Desher Alo Media Inc.

Desher Alo Media Inc. Desher alo Media Inc. is the voice of the South Asian community. We are a newspaper that is based in Toronto and Montreal, Ontario.

98 Ventures Presents - EID & IFTAR BAZAR, 2025Join us on March 15, 2025 Saturday at Royal Canadian Legion Branch 13 (157...
03/11/2025

98 Ventures Presents - EID & IFTAR BAZAR, 2025
Join us on March 15, 2025 Saturday at Royal Canadian Legion Branch 13 (1577 Kingston Rd, Scarborough, ON M1N 1S3) from 1:00PM - 10:00PM for a day of festive shopping - Sarees, Salwar Kameez, Jewelry, Bangles, Henna, Delicious sweets, Special foods, Iftar, and amazing Eid deals!

FREE Entry & Free Parking!

Stall Booking: 647-978-1082/647-261-1848

#98 Ventures is a club of SSC1998-HSC2000 Alumni Association, Canada

&IftarBazar2025 #

মোহাম্মদ মনসুর আলী  :আর  মাত্র তিন  দিন!!! বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব টরোন্টো কানাডা। প্রতি বছরের ন্যায় এবার ও ৫২তম মহান বিজয়...
12/14/2023

মোহাম্মদ মনসুর আলী :
আর মাত্র তিন দিন!!!
বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব টরোন্টো কানাডা। প্রতি বছরের ন্যায় এবার ও ৫২তম মহান বিজয় দিবস উদযাপনের বিশাল আয়োজন করছে। প্রস্তুত রয়েছে কেনেডি কনভেনশন সেন্টার।
মুক্তি যোদ্ধাদের সম্মাননা সহ মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক আয়োজনে থাকছে শিশু কিশোরদের অংশগ্রহণে খেলাঘর কানাডার পরিবেশনা। টরোন্টোর জনপ্রিয় নাচের স্কুল সুকন্যা নৃত্যাংগন ও নৃত্যকলা কেন্দ্রের একঝাঁক শিল্পীর নাচ, থাকছে আলো দিয়ে যাই " এর পরিবেশনায় আলাখ্যানুস্টান "জেগে আছে একাত্তর "।
এবং সাথে আরো থাকছে বাংলাদেশর জনপ্রিয় লালন ও ফোক গানের শিল্পী চুমকি, ডিজে রাহাত, সিরাজী খান ও ইউরোপ এবং নর্থ আমেরিকার জনপ্রিয় শিল্পীদের পরিবেশনায় হৃদয় উত্তাল করা জমজমাট গান।
আপনাদের জন্য নৈশভোজের ব্যবস্থা আছে এবং কোনো প্রবেশ মূল্য নেই ৷
তবে আর দেরি কেনো আজই আপনার ক্যালেন্ডারে যুক্ত করে দিন ১৭ ই ডিসেম্বর (রবিবার) দিন টি।

তারিখ : ১৭ ডিসেম্বর
সময় : সন্ধ্যা ৬.৩০ মি.
স্থান : কেনেডি কনভেনশন সেন্টার
১১৯৯ কেনেডি রোড।

মোঃ জাকির খান। সভাপতি
এ ,এন,এম, ইউসুফ। সাধারন সম্পাদক
ডাঃ সাঈদা বারী। আহবায়ক
নাঈমা ফেরদৌসী
সদস্য সচিব
যুগ্ম আহ্বায়ক :
ড, হানিফ উদ্দিন
যুগ্ম আহবায়ক:
শরীফুল হক
যুগ্ম আহ্বায়ক :
শরীফ আলী

আশিকিন এন্টারটেইনমেন্ট  আয়োজিত "মিউজিক ফেস্টিভ্যাল ২০২৩"- এর বাঁধভাঙা সাফল্য অজন্তা চৌধুরী গত  ১২ই অগাস্ট টরন্টো প্যাভিল...
08/16/2023

আশিকিন এন্টারটেইনমেন্ট আয়োজিত "মিউজিক ফেস্টিভ্যাল ২০২৩"- এর বাঁধভাঙা সাফল্য
অজন্তা চৌধুরী

গত ১২ই অগাস্ট টরন্টো প্যাভিলিয়নে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো তারকাসমৃদ্ধ এ বছরের অন্যতম একটি বিশাল অনুষ্ঠান আশিকিন এন্টারটেইনমেন্ট আয়োজিত "মিউজিক ফেস্টিভ্যাল ২০২৩"। আয়োজনে ১৫০০ এর অধিক দর্শক শ্রোতা এক সুরের মোহজালে আবিষ্ট হয়ে মনে রাখার মতো একটি সন্ধ্যা উপভোগ করেন। বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রিত অতিথি শিল্পী বালাম এবং তাহসান খান মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখেন তাদের ভক্তকুলদের তথা শ্রোতাদের। এক সময়কার আলোচিত মডেল অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী মোনালিসার নৃতপরিবেশনও অনুষ্ঠানে একটি আলাদা মাত্রা যোগ করেন ।

সন্ধ্যা ৭ টায় তিন উপস্থাপক- ববি রব্বানী, রাফি আলী ও অজন্তা চৌধুরীর ভিন্ন ধরণের উপস্থাপনে মঞ্চে আগমন ছিল ব্যাতিক্রমী ভাবনার একটি অংশ। মন্ট্রিয়াল থেকে আগত আশরাফুল পাভেলের মৌলিক গান সহ বিভিন্ন জনপ্রিয় গানের সাথে দর্শক শ্রোতা সুরের ভুবনে প্রবেশ করেন। এর পর থেকে শুরু হয় শুধুই সুর তাল আর লয় -এর তরঙ্গ। মাডনেটিজম আটর্স ইন্ক্ এর ফাউন্ডার বিশিষ্ট প্রতিভাময় সংগীত শিল্পী সাদ আরিফ তৌসিফ এবং অঙ্কিতার ভিন্ন ধরণের উপস্থাপন ছিল উল্লেখযোগ্য একটি পর্ব। নিজস্ব যন্ত্রীদের নিয়ে এই শিল্পীদ্বয় কোক ষ্টুডিও-র নানা গানে দর্শক শ্রোতাদের মন ভরিয়ে তোলেন। তাদের "দেখা না দিলে বন্ধু কথা কৈও না " গানটির সাথে হাজারো দর্শক কণ্ঠ মিলান।
ঠিক রাত ৮.৩০ টায় টরোন্টোর হাজারো দর্শক তাদের প্রিয় শিল্পী বালামকে মঞ্চে পান, উচ্ছাস ও উদ্দীপনায় প্রিয় শিল্পীকে কাছে পেয়ে আনন্দে ফেটে পরে পুরো মিলনায়তনটি। সংগীত শিল্পী ও গিটারিস্ট বালাম এক নিমিষেই তার ভক্তকুলের কাছাকাছি চলে যান তাঁর প্রিয় সব গানগুলির মাধ্যমে। ভক্তদের অনুরোধের গান গেয়েও তিনি শ্রোতাদের মুগ্ধ করেন।
রাত ১০ টার কিছু পরে মঞ্চে আসেন সবার পছন্দের ভালোবাসার ও ভালোলাগার শিল্পী তাহসান খান। দর্শকদের অনাবিল উচ্ছাসে মিলনায়তনটি মুখোরিত হয়ে উঠে। চলতে থাকে একের পর এক প্রিয় সব গানের সাথে তাহসানের অসাধারণ উপস্থাপন। শিল্পী বালাম এবং তাহসানের গান গুলোকে অলংকৃত করে তুলেন যে সকল যন্ত্র শিল্পীরা তাদের দক্ষতায় তারা হলেন মোহাম্মদ আমজাদ (ড্রামার), এম ডি জাহিদুর রহমান (কী বোর্ড ), তুর্জ (বেজ গিটার) ও রাফি আলম (গিটার)।
আশিকিন এন্টারটেইনমেন্ট -এর কর্ণধার আশিকিন বন্নি ও আশিকিন ফারাহ জানান আগামী বছর মিউজিক ফেস্টিভ্যাল ২০২৪ এর আগাম সুসংবাদ , শিল্পী মিলা ও প্রীতম হাসান সহ আরো অনেক চমক থাকবে তাদের পরবর্তী আয়োজনে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিমানের কান্ট্রি ম্যানেজার মেজবাহ উদ্দিন। আয়োজনে সম্মানিত স্পনসরদের ক্রেস্ট দিয়ে সম্মান জানান ডলি বেগম (এম পি পি , স্কারবোরো সাউথ ওয়েস্ট ), শিল্পী বালাম এবং আশিকিন এন্টারটেইনমেন্টের পক্ষ থেকে আশিকিন বন্নি এবং আশিকিন ফারাহ। এত বিশাল আয়োজনে এমন একটি অনুষ্ঠান অনেকটাই সহজ হয়ে উঠে " টীম মেম্বার "দের নিরলস প্রচেষ্টায়। অনুষ্ঠানে তাদেরকেও ক্রেস্ট প্রদানের মাধ্যমে সম্মান জানানো হয়। অনুষ্ঠানের তিন উপস্থাপকের হাতেও তারা সম্মানসূচক ক্রেস্ট তুলে দেন তাদের দক্ষ সুনিপুন উপস্থাপনের জন্য।
আয়োজনটির স্থির চিত্রধারণে ছিলেন কামরান করিম এবং ভিডিও ধারণে ছিলেন সুহা।
আয়োজনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কানায় কানায় দর্শক শ্রোতা ভর্তি মিলনায়তনটি সেদিন গানপ্রেমী মানুষদের মনে ঝড় তুলেছিল, সুরের আবেশে এক উন্মাদনার সৃষ্টি করেছিল। সুশৃঙ্খল পরিবেশে এক স্মরণীয় মিউজিক ফেস্টিভ্যালের সূচনা আশা জাগানিয়ার বার্তা নিয়ে আসে. আশিকিন এন্টারটেইনমেন্টের প্রথম এই প্রয়াসে দর্শক শ্রোতাদের বিপুল উপস্থিতির জন্য আশিকিন বন্নি ও আশিকিন ফারাহ কৃতজ্ঞতা জানান। তারা বলেন এই আয়োজনের মূল চালিকা শক্তিই ছিল দর্শকদের সীমাহীন আগ্রহ। ধন্যবাদ জানান তারা যারা এই আয়োজনটি উপভোগ করেছেন এবং সাথে ছিলেন । আগামী বছর সবার সহযোগিতা ও অংশগ্রহণে আরো ব্যাপক প্রস্তুতি ও ব্যাতিক্রমী ভাবনা নিয়ে আশিকিন এন্টারটেইনমেন্ট আয়োজন করবে তাদের দ্বিতীয় প্রয়াস "মিউজিক ফেস্টিভ্যাল ২০২৪"।

08/15/2023
বাঙ্গালী হিসেবে গান আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। বাঙ্গালিয়ানার সম্পূর্ণতা খুব বর্ণিলভাবে প্রকাশ পায় জারি-শারি-ভাওয়াইয়া আর...
07/22/2023

বাঙ্গালী হিসেবে গান আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। বাঙ্গালিয়ানার সম্পূর্ণতা খুব বর্ণিলভাবে প্রকাশ পায় জারি-শারি-ভাওয়াইয়া আর লোক গানে। পল্লীগান আর বাউলের সুরে-শব্দে আমরা ফিরে ফিরে যাই আজন্ম বাংলা মাটির টানে, তানে, সুরে, আর গানে। গানটা থাকুকনা সকল জটিলতা-কুটিলতা, আর হীন রাজনীতির ঊর্ধ্বে, একটি সঙ্গীত সন্ধ্যার মূল লক্ষ্য হতেই পারে শুধুই শুদ্ধ বিনোদন, তা সেই শিল্পী যেই ধর্ম – বর্ণ, কিংবা রাজনৈতিক মতাদর্শের হন না কেন!
কানাডার সংস্কৃতি পিপাসু ১০০,০০০ বাঙ্গালীকে পরিচ্ছন্ন বিনোদন দিতে আগামী ৪ঠা আগস্ট, শুক্রবার রাতে, ১৯০ রেইলসাইড রোডে, টরন্টো প্যাভেলিয়নে, সন্ধ্যা ৬টায় আসছেন জনপ্রিয় বাংলা লোকগানের শিল্পী, মমতাজ বেগম। ৭০০ এর বেশি লোকগানের এলবাম রয়েছে এই লোকগান সম্রাজ্ঞীর, যিনি ‘সুর সম্রাজ্ঞী’ বলেই অধিক পরিচিত দেশে এবং আন্তর্জাতিক মহলে। ২০১৩ সালে আরটিভি স্টার অ্যাওয়ার্ডে শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী হিসেবে মনোনীত এই সুর সম্রাজ্ঞীর উন্মাতাল করা লোকগানের সুরে ভেসে যেতে আসুন সবাই দলে দলে, টরন্টো প্যাভিলয়নে। তিনি গেয়ে শোনাবেন তাঁর আবেগমাখা দরদি কণ্ঠে বাংলাদেশের বহুল পরিচিত এবং জনপ্রিয় সকল লোকগান। শিল্পী মমতাজের সাথে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে আরও থাকছেন বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রিত গুণী ও প্রাজ্ঞ শিল্পী লাভলী দেব। নিজের অসীম কর্মস্পৃহা নিয়ে সুন্দরী-সুরেলা সিলেট অঞ্চলের এই জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী বাংলাদেশ,
ভারত এবং ইংল্যান্ডের বিভিন্ন স্টেজ শোতে গান গেয়ে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছেন ৷
এবং সাথে আরও আছেন এই প্রজন্মের তরুণ, তরুণদের হৃদয়ের স্পন্দন হার্টথ্রব ??? উনি আপনাদের জন্য সারপ্রাইজ মিস করবেন না ৷ এই
গুণী শিল্পীরা যাদের উজ্জ্বল উপস্থিতি মুগ্ধ করবে উপস্থির সুধী মণ্ডলীকে নিঃসন্দেহে।
এই বহুল প্রতীক্ষিত সুরসন্ধায় আপনার আসনটি নিশ্চিত করতে আজই আপনার টিকেটটি সংগ্রহ করুন। অনুষ্ঠানের টিকিট অনলাইনে কাটবার লিঙ্কটি নিচে দেয়া আছে, এছাড়াও যারা আগ্রহী, ডেনফোরথের ঘরোয়া রেস্তোরাঁ কিংবা স্পাইসি গ্রিল থেকেও টিকিট সংগ্রহ করবার ব্যবস্থা রয়েছে।

06/25/2023
টরন্টোতে ইউনাইটেড জালালাবাদ ফাউন্ডেশনের বনভোজন আজ  ২৫ শে জুন, আপনারা আমন্ত্রিত টরন্টোতে সিলেট বিভাগবাসীর বনভোজন মানেই ছি...
06/25/2023

টরন্টোতে ইউনাইটেড জালালাবাদ ফাউন্ডেশনের বনভোজন আজ ২৫ শে জুন, আপনারা আমন্ত্রিত

টরন্টোতে সিলেট বিভাগবাসীর বনভোজন মানেই ছিল সাতকরা , বালাচংগের শুটকী, পান সুপারি। কালের বিবর্তনে এসব হারিয়ে গিয়েছিল, কিন্ত ইউনাইটেড জালালাবাদ ফাউন্ডেশনের বনভোজনে সেই অতীত স্মৃতি বাস্তবে রূপান্তরিত হবে ৷
চলে আসুন ২৫ শে জুন মর্নিং সাইড পার্কে, বনভোজনে আমরা সবাই মিলে সারাদিন অনেক মজা করবো এবং ফিরে যাবো দেশীয় আমেজে।
আগে তো বনভোজন মানেই ছিলো জাফলং-মাধবকুন্ড -শ্রীমঙ্গল এসব জায়গায় বাসে উপচে পড়া ভিড়ে যাওয়া এবং চুলা খুঁড়ে টাটকা রান্না করে সকলে মিলে খাওয়া। সময়ের পরিবর্তনে সেই বনভোজন যেমন পিকনিক হয়ে উঠেছে তেমনি রেডিমেইড খাবারের পরিবেশনা যুক্ত হয়ে হয়তো সহজ করে দিয়েছে আমাদের কাজটা কিন্তু কেড়ে নিয়েছে আবেগের জায়গাটা।
সিলেটের ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্বাদ ফিরে পেতে চাইলে চলে আসুন ২৫ শে জুন রবিবার মর্নিং সাইড পার্কের বনভোজনে।
খাবারের পাশাপাশি আরো একটি চমক রয়েছে। আর সেটা হলো রাফেল ড্রতে থাকবে টরোন্টো ঢাকা টরন্টোর টিকেট, স্পনসর করছেন রিয়েলটর এবাদ চৌধুরী। এই সুবর্ণ সুযোগ হেলায় হারাবেন না।
খাওয়া দাওয়া- খেলাধুলা- আড্ডা আর প্রবীনদের সাথে নবীনদের নস্টালজিক স্মৃতিচারন সাথে অতীত -বর্তমান -ভবিষ্যৎতের গল্পে মেতে উঠুন মর্নিং সাইড পার্কে। দেখা হবে আজ আপনাদের সবার সাথে।

মৌলভীবাজার জেলা এসোসিয়েশন টরোন্ট , কানাডা সভা এবং সংবর্ধনা সভা অনুষ্টান :গতকাল ১৮ই জুন /২০২৩ ইং মৌলভীবাজার জেলা এসোসিয়েশ...
06/23/2023

মৌলভীবাজার জেলা এসোসিয়েশন টরোন্ট , কানাডা সভা এবং সংবর্ধনা সভা অনুষ্টান :
গতকাল ১৮ই জুন /২০২৩ ইং মৌলভীবাজার জেলা এসোসিয়েশন টরোন্ট কার্যকরী কমিটি সভা এবং মৌলভীবাজার জেলা সমিতি , ঢাকা সন্মানীত সভাপতি সৈয়দ ডা: মোস্তাক আহমদ ( পি, এইচ, ডি ) এর সন্মানে এক সংবর্ধনা অনুষ্টান অনুষ্ঠিত হয় ।
সংগঠনের সভাপতি জনাব লায়েকুল হক চৌধুরী সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক মোর্শেদ আহমদ মুক্তার সন্চালনায় উপস্হিত ছিলেন কমিটি শ্রদ্ধেয় উপদেষ্টা বৃন্দ , কার্যকরী কমিটি সদস্য গন এবং বিভিন্ন জেলা এসোসিয়েশন এর প্রতিনিধি ।
সভায় বকতব্য রাখেন যথাক্রমে : জনাব মোহাম্মদ মনসুর , জনাব মো: ওলিউর রহমান , শ্রী দুলাল ভৌমিক , শ্রী শংকর দে , শ্রী বিজয় রায় , জনাব সৈয়দ মাহবুব , শ্রী খোকা পাল , শ্রী রজত পাল , জনাব খন্দকার আজিজ, শ্রী শক্তি দেব, জনাব মেজর জেনারেল ( অব:) সৈয়দ ডা: ইফতেখার , ড: সুশীতল সিংহ চৌধুরী , জনাব বীর মুক্তিযোদ্বা জনাব আব্দুল কুদ্দুস চৌধুরী , জনাব সৈয়দ আব্দুল গাফফার , জনাব ইনি্জনিয়ার রেজাউর রহমান এবং সংবর্ধিত অথিতি জনাব সৈয়দ ডা: মোস্তাক আহমদ ।
এছাড়া আরও বকতব্য রাখেন জনাব আতাউর রহমান , শ্রী তমাল দে , শ্রী সুকুমল রায় , জনাব মোস্তাক চৌধুরী , জনাব আখলাক হোসেন , এডভোকেট রাধিকা রনজন চৌধুরী , জনাব এবাদ চৌধুরী ।
উপস্হিত ছিলেন জনাব আব্দুল রহিম দাদুল , জনাব আব্দুল ওয়াহিদ , শ্রী আশীষ পাল , জনাব সৈয়দ আব্দুল হামিদ শিবলু , জনাব নজরুল আহমদ , জনাব রুহুল কুদ্দুস চৌধুরী , জনাব আব্দুল আলীম , জনাব মানিক আহমদ , জনাব কাওছার আহমদ , জনাব ময়নুল হোসেন , জনাব আমিনুল ইসলাম , জনাব ইকবাল হোসেন , জনাব রুবেল আহমদ , জনাব শেখ লিটন মিয়া , জনাব রাজু আহমদ , জনাব রেজওয়ান আবদুল্লাহ , শ্রী সনজয় বিশ্বাস , জনাব আলী কায়ছার খান , জনাব কামরুল হোসেন , জনাব জাহিদুল ইসলাম , জনাব রাসেল আহমদ , জনাব হাবিবুর রহমান চৌধুরী , জনাব মাহবুব চৌধুরী, জনাব সবুজ চৌধুরী টিটু , জনাব ছাদ চৌধুরী প্রমুখ সহ সহানীয় গন্যমান্য ব্যক্তি।

সভায় ঢাকা থেকে আগত জনাব ডা: সৈয়দ মোস্তাক আহমদ কে বিগত কভিড/১৯ কালীন সময়ে জেলাব্যাপী যে চিকিৎসা সেবা সহ বিভিন্ন সামাজিক কাজে অবদান রাখায় মৌলভীবাজার জেলা এসোসিয়েশন টরোন্ট পক্ষ থেকে সম্মাননা সরুপ crest প্রদান করা হয় ।
বনভোজন /২০২৩ইং এর জন্য আহবায়ক কমিটি ( আহবায়ক এবং যুগম আহবায়ক এর নাম প্রস্তাব এবং সমর্থন এর মাধ্যমে নির্ধারিত ) করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয় ।
পরিশেষে সভাপতি তার বক্তব্য দিয়ে সবাইকে নৈশ ভোজের আমন্ত্রন জানিয়ে অনুষ্টানের সমাপ্তী ঘোষনা করেন।

কিছু কিছু হার, আনন্দ অপার হার-জিত কীভাবে যে মানুষের মগজে এলো, তা আমার মাথায় ধরে না। এসব আসলে বুদ্ধিশুদ্ধির বিষয়। ২ গোল ১...
05/27/2023

কিছু কিছু হার, আনন্দ অপার

হার-জিত কীভাবে যে মানুষের মগজে এলো, তা আমার মাথায় ধরে না। এসব আসলে বুদ্ধিশুদ্ধির বিষয়। ২ গোল ১ গোল থেকে বেশি-এ হিসাবটাই তো ঝামেলার সৃষ্টি করেছে, নাকি? ৩ রান ৫ রান থেকে কম-এটাই বা হলো কেন? কম-বেশির তুলনা বা হিসাব না থাকলে তো কোনো ঝামেলাই থাকত না, জয়-পরাজয়ও আর স্থির হতো না। খেলা খেলাই থাকত, আমরা দেখতাম কে কেমন খেলল, আমরা আনন্দ পেতাম। খেলা শেষে যে যার বাড়ি চলে যেতাম; আমরা জিতেছি, তোমরা হেরেছ-এসবের কাসুন্দি থাকত না, দলাদলি হতো না, মারামারি হতো না, চরমে গিয়ে হয়তো খুনখারাবিও হতো না। এই যে কোনো দল হেরে গেল আর তার কোনো গোঁড়া সমর্থক আত্মহত্যা করে ফেলল-এটা কি ভালো খবর হলো? হারজিত বড় কথা নয়; ভালো খেলা, পরিচ্ছন্ন খেলাই বড় কথা-এটা তো প্রতিপালিত হতো যদি হারজিতের কোনো মাপকাঠি না থাকত, কী বলেন? তবে হারজিতের ধারণা না থাকলে নাকি খেলার মজাই থাকত না। অতএব, হারজিত না থাকার ‘আঁতেল মার্কা’ কথা এখন অচল। ফলে লড়াই হবে, খেলা হবে; লড়তে হবে, খেলতে হবে; কাউকে হারতে হবে, কাউকে জিততে
কিন্তু সমস্যা হলো, হারলে যে মন খারাপ হয়, হারলে যে আনন্দ পাওয়া যায় না, হারলে নাকি জাত-মান সব শেষ হয়ে যায়! টানা ৩৬ ম্যাচে অপরাজিত থেকে মেসির আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপে তাদের প্রথম খেলাতেই সৌদি আরবের কাছে ২-১ গোলে হেরে যায়-এটা কি সহজে মেনে নেওয়া যায়? মেনে তো নিতে হবে, না নিয়ে উপায় নেই। বাস্তবতা এমন যে, কে কখন কোন উচ্চতা থেকে ধপাস করে নিচে পড়ে যাবে তার কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই। জাপানের কাছে জার্মানিও যে ২-১ গোলে হেরে যায়, তাতেই বা ক্ষতি কী? বিশ্বকাপ বিজয়ী হলে বুঝি ছোট দলের কাছে হারতে মানা আছে? ছোটরাও তো বড় হতে চায়, তাহলে মাঝেমধ্যে বড়দের না হারালে তারা বড় হবে কীভাবে? এতে মজাও আছে, বড়রা যে সব সময় একটা বড় বড় ভাব নিয়ে থাকে, সেটা এমন হারের মধ্য দিয়ে তারা একটু টের পেয়ে যাবে। অতএব, সৌদি আরবের কাছে আর্জেন্টিনার হার আর জাপানের কাছে জার্মানির হার আমাকে অপার আনন্দ দিয়েছে, আমি খুব খুশি হয়েছি।
আমাদের একটা খারাপ স্বভাব বলা চলে এই যে, আমরা নিজেদের চেয়ে অন্যদের নিয়ে বেশি মাতামাতি করি। কিন্তু এটা আবার অনেক বোদ্ধার মতে ভালো গুণ আমাদের। কেননা, ‘...প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’-কবির এ মহাকাব্যিক বাক্যের মাহাত্ম্য তো কেবল আমরাই ভালোভাবে অনুধান করতে পেরেছি! তাই আমরা আমাদের হার নিয়ে বেশি উচ্চবাচ্য করি না। এক্ষেত্রে হয়তো আমরা চোরের ‘কিল মতনে’ হজম করি। আমি বলি ভিন্নভাবে-না, আমরা তখন মহানুভব হই, আমরা তখন মাহাত্ম্য দেখাই-সবাই মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ। আমরা তখন বলি, খেলাই হলো কথা, হারই বা কী, জিতই বা কী। সবাই যদি কেবল জিততে চায় তাহলে হারবে কে? কাউকে না কাউকে তো হারতে হবে, তবে তো অন্য কেউ জিততে পারবে। অতএব, অন্যকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য যে মহানুভবতার প্রয়োজন হয়, এটার অর্জন সবার পক্ষে সম্ভব হয় না, হতে পারে না। এ জন্য হৃদয়ের ঔদার্য থাকতে হয়, দেহের চেয়ে কলিজাটা বড় হতে হয়, অন্যের আনন্দে নিজের আনন্দ পাওয়ার মতো বড় মনের অধিকারী হতে হয়। আমরা তাই অন্যকে জিতিয়ে দিয়ে, নিজেরা হেরে গিয়ে, মহান হতে চাই।
তাই আমাদের সাকিব হারের ক্ষেত্রেও অলরাউন্ডার। তিনি হারের মাঝেই আনন্দ পাওয়ার গৌরবের অধিকারী হতে পারেন। তাই তিনি আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। সাকিব হারলে আমার যে কী অপার আনন্দ হয় তা প্রকাশে আমি অক্ষম। আমার মরহুম বন্ধু তালুকদার সাকিবকে একটুও সহ্য করতে পারত না। আমি তো হতবাক। পরে জানলাম, যত অলরাউন্ডারই হোক না কেন, সাকিবের ‘বেয়াদবি-কর্মকাণ্ড’, অহংকারী ভাব, খেলার মাঠের অশোভন আচরণ তাকে বন্ধুটির কাছে অপ্রিয় করে তুলেছে। সাকিবের নাকি একটা ‘ভাব’ আছে যে, তাকে ছাড়া আমাদের চলবে না। এটা আমরাও বুঝি, নচেৎ তার অনেক অগ্রহণযোগ্য আচরণের পরও আমাদের ক্রিকেট বোর্ড বারবার তার প্রতি কেন যে নমনীয় হয়ে পড়ে তা অন্তত আমার মাথায় আসে না। ক্রিকেট বোর্ড হয়তো এ নীতিতে বেশ গুরুত্ব দিয়ে থাকে যে, ‘গাভি দুধ দিয়ে লাথি দিলেও সহ্য করতে হয়।’ কিন্তু আমরা তো বলি, এ ধরনের ক্ষেত্রে ‘নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো’ না হয়ে ‘পাগলা গোয়ালের থেকে শূন্য গোয়াল ভালো’ হওয়া উচিত। আবার হালে সাকিবের শেয়ারবাজারি ভিন্ন কর্মকাণ্ড, বাপের নামও ভুল লেখা-যা পত্রিকার রিপোর্টে দেখা যায়, আমাদের মাথা আরও হেঁট করে দেয়। অতএব, এমন একজন সাকিবকে বাদ দিয়ে দিলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে? আমাদের কি একটু ভাবতে হয় না? তাই আমার বন্ধুটির মতো সাকিবের পরাজয়ে আমারও অপার আনন্দ হয়। এটা অবশ্যই এভাবে নেওয়া ঠিক হবে না যে, আমি ঘরের শত্রু বিভীষণ কিংবা নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের খুশিতে মগ্ন। অলরাউন্ডার হওয়া আর শ্রদ্ধাভাজন হওয়া কিন্তু এক নয়-সাকিবের বোধকরি এটা মনে থাকে না।
একজীবনে মানুষ কী যে হতে চায়, তা অনেক অসাধারণ মানুষও বোধকরি সযত্নে বুঝে উঠতে চান না। গিনেজ বুকে নাম ওঠানোর মতো একটা উন্মাদনা একেকজনকে একেকভাবে পেয়ে বসে। তারা জীবনে অনেক উচ্চাসনে পৌঁছে গেলেও ছোটগল্পের শেষ হয়েও হলো না শেষের মতো কেবল আরও আরও উঠতে চান। কোথায় থামতে হবে, কখন থামতে হবে, কখন থামলে তাকে আর উচ্চাসন থেকে ধপাস করে পড়ে যেতে হবে না-এ বোধটুকু বোধকরি তাদের নেই বা থাকে না। অবশ্য আমি আদার ব্যাপারী আবার জাহাজের খবর নিয়ে যেন অন্যকে খাটো না করে ফেলি সে ভয়ে থাকি। এদের বেলায় আমার ধারণা, লাভের চেয়ে লোভটাই বেশি বিবেচ্য হয়ে যায়। লাভ পর্যন্ত ভালো, কিন্তু এ লাভের ‘ল’-এর আগে (এ-কার) যোগ হলেই যত বিপত্তি ঘটে যায়। চট করে মনে এসে গেল-লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। এমন লোকগুলো লোভ করেছে। অতএব, তাদের পাপ হয়েছে নির্ঘাত, আর পাপ তাদের মৃত্যু ঘটিয়ে দিয়েছে। নাম যখন বলব, তখন হয়তো আপনারা আমাকে বেকুব ভেবে বসবেন। বলবেন, এই ব্যাটা কী যে বলে, তারা তো এখনো জীবিত, মরল কেমন করে? আমি বলব, দৈহিকভাবে তারা জীবিত, কিন্তু নৈতিকভাবে বা শ্রদ্ধা-সম্মানের দিক থেকে তারা মরে গেছেন যে!

এবার নাম উল্লেখ করেই বলি, এই ধরুন আমাদের শ্রদ্ধাভাজন, এখন হয়তো সেই আগের শ্রদ্ধা অনেকেরই নেই, আমারও হয়তো বেশ কমেছে, ড. ইউনূস কেন যে বয়স পার হয়ে যাওয়ার পরও গ্রামীণের এমডি থাকার জন্য ব্যস্ত ছিলেন? তার কি ধারণা ছিল যে, তিনি না থাকলে গ্রামীণ চলত না? তিনি তো ট্র্যাকে তুলে দিয়েছেনই, একটা ভালো টিমও করে ফেলেছেন। আমাদের শ্রদ্ধেয় খালেদ শামসকেও অনেকের ভাষায় ‘ভাইস-ইউনূস’ করে নিয়েছিলেন। অতএব, যথানিয়মে যথাসময়ে এমডিগিরি ছেড়ে দিলে কী এমন মহাভারত অশুদ্ধ হতো? আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন, তিনি এক গোত্র দিয়ে আরেক গোত্রকে দমিয়ে রাখেন। নচেৎ নাকি এ সৃষ্টি এত সুন্দর ও সুশৃঙ্খল থাকত না। এটাও হয়তো তাঁর এক খেলা। পবিত্র কুরআনের ২২নং সুরা-সুরা হাজ্জের ৪০নং আয়াতের ‘আল্লাহ যদি মানবজাতির এক দলকে অন্য দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন’, বাণীটি কী এক মহা ঘোষণা! এ ঘোষণা তিনি পবিত্র কুরআনে আরও দিয়েছেন। আর সীমা লঙ্ঘন না করতে তিনি বারবার সতর্কও করেছেন এ কুরআনে। ‘আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভালোবাসেন না’ (২নং সুরা বাকারা, আয়াত ১৯০)। সরাসরি এমন সতর্কের পরও মানুষ সীমা লঙ্ঘন করে এবং তার প্রতিফল ভোগ করতে বাধ্য হয়। ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন কারণে আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনের পরিণাম নিয়ে কতবার বলেছেন এ কুরআনে, তারপরও আমরা তা অনুধাবন করি না। ড. ইউনূসও কি তাহলে সীমা লঙ্ঘন করেছেন? কী দরকার ছিল বয়সসীমার পর সীমা লঙ্ঘন করে অন্যের দ্বারা প্রতিহত হয়ে মান-ইজ্জত খোয়ানোর? অবশ্য এটাও আল্লাহর এক খেলা-তিনি যাকে ইচ্ছা ইজ্জত দান করেন, যাকে ইচ্ছা বেইজ্জত করেন। এক্ষেত্রে আমার/আমাদের কর্মফলও কি দায়ী নয়? অতএব, আমি ড. ইউনূসের এমন হারে অপার আনন্দ পেয়েছি।

আসুন এবার ডা. মাহাথিরের কথায়। মালয়েশিয়ার রূপকার বলা হয় তাকে। আশির দশকের শুরু থেকে একনাগাড়ে ২২ বছর প্রধানমন্ত্রিত্ব করে তিনি তার দেশে অদ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী বনে গেছেন বলা চলে। আমরাও কথায় কথায় একজন মাহাথির এবং একজন লিকুয়ানের (সিঙ্গাপুর) প্রয়োজনবোধ করতাম। কিন্তু তার ভীমরতি হলো, লোভ হলো। গতবার না হয় যে আনোয়ার ইব্রাহিমকে নাজেহাল করেছিলেন তার সঙ্গে আপস করেই আবার বছর দুয়েক ক্ষমতায় থাকলেন। কিন্তু এবার ৯৮ বছর বয়সে তার কী হলো? পাঁচজনের মধ্যে চতুর্থ, তা-ও আবার জামানত বাজেয়াপ্ত। লোভের খেসারত কেমন হলো, একটু ভাবুন তো! সসম্মানে যে চলে গিয়েছিলেন, তা কি ভালো ছিল না? নিজের নখে নিজের গা চুলকিয়ে অযথা রক্তাক্ত হয়ে এখন কেমন লাগছে তার? চোখ বুজে একটু ভাবতে পারেন? আমার-আপনার কি এমন হতে পারে না? অবশ্যই পারে। এমন ভাবার কোনো কারণ নেই যে, আমি অপরিহার্য, আমিই কেবল দেশসেবার জন্য আত্মোৎসর্গ করি, অন্য কেউ করে না। লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু-দেশসেবার দোহাইতেই হোক কিংবা অন্যভাবে-যেভাবেই হোক নিজেকে নিয়ে এত অহমিকা ভালো নয় কিন্তু।
বদিউর রহমান : সাবেক সচিব, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান

মোহাম্মদ মনছুর আলী :বৃহত্তর সিলেট বাসীর(সিলেট বিভাগ) প্রানের সংগঠন , টরোন্টো কানাডার সর্ববৃহৎ সামজিক সংগঠন , বৃহত্তর সিল...
05/11/2023

মোহাম্মদ মনছুর আলী :
বৃহত্তর সিলেট বাসীর(সিলেট বিভাগ) প্রানের সংগঠন , টরোন্টো কানাডার সর্ববৃহৎ সামজিক সংগঠন , বৃহত্তর সিলেটের ঐতিহ্যের ধারক বাহক সংগঠন , স্বাধীন মতামত প্রকাশের সংগঠন , পারস্পরিক সৌজন্যতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের সংগঠন " ইউনাইটেড জালালাবাদ ফাউন্ডেশন জি,টি,এ ইনক্ " এর উদ্যোগে বৃহত্তর সিলেটবাসীর মহামিলনের লক্ষ্যে আয়োজন করা হয়েছে বার্ষিক বনভোজন। এতে আপনাদের আন্তরিক উপস্থিতি কামনা করছি।

Address

2986 Danforth Ave. Suit # 201
East York, ON
M4C 1M6

Telephone

14164526735

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Desher Alo Media Inc. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Desher Alo Media Inc.:

Share