রং চা

রং চা Assalamu Alaikum everyone!! Welcome to my page
If you like it, be sure to follow and stay by myside!
(2)

22/06/2025

স্বামীর উচিৎ সর্বপ্রথম স্ত্রীর প্রয়োজনীয় জিনিস, আবদার গুলো আগে পূরণ করা।

আপনার মা বাবাও আপনার থেকে পাওয়ার অধিকার রাখে।তবে যদি আপনার বাবা বেঁচে থাকেন,ভাই-বোন বিবাহিত হয় তবে তাদের থেকে আপনার বউয়ের টা পূরণ করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।মায়ের জন্য বাবা আছে, বোনের জন্য তার স্বামী আছে, আর বিবাহিত ভাই তাকে আল্লাহ হাত পা দিয়েছে সে পরিশ্রম করে খাবে।বাবা মায়ের জন্য নির্দিষ্ট একটা এমাউন্ট প্রতি মাসে আলাদা করে রাখবেন।কিন্তু নিজের সংসারের জন্য না রেখে সম্পূর্ণ টাকা কখনোই অন্য কোথাও শেষ করে ফেলা চরম ভুল।মানুষকে সাহায্য করা ভালো কিন্তু নিজের পকেট খালি করে নয়।

মনে রাখবেন, আপনার মায়ের স্বামী আছে, বোনের স্বামী আছে, আপনার স্ত্রীর কিন্তু শুধু আপনিই আছেন।মেয়েদের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর স্বামীর থেকেই সবকিছু পাওয়ার দাবিদার, বাবা, ভাইয়ের থেকে নিলে অবশ্যই আপনি ছোট হয়ে যাবেন।

কিছু পুরুষ বোনের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরেও আগে বোনের সংসারের জন্য, মায়ের সংসারের জন্য টাকা খরচ করে বউকে অভাব দেখায়,অপেক্ষায় করায়।এটা কিন্তু কোনোভাবেই সঠিক নয়।এক দুই মাস বা হঠাৎ সমস্যা হলে মা ভাই বোন সবার প্রয়োজনেই পাশে থাকা টা দায়িত্ব তবে প্রত্যেক মাসেই তাদের পেছনে খরচ করে,বউকে বঞ্চিত করা টা মোটেও উচিৎ না।

একটা মেয়ে আপনার জন্য কতকিছুই সেক্রিফাইস করে, এর মানে এই নয় যে আপনি শুধু তাকে অপেক্ষা করাবেন,তার ক্ষেত্রেই লাস্ট প্রায়োরিটি দিবেন।

প্রত্যেক টা মেয়ের কিছু শখ থাকে নিজের সংসার টা গুছানোর,প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দিয়ে ঘর পরিপূর্ণ করার।অন্য খাতে টাকা নষ্ট করে আপনি আপনার স্ত্রীকে বঞ্চিত করতে পারেন না।

আপনার স্ত্রী আপনাকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়,আপনার যত্ন নেয়,আপনার জন্য সবকিছুই করে, আপনারও তো উচিৎ তাকে সময় দেয়া,ঘুরতে নিয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় সব কিনে দেয়া!

[লেখা টা তাদের জন্য যারা কখনোই বউয়ের দায়িত্ব ঠিক মত পালন করে না।]

03/04/2025

আমাদের বাঙালি সমাজের একটা নিয়ম আছে। যতদিন শাশুড়ী বেঁচে থাকবেন ততদিন শাশুড়ীর সংসারেই ছেলের বউকে থাকতে হবে। সে চাইলে ও আলাদা করে নিজের সংসার পাবে না। শাশুড়ীর সংসারে শাশুড়ীর কথা মতোই সব চলবে। এখানে ছেলের বউয়ের কোন স্বাধীনতা থাকবেনা। সবকিছুতেই শাশুড়ির পারমিশন লাগবে। এমনকি শাশুড়ীর সংসারে নিজের মন মতো একটা রুম ও ডেকোরেশন করা যাবে না। বেশি কিছু বললে বলে, " নিজের সংসারে যা খুশি কইরো, আমার সংসারে এসব চলবে না। "

কিন্তু দেখো, আমাদের মতো সেই অসহায় বউ গুলো নিজের সংসার বলতে যা বোঝায় তা হলো শাশুড়ীর মরার পর।

তার আগে নিজের সংসার! সেটা আবার কি!? " বুড়া মানুষ বাঁচবেই আর কয়দিন! শাশুড়ী মরলে সবই তো তোমার।" ( শুনতে খারাপ হলেও এটাই বাস্তব সত্যি।) 😓

আর এই সংসার টা তার হবে....।

ততদিনে একটা মেয়ের আর শখ বলতে কিছু থাকে না। তখন সে আর মেয়ে থাকে না। তার বয়স পেরিয়ে ৩৫ - ৪০ এ চলে যায়। তখন তার কাছে সব কিছু কেমন দায়িত্ব বলে মনে হয়। কারো জন্য আর শখ করে কিছু রান্না করার মতো এনার্জি তার শরীরে থাকে না। তখন আর ঘর গুছানোর মতো মানসিকতা থাকেনা। তখন শুধু মাথার উপর অনেক গুলো দায়িত্ব থাকে। ছেলে মেয়েদের লেখা পড়া, তাদের সুন্দর ভবিষ্যত এসবের চিন্তা করতে করতেই চুলে পাক ধরে যায়। সব কিছুতেই কেমন নিজেকে বোঝা বলে মনে হয়। জীবনের পাওয়া না পাওয়ার হিসাব মিলাতে গেলে দম বন্ধ হয়ে আসে। অতীতের কথা মনে পড়ে। যখন সে তার স্বামীর কাছে নিজের জন্য একটা সংসার চায়৷ তখন তার স্বামী মেয়েটা কে বলে, " তুমি কি পারবে এই বয়স্ক মানুষ টা কে একা ফেলে চলে যেতে। " ব্যাস মেয়েটার আর কিছুই বলার থাকে না। সে চুপ হয়ে যায়। কিন্তু কি পায় মেয়েটা সেই সংসারে থেকে! যেই শাশুড়ীর জন্য নিজের শখ আহ্লাদ বিসর্জন দেয়, সেই শাশুড়ী কি আদৌও মেয়েটার কথা ভাবে?

বরং মেয়েটা সেই সংসারে থেকে দিনের পর দিন মানসিক টর্চার সহ্য করে যায়। সারাক্ষণ আতংকে থাকে কখন না জানি শাশুড়ী মা রেগে যায়। কখন না জানি তার জন্য সংসারে ঝামেলা, অশান্তি শুরু হয়ে যায়। এইভাবেই ভয়ে আতঙ্কে কখন যে মেয়েটার বয়স পেরিয়ে যায় সে নিজেও জানে না।

হটাৎ অনেক বছর পর মেয়টার মনে পরে, সংসারের ঝামেলা সামলাতে গিয়ে কখনো তার স্বামীর সাথে একটু সৃতি তৈরি হয়নি। সারাদিন কাজের পর রাতে সময় করে স্বামীর জন্য একটু শাড়ি পরে কপালে কালো টিপ লাগানো হয়নি। সংসারে সবার সাথে থেকে, লজ্জায় স্বামীর সাথে হাত ধরে একটু বৃষ্টিতে ভিজার সুযোগ হয়নি মেয়েটার।

মেয়েটার মনে পড়ে যায়, অনেক দিন হলো তার স্বামীর সাথে একান্তে বসে একটু গল্প করা হয়নি। মেয়েটা দৌরে যায় স্বামীর কাছে চাঁদনি রাতে খোলা আকাশের নিচে বসে আজ জমিয়ে মনের কথা বলবে তাকে। কিন্তু হটাৎ মেয়েটা বুঝতে পারে এতোদিনে তার স্বামীর সাথে আকাশ সমান দূরত্ব তৈরি হয়ে গেছে। গল্প করার বয়স টা পেরিয়ে গেছে অনেক আগেই। ছেলে - মেয়েরা বড়ো হয়েছে। এখন এসব করা মানে... ছি ছি!

মেয়েটা আঁচলে মুখ গুঁজে দৌড়ে চলে যায়। নিজেকে বন্ধি করে নেয় অন্ধকার চার দেয়ালের মাঝে৷ 💔🥀

[এটা সবার বেলা না। কিন্তু অধিকাংশ পরিবারেই সেম কাহিনি। ]

17/03/2025

একজন স্ত্রীর পৃথিবী খুবই ছোট হয়— সেই পৃথিবীর শুরু আপনাকে দিয়ে, আর শেষও হয় আপনাকে দিয়ে

সে সমাজের, পরিবারের, এমনকি নিজের স্বপ্নের অনেক কিছু ত্যাগ করেও আপনার পাশে থাকে। দুঃখ-কষ্ট, অভাব-অনটন, সব কিছু সহ্য করতে পারে, কিন্তু আপনার দেওয়া কষ্ট সে সহ্য করতে পারে না। কারণ, তার ভালোবাসার একমাত্র আশ্রয় তার স্বামী

তাই কখনো স্ত্রীকে কষ্ট দেবেন না। তার হাসির পেছনে হয়তো হাজারো দুঃখ লুকিয়ে থাকে, কিন্তু আপনার ভালোবাসার ছোঁয়া পেলেই সে সব ভুলে হাসতে পারে। তাকে ভালোবাসুন, সম্মান করুন, তার অনুভূতিকে মূল্য দিন। দেখবেন, সে তার ছোট্ট দুনিয়াটা শুধুই আপনার জন্য সাজিয়ে রাখবে!🤍🌸

এইটা বিয়ের পর প্রতিটা মেয়ের প্রাপ্য। কত কত মেয়ের লাইফ যে ধংশ করে দেয় সংসার করতে চাওয়ার জন্য।
14/03/2025

এইটা বিয়ের পর প্রতিটা মেয়ের প্রাপ্য। কত কত মেয়ের লাইফ যে ধংশ করে দেয় সংসার করতে চাওয়ার জন্য।

11/03/2025

শ্বশুর বাড়ি কি মধুর হাড়ি ??

অনেকেই মনে করেন, যদি স্বামী In Laws দের সামনে সবসময় স্ত্রীকে প্রাধান্য দেন, তাহলেই শ্বশুরবাড়িতে সম্মান পাওয়া যাবে। But is that really true? স্বামী পাশে থাকলে হয়তো কিছুটা সুবিধা হয়, but long-term respect comes from how you carry yourself.

ধরুন, শ্বশুরবাড়িতে আপনি সবসময় চুপচাপ থাকেন, নিজের ইচ্ছা-অনিচ্ছা প্রকাশ করেন না, বা নিজের গুরুত্ব বোঝেন না—এতে কি সত্যিই কেউ আপনাকে সম্মান করবে? না! Instead, যদি আপনি নিজের opinions confidently বলেন, নিজের কাজকে গুরুত্ব দেন, আর respectfully নিজের জায়গাটা তৈরি করেন—তাহলেই সবাই আপনাকে seriously নিতে বাধ্য হবে।

শ্বশুরবাড়ি একটা নতুন পরিবার, যেখানে মানিয়ে নেওয়া জরুরি, কিন্তু সেটা নিজের অস্তিত্ব হারিয়ে নয়! When you love and respect yourself, the whole world—including your in-laws—will start respecting you too.

So, stop waiting for validation—নিজেকে প্রাধান্য দিন, কারণ সম্মান আদায় করতে হয়, সেটা কারও দয়ার উপর নির্ভর করে না!

শাশুড়িরা ভাবেন ছেলেকে মানুষ করতে কষ্ট হয়,মেয়েকে মানুষ করতে কষ্ট হয় না।😅🙂
07/03/2025

শাশুড়িরা ভাবেন ছেলেকে মানুষ করতে কষ্ট হয়,মেয়েকে মানুষ করতে কষ্ট হয় না।😅🙂

02/03/2025

#শেয়ার_করুন|| যারা কুরআন খতম করছেন তাদের জন্য একটি উপকারী একটি পরামর্শ || মানলে বেশ উপকার পাবেন।

প্রতিদিনের তিলাওয়াতের সময় সাথে একটি বোতলে পানি রাখবেন। যেদিন যতটুকু পড়বেন, পড়া শেষে কারো সাথে কথাবার্তা বলার আগেই উক্ত পানিতে ফুঁ দিয়ে রাখবেন। এভাবে পুরা খতমের ফুঁ দেয়া পানি বাসায় হেফাজত করবেন।

অতঃপর সারাবছর—
বিভিন্ন রোগব্যাধি, বাচ্চাদের ভয় পাওয়া, পেটে ব্যথা, জ্বীন, জাদু, বদনজর ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক চিকিৎসার ক্ষেত্রেই এই পানি বহু কাজে আসবে — ইনশাআল্লাহ্ ||

আমলটি করুন || শেয়ার করে জানিয়ে দিন।

23/02/2025

*"সেহরি না সাহরি"⁉️*

*সেহরি নয়*🚫 শব্দটা হচ্ছে *"সাহরি"*, সেহরি অর্থ *"যাদু"*

সাহরি অর্থ *সিয়াম রাখার উদ্দেশ্যে ভোর রাতের খাবার* 🎀

*"সাহরি"* শব্দটি আরবী, সাহারুন/সুহুর থেকে উদ্গত।

ইসলামী পরিভাষায় সিয়াম রাখার উদ্দেশ্যে যে খাবার গ্রহণ করা হয় তাকে "সাহরি" বলে।🥀

আর *"সেহরি"* শব্দটি সেহরুন/ সিহরুন থেকে এসেছে যার অর্থ *"যাদু"*। সেহরি শব্দটি সেহর থেকে আগত আভিধানিক অর্থ জাদু, ইন্দ্রজাল ভেলকিবাজি ।

সেহরি খাওয়া মানে জাদু সম্পর্কিত কিছু খাওয়া! আমরা তো যাদু খাই না🚫

তাই *"সেহরি"* নয়, *"সাহরি"* বলুন। সকলের সঠিক বলার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ 🥹🫀

15/01/2025

নিজের স্ত্রীর সাথে অন্যায় করছেন না তো?

বর্তমানে কিছু স্বামী আছে যারা শিক্ষিত হয়ে ও নিজের স্ত্রীর মানসিক অশান্তির কারন অথবা ইন্টারনাল হ্যাপিনেস সম্পর্কে জানে না এমনকি বোঝার চেষ্টা ও করে না।
সত্যি বলতে এমন অনেক স্বামী আছেন তাদের যদি তার স্ত্রী বলে যে আমি তোমার সাথে মানসিকভাবে ভালো নেই তারা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে।তখন স্বামীরা চিন্তা করে এবং স্ত্রীকে এটা ও বলে যে,তোমার ভরন পোষন সব কিছুর দায়িত্ব আমি নিচ্ছি তাহলে কেনো তুমি ভালো নেই? তারা এই কথা গুলো কেয়ার ও করে না।
কিন্তু কোন মেয়ে শুধু খাওয়া আর পোষাকের জন্য স্বামীর সংসারে আসে না।একটা মেয়ে বাবার বাড়িতে ও খাওয়া এবং প্রয়োজন ছাড়া থাকে না এমনকি যে কোন মানুষই যেখানে থাকুকনা কেন আল্লাহ তার রিযিকের ব্যবস্থা করে দেয়।তাই সব কিছুর পরে দিনশেষে অন্তত একবার নিজের স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন সে ভাল আছে কিনা? সে আপনার থেকে আসলে কি চায়।আপনার সাথে সে খুশি আছে কিনা।
স্ত্রী আপনার নিজের তার সাথে দূরত্ব সৃস্টি করা মানে নিজের ক্ষতি নিজে করা।আপনি আপনার স্ত্রীর মানষিক অবস্থা বুঝার চেষ্টা করুন।নিজের স্ত্রীকে প্রেমিকা মনে করেন।প্রেম করার সময় ছেলে মানুষ একটা মেয়ের পছন্দ অপছন্দ যেভাবে খুটিয়ে বের করে যদি সেভাবে স্ত্রীকে সময় দিত এইভাবে এত সম্পর্কের পতন হতো না।

দুনিয়াতে এমন ও অনেক মেয়ে আছে যারা স্বামীর প্রতি লয়াল,তাদের যদি স্বামী খারাপ ও হয়,সময় ও না দেয় তারা কোনদিন অন্য ছেলেদের সাথে টাইম পাস ও করবে না।আপনাকে বুঝানোর চেষ্টা করবে,যদি আপনি ও না বুঝেন তাহলে নিরবে কান্না করবে,অথবা সংসার ত্যাগ…..!! অথচ স্বামীরা এতই ব্যর্থ যে তারা তখনো বুঝার চেষ্টা ও করেনা কেন এমন হচ্ছে।

তাই আপনার ভুলের জন্য একটা মেয়েকে মানষিক কষ্ট একা দিনের পর দিন সহ্য করতে দেয়া ও অন্যায়।তাই নিজে স্ত্রীকে ভাল রাখুন।স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক তো আল্লাহর দেয়া নেয়ামত আর আল্লাহর কোন বান্দাকে কষ্ট দিলে আল্লাহ কষ্ট পান।
এখনই সময় নিজের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করুন তার ভিতরের কষ্ট বের করে আনুন।নিজের মাকে কষ্ট দিলে মা যদি মন থেকে কষ্ট পেয়ে যায় মনে রাখবেন আপনার স্ত্রী ও আপনার বাচ্চার মা এবং আপনার শেষ জীবনের সঙ্গী।

12/01/2025

আমি এমন একটা জীবন পার করি যেখানে হ্যাপিনেস দিয়ে স্যাডনেস কাটানোর কোনো উপায় নাই। আমার কপালের কাছে আমাকে হারতে হয় সবসময়। আমি এক ট্রমা চাপা দেই আরেক ট্রমা দিয়ে, এক কষ্ট কমাই তার থেকে বড় কষ্ট পেয়ে। জীবনে কিছু হ্যাপি মোমেন্টস আছে ঠিকই বাঁচতে তো হবে। আমি কষ্ট পাই, ভীষণ কষ্ট পাই, মেনে নিই, তারপর চলে আসি। অনেক সময় মুখ ফুটে বলি আমি কষ্ট পাইছি, আমার কষ্ট হচ্ছে, আবার অনেক সময় কিছুই বলি না। এই বলার শক্তিটুকু তখন আমি পাই না। মাঝে মাঝে ভাবি, দুনিয়ায় আসার আগে আল্লাহর কাছ থেকে কি কিছুই চেয়ে আসিনাই?😅🥹

20/12/2024

#রংচা

Address

Wari

Telephone

+8801828338510

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রং চা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share