Brazil Country in South America

Brazil Country in South America Brazil, officially the Federative Republic of Brazil
(38)

🌿 “স্বাদের দেশে এক ভোর” — ব্রাজিল নিয়ে গল্পমাহিন প্রথমবার ব্রাজিলে এসেছে এক প্রজেক্টের কাজে। দেশটার নাম শুনলেই তার চোখে...
15/11/2025

🌿 “স্বাদের দেশে এক ভোর” — ব্রাজিল নিয়ে গল্প

মাহিন প্রথমবার ব্রাজিলে এসেছে এক প্রজেক্টের কাজে। দেশটার নাম শুনলেই তার চোখের সামনে ভেসে উঠত রঙের ঝলমলানি, নাচের উচ্ছ্বাস আর অদ্ভুত সুন্দর এক হাসির দেশ। কিন্তু সে জানত না—ব্রাজিলের আসল সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে এখানকার মানুষ, সংস্কৃতি আর খাবারের গভীরে।

১. ব্রাজিলের মানুষের হৃদয়

সকালবেলায় মাহিন তার হোটেল থেকে বের হতেই দেখল পাশের দোকানের বয়স্ক দম্পতি হাসিমুখে বলছে,
“Bom dia, amigo!” – শুভ সকাল, বন্ধু!

এই “বন্ধু” শব্দটাই তাকে চমকে দিল।
পুরো দিনজুড়ে সে দেখল বাসের কন্ডাক্টর থেকে শুরু করে পথের ফল বিক্রেতা—সবার মুখে অদ্ভুত উষ্ণতা।
ব্রাজিলের মানুষের একটি বিশেষ অভ্যাস সে লক্ষ্য করল—তারা দ্রুত রেগে যায় না, আবার দ্রুত ভুলেও যায়।
হাসি যেন এখানে একটি দৈনন্দিন ভাষা।

মাহিন ভাবল,
“এই দেশের মানুষদের হৃদয় যেন সমুদ্রের মতো—খোলা আর গভীর।”

২. রঙে ভরা ব্রাজিলিয়ান সংস্কৃতি

একদিন সে রিও দে জেনেইরো শহরের একটি স্থানীয় বাজারে গেল। সেখানে চলছে ছোট্ট এক সাম্বা অনুষ্ঠান। কিছু তরুণ-তরুণী ঢোলের তাল ধরে নাচছে। তাদের চোখে আনন্দের দপদপে আলো।

মাহিন একজনকে জিজ্ঞেস করল,
— “এত শক্তি আসে কোথা থেকে?”
তরুণটি হেসে বলল,
— “Samba আমাদের শ্বাস—যতক্ষণ নাচবো, ততক্ষণ বাঁচবো।”

এ শহরে আরেকটি জিনিস তাকে মুগ্ধ করল—বৈচিত্র্য।
আফ্রিকান, পর্তুগিজ, আদিবাসী, এশিয়ান—সব সংস্কৃতির মিশ্রণে ব্রাজিল যেন এক জীবন্ত রংধনু।

কার্নিভালে গিয়ে সে দেখল রঙিন পোশাকে সাজা মানুষ, উল্লাসে ভরা রাস্তাগুলো, আর ঢাকের মতো বাজতে থাকা সংগীত।
সে নিজেও হাততালি দিতে দিতে বুঝল—
“ব্রাজিল হলো উৎসবের দেশ, এখানে দুঃখও নাচতে শেখে।”

৩. ব্রাজিলের খাবারের চমক

রাতে মাহিন একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় গেল।
টেবিলে প্রথম এল Pão de Queijo—গরম গরম চিজ-বান।
এক কামড় দিতেই তার চোখ বন্ধ হয়ে গেল। যেন ভিতরে গলে যাওয়া নরম সুখ।

এরপর পরিবেশন করা হলো ব্রাজিলের বিখ্যাত Feijoada—কালো বিন, গরুর মাংস আর মসলার অসাধারণ মিশ্রণ।
সঙ্গে রইল ভাত আর কমলার স্লাইস।

এক বৃদ্ধা মহিলা পাশে বসে বললেন,
— “Feijoada শুধু খাবার নয়, এটা পরিবারকে একসাথে বসার একটা অজুহাত।”

এই কথাটা শুনে মাহিন বুঝল—ব্রাজিলের খাবার শুধু স্বাদ নয়, স্মৃতি, সম্পর্ক আর একতার প্রতীক।

ডেজার্টে এলো Brigadeiro—চকোলেটের ছোট গোল মিষ্টি।
এক কামড়েই মনে হলো শৈশবের কোনো উৎসবের মধ্যে চলে এসেছে।

৪. ব্রাজিল তাকে কী শিখাল

কদিনের ভ্রমণে ব্রাজিল তার মনে এক গভীর ছাপ রেখে দিল।
মাহিন বুঝল—

মানুষের হাসি এখানে দেশের পরিচয়।

সংস্কৃতি এখানে জীবনের উচ্ছ্বাস।

খাবার এখানে পরিবারের বন্ধন।

ব্রাজিল যেন তাকে নরমভাবে ফিসফিস করে বলল,
“জীবনটা ব্যস্ততার জন্য নয়, ভাগ করে নেওয়ার জন্য।”

দেশে ফেরার আগমুহূর্তে সে সমুদ্রের পাশে দাঁড়িয়ে একবার বলল—
“Obrigada, Brasil… তুমি আমাকে মানবতার স্বাদ শিখিয়েছ।”

🌎 ব্রাজিলে ভুয়া কাগজে ভিসা নেওয়া বিদেশিদের ‘রেড অ্যালার্ট’— সরকার কঠোর নজরদারিতে✍ বিশেষ প্রতিনিধি | ব্রাসিলিয়াব্রাজিলে ব...
14/11/2025

🌎 ব্রাজিলে ভুয়া কাগজে ভিসা নেওয়া বিদেশিদের ‘রেড অ্যালার্ট’— সরকার কঠোর নজরদারিতে
✍ বিশেষ প্রতিনিধি | ব্রাসিলিয়া

ব্রাজিলে বিদেশিদের অভিবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে নতুন করে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। অভিবাসন কর্তৃপক্ষ (Polícia Federal) নিশ্চিত করেছে— ভুয়া কাগজপত্র, ফেইক ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে যে সকল বিদেশি ভিসা বা রেসিডেন্স অনুমোদন পেয়েছেন, তাঁদের ওপর এখন চলছে গোপন নজরদারি অভিযান।

সরকারের ভাষায়—

“Brasil não é terra de fraude”
(ব্রাজিল প্রতারণার জায়গা নয়)

এমন সতর্ক বার্তা দিয়েছে একাধিক অভিবাসন দপ্তর।

🔍 তদন্ত কোথায় শুরু হলো?

সাম্প্রতিক তদন্তে দেখা গেছে, কিছু নাগরিক নথিপত্র জালিয়াতি করে স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক ভিসা এমনকি রেসিডেন্স পারমিটও সংগ্রহ করেছেন। কয়েকটি জাল চক্র আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার পর বিষয়টি জাতীয় পর্যায়ে গড়ায়।

এখন সরকারের অবস্থান স্পষ্ট—
যেখানে প্রতারণার গন্ধ, সেখানেই বাতিলের হাতুড়ি।

⚖ কোন আইনে শাস্তি হতে পারে?

ব্রাজিলের শক্তিশালী মাইগ্রেশন আইন Lei nº 13.445/2017–এ রয়েছে সরাসরি নির্দেশনা:

🔸 আর্টিকেল 112 – রেসিডেন্স বাতিল

যদি বিদেশি “ভুয়া নথি, জাল তথ্য বা প্রতারণা” ব্যবহার করে সুবিধা নেয়,
রেসিডেন্স পারমিট তাৎক্ষণিকভাবে বাতিল করা যেতে পারে।

🔸 আর্টিকেল 106–110 – প্রশাসনিক শাস্তি

নিয়ম ভঙ্গের জন্য জরিমানা, ভিসা স্থগিত, এমনকি দেশে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা পর্যন্ত হতে পারে।

🔸 ব্রাজিলিয়ান পেনাল কোড – আর্টিকেল 232-A

অবৈধ অভিবাসনে সহায়তা, জাল তথ্য প্রদান বা ফেইক ডকুমেন্ট ব্যবহারের জন্য
২–৫ বছরের কারাদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে।

🔸 আর্টিকেল 54–58 – বহিষ্কার (Expulsão)

মিথ্যা তথ্য দিলে সরকার চাইলে বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠাতে পারে;
তবে সিদ্ধান্তের আগে তাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হয়।

🚨 সরকারের নজরদারি কেমন চলছে?

ব্রাজিলের সীমান্তে এবং ইমিগ্রেশন অফিসে শুরু হয়েছে ডকুমেন্ট স্ক্যানিং ও ডেটা ম্যাচিং।
সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয়েছে—
ভুয়া নথি ব্যবহার করে asylum বা ভিসা নেওয়ার চেষ্টার প্রবণতা বাড়ায় কর্তৃপক্ষ “বিশেষ নজরদারি অভিযান” চালাচ্ছে।

এর ফলে এমন ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে যাদের কাগজপত্র সন্দেহজনক বা যাচাইকরণে মিল নেই।

🛑 ঝুঁকিতে কারা?

যারা—

ব্যাংক স্টেটমেন্ট ফেইক করেছে

চাকরির কাগজপত্র বানিয়েছে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভুয়া অ্যাডমিশন লেটার ব্যবহার করেছে

বা অন্যের পরিচয় ব্যবহার করে ভিসা নিয়েছে

তাঁদের সবার ভিসা বাতিল বা ব্ল্যাকলিস্ট হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।

📢 বিশেষজ্ঞদের মন্তব্য

ইমিগ্রেশন আইনজীবীদের মতে,
“ব্রাজিল এখন বৈধ অভিবাসনকে উৎসাহ দিচ্ছে, কিন্তু জালিয়াতির বিরুদ্ধে শুন্য সহনশীলতা নীতি চলছে।”

তাঁদের পরামর্শ—
যাদের কাগজপত্রে সমস্যা রয়েছে, দ্রুত আইনগত পরামর্শ নিয়ে তথ্য সংশোধন করা উচিত।

📌 শেষ কথা

ব্রাজিল একদম পরিষ্কার করেছে—
➡ ভিসা নিতে প্রতারণা করলে রক্ষা নেই।
➡ যে কোন সময় রেসিডেন্স পারমিট বাতিল হতে পারে।
➡ আইনি জটিলতা ও বহিষ্কারের ঝুঁকিও রয়েছে।

অভিবাসীদের জন্য এটি এক ধরনের রেড অ্যালার্ট, আর স্বচ্ছ নথিপত্র ও বৈধ পথ ছাড়া ব্রাজিলে স্থায়ী হওয়া এখন প্রায় অসম্ভব।

“স্বপ্নের পথে কুরিচিবা” — পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর হয়ে উঠছে ব্রাজিলের সবুজ নগরী!
11/11/2025

“স্বপ্নের পথে কুরিচিবা” — পৃথিবীর সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর হয়ে উঠছে ব্রাজিলের সবুজ নগরী!

08/11/2025

📰 কুরিতিবা: ব্রাজিলের সবুজতম শহর ও টেকসই উন্নয়নের উদাহরণ

কুরিতিবা, পারানা | ৭ নভেম্বর ২০২৫ — ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য পারানার রাজধানী কুরিতিবা (Curitiba) আধুনিক নগর পরিকল্পনা, পরিচ্ছন্নতা এবং পরিবেশবান্ধব জীবনযাত্রার জন্য সারা বিশ্বে পরিচিত। প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষের এই শহরটি “ব্রাজিলের সবুজ রাজধানী” নামে খ্যাত।

১৯৭০-এর দশক থেকেই কুরিতিবা টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ সংরক্ষণের উদাহরণ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। শহরের সুসংগঠিত গণপরিবহন ব্যবস্থা, বিস্তীর্ণ পার্ক ও সবুজ এলাকা, এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দক্ষতা বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত।

Barigui Park, Tingui Park, এবং Botanical Garden of Curitiba শহরের প্রধান আকর্ষণ। আধুনিক স্থাপত্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সমন্বয়ে গড়ে তোলা এই নগরটি আজ ব্রাজিলের সবচেয়ে বাসযোগ্য শহরগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত।

অর্থনৈতিকভাবে কুরিতিবা পারানার প্রধান শিল্প ও প্রযুক্তি কেন্দ্র। এখানে রয়েছে অটোমোবাইল, তথ্যপ্রযুক্তি, ও শিক্ষা খাতের উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান। শান্ত পরিবেশ, সুশৃঙ্খল যানবাহন ব্যবস্থা এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রা শহরটিকে বিদেশি নাগরিক ও শিক্ষার্থীদের কাছেও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।

যেখানে রিও ডি জেনেইরো উৎসবের শহর, সাও পাওলো শিল্প ও অর্থনীতির কেন্দ্র — সেখানে কুরিতিবা ব্রাজিলের ভবিষ্যৎ নগর উন্নয়নের আদর্শ মডেল হিসেবে বিশ্বে উদাহরণ হয়ে আছে।

08/11/2025

📰 রিও ডি জেনেইরো: ব্রাজিলের সৌন্দর্য ও উৎসবের শহর

রিও ডি জেনেইরো, ব্রাজিল | ৭ নভেম্বর ২০২৫ — ব্রাজিলের সবচেয়ে প্রাণবন্ত ও বিখ্যাত শহর রিও ডি জেনেইরো আজও বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে। “Cidade Maravilhosa” বা “অদ্ভুত সুন্দর শহর” নামে পরিচিত এই নগরীকে ঘিরে প্রতিদিন ভিড় জমাচ্ছেন হাজারো দেশি-বিদেশি ভ্রমণপ্রেমী।

অ্যাটলান্টিক উপকূলে অবস্থিত রিওর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পাহাড়, বন ও সমুদ্রতটের অপূর্ব সমন্বয় এটিকে অন্য যেকোনো শহর থেকে আলাদা করে তোলে। বিখ্যাত কোপাকাবানা ও ইপানেমা সৈকত, পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল খ্রিষ্ট দ্য রিডিমার (Cristo Redentor) মূর্তি এবং মনোমুগ্ধকর শুগারলোফ পর্বত (Pão de Açúcar) — সবই রিওর প্রতীক হয়ে উঠেছে।

শহরটি শুধু সৌন্দর্যের জন্যই নয়, বরং এর সংস্কৃতি ও উৎসবের জন্যও বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে আয়োজিত রিও কার্নিভাল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও রঙিন উৎসবগুলোর একটি, যেখানে সংগীত, নাচ এবং সাম্বার উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে পুরো শহর।

অর্থনীতির দিক থেকেও রিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পর্যটন ছাড়াও জাহাজ নির্মাণ, তেলশিল্প, ও সেবা খাতে শহরটির অবদান উল্লেখযোগ্য। যদিও ট্রাফিক জট, আবাসন সংকট ও নিরাপত্তা সমস্যা এখনো চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে, তবু রিওর আকর্ষণ কখনো ম্লান হয়নি।

রিও ডি জেনেইরো আজও ব্রাজিলের মুখপাত্র—যেখানে প্রকৃতি, শিল্প ও আনন্দের সংমিশ্রণে জীবনের প্রতিটি দিন উৎসবমুখর হয়ে ওঠে।

🇧🇷 ব্রাজিলের নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র CIN: নিরাপত্তা, প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক ভ্রমণে নতুন যুগের সূচনা
02/11/2025

🇧🇷 ব্রাজিলের নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র CIN: নিরাপত্তা, প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক ভ্রমণে নতুন যুগের সূচনা

“বিশ্বজুড়ে ভিসা তথ্য, এক জায়গায়।”🇧🇷
27/10/2025

“বিশ্বজুড়ে ভিসা তথ্য, এক জায়গায়।”🇧🇷

ব্রাজিল বিদেশিদের জন্য ইনভেস্টমেন্ট ভিসা উন্মুক্ত করেছে – স্থায়ী বসবাসের বড় সুযোগআন্তর্জাতিক ডেস্ক:দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত...
17/10/2025

ব্রাজিল বিদেশিদের জন্য ইনভেস্টমেন্ট ভিসা উন্মুক্ত করেছে – স্থায়ী বসবাসের বড় সুযোগ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম অর্থনীতি ব্রাজিল বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করতে ইনভেস্টমেন্ট ভিসা বা Visto de Investidor (VIPER) প্রক্রিয়া আরও সহজ করেছে। এই কর্মসূচির আওতায় বিদেশি নাগরিকরা দেশটিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ (Permanent Residency) পাচ্ছেন। ব্রাজিল সরকারের ইমিগ্রেশন আইন নং 13,445/2017 এবং Normative Resolution No. 84/2009 অনুযায়ী এই ভিসা প্রক্রিয়া পরিচালিত হচ্ছে। (সূত্র: Ministério da Justiça e Segurança Pública, Governo Federal do Brasil)

বিনিয়োগের ন্যূনতম পরিমাণ

সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বিদেশিদের জন্য বিনিয়োগের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছে নিম্নরূপ:

বিনিয়োগখাত ন্যূনতম বিনিয়োগ সূত্র
সাধারণ ব্যবসা R$ 500,000 Conselho Nacional de Imigração
ইনোভেশন/স্টার্টআপ R$ 150,000 CNIg Resolution 84/2009
রিয়েল এস্টেট R$ 1,000,000 Ministério da Justiça
উত্তর-পূর্বাঞ্চল রিয়েল এস্টেট R$ 700,000 Programa Nordeste Invest
ভিসার সুবিধা

বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্ত এই ভিসায় রয়েছে—

স্থায়ী বসবাসের অনুমতি (CRNM Card)

পরিবারসহ বসবাসের অধিকার

সম্পত্তি মালিক হওয়ার সুযোগ

ব্যবসা রেজিস্ট্রেশন (CNPJ)

ব্রাজিলে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা

চার বছর পর নাগরিকত্বের আবেদন করার সুযোগ
(সূত্র: Federal Police of Brazil | Receita Federal)

আবেদন প্রক্রিয়া (ধাপে ধাপে)

ব্রাজিলে কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন

বিনিয়োগ মূলধন ট্রান্সফার

ব্যবসায়িক পরিকল্পনা জমা (Plano de Investimento)

বিচার মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন

ব্রাজিল ফেডারেল পুলিশের মাধ্যমে রেসিডেন্স কার্ড সংগ্রহ
(সূত্র: Brazilian Immigration Portal)

বিনিয়োগের সম্ভাবনাময় খাত

ব্রাজিলের অর্থনৈতিক নীতিতে কৃষি, শিল্প, প্রযুক্তি ও রিয়েল এস্টর খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বিদেশি বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি ছিল ১৩.২%। (সূত্র: Banco Central do Brasil ও ApexBrasil)

বিশেষজ্ঞ মতামত

ব্রাজিলিয়ান আইনজীবী ও অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ইউরোপের গোল্ডেন ভিসা বা কানাডার স্টার্টআপ ভিসার তুলনায় ব্রাজিলের ইনভেস্টমেন্ট ভিসা প্রক্রিয়া সহজ ও দ্রুত। (সূত্র: Ordem dos Advogados do Brasil – OAB)

প্রধান সূত্র তালিকা

Ministério da Justiça e Segurança Pública (Brazil)

Conselho Nacional de Imigração (CNIg)

Immigration Law – Lei 13.445/2017

Normative Resolution No. 84/2009

Banco Central do Brasil

ApexBrasil (Brazilian Trade and Investment Promotion Agency)

Polícia Federal (Brazil)

Receita Federal do Brasil

📰 তিন মাসের জন্য ব্রাজিলের রাজধানী: কুরিচিবার ঐতিহাসিক মুহূর্তকুরিচিবা, পারানা:ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলের শহর কুরিচিবা (Cur...
17/10/2025

📰 তিন মাসের জন্য ব্রাজিলের রাজধানী: কুরিচিবার ঐতিহাসিক মুহূর্ত

কুরিচিবা, পারানা:
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলের শহর কুরিচিবা (Curitiba) একসময় অস্থায়ীভাবে দেশের রাজধানী হিসেবে পরিচিত ছিল। ইতিহাস অনুসারে, ১৮১২ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত তিন মাসের জন্য কুরিচিবা ছিল ব্রাজিলের রাজনৈতিক কেন্দ্র।

🏛️ কেন কুরিচিবা নির্বাচন করা হলো?

রিও ডি জানেইরো শহরে সম্ভাব্য আক্রমণ ও নিরাপত্তা ঝুঁকি সৃষ্টি হওয়ায় পর্তুগিজ শাসকরা শহরটি অস্থায়ীভাবে রাজধানী ঘোষণা করেন।

কুরিচিবার অবস্থান ছিল সমুদ্রপথ থেকে দূরে, যা প্রতিরক্ষার জন্য সুবিধাজনক।

শহরটি তখন প্রশাসনিক ও সামরিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার উপযুক্ত পরিবেশ সরবরাহ করত।

⏳ সাময়িক রাজধানী

তিন মাসের জন্য রাজধানী হওয়ার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সরকার পুনরায় রিও ডি জানেইরোতে ফিরে যায়।

কুরিচিবা তখন আবার তার পূর্বের শহর হিসেবে ফিরে আসে।

ইতিহাসে এই ঘটনা শহরটির গুরুত্ব ও নিরাপত্তা কৌশলের একটি প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।

🔹 উপসংহার

যদিও কুরিচিবা কখনো স্থায়ী রাজধানী হয়নি, তিন মাসের জন্য রাজধানী হওয়ার ইতিহাস শহরটিকে ব্রাজিলের ঐতিহাসিক নকশায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদান করেছে। এটি শহরের সাংস্কৃতিক ও প্রশাসনিক গুরুত্বের এক অনন্য দৃষ্টান্ত।

🇧🇷 ব্রাজিলে বসবাসের জন্য নিরাপদ শহর: দক্ষিণাঞ্চল এগিয়েআন্তর্জাতিক ডেস্ক | ব্রাজিল | অক্টোবর ২০২৫লাতিন আমেরিকার অন্যতম বৃ...
15/10/2025

🇧🇷 ব্রাজিলে বসবাসের জন্য নিরাপদ শহর: দক্ষিণাঞ্চল এগিয়ে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | ব্রাজিল | অক্টোবর ২০২৫

লাতিন আমেরিকার অন্যতম বৃহৎ দেশ ব্রাজিল তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ফুটবলের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তবে অপরাধপ্রবণতার কারণে অনেকেই সেখানে বসবাস নিয়ে চিন্তিত থাকেন। সাম্প্রতিক নিরাপত্তা সূচক অনুযায়ী, ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলের কয়েকটি শহর এখন তুলনামূলকভাবে নিরাপদ ও বসবাসের উপযোগী বলে বিবেচিত হচ্ছে।

🏙️ ফ্লোরিয়ানোপোলিস: ব্রাজিলের সবচেয়ে নিরাপদ শহর

দক্ষিণাঞ্চলের ফ্লোরিয়ানোপোলিস (Florianópolis) বর্তমানে বসবাসের জন্য ব্রাজিলের অন্যতম নিরাপদ শহর হিসেবে স্বীকৃত। অপরাধের হার তুলনামূলক কম, সমুদ্রতীরবর্তী সুন্দর পরিবেশ, উন্নত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থা, এবং পর্যটকদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ শহরটিকে আলাদা করেছে।

🌳 কুরিতিবা: পরিকল্পিত শহরের উদাহরণ

কুরিতিবা (Curitiba), পারানা (Paraná) রাজ্যের রাজধানী, দীর্ঘদিন ধরেই শহর পরিকল্পনা ও জননিরাপত্তার জন্য প্রশংসিত। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, কার্যকর গণপরিবহন ও নাগরিক সচেতনতার কারণে এটি দক্ষিণ ব্রাজিলের সবচেয়ে বসবাসযোগ্য শহরগুলোর একটি।

🏛️ ব্রাসিলিয়া: নিয়ন্ত্রিত ও সুরক্ষিত রাজধানী

দেশের রাজধানী ব্রাসিলিয়া (Brasília) সরকারি প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর, সড়কপরিকল্পনা সুশৃঙ্খল এবং অপরাধের হার তুলনামূলকভাবে কম। সরকারি কর্মচারী ও বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য শহরটি নিরাপদ গন্তব্য হিসেবে বিবেচিত।

🏠 মিনাস জেরাইস ও সান্তা কাতারিনা রাজ্য এগিয়ে

বেলো হরিজোন্তে (Belo Horizonte) ও জইনভিল (Joinville) শহর দুটি সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ হিসেবে উঠে এসেছে। বিশেষ করে সান্তা কাতারিনা রাজ্যের ছোট শহরগুলো — যেমন ভ্যালিনহোস (Valinhos) — কম অপরাধের হার ও ভালো নাগরিক সেবা দিয়ে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে।

⚠️ তবুও সতর্ক থাকা জরুরি

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ব্রাজিলের যেকোনো বড় শহরে নিরাপদে থাকতে হলে স্থানীয় আইন মেনে চলা, রাতের বেলায় নির্জন এলাকা এড়িয়ে চলা এবং স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি।

🌎 দক্ষিণাঞ্চলে বসবাসের ঝোঁক বাড়ছে

নিরাপত্তা ও জীবনযাত্রার মানের কারণে ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চল — বিশেষ করে সান্তা কাতারিনা, পারানা ও মিনাস জেরাইস রাজ্য — এখন দেশি ও বিদেশি নাগরিকদের কাছে বসবাসের জন্য সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য হয়ে উঠছে।

📰 সূত্র: Hurfpost Brasil, TBS Latin, São Paulo Secreto, Talking Drums Blog
📅 তারিখ: ১৫ অক্টোবর ২০২৫

ব্রাজিলের COP 30 (Conference of the Parties 30) জলবায়ু সম্মেলনের মূল লক্ষ্য হলো —বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, ক...
14/10/2025

ব্রাজিলের COP 30 (Conference of the Parties 30) জলবায়ু সম্মেলনের মূল লক্ষ্য হলো —
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য যৌথ বৈশ্বিক অঙ্গীকার জোরদার করা।

🔹 মূল উদ্দেশ্যগুলো সংক্ষেপে:

🌍 প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য বাস্তবায়ন: বৈশ্বিক উষ্ণায়নকে ১.৫°C-এর মধ্যে সীমিত রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা।

🌱 কার্বন নিঃসরণ হ্রাস পরিকল্পনা: দেশগুলো কীভাবে তাদের কার্বন নির্গমন কমাবে, সে বিষয়ে আপডেটেড "ন্যাশনাল ক্লাইমেট প্ল্যান (NDC)" উপস্থাপন করবে।

💰 জলবায়ু তহবিল বৃদ্ধি: উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমন তহবিল নিশ্চিত করা।

🌳 আমাজন বন সংরক্ষণ: COP 30 যেহেতু ব্রাজিলের আমাজন অঞ্চলের বেলেম শহরে অনুষ্ঠিত হবে (২০২৫ সালে), তাই আমাজন রেইনফরেস্ট সংরক্ষণ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষাই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হবে।

⚡ সবুজ জ্বালানি রূপান্তর: জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য শক্তিতে দ্রুত রূপান্তরের আহ্বান।

🤝 ন্যায়সংগত পরিবেশ নীতি: উন্নয়নশীল দেশগুলো যেন জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় পিছিয়ে না পড়ে, সে জন্য বৈশ্বিক সহযোগিতা জোরদার করা।

সংক্ষেপে বলা যায় —

COP 30-এর লক্ষ্য হলো “জলবায়ু ন্যায়বিচার” প্রতিষ্ঠা ও পৃথিবীকে টেকসই ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে নেওয়া।

বৈধ পথে ব্রাজিলে কাজের সুযোগ: বাংলাদেশিদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়া সহজ করল ব্রাজিল সরকারস্টাফ রিপোর্টার | আন্তর্জাত...
09/10/2025

বৈধ পথে ব্রাজিলে কাজের সুযোগ: বাংলাদেশিদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়া সহজ করল ব্রাজিল সরকার

স্টাফ রিপোর্টার | আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
বাংলাদেশি পেশাজীবীদের জন্য লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে বৈধভাবে চাকরি ও বসবাসের সুযোগ উন্মুক্ত হয়েছে। দেশটির নতুন অভিবাসন আইন Lei de Migração (আইন নং ১৩.৪৪৫/২০১৭) অনুযায়ী বাংলাদেশসহ বিদেশি নাগরিকরা এখন ওয়ার্ক পারমিট (Work Residence Authorization) এবং অস্থায়ী কর্ম ভিসা (VITEM V) এর মাধ্যমে ব্রাজিলে বৈধভাবে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। পুরো প্রক্রিয়াটি ব্রাজিলে নিবন্ধিত লাইসেন্সপ্রাপ্ত আইনজীবীর (OAB – Ordem dos Advogados do Brasil) মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে।

ব্রাজিল সরকারের শ্রম অভিবাসন কর্তৃপক্ষ CGIL (Coordenação-Geral de Imigração Laboral) বিদেশি কর্মী নিয়োগের অনুমোদন প্রদান করে। অনুমোদনের পর আবেদনকারী নিজ দেশের ব্রাজিল দূতাবাস থেকে কর্ম ভিসা সংগ্রহ করে দেশে প্রবেশের সুযোগ পান।

আইনি ভিত্তি

ব্রাজিলে বিদেশি কর্মী নিয়োগ সম্পন্ন হয় নিম্নোক্ত আইনের আওতায়ঃ

Lei de Migração – আইন নং 13.445/2017

Decreto নং 9.199/2017

CNIg – ন্যাশনাল ইমিগ্রেশন কাউন্সিলের রেগুলেশনসমূহ

CLT – ব্রাজিলিয়ান শ্রম আইন (Consolidação das Leis do Trabalho)

এই আইন অনুযায়ী বিদেশি নাগরিকদের ব্রাজিলে কাজের সুযোগ পেতে হলে আগে ওয়ার্ক রেসিডেন্স অথরাইজেশন অনুমোদন নিতে হবে, এরপর দূতাবাস থেকে কর্ম ভিসা সংগ্রহ করে প্রবেশ করতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া (ধাপে ধাপে)

১. ব্রাজিলের কোনো নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে চাকরির অফার নিশ্চিত করা
২. ব্রাজিলে অনুমোদিত অভিবাসন আইনজীবীর মাধ্যমে আবেদন দাখিল
৩. শ্রম অভিবাসন দপ্তরে (CGIL) Work Authorization আবেদন
৪. অনুমোদনের পর বাংলাদেশে ব্রাজিল দূতাবাসে VITEM V ভিসার আবেদন
৫. ব্রাজিলে প্রবেশের পর ৯০ দিনের মধ্যে ফেডারেল পুলিশে রেজিস্ট্রেশন
৬. জাতীয় পরিচয় কার্ড CRNM সংগ্রহ করে বৈধ কর্ম জীবনে যুক্ত হওয়া

প্রয়োজনীয় নথিপত্র

আবেদনকারীর পক্ষ থেকে:

বৈধ পাসপোর্ট

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ

শিক্ষাগত সনদ (অ্যাপোস্টিল/লিগ্যালাইজড)

অভিজ্ঞতা সনদ

জন্মসনদ (পর্তুগিজে অনুবাদকৃত)

জীবনবৃত্তান্ত (CV)

বিবাহ সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

কোম্পানির পক্ষ থেকে:

কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন (CNPJ)

চাকরির অফার/কন্ট্রাক্ট লেটার

কর সংক্রান্ত নথি

নিয়োগের কারণ ব্যাখ্যা (Justification Letter)

সময় ও প্রক্রিয়া ফি
ধাপ সময়সীমা
Work Authorization অনুমোদন ৩০–৬০ দিন
দূতাবাস ভিসা প্রক্রিয়া ১৫–৩০ দিন
মোট সময় আনুমানিক ২–৩ মাস

ফি নির্ভর করে আইনজীবী ও কোম্পানির সেবার ওপর। সরকারি ফি আলাদা প্রযোজ্য।

সতর্কতা

ব্রাজিল সরকার সতর্ক করে বলেছে, পর্যটন ভিসায় গিয়ে কাজ করা সম্পূর্ণ অবৈধ। ভুয়া ডকুমেন্ট বা অবৈধ এজেন্টের মাধ্যমে আবেদন করলে ১৩.৪৪৫/২০১৭ নং অভিবাসন আইন অনুযায়ী জেল, জরিমানা ও দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে। তাই বৈধ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে হবে এবং ব্রাজিলের আইনজীবী ছাড়া এই প্রক্রিয়া শুরু করা সম্ভব নয়।

ব্রাজিল দূতাবাস, ঢাকা – তথ্য

Embassy of Brazil in Bangladesh
ঠিকানা: Bay’s Edgewater (Ground & 1st Floor), NE(N) 12, North Avenue, Gulshan-2, ঢাকা-১২১২
ফোন: +880 2 55052127–29
ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: www.gov.br

Endereço

Esplanada Dos Ministérios BL B ZIP CODE: Brasília – Mexico City
Brasília, DF
70.068-900

Notificações

Seja o primeiro recebendo as novidades e nos deixe lhe enviar um e-mail quando Brazil Country in South America posta notícias e promoções. Seu endereço de e-mail não será usado com qualquer outro objetivo, e pode cancelar a inscrição em qualquer momento.

Compartilhar