স্কুল বিচিত্রা Schoolbichitra

স্কুল বিচিত্রা Schoolbichitra শিশু কিশোরদের সাহিত্য মননে একটি সৃজণ?
লেখা পাঠাতে হোয়াটসঅ্যাপ করুন 01404440002 This is the official page for School Bichitra (স্কুল বিচিত্রা)

28/05/2025

লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ২০ জুন

I've just reached 500 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏...
12/05/2025

I've just reached 500 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

Cover
07/05/2025

Cover

নীরবতার শব্দনীরবতার মাঝেও বাজে,এক অদৃশ্য সুর—জীবনের প্রতিটি ধাপে,থাকে লুকোনো দূর।আকাশ জানে মেঘের ব্যথা,চাঁদ বোঝে রাতের ছ...
04/05/2025

নীরবতার শব্দ

নীরবতার মাঝেও বাজে,
এক অদৃশ্য সুর—
জীবনের প্রতিটি ধাপে,
থাকে লুকোনো দূর।

আকাশ জানে মেঘের ব্যথা,
চাঁদ বোঝে রাতের ছায়া,
পথের ধুলায় লেখা থাকে
কত না হারানো মায়া।

বাতাসে ভেসে আসে খবর,
ভালোবাসা, ব্যথা, স্বপ্ন,
যেন নিঃশব্দ পঙ্‌ক্তিরা
বলছে গানের বর্ণ।

তুমি যদি থেমে শোনো,
হৃদয় খুলে তাও—
নীরবতার শব্দগুলো
তোমায় বলবে কাও।

#বাংলাসাহিত্য #কবিতাপ্রেমী #মেঘআকাশচাঁদ #শান্তকবিতা

🌧️🐾 ছোট্ট দীপ্তির সাহসছোট্ট দীপ্তি থাকতো গ্রামের এক কোণে, ছোট্ট একটি কুঁড়েঘরে। বয়স তার মাত্র ৯ বছর, কিন্তু মনে সাহস ছিলো...
03/05/2025

🌧️🐾 ছোট্ট দীপ্তির সাহস
ছোট্ট দীপ্তি থাকতো গ্রামের এক কোণে, ছোট্ট একটি কুঁড়েঘরে। বয়স তার মাত্র ৯ বছর, কিন্তু মনে সাহস ছিলো দশজন বড়দের চেয়েও বেশি। প্রতিদিন সকালে সে স্কুলে যেতো পায়ে হেঁটে, পাশের বনের ভেতর দিয়ে। সবাই বলতো, “বনে যেয়ো না দীপ্তি, বাঘ আছে!” কিন্তু দীপ্তির চোখে ভয় ছিল না। সে বলতো, “বাঘ না, বই আমার বন্ধু।”

একদিন স্কুল থেকে ফেরার সময় হঠাৎ আকাশ কালো হয়ে এলো, ঝড় শুরু হলো। দীপ্তি বনপথে ছিলো তখন। হঠাৎ ঝোপের পাশ থেকে এক কুকুরের কান্নার শব্দ শুনতে পেলো সে। গিয়ে দেখে, একটা ছোট কুকুর গাছের ডালে আটকে গেছে।

ভয়ে না ভেবে দীপ্তি দড়ি বের করে গাছ বেয়ে উঠল, কুকুরটিকে নামিয়ে আনলো। তারপর ঝড়ের মাঝেও কুকুরকে কোলে নিয়ে সে বাড়ি ফিরলো।

সেদিন থেকে সবাই দীপ্তিকে “সাহসী মেয়ে” বলে ডাকতে লাগল। আর কুকুরটা? সে হয়ে গেল দীপ্তির ছায়াসঙ্গী।

🏷️ #সাহসী_শিশু #বাংলা_গল্প #শিশু_সাহিত্য #অনুপ্রেরণামূলক #বন্ধুত্ব #দীপ্তি ালোবাসা #গ্রামের_জীবন #ঝড়ের_দিন

📖 গল্প: হারিয়ে যাওয়া চিঠিএকদিন ছোট্ট মেয়ে রিয়া তার দাদার পুরনো টেবিল ঘাঁটতে গিয়ে একটা হলুদ হয়ে যাওয়া চিঠি খুঁজে পেল। চিঠ...
03/05/2025

📖 গল্প: হারিয়ে যাওয়া চিঠি

একদিন ছোট্ট মেয়ে রিয়া তার দাদার পুরনো টেবিল ঘাঁটতে গিয়ে একটা হলুদ হয়ে যাওয়া চিঠি খুঁজে পেল। চিঠির ওপরে লেখা ছিল – “যদি কখনও আমাকে ভুলে যাও, এই চিঠিটা পড়ো।”

চিঠিটা ছিল তার দিদিমার লেখা, যিনি অনেক বছর আগেই চলে গেছেন। চিঠির ভেতরে ছিল ভালোবাসার কথা, পুরনো দিনের গল্প, আর একটা বার্তা – “ভালোবাসা কখনও হারায় না, শুধু রূপ বদলায়।”

রিয়ার চোখ ভিজে উঠলো। সে বুঝল, মানুষ চলে গেলেও তাদের ভালোবাসা রয়ে যায় – চিরকাল।

#গল্প #বাংলাগল্প #ভালোবাসা #চিঠি #হারিয়ে_যাওয়া_স্মৃতি
ষংগৃহিত

📘 আমি স্কুল বিচিত্রা 📘আমি একটা বই না, আমি একটা অনুভূতি।আমি একটা স্কুলের দেয়ালে টাঙানো পোস্টার না, আমি প্রতিটি ছাত্রছাত্র...
02/05/2025

📘 আমি স্কুল বিচিত্রা 📘

আমি একটা বই না, আমি একটা অনুভূতি।
আমি একটা স্কুলের দেয়ালে টাঙানো পোস্টার না, আমি প্রতিটি ছাত্রছাত্রীর হৃদয়ে লেখা গল্প।

✏️ আমার নাম "স্কুল বিচিত্রা"।
প্রতি মাসে আমি নতুন করে জন্ম নেই – কারও কবিতায়, কারও আঁকায়, কারও না বলা ভালবাসায়।
🎨 কেউ গল্প লেখে প্রথম crush-এর কথা, কেউ ব্যর্থতার পরেও লড়াই করার গল্প।
🖌️ কেউ হয়তো শুধুই আঁকে – একটা ☀️ সূর্য, এক ফালি ☁️ মেঘ, আর তার নিচে হেঁটে যাওয়া এক জোড়া ছায়া।

📄 আমার পাতাগুলোয় হাসি থাকে 😄, চোখের জলও থাকে 😢।
🍱 মিসের বকা, স্যারের প্রশংসা, টিফিনের ঝগড়া, বেঞ্চ ভাগাভাগি – সবই আমি জমিয়ে রাখি শব্দ আর ছবিতে।

⏳ একদিন স্কুল শেষ হয়ে যাবে। সবাই বড় হবে, ব্যস্ত হবে।
তবু কোথাও এক কোণে আমি রয়ে যাবো – পুরোনো সেই অ্যালমারিতে 🗃️, মায়ের হাত দিয়ে বাধানো এক বান্ডিল স্মৃতিতে 🧵📚।

তখন একদিন ফেসবুকে কেউ লিখবে –
💬 "স্কুল বিচিত্রা ছিল আমার প্রথম প্রকাশিত স্বপ্ন।" �

#বাংলালেখা

#স্মৃতিচারণ

#ক্রিয়েটিভরাইটিং

#কবিতাওগল্প

#বাংলাআনুভূতি

📅 ১ মে - আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস🔧🧤আজ সেই দিন, যেদিন আমরা স্মরণ করি তাদের, যাদের ঘামে গড়ে উঠেছে আমাদের শহর, রাস্তা, কারখা...
01/05/2025

📅 ১ মে - আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস
🔧🧤

আজ সেই দিন, যেদিন আমরা স্মরণ করি তাদের, যাদের ঘামে গড়ে উঠেছে আমাদের শহর, রাস্তা, কারখানা আর ভবিষ্যৎ।
শ্রমিক মানেই কেবল পরিশ্রম নয়—শ্রমিক মানে সম্মান, অধিকার, আর আত্মমর্যাদা।

"শ্রমিক মুন্নার দিন"

ঢাকার এক অচেনা গলির ভিতরে, ছোট্ট একটা টিনের চালের নিচে থাকে মুন্না। বয়স হবে বারো-তেরো।

স্কুলে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি, কারণ ছোটবেলায় বাবাকে হারানোর পরই তার কাঁধে চাপ পড়ে পরিবারের রোজগারের ভার। সে কাজ করে একটা গাড়ি মেরামতের গ্যারেজে। দিনভর কালো তেল, ধোঁয়া আর মাটির গন্ধে ভিজে থাকে তার শরীর, কিন্তু চোখে তার আলো—ভবিষ্যতের স্বপ্ন।

১ মে সকালে মুন্না হঠাৎ দেখে, গ্যারেজে আজ কেউ নেই। মালিক বলল, "আজ তো মে দিবস—তুমি ছুটি নাও।" ছুটি? মুন্না কখনো 'ছুটি' শব্দটার মানে বোঝে না, তার জন্য প্রতিদিনই কাজের দিন।

বসে থাকতে থাকতে পাশের মাঠে একটা মিছিল দেখতে পেল সে। হাতে ব্যানার: "শ্রমিকের অধিকার চাই, ন্যায্য মজুরি চাই!" কৌতূহলী হয়ে সে একটু এগিয়ে গেল। একটা বৃদ্ধ শ্রমিক তাকে জিজ্ঞেস করলেন, "তুই কি জানিস আজকের দিনটা কিসের?"

মুন্না মাথা নাড়ল।

বৃদ্ধ বললেন, "আজ ১ মে, আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। আমরা যারা রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, কঠিন পরিশ্রম করে জীবন চালাই—এই দিনটা আমাদের জন্য। একসময় শ্রমিকদের কাজ করতে হতো দিনে ১২-১৬ ঘণ্টা, বিনা ছুটি, বিনা নিরাপত্তায়। অনেক লড়াই করে আমরা ছুটি আর অধিকার ছিনিয়ে এনেছি।"

মুন্না কিছুটা অবাক হলো। "তাহলে... আমারও কি কোনো অধিকার আছে?"

বৃদ্ধ হেসে বললেন, "অবশ্যই আছে। তুই তো একজন প্রকৃত শ্রমিক—তোর শ্রমেই শহরটা চলে।"

মুন্না ওই দিন প্রথমবার বুঝেছিল, তার কাজটা শুধু পেটের দায় মেটানো নয়—তার সম্মান, অধিকার, আর একটা পরিচয়ও আছে। ১ মে তার জীবনে শুধু একটা ছুটির দিন নয়, নিজের অস্তিত্ব বুঝে ওঠার দিন হয়ে গেল।

ছোট্ট মুন্নার মতো হাজারো মানুষ আজও বাঁচে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে।
এই দিনে আসুন, আমরা কণ্ঠ মিলিয়ে বলি—
সব শ্রমিকের জন্য হোক নিরাপদ কর্মস্থল, ন্যায্য বেতন ও মানবিক মর্যাদা।
❤️ শ্রমিক আছে বলেই সমাজ চলে। সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি।

ে #শ্রমিক_দিবস #শ্রমিকের_অধিকার

📖 গল্প:🍂 ছাদের সেই গাছটা 🍂বছরের পর বছর ধরে ছাদে একটা পুরনো অ্যালমন্ড গাছ ছিল। মা বলত, এটা নাকি আমার জন্মের বছরই লাগানো হ...
01/05/2025

📖 গল্প:
🍂 ছাদের সেই গাছটা 🍂

বছরের পর বছর ধরে ছাদে একটা পুরনো অ্যালমন্ড গাছ ছিল। মা বলত, এটা নাকি আমার জন্মের বছরই লাগানো হয়েছিল।
আমি যখন ছোট, গাছের নিচে বসে স্কুলের হোমওয়ার্ক করতাম। কিশোর বয়সে চুপচাপ সেখানে বসে গিটার বাজাতাম। কেউ না জানুক, প্রথম প্রেমের চিঠিটাও ওই গাছের পাতার নিচে লেখা।

সময়ের সঙ্গে গাছটা অনেকটা ন্যুব্জ হয়ে গেছে, যেমন করে মানুষ ক্লান্ত হয়।
আমি এখন কাজের চাপে ছাদে খুব একটা উঠি না, গাছটাও যেন ধীরে ধীরে চুপ হয়ে গেছে।

সেদিন হঠাৎ ছাদে গিয়ে দেখি, পাশের ফ্ল্যাটের একটা ছোট মেয়ে গাছটার নিচে বসে ছবি আঁকছে। চোখে আমার সেই পুরনো দুপুরগুলো ফিরে এলো।
আমি কিছু বলিনি। শুধু গাছটার ডাল ছুঁয়ে মৃদু করে বললাম—
“তুমি এখনও গল্প বলো, তাই না?”

🍁 কিছু সম্পর্ক সময়ের নয়, শিকড়ের হয়।

#ছাদগল্প #গাছেরগল্প #বাংলারমন

“ছাদবাগান”নামটা রুবিনা। বয়স প্রায় পঁচিশ। ঢাকার এক অল্প আলো-বাতাস পাওয়া অ্যাপার্টমেন্টের ছাদে তার নিজ হাতে বানানো একটা ছো...
30/04/2025

“ছাদবাগান”

নামটা রুবিনা। বয়স প্রায় পঁচিশ। ঢাকার এক অল্প আলো-বাতাস পাওয়া অ্যাপার্টমেন্টের ছাদে তার নিজ হাতে বানানো একটা ছোট্ট বাগান আছে।

চাকরি করে একটা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে, সারাদিন কম্পিউটারের সামনে বসে ক্লান্ত হয়ে সন্ধ্যায় ছাদে উঠে গাছগুলোর কাছে যায়।

একটা তুলসী গাছ আছে সেখানে, যার সাথে সে কথা বলে। যেমন কেউ বন্ধুর সাথে কথা বলে—দুঃখ, কষ্ট, ভালোলাগা সব।

একদিন, ছাদে উঠে সে দেখে এক নতুন মানুষ দাঁড়িয়ে আছে তার বাগানের সামনে—এক বৃদ্ধ লোক, পাশের ফ্ল্যাটে সদ্য উঠেছেন। নাম জাকারিয়া সাহেব। তিনি গাছগুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে যান।

তাদের আলাপ শুরু হয় গাছ দিয়ে, কিন্তু ধীরে ধীরে গল্প ছড়িয়ে পড়ে জীবন, স্মৃতি আর স্বপ্নে। রুবিনা জানে, তার বাবা মারা যাওয়ার পর ছাদের এই নির্জনতা তাকে যেভাবে আগলে রেখেছিল, এখন সেই জায়গাটা ভাগ হয়ে গেছে।

এক সন্ধ্যায় জাকারিয়া সাহেব একটি পুঁচকে চারা গাছ উপহার দেন—"এটা আমার স্ত্রীর প্রিয় ছিল। তুমি যত্ন নিও।"

সেদিন থেকে ছাদের বাগানটা শুধু গাছের নয়, বরং সম্পর্কেরও হয়ে ওঠে—একটা একাকীত্ব থেকে ভালোবাসার দিকে যাত্রা।

#পিকচার

"শেষ চিঠি"ঢাকার ব্যস্ত নগরে, একজন একাকী বৃদ্ধ মানুষ থাকতেন—নাম মিজানুর রহমান। তার স্ত্রী মারা গেছেন অনেক বছর আগে, আর ছেল...
30/04/2025

"শেষ চিঠি"

ঢাকার ব্যস্ত নগরে, একজন একাকী বৃদ্ধ মানুষ থাকতেন—নাম মিজানুর রহমান। তার স্ত্রী মারা গেছেন অনেক বছর আগে, আর ছেলেও বিদেশে থাকে। প্রতিদিন সকালে তিনি বারান্দায় বসে চা খান, আর রেডিওতে পুরনো গান শোনেন।

একদিন সকালে, তিনি ডাকবাক্সে একটি চিঠি পান—হাতে লেখা, কিন্তু প্রেরকের নাম নেই। চিঠির ভাষা ছিল অদ্ভুতভাবে পরিচিত, যেন তার জীবনের কোনো ভুলে যাওয়া অধ্যায় আবার ফিরে এসেছে। সেখানে লেখা ছিল:
"আমি ফিরে আসছি, সেই অপরিসমাপ্ত গল্পটা শেষ করতে।"

মিজানুর সাহেবের বুক কেঁপে ওঠে। কে এই লেখক? ৫০ বছর আগে কলেজ জীবনে এক মেয়েকে ভালোবাসতেন তিনি—লাবণ্য। কিন্তু পরিবারের চাপে, সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। এরপর আর কোনো যোগাযোগ হয়নি।

পরের কয়েকদিন তিনি অপেক্ষা করতে থাকেন। একদিন সন্ধ্যায়, বাড়ির দরজায় কড়া নাড়ে এক নারী—চুল পাকা, চোখে চশমা, কিন্তু সেই চাহনি আজও একই। লাবণ্য ফিরে এসেছে।

তাদের দেখা হয়, কথা হয়, আর এককালের অসমাপ্ত গল্পটি ধীরে ধীরে পূর্ণতা পেতে শুরু করে।

সংগৃহিত
#পিকচার

লেখক এর নাম, মোবাইল নং, প্রতিষ্ঠানের নাম সহ পাঠিয়ে দিন     Model School & College
29/04/2025

লেখক এর নাম, মোবাইল নং, প্রতিষ্ঠানের নাম সহ পাঠিয়ে দিন
Model School & College

Address

Wari

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্কুল বিচিত্রা Schoolbichitra posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্কুল বিচিত্রা Schoolbichitra:

Share

Category