18/05/2025
বুঝতে শেখার পরে অনেক নিকট আত্মীয় মারা গেছেন সে শোকে মন কেঁদেছে অনেকবার তবে চোখ কাঁদেনি কখনো কিন্তু যেদিন চোখের সামনে থেকে আমার বোনটা চলে গেছে তারপর থেকে চোখ এতবার কেঁদেছে যা মন ভাবেনি কখনো এত পানি চোখে জমা হয়েছিলো,আমরা ঠিক তত সময় পর্যন্ত কবর সস্পর্কে সঠিক উপলব্ধি করতে পারিনা যত সময় পর্যন্ত আমাদের খুব প্রিয় মানুষদের কেউ একজন কবরে না যায়,যখন যায় তারপর থেকে কবরস্থান'ই আমাদের খুব আপন জায়গা হয়ে যায় যেখানে গেলে শান্তি মেলে দোয়া দুরুদ পড়ে দুটো হাত আল্লাহর দরবারে উঠালে চোখ দিয়ে অনরগল পানি পরে মন হালকা হয়ে যায় তবে যে কবরের কাছে আমি প্রতিদিন যেতাম দূর্ভাগ্যবশত আজ অনেক দূরে থাকায় অনেক দিন সেখানে যেতে পারিনা তাইতো আমার রাজকন্যাকে তার মায়ের সাথে পাঠিয়েছিলাম তার ফুপি ও নানু ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করতে...এটা তার প্রথম সাক্ষাৎ।(২৪/০৪/২৫)
শত ব্যস্ততার মাঝেও আপনাদের যেসকল প্রিয় মানুষেরা পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছে আপনারা তাদের কবরের কাছে যাবেন তাদের জন্য মন খুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া করবেন যেতে না পারলে নামাযের পাটিতে বসে দোয়া করবেন যখন মনে পড়বে তখনই দুহাত তুলে দোয়া করবেন দোয়া ছাড়বেন না কেননা আজ তারা অনেক অসহায় আপনার আমার একটু দোয়া হইতো তাদের কবরে শান্তি বয়ে নিয়ে যাবে তাদের মিযানের পাল্লা ভারী করে দিবে এবং নিশ্চয় ইনশাআল্লাহ শেষ বিচারের দিনে মহান আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালা তাদেরকে বেহেস্ত নসীব করবেন,আপনারাও আপনাদের বাচ্চাদেরও কবরস্থানে নিয়ে যাবেন তাদের দোয়া করা শিখাবেন এমন চর্চার ধারাবাহিকতা থাকলে আমরা মরে যেয়েও শান্তি পাবো।সকলে আমাদের জন্য দোয়া করবেন সকল কবর বাসীর জন্য দোয়া করবেন আপনারা ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন বাচ্চাদের দিকে খেয়াল রাখবেন,আল্লাহ হাফেজ।