাখ্যান রচনা করেছেন।
জাকির তালুকদারের লেখনশৈলী নিয়ে বলতে গেলে বলতে হয় দুর্দান্ত! তার সাহিত্যের ভাষা বেশ পছন্দ হয়েছে। শব্দের মধ্যে কিছু কাঠিন্য রয়েছে, তবুও পড়তে খুব যে কষ্ট হয় এমন না। আমি সবসময় মনে করি সাহিত্য মানে শব্দের খেলা। এ খেলায় যে যতটা পটু সে ততটাই সফল। জাকির তালুকদার শব্দের এ খেলায় অনন্য। তার শব্দচয়ন, গল্পের পরিচালনা, ভাষার দখল, বাক্য গঠন সবকিছুতে পরিমিত ভাব ছিল। প্রতিটি বাক্য রচনা যেন মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। কিছু সাংস্কৃতিক শ্লোক ছিল, যার অনুবাদও করে দিয়েছেন। এর আগে জাকির তালুকদারের লেখা পড়া হয়নি। প্রথম বইতেই তিনি আমাকে মুগ্ধ করেছেন।
এই গল্পে আছে বিভিন্ন ধর্মের সংমিশ্রণ। বিশেষ করে কৈবর্তদের ধর্ম এখানে প্রাধান্য পেয়েছে। একই সাথে বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মের কথাও লেখক বলেছেন। যে উদ্দেশ্য নিয়ে ধর্মের আবির্ভাব, মানুষের সংস্পর্শ পেয়ে সেই ধর্ম যেন উল্টো পথে হাঁটা ধরে। ধর্মের নীতিতে কোন ভেদাভেদ থাকে না। তারপরও জাতিগত ভেদাভেদ আসে কীসের ভিত্তিতে? মানবজাতি নিজেদের সুবিধা অর্জনের জন্য ধর্মকে নিজেদের মতো ব্যবহার করে। আর এতেই উচ্চজাত কিংবা নিম্নজাতের সূত্রপাত। নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম চাপিয়ে দেওয়া হয়। অথচ ধর্ম কিন্তু আমাদের তা বলে না। সমাজের বিজ্ঞ ও ধর্মীয় প্রচারকদের এসব মিথ্যে বয়ান ও নিজেদের উচ্চ আসনে দেখানোর প্রয়াসই ধর্মের মূল উদ্দেশ্য কে ব্যক্ত করে। যার জন্য ভুক্তভোগী হয় ঊর্ণাবতীর মত কেউ কেউ।
কথায় আছে, স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। কোনো একসময় হয়তো স্বাধীনতা আসে, বিজয়ের পতাকা উড়ে। কিন্তু এই স্বাধীনতা রক্ষা করা খুব কি সহজ? কেননা চারিদিকে শত্রুপক্ষের বিচরণ। পরাজিতরা হাল ছাড়ে না। হয়তো শেষ মারণ আঘাত দিতে প্রস্তুত হয়। যু দ্ধের ময়দানে তারাই বিজয়ী হয় যাদের কোন পিছুটান থাকে না। দেশ মাতৃকাকে স্বাধীন করার জন্য যারা লড়াই করে তাদের হারানোর সাধ্য কারো থাকে না। কিন্তু সব লড়াই নিয়ম মাফিক হয় না। ছলনার বশবর্তী হয়ে গল্পের স্রোত বয়ে যায় অন্যখানে। ছলচাতুরি করে কাগজে-কলমে বিজয়ী হওয়া যায়, কিন্তু প্রকৃত বিজয়ী হতে হলে সাহসী হতে হয়। কাপুরুষেরা পরাজয় দেখতে পেলে আঘাত হানে পেছন থেকে ফলে তাদের বিজয় শেষে, দেখতে হয় পরাজয়। মানবিকতার পরাজয়!
জাকির তালুকদারের সাহিত্যগুণ নিয়ে বলার কিছু নেই। সাহিত্যগুণ গল্পের মাঝেও ছড়িয়ে দিয়েছেন। এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়, কাব্য রচনা যেকোনো কাহিনিকে পরিবর্তন করে দিতে পারে। কাব্যের ছন্দে সত্যকে মিথ্যে হিসেবে উপস্থাপন করা যায়, আবার মিথ্যেকে সত্য বানানো চায়। যার কাব্যের জোর যত বড়, কলমের ক্ষমতা যত বেশি; ইতিহাসের ধারণ ক্ষমতা তার তত বেশি। এ কারণেই হয়তো ইতিহাসকে ধারণ করতে বেশি বেশি সাহিত্য রচনা করতে হয়।
উপন্যাসের শেষটা অন্যরকম। এখানে বদলে যায় ভাবনা। যে গতিতে উপন্যাস রচিত, তার ঠিক উল্টো স্রোতে ভেসে যায় সময়। প্রকৃত বিজয়ীরা কখনো কখনো বিজয়ের দেখা পায় না। উপন্যাসের শেষভাগ যেন তারই ইঙ্গিত করে!
পরিশেষে, কিছু দুর্দান্ত গল্পের আলোচনা হয় না। নিভৃতে থেকে যায় বিশাল কোনো উপাখ্যান। জাকির তালুকদারের “পিতৃগণ” ঠিক তেমনই একটি বই। যে বইয়ের কথা ছড়িয়ে পড়া উচিত। আড়ালে থেকে যাওয়া এক জাতির কথা সবার জানা উচিত। একই সাথে প্রকৃত সাহিত্য রস আস্বাদ করতে এমন বইয়ের বিকল্প নেই। কে বলে, বর্তমানে মান সম্পন্ন বই পাওয়া যায় না? স্তব্ধ করে দেওয়া এরূপ উপন্যাসই তৃপ্তি দেয়। আবার এ গল্পের ধারা জন্ম দেয় আক্ষেপ। এমন যে না হলেও পারত!
▪️বই : পিতৃগণ
▪️লেখক : জাকির তালুকদার
▪️প্রকাশনী : রোদেলা প্রকাশনী
▪️পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৩০০
▪️মুদ্রিত মূল্য : ৩৫০ টাকা
▪️ব্যক্তিগত রেটিং : ৫/৫

✅ রিভিউ এবং ছবিঃ A. Jami

বিগত শতাব্দীর শেষার্ধে এসে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়ে আরও একবার তরবারির উপর রক্তের বিজয় প্রতিষ্ঠিত হয় ইরানের ইসলামী বিপ্লবে...
18/06/2025

বিগত শতাব্দীর শেষার্ধে এসে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়ে আরও একবার তরবারির উপর রক্তের বিজয় প্রতিষ্ঠিত হয় ইরানের ইসলামী বিপ্লবের বিজয়ের মাধ্যমে। এই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন আয়াতুল্লাহ ইমাম খোমেইনী। আর তাঁর সাথে যারা প্রথম সারিতে জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছেন তাদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় একজন হলেন বিপ্লবের বর্তমান রাহবার হযরত আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ী। বিপ্লবী আন্দোলনের রক্তকরা উত্তপ্ত দিনগুলোতে একেবারে মাঠে ময়দানে কি ঘটে চলেছিল, কি কোরবানী আর আত্মত্যাগের রক্ত ঢেলে বিপ্লবের চারাগাছকে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছিল, আর অবশেষে তা কুড়ি ও মঞ্জরিতে পূর্ণ হয়ে উঠলো-এমন অনেক না জানা কথা বর্ণিত হয়েছে 'হৃদয়ের যে রক্ত হলো চুনিরত্ন' গ্রন্থে।

বইঃ হৃদয়ের যে রক্ত হলো চুনিরত্ন
লেখকঃ মোহাম্মাদ আলী অযারশাব
অনুবাদঃ মুহাম্মাদ মুজাহিদুল ইসলাম বালী
মুদ্রিত মূল্যঃ ৫৫০ টাকা
বিক্রয় মূল্যঃ ৩৮৫ টাকা

⛔ অর্ডার করতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
অথবা
📞 ফোন করুন 01864235374

হাজার বছরের ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ পারস্য সভ্যতা ইসলামের শাশ্বত অবয়বের স্বর্ণালি ছোঁয়ায় আরো উজ্জ্বল-উদ্ভাসিত ও পরিশীলিত হয়ে উঠেছ...
16/06/2025

হাজার বছরের ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ পারস্য সভ্যতা ইসলামের শাশ্বত অবয়বের স্বর্ণালি ছোঁয়ায় আরো উজ্জ্বল-উদ্ভাসিত ও পরিশীলিত হয়ে উঠেছিল। পারস্য সংস্কৃতির সাথে ইসলাম মিলে গিয়ে একে দান করেছিল এক স্বতন্ত্র মাত্রা। সত্যান্বেষী পারসিক যুবক সালমান পরিণত বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। ইসলামের ইতিহাসে যিনি সালমান ফারসী (রা) নামে পরিচিত তিনি ছিলেন মহানবী (সা)-এর ঘনিষ্ঠ সাহাবীদের একজন। পারস্যসম্রাট খসরুর হৃদয়ে ইসলামের শান্তির সুশীতলতা স্পর্শ না করলেও সেই নিরবিচ্ছিন্ন সুশীতল জলধারাটি অসংখ্য ইরানির হৃদয়ভূমিকে করেছিল সজীব ও সতেজ।

ইরানী জাতি সম্পর্কে স্বয়ং মহানবী (সা) বলেছিলেন, 'ঈমান যদি আকাশের সুরাইয়া তারকাতেও ঝুলে থাকে তবে তা সালমান ও তাঁর জাতি পাবে।' ইসলামের ইতিহাসের প্রারম্ভথেকে শুরু করে ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামী বিপ্লবসহ বর্তমান সময়ের বিকাশমান ইরানের দিকে তাকালেই মহানবী (সা)-এর বাণীর তাৎপর্য ও গভীরতা আমরা উপলব্ধি করতে পারি। ৭ম শতকে মুসলিম জাহানে যত জ্ঞানী-গুণী, দার্শনিক-চিন্তাবিদ জন্মগ্রহণ করেছিলেন দেশভিত্তিক গণনায় তাঁদের বেশিরভাগই ছিলেন পারস্য প্রতিভা। এরই ধারাবাহিকতায় বিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে অর্থাৎ ১৯২০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ইরানের খোরাসান প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন শহীদ অধ্যাপক আয়াতুল্লাহ্ মুর্তাযা মুতাহ্হারী (র)। আধুনিক ইসলামী ইরানের স্বপ্নদ্রষ্টা ও রূপকারদের মাঝে তিনি ছিলেন অন্যতম পুরোধা। তিনি একাধারে একজন মহান আলেম ও ধর্মত্বত্ত্ববিদ, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও আধ্যাত্মিক পুরুব।

বিশ্বের অনেক জাতিই ইসলামকে গ্রহণ করেছিল ও ইসলামের সেবায় আত্মনিয়োগ করেছিল। তারা ইসলামের শিক্ষা প্রচার ও প্রসারে ভূমিকা রেখেছিল এবং তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলে 'ইসলামী সভ্যতা' নামে এক বৃহৎ ও সমৃদ্ধ সভ্যতার সৃষ্টি হয়। এ সভ্যতার সৃষ্টিতে ইরানীদের অবদান কতটুকু? ইসলামের প্রতি তাদের এ অবদান ও ভূমিকার পেছনে কোন্ উদ্দীপনা কাজ করেছিল? 'ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান' এ বিষয়ে শহীদ মুতাহহারীর একটি বিখ্যাত গ্রন্থ। বইটিতে ইরান বিষয়ে শহীদ মুতাহহারীর একটি বিখ্যাত গ্রন্থ। বইটিতে ইরান ও বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে ইসলাম ও মুসলমানদের ইতিহাস বর্ণনার সাথে সাথে ইরানসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে ইসলামের আধ্যাত্মিক, দার্শনিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধচর্চা ও বিকাশে ইরানের মাটিতে জন্মগ্রহণকারী মনীষীবর্গের ভূমিকার বিষয়টি বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। শতাব্দীর সময়ভিত্তিক সুফি, দার্শনিক, তাফসিরকার, ফিকাহবিদ, হাদিসশাস্ত্রবিদ, কবি-সাহিত্যিক প্রতিভাসমূহের এক প্রামাণ্য ইনডেক্স হলো শহীদ মুতাহ্হারীর এই পুস্তকটি। এটি তাঁর গভীর চিন্তা ও গবেষণার ফসল। গ্রন্থটি ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানের সকল শাখার ইতিহাস গবেষণায় মৌলিক রেফারেন্স গ্রন্থ হিসেবে মাইলফলকরূপে কাজ করবে। ইতিমধ্যে গ্রন্থটি আরবি, ইংরেজি, উর্দু ও রুশ ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

বই : ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান
লেখক : শহীদ অধ্যাপক আয়াতুল্লাহ্ মুর্তাযা মুতাহ্হারী
অনুবাদ : এ.কে.এম. আনোয়ারুল কবীর
সম্পাদনা: অধ্যাপক সিরাজুল হক
মুদ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকা
বিক্রয় মূল্য : ৩৫০ টাকা

⛔ অর্ডার করতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
অথবা
📞 ফোন করুন 01864235374

#চেতনার_শিল্পিত_প্রকাশ

অ্যামোস ডেকার সিরিজের ৫ম খন্ড "রিডেম্পশন"🔥কাহিনি-সংক্ষেপঃতা হলে কি সাংঘাতিক কোনো ভুল করে ফেলেছিল নিখুঁত স্মরণশক্তির অধিক...
28/05/2025

অ্যামোস ডেকার সিরিজের ৫ম খন্ড "রিডেম্পশন"🔥

কাহিনি-সংক্ষেপঃ
তা হলে কি সাংঘাতিক কোনো ভুল করে ফেলেছিল নিখুঁত স্মরণশক্তির অধিকারী অ্যামোস ডেকার?
জন্মশহর ওহায়োর বার্লিংটনে এসেছে সে। অপরিচিত এক লোকের সঙ্গে দেখা হলো ওর। কিন্তু লোকটার নাম মনে করতে পারল... মেরিল হকিন্স। যুবক বয়সে, যখন নতুন একজন গোয়েন্দা হয়েছিল ডেকার, তখন সর্বপ্রথম গ্রেপ্তার করেছিল ওই হকিন্সকেই... হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে। এক যুগ কারাগারে কাটিয়ে লোকটার বয়স যেন বেড়ে গেছে অনেক, এবং গুরুতর অসুস্থও হয়ে পড়েছে বেচারা। শুধু বদলায়নি তার একটা কথা... আমি নির্দোষ। আমি খুন করিনি।
পুরনো কেসটা নতুন করে ঘাঁটতে আরম্ভ করল সে।
ফলাফল: নতুন একটা অপরাধের সঙ্গে চাঞ্চল্যকর কিছু যোগসূত্র আবিষ্কৃত হতে লাগল ওই কেসের। প্রশ্ন হচ্ছে, ধাঁধার এসব টুকরো জোড়া দেয়ার মতো সময় কি দেয়া হবে ওকে শেষপর্যন্ত?
পর্দার আড়ালের কুশীলবরা যে একেকটা রাজগোক্ষুর।

✅প্রি-অর্ডার শুরু হবে অচিরেই।

প্রকাশিত হলো ডেভিড বালড্যাচি রচিত 'অ্যামোস ডেকার সিরিজের' ৪র্থ খন্ড "দ্য ফলেন", সায়েম সোলায়মান ভাইয়ের দুর্দান্ত অনুবাদে🔥...
24/05/2025

প্রকাশিত হলো ডেভিড বালড্যাচি রচিত 'অ্যামোস ডেকার সিরিজের' ৪র্থ খন্ড "দ্য ফলেন", সায়েম সোলায়মান ভাইয়ের দুর্দান্ত অনুবাদে🔥

✅প্রি-অর্ডার ছাড় চলমান থাকবে সোমবার পর্যন্ত।

বইঃ দ্য ফলেন (অটোগ্রাফ কপি)
লেখকঃ ডেভিড বালড্যাচি
রূপান্তরঃ সায়েম সোলায়মান
মুদ্রিত মূল্যঃ ৭০০ টাকা
প্রি-অর্ডার মূল্যঃ ৩৫০ টাকা (৫০%)

কাহিনী সংক্ষেপঃ
ছুটি কাটাতে ব্যারোনভিলে, জেমিসনের বোনের বাড়িতে এসে বিরাট ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ল অ্যামোস ডেকার। ওই বাড়ির উল্টোদিকের বাড়িতে পাওয়া গেল দুটো লাশ। তাদের পরিচয় জানে না সারা শহরের কেউ।
কীভাবে খুন করা হয়েছে তাঁদেরকে, সেটাও বলতে পারছে না এমনকী স্থানীয় পুলিশও। বাধ্য হয়ে তদন্তে নামল ডেকার এবং জেমিসন।
বরাবরের মতোই কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে এলো সাপ। সেই সাপ যে এত বিষধর, কল্পনাও করতে পারেনি ডেকার।
একের পর এক লাশ আবিষ্কৃত হতে থাকল ছোট ওই শহরে। শুধু তা-ই না, ডেকার ও জেমিসনের জন্য মরণফাঁদ পাতল অদৃশ্য শত্রুপক্ষ।
এখন প্রশ্ন, নিজের অতুলনীয় স্মৃতিশক্তি পুঁজি করে ডেকার কি পারবে লড়াইটা একা চালিয়ে যেতে?
নাকি হত্যাকান্ডের শিকার হওয়া অন্যদের নিয়তি বরণ করে নিতে হবে ওকেও?

⛔ অর্ডার করতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
অথবা
📞 ফোন করুন 01864235374

আগামীকাল প্রকাশিত হচ্ছে ডেভিড বালড্যাচি রচিত 'সায়েম সোলায়মান' ভাইয়ের অনুবাদে অ্যামোস ডেকার সিরিজের ৪র্থ বই "দ্য ফলেন" ✅গ...
23/05/2025

আগামীকাল প্রকাশিত হচ্ছে ডেভিড বালড্যাচি রচিত 'সায়েম সোলায়মান' ভাইয়ের অনুবাদে অ্যামোস ডেকার সিরিজের ৪র্থ বই "দ্য ফলেন"

✅গরম গরম অটোগ্রাফ কপি এবং সায়েম সোলায়মান ভাইয়ার সাথে আড্ডা দিতে আগামীকাল চলে আসুন। ভাইয়া থাকবে বিকালের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।

বইঃ দ্য ফলেন (অ্যামোস ডেকার, ৪)
লেখকঃ ডেভিড বালড্যাচি
অনুবাদঃ সায়েম সোলায়মান
প্রচ্ছদঃ সজল চৌধুরী
মুদ্রিত মূল্যঃ ৭০০ টাকা
প্রি-অর্ডার মূল্যঃ ৩৫০ টাকা (৫০%)

কাহিনী সংক্ষেপঃ
ছুটি কাটাতে ব্যারোনভিলে, জেমিসনের বোনের বাড়িতে এসে বিরাট ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ল অ্যামোস ডেকার। ওই বাড়ির উল্টোদিকের বাড়িতে পাওয়া গেল দুটো লাশ। তাদের পরিচয় জানে না সারা শহরের কেউ।
কীভাবে খুন করা হয়েছে তাঁদেরকে, সেটাও বলতে পারছে না এমনকী স্থানীয় পুলিশও। বাধ্য হয়ে তদন্তে নামল ডেকার এবং জেমিসন।
বরাবরের মতোই কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে এলো সাপ। সেই সাপ যে এত বিষধর, কল্পনাও করতে পারেনি ডেকার।
একের পর এক লাশ আবিষ্কৃত হতে থাকল ছোট ওই শহরে। শুধু তা-ই না, ডেকার ও জেমিসনের জন্য মরণফাঁদ পাতল অদৃশ্য শত্রুপক্ষ।
এখন প্রশ্ন, নিজের অতুলনীয় স্মৃতিশক্তি পুঁজি করে ডেকার কি পারবে লড়াইটা একা চালিয়ে যেতে?
নাকি হত্যাকান্ডের শিকার হওয়া অন্যদের নিয়তি বরণ করে নিতে হবে ওকেও?

⛔অর্ডার করতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
অথবা
📞 ফোন করুন 01864235374

গরম গরম হাতে চলে আসলো "দ্য ফলেন" এর ডেমো কপি🔥বইঃ দ্য ফলেন (অ্যামোস ডেকার, ৪) লেখকঃ ডেভিড বালড্যাচি অনুবাদঃ সায়েম সোলায়মা...
22/05/2025

গরম গরম হাতে চলে আসলো "দ্য ফলেন" এর ডেমো কপি🔥

বইঃ দ্য ফলেন (অ্যামোস ডেকার, ৪)
লেখকঃ ডেভিড বালড্যাচি
অনুবাদঃ সায়েম সোলায়মান
প্রচ্ছদঃ সজল চৌধুরী
মুদ্রিত মূল্যঃ ৭০০ টাকা
প্রি-অর্ডার মূল্যঃ ৩৫০ টাকা (৫০%)

কাহিনী সংক্ষেপঃ
ছুটি কাটাতে ব্যারোনভিলে, জেমিসনের বোনের বাড়িতে এসে বিরাট ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ল অ্যামোস ডেকার। ওই বাড়ির উল্টোদিকের বাড়িতে পাওয়া গেল দুটো লাশ। তাদের পরিচয় জানে না সারা শহরের কেউ।
কীভাবে খুন করা হয়েছে তাঁদেরকে, সেটাও বলতে পারছে না এমনকী স্থানীয় পুলিশও। বাধ্য হয়ে তদন্তে নামল ডেকার এবং জেমিসন।
বরাবরের মতোই কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে এলো সাপ। সেই সাপ যে এত বিষধর, কল্পনাও করতে পারেনি ডেকার।
একের পর এক লাশ আবিষ্কৃত হতে থাকল ছোট ওই শহরে। শুধু তা-ই না, ডেকার ও জেমিসনের জন্য মরণফাঁদ পাতল অদৃশ্য শত্রুপক্ষ।
এখন প্রশ্ন, নিজের অতুলনীয় স্মৃতিশক্তি পুঁজি করে ডেকার কি পারবে লড়াইটা একা চালিয়ে যেতে?
নাকি হত্যাকান্ডের শিকার হওয়া অন্যদের নিয়তি বরণ করে নিতে হবে ওকেও?

✅এখনো যারা প্রি-অর্ডার করেননি ৫০% ছাড়ে প্রি-অর্ডার করে ফেলুন।
☘ দ্য ফলেন প্রি-অর্ডার চলমান সময়ে সিরিজের বাকি ৩টি বইয়ে থাকছে ৫০% ছাড়!

⛔অর্ডার করতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
অথবা
📞 ফোন করুন 01864235374

‘ডেকার?’ঘাড় ঘুরিয়ে তাকাল ডেকার। দেখতে পেল, জেমিসন হাজির হয়েছে। বৃষ্টিতে ভিজে গেছে পুরোপুরি। কাঁপছে। পায়ে জুতো নেই। দাঁড়ি...
20/05/2025

‘ডেকার?’
ঘাড় ঘুরিয়ে তাকাল ডেকার। দেখতে পেল, জেমিসন হাজির হয়েছে। বৃষ্টিতে ভিজে গেছে পুরোপুরি। কাঁপছে। পায়ে জুতো নেই। দাঁড়িয়ে আছে হলের আরেক কোনায়। একটু আগে ওখান দিয়ে এসেছে ডেকার।
‘ তোমার সঙ্গে পিস্তল আছে?’ নিচু গলায় জিজ্ঞেস করল ডেকার। বৈদ্যুতিক নীল আলোর একটার পর একটা ঢেউ যেন এসে আছড়ে পড়ছে ওর ওপর। অসুস্থ বোধ করছে সে, বমি বমি লাগছে। ঘুম পাচ্ছে।
মাথা নাড়ল জেমিসন।
মেয়েটাকে ইশারায় কাছে ডাকল ডেকার।
দ্রত আগে বাড়ল জেমিসন। কোনা ঘুরে হাজির হলো ডেকারের কাছে। যা ইতোমধ্যেই দেখতে পেয়েছে ডেকার, দেখল সেটা। মরার মতো থমকে গেল।
’ঈশ্বর'
মাথা ঝাঁকাল ডেকার। যা দেখছে ওরা দু’জন, তা দেখলে যে কেউ বলবে ও রকম কিছু।
ছাদ থেকে ঝুলছে একটা লোক।
ছাদের একটা হুক থেকে ঝুলছে একটা দড়ি। ওই হুকে একসময় লাগিয়ে রাখা হয়েছিল একটা ঝাড়বাতি। এখন সেটা পড়ে আছে মেঝেতে।
দড়ির সেই ফাঁস পেঁচিয়ে দেয়া হয়েছে লোকটার গলায়।
কিন্তু কথা হচ্ছে, কেউ যদি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে, তা হলে এতখানি রক্তপাত হয় না তার সাধারণত।

বইঃ দ্য ফলেন (অ্যামোস ডেকার,৪)
লেখকঃ ডেভিড বালড্যাচি
অনুবাদঃ সায়েম সোলায়মান
প্রচ্ছদঃ সজল চৌধুরী
মুদ্রিত মূল্যঃ ৭০০ টাকা
প্রি-অর্ডার মূল্যঃ ৩৫০ টাকা (৫০%)

☘প্রি-অর্ডার চলাকালীন সময়ে সিরিজের বাকি ৩টি বইয়ে থাকছে ৫০% ছাড়!🔥
***মেমোরি ম্যান - ২১০ টাকা
***দ্য লাস্ট মাইল - ২৩০ টাকা
***দ্য ফিক্স - ২৭৫ টাকা

✅সম্ভাব্য প্রকাশকাল - ২৪ই মে, ২০২৫

Address

Uttar Khan

Opening Hours

Monday 09:00 - 20:00
Tuesday 09:00 - 20:00
Wednesday 09:00 - 20:00
Thursday 09:00 - 20:00
Saturday 09:00 - 20:00
Sunday 09:00 - 20:00

Telephone

+8801711789125

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রোদেলা প্রকাশনী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to রোদেলা প্রকাশনী:

Share

Category