The Time Tribune

The Time Tribune Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from The Time Tribune, News & Media Website, Montreal, QC.

09/10/2025

আত্মউপলব্ধির সময়: বিএনপির সামনে জাতীয় নির্বাচনের বাস্তবতা

এসকে হোসাইন:
ডাকসু নির্বাচন শেষ হয়েছে। ফলাফলকে ঘিরে দেশের রাজনীতিতে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে। তবে এই নির্বাচনের ফলাফলকে কেন্দ্র করে বিএনপির ভেতরে নতুন করে আলোড়ন সৃষ্টি হলেও বাস্তবতা ভিন্ন। জাতীয় সংসদ নির্বাচন কোনোভাবেই ডাকসু নির্বাচনের প্রতিচ্ছবি নয়। বরং এটি একটি সতর্কবার্তা, যা থেকে শিক্ষা নিয়ে বিএনপিকে নতুন কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
ডাকসু নির্বাচনে দেখা গেছে, বিভিন্ন ছোট-বড় সংগঠন ও আদর্শভিত্তিক ছাত্রশক্তি প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছে। জাতীয় রাজনীতিতেও বিএনপির সামনে একই প্রশ্ন তারা কি এককভাবে লড়বে, নাকি জোট ও ঐক্যের পথে হাঁটবে? বাস্তবতা হলো, বিভক্ত বিরোধী রাজনীতি কখনো জাতীয় নির্বাচনে ইতিবাচক ফল আনতে পারেনি।

তবে, বর্তমান প্রজন্মের ভোটাররা সংখ্যায় বিশাল। এর সঙ্গে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী এবং প্রবাসী পরিবারের প্রভাবও গুরুত্বপূর্ণ। এই ভোটব্যাংককে আকৃষ্ট করতে হলে বিএনপিকে প্রয়োজন একটি ইতিবাচক, স্পষ্ট ও বাস্তবায়নযোগ্য রোডম্যাপ।

এদিকে, বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন সবসময় আন্তর্জাতিক দৃষ্টি আকর্ষণ করে। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ইস্যুতে পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থান এবং আঞ্চলিক শক্তিগুলোর স্বার্থ বিএনপির কৌশলকে প্রভাবিত করবে। সময়োপযোগী কূটনীতি না চালালে মাঠের লড়াই দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
অপরদিকে, ডাকসু নির্বাচনের ফলাফল বিএনপির জন্য আনন্দ বা হতাশার জায়গা নয়, বরং আত্মউপলব্ধির জায়গা। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে আন্দোলন, নির্বাচন নাকি উভয় পথ মিলিয়ে কৌশল সাজানো হবে। নেতৃত্বের স্পষ্টতা ছাড়া বিএনপির সামনে টেকসই ভবিষ্যৎ তৈরি করা সম্ভব নয়।

সারকথা, বিএনপিকে এখন আবেগ নয়, বরং বাস্তবতার মাটিতে দাঁড়িয়ে পথ নির্ধারণ করতে হবে। প্রতিপক্ষকে অবমূল্যায়ন নয়, বরং শক্তি-দুর্বলতা সমন্বিত বিশ্লেষণই হতে পারে আগামীর সঠিক পথ।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

DUCSU Election Seen as a Reflection of National PoliticsBy S.K. Hossain:Dhaka University is not merely an educational in...
09/10/2025

DUCSU Election Seen as a Reflection of National Politics

By S.K. Hossain:
Dhaka University is not merely an educational institution; it also serves as a symbolic arena for Bangladesh’s political future. This is why the Dhaka University Central Students’ Union (DUCSU) election is always viewed as a reflection of national politics. The victory of the Islami Chhatra Shibir in the DUCSU election is therefore not just the triumph of a student organization, but a deeply concerning signal for the country’s political landscape.

Firstly, the ideological foundation of Shibir makes the issue even clearer. As the student wing of Jamaat-e-Islami, a party historically accused of anti-independence stances, extremism, violence, and communalism, Shibir has long been criticized for promoting radicalism. If such an organization wins in the highest educational institution of the country, it inevitably spreads a dangerous spark in the political consciousness of the younger generation.

Secondly, Dhaka University is meant to be a space for free thought, diversity of opinion, and democratic practice. Shibir’s growing influence, however, risks constricting this environment. It can instill fear, self-doubt, and ideological divisions among students, potentially shaping future leadership along a narrow and extremist mindset.

Thirdly, the impact of such a victory is not confined to the campus. History shows that organizations successful in DUCSU elections often go on to exert significant influence in national politics. Ignoring Shibir’s triumph could therefore pave the way for extremist forces to reassert themselves in the country’s broader political arena.

In conclusion, the victory of Shibir in the DUCSU election is not merely an electoral outcome but a warning for the democratic progress of Bangladesh. What is now required is a more united front of pro-democracy, non-communal, and progressive forces; otherwise, the nation risks being gradually engulfed by the darkness of extremism.

S.K. Hossain
Journalist & Political Analyst.

ডাকসু নির্বাচনকে সবসময় জাতীয় রাজনীতির প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখা হয়এসকে হোসাইন:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান...
09/10/2025

ডাকসু নির্বাচনকে সবসময় জাতীয় রাজনীতির প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখা হয়

এসকে হোসাইন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়; এটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের প্রতীকী ক্ষেত্রও বটে। এ কারণেই ডাকসু নির্বাচনকে সব সময় জাতীয় রাজনীতির প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখা হয়। ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিজয় তাই নিছক একটি ছাত্রসংগঠনের জয় নয়, বরং জাতীয় রাজনীতির জন্য গভীর উদ্বেগজনক বার্তা।

প্রথমত, শিবিরের আদর্শগত ভিত্তি বিবেচনা করলে বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির রাজনৈতিক শাখা জামায়াতে ইসলামী ও তার ছাত্রসংগঠন শিবির বরাবরই উগ্রবাদ, সহিংসতা এবং সাম্প্রদায়িকতার দায়ে অভিযুক্ত। এমন একটি সংগঠন যদি দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাঙ্গনের ছাত্র রাজনীতিতে বিজয়ী হয়, তাহলে সেটি প্রজন্মের রাজনৈতিক চেতনায় একটি বিপজ্জনক স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে দেয়।

দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে মুক্তচিন্তা, ভিন্নমত ও গণতান্ত্রিক চর্চার জায়গা। অথচ এখানে শিবিরের প্রভাব বিস্তার মানে হলো মুক্তচিন্তার পরিবেশ সংকুচিত হয়ে পড়া। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়, আত্মসংশয় এবং মতাদর্শগত বিভাজন তৈরি হওয়া অনিবার্য হয়ে ওঠে। ফলে আগামী দিনের নেতৃত্ব একটি সঙ্কীর্ণ ও উগ্র ভাবধারায় আবদ্ধ হয়ে পড়তে পারে।

তৃতীয়ত, শিবিরের এ ধরনের সাফল্য কেবল শিক্ষাঙ্গনে সীমাবদ্ধ থাকে না। ইতিহাস বলছে, ডাকসু নির্বাচনে বিজয় পাওয়া সংগঠনগুলো পরে জাতীয় রাজনীতিতে বড় প্রভাব বিস্তার করেছে। কাজেই শিবিরের বিজয়কে অবহেলা করলে ভবিষ্যতে জাতীয় রাজনীতিতেও উগ্রবাদী শক্তি পুনরায় মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কা প্রবল।

সবশেষে বলা যায়, ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের বিজয় কেবল একটি নির্বাচনী ফল নয়, বরং দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার জন্য একটি সতর্কবার্তা। এখন প্রয়োজন—গণতন্ত্রপন্থী, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল শক্তির আরও ঐক্যবদ্ধ হওয়া। না হলে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে উগ্রবাদের অন্ধকারে নিমজ্জিত হওয়ার ঝুঁকির মুখে পড়বে।

লেখক:
এসকে হোসাইন,
সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

রাজনগরবাসীর উন্নয়নই আমার অঙ্গীকার: আবদুল মান্নানব্যুরো প্রধান, ঢাকা: বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলা পরিষদ নির...
09/10/2025

রাজনগরবাসীর উন্নয়নই আমার অঙ্গীকার: আবদুল মান্নান

ব্যুরো প্রধান, ঢাকা:
বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে যাচ্ছেন প্রবাসী সমাজের পরিচিত মুখ, কানাডা কুইবেক বিএনপির সভাপতি ও রাজনগরের গর্বিত সন্তান আবদুল মান্নান। দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকেও জন্মভূমির মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাওয়া এই নেতা এবার সরাসরি জনগণের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

দ্যা টাইম ট্রিবিউন এর বাংলা বিভাগের সঙ্গে একান্ত আলপচারিতায় তিনি বলেন, সেবাই আমার রাজনীতি, উন্নয়নই আমার অঙ্গীকার, প্রবাসের অভিজ্ঞতায় গড়বো আধুনিক রাজনগর।
আলাপচারিতায় উঠে এসেছে তাঁর মানবিক কাজের ইতিহাস। জানা গেছে, আবদুল মান্নান কেবল রাজনৈতিক নেতা নন, রাজনগরে তিনি একজন মানবিক ও সমাজসেবক হিসেবেও পরিচিত। তিনি বহু বছর ধরে রাজনগর উপজেলায় অসহায় পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে এসেছেন, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান, অসহায়ের অসুস্থদের চিকিৎসা খরচ জুগিয়েছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি।

এছাড়া প্রবাসে থেকেও রাজনগরের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিয়মিত সহযোগিতা করেছেন। ফলে রাজনগরের মানুষ তাকে একজন সত্যিকারের গণমানুষের নেতা হিসেবেই দেখে।

আগামীতে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে আবদুল মান্নান যে রূপরেখা দিয়েছেন, তা ইতোমধ্যেই এলাকায় আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, প্রতিটি গ্রামে মানসম্মত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা নিশ্চিত করা, দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি চালু করা, স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন করা, প্রতিটি ইউনিয়নে জরুরি চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন করার উদ্যোগ নেয়া হবে।

এছাড়া, কৃষকের স্বপ্ন বাস্তবায়নে কৃষকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ, আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে। যুব সমাজের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে তরুণদের উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য বিশেষ তহবিল গঠন, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন, গ্রামীণ সড়ক, সেতু, ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়ন এবং বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের নিশ্চয়তা করা হবে। দুর্নীতিমুক্ত উপজেলা গড়তে জনগণের ট্যাক্সের টাকা স্বচ্ছভাবে ব্যবহার এবং দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান।

এদিকে, সাম্প্রতিক এক মতবিনিময় সভায় আবদুল মান্নান বলেন, আমি রাজনীতিকে কখনও ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে দেখিনি। রাজনীতি আমার কাছে সেবার নাম। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে রাজনগরকে একটি আধুনিক, সেবামুখী ও স্বচ্ছ উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব। উন্নয়ন হবে দলমত নির্বিশেষে, প্রতিটি মানুষের অধিকার নিশ্চিত করাই হবে আমার প্রথম দায়িত্ব।

রাজনগরের সাধারণ মানুষ মনে করছেন, প্রবাসে থেকেও দীর্ঘদিন সামাজিক কাজে যুক্ত থাকা আবদুল মান্নান এবার দায়িত্ব নিলে রাজনগরের উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম তাকে পরিবর্তনের প্রতীক হিসেবে দেখছে।

স্থানীয় একজন শিক্ষক বলেন, আমরা এমন একজন চেয়ারম্যান চাই, যিনি জনগণের টাকায় জনগণের উন্নয়ন করবেন। আবদুল মান্নান সেই যোগ্য মানুষ। আবুল হোসেন নামে একজন কৃষক জানান, আবদুল মান্নান সাহেব সবসময় আমাদের খোঁজখবর নেন। আমরা বিশ্বাস করি, তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে কৃষকের কষ্ট কমবে।

রাজনগরের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাজনগর উপজেলার রাজনীতিতে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছেন আবদুল মান্নান। তার সামাজিক কর্মকাণ্ড মানুষের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

রাশিয়ার ক্যান্সার ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত: এফএমবি প্রধানডেস্ক রিপোর্ট: রাশিয়ার ফেডারেল মেডিকেল অ্যান্ড বায়োলজিক...
09/09/2025

রাশিয়ার ক্যান্সার ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত: এফএমবি প্রধান

ডেস্ক রিপোর্ট: রাশিয়ার ফেডারেল মেডিকেল অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল এজেন্সি (FMBA)-এর প্রধান ভেরোনিকা স্কভার্টসোভা ঘোষণা করেছেন, দেশের ক্যান্সার ভ্যাকসিন প্রাথমিক পরীক্ষায় সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তিনি বলেন, ভ্যাকসিনটি নিরাপদ এবং অত্যন্ত কার্যকর, এবং এখন এটি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত। আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের অপেক্ষা চলছে।

স্কভার্টসোভা জানান, এই গবেষণা কয়েক বছর ধরে চালানো হয়েছে, যার শেষ তিন বছর বিশেষভাবে প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, পুনরাবৃত্তভাবে ভ্যাকসিন ব্যবহার করেও এটি নিরাপদ এবং এর কার্যকারিতা অত্যন্ত সন্তোষজনক। গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, টিউমারের আকার হ্রাস এবং টিউমারের প্রগতি ধীর হওয়া ৬০% থেকে ৮০% পর্যন্ত হয়েছে, যা রোগের প্রকৃতির ওপর নির্ভর করছে। এছাড়া, ভ্যাকসিনের কারণে রোগীদের জীবিত থাকার হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

ভ্যাকসিনটির প্রাথমিক লক্ষ্য হবে কোলোরেক্টাল ক্যান্সার। তবে গ্লায়োব্লাস্টোমা এবং নির্দিষ্ট ধরনের মেলানোমা, বিশেষ করে চোখের মেলানোমা,-এর জন্যও ভ্যাকসিন উন্নয়নের কাজ চলছে এবং এগুলো উন্নত পর্যায়ে রয়েছে।

টেন ইস্টার্ণ ইকোনমি ফোরাম(EEF) ৩-৬ সেপ্টেম্বর ভ্লাদিভোস্টকে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফোরামের থিম ছিল “দূর পূর্ব: শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য সহযোগিতা।” এতে ৭৫টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলের ৮,৪০০-এরও বেশি অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন। ব্যবসায়িক প্রোগ্রামে ১০০টির বেশি থিমভিত্তিক সেশন অনুষ্ঠিত হয়, যা সাতটি ট্র্যাকে বিভক্ত ছিল। ফোরামের আয়োজক ছিল রস্কংগ্রেস ফাউন্ডেশন, এবং TASS ছিল এর সাধারণ তথ্য পার্টনার।
সুত্র: TASS

London-area business owners divided over proposal to scrap foreign worker programStaff Reporter:Conservative Party of Ca...
09/09/2025

London-area business owners divided over proposal to scrap foreign worker program

Staff Reporter:
Conservative Party of Canada leader Pierre Poilievre has recently called for the complete cancellation of the Temporary Foreign Worker (TFW) program. But many business owners in the London area argue the program’s necessity cannot be dismissed altogether.

Under current Canadian rules, employers are allowed to hire foreign workers only if no Canadian citizen or permanent resident is willing or able to take the job. Last year, around 190,000 workers were employed under this program. However, due to new restrictions, just over 33,000 new workers have been able to arrive between January and August this year.

Poilievre argues the program floods the labour market with cheap workers, reducing opportunities for Canadian youth. He has suggested launching a separate program for the agriculture sector—though a dedicated immigration stream for farm workers already exists.

“Scrapping it entirely is not the answer”

Joe Preston, mayor of St. Thomas and a former Conservative MP, is also a Wendy’s franchise owner. He said:
“I agree that if a Canadian youth can do a job, we shouldn’t be hiring a foreign worker instead. But shutting the program down entirely is not realistic.”

Preston explained that he has never hired workers through the program, instead choosing to retain staff by offering higher wages, benefits, and incentives to make his businesses more attractive to employees. However, from his mayoral perspective, he admits there are sectors where the TFW program is essential.

Restaurants heavily dependent on foreign labour

Omar Hamam, CEO of London-based fast-food chain Tahini’s, said:
“The restaurant industry right now relies heavily on foreign workers. If the program were to be eliminated, it would be very difficult to sustain businesses.”

The challenge is even greater for specialized restaurants. Di Shao, owner of Sushi Galore, explained that skilled sushi chefs are extremely rare in Canada, forcing him to hire foreign workers to fill kitchen roles.

Although he has hired and trained local youth in the past, Shao said most give up after only a few weeks.
“The job is hard and physically demanding. Many would rather work as servers where they can earn more money from tips.”

Raising wages to attract workers is also no longer a viable option, Shao added. With minimum wage increases, rising food prices, and growing operating expenses, small businesses are already under immense pressure.

News Source: CTV News.

বিদেশি কর্মী প্রোগ্রাম বাতিলের প্রস্তাবে লন্ডন এলাকার ব্যবসায়ীদের মতভেদনিজস্ব প্রতিবেদক: কানাডার কনজারভেটিভ পার্টির নেতা...
09/09/2025

বিদেশি কর্মী প্রোগ্রাম বাতিলের প্রস্তাবে লন্ডন এলাকার ব্যবসায়ীদের মতভেদ

নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাডার কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়ের পলিয়েভ্র সম্প্রতি অস্থায়ী বিদেশি কর্মী (টেম্পোরারি ফরেন ওয়ার্কার–TFW) প্রোগ্রাম সম্পূর্ণ বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন। তবে লন্ডন এলাকার বেশ কিছু ব্যবসায়ী মনে করেন, প্রোগ্রামটির প্রয়োজনীয়তা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

কানাডার বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, যদি কোনো পদে দেশীয় নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দা কাজ করতে আগ্রহী বা সক্ষম না হন, তখনই ব্যবসায়ীরা বিদেশি কর্মী নিয়োগের অনুমতি পান। গত বছর এই প্রোগ্রামের আওতায় প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার কর্মী কাজ করেছেন। তবে এ বছর নতুন বিধিনিষেধের কারণে জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত আসতে পেরেছেন মাত্র ৩৩ হাজারের কিছু বেশি কর্মী।

পলিয়েভ্রের অভিযোগ, এই প্রোগ্রাম সস্তা শ্রমের জোগান দিয়ে কানাডিয়ান তরুণদের চাকরির সুযোগ কমিয়ে দিচ্ছে। তিনি কৃষিখাতের জন্য আলাদা একটি কর্মী প্রোগ্রাম চালুর প্রস্তাব দেন—যদিও ইতোমধ্যেই কৃষি খাতে আলাদা অভিবাসন ধারা চালু রয়েছে।

সম্পূর্ণ বাতিল করা ঠিক হবে না:

সেন্ট থমাসের মেয়র এবং সাবেক কনজারভেটিভ এমপি জো প্রেস্টন বর্তমানে ওয়েন্ডির ফ্র্যাঞ্চাইজ ব্যবসার মালিক। তিনি বলেন,
“আমি একমত যে, কানাডিয়ান তরুণরা যেখানে কাজ করতে পারে, সেখানে বিদেশিদের নেওয়া উচিত নয়। তবে সম্পূর্ণভাবে TFW বন্ধ করাও বাস্তবসম্মত নয়।”

প্রেস্টন জানান, তিনি নিজে কখনো এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে কর্মী নেননি। বরং কর্মীদের ধরে রাখতে বেশি মজুরি, সুযোগ–সুবিধা দিয়ে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন। তবে মেয়রের দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি স্বীকার করেন, কিছু সেক্টরে এই প্রোগ্রামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

রেস্টুরেন্ট খাতের বড় ভরসা বিদেশি শ্রমিক:

লন্ডনভিত্তিক ফাস্ট-ফুড চেইন তাহিনিসের সিইও ওমর হামাম বলেন,
“রেস্টুরেন্ট খাত এখন অনেকটাই বিদেশি কর্মীদের ওপর নির্ভরশীল। যদি এই প্রোগ্রাম বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে ব্যবসাগুলো টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে।”

বিশেষায়িত রেস্টুরেন্টগুলোর ক্ষেত্রেও একই চিত্র। সুশি গ্যালোরের মালিক দি শাও জানান, কানাডায় দক্ষ সুশি শেফের সংখ্যা খুবই সীমিত। তাই তিনি প্রায়ই বিদেশি কর্মী নিয়োগ করতে বাধ্য হন।

তিনি বলেন, স্থানীয় কিছু তরুণকে তিনি শেফ হিসেবে প্রশিক্ষণ দিলেও বেশিরভাগই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কাজ ছেড়ে দেন।
“কাজটা কঠিন এবং পরিশ্রমসাধ্য। অনেকেই বরং সার্ভারের কাজ করতে চান, যেখানে টিপস থেকে বেশি আয় হয়।”

শাও আরও বলেন, বাড়তি বেতন দিয়ে কর্মী টানাও এখন আর সম্ভব নয়। ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধি, খাদ্যদ্রব্যের দাম এবং অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ায় ছোট ব্যবসাগুলো ইতোমধ্যেই চাপে রয়েছে।
তথ্যসুত্র: সিটিভি নিউজ।

09/09/2025

BNP’s 47th Founding Anniversary Celebrated in Canada

Staff Reporter:
The Quebec unit of the Bangladesh Nationalist Party (BNP) has celebrated the party’s 47th founding anniversary in Canada. On Monday (September 😎, a discussion meeting and special prayer session were held at a community center in Montreal to mark the occasion.

Faisal Ahmed Chowdhury, former president of BNP Canada and a member of the BNP National Executive Committee, delivered the chief guest’s speech. The event was presided over by Sayedur Rahman, former vice-president of BNP Canada, and conducted by Abdul Mannan, president of BNP Quebec.

Dewan Abdur Razzak Raju, a founding member of BNP Canada, addressed the gathering as the keynote speaker. Special guests who spoke at the event included former BNP Canada general secretary Abdus Salam Khan Nantu, former advisor Abdul Muhith, and former general secretary Kamrul Hasan Howlader Faruq.

The welcome speech was delivered by Jahangir Alam, general secretary of BNP Quebec. Among others, Quebec BNP vice-president Naushad Ullah, organizational secretary Tofayel Morshed Shoaib, treasurer Abdul Jalil, BNP leaders Akhlaq Hossain Alamgir and Julkar Nain Nazrul, as well as youth leader Abdul Aziz also delivered speeches.

Speakers at the program recalled the contributions of Shaheed President Ziaur Rahman, who established multi-party democracy in Bangladesh and set the nation on the path of development. They stressed that the BNP continues to uphold his ideals and democratic values.

The event began with special prayers for the eternal peace of Shaheed President Ziaur Rahman, for the good health of BNP Chairperson Begum Khaleda Zia, and for the progress and prosperity of the party.

কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপননিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর ৪৭তম প্রতিষ্ঠা...
09/09/2025

কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে কানাডা কুইবেক শাখা বিএনপি। স্থানীয় সময় সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) মন্ট্রিয়লের একটি কমিউনিটি সেন্টারে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কানাডা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য ফয়সল আহমেদ চৌধুরী। সভায় সভাপতিত্ব করেন কানাডা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান এবং সঞ্চালনা করেন কুইবেক বিএনপির সভাপতি আবদুল মান্নান।

প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন কানাডা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেওয়ান আবদুর রাজ্জাক রাজু। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন কানাডা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম খান নান্টু, সাবেক উপদেষ্টা আবদুল মুহিত এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান হাওলাদার ফারুক।

এছাড়া স্বাগত বক্তব্য রাখেন, কুইবেক বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। আটও বক্তব্য দেন কুইবেক বিএনপির সহ-সভাপতি নওশাদ উলাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক তোফায়েল মোর্শেদ শোয়েব, কোষাধ্যক্ষ আব্দুল জলীল, বিএনপি নেতা আখলাক হোসেন আলমগীর, জুলকারনাইন নজরুল এবং যুবনেতা আবদুল আজিজ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। বিএনপি সেই আদর্শ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের উত্তরাধিকার বহন করছে।

এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং দলের উন্নতি-অগ্রগতির জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

09/07/2025

লাটভিয়ায় কানাডীয় সেনা সদস্যের মৃত্যু

ডেস্ক রিপোর্ট: লাটভিয়ায় নিযুক্ত কানাডীয় সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য, ওয়ারেন্ট অফিসার জর্জ হোহল, নিখোঁজ হওয়ার কয়েকদিন পর মৃত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছেন। তিনি কানাডার এডমন্টন শহরভিত্তিক ৪০৮ ট্যাকটিক্যাল হেলিকপ্টার স্কোয়াড্রনের একজন অভিজ্ঞ গাড়ি প্রযুক্তিবিদ ছিলেন এবং ন্যাটো মাল্টিন্যাশনাল ব্রিগেডের একটি মিশনের অংশ হিসেবে লাটভিয়ায় কর্মরত ছিলেন।

কানাডার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এতে জানানো হয়, হোহল গত মঙ্গলবার নিখোঁজ হন এবং তার মৃতদেহ শুক্রবার উদ্ধার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, কানাডিয়ান ফোর্সেস মিলিটারি পুলিশ লাটভিয়ান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যৌথভাবে বিষয়টি তদন্ত করছে। এখন পর্যন্ত এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি যা ইঙ্গিত দেয় যে এই মৃত্যুর কারণে সেখানে নিযুক্ত অন্য সদস্যদের নিরাপত্তার ওপর কোনো বাড়তি হুমকি রয়েছে।

ওয়ারেন্ট অফিসার হোহল দীর্ঘ ২০ বছর ধরে কানাডার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন।

তদন্ত চলমান রয়েছে এবং মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনও প্রকাশ করা হয়নি।

সূত্র: CTV News
তারিখ: সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৫

09/06/2025

কানাডা: শান্তি, সম্ভাবনা ও সমৃদ্ধির বিশাল এক ভূখণ্ড”

নিজস্ব প্রতিবেদক, দ্যা টাইম ট্রিবিউন:
কানাডা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ, যার আয়তন প্রায় নয় দশমিক নয় আট মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার। পূর্ব থেকে পশ্চিমে দেশটির দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ হাজার পাঁচ শত চৌদ্দ কিলোমিটার এবং উত্তর থেকে দক্ষিণে সর্বাধিক প্রস্থ প্রায় চার হাজার ছয় শত চৌত্রিশ কিলোমিটার। কানাডা তিনটি মহাসাগরের সীমানায় অবস্থিত—আটলান্টিক, প্রশান্ত এবং আর্কটিক মহাসাগর। এত বড় আয়তনের দেশ হওয়া সত্ত্বেও এর জনসংখ্যা তুলনামূলকভাবে খুবই কম, যা প্রায় উনচল্লিশ মিলিয়ন। এর প্রধান কারণ হলো দেশটির অধিকাংশ অঞ্চল বছরের বেশিরভাগ সময় বরফে ঢাকা থাকে এবং অত্যন্ত ঠাণ্ডা। দেশের উত্তরাংশে মানব বসতি গড়ে তোলা কঠিন, ফলে জনসংখ্যা মূলত দক্ষিণের উষ্ণ ও উন্নত অঞ্চলগুলোতেই কেন্দ্রীভূত। এছাড়া বিপুল বনভূমি, হিমবাহ এবং প্রাকৃতিক সংরক্ষিত এলাকা থাকার কারণে অনেক জায়গায় জনবসতি গড়ে ওঠেনি।

প্রশাসনিক দিক থেকে কানাডা মোট দশটি প্রদেশ এবং তিনটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত। প্রদেশগুলো হলো আলবার্টা, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া, ম্যানিটোবা, নিউ ব্রান্সউইক, নিউফাউন্ডল্যান্ড ও ল্যাব্রাডর, নোভা স্কোশিয়া, অন্টারিও, প্রিন্স এডওয়ার্ড আইল্যান্ড, কিউবেক এবং সাস্কাচোয়ান। অঞ্চল তিনটি হলো নর্থওয়েস্ট অঞ্চল, ইউকন এবং নুনাভুত। প্রদেশগুলো তাদের নিজস্ব আইন, বিচার ব্যবস্থা এবং শাসন কাঠামো অনুযায়ী পরিচালিত হলেও অঞ্চলগুলো মূলত কেন্দ্রীয় সরকারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে চলে। তবে বিশেষভাবে গঠিত নুনাভুত অঞ্চলটি আংশিক স্বশাসিত, যেখানে আদিবাসী ইনুইট জনগণের জন্য ভিন্নধর্মী শাসনব্যবস্থা রয়েছে।

অর্থনৈতিকভাবে কানাডা একটি অত্যন্ত সমৃদ্ধ ও শিল্পোন্নত দেশ। বিশ্বের উন্নত অর্থনীতির মধ্যে কানাডার অবস্থান নবম বা দশম। দেশটির অর্থনীতির ভিত্তি হলো খনিজসম্পদ, তেল ও গ্যাস, বনজ সম্পদ, কৃষি এবং আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিল্প। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকেও কানাডা বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, মানবাধিকার এবং জীবনমান—সবদিক থেকেই কানাডা বিশ্বে একটি প্রশংসনীয় অবস্থানে রয়েছে।

আয়তনে বিশাল হলেও জনসংখ্যা কম এবং প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে কানাডা একটি শান্তিপূর্ণ, উন্নত ও নিরাপদ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। পরিবেশ সংরক্ষণ, সামাজিক ন্যায়বিচার ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার দৃষ্টান্ত হিসেবে কানাডা আজ আন্তর্জাতিক পরিসরে একটি মর্যাদাসম্পন্ন দেশ।

Address

Montreal, QC

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Time Tribune posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Time Tribune:

Share