সাইদইফেক্ট - Sayeed Effect

সাইদইফেক্ট - Sayeed Effect Life is not like stories, life creates stories itself. So let the beginning of a new story & life

আমি রয়ে যাব এই বাংলার পরে....
09/07/2025

আমি রয়ে যাব এই বাংলার পরে....

আছে নাকি এমন কোন বই?
08/07/2025

আছে নাকি এমন কোন বই?

অভ্যুত্থানের পরে আন্দোলন নিয়ে সর্বপ্রথম প্রকাশিত বই ছিলো এটা। এখানে ডে টু ডে পুরো আন্দোলনের সকল তথ্য ও বিবরণ লেখা হয়েছে।...
01/07/2025

অভ্যুত্থানের পরে আন্দোলন নিয়ে সর্বপ্রথম প্রকাশিত বই ছিলো এটা। এখানে ডে টু ডে পুরো আন্দোলনের সকল তথ্য ও বিবরণ লেখা হয়েছে। যেটা আগামী কয়েক বছর পরে গুরুত্বপূর্ণ একটা দলিল হয়ে থাকবে।

হুমায়ূন আহমেদ নামটা শুনলেই যে চরিত্রগুলো আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে, রুপা তাদের মধ্যে অন্যতম।নির্ভেজাল, নিঃশব্দ এক সৌন...
23/06/2025

হুমায়ূন আহমেদ নামটা শুনলেই যে চরিত্রগুলো আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে, রুপা তাদের মধ্যে অন্যতম।

নির্ভেজাল, নিঃশব্দ এক সৌন্দর্যের নাম রুপা। হুমায়ূনের লেখায় তার যে সরল সৌন্দর্যের বর্ণনা, তা কত তরুণীর মন ছুঁয়ে গেছে তা কে জানে! অনেকে তো শুধুই সেই সৌন্দর্যের টানে নীল শাড়িতে নিজেকে জড়িয়ে নিয়েছে, একটুখানি হলেও রুপা হয়ে ওঠা যায় যদি!

আর হিমুরা? তারা তো রীতিমতো রুপাকে জীবনসঙ্গিনী করার স্বপ্নে বিভোর। কুয়াশা ঘেরা সকালে, বৃষ্টি ভেজা দুপুরে কিংবা সন্ধ্যায় বিষন্ন রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে তারা রুপার কথাই ভাবে।

কিন্তু আপনি জানেন কি, হুমায়ূনের সেই রুপাকেই একজন ভীষণ অবহেলায় ফেলে রেখে চলে গিয়েছিল?

আর সেই একজন কে ছিল জানেন? হুমায়ূন আহমেদেরই এক বন্ধু। ছাত্রজীবনের বন্ধু। যার জন্য হুমায়ূন প্রেমপত্র লিখে দিতেন সযত্নে, আন্তরিক আনন্দে। হয়তো অন্যের জন্য লেখা সেই চিঠিগুলোই ছিলো হুমায়ূনের জীবনের প্রথম সাহিত্যকর্ম।

মিষ্টি, শান্ত এক মুখ। পটে আঁকা ছবির মতো সুন্দর রুপা সেদিন প্রিয়জনকে হারিয়ে ফেললেও, হুমায়ূন হারাতে দেননি রুপাকে।

তাকে তিনি রেখে দিলেন কাগজের পাতায়, হিমুর পাশে। হিমু মানেই রুপা।
হিমুকে নিয়ে লেখা প্রতিটি উপন্যাসেই রুপা আছে, একটানা, নীরবে।

জানেন কেন হুমায়ূন আহমেদ রুপাকে হারাতে দেননি?

শুধু একটি কারনে!
'আমরা কাউকেই হারাতে চাই না, কিন্তু সবাইকেই হারাতে হয়।'

আল-কুরআন 🙏
22/06/2025

আল-কুরআন 🙏

ছাত্রজীবনে হুমায়ূন আহমেদের বেশ নামডাক ছড়িয়ে পড়ে। শোনা যায়, তিনি নাকি বেশ ভালো হাত দেখতে পারতেন।তারই ধারাবাহিকতায় এ...
20/06/2025

ছাত্রজীবনে হুমায়ূন আহমেদের বেশ নামডাক ছড়িয়ে পড়ে। শোনা যায়, তিনি নাকি বেশ ভালো হাত দেখতে পারতেন।

তারই ধারাবাহিকতায় একদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে নাদিয়া নামের এক মেয়ে তাঁর কাছে নিজের হাতের ছাপ নিয়ে আসেন। জানতে চান, নিজের প্রিয় মানুষটার সঙ্গে তাঁর বিয়ে হবে কি না।

চলে যাবার সময় নাদিয়া হুমায়ূন আহমেদকে একটি খাম দিয়ে যান। খামের ভেতর ছিলো একটা চিঠি ও ১০০ টাকা। অনুরোধ করেন, যেন সেই টাকায় হুমায়ূন একটি লাল শার্ট কেনেন। কারণ, লাল শার্টে হুমায়ূনকে তার অসম্ভব সুন্দর লাগে।

কিন্তু হুমায়ূন আহমেদ সেই টাকা দিয়ে শার্ট কেনেননি। তিনি কিনেছিলেন দামি রিডিংবন্ড কাগজ আর একটি ফাউন্টেন পেন। দামি সেই কাগজে ভালো কলম দিয়ে লেখা হবে কবিতা।

নাদিয়ার দেওয়া সেই একশ টাকা খরচ করে লেখা হয়েছিল হুমায়ূন আহমেদের জীবনের প্রথম কবিতা।
আর আমরা সবাই সেই কবিতার সঙ্গে পরিচিত—

“দিতে পারো একশ ফানুস এনে
আজন্ম সলজ্জ সাধ
একদিন আকাশে কিছু ফানুস উড়াই!”

17/06/2025

উড়ে গেলে একঝাঁক হরিয়াল পাখি
ভাবি ,কতদূর যেতে পারে মানুষ একাকী...

কি সুন্দর হতো তাই না 🌸
10/06/2025

কি সুন্দর হতো তাই না 🌸

একটা সময় ছিল, বিকেলের আলো ঢলে পড়ত উঠোনে, বইয়ের পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে ঘরভর্তি হয়ে উঠত নীরব এক গল্পের জগত। কাগজের পাতায় ঘ্র...
01/06/2025

একটা সময় ছিল, বিকেলের আলো ঢলে পড়ত উঠোনে, বইয়ের পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে ঘরভর্তি হয়ে উঠত নীরব এক গল্পের জগত। কাগজের পাতায় ঘ্রাণ ছিল, শব্দগুলোয় সুর ছিলো। আমরা বুঝতাম না কেন একটা উপন্যাস শেষ হয়ে গেলে মনটা এমন ফাঁকা হয়ে যেত। মনে হতো একটা জীবন হয়তো পেছনে ফেলে এলাম।

ঠিক তেমনই এক লেখক বিভূতিভূষণ।

তাঁর লেখা মানেই, আমরা গ্রামবাংলার কুয়াশায় হাঁটতে থাকি। পিচঢালা পথ নয়, শহরের কোলাহল নয়। ওই যে এক চিলতে মেঘ, একটুকরো জমি, বনপথ, জলধারা, আর মানুষের ভেতরের সেই অদৃশ্য আলাপ সে সবই তাঁর কলমে কথা বলে উঠত।

‘নিশিপদ্ম’ পড়তে শুরু করলাম। সেই পুরনো দিনের ভিন্টেজ ছাপায়। বইটা হাতে নিয়ে মনে হচ্ছে, যেন নতুন নয়! বরং অতীত থেকেই উঠে এসেছে একটা মেঠোপথ মাড়িয়ে।

অদ্ভুত ঘটনাটা সবারই জানা থাকা দরকার!
29/05/2025

অদ্ভুত ঘটনাটা সবারই জানা থাকা দরকার!

হিরাম ম্যাক্সিম প্রথম মেশিনগান বানালেন।কিন্তু বারবার ফায়ারিং করে নিজেই হয়ে গেলেন বধির!এই কষ্ট সহ্য করতে পারেনন.....

একবার এক দল মানুষ একটা ঘন জঙ্গলে ঢুকল। কাজ একটাই, একটা নতুন রাস্তা তৈরি করা।সবাই কুড়াল হাতে ব্যস্ত, গাছ কাটছে, ঝোপ পরিষ্...
27/05/2025

একবার এক দল মানুষ একটা ঘন জঙ্গলে ঢুকল। কাজ একটাই, একটা নতুন রাস্তা তৈরি করা।

সবাই কুড়াল হাতে ব্যস্ত, গাছ কাটছে, ঝোপ পরিষ্কার করছে। কারও চোখে মুখে বিরক্তি নেই, ক্লান্তি নেই। আছে শুধু এগিয়ে যাওয়ার তাড়না।
এই সময় তাদেরই এক জন একটা বড় গাছে উঠে চারপাশটা ভালো করে দেখে চিৎকার করে বলল— বন্ধুরা, আমরা ভুল পথে যাচ্ছি!

নিচের থেকে উত্তর এল—
"চুপ করো মিয়া! এখন কথা বলার সময় না, আমরা কাজ করছি। তুমি কাজ ফেলে রেখে কি করছো এসব!

তো এভাবেই দিন কেটে গেল। অজস্র ঘাম, শ্রম, কাঠখড় সব শেষ করে তারা সামনে এগোল। জঙ্গল পরিষ্কার করে রাস্তা বানানো শেষ।

কিন্তু গিয়ে দেখল—এটা সেই জায়গা না, যেখানে তারা পৌঁছাতে চেয়েছিল। রাস্তা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু গন্তব্য ভুল।
তারা সবাই স্তব্ধ! নতুন করে পথ তৈরি করার মতো সামর্থ্য, সাহস কিংবা সময় কোনটাই আর নেই।

আমাদের অধিকাংশ মানুষের জীবনের গল্পগুলো ঠিক এমনই। আমরা প্রায় সবাই নিজেদের গন্তব্য ঠিক করতে পারি না। ফলে কঠিন শ্রমের পরেও নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারিনা।

"জীবনে গতি দরকার, কিন্তু তার চেয়েও দরকার গন্তব্য ঠিক করে রাখা। না হলে দৌড়টা শুধু ক্লান্তি হয়ে থাকবে—উন্নতি নয়।"

এক লাইন লিখি আর ভাবি 'এই লেখাটা দেখে কি কেউ আগ্রহী হবে? প্রোডাক্টটা কি কিনতে চাইবে'? আবার নতুন লাইন লিখতে বসি।এভাবে একের...
24/05/2025

এক লাইন লিখি আর ভাবি 'এই লেখাটা দেখে কি কেউ আগ্রহী হবে? প্রোডাক্টটা কি কিনতে চাইবে'? আবার নতুন লাইন লিখতে বসি।

এভাবে একের পর এক নতুন নতুন লাইনের সৃষ্টি হয়। প্রতিটি লেখায় থাকে অন্যকে ইনফ্লুয়েন্স করার চেষ্টা, থাকে প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করানোর চেষ্টা। সবকিছুকে ছাপিয়ে থাকে লেখাটাকে টাকায় কনভার্ট করানোর চেষ্টা।

এই করেই প্রতিটা দিন যায়।
'কেমন আছো, কি করছো, অনেকদিন কথা হয়না,' এসব লেখায় থাকে শুধুই মানুষটার কথা যে ভাবি তা মনে করানোর চেষ্টা, থাকে আগলে রাখার চেষ্টা, কতটা কাছের তা বোঝানোর চেষ্টা।এসব লেখায় কোন কনভার্সনের ছোঁয়া থাকে না। কাউকে ইনফ্লুয়েন্স করার উদ্দেশ্য থাকে না।

কিন্তু কেন জানি আজকাল এই কথাগুলো বড্ড নিষ্প্রাণ মনে হয়। ভালো না থাকলেও কেউ আর বলে না ভালো নেই। কারন কেন ভালো নেই সেই সবিস্তর আর জানানোর ইচ্ছে কারোর নেই। সবাই যেনে গেছে কারো ভালো না থাকায় কারো কিছু আসে যায়না। এখন কারো যন্ত্রণা আর ভাগাভাগি হয়না। কারো কথা আর অন্যকারো হৃদয় অবধি পৌঁছায় না!!

Address

Wari

Telephone

+8801891816161

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সাইদইফেক্ট - Sayeed Effect posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সাইদইফেক্ট - Sayeed Effect:

Share