হতায়া creation

হতায়া creation এমন একটা মানুষকে

ভালোবেসে ফেলেছি যাকে ভুলে যাওয়াটা আমার সাধ্য নেই আর তাকে পাওয়াটাও আমার ভাগ্যে নেই....

22/04/2025

মায়াবতী আমি সত্যি ব্যর্থ। Mayaboti Ami Sotthi Bertho,,,,@হতাশাcreation

11/04/2025

মায়াবতী শত আগাতেও আমি কান্না করিনি,,,কিন্তুু?

09/03/2025

ফায়ার সার্ভিস খবর দেন।আগুন লাগছে আগুন

09/03/2025

সখের নারী তোমার কথা খুভ মনে পরে মাঝে মাঝে।

08/03/2025

একজন মানুষের জন্য যদি অনেক মানুষ ভালো থাকে। তাহলে আমিও রাজি আছি 🤟

07/03/2025

বোকা আর দুর্বল ভেবে।

06/03/2025

মরে গেলে তো ভিন্ন কথা সখের নারী

05/03/2025

আমার কেমন জানি করে মন?

04/03/2025

Miss করাটা যদি Notification হতো?

২০১৬ সালের ১৮ অক্টোবর এক প্রতিবেশীর একই বয়সী মেয়ের সঙ্গে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় ৫ বছর বয়সের শিশুটি। পরদিন শিশুটিকে তার বাড়...
04/03/2025

২০১৬ সালের ১৮ অক্টোবর এক প্রতিবেশীর একই বয়সী মেয়ের সঙ্গে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় ৫ বছর বয়সের শিশুটি। পরদিন শিশুটিকে তার বাড়ির কাছে অসুস্থ অবস্থায় পাওয়া যায়। শিশুটির প্রজনন অঙ্গ, মাথা, গলা, হাত ও পায়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন ছিল। ঊরুতে সিগারেটের ছ্যাঁকার ক্ষত ছিল। শিশুটির বাবা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। ঘটনার পরপরই প্রতিবেশী সাইফুল ইসলামকে আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

সংবাদমাধ্যমে ঘটনাটি আলোচিত হয়। বিচারে সাইফুল ইসলামের অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। ঘটনার ৮ বছর ৪ মাস পর ১৯ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুর জেলা কারাগার থেকে 'দীর্ঘদিন হাজতবাসের' কারণ দেখিয়ে জামিনে মুক্ত হয়েছেন সাইফুল ইসলাম।

এ ধরনের অপরাধ করেও এভাবে অপরাধীর কারাগার থেকে বেরিয়ে যাওয়া নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন শিশুটির কৃষক বাবা। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গত সপ্তাহে সন্ধ্যায় বাজারে গিয়ে শোনেন সাইফুলের জামিন হয়ে গেছে। এরপর রাত আটটার সময় তাঁর চোখের সামনে দিয়েই মাইক্রোবাসে করে গ্রামের বাড়িতে আসে সাইফুল। আসামি দেখলে তীব্র ক্ষোভ হয় জানিয়ে শিশুটির বাবা বলেন, ‘আমার বাসার কাছেই বাসা। চোখের সামনে সে ঘুরে বেড়ায়। আর আমার মেয়ে, মেয়ের মা ঘর থেকে কম বের হয়। মেয়েটা চুপ হয়ে গেছে। মনটা ভারী করে থাকে।’ সব সময় প্রস্রাব ঝরে, তাই মেয়ে স্কুলে যায় না বলে জানান বাবা।বিচার তো পাইছিলাম, তাইলে এমন হইল ক্যানে? যাবজ্জীবনের আসামি ছাড়া পাইল ক্যানে? সাড়ে ৮ বছর না যাইতেই ছাড়া পাইল।"

এই প্রশ্নের উত্তর কে দিবে?
ইউনুস সাহেব, নজরুল সাহেব না জাহাঙ্গীর সাহেব?

জবাব দিতেই হবে আমাদের। জবাব দিতেই হবে আমাদের বোনের পরিবারকে।

ধর্ষকের ছবিটি সংযুক্ত হলো।

04/03/2025

ছোট খাটো একটা চাকরি করি। গত মাসে বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি, প্রায় ৬ লক্ষ টাকা খরচ করে। আজ ইফতারি দিয়েছি জামাইয়ের বাড়িতে, প্রায় ১৫ হাজার টাকা খরচ করে। একটু আগে মেয়ের ফোন,

- বাবা, কেমন আছেন?

- হ্যাঁ, মা ভালো। তুই ভালো আছিস ত?

- আছি বাবা ভালো।

- এইভাবে বলছিস কেনো? তোর শ্বশুররা খুশি হয়েছে তো?

- ওরা কিছু বলেনি। ফুফু (জামাইয়ের ফুফু) বলেছে ইফতারি একটু কম হয়েছে।

- (তখন আমার চোখের পানি টলটল করছিল) আচ্ছা মা বলিস, পরের বার থেকে আরো বাড়িয়ে দিবো।

- বাবা শুনো। তুমি আমাদের বাড়িতে ঈদে কাপড় দিবে না?

- হ্যাঁ মা, দিবো। কেনো?

- তুমি কাপড় দিওনা। খালা (জামাইয়ের খালা) বলেছে, কাপড় দিলে সবার পছন্দ হবে না। কাপড় না দিয়ে টাকা দিয়ে দিতে। ৩০,০০০৳ টাকা দিলে, সবার নাকি হয়ে যাবে।

- আচ্ছা মা। তুই চিন্তা করিস না। আমি এখনও বেঁচে আছি।

(আমার বুঝতে দেরী হলো না, এতক্ষণে মেয়ের চোখের অনেক জল গড়িয়ে পড়েছে।)

- আচ্ছা বাবা, এখন রাখি।

- আচ্ছা মা, ভালো থাকিস।

রাতে ছোট ছেলে নামাজ থেকে আসলো।

- বাবা, তুমি আছো?

- হ্যাঁ, আছি। কিছু বলবি?

হ্যাঁ, ঈদের পর ২য় সপ্তাহে সেমিস্টার ফাইনাল। বেতন, ফর্ম ফিলাপ ও অন্যান্য সহ ২৫ হাজার টাকা লাগবে। আমার টিউশনির কিছু টাকা আছে। আপনি ২০ হাজার দিলে হবে।

- আচ্ছা দেখি। খেয়ে ঘুমিয়ে পর।

না বাবা, লেট হলে এক্সাম দিতে পারবো না।

নতুন জামাই! বাড়িতে মৌসুমী ফলমূল দিতে হবে। তাতে ১০-১৫ হাজার টাকা দরকার। ঈদের পরে আবার কোরবানি, মেয়ের বাড়িতে গরু দিতে হবে। গরুর যে দাম, কমপক্ষে ৫০,০০০৳ টাকা তো লাগবে। আবার নিজের জন্য ও একটা লাগবে।

এইখানে শেষ নয়, আরো রয়েছে মেয়ের বাড়িতে দেওয়ার বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন আয়োজন।

এই সব চিন্তা করতে করতে না খেয়ে শুয়ে পড়েছি। নাবিলার মা অনেক কিছু জিজ্ঞেস করেছিলো, কিছু না বলে শুয়ে পড়েছি।

মাথায় একটা বিষয় কাজ করছে। টাকা! টাকা! আর মেয়ের সুখ।

এইভাবে রাত ১২ টা। হঠাৎ করেই বুকের ব্যথাটা বেড়ে গেছে। ধীরে ধীরে আমি দুর্বল হয়ে যাচ্ছি। আমার হাত-পা গুলো অকেজো হয়ে আসছে। আমার সারা জীবনের অনেক স্বপ্ন অসমাপ্ত রয়ে গেছে। সেই চিন্তা গুলো এখনো আমার পিছু ছাড়ছে না।

পরদিন সকাল বেলা। সবাই কান্নাকাটি করছে। আমার ছোট মেয়ে আর আমার প্রিয় স্ত্রী সব চেয়ে বেশি কাঁদছে। শুনলাম বড় মেয়ে ইতি এরই মধ্যে এসে গেছে। সবার দিকে চেয়ে থাকলাম। অনেক কিছু বলতে চাচ্ছি। কিন্তু কিছুই বলতে পারতেছিনা। ঠিক ২ মিনিট পর আর কিছু জানি না।

এইভাবে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বাবা। আর বাবার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শত শত ছেলে-মেয়ে। হয়তো অনেকে এখন ও জানে না, তাদের বাবার মৃত্যুর রহস্য।

এইভাবে প্রতিনিয়ত আমরা হারাচ্ছি আমাদের প্রিয় বাবাদের।

আমাদের এই কু-প্রচলন কি পরিবর্তন হবে না? হচ্ছে না কেনো? কেন হচ্ছে না?

শহরে কিছুটা পরিবর্তন হলেও গ্রামে ৯০% লোক এই কু-প্রচলন থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি।

চলুন আমরা জেগে উঠি। ধ্বংস করি এই অপসংস্কৃতি।

- লিখা সংগৃহীত

(শেয়ার করে এই অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন)

Address

Manama

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হতায়া creation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share